মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০১৭
মুফিদ। @বর্তমান প্রেক্ষাপটে কিছু নিরেট সত্য কথা@ ✔আপনি কোনো বড় আলেম হতে পারবেন না, যদি আপনি কওমী মাদ্রাসা থেকে কোনো সার্টিফিকেট অর্জন না করেন। এটাই বাস্তব সম্মত কথা। ✔আপনার আকিদা কখনো সহিহ হবেনা, যদি আপনি আহলে হাদীসের শায়েখদের সকল মতের সাথে একমত হয়ে আহলে হাদিস না হন(হাঁ হাঁ হাঁ) ✔আপনি কোনো সাংবাদিকই না, যদি আপনি একাত্তর টিভি বা চ্যানেল আইতে সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা না থাকে(হুমম) ✔আপনি যুদ্ধ করেও মুক্তিযোদ্ধা না, যদি আপনি আওয়ামীলীগ না করে থাকেন (চিন্তার বিষয়) ✔আপনি কখনোই সোনার ছেলে উপাধী অর্জন করতে পারবেননা, যদি আপনি ধর্ষনে সেঞ্চুরি করতে না পারেন (কোন জামানা এটি) ✔আপনি ফুলের মত চরিত্রবান এমপি মন্ত্রী বা নেতা হতে পারবেননা, যদি আপনি ধর্ষক নাঈম আশ্রাফের সরবরাহ করা বেশ্যা মেয়েদেরকে উপভোগ না করেন( হ্যা) ✔আপনি কোনো দিনই দেশপ্রেমিক হতে পারবেন না, যদি আপনার মধ্যে নূন্যতম ভারত প্রেম না থাকে (তাই) ✔আপনি কোনো সাচ্ছা ঈমানদার হতে পারবেন না, যদি আপনি শাহবাগী ও বন্ড পিরদের মুরীদ না হন(বাস্তবিক) ✔আপনি আদর্শবান ছাত্র হতে পারবেন না, যদি আপনি জাফর ইকবালের বই না পড়ে থাকেন( তাই নাকি?) ✔আপনি আদর্শ শিক্ষক হতে পারবেন না, যদি আপনি রবিঠাকুর সম্পর্কে জ্ঞান না রাখেন (আহারে) ✔আপনি কোনো বিজ্ঞানীই না,যদি আপনি ইসলাম ধর্মকে কটাক্ষ করে কোন বই না লিখেন (সত্য) ✔আপনি কোনো কবিই না যদি আপনি আযান ও আল্লাহ ও রাসূল সাঃ কে নিয়ে কটাক্ষ করে কবিতা না লিখেন (সত্য) ✔আপনি কোনোদিন সত্যবাদি হতে পারবেন না, যদি আপনি শেখ মুজিবকে জাতির পিতা আর শেখ হাসিনাকে জাতির মাতা বলে স্বীকার না করেন (হেলো) ✔আপনি কখনো আওয়ামিলীগ হতে পারবেননা, যদি আল্লাহকে বাদ দিয়ে নৌকায় ভরসা না রাখেন (ঠিক নয়) ✔ আপনি এইদেশে বসবাস করার অধিকার রাখেন না, যদি আপনি ইসলাম সমর্থন করে থাকেন (তাই) ✔সর্বোপরি, আপনি কোনো মানুষই না, যদি আপনি মুসলমানের জন্য আফসোস করে থাকেন। সংগৃহিত! (সত্য)
শনিবার, ২০ মে, ২০১৭
মুফিদ। @ফনিমনসা@ সবই তো ঠিক ছিল--- আমি হয়তো ওখানে.... বিশ্বাসের কিছু আশ্বাস শুনতে পেয়েছিলাম প্রজাপতির মত ডানা মেলে...... নীল বাতাসে ভর করে ছুটে গিয়েছিলাম এক গুচ্ছ গোলাপে........ জীবনের হারিয়ে যাওয়া সুখ যেন ভোরের স্নীগ্ধ আলোর মত ছুঁয়ে দিয়েছিল তন্দ্রাহারা ক্লান্ত এ দুটি নয়ন........ সেখানে রংধনু ভালবাসা ও দেখেছিলাম কেমন আগ্রহে উন্মুখ হয়েছিল এ হৃদয় একটু ও বুঝতে পারিনি...... আড়ালে যে একটি ফনিমনসাও অনেক কাঁটা তুলে অপেক্ষায় ছিল......
শুক্রবার, ১৯ মে, ২০১৭
মুফিদ। হিন্দু ও বিধর্মিদের অবস্থা। যদি ‘মাহারাষ্ট্র’র হিন্দুদের জিজ্ঞেস করেন যে, তোমাদের সবচেয়ে বড় ‘ভগবান’ কে? - তখন সে বলবে-‘গনেশ’ . যদি ‘দিল্লী’র হিন্দুদের জিজ্ঞেস করেন যে, তোমাদের সবচেয়ে বড় ‘ভগবান’ কে? - তখন সে বলবে-‘রাম’। . যদি ‘গুজরাট’র হিন্দুদের জিজ্ঞেস করেন যে, তোমাদের সবচেয়ে বড় ‘ভগবান’ কে? - তখন সে বলবে-‘কৃষ্ণা’। . যদি ‘বাংলা’র হিন্দুদের জিজ্ঞেস করেন যে, তোমাদের সবচেয়ে বড় ‘ভগবান’ কে? - তখন সে বলবে-‘দুর্গা’। . যদি ‘বিহার’র হিন্দুদের জিজ্ঞেস করেন যে, তোমাদের সবচেয়ে বড় ‘ভগবান’ কে? - তখন সে বলবে-‘শংকর’। . যদি ‘পশ্চিম ভারত’র হিন্দুদের জিজ্ঞেস করেন যে, তোমাদের সবচেয়ে বড় ‘ভগবান’ কে? - তখন সে বলবে-‘কার্তিকে,বালাজী’। . যদি ‘নেপাল’র হিন্দুদের জিজ্ঞেস করেন যে, তোমাদের সবচেয়ে বড় ‘ভগবান’ কে? - তখন সে বলবে-‘পশুপাতি’। . এবার শুনুনঃ মুসলিমদের কথা। পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের মুসলমানকে (ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, আমেরিকা, এশিয়া) জিজ্ঞোস করেন, তোমাদের রব কে??? - এক বাক্যে মুসলিম বলবে ................আল্লাহ....... —
মুফিদ। খোব বেশি মনে পরে তাঁদের। কিছু কিছু ব্যক্তির সাথে আর কথা হয় না ... আবার কথা হবে এমন সম্ভাবনাও নাই। অথচ এক সময় কতই না ‘আপন’ ছিল তারা! তাদের সবাই কিন্তু মৃত না, অনেকেই জীবিত ... কিন্তু হয়ে ওঠে না কথা বলা। মাঝে মাঝে তাদের কথা মনে পরে। তাদের সাথে শেষ কোন কথা বলেছিলাম সেটা ভাবি .... কোন বিষয়ে তার সাথে কথা বলেছিলাম? আমার শেষ কথাটা কি ছিল? তার শেষ কথাটা কি ছিল? এটাই যে শেষ কথা হবে সেটা কি আমাদের দু'জনের কেউই আঁচ করতে পেরেছিলাম? ......” আচ্ছা, যদি জানতাম এটাই হবে শেষ কথা, তাহলে কি বিদায়টা অন্যরকম হতো”? .... কি জানি, হয়তো হতো, কিম্বা হতো না !
বুধবার, ১৭ মে, ২০১৭
মুফতী,মুফিদ। ধর্ষনের সকল দায় ও অপরাধ শুধু পুরুষের উপর চাপিয়ে দিলেই হবেনা ৷ ধর্ষন প্রতিরোধে নারীকেও হতে হবে অনেক সতর্ক ৷ """""""""''''''''''"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""'"'''''' বিশ্ব জুড়ে নারীদের নগ্নতা ও বেহাপনার কারনে পৃথীবি তে মানুষরুপি পশু ও বখাটের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে ৷ সী বীচে, ফ্যাশন শো তে, সিনেমাতে, গানে নারীকে নগ্নভাবে উপস্হাপন করা হচ্ছে ৷ ফলে নারীদের প্রতি পুরুষের শ্রদ্ধাবোধ ও কমে যাচ্ছে ৷ .................................. তাই নারীকেও সতর্ক হতে হবে পত্রপত্রিকার রিপোর্ট যাচাই করে দেখবেন বেশির ভাগ নারী ধর্ষিত হয় প্রেমিক ও বন্ধু দের দ্বারা ৷ সুতরাং বন্ধু দের থেকেও সাবধান থাকতে হবে ৷ বন্ধু বা প্রেমিকের সাথে নির্জন কক্ষে যাওয়া বোকামী ছাড়া কিছুই না ৷ সে তোমার সতীত্ব নষ্ট করবে আবার তা মোবাইলে ভিডিও করে সারা পৃথীবি কে দেখাবে ৷ ফেসবুকে আপলোড করে দিবে ৷ অথবা আপলোড করার হুমকী দিয়ে দিনের পর দিন তোমাকে ভোগ করবে ৷ বন্ধুর কাছে কি কেউ ঘরের ও আলমারীর চাবী দিয়ে দেয় ? কখনোই না ৷ তাহলে হে মেয়ে বালিকা তুমি কেন তোমার প্রেমিকের নিকট নিজেকে সঁপে দিয়েছ? কেন রাত দশটার পর তোমাকে ডাকলেই তুমি তার কাছে চলে যাচ্ছ? তুমি কেন রিক্সায় বন্ধুর দুই পায়ের ফাকে বসে তার পশুত্বকে উস্কে দিচ্ছ? ?? কেন তুমি অশ্লীল পোষাক পরে বখাটে ও পশুরুপী পুরুষদের দৃষ্টি আকর্সনের চেষ্টা করছ? ?? কোন গুস্টি বা সমাজ,পুরুষ,মহিলারা কেওয়ী আমার কথা দ্বারা কষ্ট নিয়েননা, অতঃএব কিছু কথা না বললে শান্তিই পাচ্ছি না। এ দেশে বা বিশ্বে ধর্ষকের বিচার হয়, কিছু হলেও হয়! কিন্তু ধর্ষিতার বিচার হয় না কেন? আচ্ছা কখনো কি চিন্তা করেছেন ধর্ষিতা ধর্ষিত হলো কেন? আমি ল্যাংটা হয়ে ঘুরে বেড়াবো এটা আমার অধিকার! আমি রাত অথবা দিনের যেকোন সময় যখন খুশি যেখানে ইচ্ছে হয় যাব এটা আমার অধিকার! আমি স্বাধীন দেশে বাস করি পরাধীন হয়ে থাকবো কেন? শিক্ষা আমার অধিকার যেভাবেই হোক আমাকে পড়ালেখা করতেই হবে,! এজন্য হোটেলে যাওয়া লাগলে যাব, নিরবে হোক আর স্বরবে হোক নিজেকে উপভোগ করা লাগলে করবো! চাকরি আমাকে নিতেই হবে। এতে যার সাথে যা করা লাগে করবো! এটা আমার অধিকার! আমার শরীর, আমার মন, যাকে ইচ্ছে তাকে দেব, এটাও আমার অধিকার। তাই নাকি? কত বড় নির্লজ্জিতা বা বেশ্যাময়ী হলে এমন মতবাদ প্রকাশ করা যায়। লাতথি মারি তোমার অধিকারের স্লোগান কে! তুমি মুর্খ, তোমার পরিবার মুর্খ, তোমার বাবা মুর্খ, তোমার মা মুর্খ,তোমার সমাজ মুর্খ,তোমার শিক্ষক রাও মুর্খ, তোমার শিক্ষা হলো এক অশলিলময় নিকাম্মাময় শিক্ষা,যা মুর্খতাকে বয়ে বেরায় ,তোমার ভাই মুর্খ, তোমার চৌদ্দ গোস্টি মুর্খ, তোমার পরিবার মুর্খ, তোমার দেশ মুর্খ, মুর্খতাকে ঢেকে রেখে শিক্ষিতদের মুখোশ পড়েছ তুমি! মরে দেখ,মৃত্যু বরণ করলেই তোমার মুখোশ উম্মোচন হবেই হবে। তোমার জন্য জাহান্নাম অপেক্ষা করছে! ---------যে মেয়ে ধর্ষিত হয়, সেতো ধর্ষণ হওয়ার আগে নিজে উপভূগ করার জন্য অনেক কিছু চেয়েছে বা উপসে ছিলো,কারন তার চলা ফিরা,ছিলো অস্থিরময় যা হতে পারেনা। তাই ধর্ষন হওয়ার ক্ষেত্রে সে নিজে তার পরিবার,তার শিক্ষা,তার সমাজ, তার রাষ্ট,সবাইয়ী দায়ী,এ দায় থেকে কেও রেহায় পাচ্ছিনা,পরকালেও পাবোনা আমরা। তাই আহ্বান রইল সকল মা,বাবা,ভাই,বোনদের প্রতি আমরা বিশেষ করে ইসলামি আইন মেনে চলি তাতে হান্ডেট পার্সন ধর্ষন কমে জাবে,এবং এক সুন্দর পৃথিবী আমরা উপহার পাবো। তাই সকলের, বিশেষ করে মহিলাদের ইসলামী সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, পরিশেষে আহ্বান রইল জাতি,মা,বাবা,ভই,বোন,প্রতিবেশি,সমাজ,বিশেষ করে রাষ্টের প্রতি তারা যেন এ লেখার প্রতি আমল দেয়। সকলেই, আল্লাহর ওয়াস্তে সতর্ক হউন। @The,Mars For News Delayster@
মুফতী,মুফিদ। প্রেমের কি অবস্থা হয়, যে প্রেমে অবৈদতা আছে। """""""""'''''''''''''''''''''''''''''''''''''""""""''''''''''''''""""""""""""""""""""""""" > একটা মেয়ে যখন অবৈধ ভাবে কোন পুরুষের সাথে শারীরিক সম্পর্কে জড়াতে যায়, ঠিক তখন থেকেই তার বিবেক যতটা দ্রুত লোপ পায় ঠিক ততটাই আবেগ বৃদ্ধি পেতে থাকে... আবেগ এতটাই তাড়া করে যে, মেয়েরা ভালো মন্দ বোঝার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে... . মেয়েদের আবেগ ছেলেদের চেয়ে তিনগুন বেশি হয়... মাঝে মধ্যে এতটাই বেশি হয় যে, আবেগের কারণেই মেয়েরা নষ্ট হয়, বেশ্যা বানায়... সকালে, বিকালে ও মধ্য রাতে এই তিন সময়ে মেয়েরা সাধারণত পুরুষের কাছে ধোঁকা খায়... কারণ এই সময়গুলোতে মেয়েরা বেশি আবেগী হয়ে পড়ে... . পুরুষ মানুষ জন্মগত ভাবেই বাদশা... একটা মেয়ের পর্ণ ভিডিও ফাঁস হলে সমাজ তাকে চরিত্রহীন বলে, নষ্ট বলে, বেশ্যা বলে... কিন্তু পুরুষের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ চরিত্রহীন, এর বেশি কিছু তাকে বলা হয় না... পুরুষেরা বেশ্যার বদলে বাদশা হয়... পুরুষের ক্ষেত্রে নষ্ট বলে কোন শব্দ নেই... . এ পর্যন্ত যতগুলো পর্ণ ভিডিও ফাঁস হয়েছে তার মধ্যে মেয়েরাই বেশি আত্মহত্যা করেছে... কিন্তু কয়টা ছেলে আত্মহত্যা করেছে..? হিসাব করলে দেখা যাবে একটাও না... কারণ প্রতিটা পুরুষেই জানে এ ক্ষতদাগ তার বেশি দিন থাকবে না কিন্তু মেয়েদের থাকবে সারাজীবন... . ক্রিকেটার রুবেল ও হ্যাপিকে দেখলেই বুঝতে পারি যে রুবেলের ক্ষতদাগ এখন আর নেই কিন্তু হ্যাপি শব্দ উচ্চারণ করলে এখনো অনেক মানুষ হাসি দেয়, নষ্ট বলে, বেশ্যা বলে... অথচ হ্যাপি এখন সম্পূর্ণ পর্দাশীল নারী... সানি লিওন যতই ভালো হোক না কেন তার দেহের কলঙ্কের দাগ কখনো মুঁছবে না... . পুরুষেরা বুদ্ধিমান, এরা সুযোগের সৎব্যবহার করতে জানে... পুরুষেরা সুযোগ নিতে চায় তাই বলে মেয়ে তুমি কেন সুযোগ দিবে..? এই লেখায় পুরুষের সুনাম গাওয়া হচ্ছে না, পুরুষের দোষটা তুলে ধরে মেয়েদের চোখে অাঙুল দিয়ে বোঝানো হচ্ছে মেয়েরা কোথায় ভুল করে... . মেয়ে, তুমি হয়তো বুঝতেছো না বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক করা মানে নিজের অজান্তেই সম্পর্ক নষ্ট করে দেয়া... পুরুষের মনে অন্য একটি নারীর অাকাঙ্খা জাগিয়ে তোলা... আরেকটি প্রেমের রাস্তা তৈরি করে দেয়া... . আমি ঘৃণা করি সেইসব মেয়েদের যারা বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়... এরা মেয়ে জাতির কলঙ্ক... কুকুরের চেয়েও নিকৃষ্ট... ডাস্টবিনের পঁচা ময়লার চেয়েও এরা দূর্গন্ধ... এদের শেষ হয়ে যাওয়া উচিত... এদের জন্য কোন মায়া আসে না... মায়া মায়াবতীদের উপর করা উচিত, . যদিও সবাই এক না, তবে আগে মানুষের প্রেম করার মূল উদ্দেশ্য ছিলো বিয়ে করা, আর এখন বিছানায় যাওয়া !! :) @ সময় নিয়ে পোস্ট টা পরার জন্য আপনাকে অসংখ ধন্যবাদ @👉The, Mars For News Delayster👈
মুফিদ। মুসলমানের নামাযের অবস্থা """""""""""""""''''"'""" →যদি "ফযর" যায় ঘুমে →" যোহর যায় কাজে → "আছর যায় খেলাই → "মাগরিব যায় অবহেলাই → "এশা" যায় আড্ডায় _____ কি নিয়ে যাবে তুমি পরকালের___বেলাই → হে আল্লাহ আমাদের সকল কে ৫ওয়াক্ত নামাজ আদায় করার তাওফিক দিন। ----আমিন
মঙ্গলবার, ১৬ মে, ২০১৭
মুফিদ, এর সময়োপযোগী মুল্যায়ন লেখা। হিজাব, ধর্ষণ, হুদুদ, ইসলামী বিপ্লব ও সামাজিক বিপ্লবের আলাপ =================== বোরকা/হিজাব সমাধান হলে ৮ বছরের মেয়ে ধর্ষিত হয় কিভাবে? ওর ত পর্দা ফরজ হয় নাই। এই প্রশ্নটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এবং এই প্রশ্ন করা দরকার। এই প্রশ্নের ভেতর কল্যাণ আছে । বোরকা বা হিজাব আসলে আল্টিমেট সমাধান না। এটা আমার কাছে সামগ্রিক সমাধানের একটি অংশ। বোরকা আর হিজাব পর্দাও না। বোরকা পরেও বেপর্দায় থাকা যায়। ফার্মগেট গুলিস্তানের মোড়ে একটু রাত নামলেই বোঝা যায়, বোরকামাত্রই পর্দা নয়। পর্দা একটা সামগ্রিক ব্যবস্থা। এই যে এত এত ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে এক্ষেত্রে রাষ্ট্রের পর্দাটা কী? রাষ্ট্রের পর্দা হচ্ছে বিচারের ব্যবস্থা করা। নারীর পর্দা হচ্ছে শালীনতার ইসলামিক স্টান্ডার্ড বজায় রাখা। পুরুষের পর্দা দৃষ্টি অবনত করে চলা। সমাজের পর্দা হচ্ছে মূল্যবোধ তৈরী করা। এইসকল জিনিসগুলো সমন্বিত হয়েই একটা পর্দার পরিবেশ তৈরী হয়। কেবলমাত্র বোরকাকে পর্দা মনে করার প্রবণতা যারা ইসলাম সম্পর্কে একেবারেই অল্প জানেন তাদের ভেতর দেখা যায়। কয়েকবছর আগে লাকী আক্তার (শাহবাগের স্লোগান কণ্যা) এ ধরণের একটি পোষ্ট করেছিলেন। আমি তাকে এই কথাগুলি তখন বলেছিলাম। আর যারা ইসলাম সম্পর্কে কম জানে তাদের তরফ থেকে এরকম মনে করার কারণও আছে। ঐতিহাসিকভাবে আমাদের এখানে পর্দা বলতে বোরকার ধারণাই প্রচারিত হয়ে আসছে। আর বোরকা দেখা যায়, কেউ বোরকা পরলে সেটা চোখে পড়ে, কিন্তু কোন পুরুষ দৃষ্টি আনত করে চললে ওটা অতটা প্রকট হয়ে চোখের সামনে ধরা দেয় না। সাধারণত এসব ছেলেরা বরং সমাজে লাজুক খ্যাতি পায়। "পর্দানশীন পুরুষ" শব্দটা কেউ বলেও না। "পর্দানশীন পুরুষ" শব্দটা কেউ উচ্চারণও করে না। সব জায়গাতে শুধু "পর্দানশীন নারী"। ফলে বোরকাই পর্দার সিম্বল হয়ে উঠেছে । আর মানুষ সিম্বল মনে রাখতে ভালোবাসে। এখন আম জনতা মনে করে যাহাই পর্দা তাহাই বোরকা! এটা অস্বাভাবিক হলেও অস্বাভাবিক নয়। এখন ইসলামিস্ট গ্রুপগুলোর পর্দা কি? এদের পর্দা হচ্ছে এসকল ভিকটিমকে বিচার পাইয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা। আমরা সাধারণত একটা ঘটনা চাউর হবার পর ভিকটিমকে পর্দা করার নসীহত করি এবং ধর্ষকের শরীয়া আইন বাস্তবায়ন করে বিচার করার নসীহত করে খ্যান্ত হই? কিন্তু আমরা ভালো করেই জানি এই মুহূর্তে ইসলামী হুদুদ প্রয়োগের কোন সম্ভাবনা নাই। এখন প্রশ্ন ওঠে, তাহলে এখন আমরা কী করব? আমরা যারা ইসলাম নিয়ে কাজ করি তাদের ভেতর এটা নিয়ে দ্বিধা কাজ করে, এবং করাটাই স্বাভাবিক। আমরা ভাবি এবং ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম হলে সব ঠিক হয়ে যাবে। এটা আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই সত্য। কিন্তু মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন হচ্ছে, ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম হবার আগে কি হবে? ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম হওয়া ত সুদূর পরাহত বিষয়। তার আগ পর্যন্ত এসকল সমস্যাকে কিভাবে সমাধাণ করা হবে? উপরোক্ত প্রশ্নের প্রশ্নের উত্তরের ভেতর কয়েকটি জরুরী বিষয় লুকিয়ে আছে । এসকল সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে আমরা বলতে রাসূল (স) এর বিপরীত পদ্ধতি অবলম্বন করি। একটা উদাহণ দিলে বিষয়টা পরিষ্কার হবে আশা করি। খাব্বাব ইবনে আরাত (রা.) সহ আরও কিছু সাহাবী রাসূল (স) এর কাছে গিয়ে বললেন, " হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! আপনি কি আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইবেন না এবং দোয়া করবেন না?" তখন রাসূল (স) আগেকার জমানার লোকেরা কি পরিমাণ নির্যাতন সহ্য করেছেন সেগুলির বর্ণনা দিয়ে বলেছিলেন, " আমি আল্লাহর নামে কসম করে বলছি এমন এক সময় আসবে যখন সানা থেকে হাদরামাউত পর্যন্ত মানুষ চলবে, এ মানুষগুলোর মনের মধ্যে এক আল্লাহর ভয় ছাড়া আর কোনো ভয় থাকবে না। আর মেষ পালের জন্য বাঘের ভয় ছাড়া আর কোনো ভয় থাকবে না। বরং তোমরা বড্ড তাড়াহুড়ো করছ।" (সহীহ আল বোখারী) উপরের ঘটনায় ২টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আমার দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। তা হচ্ছে (১) আল্লাহ রাসূল (স) কে দিয়ে সাহাবীদেরকে শুধু জান্নাতের সুসংবাদই দিতেন না, বরং বাস্তব জীবনে প্রতিষ্ঠিত হবার মত একটা স্বপ্নও দেখাতেন। একটা সমাজ বিপ্লবের স্বপ্ন। খাব্বাব (রা) সহ অন্যান্য সাহাবীগণের মত সাহাবীরা কী পরিমাণ নির্যাতন সহ্য করে তারপর রাসূলের কাছে অনুযোগ করেছেন তা সহজেই অনুমেয়। (২) দ্বিতীয় বিষয় যেটি লক্ষ করার মত তা হচ্ছে , রাসূল (স) কাবায় হেলান দিয়ে একটি স্বপ্ন তো দেখিয়েছিলেন ঠিকই, কিন্তু তিনি কি তাদেরকে কোন রোডম্যাপ বলেছিলেন যে কিভাবে কিভাবে এটি বাস্তবায়িত হবে? ইতিহাস থেকে আমরা জানি রাসূল (স) হজরত আলী (রা) কে ৬৩০ খ্রিষ্টাব্দে ইয়েমেন এবং এর আশপাশের এর আশপাশের এলাকাগুলিতে পাঠান। আর রাসূল (স) এর ওফাত হয়েছিলো ৬৩১ খ্রিষ্টাব্দে। অর্থাৎ রাসূল (স) মক্কায় কাবায় হেলান দিয়ে সেই চরম নির্যাতনের দিনগুলিতে বসে তার জীবনের শেষ দিনগুলির কথা বলছিলেন। কারণ হজরত আলীকে পাঠানোর সাথে সাথেই ত আর ওরকম নিরাপত্তার পরিস্থিতি তৈরী হয়ে যায়নি? তো, এটা তো গেল রাসূল (স) এর ভিশনের কথা। কিন্তু এটা অর্জন করার জন্য রাসূল (স) কি করেছেন? আমরা কোরআনের দিকে তাকালে দেখতে পাই কোরআন সবসময় বর্তমান প্রেক্ষাপটকে কেন্দ্র করে। অর্থাৎ কোরআনের স্বভাব হচ্ছে, অন্যকথায় ইসলামের স্বভাব হচ্ছে সে সবসময় নগদ সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে। রাসূল (স) তো আর মক্কায় বসে বসে এই ধরণের নিরাপত্তা বলয় সৃষ্টি করার জন্য কি কি হুদুদ প্রয়োগ করা উচিৎ সে সব কথা বলেন নি! তিনি বর্তমানের প্রেক্ষাপটে কর্মসূচী নির্ধারণ করতেন। এবং এগুলি ছিলো অত্যন্ত বাস্তব। হিজরতের পর মদিনায় গিয়েও কি আল্লাহ তাঁকে দিয়ে এসব বলিয়েছেন? এসব ঘটনা সব একেরপর এর বাস্তবতার নীরিখে ঘটে চলেছে । মদ পুরোপুরিভাবে হারাম হতে তিনটি ধাপ অতিক্রম করতে হয়েছিলো। ইসলামের প্রথম যুগে জাহেলিয়াত আমলের সাধারণ রীতি-নীতির মত মদ্যপানও স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল। অতঃপর রসূলে করীম (সাঃ)-এর হিজরতের পরেও মদীনাবাসীদের মধ্যে মদ্যপান ও জূয়ার প্রথা প্রচলিত ছিল। সাধারণ মানুষ এ দুটি বস্তুর শুধু বাহ্যিক উপকারিতার প্রতি লক্ষ্য করেই এতে মত্ত ছিল। কিন্তু এগুলোর অন্তর্নিহিত অকল্যাণ সম্পর্কে তাদের কোন ধারণাই ছিল না। মদীনায় পৌছার পর কতিপয় সাহাবী এসব বিষয়ের অকল্যাণগুলো অনুভব করলেন। এই পরিপ্রেক্ষিতে হযরত ফারূকে-আযম, হযরত মা’আয ইবনে জাবাল এবং কিছুসংখ্যক আনসার রসূলে-করীম (সাঃ)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে বললেনঃ “ মদ ও জুয়া মানুষের বুদ্ধি-বিবেচনাকে পর্যন্ত বিলুপ্ত করে ফেলে এবং ধনসম্পদও ধ্বংস করে দেয়। এ সম্পর্কে আপনার নির্দেশ কি?” এ প্রশ্নের উত্তরে সূরা বাকারায় নিম্নোক্ত আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। “তারা তোমাকে মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। বলে দাও, এতদুভয়ের মধ্যে রয়েছে মহাপাপ। আর মানুষের জন্য উপকারিতাও রয়েছে, তবে এ-গুলোর পাপ উপকারিতা অপেক্ষা অনেক বড়”। আয়াতটিতে বলা হয়েছে যে, মদ ও জুয়াতে যদিও বাহ্যিক দৃষ্টিতে কিছু উপকারিতা পরিলক্ষিত হয়, কিন্তু দু’টির মাধ্যমেই অনেক বড় বড় পাপের পথ উন্মুক্ত হয়; যা এর উপকারিতার তুলনায় অনেক বড় ও ক্ষতিকর। যেমন, মদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা বড় দোষ হচ্ছে এই যে, এতে মানুষের সবচাইতে বড় গুণ, বুদ্ধি-বিবেচনা বিলুপ্ত হয়ে যায়। কারণ, বুদ্ধি এমন একটি গুণ যা মানুষের মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে। পক্ষান্তরে যখন তা থাকে না, তখন প্রতিটি মন্দ কাজের পথই সুগম হয়ে যায়। এ আয়াতে পরিষ্কার ভাষায় মদকে হারাম করা হয়নি, কিন্তু এর অনিষ্ট ও অকল্যাণের দিকগুলোকে তুলে ধরে বলা হয়েছে যে, মদ্যপানের দরুন মানুষ অনেক মন্দ কাজে লিপ্ত হয়ে যেতে পারে। মদের ব্যাপারে পরবর্তী আয়াতটি নাযিল হওয়ার ঘটনা নিম্নরূপঃ একদিন হযরত আবদুর রহমান ইবনে আওফা (রাঃ) সাহাবিগণের মধ্যে হতে তাঁর কয়েকজন বন্ধুকে নিমন্ত্রণ করেন। আহারাদির পর যথারীতি মদ্যপানের ব্যবস্থা করা হলো এবং সবাই মদ্যপান করলেন। এমতাবস্থায় মাগরিবের নামাযের সময় হলে সবাই নামাযে দাঁড়ালেন এবং একজনকে ইমামতি করতে এগিয়ে দিলেন। নেশাগ্রস্থ অবস্থায় যখন তিনি সুরা আল-কাফিরূন ভুল পড়তে লাগলেন, তখনই মদ্যপান থেকে পুরোপুরী বিরত রাখার জন্যে দ্বিতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হল। এরশাদ হলঃ “হে ঈমানদারগণ! নেশাগ্রস্থ অবস্থায় তোমরা নামাযের কাছেও যেওনা।” এই আয়াতের মাধ্যমে নামাযের সময় মদ্যপানকে হারাম করা হয়েছে। তবে অন্যান্য সময় তা পান করার অনুমতি তখনও পর্যন্ত বহাল রয়ে গেল। মদ্যপান সম্পূর্নরূপে হারাম হওয়ার ঘটনাটি নিম্নরূপঃ হযরত আতবান ইবনে মালেক কয়েকজন সাহাবীকে নিমন্ত্রণ করেন, যাদের মধ্যে সা’দ ইবনে আবী অক্কাসও উপস্থিত ছিলেন। খাওয়া-দাওয়ার পর মদ্যপান করার প্রতিযোগিতা এবং নিজেদের বংশ ও পূর্ব-পুরুষদের অহংকারমূলক বর্ণনা আরম্ভ হয়। সা’দ ইবনে আবী অক্কাস একটি কবিতা আবৃত্তি করলেন যাতে আনসারদের দোষারোপ করে নিজেদের প্রশংসাকীর্তন করা হয়। ফলে একজন আনসার যুবক রাগাম্বিত হয়ে উটের গন্ডদেশের একটি হাড় সা’দ এর মাথায় ছুঁড়ে মারেন। এতে তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন। পরে সা’দ রসূল (সাঃ)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে উক্ত আনসার যুবনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। তখন হুযূর (সাঃ) দোয়া করলেনঃ ‘হে আল্লাহ! শরাব সম্পর্কে আমাদের একটি পরিষ্কার বর্ণনা ও বিধান দান কর।’ তখনই সূরা মায়েদার উদ্ধৃত মদ ও মদ্যপানের বিধান সম্পর্কিত বিস্তারিত আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। এতে মদকে সম্পূর্ণরূপে হারাম করা হয়েছে। “হে ঈমান্দারগণ! নিশ্চিত জেনো, মদ, জুয়া, মূর্তি এবং তীর নিক্ষেপ এসবগুলোই নিকৃষ্ট শয়তানী কাজ। কাজেই এসব থেকে সম্পূর্ণভাবে সরে থাক, যাতে তোমরা মুক্তিলাভ ও কল্যাণ পেতে পার। মদ ও জুয়ার দ্বারা তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক শ্ত্রুতা ও তিক্ততা সৃষ্টি হয়ে থাকে; আর আল্লাহর যিকর ও নামায থেকে তোমাদেরকে বিরত রাখাই হল শয়তানের একান্ত কাম্য, তবুও কি তোমরা তা থেকে বিরত থাকবে না? বাস্তবতার দাবি অনুযায়ী একদম সবচাইতে নগদ সমস্যার সমাধান, এবং ধীরেধীরে একটি বড় লক্ষের দিকে এগিয়ে যাওয়ার কায়দাই ইসলামী কায়দা। একবার ভাবেন, হঠাৎ করেই মদ নিষিদ্ধ করলে কেমন একটা বিপত্তি বেধে যেত। মদ কেউ খায় না -এরকম একটি সমাজে আপনি জোর করে মদ থেকে কাউকে বিরত রাখতেই পারেন, কিন্তু মদের মধ্যে বসবাস এরকম কাউকে আপনি হঠাৎ হুদুদ শুনিয়ে দিলে না আপনি সফল হবেন, না মদ্যাসক্ত ব্যক্তি। একই কথা সামাজিক পরিবর্তনের সব ক্ষেত্রেই খাটে । এখনকার প্রচলিত আইনে ধর্ষিত নারীকে বিচার পাইয়ে দেয়ার মধ্যেই রয়েছে আগামীদিনে আমাদের কার্যক্রমের প্রতি মানুষের আস্থার বীজ। আমাদের জনপ্রিয়তার বীজ। আমরা এখনকার সমস্যার সমাধান খুঁজি অগামীর সমাধানের মধ্যে কিন্তু ইসলামের স্বভাব হচ্ছে, নগদ সমস্যার নগদ সমাধান। এখানে অন্যান্য রাজনীতির সফলতা আর আমাদের তথা ইসলামপন্থী রাজনৈতিক ব্যর্থতার বিষয়টিও প্রকট হয়ে ওঠে । যখন অন্যরা বলে তোমাদের রাস্তাঘাট নাই, এগুলি করে দেব, তখন আমরা বলি, ইসলাম সব সমাধান, ইসলাম মানো সব ঠিক হয়ে যাবে, অথচ এই মুহূর্তে তার সব সমস্যা সমাধানের দরকার নাই। আপাতত রাস্তা চাই। ধর্ষিত মেয়েটির চাই মানসিক সাপোর্ট, আর ধর্ষকের অন্তত প্রচলিত আইনে বিচার হওয়া চাই। এই বিচারগুলি করিয়ে দিতে পারলে আমাদের পরবর্তীতে কি বলার আছে জনগন সেটি শুনতে চাইবে। অথচ আমরা শরয়ী হুদুদ প্রতিষ্ঠা হচ্ছে না দেখে যেন আর কিছুই হওয়া যাবে না, এরকম একটি মানসিকতা নিয়ে বসে থাকি। ফলে কিছুই হয় না। আমরা রাসূলের ইসলামের কথাই বলি কিন্তু কৌশলটা রাসূল (স) এর কাছে থেকে ধার করি না বলে সফলতার মুখও দেখি না। সামাজিক পরিবর্তনের ভিশন থাকবে দূরের, কিন্তু আমাদের সমাধান করে চলতে হবে হাতে থাকা নগদ সমস্যাটি। এভাবেই হয়ত একদিন আমরা সফলতার মুখ দেখব। জুব্বার সুন্নত আছে, কৌশলের সুন্নত কই??
মুফিদ। @ইসলামী শরিয়ত মোতাবেক একজন পুরুষ মোট* *১৪ জন নারীর সাথে দেখা করতে পারবে।* যাদের সাথে বিয়ে নিষিদ্ধ ৷ _______________ * মায়ের মত ৫ জন* _______________ _১| নিজের মা_ _২| দুধ মা_ _৩| খালা_ _৪| ফুফু_ _৫| শাশুড়ী_ __________________ * বোনের মত ৫ জন* __________________ _১| আপন বোন_ _২| দুধ বোন_ _৩| দাদী_ _৪| নানী_ _৫| নাতনী_ ________________ * মেয়ের মত ৪ জন* ________________ _১| নিজের মেয়ে_ _২| ভাইয়ের মেয়ে_ _৩|বোনের মেয়ে_ _৪| পুত্রবধু_ ------------------------------- *এমনিভাবে একজন মহিলার জন্যেও ১৪ জন* *পুরুষের সাথে দেখা দেওয়া বৈধ।* _______________ * বাবার মত ৫ জন* _______________ _১| নিজের বাবা_ _২| দুধ বাবা_ _৩| চাচা_ _৪| মামা_ _৫| শশুর_ _________________ * ভাইয়ের মত ৫ জন* _________________ _১| আপন ভাই_ _২| দুধ ভাই_ _৩| দাদা _৪| নানা _৫| নাতী_ _______________ * ছেলের মত ৪জন* _______________ _১| নিজের ছেলে_ _২| ভাইয়ের ছেলে_ _৩|বোনের ছেলে_ _৪| মেয়ের জামাতা_ ______________________________ *এছাড়া বাকিদের সাথে দেখা করা তো দুরের কথা, অযথা কথাবার্তা বলাও কবিরা গুনাহ.. _চাই তা_সরাসরি হোক বা মোবাইল ফোনে হোক। *যে গুনাহ তওবা ছাড়া মাফ হয়না। _তাই আসুন_ *আমরা সকলে এই গুনাহ থেকে বাচার চেষ্টা করি। _আল্লাহ আমাদের সবাইকে তৌফিক দান করুন। _আমিন
ভালোবাসার অর্থ শুধু মিষ্টি মিষ্টি কথা বলা বা দামী উপহার দেওয়া না... ভালোবাসা তো এক স্বর্গীয় অনুভূতি,যা সময়ের সাথে সাথে আরও বারতে থাকে... একে অপরের সাথে নতুন করে প্রেমেপরা,সুখ- দুখের সাথে থাকা,একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা করা,এর থেকে বেশি কিই বা দরকার! রুপ? সে তো সাময়িক... কিন্তু একটা সুন্দর মন,তা আজিবন বহাল থাকে... সেই মনকে যে ভালোবাসছে,সেই জেনেছে প্রকৃত ভালোবাসার অর্থ।
সোমবার, ১৫ মে, ২০১৭
মুফতী,মুফিদ। @নারীর_চেয়ে_পুরুষের_লজ্জা_বেশি। একটি বালিকা স্কুলে এক সাধারণ সভায় একজন নারী অতিথি এই কথা বলেন।কথাটা বলতে না বলতে একজন ভদ্রমহিলা উঠে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করলেন। আপা, আপনার কথাটা মানতে পারলাম না। পুরুষ মানুষের আবার লজ্জা দেখলেন কোথায়...? ওরা তো বেশরম । অতিথি মহিলার উত্তরে দিলেন "আপা, আপনি কি করেন...? মহিলাঃ এই স্কুলে শিক্ষকতা করি। অতিথিঃকয়জন নারী আর কয়জন পুরুষ শিক্ষক আছেন এই স্কুলে...? মহিলাঃআমরা সমান সমান। ৮ জন পুরুষ ৮ জন নারী। অতিথিঃহাসি মুখে উত্তর দিলেন ভদ্রমহিলাকে। আপা আপনি কি কোন দিন আপনার পুরুষ সহকর্মীদের পেট-পিঠ দেখেছেন...? " ভদ্রমহিলা ভ্রু কুচকে তাকালেন। বললেন তার মানে..? প্রথম মহিলা বললো "দেহ প্রদর্শন করা নির্লজ্জতা। কিন্তু এই কাজটা সাধারণত পুরুষেরা করেনা। আপনার যদি কখনো ইচ্ছে হয়, আপনার কোন পুরুষ সহকর্মীর পেট কিংবা পিঠ দেখবেন, তাহলে তাকে ডেকে বলতে হবে ভাই আপনার শার্ট কিংবা পাঞ্জাবীটা একটু উপরে তুলুন তো, আমি আপনার পেঠ কিংবা পিঠ তা একটু দেখব। সেই ভাই তখন নির্ঘাত আপনাকে পাগল মনে করবে।আর আপনার পেট-পিঠ কতভাবে কত এ্যাংগেলে কত শত পুরুষ- মহিলা দেখছে তার কি কোন হিসাব আছে....? পুরুষেরা পেট পিঠ বের করা পোষাক পরে বাইরে কিংবা অফিস-আদালতে যাবে না, এটা তাদের স্বাভাবিক লজ্জা। যা থাকা উচিত ছিল মেয়েদের। অথচ মেয়েরা কিভাবে গলাটা আর একটু বড় করে কাঁধ এবং বুকের উপরি অংশ বের করা যাবে, কিভাবে জামার হাতার উপরি অংশ কেটে মাসেল দেখানো যাবে- সেই চেষ্টা করে, সে বিবাহিত হক বা অবিবাহিত ।তবে সব নারী এমন করেনা,কিন্তু দিন কে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে খোলামেলা পোশাক পড়ার। একটি বিস্কিট এর পেকেট আপনি কিনলেন,পেকেট আপনি খুলবেন,ভিথরে কি আছে আপনি দেখবেন, নাকি দোকানদার....? ঠিক তেমনি একজন নারীর সব কিছুর অধিকার তার স্বামীর।তাহলে কেন অনন্য দের এমনি দেখাবেন..? আপনার স্কুলের মেয়েরা সুধু লিখা পড়ায় ভাল করে সার্টিফিকেট অর্জন করলে হবে না।সমাজে শালিন ভাবে চলাফেরা ও সঠিক ভাবে জীবন জাপন করার দিক নির্দেশনা আপনাদের কে দিতে হবে। ইদানিং দেখি কোন বিয়ে বা পার্টিতে গেলে এমন কিছু শাড়ী পরছে নারীরা যা মশারীর মত,পুরো শরীর দেখা যায়।লজ্জাহীনতা মেয়েদের অস্থিমজ্জায় এমনভাবে ঢুকে গেছে যে,এ বিষয়টাকে তারা লজ্জার বিষয় বলে মনেই করে না...।এরা বড় হয়ে গিয়েছে কিছু বলা যাবে না,কিন্তু এই মেয়ে দের এখন শিখার সময় তাই সঠিক শিক্ষা দিন এদের। একজন নারী হয়ে অসাধারণ কিছু শিক্ষনীয় কথা বলেন এই নারী।আশা করি সেদিন ওনার এই কথায় অনেকে নিজেকে পরির্বতন করবেন। নিচের ছবিতে দেখা যাচ্ছে এক নারীকে এটা নাকি স্বাধীনতা দিবসের পোশাক পোস্ট করেন ওনার আইডিতে।এর চাইতে আরো বাজে ছবি ছিলো,এই পোশাকে। লাল সবুজ এর সাথে জড়িয়ে আছে আমাদের দেশ আর লাখো শহীদের রক্ত। লাল সবুজ কে আমরা অনেক শ্রদ্ধা আর সস্মান করি।আর ইনি এই ভাবে লাল সবুজ গায়ে জড়িয়ে অশ্লিন ভাবে ছবি তুলে ফেইসবুকে পোস্ট করে । ছি ছি কিছু নারীর কারণে আজ নারী জাতি লজ্জায় মাথা উচু করে সমাজে দাঁড়াতে পারে না। মানুষের বিবেগ কোথায় হারিয়ে যাচ্ছে। (ভাল লাগলে শেয়ার করে সবাই কে সচেতন করবেন)
রবিবার, ১৪ মে, ২০১৭
মুফিদ। তাকিয়ে আছি। """""""""""""""'""""" বৃষ্টি আসবে বলে, ডাহুক পাখি তাকিয়ে আছে আকাশের দিকে, বৃষ্টি আসবে বলে, আমার আঁখি পানি শুন্য হয়ে গেছে ফিকে, বৃষ্টি আসবে বলে, এখন আমি স্বপ্ন বুনে যাচ্ছি একা একা, বৃষ্টি আসবে বলে, পাখি নেকামি ডাকছে একাই সে কুহুকেকা, তবুও দেখা নেই বৃষ্টি তোমার, তুমি শুধু অন্যের নয় , তুমি যে আমার, দুর আকাশে বৃষ্টি জমে আছে, আমি তারি ছন্দের নাচ দেখতে অপেক্ষামান। তাতে যদি তোমাকে দেখা যায়
শনিবার, ১৩ মে, ২০১৭
মুফিদ। অনেক দূর স্বপ্ন আমার অনেক দূর স্বপ্ন আমার, অনেক দূর আমার চাওয়া হাতের কাছে তারার মতো, আমার করে তোমায় পাওয়া। তোমায় পেলে হয়ত আবার, নতুন গানের সুরটা পাব অনেক দূরের আকাশ পথে, তোমায় নিয়ে হারিয়ে যাব। হারিয়ে যাওয়ার মানেই হলো, নিজেকে আবার খুঁজে পাওয়া নিজের জন্য গান লিখেছি, নিজের জন্য তোমায় চাওয়া। চাইবে যেদিন আমায় তুমি, বুঝবে সেদিন ভাল করে হাতের কাছের তারাগুলো দেখায় কেন অত দূরে । নতুন একটা গান লিখেছি বুকের মধ্যে পাগলা সুরে রাতের আকাশ তোমার মতোই আমিও যাব অনেক দূরে।
মুফিদ। কেমন সইবো ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, কেমন করে সইবো সখি কেমন করে বল,, অবাক হয়ে চেয়ে দেখি বৃষ্টির চোখে জল।। হৃদয় আমার কাঁদে সখি প্রানটা আমার পুড়ে,, কষ্ট নামের মেঘ জমেছে আমার আকাশ জুড়ে।। চোখের জলে ভিজে সখি পদ্ম ফুলের পাতা,, মন আকাশে মেঘ জমেছে আঁধার নিরবতা।।।।
মুফিদ শেষ ইচ্ছে আল্লাহর কাছে। ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, মাটি তোর ভিতর আমায়, একটু জায়গা দিস, আসবো আমি লাশ হয়ে,আপন করে নিস। নিষ্ঠুর এই পৃথিবীতে আমি হলাম বড়ই একা, তোর কাছে এসে হয়তো,পাব সুখের দেখা। তাইতো পড়ি নামাজ আমি, করছি ক্ষমার দোয়া, আজাব থেকে বাছবো আমি,এইতো মনের চাওয়া, আপন আপন ভাবি যারে, সে তো আপন নয়, মিথ্যে এই দুনিয়াতে সবই যে হলো অভিনয়। পর পারের ডাক আসিলে,থাকবে না কেউ পাশে, বড়ই পাতা দিবে তখন, হাড়ির গরমজলে। মৃতদেহ তুলে দিবে ছোট্ট কোন খাটে, চার জনেরি কাঁধে চরে,একলা যেতে হবে। সাদা কোন কাপড় পরে সাঁঝবো যখন বর, মা-বাবা আর ভাই-বোনেরা সবাই হবে পর। আতর গোলাপ দিবে তখন করবে কোরআন পাঠ, বহু লোকের আগমনে, ভরবে জানাযার মাঠ। পড়বে নামাজ করবে দোয়া রাখবে মাটির ঘরে, ঐ ঘরেতে থাকতে হবে অনন্তকাল ধরে। করছি তবে কিসের বড়াই মিথ্যা রঙ্গীন পৃথীবিতে, যেতে হবে একদিন সবার, এই মায়া ছেড়ে কবরেতে। আপন হবে মাটি তখন কবর হবে ঘর, কোথায় আছি কেমন আছি?কেউ নিবেনা খবর। টাকা-পয়সা সোনা-দানা থাকবে ঘরে পরে, হবে না কেউ সঙ্গের সাথী, এই না মাটির ঘরে।. --------------------------------------------------------- একা শুধুই আমি আর আমি আর কেউ থাকবেনা সেই কবরে হে আল্লাহ্ আমদের নেক কাজ করার তওফিক দান করুন-------
মুফিদ শেষ ইচ্ছে আল্লাহর কাছে। ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, মাটি তোর ভিতর আমায়, একটু জায়গা দিস, আসবো আমি লাশ হয়ে,আপন করে নিস। নিষ্ঠুর এই পৃথিবীতে আমি হলাম বড়ই একা, তোর কাছে এসে হয়তো,পাব সুখের দেখা। তাইতো পড়ি নামাজ আমি, করছি ক্ষমার দোয়া, আজাব থেকে বাছবো আমি,এইতো মনের চাওয়া, আপন আপন ভাবি যারে, সে তো আপন নয়, মিথ্যে এই দুনিয়াতে সবই যে হলো অভিনয়। পর পারের ডাক আসিলে,থাকবে না কেউ পাশে, বড়ই পাতা দিবে তখন, হাড়ির গরমজলে। মৃতদেহ তুলে দিবে ছোট্ট কোন খাটে, চার জনেরি কাঁধে চরে,একলা যেতে হবে। সাদা কোন কাপড় পরে সাঁঝবো যখন বর, মা-বাবা আর ভাই-বোনেরা সবাই হবে পর। আতর গোলাপ দিবে তখন করবে কোরআন পাঠ, বহু লোকের আগমনে, ভরবে জানাযার মাঠ। পড়বে নামাজ করবে দোয়া রাখবে মাটির ঘরে, ঐ ঘরেতে থাকতে হবে অনন্তকাল ধরে। করছি তবে কিসের বড়াই মিথ্যা রঙ্গীন পৃথীবিতে, যেতে হবে একদিন সবার, এই মায়া ছেড়ে কবরেতে। আপন হবে মাটি তখন কবর হবে ঘর, কোথায় আছি কেমন আছি?কেউ নিবেনা খবর। টাকা-পয়সা সোনা-দানা থাকবে ঘরে পরে, হবে না কেউ সঙ্গের সাথী, এই না মাটির ঘরে।. --------------------------------------------------------- একা শুধুই আমি আর আমি আর কেউ থাকবেনা সেই কবরে হে আল্লাহ্ আমদের নেক কাজ করার তওফিক দান করুন-------
শুক্রবার, ১২ মে, ২০১৭
মুফতী,মুফিদ। ""অগুচরেই সত্য রয়ে গেল"" ১ - হিটলার, একজন অমুসলিম । ৬০ লক্ষ ইহুদি হত্যা করেছিলো । মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ২ - জোসেফ স্ট্যালিন, একজন অমুসলিম । সে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে, এবং ১৪. ৫ মিলিয়ন মানুষ অসুস্থ হয়ে ধুকে ধুকে মারা গেছে । মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ৩ - মাও সে তুং একজন অমুসলিম । ১৪ থেকে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে বৌদ্ধ টেররিস্ট !!! ৪ - মুসলিনী (ইটালী) ৪ লাখ মানুষ হত্যা করেছে ! সে কি মুসলিম ছিল ? অন্ধ মিডিয়া একবারো বলে নাই খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ৫ - অশোকা (কালিঙ্গা বেটল) ১০০ হাজার মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে হিন্দু টেররিস্ট !!! ৬ - আর জজ বুশ ইরাকে,আফগানিস্থানে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া তো বলে নাই, খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ৭ - এখনো মায়ানমারে প্রতিদিন মুসলিম রোহিঙ্গাদের খুন , ধর্ষণ , লুটপাট, উচ্ছেদ করছে ! তবুও কোনো মিডিয়া বলে না বৌদ্ধরা টেরোরিস্ট !!! ইতিহাস সাক্ষী পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে বড় বড় গনহত্যা করেছে নন মুসলিমরা আর এরাই দিন রাত গণতন্ত্র জপে মুখে ফেনা তুলে ! অথচ এদের দ্বারাই মানবতা লুন্ঠিত ! বুদ্ধিজীবীদের কাছে প্রশ্নঃ ক. যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ? খ. যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল? গ. যারা অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কারের পর নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য ২০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসীকে হত্যা করেছিল,তারা কি মুসলিম ছিল? ঘ.যারা হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা নিক্ষেপ করেছিল,তারা কি মুসলিম ছিল ? ঙ. যারা আমেরিকা আবিষ্কারের পর নিজেদের প্রভাব বিস্তারের জন্য উত্তর আমেরিকাতে ১০০ মিলিয়ন এবং দক্ষিন আমেরিকাতে ৫০ মিলিয়ন রেড- ইন্ডিয়ানকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ? চ. যারা ১৮০ মিলিয়ন আফ্রিকান কালো মানুষকে কৃতদাস বানিয়ে আমেরিকা নিয়ে গিয়েছিল. যাদের ৮৮ ভাগ সমুদ্রেই মারা গিয়েছিল এবং তাদের মৃতদেহকে আটলান্টিক মহাসাগরে নিক্ষেপ করা হয়েছিল, তারা কি মুসলিম ? এসব মহাসন্ত্রাসী ও অমানবিক কার্যকলাপের সাথে মুসলমানরা কখনো জড়িত ছিলনা! যখন কোন অমুসলিম কোন খারাপ কাজ করে, নির্যাতন করে, খুন করে তখন এটাকে বলা হয় অপরাধ ! আর যখন কোন মুসলিম হাজার নির্জাতনের শিকার হয়ে একবার প্রতিবাদ করে তখন এটাকে বলা হয় মৌলবাদ ! জঙ্গীবাদ !!! বুদ্ধিজীবীদের বলতে চাই সন্ত্রাসের সংজ্ঞা মৌলবাদ, জঙ্গীবাদ এর সংজ্ঞা মায়ের পেট থেকে আরেকবার জন্ম নিয়ে নতুন করে শিখে নিয়েন!
মুফতী,মুফিদ। "রাসূল সা: এর বিদায় হজ্বের ভাষণ" এই ভাষণটি প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জানা জরুরি। দশম হিজরি। জিলহজ মাস। ২৩ বছর আগে হেরাগুহায় জ্বলে উঠেছিল সত্যের আলো। আজ তা পূর্ণতায় উপনীত। এক কঠিন দায়িত্ব নিয়ে তিনি প্রেরিত হয়েছিলেন এ পৃথিবীতে। ২৩ বছর কঠিন পরিশ্রম, সংগ্রাম, অপরিসীম কুরবানি ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছিল তাঁকে। তা আজ সমাপ্তির পথে। যে উদ্দেশ্য নিয়ে তিনি প্রেরিত হয়েছিলেন মানুষের কাছে দূত হিসেবে তা আজ পূর্ণতার পথে। দীর্ঘ ২৩ বছর তিনি সাধনা করে একটি রাষ্ট্র গঠন করলেন। গঠন করলেন শোষণমুক্ত জুলুমহীন ন্যায়বিচারের সমাজ। গড়ে তুললেন তাওহিদভিত্তিক নব সভ্যতার এক নতুন জাতি মুসলিম উম্মাহ। তাই নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সঙ্গীসাথীসহ হজ্বের উদ্দেশ্যে মক্কা নগরীতে গমন করেন এবং হজ্ব সম্পাদন করেন। আজ লাখো কণ্ঠে ধ্বনিত হচ্ছে লাব্বায়েক আল্লাহুম্মা লাব্বায়েক। আজ থেকে প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে ইব্রাহীম আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও ইসমাইল আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেখানে দাঁড়িয়ে কাবার প্রাচীর নির্মাণ করেছিলেন সেখানে দাঁড়িয়ে এক মুসলিম উম্মাহ গঠনের জন্য মহান আল্লাহ তা’আলার দরবারে দোয়া করেছিলেন। সেই মুসলিম উম্মাহ আজ আরাফাতের ময়দানে সমবেত। আরাফাতের ময়দানে ৯ জিলহজ্ব রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সব মানুষের সামনে দাঁড়ালেন। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথমে আল্লাহ্ তা’আলার প্রশংসা করলেন। এরপর তিনি তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ পেশ করলেন- তিনি বললেন, ১. হে লোকসকল! আমার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শোন। আমার মনে হচ্ছে এর পরে হজ্বে যোগ দেয়া আমার পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠবে না। [মাদনুল উম্মাল-তাবরী] ২. মূর্খ যুগের সমস্ত কুসংস্কার, সমস্ত অন্ধ বিশ্বাস এবং সকল প্রকারের অনাচার আজ আমার পায়ে দলিত মথিত হয়ে গেল। [বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ] ৩. মূর্খ যুগের সমস্ত রক্ত-প্রতিশোধ আজ থেকে রহিত। আমি সর্বপ্রথম ঘোষণা করছি, আমার গোত্রের প্রাপ্য সকল সুদ ও সকল প্রকার রক্তের দাবী আজ থেকে রহিত হয়ে গেল। [বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ] ৪. একজনের অপরাধের জন্য অন্যকে দন্ড দেয়া যাবে না। অতএব, পিতার অপরাধের কারণে সন্তান আর সন্তানের অপরাধের কারণে পিতাকে দায়ী করা চলবে না। [ইবনে মাজাহ, তিরমিযী] ৫. যদি কোনো হাবশী কৃতদাসকেও তোমাদের আমীর নিযুক্ত করা হয়, আর সে যদি আল্লাহর বিধান অনুযায়ী তোমাদের পরিচালনা করতে থাকে তবে তোমরা সর্বোতভাবে তার আদেশ মেনে চলতে থাকবে। তার অবাধ্য হবে না। [মুসলিম] ৬. সাবধান! ধর্ম সম্বন্ধে বাড়াবাড়ি করো না। এই অতিরিক্ততার ফলে তোমাদের পূর্বে বহু জাতি ধ্বংস হয়ে গেছে। [ইবনে মাজাহ] ৭. মনে রেখো, তোমাদের সবাইকেই আল্লাহর সামনে উপস্থিত হতে হবে। তাঁর নিকট সকল কিছুর জবাবদিহি করতে হবে। সাবধান! তোমরা যেন আমার পরে ধর্মভ্রষ্ট হয়ে যেও না। কাফের হয়ে পরস্পরে রক্তপাতে লিপ্ত হয়ো না। [বুখারী] ৮. দেখো, আজকের এই হজ্ব দিবস যেমন মহান, এই মাস যেমন মহিমাপূর্ণ, মক্কার এই হারাম (বাইতুল হারাম) যেমন পবিত্র- প্রত্যেক মুসলমানের ধন সম্পদ, মান-সম্ভ্রম এবং প্রত্যেক মুসলমানের রক্তবিন্দু তেমন তোমাদের কাছে মহান, তেমন পবিত্র। পূর্বোক্ত বিষয়গুলোর অবমাননা করা যেমন তোমরা হারাম মনে করো, ঠিক তেমনি কোনো মুসলমানের সম্পত্তি, সম্মান ও প্রাণের ক্ষতি করা তোমাদের জন্য হারাম। [বুখারী, মুসলিম, তাবরী] ৯. এক দেশের লোকের অন্য দেশবাসীর ওপর প্রাধান্য পাবার কোনই কারণ নেই। মানুষ সবাই আদম আ. থেকে আর আদম আ. মাটি থেকে। [একদুল ফরিদ] ১০. জেনে রাখো, এক মুসলমান অন্য মুসলমানের ভাই। আর সকল মুসলমানকে নিয়ে একটি অবিচ্ছেদ্য ভাতৃসমাজ। [হাকিম মুস্তাদরাক, তাবরী] ১১. হে লোকসকল শোন! আমার পরে কোনো নবী নেই। তোমাদের পর আর কোনো উম্মত নেই। আমি যা বলছি মনোযোগ দিয়ে শোন, এই বছরের পর তোমরা হয়তো আর সাক্ষাৎ পাবে না। এলেম উঠে যাবার আগে আমার কাছ থেকে শিখে নাও। [কানজুল উম্মাল, মুসনাদে আবি উমামা, রিহলাতে মুস্তফা] ১২. চারটি কথা, হ্যা! এই চারটি কথা বিশেষভাবে মনে রেখো- শিরক করো না, অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করো না, পরস্ত্রী অপহরণ করো না, ব্যাভিচার করো না। [মুসনাদে সালমা ইবনে কায়েস, রিহলাতে মুস্তফা] ১৩. হে লোকসকল শোন! গ্রহণ করো, গ্রহণ করে জীবন লাভ করো। সাবধান! কোনো মানুষের উপর অত্যাচার করো না! অত্যাচার করো না!! অত্যাচার করো না!!! সাবধান, কারো অসম্মতিতে তার সামান্য সম্পদও নিও না। [মুসনাদে রক্কাশী, মুসনাদে সালমা ইবনে কায়েস] ১৪. আমি তোমদের কাছে দুটি বিষয় রেখে যাচ্ছি, তা দৃঢ়তার সাথে ধরে রাখলে তোমরা সামান্যও পথভ্রষ্ট হবে না। তা হচ্ছে আল্লাহর কিতাব (আল-কুরআন) ও তাঁর রাসূলের আদর্শ (হাদীস)। [বুখারী, মুসলিম] ১৫. শয়তান নিরাশ হয়েছে, সে আর কখনো তোমাদের কাছে পাত্তা পাবে না। কিন্তু সাবধান! অনেক বিষয়কে তোমরা ক্ষুদ্র বলে মনে করো, অথচ শয়তান সে বিষয় দিয়েই তোমাদের সর্বনাশ করে থাকে। ঐ বিষয়গুলো সম্বন্ধে খুব সতর্ক থাকবে। [ইবনে মাজাহ, তিরমিযী] ১৬. নারীদের ব্যাপারে আমি তোমাদের সতর্ক করে দিচ্ছি, তাদের প্রতি কখনো নির্মম হয়ো না। এক্ষেত্রে আল্লাহর ভয় করো। নিশ্চয়ই তোমরা তাদেরকে আল্লাহর জামিনে গ্রহণ করেছ এবং তাঁরই কালাম দ্বারা তোমাদের দাম্পত্য স্বত্ত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মনে রেখো, তোমাদের স্ত্রীদের ওপর তোমাদের যেমন দাবী ও অধিকার আছে, তোমাদের ওপরও তাদের তেমন দাবী ও অধিকার আছে। তোমরা পরস্পর পরস্পরকে নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহার করতে উদ্বুদ্ধ করবে। মনে রেখো, এই অবলাদের বল তোমরাই, এদের একমাত্র সহায় তোমরাই। [বুখারী, মুসলিম, তাবরী] ১৭. দাস দাসীদের নির্যাতন করো না। তাদের প্রতি নির্মম হয়ো না। শোন, ইসলামের আদেশ তোমরা যা খাবে তাদেরকেও তাই খাওয়াতে হবে, তোমরা যা পরবে তাদেরকেও তাই পরাতে হবে। কোনো প্রকার তারতম্য চলবে না। [তাবকাত] ১৮. যে ব্যক্তি নিজের বংশের পরিবর্তে নিজেকে অন্য বংশের বলে পরিচয় দেয়, তার উপর আল্লাহ পাকের, ফেরেশতাদের ও সমগ্র মানবজাতির অভিশাপ। [মুসনাদে আহমাদ, আবু দাউদ] ১৯. যারা উপস্থিত আছো, তারা অনুপস্থিতদেরকে আমার এই সকল পয়গাম পৌছে দেবে। হতে পারে, উপস্থিত কিছু লোক থেকে অনুপস্থিত কিছু লোক এর দ্বারা বেশি লাভবান হবে। [বুখারী] মহানবী সা. ভাষণ শেষ করলেন এবং তাঁর চেহারা মোবারক উজ্জ্বল হয়ে উঠল। তিনি করুণ স্বরে করুণভাবে আকাশ পানে তাকালেন এবং তিনি বললেন, ‘হে মহান প্রভু! হে পরওয়ার দিগার! আমি কি তোমার দ্বীনের দাওয়াত পরিপূর্ণভাবে মানুষের কাছে পৌঁছাতে পেরেছি। তখন উপস্থিত জনতা সবাই সম্মিলিতভাবে বললেন, নিশ্চয়ই আপনি আল্লাহর দ্বীন পরিপূর্ণভাবে পৌঁছাতে পেরেছেন। তখন তিনি আবার বললেন, হে প্রভু! আপনি শুনুন, আপনি সাক্ষী থাকুন, এরা বলেছে আমি আপনার দ্বীন লোকদের নিকট পৌঁছাতে পেরেছি। আমি আমার কর্তব্য পালন করতে পেরেছি। ভাবের অতিশয্যে নবী নীরব হলেন। জান্নাতি নূরে তাঁর চেহারা আলোকদীপ্ত হয়ে উঠল। এই মুহূর্তে কুরআনের শেষ আয়াতটি নাজিল হয়। ’আজকের এই দিনে তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণ করে দিলাম। তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পূর্ণ করে দিলাম। ইসলামকেই তোমাদের ওপর দ্বীন হিসেবে মনোনীত করলাম।’ [সূরা মায়েদাহ, আয়াত ৩] হযরত রাসূল সা. কিছুক্ষণ চুপ রইলেন। জনতা নীরব। কিছুক্ষণ পর হযরত রাসূল সা. জনতার দিকে তাকালেন এবং করুণ গম্ভীর কণ্ঠে বললেন বিদায় বন্ধুগণ, বিদায়।
বৃহস্পতিবার, ১১ মে, ২০১৭
মুফিদ। সৃষ্টিময় মহনিয়। ""রাত সুন্দর হয়। চাঁদ থাকলে। দিন সুন্দর হয়। সুর্য উঠলে। আকাশ সুন্দর দেখা যায়। নক্ষত্রের জ্বল জ্বলানিতে। বাগান সুবাসিত হয়। ফুল ফুটলে। সাগর আনন্দময় হয়। ঢেউয়ের কলকলানি শুরে। পাহাড় অরন্যময় মনে হয় ঝর্ণা থাকলে। জীবন আলোকিত হবে পাঁচওয়াক্ত নামায পড়লে। পরিবার সুন্দর মনুরম হব শুশিক্ষা থাকলে। সংসার আলোকিত হবে প্রেম ভালোবাসাময় হলে
বুধবার, ১০ মে, ২০১৭
মুফিদ। সুন্য মনে উরি আমার সারাটা দিনই বিফলে যায় তোমার পিছে পিছে ঘুরে, আমি যতটানা আসি কাছে তুমিযে ততটাই থেকে যাও দূরে । তোমাকে চাইলেও কি বা নাচাইলেও কি শূন্যই হয় ফলা ফল, আমার এই আমিকে তোমার ভাবনাতেই রাখে ব্যস্ত ও চঞ্চল । আমাকে পারিনা কভু দূরে থাকার জন্য করতে সদা প্রতিহত, এই মন প্রাণ আত্মাটা শুধু তোমাকে ভাবে দিন রাত যথাযত । আমার সারাটা দিনই দেখি যে তোমার কাছে থাকে অনাদৃত, তুমি যেন সদা অধরা তুমিযে রয়ে যাও সর্বদা চির অনধিকৃত । আমার হৃদয়ের ঘরে সর্বদা থেকো তুমি শুভ্র সুন্দর অনাবিল, আমার সারাটা দিনই ভরে থাকুক নিরাপদে তোমারই স্বপ্নীল ।
মুফিদ। খুঁজে ফিরি। প্রেম আমার। কোথায় আছো? খুঁজে ফিরি আজও আমি...... কোথায় আছো? প্রেম আমার..............। কার ছায়ায়, অভিনয় করছো তুমি.......... হূদয় তোমার আজ ও, আমার প্রেমে বন্দী.............। . চেনা অনুভব, অচেনা এ সুর আড়াল থেকে, তবু ডাকি..... চেনা অনুভব, অচেনা এ সুর আড়াল থেকে, তবু ভালোবাসি.....। . কোথায় আছো? খুঁজে ফিরি আজও আমি...... কোথায় আছো? প্রেম আমার..............।
মঙ্গলবার, ৯ মে, ২০১৭
মুফিদ। আমি নিরন্তর আমি সকালের স্নীগ্ধ আলো, যেন আর মন ছুয়ে যায়না। ক্লান্ত শরীরে নেমে পরি জীবন যুদ্ধে, দুশ্চিন্তার অতল তলে ধীরে ধীরে তলিয়ে যাই আমি..... রাতের অন্ধকারে, চারি পাশ হয়ে উঠে নিস্তব্দ মরু ভুমি...। অসহায় এই অন্তর শুধুই কাঁদে অযশ্র প্রশ্নের যাঁতাকলে পিশে যায় এ নিরুওর হৃদয়.... কেন এত জটিল এই জীবন? ছোট ছোট স্বপ্ন গুলো স্বল্প এ সময়ে পূর্ন হেয়েও যেন হয় না...! হঠাৎ শিহরে উঠে অর্ধঘুমন্ত এ দেহ, জেগে দেখি নতুন আরেক সকাল.... শুধু রয়ে যাই সেই বিষন্ন আমি, যা ছিলাম গতকাল.....
সোমবার, ৮ মে, ২০১৭
মুফিদ। হৃদয়ে তুমি। হৃদয় জুড়ে যত ভালোবাসা শুধু তোমাকে দেবো ভেবে স্বপ্নীল মনে রঙিন আশা শুধু তোমাকে পাবো ভেবে মনে জাগে এক রঙিন আশা শুধু তোমাকে ভালোবাসবো ভেবে হৃদয় জুড়ে যত ভালোবাসা শুধু তোমাকে দেবো ভেবে যখন দেখি তোমায় আমি অনেক কাছে হৃদয় গভীরে শুকনো আকাশ মেঘে ভরে যে ।। অশ্রু বরষা জাগাও তুমি নিবিরে থেকেও জেনে হৃদয় জুড়ে যত ভালোবাসা শুধু তোমাকে দেবো ভেবে স্বপ্নীল মনে রঙিন আশা শুধু তোমাকে পাবো ভেবে যখন দেখি তোমার হাসি মনের মাঝে মনের নীলে হারাই আমি সঙ্গোপনে ।। জীবন ভরসা দিয়েছো তুমি আমাকে নিরবে ভালোবেসে হৃদয় জুড়ে যত ভালোবাসা শুধু তোমাকে দেবো ভেবে স্বপ্নীল মনে রঙিন আশা শুধু তোমাকে পাবো ভেবে মনে জাগে এক রঙিন আশা শুধু তোমাকে ভালোবাসবো ভেবে হৃদয় জুড়ে যত ভালোবাসা শুধু তোমাকে দেবো ভেবে
الكاتب: مفتي مفيد الاسلام الاشعر الي رسول لله صلي الله عليه وسلم................ ﻛﺎﻟﺰﻫﺮﻓﻲ ﺗﺮﻑ ★ ﻭﺍﻟﺒﺪﺭﻓﻲ ﺷﻬﺮ★ ﻭﺍﻟﺒﺤﺮﻓﻲ ﻛﺮﻡ★ ﻭﺍﻟﺪﻫﺮﻓﻲ ﻫﻤﻢ ★ﻛﺎﺍﻟﺸﻤﺲ ﻓﻲ ﺿﺆ★ﻭﺍﻟﻨﻮﺭ ﻓﻲ ﺑﺪﺭ★ﻭﺍﻟﻘﻤﺮ ﻓﻲ ﻟﻴﻞ★ ﻭﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻓﻲ ﻭﺳﻊ★والارض في صبر★والهواء في تبسم★والنار في المعاصي★والولد في امة★والامام في نبي ورسول★ والخلق في القران★والقران في خلقه وخلقة★والرحم كاالبحرفي امتنا★والشفيع في الاخرة★والحزين لامته ★كاالجبال في الصدقة★مثاله كامثله,
মুফিদ কথা থেকে যায়। কিছু কথা, কিছু ব্যথা কিছু সময় বয়ে যায় আলো থেকে আঁধারেতে রং বদলায় তুমি এসো ভালোবেসো আমি তোমায় বেঁচে রই বন্ধু গো আজ তোমায় বড় বেশি প্রয়োজন রং হারাল নীল পাখিটা ঘর পালাল ঐ ছেলেটা একা পোড়ে শুন্য যে ঘর কে যে আপন কে যে বা পর কিছু কথা, কিছু ব্যথা কিছু সময় বয়ে যায় আলো থেকে আঁধারেতে রং বদলায় তুমি এসো ভালোবেসো আমি তোমায় বেঁচে রই বন্ধু গো আজ তোমায় বড় বেশি প্রয়োজন যাচ্ছে সময়, যায় যে চলে চিলেকোঠায়, চার দেয়ালে এসো তুমি আসবে বলে হাতটা ধরে দূরে চল কিছু কথা, কিছু ব্যথা কিছু সময় বয়ে যায় আলো থেকে আঁধারেতে রং বদলায় তুমি এসো ভালোবেসো আমি তোমায় বেঁচে রই বন্ধু গো আজ তোমায় বড় বেশি প্রয়োজন
@ মুফিদ @কষ্ট_কাব্য কাঁদবে তুমি কাঁদবে একদিন-একলা একা যেদিন হবে যেমন করে কাঁদাও আমায়-কাঁদতে তোমায় হবেই তবে। দীর্ঘশ্বাসের প্রহরগুলো-আমার হবে কেবল কেনো! আমার মনেই বাজবে কেনো-বিষের সুরের কষ্টের বেণূ। যেমন করে যাচ্ছে সময়-ভাবো নিকো আমার কথা একদিন তুমি একলা হবে-বাড়বে তোমার বুকের ব্যথা। চোখে তোমার ঝরবে বৃষ্টি-মনের মাঝে লাগবে খরা পানসে লাগবে জীবনখানি-পানসে লাগবে সুন্দর ধরা। বৃষ্টির জলে ধুয়ে যাবে -অশ্রুগুলো এক পলকে কষ্টগুলো জমা হবে-দেখবে তুমি এক ঝলকে। অবাক চোখে থাকবে চেয়ে-বিষন্নতার শত প্রহর দেখবে তুমি দেখবে একদিন-কষ্টে ভাসবে মনের শহর। মনের দখল নাওনি কভু-নিজের মতো থাকলে স্বাধীন দিন প্রতিদিন সবি আমার -যেনো অথৈ দুঃখ দুর্দিন। চলার পথে বাঁধা হলে-কাঁটা বিছাও দিবারাতি হলে নাকো কভু তুমি-দুঃখ সুখের পরম সাথী। একলা হবে একদিন তুমি-ঘরের কোণে লুকাবে মুখ দেখবে তুমি একদিন তোমার ভেঙ্গে যাবে বেদনায় বুক। আশে পাশে দৃষ্টি দিয়ে-পাবে নাকো কাউকে খুঁজে কাঁদবে তুমি কাঁদবে দেখো-হাঁটুর মাঝে মুখটি গুজে। চোখের নিচে পড়বে কালি-জরাজীর্ণ ধরবে ঘিরে সেখান থেকে বলো তুমি-আসবে ক্যামনে একা ফিরে। ভিজবে তুমি ভিজবে একদিন-একলা একা কষ্টের জলে বৃষ্টির জলের ধারার মত-পড়বে কষ্ট দলে দলে। কি যে তুমি করবে সেদিন-ভাবলে আমি রই আতংকে বুঝবে তুমি বুঝবে সেদিন-ভুল ছিলো যে জীবন অংকে। ভালবাসার প্রহরগুলো-পায়ে দলে গেলে তুমি সেদিন দেখবে কাঁটায় ঘেরা-ঝোঁপেঝাঁড়ের বুকের জমি। নুয়ে পড়বে ধূলায় তুমি-ভাববে কেনো এমন হলো কেনো আমার কষ্টের জলে-ভেজা আঁখি ছলোচ্ছলো। সেদিন বুঝবে? বুঝবে নাকো-তুমি বড় ঘ্যারা মেয়ে। কিসের তরে সুখ যে আসে বুঝবে না কিসে আসে শোক! রবে তুমি একলা ঘরে-পাশে তোমার কেউ রবে না কষ্ট কেবল বলবে কথা-আরতো সেদিন কেউ রবেনা ।
শনিবার, ৬ মে, ২০১৭
মুফিদ স্বপ্ন নিরে ভাগ্যে ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, শত জনমের স্বপ্ন তুমি আমার জীবনে এলে কত সাধনায় এমন ভাগ্য মেলে ।। এই মধু মিলনে মালা আর চন্দনে হৃদয়ের সবটুকু সুবাশ দিয়েছি ঢেলে কত সাধনায় এমন ভাগ্য মেলে ।। শত জনমের স্বপ্ন তুমি আমার জীবনে এলে কত সাধনায় এমন ভাগ্য মেলে ।। জীবনে ও মরণে মমতার বন্ধনে চিরদিন কাছে রবে আমায় যাবে না ফেলে কত সাধনায় এমন ভাগ্য মেলে ।। শত জনমের স্বপ্ন তুমি আমার জীবনে এলে কত সাধনায় এমন ভাগ্য মেলে ।।
শুক্রবার, ৫ মে, ২০১৭
লেখকঃ মুফিদ। খুঁজে বেড়ায় সুখ। ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, সুখ তুমি কতদুর রৌদ্রকরজ্জল প্রভাতে খুজিছে কেউ তোমায়.......... কখনও প্রেয়সীর শাড়ীর আচঁলে প্রেমিক মনে অনুভবে ভাসে সুখ সুখ ঢেউ.......... সুখ তুমি কি? দেখতে কেমন? কালো নাকি সাদা? আকাশ নাকি জমিন? কী তোমার রুপ উজ্জল নাকি সেমলা? তোমায় খুঁজে পথভ্রষ্ট কতজন। তোমার সাথে আলিঙ্গন করতে এলোমেলো কতমানুষের থর থরে সাজানো ভূবন........ তোমায় পাওয়া কখনও সহজ কখনও কঠিন। সুখ তুমি কতদুর.....? তোমার ভাবনায় নির্ঘুম রাত্রি শেষ নামলো সকাল বাজলো বিদায়ের সুর........ সুখ তুমি কতদুর সুখ তুমি রয়ে গেলে অধরা........ চলতে চলতে পথ ফুরালো বলতে বলতে কথা আকাশ থেকে ঝরে পড়লো লক্ষ তারা তবও সুখ তুমি অধরা........ তোমার আশায় তবও খ্যান্ত হয়নি নিরাশায় অনুভবে খুঁজে নেই প্রতিপ্রহর সুখ তারায় ফুটালে আশা নিভিয়না সে সুখ তারা।
মুফিদ। বৃষ্টি রজনী। বৃষ্টি ভেজা রাতে তুমি নেই বলে সময় আমার কাটেনা। বৃষ্টি ভেজা রাতে চাঁদ কেনো আলো দেয়না। পাখি কেন গান গায় না। তারা কেন পথ দেখায় না। তুমি কেন কাছে আসোনা। বৃষ্টি ভেজা রাতে সমুদ্রের ঝড়ো হাওয়া বলে বেড়ায়। তারা তোমাকে চায়। তারা তোমাকে চায়। পাখি নির্ঘুম কন্ঠে বলে তারা তোমাকে চায়। তারা তোমাকে চায়। শরতের প্রভায় তুমি নেই বলে সময় আমার কাটেনা। আজ ঘাসফুল কেনো ফোটেনা। মন ছুঁয়ে ছুঁয়ে কেন চলে যায়না। মেঘের ভেলায় কেন ভাসে না। আজ মুচকি হেসে তুমি কেন আসোনা। ভোরে যাওয়া সব অশ্রয় বলে তারা তোমাকে চায়। তারা তোমাকে চায়। হৃদয়ের যত অনুভুতি আছে তারা তোমাকে চায়। তারা তোমাকে চায়। এবার বসন্তের প্রভায় তুমি নেই বলে সময় আমার কাটেনা। এ বসন্তে পৃথিবী কেন হাসেনা। হৃদয়ে কেন দোলা দেয়না। আবেশে সে কেন জড়ায় না তোমাকে। তুমি কেন কাছে আসোনা। তাই সময় আমার কাটেনা।
লেখকঃমুফিদ। তাঁর পরেই, মা। পৃথিবীর একপাশে মাকে রেখে অন্য পাশেও, মাকে রাখি পৃথিবীর সব কথা ভূলে গিয়ে ব্যাকুল প্রাণে, মাকে ডাকি জীবনের সবখানে, সব গানে মাকে ছাড়া, জীবনের নিলামে মা হীন এলোমেলেও হৃদয়ে, আর কোনও ঠিকানা কেউ কি জানে? ও...ও...হো......মা মায়েরই মুখ দেখে দুঃখ ভুলি, মায়েরই আঁচলে জীবন বুঝি। যখনই দুরে যাই, আড়ালে থাকি, নিরবে চোখ মেলে মাকে খুঁজি। মায়েরই পায়েতে স্বর্গ আছে, স্বর্গ খুঁজিনা তাই অন্যখানে মায়েরই কারনে বাঁচতে শেখা দু চোখে মা, তুমি জগৎ জানে ও.....মা....মা......আ..... ও.....মা....মা......আ..... পৃথিবীর একপাশে মাকে রেখে অন্য পাশেও,মাকে রাখি। পৃথিবীর সব কথা ভূলে গিয়ে ব্যাকুল প্রাণে, মাকে ডাকি। জীবনের সবখানে, সব গানে মাকে ছাড়া, জীবনের নিলামে। মা হীন এলোমেলো হৃদয়ে, আর কোনও ঠিকানা কেউ কি জানে? ও...ও...হো......মা...
লেখকঃমুফতী,মুফিদ। শেষ ঠিকানা কখনো যদি মনে কর,, একা হয়ে গেছো তুমি,, কাছের মানুষটাও দিয়েছে দুঃখ তোমায়,, তবে চলে এসো সেই,, পরিচিত আগের ঠিকানায়,, আমি থাকবো দাড়িয়ে,, স্বাগত জানাতে তোমায়,, পথহারা তুমি পথিক যেন গো সুখের কাননে ওগো যাও, কোথা যাও। সুখে ঢলঢল ব্বিশ বিভল পাগল নয়নে তুমি চাও, কারে চাও। কোথা গেছে তব উদাস হৃদয়, কোথা পড়ে আছে ধরণী। মায়ার তরণী বাহিয়া যেন গো মায়াপুরী-পানে ধাও--
বৃহস্পতিবার, ৪ মে, ২০১৭
মুফিদ। দোল খেলে এ ভূমি। বিস্তির্ণ সমভূমি। কাব্যময় অবারিত পৃথিবী.......... ঘিরে রাখা চেনা মুখ। আহা চারপাশে কত সুখ....... কেন তবু পাইনে স্বাদ। এত পাওয়া হয় অবসাদ....... সঙ্গীময় জিবন। নিঃসঙ্গ বারতা বয়ে প্রহর...... "মা'' অবিরাম তোমার খোঁজে অলসতা কেটে যায় অগনিত অলস বেলা....... স্পর্শ হীন আরো কতকাল আরো কত যোগ জানিনা চলবে এই অন্তহীন পথচলা........ প্রবাসলয়ে তুমিবিহীন বাজে সদা বেদনার বীন...... যেখানেই থাকি যেমন থাকি তোমার মাঝেই মন অন্তরীণ...... মনে হয় তুমি যেখানে আমি সেখানে সদা তুমি বিনে মোর কল্পনা বিথা এ জিবন সেথা আজো ঘুম ভেঙ্গে কেঁদে উটে এপাশ উপাশ খোঁজি মন বলে শুয়ে আছি তব চরণ কোলে বারবার বলছি দাওনা ঘুম পারানি মা।
তার ছোট ছোট কথায়, রাগ অভিমান করা হয়ে যাওয়ার,, পর যেনো তাকে আরোও বেশি সুন্দর লাগে,, তখন মনে হয় তাকে এই বুকের মাঝেই সারাটি জীবন জড়িয়ে রাখি,, আমি ভুল করলে তাকে sorry বলতে ও খারাপ লাগেনা,, কারন sorry বলা মানে তার কাছে ছোট হওয়া নয়,, বরং সম্পর্কটাকেই সবকিছুর উধের্ব দেখা,, মাঝে মাঝে গলা ফাটিয়ে চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে,, অনেক বেশি ভালোবাসি তোমাকে অনেক বেশী,,
লেখকঃমুফতী,মুফিদ। @_কাব্য রাণী। বন জঙ্গলের পরী আমি প্রজাপতি বাহন শুনবে নাকি শুনবে আমার সুখেরই সাতকাহন। কল্পপুরীর রাণী আমি ফুল পাখি'রা সাথী ভালবেসে কাছে থাকে সাদা রঙের হাতী। কল্পপুরী আমার পুরী আমার কথায় চলে রাতের বেলা জোনাক পোকা স্বাধীনতায় জ্বলে। কল্পপুরির ফুলের বিছনা আমার জন্য পাতা মাথার উপর সারি সারি গাছের ছায়ার ছাতা। লাগতো ভালো এমন হলে থাকতাম একলা একা স্বার্থপর সব মানুষগুলো পেতো না আর দেখা। কি যে মজা হতো আহা আমার পুরী কল্প আমায় নিয়ে বাঁধত মানুষ রঙবেরঙের গল্প। পেত্নি বলতো কেউ বা আমায় কেউবা বলতো পরী মুখ রোচক সব গল্প বাঁধতে লাগতো নাকো কড়ি। ২। প্রজাপতি আমায় নিয়ে যা-না তোদের দেশে এখান'টাতে দিবারাতি কাটে কষ্ট ক্লেশে। তোদের দেশের রাণী হবো বানাস তোরা যদি বাসব ভালো তোদের আমি দেখিস নিরবধি। ডানায় করে উড়বি তোরা আমায় নিয়ে বনে মিলেমিশে লাগবো মোরা শান্তি আহরণে। প্রজাপতি রঙ বেরঙের ডানা দিবি দু'টো না করিস রে প্রজাপতি মন হবে যে ফুটো! আগে উড়বি তোরা আমার আমি উড়ব পিছে ঘুরে ঘুরে দেখবো তবে উপর থেকে নিচে। কেমন লাগে উড়তে বল্ না উড়তে ইচ্ছে জাগে না বললে যে তোদের সাথে থাকবো চুপটি রাগে। ৩। নূপুর পায়ে ভর দুপুরে যাচ্ছি বনের পথে ও বন্ধু তুই উঠবি নাকি প্রজাপতির রথে। আয়-না কাছে দু'জন হাঁটি হবে গল্প অল্প ছুঁয়ে দিবি হাত'টি আমার ভাববি আমায় কল্প? কল্প তো নয় বাস্তব এসব দেখ্-না একটু ছুঁয়ে আমার ভাবনায় যাচ্ছি কি রে ভালবাসা রোয়ে? বল্ না কথা চুপটি কেনো হাঁটবি নাকি পাশে? আমার মতো তোকে কি কেউ এমন ভালবাসে? দূরে থেকেই ভেবে নিলি আমি নইকো তোর কেউ তোর হেলাতে বুকের ভিতর উঠে বেদনার ঢেউ। সেজেছি আজ তোর জন্য যে বুঝিস নে তুই গাধা মুখ ঘুরিয়ে থাকলি বাপু এক নম্বরের হাদা। ভাল্লাগে না এমন মানুষ একলা থাকাই ভালো যা-না দূরে,দেখাস নে মুখ তুই থাকলে সব কালো। আমি থাকবো আমার মতো আমার রঙিন ভূবন অল্প বিস্তর সুখের তরে লুটাই আমার জীবন।
লেখকঃমুফতী,মুফিদ। জানতে চাওনী। কখনো জানতে চাওনী কেমন আছি, দুরে থাকি বলে ভাবছ ভুলেই গেছি, ভাবছ আমি অন্য কাওকে নিয়ে ভাবি, সবি যদি বুঝ তাহলে কেন বুঝনা আমি তোমায় কতটা মিস করি. - মন রাখো পাজরে,, সিমাহীন আদরে,, চোখ রাখো ঘবিরে,, ভালোবাসার নজরে,, যতনে রাখিবো জরিয়ে থাকিবো,, সারা জনম দরে,, যতনে রাখিবো জরিয়ে থাকিবো,, মনের একলা ঘরে,, চোখের জোছনা দিয়ে,, সরাও যত আধাঁর,, ভাসিয়ে দূরের ঘেমে,, নিয়ে যাও ইচ্ছে তোমার,,,
বুধবার, ৩ মে, ২০১৭
লেখকঃমুফতী,মুফিদ। সুখ এনে দেব। পৃথিবীর সব সুখ এনে দেব তোমায় শুধু তোমার সব দুঃখ ভাগাভাগি করে দিও আমায়। বলবো না তোমায় কাঁদাবো না, শুধু তোমার অশ্রু জল মুছে দেওয়ার সুযোগ দিও। বলবো না তোমায় ছেড়ে থাকতে পারবো না শুধু তোমার পাশে থেকে ভালবাসার সুযোগ দিও শুধু একটা কথা-ই বলার: "তুমি যেওনা ভুলে আমাকে আমি ভীষণ ভালবাসি তোমাকে ......"
মঙ্গলবার, ২ মে, ২০১৭
লেখকঃমুফতী,মুফিদ। সুখ এনে দেব। পৃথিবীর সব সুখ এনে দেব তোমায় শুধু তোমার সব দুঃখ ভাগাভাগি করে দিও আমায়। বলবো না তোমায় কাঁদাবো না, শুধু তোমার অশ্রু জল মুছে দেওয়ার সুযোগ দিও। বলবো না তোমায় ছেড়ে থাকতে পারবো না শুধু তোমার পাশে থেকে ভালবাসার সুযোগ দিও শুধু একটা কথা-ই বলার: "তুমি যেওনা ভুলে আমাকে আমি ভীষণ ভালবাসি তোমাকে ......"
লেখকঃমুফতী,মুফিদ। চুপি অনুভূতি। ভালোবাসার কোন সংজ্ঞা হয় না, একটা নিশ্চুপ অনুভূতির নাম ভালোবাসা... এই অনুভূতিটা উপলব্ধি করার ক্ষমতা যার যত বেশী, সে তত বেশী ভালোবাসতে জানে... কিন্তু যখন এই অনুভূতিটা নষ্ট হয়ে যায় কারো ভুলের জন্য, তখন দুটি মানুষের মাঝে তিক্ততা ব্যতীত আর কিছুই থাকে না... প্রকৃতপক্ষে এই অনুভূতিটা নষ্ট হয় না, বরং অনুভূতিটাকে গলা টিপে হত্যা করা হয়, আর পেছনে দায়ী থাকে দুজনের আমিত্ব,অহংকার আর কিছু ফালতু আধুনিকতা... তাই যে কোন সম্পর্কে জড়ানোর আগে এইসব ব্যাপারগুলো নিজের মন থেকে উপড়ে ফেলে দিতে হয়, তাহলে সম্পর্কগুলো অনেক সুন্দর হয় ।। কারন সম্পর্ক টিকে থাকার মুল কারনঃ "দুজনের মাঝে যে কোন বিষয়ে সেক্রিফাইস করার তীব্র পজিটিভ মন-মানসিকতা
মুফিদ। ভালোবাসার কাব্য। নাচো নাচো আরো নাচো-কার ইশারায় নাচছো শুনি সিংহ নাচে গাধা নাচে-আরো নাচে টুনটুনি। মনের মাঝে এত রঙ যে-নাচতে থাকো দিবারাতি তোমার নাচের মহড়াতে-নাচে দেখি ঘোড়া হাতি। সুখের চোটে মরো তুমি-আমায় ছেড়ে একলা হাসো হাসি ঠাট্টায় আড্ডা গল্পে-সুখের জলে একলা ভাসো? বুঝি নাতো মতিগতি-ডাকলে কাছে ভাগো দূরে কি-রে বাপু থাকো তুমি-কিসের এত সুখের ঘোরে। ভালবাসার চাদর বিছাই-বসতে তুমি আসো নাকো আমার জন্য পেতে রাখো-দুরত্বের এক অচীন সাঁকো। সাঁকোখানি এত লম্বা-পা ফেললে যে নড়ে চড়ে কেমনে শুনি আসবো কাছে-মনের ভীত'টা খুব নড়বড়ে। আমার আগে হেঁটে যাও গো-ডাকি তোমায় নামটি ধরে পিছু ফিরে তাকাও নাতো-পালাও নাকি আমার ডরে? সদা দেখি হাসি মুখে-গাইছো ঘুরছো আপন মনে মনের মাঝে ঝড় তুলে যাও-ভালবাসার শিহরণে। আমার দিকে দাও না নজর- পিছন তোমার এই যে দেখো হোঁচট খাবো দেখতে তোমায়-এবার একটু নজর রেখো। আমায় দেখে নাচবে তুমি-সুখের চোটে ডিংকা চিকা এমন সুখের দৃশ্য দেখে-হবে হাজার কাব্য লিখা। কাছে এসে ধরবে কি হাত-বলবে চলো পাশাপাশি গল্প আড্ডায় প্রেমের কথায়-আনন্দেতে ভাসাভাসি। না করলে না এমনতরো-নিলে শুধু মুখ ফিরিয়ে এমন তুমি দেখলে আমার-পরাণ কাঁপে থিরথিরিয়ে। রাগের জ্বালায় বাঁচি নাকো-তবু কেনো পিছু ছুটি একবার তোমায় দেখলে কেনো-মন খায় সুখে লুটোপুটি। বুঝি নারে মনের ব্যাপার-মনের মাঝে কি যে খেলা মনের কথা ভাবতে গিয়ে-যায় বয়ে যায় হাজার বেলা। যাক গে বাপু শুনে রাখো-আমায় তুমি নাইবা বাসলে আমায় দেখে সুখের তরে-নাইবা তুমি মুগ্ধ হাসলে। ভালবাসা বুঝি এমন- না বাসলেও বাসি ভালো আমায় দেখে যদিও বা-মুখ'টা তোমার আঁধার কালো। কভু যদি বলো হেসে-ও পাগলী তুই প্রেমের চাষী আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে গো-বলবো আমি ভালবাসি।
মুফিদ। গল্পে প্রেম। ব্রেক আপের এক বছর পর ছেলে মেয়েটিকে ফোন করল।মেয়েটি শেষ পর্যন্ত ফোন টা রিসিভ করল। ছেলে:হ্যালো মেয়ে:হ্যা বলো কি বলবে কেন ফোন করেছ? ছেলে:তুমি কেমন আছ জানার জন্যে! মেয়ে:কেন আমি কেমন আছি তা যেনে তুমি কি করবে?? ছেলে:বল না খুব জানতে ইচ্ছে করে আজ! মেয়ে:কেমন আছি বলতে পারবনা। তবে এইটুকু বলতে পারি। তোমার জন্য এখন আর চোখের জল ঝরে না। মাঝরাতে তোমার কথা ভেবে এখন আর ঘুম ভাংগে না। তোমাকে ছাড়া একা একা পথ চলতে এখন আর ভয় করে না। আর এর ই নাম যদি হয় ভাল থাকা তবে আমি ভাল আছি। ছেলে:ও ঠিক আছে ভাল থেক এই বলে লাইন টা কেটে দিল। ছেলেটি লাইন কাটার সাথে সাথে মেয়েটির দু চোখ বেয়ে জল ঝরতে লাগল.. মেয়েটি মনে মনে বলতে লাগল;তুমি এখনো আগের মতই আছ! আগে যেমন আমার মুখের কথায় বিশ্বাস করতে আমার মনের কথা বুঝতে না,ঠিক তেমনি এখন তুমি আমার মুখের কথায় বিলিভ করলে! একটি বারও বুঝতে পারলে না আমার মনের কথা। আমি ভাল নেই, তোমাকে ছাড়া আমি ভাল থাকতে পারিনা। তুমিই হলে আমার ভাল থাকার মাধ্যম।
সোমবার, ১ মে, ২০১৭
মুফিদ। নির বর্তন হবেনা। হারিয়ে যাবার পথে কতোদূর হাঁটলে প্রত্যাবর্তন সম্ভব বলতে পারো তুমি? কতোদূর হাঁটলে বলো আমাদের এই জুড়ে থাকা অব্যাহত থাকবে বলো। তোমাকে বলছি শুনো- তোমার চৈতন্য আমার হৃদয়ে আজও আছে বেশ তোমার চলে যাওয়াতে কখনোই হয়না কিছু শেষ।
মুফিদ। নিরলজ্জ। ★"চক্ষু লজ্জা যার মাঝে নেই"। এক কথায় যার চোখে পর্দা নেই, এই মানুষ গুলো কখন কার বন্ধু আবার কখন কার শত্রু হয় বলা মুসকিল।এরা যেদিকে গেলে লাভবান হবে সেদিকে চলে যাবে।এরা স্বার্থের জন্যে নিজের রক্তের সাথে বেঈমানি করতে এতটুকু চিন্তা করবে না।এদের কে যতই উপকার করবেন কোনো লাভ হবে না যখন স্বার্থ ফুরাবে এরা আর আপনার পাশে থাকবে না। সেই তুমি
মুফিদ। হৃদয়ে তুমি।।। কিছু স্বপ্ন,, কিছু আশা,, শেষ না হওয়া ভালবাসা নিয়ে তুমি আছো হৃদয়ের পুরোটা জুড়ে... বুনেছি হাজারো স্বপ্নের ছোট ছোট জাল,,, তুমি আমি মিলে করবো পূরণ হাতে-হাত রেখে...... মন বৃষ্টির ছন্দে মাতবে আনবে হৃদয় জুরে খুশির জোয়ার,,, মিলবে তোমার-আমার হৃদয় হবে একাকার.....
লেখকঃমুফতী,মুফিদ। কষ্টের নিরে আশার কাব্য। ভালোবাসা একটা বন্ধন। একটা গভীর সম্পর্ক। আত্মার টান। দুজনের কিছু চাওয়া-পাওয়া। , : অলিখিত কিছু অধ্যায় ! কিছু লিখিত কষ্টের কাব্য। কিছু রোমান্টিকতা ! . মাঝে মাঝে রাগ কিংবা অভিমান।মাঝে মধ্যে হাতে হাত রেখে একসাথে পথ চলা, খুনসুটি নিয়ে ব্যস্ত থাকা। সুর্যাস্ত উপভোগ করা। , কাড়াকাড়ি করে ফুচকা কিংবা অাইসক্রিম খাওয়া। : দুর-দুরান্তরে রিকশা ভ্রমণ। রিকশা ভ্রমনের সময় হাতে হাত রেখে চুমু খাওয়া। এইতো ভালোবাসা ! বেঁচে থাকুক সকল পবিত্র মনের পবিত্র ভালোবাসাগুলো।
লেখকঃমুফতী,মুফিদ। মৃত্যুও তোমাকে ভালোবাসা থেকে ফিরাতে পাটবেনা। একটি ছেলে খুব ভালোবাসত একটি মেয়েকে। একদিন তাদের খুব ঝগড়া হয়, ছেলে অনেক বার ক্ষমা চাইতে আসে।। কিন্তু মেয়েটি ফিরিয়ে দেয়।। মেয়েটিও কিন্তু ছেলেটির জন্য গোপনে কান্না করত... কিছুদিন হল ছেলেটি আর আসে না মেয়েটির কাছে...... একদিন মেয়েটির রাগ ভাংলো...ওই দিন সে নিজে গেল ছেলেটির সাথে দেখা করতে কিন্তু সে জানতে পারে একটি দুর্ঘটনায় ছেলেটি মারা যায়! মেয়েটি খুব কষ্ট পায়... সে দিন রাত অবিরাম কেঁদে যায়... সবাই তাকে সান্ত্বনা দেয়... কিন্তু কেউ তার কান্না থামাতে পারেনা! একদিন স্বপ্নে মেয়েটি দেখে, তার সেই প্রিয়তমকে সমবয়সী অনেক ছেলের সাথে স্বর্গে আছে... সেটা দেখে সে খুব খুশি হয়... কিন্তু সে এটা দেখে অবাক হয় সবারহাতে একটা জ্বলন্ত মোমবাতি আছে... কিন্তু তার প্রিয়তমর হাতের মোমবাতিটি নেভানো!! মেয়েটি তাকে জিজ্ঞেস করে, “তোমার মোমবাতি নেভানো কেন?” ছেলেটি উত্তর দিলো, “আমি যখনই মোমবাতিটি জ্বালাতে যাই, তখনি তোমার চোখের জল এটি নিভিয়ে দেয়... প্লীজ, আর কেঁদো না .... মৃত্যুর পরও আমি তোমাকেই ভালবাসি আর সারা জীবন বাসব..
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)