রবিবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৫

নামাজের ওয়াজিব হচ্ছে যদি নামাজের ওয়াজিব কোন একটা ভুলক্রমে ছুটে যায় তবে সহু-সিজদা দিতে হবে, আর যদি সহু-সিজদা না দেয়া হয় তবে নামাজ আদায় হবে না।আর ইচ্ছাকৃত ভাবে ওয়াজিব ছেড়ে দিলে নামাজ হবেনা। নামাজের ওয়াজিব হল ১৪ টি – সুরা ফাতেহা পুরা পরাসুরা ফাতেহার সাথে সুরা মেলানোরুকু-সিজদায় দেরি করারুকু হতে সোজা হয়ে দাঁড়ানোদুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে বসাদরমিয়ানি বৈঠক অর্থাৎ দুইয়ের অধিক রাকাত নামাজের ক্ষেত্রে দুই রাকাত পরে আত্তাহিয়াতু’র জন্য বসাউভয় বৈঠকে আত্তাহিয়াতু পরাঈমামের জন্য কিরআত আস্তে’র জায়গায় আস্তে এবং জোরে’র জায়গায় জোড়ে পড়াবিতর নামাজে দোআ কুনুত পড়াদুই ঈদ’র নামাজে অতিরিক্ত ৬ তাকবীর বলাফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাতকে কিরাতের জন্য নির্দিষ্ট করাপ্রত্যেক রাকাতের ফরয এবং ওয়াজিব’র তরতিব ঠিক রাখাইমাম’র অনুসরণ করাসালাম ফেরানো এখানে উল্লেখ্য যে আমরা রুকুতে দাঁড়ানো এবং দুই সিজদার মাঝখানে বসার ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি করি।রুকু হতে দারানর সময় পুরা সোজা হয়ে দারাতে হবে এবং দুই সিজদার মাঝখানে একেবারে সোজা হয়ে বসতে হবে। উভয় ক্ষেত্রেই একবার তাসবিহ অর্থাৎ “সুবহানআল্লাহ” পড়ার সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করা উত্তম।এশা’র নামাজের পর বিতর নামাজে দোআ কুনুত পড়ার ব্যাপারটি অত্যন্ত জরুরি। যে দোআ কুনুত পরতে পারেনা সে মুখস্থ করবে।আর মুখস্থ করার সময় পর্যন্ত সে “ রাব্বানা আতিনা ফিদদুনিয়া হাসানাত্নাউ ওয়াফিল আখিরাতে হাসানাত্নাউ অয়াকিনা আজাবান্নার” একবার এবং তিনবার “আল্লাহহুম্মাগফিরলি” পরবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন