মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৫
কিছু প্রশ্নের উত্তর।। [4/15, 5:43 PM] mdmufidulislam: সমস্ত হাদিসিইতো মাদ্রাসাভিত্তিক লেখা পড়ার প্রতি গুরুত্ববহন করে। । প্রথম মাদ্রাসার নাম আহলুসুফ্ফা যা অবস্হিত ছিল মদিনা মসজিদে। সে মাদ্রাসার প্রথম শিক্ষক হলেন রাসুলে পাঁক সাঃ। তখন ছাএ ছিলেন সাহাবায়ে কেরামগণ। পরবর্তিতে শিক্ষক হলেন সাহাবায়ে কেরামগণ এবং ছাএ ছিলেন তাবয়ীনদের থেকে উলামায়ে কেরামগণ। আর সে শিক্ষাদ্বারা এখনও চালো আছে উলামায়েকেরামদের মাধ্যমে। এবং কিয়ামত পর্যন্ত চালো থাকবে, রাখার পুর্ণ চ্যাস্টা করা হবে ইনশাআল্লাহ। সুতরাং ইসলামি সঠিক জ্ঞান অর্জন করিতে হলে মাদ্রাসাভিত্তিক লেখাপড়ার বিকল্প নেই। এমনকি কলেজ ভার্সিটিতে পড়ে ইসলামি জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে ফিৎনা ছড়ানোর ভয় আছে অবসম্ভাবি ভাবে। যেমন ভিবিন লেক্চারদেরকে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে। তারা ফিৎনা ছড়াচ্ছে পৃথিবিতে, এমনকি সাধারন মুসলিমের মাঋে। অতঃএব তাদের থেকে বেচে থাকে জরুরী। [4/16, 12:24 AM] mdmufidulislam: ( উক্তি ও তার উত্তর।) নাস্তিক্যবাদ্দের পক্ষ থেকে যারা ইসলাম কিংবা ইসলামী ব্যক্তিত্বদের সম্পর্কে বলে। ১। উরাতো ধর্ম ব্যবসায়ী। ২। উরাতো কাট মুল্লা। ৩। উরাতো জন্গি,সন্ত্রাসী। ৪। উরাতো খাটি মুসলিমরা এবং ইসলামী রাজনীতিগত ব্যক্তিগণ ধর্মের নামে ব্যবসায়ী। ৫। উরাতো জাতির বুঋা। ৬। উরাতো মানবতাবাদ বিরুদি। ৭। উরাতো গুরামি,গুমরাহির মাঋে' আছে। ৮। উরাতো জন্গিবাদের প্রজনন কেনদ্র তৈরিকারী। ৯। উরাতো জাতির জন্যে ভয়ঙ্কর। ১০। উরাতো জাতির সমস্যা। ১১। উরাতো মানে অচল, পুরাতন, ঐচ্যিক, পুর্বকালের কল্পকাহিনি, মুলক একপ্রকার ধর্ম। মুসলিমদের পক্ষ থেকে' নাস্তিক্যবাদ্দের উক্তির উত্তরে বলা হবে।জ উত্তর প্রদানঃ তাহলেকি উপরলক্ষিত কথা গুলোর অপর পক্ষে বলা চলেনা কি? ১। তারাওতো তাহলে' নাস্তিক্যমনা ব্যবসায়ী। ২। তারাওতো কাট্টা নাস্তিক্য মনা। ৩। তারাওতো নাস্তিক্যকতা জন্গিবাদী,সন্ত্রাসী। ৪। তারাওতো নাস্তিক্যবাদের ব্যবসায়ী। ৫। অথবা বলা যায়না কি তারাওতো জাতির জন্যে বুঋা। ৬। তারাওতো দার্মিকতার মানবতাবাদ বিরুদি। ৭। তারাওতো নাস্তিক্য নামের মুক্তমনায় গুরামি, গুমরাহিতে আছে। ৮। তারাওতো নাস্তিক্যবাদের প্রজনন কেনদ্র তৈরিকারী। ৯। তারাওতো ধার্মিক্যবাদিদের জন্যে ভয়ঙ্কর বা মুসলিমদের জন্যে ভয়ঙ্কর। ১০। তারাওতো জাতির জন্যে সমস্যা। ১১। তারাওতো মানে অচল, পুরাতন,ঐচ্যিক,মনস্তাত্ত্বিক, পুর্বকালের বাপ দাদাদের কল্পকাহিনর উদ্বট নাস্তিক্য চিন্তাচেতনা ভাব বেহায়াপনা দ্বারার নাস্তিক্য বাদিতা চেতনা। [4/16, 6:18 PM] mdmufidulislam: উপরের কথা গুলো ইসলাম প্রচারের জন্যে নয় কি? আমি কারো গিবত করিনা বরং ইসলাম যা নির্দেশ প্রদান করেছে তা প্রকাশ করার জন্যে বাতিলের বিরুদ্ধে কটুর হয়ে মাটে নামার চ্যাস্টা করিতেছি মাএ। আর সে বাতিলেরা ভিবিন্ন রুপের হতে পারে। ১। মুনাফিক, হতে পারে। ২। গাদ্দার হতে পারে। ৩। বিদআতিদের ক্রৃনক হতে পারে। ৪। বিধর্মিদের দালাল হতে পারে। ৫। বন্ডবাজ পির হতে পারে। ৬। ইসলাম বিকৃতি কারি লেকচারার হতে পারে। আচ্ছা বলুন আপনে যদি সত্যপ্রকাশ করিতে গিয়ে যাদের কথা বলিলাম তাদের বিরুদিতা করিতে হয় তাহলে কি আপনাকে গিবত গায়তেছেন বলা যাবে। কক্ষন না। সুতরাং আমি কার গিবত করিনা। [4/22, 12:32 PM] mdmufidulislam: আস্সালামু আলাইকুম।। ক্রস খৃস্টাদের পোসাক। ট্রাই খৃস্টানদের ও বিধর্মিদের পোসাক। মুসলিমদের জন্যে কোন কিছু নিষিদ্ধতা হওয়ার জন্যে বিধর্মিদের গ্রন্হে দলিল থাকার প্রয়োজন নেই। বরং কোরআন,হাদিস,ইজমা,কিয়াসে, এর মাধ্যমে যদি নিষিদ্ধ গুষিত হয় তাহলেই সেটা নিষিদ্ধ হবে। আর ট্রাই পড়া যে নিষিদ্ধতা গুষনা হয়েছে তা উম্মতের ইজমার মাধ্যমে । এবং স্বাধরনত বর্তমানে যে ট্রাই এর পোসাক হিসাবে গ্রহন করা হয়েছে তা তাদের তথা খৃস্টনদের সম্মানের প্রতিক। আগে তারা গলাই পিতলের ক্রস ব্যবহার করিত বর্তমানে যেহেতো তা ব্যবহার করায় তাদের জন্যে সম্মানে বেগাত গটে তাজন্যে এখন কাপরের এটি গহণ করেছে। আর ক্রসের বিষয়েতো কোন কিতাব বা তাদের দলিল নেই। কারন খৃস্টান ধর্মে ক্রসের কোন প্রতি ছিলনা। তাই সে ব্যাপারে তাদের কিতাবাদিতে কোন লেখা পাওয়া যায়না বা জাবেনা। আর ববর্তমানে তারা যে ক্রসের প্রতিক পড়ে তাহল অন্যএকটি কারনে। আর সে কারন হল খৃস্টানরা বর্তমানে দুই দলে ভিবক্ত। (১)একটি দলের নাম কেতলিক। (২) দ্বিতীয় দলের নাম ননকেতলিক।। তথা যারা কেতলিক তারা বিশ্বাশ করে যে ইসাঃ তথা তাদের কথা অনুঋায়ী যীষু হত্যা হয়েগেছে ক্রসের মাধ্যমে। আর একারনেই তারা তাদের বিশ্বাশ অনুঋায়ী ক্রসের প্রতিক পড়ে। আগে কালে পড়িত পিতলের বর্তমানে কাপরের। সুতরাং এব্যাপারে তাদের কিতাবাদিতে থাকবে কিবাবে।। আর যারা ননকেতলিক তাদের বিশ্বাশ হল যীষু হত্যা হয়নি সে আবার আসিবে এ কারনে তারা ক্রসের প্রতিক পড়েনা। সুতরাং ক্রসের ক্ষেএে কিভাবে তাদের দর্মিও কিতাবে লেখা থাকিবে। সুতরাং যারা কেতলিক তাদের বিশ্বাশিরা ক্রসের অনুস্বারী তাই তারা পড়ে। ডঃ জাকিরও পড়ে। আপনে কি সঠিকটা পেয়েছেন। আমার লেখা থেকে। বুঋিলে জানাবেন। আল্লাহ আমাকে আপনাকে কবুল করুন। আমিন। [4/23, 6:32 AM] mdmufidulislam: খৃস্টানরা জামা পরিদান, দারি রাখে,এবং অনেক কাজ করে তাদের ধর্মমত অনুঋায়ী, যা ছিল খৃস্ট ধর্ম হিসাবে নয় বরং ইসা আঃ এর ইসলাম তথা মিল্লতে হানাফিয়া এর সুন্নাতের অনুস্বরন কল্পে কিন্তু বর্তমানে খৃস্টান ধর্ম বলিতে বা আহলে কিতাব বলিত কেহ নাই। সে ধর্ম বিকৃতি হয়েগেছে তাদের নিজেদের দ্বারা যদিও নামকা ওয়াস্তে কিছু কাজ তারা করে। তবে সে গুলো যদি তারা তাদের ধর্মমত পালন কিংবা তাদেরনআকিদাগত ভাবে পালন করে তাহলে তাহলে তাদের আমল গগ্রহনযোগ্য হহবেনা কারন পুর্বকালের সমস্ত ধর্ম ররহিত বা বেকার তার পরেও কেও পালন করে তাহলে শেষ ননবি মমুহাম্মাদ মমুস্তফা সাঃ ববিরুদিতা করিল। আর সে বিরুদিতা করার করার কারনে বেইমান হয়েগেছে। আর কোন বেইমানের কোন প্রকার আমল গগ্রহনযোগ্য নয়। কিংবা অনুস্বরন করিলেও অযাচিৎ আমল। আমরা পালন করি রাসুলের অনুস্বরন করার জন্যে অন্যকোন কারনে নয়। যেমন আপনার মুখে দারি আছে বটে কিন্তু একমুষ্টি সমপরিমান রাখেননায় যার কারনে আপনে সত্যিকারের রাসুলে পাঁক সাঃ অনুস্বারী নন। বরং কেমন যেন রাসুলের সুন্নাতের অস্বিকার করিতেছেন। তাহলে কি আপনি অন্যান্য বিধর্মিদের মত হয়ে গেছেন। আর হিন্দু্ত্ব বাদিরাওতো অনেকে পান্জাবি পড়ে দারি রাখে এজন্যকি তারা মুসলমান হয়েগেছে। কক্ষনো না। বরং কেও যদি তাদের মত পান্জাবি, দুতি মুচ,দারি, রাখে তাহলে মুশরিক হয়েযাবে। আর যারা যে জিনিষ জায়েজ নয় ইসলাম ধর্মে সে সে রকম বিষয়াবলী কে তারা যদি জায়ীজ করে তাহলে তারা ইসলাম বিকৃতির কারনে কাফের হয়ে যাবে। সুতরাং কে কারা কি হল চিন্তাবাবনা করেন। তার পরে বলেন। আর আপনি আপনার এমন নিকৃষ্টতম ভ্রেইন দ্বারা কিইবা চিন্তাবাবনা করিবেন। আমি আপনার জন্যে দোআ করি। আমিন। [4/24, 1:21 AM] mdmufidulislam: খৃস্টানরা জামা পরিদান, দারি রাখে,এবং অনেক কাজ করে তাদের ধর্মমত অনুঋায়ী, যা ছিল খৃস্ট ধর্ম হিসাবে নয় বরং ইসা আঃ এর ইসলাম তথা মিল্লতে হানাফিয়া এর সুন্নাতের অনুস্বরন কল্পে কিন্তু বর্তমানে খৃস্টান ধর্ম বলিতে বা আহলে কিতাব বলিত কেহ নাই। সে ধর্ম বিকৃতি হয়েগেছে তাদের নিজেদের দ্বারা যদিও নামকা ওয়াস্তে কিছু কাজ তারা করে। তবে সে গুলো যদি তারা তাদের ধর্মমত পালন কিংবা তাদেরনআকিদাগত ভাবে পালন করে তাহলে তাহলে তাদের আমল গগ্রহনযোগ্য হহবেনা কারন পুর্বকালের সমস্ত ধর্ম ররহিত বা বেকার তার পরেও কেও পালন করে তাহলে শেষ ননবি মমুহাম্মাদ মমুস্তফা সাঃ ববিরুদিতা করিল। আর সে বিরুদিতা করার করার কারনে বেইমান হয়েগেছে। আর কোন বেইমানের কোন প্রকার আমল গগ্রহনযোগ্য নয়। কিংবা অনুস্বরন করিলেও অযাচিৎ আমল। আমরা পালন করি রাসুলের অনুস্বরন করার জন্যে অন্যকোন কারনে নয়। যেমন আপনার মুখে দারি আছে বটে কিন্তু একমুষ্টি সমপরিমান রাখেননায় যার কারনে আপনে সত্যিকারের রাসুলে পাঁক সাঃ অনুস্বারী নন। বরং কেমন যেন রাসুলের সুন্নাতের অস্বিকার করিতেছেন। তাহলে কি আপনি অন্যান্য বিধর্মিদের মত হয়ে গেছেন। আর হিন্দু্ত্ব বাদিরাওতো অনেকে পান্জাবি পড়ে দারি রাখে এজন্যকি তারা মুসলমান হয়েগেছে। কক্ষনো না। বরং কেও যদি তাদের মত পান্জাবি, দুতি মুচ,দারি, রাখে তাহলে মুশরিক হয়েযাবে। আর যারা যে জিনিষ জায়েজ নয় ইসলাম ধর্মে সে সে রকম বিষয়াবলী কে তারা যদি জায়ীজ করে তাহলে তারা ইসলাম বিকৃতির কারনে কাফের হয়ে যাবে। সুতরাং কে কারা কি হল চিন্তাবাবনা করেন। তার পরে বলেন। আর আপনি আপনার এমন নিকৃষ্টতম ভ্রেইন দ্বারা কিইবা চিন্তাবাবনা করিবেন। আমি আপনার জন্যে দোআ করি। আমিন। [4/24, 1:22 AM] mdmufidulislam: খৃস্টানরা জামা পরিদান, দারি রাখে,এবং অনেক কাজ করে তাদের ধর্মমত অনুঋায়ী, যা ছিল খৃস্ট ধর্ম হিসাবে নয় বরং ইসা আঃ এর ইসলাম তথা মিল্লতে হানাফিয়া এর সুন্নাতের অনুস্বরন কল্পে কিন্তু বর্তমানে খৃস্টান ধর্ম বলিতে বা আহলে কিতাব বলিত কেহ নাই। সে ধর্ম বিকৃতি হয়েগেছে তাদের নিজেদের দ্বারা যদিও নামকা ওয়াস্তে কিছু কাজ তারা করে। তবে সে গুলো যদি তারা তাদের ধর্মমত পালন কিংবা তাদেরনআকিদাগত ভাবে পালন করে তাহলে তাহলে তাদের আমল গগ্রহনযোগ্য হহবেনা কারন পুর্বকালের সমস্ত ধর্ম ররহিত বা বেকার তার পরেও কেও পালন করে তাহলে শেষ ননবি মমুহাম্মাদ মমুস্তফা সাঃ ববিরুদিতা করিল। আর সে বিরুদিতা করার করার কারনে বেইমান হয়েগেছে। আর কোন বেইমানের কোন প্রকার আমল গগ্রহনযোগ্য নয়। কিংবা অনুস্বরন করিলেও অযাচিৎ আমল। আমরা পালন করি রাসুলের অনুস্বরন করার জন্যে অন্যকোন কারনে নয়। যেমন আপনার মুখে দারি আছে বটে কিন্তু একমুষ্টি সমপরিমান রাখেননায় যার কারনে আপনে সত্যিকারের রাসুলে পাঁক সাঃ অনুস্বারী নন। বরং কেমন যেন রাসুলের সুন্নাতের অস্বিকার করিতেছেন। তাহলে কি আপনি অন্যান্য বিধর্মিদের মত হয়ে গেছেন। আর হিন্দু্ত্ব বাদিরাওতো অনেকে পান্জাবি পড়ে দারি রাখে এজন্যকি তারা মুসলমান হয়েগেছে। কক্ষনো না। বরং কেও যদি তাদের মত পান্জাবি, দুতি মুচ,দারি, রাখে তাহলে মুশরিক হয়েযাবে। আর যারা যে জিনিষ জায়েজ নয় ইসলাম ধর্মে সে সে রকম বিষয়াবলী কে তারা যদি জায়ীজ করে তাহলে তারা ইসলাম বিকৃতির কারনে কাফের হয়ে যাবে। সুতরাং কে কারা কি হল চিন্তাবাবনা করেন। তার পরে বলেন। আর আপনি আপনার এমন নিকৃষ্টতম ভ্রেইন দ্বারা কিইবা চিন্তাবাবনা করিবেন। আমি আপনার জন্যে দোআ করি। আমিন।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন