শুক্রবার, ৩০ জুন, ২০১৭
মুফিদ। নারীবাদীরা ও নারি লোভি পুরুষরা কেন পতিতাবৃত্তির পক্ষে ? """"""""""""""'''''''''''''''"""""""""""""""""""""" সুপ্রীতি ধর নামক এক এক্সট্রিমিস্ট হিন্দুর সম্পদনায় পরিচালিত ওয়েম্যানচাপ্টার পত্রিকায় দীর্ঘদিন ধরে পতিতাবৃত্তিকে প্রমোট করে লেখা হচ্ছে। সর্বশেষ ‘এই শহরে যৌনপল্লী দরদার’ শিরোনামে একটা লেখা ছাপা হয়। লেখার সারমর্ম, লেখিকা রাস্তায় যাওয়ার সময় কোন এক পুরুষ তার পেছন পেছন “রেট কতো, রেট কতো” বলে চিৎকার করে। এতে নাকি লেখিকার বিরক্তির উদ্রেক হয়। এক পর্যায়ে সে অনুধাবন করে রেট কতো শব্দদুখানা উচ্চারণ করা ব্যক্তিটি একজন নির্মাণ শ্রমিক। এতে এও বুঝতে সক্ষম হয়, ঢাকা শহরে নিম্নবিত্ত শ্রেণীর যৌনতা প্রাপ্তির সংকট হচ্ছে। এরপর রাস্তা পরে থাকা ব্যবহৃত কনডম দেখেও তার একই দর্শন অনুধাবন হয়। এরপর তার বক্তব্য, রাস্তায় অনেক ভাসমান পতিতাকে সে খদ্দেরের সাথে দরদাম করতে দেখেছে। সর্বশেষ তার বক্তব্য- যেহেতু এক শ্রেণীর লোকের যৌনতার প্রয়োজন হচ্ছে, কিন্তু ফ্লাটের সামর্থ নাই। আবার আরেক শ্রেনীর নারীরও খদ্দের প্রয়োজন আছে, তাই ঢাকা শহরে কিছু পতিতাপল্লী তৈরী করে দিলেই সমস্যা চুকে যায়। (https://womenchapter.com/views/21417) আমি লেখিকার যুক্তিতর্ক খণ্ডনেও যাবো না। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, নারীবাদী পত্রিকাগুলো কেন পতিতাবৃত্তি পেশার পক্ষে ? এর পেছনে কি কারণ থাকতে পারে ?? বাস্তবে আমরা জানি, পতিতাবৃত্তি হচ্ছে নারীর জন্য চরম এক অপমানজক বিষয়। নারীকে পন্যবস্তুর মত পুরুষের দ্বারা গণভোগ করা। পতিতাদের সাক্ষাৎকার শুনলে বোঝা যায়, তারা ভয়ঙ্কর ও অনিরাপদ জীবন-যাপন করে, কত নৃশংস উপায়ে নির্যাতিত হয়। তবু কেন নারীবাদীরা পতিতাবৃত্তির পক্ষে বলে ?? এর অনেক কারণ থাকতে পারে। একটি হতে পারে, নারীবাদীরা অধিকাংশ ঐ পেশাভূক্ত নারী অথবা কোন এক সময় এ পেশায় সময় দিয়েছে । এরা লেজকাটা শেয়ালের মত, তারা চায় নারীরাও তাদের মত লেজকেটে ফেলুক। এ কারণেই তারা পতিতাবৃত্তির বিস্তার চায়। এর উদাহরণে বলা যায়, গত ২০১৫ সালের ৫ই মে তারিখে বিশিষ্ট নারীবাদী লেখিকা তসলিমা নাসরিন স্ট্যাটাসে বলেছিলো- “মেয়েটার চরিত্র খারাপ। তার মানে মেয়েটার কোনও পুরুষের সঙ্গে, যে পুরুষ তার স্বামী নয়, সেক্স হচ্ছে। এই হলো আমাদের সমাজের 'চরিত্র খারাপ'-এর সংজ্ঞা। ছেলেদের বেলায়ও বলা হয় চরিত্র খারাপ, ছেলেদের যদি প্রচুর মেয়ে টেয়ে নিয়ে সেক্স করার অভ্যেস থাকে। সেক্সের মতো স্বাভাবিক, সুস্বাদু এবং প্রয়োজনীয় জিনিস চরিত্র খারাপের উদাহরণ হিসেবে কী করে আসে, বুঝিনা। যদি বলা হয়, এমন সমাজই আমরা তৈরি করেছি, যে সমাজে স্বামী- স্ত্রীর সঙ্গমটাই বৈধ সঙ্গম, বাকি সব অবৈধ, তবে বলবো, সমাজ আমরাই তৈরি করি, সমাজ আমরাই ভাঙি। সমাজের পুরোনো নিয়ম-নীতি তো আমরা ভাঙতে ভাঙতেই এগোই। পুরোনো অনেক নিয়ম, যা না মানলে বিতিকিচ্ছিরি কাণ্ড হতো একসময়, এখন মানলেই বরং তা হয়। আমার মতে একটা মানুষের, পুরুষ বা নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই, চরিত্র খারাপ মানে, মানুষটা লোভী, চুরি করে, মিথ্যে কথা বলে, ডাকাতি করে, অন্যকে ঠকায়, অন্যের সঙ্গে প্রতারণা করে, দূর্নীতি করে, নিষ্ঠুরতা করে, মানুষ খুন করে। 'চরিত্র খারাপ' এর প্রচলিত সংজ্ঞাটা অচিরে বদলানো দরকার।” (http://archive.is/GrAdn) আরেকটি কারণ হতে পারে, নারীবাদীরা চায় সমাজে পারিবারিক বন্ধনগুলো ভেঙ্গে যাক। আর পারিবারিক বন্ধন ভাঙ্গার সাথে সমাজে পতিতালয় বৃদ্ধির সঙ্গে একটা সমানুপাতিক সম্পর্ক আছে। এ সম্পর্কে কলকাতার মুভি ‘রাতের রজনীগন্ধা’য় এক পতিতার (চরিত্র: কমলিকা ব্যানার্জি) একটা ডায়লগ ছিলো- “ঐ শালারাই (খদ্দের) তো আমাদের লক্ষী, বুঝলি। ওদের জন্যই তো আমাদের খাবার জোটে। আমি তো প্রতিদিন ভগবানকে বলি- ভগবান ! ভদ্রলোকেদের (কলকাতার হিন্দু খদ্দের) ঘরে আরেকটু অশান্তি বাড়াও। ভদ্রঘরের বউরা যত অশান্তি বাড়াবে, আমাদের আয় তত বাড়বে।” আরেকটা কারণ থাকতে পারে- ধর্মের বিরুদ্ধচারণ। ধর্মে বলা আছে- নারী যেন বহুগামী না হয়। এর একটি কারণ- নারী বহুগামী হলে সন্তানের প্রকৃতপিতা খুজে পাওয়া দুষ্কর। কিন্তু নারীবাদীরা চায় নারীরা যেন এক পুরুষের সীমানা থেকে বের হয়ে বহুগামী হয়। আর সমাজে বহুগামী নারীর একমাত্র প্রকৃষ্ট উদহারণ হলো পতিতারা। হয়ত বহুগামী নারীর দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতেই নারীবাদীদের পতিতাবৃত্তির পক্ষ অবলম্বন। পতিতাবৃত্তির সামাজিক ফলাফল কখনই ভালো না। পারিবারিক বন্ধন নষ্ট, দূরারোগ্য রোগ বৃদ্ধি, জারজ প্রজন্ম বেড়ে যাওয়া, সমাজিক ভারসাম্য ধ্বংস, পরকীয়া, নারী পাচার-বাণিজ্য, শিশু নিপীড়ন-ধর্ষণ, সমাজে অরাজকতা বৃদ্ধি, নারীর চরম অপমানসহ এমন কোন সমস্যা নেই যা পতিতাবৃত্তি থেকে সৃষ্টি হয় না। তারপরও যখন নারীবাদীরা পতিতাবৃত্তির পক্ষে বলে তখন স্বাভাবিক ভাবে প্রশ্ন উঠে, “সত্যি কি নারীবাদীরা সমাজের ভালো চায় ??
বৃহস্পতিবার, ২৯ জুন, ২০১৭
মুফিদ। কবিতা @অধ্যায়@ """""""""""""""' প্রেম একটি অচেনা অধ্যায়। তোমাকে নিয়ে আমার জীবনে ,,,,অচেনা অধ্যায় তৈরি হয়েছে ৷ যে অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি জানিনা। এটি কাঠামো গত কোন অধ্যায়ও নয় ৷ ,,,,,,, বিশাল জগতের সে অধ্যায় ৷ যেখানে সব বিষয়ের বাইরেও ,,,,,,,,,,,,,, কিছু টফিক আছে। আছে কিছু ব্যতিক্রম ভাব ধারা। ,,,,,,,,,, আছে সরল বাক্য, জটিল বাক্য, যোগিক। এছাড়া আরও কিছু বাক্য আছে। ,,,,,, যে বাক্যের নাম পৃথিবীর কাছে ,,,,,,,,,,,,,,,,, আজও অজানা ৷ তোমাকে নিয়ে আমার জীবনে ,,,,, যে অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে। সে অধ্যায় গুলো আমি বুঝি। ,,, কিন্তু এই অধ্যায়ের যে পন্ডিত সে অধ্যায় টা আজও বুঝতেই পারেনি ৷ আমার এই অধ্যায়টাতে আছে, রসায়ন, পদার্থ, জীব বিজ্ঞান। আছে গণিত, ইতিহাস, পৌরনীতি, অর্থনীতি। রয়েছে ভূ-গোল, নন্দন তত্ব, মনোবিজ্ঞান সহ,,,,, পৃথিবীর সব বিষয় ৷ এছাড়াও আছে কিছু অতিরিক্ত বিষয়। ,,,, যা শুধু আমিই বুঝি ,,,,,,,,,,,,,,,। কিন্তু এই অধ্যায় টা সৃষ্টিকারী যে। ,,,,,, সে অধ্যায় টা সম্পর্কে ,,,,,,,,,,,,,, আজও কিছু বোঝে না ৷ যার কারনে পৃথিবীকে আজও আমি, ,,,,,,,, অধ্যায়টা সম্পর্কে কোন তথ্য দিতে পারি নি৷
বুধবার, ২৮ জুন, ২০১৭
মুফিদ। তুমি বলে দাও। """"""''''''''''''''''''"""" ঐ,রাত তোমার কোলে চাঁদ আসে। আমার বনে প্রিয়া কেনো আসেনা। ঐ,আকাশ তোমার কোলে মেঘ আসে। আমার বুকে চামিলি কেনো ফুটেনা। ঐ,সমুদ্র তোমার মাঝে তরঙ্গ উটে। আমার হৃদয়ে কেনো আশা ফুটেনা। ঐ,বাতাশ তুমি বার্তা বয়ে আনো। আমার বার্তা কোথায় লোকিয়ে রাখ। ঐ,সুর্জ তুমি প্রতিনিয়ত আলো ছরাও। আমার বুকে অন্ধকার কেনো। ঐ,চাঁদ তুমি জুৎসনা বিলাও। আমার আধারে সৌরভের সুর্জি কোথায়। ঐ,তুমি ভিলিব করার নয়। আমি সত্য ফুটাই তোমার তরে।
সোমবার, ২৬ জুন, ২০১৭
মুফিদ। 💚 অবুঝ ভালবাসা💚 ""'"'''''''''""""""""'''''''' ❤ প্রেম ভালবাসা ছাড়া জীবন গড়ে না ❤ ❤ ঝগড়া ছাড়া ভালোবাসা বাড়ে না❤ ❤কথা ছাড়া সম্পর্ক টিকে না❤ 💚 তোর চোখে আমি দেখি অসীম ভালবাসা 💚 💚 তোর হৃদয় থেকে শুধু শুনি আমার নাম 💚 💚 তাই তো আমি ভালবাসি 💚 💚 শুধু তোমারই নাম 💚 ⚫▶⚫▶ বালক ◀⚫◀⚫◀
শুক্রবার, ২৩ জুন, ২০১৭
মুফিদ। বের হতে চাই নিমন্ত্রণ যন্ত্রা থেকে। """""""""""""""""""""""""""""""""'''''''''''''''''''''' নিজের যন্ত্রনা থেকে বের হতে হলে! অন্যের পায়ে গেথে থাকা কাটা থেকে তাকে বাচাও। হার জিতের প্রশ্নে তুমি চোখ খুলে রাখলে, তোমাকে পরাজিত লাগতেই পারে? তাই মাঝে মাঝে চেখ বন্ধ করে নিও..... দেখবে চোখ বন্ধ করা অবস্থায় ও লোকে তোমাকে জিতিয়েছে। চাই না আর পিছু ফিরতে জানি এমন দিন আসবে লিখতে,, লিখে যাবো আমি কাদতে কাদতে তোমাকেই ভাবতে ভাবতে..। নিজেকে পারিনি করতে প্রমাণিত হয়ে গেছি পৃথিবীর কাছে অপমানিত,,, তুমিও করোনি বিশ্বাস চেষ্টার বাকী রাখিনি কোন দৃঢ়শাস্ব...। বলার ছিল অনেক কিছু দাও নি সময় তুমি কিছু,,, বিনোতির শেষ ছিলো না তোমার ভাবে জায়গা দিল না...।
রবিবার, ১৮ জুন, ২০১৭
🌹🌹একটি শিক্ষানীয় পোস্ট🌹🌹 সবাইকে পড়ার অনুরোধ করছি বাসে উঠে একটা খালি সিট পেলাম।জানালার পাশে আমি বসলাম,আর পাশের সিটটা খালি! একটু পরেই দেখি আমার বয়সী একটা সুন্দরী মেয়ে উঠলো।বোরকা পড়া,মাথায় হিজাব দেয়া।মেয়েটাকে এক নজর দেখলেই বোঝা যায় খুবই ভদ্র ও অবস্থা সম্পন্ন ঘরের মেয়ে। এদিক ওদিক সিট খুজে না পেয়ে শেষে আমার পাশে এসে বসলো।হাতে একটা মোবাইল।দেখে বোঝা যায় অনেক দামী একটা মোবাইল। কিছুদূর যাবার পর বাস আবার জ্যামে পড়লো। মেয়েটা বলে উঠলো,অসহ্য জ্যাম! আমিও হুম বলে সম্মতি জানালাম।এরপর টুকটাক কথা হতে লাগলো।বাসও চলতে শুরু করলো......! কথায় কথায় জানলাম, মেয়েটি ইংরেজিতে অনার্স করছে। খুবই ফ্রী ভাবে কথা বলছিলাম আমরা! এয়ারপোর্টের ওখানে গিয়ে আবারও জ্যামে পড়লো বাস।বিরক্তিকর জ্যাম! জ্যামের মধ্যেই বাসে ঠলো সাদা শার্ট পড়া কালো চেহারার মধ্যে বয়সী একটা লোক।অনেক দিনের পুরনো বোধহয় শার্ট টা! ময়লা হয়ে আছে।তার হাতে অনেক গুলো নামাজ শিক্ষা বই।কাধে কালো রঙের একটা ব্যাগ।লোকটা নামাজ শিক্ষা বই বিক্রি করছে! লোকটা অনেক্ষণ যাবত,বইতে কি কি গুরুত্বপূর্ণ দোয়া,সূরা,মাসলা ইত্যাদি আছে তা বর্ননা করলো।কিন্তু বাসের কেউ একটা বইও কিনলো না! আমার খুব খারাপ লাগলো।ইচ্ছে করছিল লোকটাকে কিছু টাকা দিয়ে সাহায্য করি! কিন্তু,লোকটাকে টাকা দিতে চাইলে যদি কিছু মনে করে।তাই দিলাম না! একটা জিনিষ লক্ষ্য করলাম,লোকটা বাসে ওঠার পর থেকে মেয়েটি আমার সাথে একটা কথাও বলেনি।মাথা নিচু করে মোবাইল টিঁপতেছে! বাড়িতে নামাজ শিক্ষা বই থাকা সত্বেও শুধু মাত্র লোকটিকে সাহায্য করার ইচ্ছায় বিশ টাকা দিয়ে দুইটা বই কিনলাম। লোকটিকে পঞ্চাশ টাকার নোট দিলে সে ত্রিশ টাকা ফেরত দিল! টাকা ফেরত দেবার পরেও দেখি সে পকেট থেকে আরও টাকা বের করছে! একটা একশ টাকার নোট আর কয়েকটা দশ টাকার নোট! আমার দিকে এগিয়ে ধরলো! আমি তো অবাক।আমাকে টাকা দেবেন কেন উনি? আমার ভুল ভাঙলো তার ডাক শুনে! তিনি আমাকে না মেয়েটিকে টাকা দিচ্ছেন! তিনি বললেন, ‘সোমা টাকাটা রাখো।কিছু কিনে খেয়ে নিও! তোমার মা বললো,তুমি সকালে না খেয়েই ভার্সিটিতে চলে আসছো‘। মেয়েটি লজ্জায় মরে যাচ্ছিল।সে অত্যন্ত রেগে লোকটার দিকে তাকালো! বললো,লাগবে না! লোকটি জোর করে টাকাটা তার হাতে দিয়ে বাস থেকে নেমে গেল! মেয়েটার দিকে তাকানো যাচ্ছিল না! রেগে টং হয়ে আছে! আমি কৌতুহল সামলাতে পারলাম না।জিজ্ঞেস করলাম,যে আপনাকে টাকা দিল উনি কে? মেয়েটা বললো,আমাদের বাড়ির পাশে থাকে! আমি বললাম,কিছু মনে করবেন না।একটা কথা বলি,উনি কি আপনার বাবা? মেয়েটি রেগে তাকালো আমার দিকে! জবাব দিলো না! এমন ভাব করলো যেন আমি মহা অপরাধ করে ফেলেছি! আমি বুঝতে পারলাম তার রাগের কারন।তার বাবা একজন ভ্রাম্যমাণ হকার।বাসে বাসে ঘুরে বই বিক্রি করে।আর সে দামী পোশাক পড়ে ভার্সিটিতে যায়! সে একজন শিক্ষিত মানুষ! এজন্য সে বাবার পরিচয় দিতে লজ্জা পায়! এই ময়লা শার্ট পড়া লোকটাকে বাবা বলে স্বীকার করাটাকে সে ঘৃনার চোখে দেখে! সে চায় না দুনিয়ার কেউ জানুক এই হকার তার বাবা! কত বড় বিবেক সম্পন্ন মানুষ সে! যে লোকটা রাত দিন পরিশ্রম করে বাসে বাসে মানুষের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বই বিক্রি করে মেয়েটাকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলছে।তাকে লেখাপড়া শেখাচ্ছে।নিজে কয়েক বছরের পুরনো একটা শার্ট পড়ে অথচ মেয়েটিকে দামী পোশাক,ব্যাগ,দামী মোবাইল কিনে দিয়ে তার সমস্ত চাওয়া পূরন করেছেন।সেই মানুষটাকে বাবা বলে পরিচয় দিতে লজ্জা করছে মেয়েটির! কত বড় নির্লজ্জ! যে মানুষটা তাকে লালন পালন করে এত বড় করলো,যারটা খেয়ে বেঁচে আছে তাকে বাবা বলে পরিচয় দিতে সমস্যা! মেয়েটি হয়তো শিক্ষিত হচ্ছে,কিন্তু তার ভেতরে বিবেক ও মানুষত্ব তৈরি হয়নি! হকার লোকটির প্রতি শ্রদ্ধায় মনটা ভরে উঠলো! লোকটা হাজার কষ্টের মাঝেও পরম মমতায় নিজের মেয়েটিকে উচ্চশিক্ষিত করে তুলছেন! আদর্শ বাবা মনে হয় একেই বলে।অন্য কেউ হলে হয়তো অনেক আগেই মেয়েটিকে কোন শ্রমিকের সাথে বিয়ে দিয়ে দিত।সেটাই বোধহয় ভাল হত! তাহলে তখন হয়তো মেয়েটি বাবার পরিচয় অস্বীকার করতো না! যেই শিক্ষা আমারদের মধ্যে বিবেক ও মনুষ্বত্ব তৈরী করেনা,কি লাভ সেই শিক্ষা গ্রহনে করে? শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় নয়,আমরা আমাদের সন্তানদের নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলব ইনশাআল্লাহ্!
মুফিদ। আসবে সেদিন জানি একদিন তোমার সাথে আমার দেখা হবে। রেল লাইন এর ধারে। সে দিন ফুল ফুটবে। আমার বাগানের চতুর পার্শে পাখি গান গাইবে কানে কানে। দক্ষিন হাওয়া বইবে আমার প্রানে। এক চিলতে হাসি নিয়ে দেখা করবো তোমার সাথে।। পরবো আমি নীল শাধা মিশ্রিত টি সার্ট ,হাতে পরবো রেশম কালার ব্যাচলেটস ও স্বর্ণালি রঙ্গের ঘড়ি। মাথায় দিবো একটি কালো ও বগুনি ককালার মিশ্রণ ক্যাপ আর চখে থাকবে রুদ্র এরানো কালো চশমা যা তোমার পছন্দের? আমার পছন্দের বেলী ফুল হাতে নিয়ে দ্বারিয়ে থাকবো। আর তুমি? তার পর তুমি যখন আসবে তোমায় নিয়ে হারিয়ে যাবো,সবুজ ঘাসের মিষ্টি শুভাসে। লুকিয়ে রাখবো আমার হৃদয়ের গভীরে। কেউ কেরে নিতে পারবে না তোমায়😞। কাউকে নিতেই দিবো না। আমি তোমার বুকে মাথা রেখে বসে থাকবো। আর তুমি মিষ্টি সুরে গান শুনাবে :) অবশ্য আমি মাঝে মাঝে হেসে ও দিবো তুমি আবার রাগ করবে না তো? একা ধারে তাকিয়ে থাকবো তোমার মায়া ভরা চোঁখের পানে। তোমার মনে যতো কষ্ট আছে সব গুলোকে তারিয়ে দিবো! ওদের কে তোমার কাছে আসতেই দিবো না। জানো তো আমি তোমাকে ভীষন ভালোবাসি,আমি কখন ও তোমাকে হারাতে দিবো না। আমার শেষ নিশ্বাস প্রযন্ত শুধু তুমি, তুমি আর তুমি থাকবে আর কেউ না।। ❤
মুফিদ। ::অন্ত পুরের ইতিকাব্য:: বাবা+ মা+ /মা+ বাবা আমাদের খুব প্রিয় মানুষগুলো মাঝে মাঝে আমাদের ছেড়ে চলে যায়, সময়ের সাথে সাথে সাময়িক শোক ভুলে আমরা আবার নতুন করে চলতে শুরু করি, চলে যাওয়া মানুষটার স্মৃতি হয়তো ফিকে হয়ে যায় কিন্তু তাকে আদৌ কি আমরা তাকে ভুলতে পারি? ভোলা সম্ভব? মনে হয় না, অনেক অনেক দিন পর বন্ধুদের আড্ডায় কেউ একজন হয়তো অবচেতন মনে বলে উঠে ওই ফাজিলটা যদি থকতো তাহলে কি ফাজলামোই না করত এখন..... ভাই-বোন/ কেউ একজন হয়তো অনেক দিন পর ফ্যামিলি ফটো অ্যালবাম বের করে চোখ ভর্তি জল নিয়ে হাত বুলায় চলে যাওয়া মানুষটার ছবির উপর..... কোন একদিন হয়তো কোন এক প্রিয়জন শূন্য চোখে তাকিয়ে থাকেন প্লেট ভর্তি খাবার নিয়ে গলাদিয়ে খাবার আর নামাতে পারেন না, কিভাবে পারবেন ? হারিয়ে যাওয়া প্রিয়জনের প্রিয় খাবারটাই যে তখন প্লেটে ! সময় যতই যাক হারিয়ে যাওয়া প্রিয়জনদের আমরা সচেতন / অবচেতন মনে সবসময় বাঁচিয়ে রাখি আমাদের মাঝে আমাদের আবেগ অনুভুতিতে কিংবা কেউ হয়তোবা তার নামে অন্য কোন প্রিয়জনের নাম রেখে কারন তার তৈরী শূন্যতা আমরা পূর্ণ করতে পারি না। মানুষে তৈরী শূন্যতা কখনো পূর্ণ হয় না, কখনো না ! আমার বাবার জন্য সবার কাছে দোয়া রইল যেনো আল্লাহ তা'আলা তিনাকে জান্নাতের উঁচু মাক্কাম দান করেন। বিশ্বের সকল বাবার প্রতি রইলো পরম শ্রদ্ধাঞ্জলি....। "BABA I MISS U SO MUCH........ "
শুক্রবার, ৯ জুন, ২০১৭
মুফিদ। চিঠি যুগ -------- ""নিজেকে নিয়ে আর আগের মত ভাবি না...... ""ভাগ্যে যা আছে তাই হবে....® আমি তোমার কাছের মানুষ হবো। এত্তো কাছে, মনে হবে বাড়ির পিছে সরিষা ক্ষেত, মৃদু নদী- জলের সারস অতীতে তার কোল ঘেঁষা পথ- মনে হবে লতানো লাউ, জানলা খুলে হাত বাড়ালেই পাখি পাখি গাছের ছায়া, ঘাসের ঘাড়ে হেলেঞ্চাতে শুকনো পাতায় মুখ ডোবানো রোদের আরাম- উঠোন ভরা শাকসব্জি, পুঁইয়ের মাচা পাটির ওপর ছড়িয়ে দেয়া চালতা আচার মনে হবে, নিজেরই সব- বুনো ফুলের ছোট্ট বাগান- কপাল থেকে চুল সরানোর!!
বুধবার, ৭ জুন, ২০১৭
মুফিদ। আমি তোমাতে। """""""""""''''''''''''''''''' বলে বোঝানোর মত নয় এ যন্ত্রণা। না যায় বাঁচা না যায় মরা! রুপকথার গল্পের দৈত্যের মত তৈরি হয় প্রানপাখি। ব্যাপারটি অনেক টা জ্বলন্ত মোমবাতির মত! তীব্র তাপে নিজেকে শেষ করে আসে সমাপ্তি। তবুও তাকে ছাড়া প্রাণহীন। জানিশ আমি হারিয়ে গিয়েছি তোর মাঝে। এর চেযে ভয়াবহ হলো, একবার যন্ত্রণায় আক্রান্ত হয়ে গেলে তা আক্রান্ত ব্যাক্তির কাছে নেশা বা অমৃতের সমান । তীব্র যন্ত্রণা চূর্ণ -বিচূর্ণ করে দিলেও তাকে ছাড়া বেঁচে থাকা টা অসম্ভব হয়ে যায়। কারো মাঝে নিযেকে হারানো কতটা যন্ত্রণার তা শুধু যারা হারিয়েছে তারাই বুঝে।।
লেখকঃমুফিদ। তুমি যে ভাগ্যবতি। নাম টি তোমার সোমা। ভাগ্যবতি জোৎসনা ছড়ানো মেয়ে তুমি। তুমি যে অমরত্বের অমৃত্ব সুধা প্রাণ। নেই যে কোন তোলনা তোমার ক্রয়সীমা জাচনাতে। তুমি যে আধারে আলো ফুটানোর কাজরি। নয়তো তুমি বিহনে এ হৃদে কোন প্রাণ। আমি মৃত্যুর স্বাধ চাকবো তুমি না হলে আমরি।
শনিবার, ৩ জুন, ২০১৭
মুফিদ। তুই চখের তারা। """""""""""""""""""""" তুই যদি মনের আনন্দে হাসতে পারিস, আমিও শত বিরহের মাঝে কান্না লুকিয়ে হাসতে পারবো. তুই কাঁদতে পারলে আমিও কাঁদতে পারবো.. তুই কাউকে ভালবাসতে পারিস আমিও হাজার মাইল দূরথেকে শুধু তোকে ভালবাসতে পারি. শুধু তর মতো করে একটা কাজ আমি করতে পারবোনা তা হল তোকে ভুলে যেতে..!
বৃহস্পতিবার, ১ জুন, ২০১৭
মুফিদ। @ শুভ দৃষ্টি# কি মিষ্টি তুমি। অবশেষে এলে তুমি। কি সুন্দর। শান্ত হল সব। গেল গেল প্রাণ। আর পারছিনা। কতই না উঠেছিল রব। তুমি না সত্যি খুব মিষ্টি। প্রকৃতির অপরুপ সৃষ্টি। তোমার নামটাও বেশ। কে রেখেছ গো? কি সুন্দর নাম - বৃষ্টি। শুভ বৃষ্টি।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)