শুক্রবার, ৮ মে, ২০১৫

[5/8, 4:10 PM] mdmufidulislam: কবিতা। অবস্হা। বাংলা মোদের। জনক নায়ক হলো কম্বল চোর। জনক তনয়া হলো লাশ চোর। যেমন ঔরশজাতি। .........তেমন বেটি..। দেশ বানাইছে ...........চোরের ঘাটি? যার নাই আগা মাতা, ___সে নাকি জাতির পিতা...। জয় বাংলা,, ____জয় বঙ্গবন্ধু তোর চৌদ্দ গুষ্টি হিন্দু..। বন্ধুরা বন্ধুর গারে শুষু চিনে। জাতে জাতি চিনে। সজ্জা সয়ন করে তোদের তরে। ষোলশ কোটি আওয়াজ উটাও। হটাও উদের। লাথি মার তাদের গারে। বাংগিবে তবে সবার ঘোম। চোরের বাড়ি তারিয়ে দাও স্বসান দেশে। গাটি বানাও বাংলাবাসনে। লাথি পার বাঙ্গিবে তালা। সব সালা বাঙালিরা। মোদের আশা গর্তে। মাথায় পাগড়ী কমোরে বেলটি ডাটো। শাহাদত অঙ্গলী তরিয়ে ধনি দাও। তবে হবে মুসলিমের বাংলাদেশ। বাঙালীদের বাংলাদেশ। জাত নির্দিদায় বাঙালা। কবিতাটি কেমন লেগেছে আপনাদের মতামত আসা করছি | [5/8, 4:36 PM] mdmufidulislam: রাসুল সা এর সাথে আবু বকর সিদ্দীক রা এর মিলগুলোঃ - রাসূলের বয়স ৬৩, আবু বকরের বয়সও ৬৩! - রাসূলের ইন্তিকাল সোমবারে, আবু বকরের ইন্তিকালও সোমবারে! - রাসূলের ইন্তিকাল হয় দুপুরবেলা, আবু বকরেরও ইন্তিকাল হয়েছিল দুপুরবেলা। - ইন্তিকালের ১৫ দিন আগে রাসূলের জ্বর এসেছিল, আবু বকরেরও ইন্তিকালের ১৫ দিন আগেই জ্বর এসেছিল! - ইন্তিকালের চার দিন আগে রাসূলের সাকরাত শুরু হয়, আবু বকরেরও চারদিন আগে সাকরাত শুরু হয়। - রাসূল ইন্তিকালের ৪ দিন আগে মুসল্লা ছেড়েছিলেন, আবু বকরকেও ঠিক চার দিন আগেই মুসল্লা ছাড়তে হয়। - রাসূল তাঁর মুসল্লায় সেই লোককেই দাঁড় করিয়েছিলেন, উনার পরে যার খলীফা হবার কথা, অর্থাৎ- আবু বকরকে, আবু বকরও তাঁর মুসল্লায় সেই লোককেই দাঁড় করিয়েছিলেন, উনার পরে যার খলীফা হবার কথা, অর্থাৎ উমরকে। - রাসূলকে ইন্তিকালের ২ বছর আগে বিষ খাওয়ানো হয়েছিল, আবু বকরকেও দুই বছর আগে বিষ খাওয়ানো হয়েছিল। - রাসূলকে বিষ দিয়েছিল ইহুদিরা, আবু বকরকেও বিষ দিয়েছিল ইহুদিরা। - রাসূলকে বিষ দিয়েছিল একটি মেয়ে, আবু বকরকেও বিষ দিয়েছিল একটি মেয়ে। - রাসূলকে বিষ দেয়া হয়েছিল খাবারের সাথে, আবু বকরকেও বিষ দেয়া হয়েছিল খাবারের সাথে। - রাসূলকে বিষ দেয়া হয়েছিল গোশতের সাথে, আবু বকরকেও বিষ দেয়া হয়েছিল গোশতের সাথে। - বিষ মিশ্রিত খাবার খেয়ে রাসূলের সাথীরা সব মারা যান, রাসূলকে আল্লাহপাক বাঁচিয়ে দেন, বিষমিশ্রিত খাবার খেয়ে আবু বকরের সাথীরাও সব মারা যান, উনাকে আল্লাহপাক বাঁচিয়ে দেন। .....এখনই অবাক হবার দরকার নেই। আরো আছে। এভাবে জীবনের প্রত্যেকটি ব্যাপারে দু’জন মানুষের মধ্যে এত মিল থাকা, আমার মনে হয় না কোনো বাক্য দিয়ে সেটার সঠিক ব্যাখ্যা করা যাবে! - রাসূলের কন্যা যয়নাবকে ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল, আবু বকরের মেয়ে আসমাকেও ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল। - রাসূলের মেয়ে ফাতেমা চাক্কি ঘুরিয়ে রুটি বানিয়েছেন, আবু বকরের মেয়ে আসমাও চাক্কি ঘুরিয়ে রুটি বানিয়েছেন। - রাসূলের দুই জামাতা হযরত আলী এবং হযরত উসমান আশারায়ে মুবাশশারার অন্তর্ভুক্ত, আবু বকরেরও দুই জামাতা হযরত যুবায়ের এবং স্বয়ং হুযূর (সা.) আশারায়ে মুবাশশারার অন্তর্ভুক্ত। - রাসূলের নাতি হযরত হোসাইনকে শহীদ করা হয়েছিল, আবু বকরের নাতি আব্দুল্লাহ বিন যুবাইরকেও শহীদ করা হয়েছিল। - রাসূলের নাতিকে শহীদ করে মাথা কেটে নেজায় লটকানো হয়েছিল, আবু বকরের নাতিরও মাথা কেটে নেজায় লটকানো হয়েছিল। - রাসূলের নাতিকে শহীদ করবার আগে তাঁর খান্দানকে জবাই করা হয়েছিল, আবু বকরের নাতিকে শহীদ করবার আগে তাঁরও খান্দানকে জবাই করা হয়েছিল। ....এগুলোকে কাকতাল বলে না। এত নিখুঁত মিলকে আর যাই বলা যাক, কাকতাল বলা যায় না। এগুলো হঠাৎ মিলে যাওয়া কোনো ব্যাপার হতে পারে না। আল্লাহপাক যে আবু বকরকে বিশ্বনবীর সর্বোত্তম সহচর হিসেবে কবুল করে নিয়েছেন, এগুলোকে তারই প্রমাণ বলা যায়। লক্ষ্য করি, শেষ বেলাতেও, দু’জনের বিদায় বেলাতেও কত মধুময় একাঙ্গিকতা- - ইনতিকালের আগে হুযূর মিসওয়াক চাইলেন, আবু বকরও ইনতিকালের আগে মিসওয়াক চাইলেন। - ইনতিকালের সময় হুযূরের মাথার সামনে আয়েশা বসেছিলেন, আবুবকরেরও ইনতিকালের সময় মাথার সামনে আয়েশাই বসা ছিলেন। - হুযূরের মিসওয়াক আয়েশাই চিবিয়ে দিয়েছিলেন, আবু বকরের মিসওয়াকও আয়েশাই চিবিয়ে দিয়েছিলেন। - ইনতিকালের আগ মুহূর্তে হুযূর (সা.) বললেন, ‘আল্লাহুম্মা ফির রফিলিক আ’লা’, ইনতিকালের আগ মুহূর্তে আবু বকরও বললেন, ‘আল্লাহুম্মা ফির রফিলিক আ’লা’। - দুনিয়া ছাড়ার আগে হুযূরের শেষ উচ্চারণ ছিল, ‘আস- সালাত! ‘আস-সালাত! দুনিয়া ছাড়ার আগে আবু বকরেরও শেষ উচ্চারণ ছিল, ‘আস সালাত! আস সালাত!’ - যে হুজরায় হুযূরের লাশ রাখা হয়েছিল, সেই একই হুজরায় আবু বকরেরও লাশ রাখা হয়েছিল। - যে চার পায়ায় হুযূরকে গোসল দেয়া হয়, সেই একই চার-পায়ায় আবু বকরকেও গোসল দেয়া হয়। - যে চাদরে হুযূরকে ঢেকে রাখা হয়েছিল সেই একই চাদরে আবু বকরকেও ঢেকে রাখা হয়েছিল। - কিয়ামতের দিন যে হুজরা থেকে নবী উঠবেন সেই একই হুজরা থেকে আবু বকরও উঠবেন, আল্লাহু আকবার! - কিয়ামতের দিন রাসূল যাবেন যেদিকে, দেখা যাবে আবু বকরও যাবেন সেদিকে। রাসূল যখন মাকামে মাহমুদে আবু বকরও তখন মাকামে মাহমুদে। - এবং সবশেষে রাসূলুল্লাহ যে জান্নাতে, আবু বকরও প্রিয় বন্ধুর সাথে সেই জান্নাতে...। [5/8, 4:38 PM] mdmufidulislam: যৌনাঙ্গতে মুখ লাগানো সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্নঃ স্ত্রীপ্রশ্নঃ স্ত্রীর মুখে লিঙ্গ দেওয়া জায়েজ আছে কি? প্রশ্নঃ বউয়ের যোনিতে কি মুখ দেওয়া যাবে? ইসলাম কি বলে যদি পারেন জানাবেন। প্রশ্নঃ স্বামী তার স্ত্রীর যোনি এবং স্ত্রী তার স্বামী (পুরুষাঙ্গ+যোনি) চুষতে পারবে কি? উপরের প্রশ্ন ৩ টি কিন্তু মূলে জবাব একটি। তাই তিনটির প্রশ্নের জবাব এক সাথে দিয়ে দিলাম। উত্তরঃ মা আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) বলেছেনঃ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি আমার লজ্জাস্থান দেখেন নি এবং আমিও নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের লজ্জাস্থান দেখেনি। তাছাড়া নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করেছেন লজ্জাস্থানে না তাকাতে। কেননা তাতে নাকী চোখের জ্যোতি কমে যায়। দ্বিতীয়ত্বঃ যৌনাঙ্গতে মুখ লাগানো এটি একটি পুশুভিক্তিক আচরণ। যৌনাঙ্গতে মুখ লাগানো এটা সভ্য মানুষের আচরণ হতে পারেনা। পুশুদের হাত নেই বলেই তার সঙ্গীনিকে মুখ দ্বারা উত্তেজিত করে। কিন্তু আপনার তো হাত আছে। আপনার হাত থাকতে কেনো আপনি (পুরুষ ও নারী) কেনো যৌনাঙ্গতে মুখ লাগিয়ে আপনার সঙ্গীনিকে উত্তেজিত করবেন?? আমার জানা মতে পুশুরাও তো যৌনাঙ্গতে মুখ লাগায় না। তবে আপনি কেনো সৃষ্টির সেরা হয়ে যৌনাঙ্গতে মুখ লাগাবেন??? এটা তো প্রসাবের রাস্তা। আপনি কি যে পাত্রে প্রসাব করেন সে পাত্রে কি খাদ্য রেখে খাবেন??? আপনার রুচিতে হলে খেতে পারেন আমার কোনো আপত্তি নেই। আমার এই কথার বিপরীতে যদি আপনি বলেন এটা (যৌনাঙ্গ) তো ধোয়া ও পরিস্কার থাকে। জবাবে আমি আপনাকে বলবো আপনি কারো বাসায় মেহমান হয়ে গেলেন। আপনার গেলেন। আপনার সামনে সে বাসার মালিকের ছোট্ট ছেলে ফল রাখার পাত্রেতে প্রসাব করে দিল এবং বাসার মালিক তা ধুয়ে সে পাত্রে আপনাকে ফল বা খাবার আপনি কি সে খাবার খাবেন? অবশ্য আপনার অবশ্য আপনার রুচিতে হলে খেতে পারেন। আপনি তাকান তো আপনার নিজের দিকে। আপনি যখন আপনার মায়ের গর্ভে ছিলেন, তখন মহান আল্লাহ আপনার মায়ের মাসিকের রক্ত বন্ধ করে সে রক্ত দিয়ে আপনার প্রাণ বাঁচিয়েছেন। সে মাসিকের রক্ত কি আপনাকে মুখ দিয়ে পান করিয়েছেন না কি নাড়ী দিয়ে। মহান আল্লাহ মাসিকের রক্ত নাড়ী দিয়ে আপনার দেহ প্রবেশ করিয়ে আপনাকরিয়ে আপনার প্রাণ রক্ষা করেছেন। কেনো করেছেন? উত্তর হচ্ছে এই রক্ত যদি আপনার মুখ দিয়ে আপনার দেহে প্রবেশ করাতেন তাহলে আপনার মুখ টা নাপাক হয়ে যেত। তা হলে আপনি দুনিয়াতে এসে অপবিত্র মুখ দিয়ে মহান আল্লাহর নাম নিতেন। আপনি যাতে পবিত্র মুখ দিয়ে মহান আল্লাহর নাম জপতে পারেন সে জন্য মহান আল্লাহ এই ব্যবস্থার মাধ্যমে মায়ের গর্ভে আপনার প্রাণ বাঁচিয়েছেন। তৃতীয়তঃ যৌনাঙ্গতে মুখ লাগালে যৌনাঙ্গতে লেগে থাকা জীবাণু আপনার দেহে প্রবেশ করবে। তাতে আপনি অসুস্থ হওয়ার সম্ভবনা আছে। তাছাড়া আপনি যৌনাঙ্গতে মুখ লাগাবেন সে যদি যৌন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তখন আপনি কি করবেন??? এখন আপনি যদি প্রশ্ন করেন ডাক্তারেরা তো বলে যৌনাঙ্গতে মুখ লাগাতে। উত্তরে আমি বলতে চাই, ডাক্তারেরাতো বলে পানি ফুটালে পানিতপানি ফুটালে পানিতে থাকা জীবাণুরা মরে যায়। কিন্তু পানিতে থাকা জীবাণুরা মরে কি উড়ে যায় নাকি সে জীবাণু পানিতেই জীবাণু পানিতেই থেকে যায়??? এখন আপনি যদি সে পানি খান তাহলে মরা জীবাণুর সাথেই সে পানি খাচ্ছেন। এই পোস্ট টি যারা পড়েছেন তাদের মনে আবার এই প্রশ্ন জাগতে পারে যে লোকদের মনে এ রকম প্রশ্ন আসে কেন??? উত্তর হচ্ছে পর্ণ ভিডিওর প্রভাব। মোবাইল ফোনে ভিডিও দেখার সুবিধা থাকার কারণে পর্ণ ভিডিও এখন সবার হাতে হাতে চলে এসেছে। পর্ণ ভিডিওতে বিশ্ব বেশ্যারা যা করে তা দেখে তাদের মনে এই ধরণের প্রশ্ন জাগে। যারা এই প্রশ্ন গুলো করেছে আপনি তাদের কে সাধুবাদ জানাবো। কেনোনা তারা এই প্রশ্ন গুলো করার কারনে এই পোস্ট টি লিখতে পেরেছলিখতে পেরেছি যার কারণে তারা হয়ত এই কাজ কর [5/8, 4:47 PM] mdmufidulislam: দাওয়াত ও তাবলীগের যে মেহনত চলছে এই মেহনতে আত্মনিয়োগ করুন। ** না * কেন? ** দাওয়াত ও তাবলীগ জরুরী কিন্তু ইলিয়াসি তাবলীগ বেদআত। * কেন বেদআত বলেছেন? ** কারণ এ পদ্ধতি রসূল (স.) এর যুগে ছিলনা। *ওওও....... তাহলে তো মাদরাসায় পড়া, হিফজ খানায় পড়া, মদীনা ভার্সিটিতে পড়াও বেদআত!!!!! **কেন? *কারন এ পদ্ধতিতে ইলম শিক্ষা করার নিয়ম রসূলের যুগে ছিলনা! ** কিন্তু ইলমের চর্চা তো ছিল। যুগের পরিবর্তনে সিস্টেমের পরিবর্তন হয়েছ। সিস্টেম যাই থাকুক সঠিক ইলম শেখাই মূল উদ্দেশ্য। অতএব তা বেদআত হতে পারেনা। * তাহলে কেহ যদি দ্বীনের দাওয়াত ও তাবলীগের জন্য কোন সিস্টেম বের করে তা বেদআত হবে কেন? ** আচ্ছা মানলাম, তাবলীগের এ পদ্ধতি বেদআত নয় কিন্তু তাবলীগের ফাজায়েলে আমালে যে যয়ীফ ও জাল হাদিস রয়েছে, সেটার কি হবে???? * আপনি জানলেন কিভাবে যে ফাজায়েলে আমালে যয়ীফ ও জাল হাদিস রয়েছে? ** আমাদের শাইখগন বলেছেন। * ছি ছি আপনারা শাইখের অন্ধ ভক্তি করেন? আপনারা না বলেন কুরআন হাদিস ছাড়া কিছু মানেননা? তা কুরআন ও হাদিস দ্বারা প্রমান করুন তো এই হাদিস জাল এই হাদিস যয়ীফ? ** কুরআন হাদিসে কি লেখা থাকে যে এই হাদিস জাল ওই যয়ীফ???? * তাহলে??? ** এটা তো পরবর্তীদের নিয়ম অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। * পরবর্তীদের কথা কি কুরআন হাদিস??? ** না তা হবে কেন? * তাহলে আপনার দাবি ঠিক থাকল?????? ** তাহলে আপনি কি বলতে চান ফাজায়েলে আমালে কোন যয়ীফ হাদিস নেই???? * হয়তো বা আছে.... ** তাহলে? *সেগুলো কি ইলিয়াস (রহ.) বানিয়ে লিখেছেন? **না * তাহলে?? **বিভিন্ন কিতাব থেকে সংকলন করেছেন। * তাহলে আপনারা সে সকল কিতাব ও লেখক বাদ দিয়ে ইলিয়াস (রহ.) ও তার কিতাবের পিছনে লাগলেন কেন???? **........... * আচ্ছা! কোন কিতাবে যয়ীফ বা জাল হাদিস থাকলে সেই কিতাব ও লেখক কি পরিত্যাজ্য??? ** অবশ্যই..... * আমরা জানি বুখিরী মুসিলিম ছাড়া অধীকাংশ হাদিসের কিতাবে যয়ীফ এবং কোন কোন কিতাবে জাল হাদিসও আছে।যেমন, আবু দাউদ তিরমীজী, ইবনে মাজাহ ইত্যাদি। তো আপনি কি সে সকল কিতাবেরর লেখকগনের সমালোচনা করেন? এবং কিতাবগুলোকে যয়ীফ, জাল ও শিরকের কিতাব বলে আখ্যায়িত করেন? ** না *কেন? *ইয়ে মানে.... আমি শাইখের কাছে জিগাইয়া কমুনে....

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন