শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

বাঙালি বোধের আত্মনির্মাণ প্রচ্ছদ » লাইফস্টাইল প্রথম রাতে মধুর সহবাসের গোপন উপায়! এফএনএস ডেস্ক 08 Jul 2015 04:31:24 PM Wednesday BdST A- A A+ বিয়ে ঠিক হয়ে গিয়েছে! আংটি বদল পর্ব মিটেছে৷ এবার ছাদনাতলায় বসার তোড়জোর৷ গায়ে হলুদ-বিয়ে আর বৌভাতের ডেট ঠিক করা হবে৷ পাত্র হিসেবে আপনার কাজ কি? প্রথম করণীয়: আত্মবিশ্বাসী হোন৷ অযথা ডাক্তারের কাছে দৌড়াবেন না। টিন-এজে স্বমেহনের কারণে অনেকেই অপরাধবোধে ভোগে, মনে শঙ্কা তৈরি হয় শারীরিক ভালোবাসায় পারংগমতা দেখাতে পারবে কিনা। অনেকে দৌঁড়য় ডাক্তারের কাছে। ডাক্তারের কাছে যাওয়া যাবে না তা নয়। তবে যদি নিজের দৈহিক সুস্থতা থাকে আর পুরুষাংগের প্রাত্যহিক উত্থান (সকালে, যাকে “মর্নিং গ্লোরী” বলা হয়।) হয় তবে ভয়ের কিছু নেই। ডাক্তারের কাছে যাওয়ার রিস্ক হচ্ছে অনেকে এই সুযোগে টু- পাইস কামানোর ধান্ধায় আপনার উল্টো ক্ষতি করে দিতে পারে। অনেকে আবার ইউনানীর মত ফ্রডের কাছে যান, ওখানে গেলে নাকি লাইফ হেল করে দেয়।তবে পুরুষদের ক্ষেত্রে একটা বিষয় আমলে আনা হয় না, সেটা হল ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা ইউরিন ইনফেকশন। ইউরিন ইনফেকশন হয় কিছু ব্যাকটেরিয়ার কারণে এবং পুরুষরা এটাতে আক্রান্ত হয় টয়লেট ব্যবহারের মাধ্যমে। পুরুষদের সবাইকে কম-বেশি পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করতে হয়। ইউনি’র হল-অফিসের টয়লেটকেও পাবলিক টয়লেট হিসেবে ট্রিট করুন এখানে। এসব টয়লেট নানা ধরনের মানুষ ব্যবহার করে। এবং অনেক টয়লেটেই জলের সুব্যবস্থা থাকে না। এদের মধ্যে কারও যদি ইনফেকশন থেকে থাকে তবে সে টয়লেট ব্যবহারের পর ভালোভাবে জল না দিয়ে গেলে, বা নতুন ব্যবহারকারী জল দিয়ে ফ্লাশ না করে ব্যবহার করলে প্যানে থাকা ব্যাক্টেরিয়া আক্রমন করে। এভাবেই জল ইউজ না করলে ইনফেকশন হয়। এটা একটা “যৌনবাহিত রোড (STD)”, এবং স্বামীর কাছ থেকে স্ত্রীরা এটা পেয়ে থাকে। তাই যদি আপনি প্রসাবে জ্বালাপোড়া বা পেইন অনুভব করেন তবে বিয়ের আগেই একবার টেষ্ট করুন, থাকলে ব্যবস্থা নিন। মনে রাখবেন আপনার স্ত্রী আক্রান্ত হলে প্রেগন্যান্সির সময় এটা এক্সট্রা টেনশন এড করবে। হাই অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে তখন। দ্বিতীয় করণীয়: যৌনমিলনের সেফ পিরিয়ড নিজে জানুন, হবু বধুকে জানান। সেফ পিরিয়ড মানে যে সময় কোন প্রতিরোধক (কনডম বা এ জাতীয়) ছাড়াই দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবেন, অ্যাক্সিডেন্টলি গর্ভবতী হওয়ার ভয় থাকবে না। এটা অনেকেই জানেন, আবার একটু রিভাইস করে নিন। মেয়েদের পিরিয়ডের সঙ্গে সেফ পিরিয়ডের সম্পর্ক। ধরলাম কোন মেয়ের পিরিয়ড হয় ৩০ দিন পর পর (কম বেশিও হতে পারে) এবং এই মাসে তার পিরিয়ড শুরু হয়েছিল ১ তারিখে। তার আগের মাসেও ১ তারিখে। এটাকে এক সাইকেল বলা হয়। নরম্যালি ওভুলেশন হয় সাইকেলের মাঝামাঝি সময়ে, ধরলাম ১৪ দিনে। তাহলে ১৪ তারিখে ওভুলেশন হচ্চে। এই ওভুলেশনের হওয়ার আগের এক সপ্তাহ ও পরের এক সপ্তাহ ফার্টাইল বা উর্বর সময়। এসময়ে প্রোটেকশন না নিলে গর্ভবতী হবেই। তাহলে মাসের ৭ তারিখ থেকে ২১ তারিখ প্রোটেকশন ছাড়া এগোনো যাবে না। বাকি সময় সেফ, থিওরিটিক্যালি কোন প্রোটেকশনের দরকার নেই। এটা ন্যাচারাল পদ্ধতি, তবে সমস্যা হলো পিরিয়ডে ডেট বিয়ের পর বদল হতে দেখা যায়। এবং অনেকের ক্ষেত্রে সাইকেলটাও স্ট্যাবল থাকে না। তাই সাইকেল স্ট্যাবল না হওয়া পর্যন্ত প্রোটেকশন নেওয়াই উচিত। যদি দ্রুত বাচ্চা নেওয়ার প্ল্যান না থাকে, তাহলে প্রোটেকশন নিয়েই শুরু করতে হবে। নো হান্কি পান্কি। তবে কখনই প্রথম বাচ্চা হওয়ার আগে আপনার স্ত্রীকে বার্থকন্ট্রোল পিল খাওয়াবেন না। এটা স্বাভাবিক ডেলিভারিতে সমস্যা তৈরি করে থাকে বলে রিপোর্ট পাওয়া গিয়েছে। তৃতীয় করণীয় : জানুন প্রি-ম্যাচ্যর ইজাকুলেশন কি? প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন মানে খুব দ্রুত বা সময়ের আগেই বীর্যপাত। সময়ের আগে মানে পার্টনারের অর্গাজমের আগেই আর দ্রুত সময় মানে ১.৫ মিনিটের কম সময়ের মধ্যে। অধিকাংশ পুরুষই (৯০-৯৫%) জীবনের প্রথম যৌনাভিজ্ঞতায় প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশনের সম্মুখীন হয়। প্রথম দিকে এটা নরমাল, এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটা ঠিক হয়ে যায়। কেন হয়? প্রথমেই দু’টো কারণ আসবে, অনভিজ্ঞতা ও অতিরিক্ত উত্তেজনা। অনভিজ্ঞ একজন পুরুষ তার প্রথম সেক্সের সময় প্রচন্ড উত্তেজিত থাকে। উত্তেজিত অবস্থায় নারী সঙ্গীর সঙ্গে শারীরিক খেলায় মেতে উঠার সময় থাকে তাড়াহুড়ার মধ্যে, অল্প সময়ে বেশি পথ বিচরনের চেষ্টায় নিজের উপর কন্ট্রোল থাকে না। পাশাপাশি প্রবেশ করানোর পর যোনীর ভেতরের উচ্চ উষ্ণতায় দিশেহারা হয়ে যায় অনেক সময়ই। ফলাফল খুব অল্প সময়েই নারী সঙ্গীর অরগাজম হবার আগেই বীর্যপাত। দ্বিতীয় কারণ হিসেবে আসবে “টেনশন”। নতুন বিয়ে বা সম্পর্কে নিজেকে শারীরিক ভাবে সামর্থবান হিসেবে তুলে ধরতে চাওয়ার মানসিক চাপ থেকে সৃষ্টি হয় টেনশন, ফলে নিজের উপর কন্ট্রোল থাকে না। তৃতীয় কারণ হল “সঙ্গিনীর তৈরি না হওয়া”। প্রথম দিকে শান্ত ও ধীর-স্থির ভাবে সঙ্গিনীকে উত্তেজিত করার কাজটা অধিকাংশ পুরুষই করে না। ধরে নেয় তার নিজের মতই তার সঙ্গিনীও উত্তেজিত হবে। ঘটনা উল্টো। মেয়েদের উত্তেজিত হতে পুরুষদের চেয়ে বেশি সময় লাগে। তাই সে তৈরি হবার আগেই পুরুষ সঙ্গী উত্তেজনার চরমে পৌছে যায়। ফলাফল অকাল বীর্যপাত। সমাধান, অনভিজ্ঞতার সমস্যা সমাধানের দরকার নেই, এই খেলায় অভিজ্ঞতা কাম্য নয়। বাকি থাকলো অধিক উত্তেজনা ও টেনশন। নতুন বিয়ে, প্রথমবার কাছে পাওয়া, উত্তেজনা তো থাকবেই। এটা আপনার উপর এখন, অধিকাংশ পুরুষই উত্তেজনা নিয়ন্ত্রন করতে পারে না, যদি আপনি পারেন তাহলে “স্যালুট”। না পারলে কোন সমস্যা নেই। আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছেন এটা পেপারে বা টিভিতেও আসবে না। তাই যা স্বাভাবিক তাই হোক। টেনশন কীভাবে দুর করবেন? প্রথমে ভাবুন আপনাকে কি আপনার সঙ্গিনীর সামনে নিজেকে বিশাল কিছু-প্রচন্ড সামর্থবান প্রমান করতে হবেই? নাকি স্বাভাবিক একজন মানুষ হিসেবে? যাই করুন না কেন আপনার স্ত্রী আপনারই থাকবে। সুপারম্যানের প্রতি মুগ্ধতা থাকে, ভালোবাসা থাকে না, আপনি সুপারম্যান হতে চাইছেন কিনা নিজেই ভাবুন। আর ‘‘সঙ্গিনীর তৈরি না হওয়ার’’ দোষটা পুরোপুরি পুরুষের উপর বর্তায় না। পুরুষকে ধৈর্য্য ধরে স্ত্রীকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করতে হবে, শরীরের স্পর্শকাতর অংশগুলোতে কোমলভাবে স্পর্শ করে বা ঘষে, কিস করে। ব্যাকনেক, কানের আশে-পাশে, ঠোট-জিহবা, স্তন-নিপল, তলপেট-নাভী, যৌনাঙ্গ-উরু, হাত-পায়ের আঙ্গুল ইত্যাদি স্পর্শকাতর স্থান বলে পরিচিত। স্ত্রীর নিজেরও দায়িত্ব থাকে এ চেষ্টায় সাড়া দেওয়ার। এক হাতে তালি বাজে না। দীর্ঘায়িত করতে চাইলে সমাধান ১। এর কোন স্বীকৃত ওষুধ নেই। তাই বাজারে প্রচলিত ওষুধ না খাওয়াই ভালো। ২। একটা কার্যকর এক্সারসাইজ আছে। এখন থেকেই নিজের বীর্যপাত ঠেকিয়ে রাখার প্র্যাক্টিস করতে পারেন। আমরা যেভাবে মুত্রত্যাগ আটকাই, সেইভাবে প্রতিদিন বিভিন্ন সময় ১০ বার মুত্রত্যাগ আটকানোর কসরত করুন। যখন সময় পাবেন। মুত্রত্যাগ করুন ৩। যখনই চরম মুহুর্ত আসবে মনে হয়, তার আগেই থেমে গিয়ে পুরুষাঙ্গ বের করে নিন, প্রস্রাব আটকানোর মত করে বীর্যপাত আটকান। ৪। বীর্যপাত আটকানোর সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘায়িত করার জন্য অন্য কিছু চিন্তা করতে পারেন, এতে উত্তেজনা ডাইভার্ট হবে কিছুক্ষনের জন্য। ৫। আর একটা পদ্ধতি হল, আগেই একবার বীর্যপাত ঘটানো। এটা নিজে করে নিতে পারেন, অথবা সঙ্গিনী যদি হেল্পফুল হয় তবে সেই হাত দিয়ে সাহায্য করবে। তবে এই পদ্ধতি জনপ্রিয় না। অনেকেই আগাম দুর্বল হতে চায় না। ৬। কনডমের ব্যবহার কিছুটা হেল্প করে সংবেদনশীলতা কমাতে, তাই উত্তেজনাও কিছুটা কমানো যায়। চতুর্থ করণীয় : কনডম সম্বন্ধে জানুন। বাজারে অনেক ব্র্যান্ডের কনডম প্রচলিত আছে। সব ব্র্যান্ডেরই কম বেশি নানা টাইপ/ফিচারড কনডম বাজারে পাওয়া যায়। যেমন, ডটেড, এক্সট্রা রিবড, সেন্টেড, প্লেইন, থিন, এক্সট্রা থিন, কন্ট্যুরড, লংলাস্টিং, ডটেড প্লাস রিবড, এক্সট্রা লং ইত্যাদি। এগুলি একেকটা একেক সময়ে/ পর্যায়ে কার্যকর। সব সবার জন্য না৷ সব সময়ের জন্যও না।এক নতুন ব্যবহকারীর ক্ষেত্রে প্লেন অথবা ডটেড কনডম শুরু করার জন্য আদর্শ। অর্থ্যাৎ জাস্ট প্রোটেকশনের জন্য। এক্সট্রা ফিচারড কনডম গুলি শুরুতে ব্যবহার না করা ভালো, এতে প্রথমেই এক্সট্রা ফিচারডে অভ্যাস হয়ে গেলে কনডম ছাড়া বা সাধারণভাবে এত ভালো লাগবে না। এই কনডমগুলি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যৌনজীবনে বৈচিত্র্যতা আনার জন্য ব্যবহার করতে পারবেন। কীভাবে কনডোম ব্যবহার করবেন: এটা খুব কঠিন কিছু না। কনডোমের প্যাকেটে লেখা থাকে ইন্সট্রাকশন। ফলো করলেই হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন ভিতরে কোন বাতাস না থাকে, তাই কনডোমের টিপটা চেপে ধরে কনডম পড়তে হয়। বাতাস থাকলে সেক্সের সময় কনডোম ফেটে যেতে পারে৷ তাতে প্রোটেকশনের কাজ আর হলও না। এখানে পাবেন কীভাবে কনডম পড়তে হবে। পঞ্চম করণীয় : রোমান্টিক হোন৷ চিন্তা-চেতনায় বৈচিত্র্যতা আনুন। বিয়েটা শুধু সামাজিক ও ধর্মীয়ভাবে শারীরিক মিলনের অনুমোদন না৷ মনের মিলনের অনুমোদনও। ভালোবাসার এমন সহজ সুযোগ আর কোন সিস্টেমে নেই। তাই ভালোবাসুন৷ সুযোগকে কাজে লাগান। শরীরকে শুধু প্রাধান্য না দিয়ে মনের কথাও ভাবুন। একটা মানুষ সব ছেড়ে আপনার কাছে আসছে৷ এটা অনুভব করার চেষ্টা করুন৷ দেখবেন মনটা তার জন্য এমনিতেও নরম হয়ে আসছে। রোমান্টিক হোন৷ কবিতা পড়ুন৷ দু’একটা তার সামনে কোট করুন৷ রোমান্টিক গান শুনুন। গুনগুন করে গাইতে চেষ্টা করুন। বিয়ের পরে বাসর ঘরে প্রবেশের সময় যেন সানাই বাজে সেই ব্যবস্থা করুন। রুমে ফুল রাখুন, হালকা সুগন্ধী ব্যবহার করুন, ডিমলাইট ব্যবহার করুন রাতে। কেয়ার করুন প্রথম দিন থেকেই৷ তাই বলে দৃষ্টিকটুভাবে পিছু পিছু ঘুরে বেরিয়ে তাকে সবার সামনে অস্বস্তিতে ফেলবেন না। ব্যালান্স রাখার চেষ্টা করুন। একলা থাকার অনুভুতিটা প্রথম কয়েকদিন যেনও না পায়৷ সেদিকে খেয়াল রাখবেন। বাইরে যাচ্ছেন৷ সে তৈরি হল৷ বলে দিন “খুব সুন্দর লাগছে তোমাকে”। ন্যাকামি না করেই বলে দিন তার সৌন্দর্যে আপনার মুগ্ধতার কথা৷ প্রকাশ করুন ভালোবাসার কথা৷ তবে লাউড স্পিকারে না৷ একান্ত ঘনিষ্ঠ মুহুর্তে। আর বাইরে যাওয়ার ৩-৫ ঘণ্টা আগে জানিয়ে দিন কখন বেরতে চান৷ নিজে তাড়া দিন যেনও তৈরি হয়। না হলে শাড়ি-গহনা চুজ করা- সাজগোজ করাতেই রাত হয়ে যাবে। শারীরিক মিলনের শুরুতেও ভালাবাসার প্রকাশ রাখুন৷ রোমান্টিকতা আগে৷ পড়ে পেরেক মারার কাজ। বাসর রাতে রোমান্টিক আলাপ দিয়েই শুরু করুন৷ এরপর ভবিষ্যত স্বপ্ন আর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের কথা৷ পারিবারিক বিভিন্ন রীতি-নীতির কথা স্বাভাবিক টোনে বলে যান। জোর করার কিছু নেই৷ শুধু জানিয়ে দিন এসব দরকারি ব্যাপার। মন ভালো হলে সংসারের খারাপ চাইবে না সে। হানিমুনের জন্য এক্সট্রা কিছু টাকা আগেই আলাদা করে রাখুন। বিয়ের ডামাডোলে সব টাকাই খরচ হয়ে যায়৷ তাই সাবধান। খুনসুটি করুন৷ মজা করুন৷ নরমাল ও ১৮+ কৌতুক গুলি বলার জন্য একজন রেডিমেড শ্রোতা পেয়ে গিয়েছেন৷ কাজে লাগান। তবে বোকার মত নিজে অতীতে কি করেছেন৷ আপনি কত বাহাদুর তা একের পর এক না বলে গিয়ে তাকেও বলতে দিন। তার মজার কথাগুলি বাবা-মা-ভাই- বোন-বন্ধু-বান্ধবী নিয়ে অভিজ্ঞতা বলার সুযোগ দিন। আপনি নিশ্চিত জেনে যাবেন তার পছন্দ- অপছন্দ-ভালো লাগা-দুর্বলতা। দুজন দুজনকে আবিস্কার করুন। জীবন আপনাদেরই ভালোভাবে আপনাদেরই শুরু করতে হবে। তাকে বিশ্বাস করুন ১০০%। চিন্তা ভাবনায় বৈচিত্র্যতা আনুন। এটা আনন্দময় বিবাহিত জীবনের মুলমন্ত্র। বিবাহিত জীবনে অনেক সময়ই একঘেয়েমি চলে আসে। মন ও শরীর দুই ক্ষেত্রেই। বৈচিত্র্যতা আনুন দুই ক্ষেত্রেই। ঘুরতে যান, সিনেমা দেখুন। সেক্সের জন্য নানা রকম আসন ট্রাই করুন৷ নানা ধরনের কনডম ট্রাই করুন। অনেক সময় ভালো মানের পর্ন ছবিও যৌনজীবনে বৈচিত্র্যতা আনতে সাহায্য করে। ষষ্ঠ করণীয় এন্টাসিড/ইমোটিল/ফ্ল্যাটামিল/ইনো সল্ট কিনে রাখুন। বিয়ে মানেই খাওয়া দাওয়া৷ জোর করেই খাওয়াবে। তেল-মসলার রকমারি। পেট কিন্তু বিদ্রোহ করে বসতে পারে। বদহজম কমন একটা ব্যাপার। এই ক্ষেত্রে ইনো সল্ট বা ফ্ল্যাটামিল খুব কাজে দেয়। মনে রাখবেন, পেটে শান্তি না থাকলে সেক্স করতে ইচ্ছেও করবে না। এসিডিটির সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারে৷ তার ব্যবস্থা নিন। সপ্তম করণীয়: মিষ্টি-ফল-দুধ-ডিম খান বেশি করে। সহবাসের পরেই মিষ্টি-মধু-দুধ-ডিম বা বিভিন্ন ধরনের ফল খান। প্রথম দিকে ক্লান্তিটা বেশি আসবে৷ তাই এসব শক্তিদায়ক খাবার সঙ্গে রাখুন। পরে অভ্যাস হয়ে গেলে এত কিছু লাগবে না। বিয়ের আগের কয়েকদিন অযথা রাত না জেগে ঘুমানোর চেষ্টা করুন। অন্তত দিনে ৬ ঘণ্টা যেনও পূরণ হয়। নতুন জীবন সুস্থ-সবল ভাবে শুরু করুন। সকল প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

বুধবার, ২২ জুলাই, ২০১৫

২৩ জুলাই রোজ বৃঃহঃ বার হতে জামিয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া। সাভার বাসস্ট্যান্ড,খসরু বাগান(রানা প্লাজার দক্ষিণ পার্শ্বে) জহির টাওয়ার, সাভার,ঢাকা। মাদরাসার ভর্তি কার্জক্রম শুরু হচ্ছে। ভর্তি ফিঃ ফরম ১০০ শত ও ভর্তি ১৫০০ শত টাকা। মোট ১৬০০ শত টাকা মাএ। দুবেলা খাবার ১৫০০ শত টাকা। এক বেলা নাস্তা ৫০০ শত টাকা মোট ২০০০ দু হাজার টাকা মাএ। হিফজুল কোরআন ও মক্তব ভিবাগে দুবেলা খাবার একবেলা নাস্তা ২০০০ হাজার ও ৩০০ শত টাকা কারেন্ট বিল ২০০ শত টাকা আবাসন চার্জ মোট ২৫০০ শত টাকা মাসিক চার্জ খরচ হবে মাএ। সাভারে এই প্রথম ধর্মিয়ও ও আধুনিক শিক্ষার অপুর্ব সমন্বয়ে যোগ্য আলেম গড়ে তোলার নিমিত্তে শ্রেণি ভিত্তিক প্লে- দশম শ্রেণি। এবং মক্তব -হিফজুল কোরআন হতে দাওরা হাদিস পর্যন্ত শিক্ষার সু-ব্যবস্হা। ও psc, jsc, ssc পরিক্ষার সু-ব্যবস্হা। এই মাদরাসাটি চালাতে অনেক খরচ। বাৎসরিক খরচ ৩০ লক্ষাদিক টাকা। এখানে এতিম, গরিব, হতদারিদ্র, অনেক ছাএ লেখা পড়া করে তাদের সু-শিক্ষা গ্রহনের সহযোগীতাই আপনিও অংস গ্রহণ করুন। আপনার স্বাধারন দান, অনুদান, যাকাত,ফিৎরা,কিতাব, কোরবানির চামড়া বা তার মুল্য  ইত্বকার দানের মাধ্যমে মাদরাসাটিকে এগিয়ে নিয়ে দোনু জগতের কামিয়াবি অর্জন করুন। মাদরাসার মোবাইল নাম্বার। 01734608959 ও বিকাশ নং 01854554475 ও এমক্যাশ নং মাদরাসার একাউন্ট হিসাব নং 39501 একাউন্ট নেইম মো,মুফিদুলইসলাম। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। 137.101.124341 একাউন্ট নেইম, মো,মুফিদুলইসলাম। ডাচ বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড সাভার শাখা। যারা সাধারন দান অনুদান করিতে চান তাহারা এ নাম্বার গুলোতে বর্কতময় টাকা পাটাতে পারেন। আল্লাহ তা-আলা সকলকে কবুল করুন। আমিন।

২৩ জুলাই রোজ বৃঃহঃ বার হতে
জামিয়া ইসলামিয়া আরাবিয়া।
সাভার বাসস্ট্যান্ড,খসরু বাগান(রানা
প্লাজার দক্ষিণ পার্শ্বে) জহির টাওয়ার,
সাভার,ঢাকা।
মাদরাসার ভর্তি কার্জক্রম শুরু হচ্ছে।
ভর্তি ফিঃ
ফরম ১০০ শত ও ভর্তি ১৫০০ শত টাকা।
মোট ১৬০০ শত টাকা মাএ।
দুবেলা খাবার ১৫০০ শত টাকা।
এক বেলা নাস্তা ৫০০ শত টাকা মোট ২০০০ দু হাজার টাকা মাএ।
হিফজুল কোরআন ও মক্তব ভিবাগে দুবেলা খাবার একবেলা নাস্তা ২০০০ হাজার ও ৩০০ শত টাকা কারেন্ট বিল ২০০ শত টাকা আবাসন চার্জ মোট ২৫০০ শত টাকা মাসিক চার্জ খরচ হবে মাএ।
সাভারে এই প্রথম ধর্মিয়ও
ও আধুনিক
শিক্ষার অপুর্ব
সমন্বয়ে যোগ্য আলেম গড়ে তোলার
নিমিত্তে শ্রেণি ভিত্তিক প্লে- দশম
শ্রেণি।
এবং মক্তব -হিফজুল কোরআন হতে দাওরা
হাদিস পর্যন্ত শিক্ষার সু-ব্যবস্হা।
ও psc, jsc, ssc পরিক্ষার সু-ব্যবস্হা।
এই মাদরাসাটি চালাতে অনেক খরচ।
বাৎসরিক খরচ ৩০ লক্ষাদিক টাকা।
এখানে এতিম, গরিব, হতদারিদ্র, অনেক ছাএ
লেখা পড়া করে তাদের সু-শিক্ষা গ্রহনের
সহযোগীতাই আপনিও অংস গ্রহণ করুন।
আপনার স্বাধারন দান, অনুদান,
যাকাত,ফিৎরা,কিতাব, কোরবানির চামড়া বা তার মুল্য  ইত্বকার দানের মাধ্যমে
মাদরাসাটিকে এগিয়ে নিয়ে দোনু জগতের
কামিয়াবি অর্জন করুন।
মাদরাসার মোবাইল নাম্বার।
01734608959 ও বিকাশ নং
01854554475 ও এমক্যাশ নং
মাদরাসার একাউন্ট হিসাব নং 39501
একাউন্ট নেইম মো,মুফিদুলইসলাম।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
137.101.124341
একাউন্ট নেইম,
মো,মুফিদুলইসলাম।
ডাচ বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড সাভার শাখা।
যারা সাধারন দান অনুদান করিতে চান
তাহারা এ নাম্বার গুলোতে বর্কতময় টাকা
পাটাতে পারেন।
আল্লাহ তা-আলা সকলকে কবুল করুন।
আমিন।

বুধবার, ১ জুলাই, ২০১৫

পড়ুন শয়তান তাসলিমার পক্ষে শয়তানের আলোচনা।! মঙ্গলবার ১৬ আষাঢ় ১৪২২ | ৩০ জুন ২০১৫ সীমান্ত প্রধান প্রতিটি তরুণীর জন্য হোক তসলিমার ‘নিমন্ত্রণ’ ক্যাটেগরিঃ পাঠাগার মঙ্গলবার ৩০জুন২০১৫, পূর্বাহ্ণ ১২:৩৪ ১. আমাদের মেয়েরা তসলিমা নাসরিনের বই পড়তে ভয়, লজ্জা পায়! কেউ কেউ আবার পড়ে লুকিয়ে লুকিয়ে (!), ভাবটা যেন তারা কোনো নিষিদ্ধ পর্ণ, চটি পড়ছে! কোনো কোনো বাবা-মাও মেয়েকে তসলিমা নাসরিন পড়তে দেখলে চোখজোড়া কপালে তুলেন, রক্তচক্ষু করে মেয়েকে কড়াভাবে শাসিয়ে দেন! তাদের ধারণা, তসলিমা নাসরিন পড়লে মেয়েরা উচ্ছন্নে যাবে, নষ্ট হয়ে যাবে! বখে যাবে! কিন্তু তারা কেনো বুঝতে চায় না, তসলিমা নাসরিনের বই পড়লে তাদের মেয়েরা সাহসী হয়ে উঠবেন, প্রতিবাদ করা শিখবেন। মুখ বুঝে তারা পুরুষতান্ত্রিক সমাজের অন্যায়গুলো সহ্য করবে না। এতে করে তাদের ও তাদের মেয়েদের সুবিধে হবে। এটা কেনো তারা বুঝতে চান না? ‘নিমন্ত্রণ’ তসলিমা নাসরিনের উপন্যাস। আমার কাছে এই উপন্যাসটির মূল্য অনেক। আমি মনে করি কিশোরী বা তরুণীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এটি এক এবং অনন্য। প্রতিটি বাবা-মা’য়েরই উচিত তাদের মেয়েদের সচেতন করার জন্য তসলিমার ‘নিমন্ত্রণ’ তুলে দেয়া। তাহলে আমাদের মেয়েরা ভালোবাসতে গিয়ে যে পরিমাণ ধোঁকার সম্মুখীন হচ্ছে, অন্তত এর থেকে তারা কিছুটা হলেও রেহাই পাবে। তাদের ভেতরে তৈরি হবে সচেতনতা। ২. ধর্ষিতা মেয়ে বকুলি। প্রভাবশালীদের ভয়ে কিছুই বলতে পারছিলো না। তার মা বারবার তাকে বলছিলো, ‘কথা ক, কথা ক বকুলি’। তবুও সে কথা বলেনি। সেই বকুলিই অনুপ্রেরণা হয়ে উঠে তসলিমার। তাই তসলিমা বলেছিলেন, লিখেছিলেন ‘ক’। যেখানে উঠে এসেছে অত্যন্ত ভদ্রবেশী কিছু না-মানুষের কথা। যেখানে অকপটে তসলিমা লিখে গেছেন যা কিছু সত্য, কিন্তু অপ্রিয়। তসলিমার মতো এমন সত্য বলার সাহস আর ক’জনের আছে? তসলিমা নাসরিনের ‘ক’ অন্তত প্রতিটি মেয়ের অনুপ্রেরণা হয়ে উঠা দরকার। ‘ক’ থেকেই প্রতিটি মেয়েকে সাহস সঞ্চার করা উচিৎ। সমস্বরে প্রতিটি মেয়েকেই বলা দরকার, ‘এখন সময় এসেছে, আমাদেরকে বলতে হবে। সাহস করে উচ্চারণ করতে হবে আমাদের। আর নয় মুখ বুঝে থাকা। অন্যায়কে আর নয় সহ্য করা। এবার সময় হয়েছে জেগে উঠার’। প্রতিটি মেয়েকেই বলা দরকার, ‘আর কতকাল এভাবে চুপ করে থাকব। লজ্জায় আর কতকাল সত্য বলা থেকে দূরে থাকব? আর কতকাল ধর্ম ও সমাজের বেড়ি পায়ে, চার দেয়ালে মাথা ঠুকে মরব’? ৩. তসলিমা তার ‘লজ্জা’তে তুলে ধরেছিলেন আমাদের মৌলবাদীদের চরম উগ্রতার কথা। যা তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন কাছ থেকে। সেই করুণ চিত্রই তিনি তুলে ধরে লিখেছিলেন ‘লজ্জা’। আর এই ‘লজ্জা’তেই চরমভাবে লজ্জা পেয়ে তসলিমা নাসরিনের উপর বিক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছিলো এদেশের ধর্ম ব্যবসায়ীরা। তসলিমার ‘নির্বাচিত কলাম’ ছাপার জন্য সেসময় নাঈমুল ইসলাম খান সম্পাদিত সাপ্তাহিক ‘কাগজ’ অফিসেও ভাংচুর চালিয়েছিলো উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী। ট্যাগঃ: তসলিমা নাসরিন

পড়ুন শয়তান তাসলিমার পক্ষে শয়তানের আলোচনা।!
মঙ্গলবার ১৬ আষাঢ় ১৪২২ | ৩০ জুন ২০১৫
সীমান্ত প্রধান
প্রতিটি তরুণীর জন্য হোক তসলিমার ‘নিমন্ত্রণ’
ক্যাটেগরিঃ পাঠাগার
মঙ্গলবার ৩০জুন২০১৫, পূর্বাহ্ণ ১২:৩৪
১.
আমাদের মেয়েরা তসলিমা নাসরিনের বই পড়তে
ভয়, লজ্জা পায়! কেউ কেউ আবার পড়ে লুকিয়ে
লুকিয়ে (!), ভাবটা যেন তারা কোনো নিষিদ্ধ পর্ণ,
চটি পড়ছে! কোনো কোনো বাবা-মাও
মেয়েকে তসলিমা নাসরিন পড়তে দেখলে
চোখজোড়া কপালে তুলেন, রক্তচক্ষু করে
মেয়েকে কড়াভাবে শাসিয়ে দেন! তাদের ধারণা,
তসলিমা নাসরিন পড়লে মেয়েরা উচ্ছন্নে যাবে,
নষ্ট হয়ে যাবে! বখে যাবে! কিন্তু তারা কেনো
বুঝতে চায় না, তসলিমা নাসরিনের বই পড়লে তাদের
মেয়েরা সাহসী হয়ে উঠবেন, প্রতিবাদ করা
শিখবেন। মুখ বুঝে তারা পুরুষতান্ত্রিক সমাজের
অন্যায়গুলো সহ্য করবে না। এতে করে তাদের
ও তাদের মেয়েদের সুবিধে হবে। এটা
কেনো তারা বুঝতে চান না?
‘নিমন্ত্রণ’ তসলিমা নাসরিনের উপন্যাস। আমার কাছে
এই উপন্যাসটির মূল্য অনেক। আমি মনে করি
কিশোরী বা তরুণীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির
লক্ষ্যে এটি এক এবং অনন্য। প্রতিটি বাবা-মা’য়েরই
উচিত তাদের মেয়েদের সচেতন করার জন্য
তসলিমার ‘নিমন্ত্রণ’ তুলে দেয়া। তাহলে আমাদের
মেয়েরা ভালোবাসতে গিয়ে যে পরিমাণ
ধোঁকার সম্মুখীন হচ্ছে, অন্তত এর
থেকে তারা কিছুটা হলেও রেহাই পাবে। তাদের
ভেতরে তৈরি হবে সচেতনতা।
২.
ধর্ষিতা মেয়ে বকুলি। প্রভাবশালীদের ভয়ে কিছুই
বলতে পারছিলো না। তার মা বারবার তাকে বলছিলো,
‘কথা ক, কথা ক বকুলি’। তবুও সে কথা বলেনি। সেই
বকুলিই অনুপ্রেরণা হয়ে উঠে তসলিমার। তাই তসলিমা
বলেছিলেন, লিখেছিলেন ‘ক’। যেখানে উঠে
এসেছে অত্যন্ত ভদ্রবেশী কিছু না-মানুষের
কথা। যেখানে অকপটে তসলিমা লিখে গেছেন যা
কিছু সত্য, কিন্তু অপ্রিয়। তসলিমার মতো এমন সত্য
বলার সাহস আর ক’জনের আছে?
তসলিমা নাসরিনের ‘ক’ অন্তত প্রতিটি মেয়ের
অনুপ্রেরণা হয়ে উঠা দরকার। ‘ক’ থেকেই প্রতিটি
মেয়েকে সাহস সঞ্চার করা উচিৎ। সমস্বরে প্রতিটি
মেয়েকেই বলা দরকার, ‘এখন সময় এসেছে,
আমাদেরকে বলতে হবে। সাহস করে উচ্চারণ
করতে হবে আমাদের। আর নয় মুখ বুঝে থাকা।
অন্যায়কে আর নয় সহ্য করা। এবার সময় হয়েছে
জেগে উঠার’। প্রতিটি মেয়েকেই বলা দরকার,
‘আর কতকাল এভাবে চুপ করে থাকব। লজ্জায় আর
কতকাল সত্য বলা থেকে দূরে থাকব? আর কতকাল
ধর্ম ও সমাজের বেড়ি পায়ে, চার দেয়ালে মাথা
ঠুকে মরব’?
৩.
তসলিমা তার ‘লজ্জা’তে তুলে ধরেছিলেন আমাদের
মৌলবাদীদের চরম উগ্রতার কথা। যা তিনি প্রত্যক্ষ
করেছেন কাছ থেকে। সেই করুণ চিত্রই তিনি
তুলে ধরে লিখেছিলেন ‘লজ্জা’। আর এই
‘লজ্জা’তেই চরমভাবে লজ্জা পেয়ে তসলিমা
নাসরিনের উপর বিক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছিলো
এদেশের ধর্ম ব্যবসায়ীরা। তসলিমার ‘নির্বাচিত কলাম’
ছাপার জন্য সেসময় নাঈমুল ইসলাম খান সম্পাদিত
সাপ্তাহিক ‘কাগজ’ অফিসেও ভাংচুর চালিয়েছিলো উগ্র
মৌলবাদী গোষ্ঠী।
ট্যাগঃ: তসলিমা নাসরিন

শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

বিশ্বরেকর্ডে যৌনতা!! বিভাগঃ বিচিত্র সংবাদ  বিডিনিউজডেস্ক.কম   তারিখঃ১২.০৬.২০১৫  পৃথিবীর খুব সাধারণ থেকে শুরু করে অবিশ্বাস্য নানা ঘটনা নিয়েই গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড ঘোষণা করে তাদের বিশ্ব রেকর্ড। আপনি কি জানেন, গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ডের কাছে রয়েছে যৌনতা সম্পর্কিত নানা রেকর্ড? অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে গিনেজ প্রতি বছরই অন্য সবকিছুর মত যৌনতা বিষয়েও নতুন নতুন রেকর্ডের সন্ধান করে। জেনে নিন যৌনতা সম্পর্কিত বিভিন্ন রেকর্ড- ১. গ্রীসের মানুষ বিশ্বের মধ্যে যৌনমিলনে বিশ্বরেকর্ডধারী । এরা বছরে গড়ে ১৬৪ বার যৌনমিলন করে থাকে । যেখানে বিশ্বের গড় হচ্ছে মাত্র ১০৩ বার। ২. অনেক যৌন বিশেষজ্ঞ চামড়াকে বা স্কিন কে সবচে বড় যৌনাঙ্গ এবং মস্তিস্ককে সবচে শক্তিশালী যৌনাঙ্গ বলে থাকেন। ৩. পুরুষের বীর্যপাতের গড় বেগ ২৮ মাইল/ঘণ্টা ৪. একজন মহিলার সবচেয়ে বেশি রেকর্ড আছে অরগাজমের এবং তাহল এক ঘণ্টায় ১৩৪ বার। ৫. বিশ্বে প্রায় ২০% মহিলাজীবনে কখনই অরগাজম পায় না । এমনকি বিখ্যাত সেক্স আইডল মেরিলিন মনরো জীবনে কখনও অরগাজম পাননি তার অনেক প্রেমিক থাকা সত্ত্বেও। ৬. একজন নারী তার মাসিকের সময় সবচেয়ে শক্তিশালী অর্গাজমগুলো পেতে পারেন । কারন এই সময় তার যৌনাঙ্গে রক্তের পরিমান সবচেয়ে বেশি থাকে। ৭. একজন মেয়ে যে যৌনাঙ্গ নিয়ে সন্তুষ্ট সে একজন অসন্তুষ্ট মেয়ের চেয়ে ছয়গুন বেশি সেক্সুয়ালি আনন্দ পায়। ৮. বড় স্তন হলেই মেয়ে বেশি যৌনাবেদনময়ী , কথাটা ঠিক নয়। ৯. একজন পুরুষ তার সারা জীবনে ১-২ ট্রিলিয়ন শুক্রানু নির্গত করে থাকে। ১০. একজন পুরুষ প্রতিবারে ১-২ চা চামচ বীর্য নির্গত করে। ১১. একজন সক্ষম পুরুষ সারাজীবনে ১৪ গ্যালন বীর্য নির্গত করে থাকে। ১২. যেসব পুরুষ গৃহকর্মে অংশ নেয় তারা সেক্স বেশি করে। ১৩. একজন পর্ণ স্টার ২৪ ঘণ্টায় ৯১৯ জন পুরুষের সাথে সেক্স করে বিশ্বরেকর্ড গড়েন।

সোমবার, ২৫ মে, ২০১৫

প্রকাশক, মুফতী, মুফিদ। হাদীসের আলোকে মসজিদে ঘুমানোর শরয়ী বিধান ---------------------------------- মাওলানা তাহমীদুল মাওলা এক ভাই আমাকে কয়েকটি বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলেন এবং সাথে একটি প্রবন্ধের ফটোকপি পাঠিয়ে ছিলেন। যাতে লেখা হয়েছে, তাবলীগ জামাতের মসজিদে রাত্রি যাপন হারাম, তারা মসজিদে বায়ূত্যাগ করে যা গুনাহের কাজ, হানাফী মাযহাবে একদিন এক রাতের কম কোন ইতিকাফ নেই, রোযা না রেখে ইতিকাফ হয় না ইত্যাদি। অকথ্য ভাষায় অভদ্রতার চরম সীমা অতিক্রম করে তিনি লিখেছেন। তবে এখানে আমি তার পরিচয় উল্লেখ করিনি। কারণ, ব্যক্তির পরিচয়ের মধ্যে কোন কল্যান নেই । বিধান জানাই আমাদের মূল উদ্দেশ্য। আমি প্রশ্নকারীকে বিষয়গুলো মুখে বললাম। তখন তিনি আমাকে সেগুলো লিখে দেওয়ার অনুরোধ করেন। এ বিষয়ের দলিল প্রমাণ হাদীস ও ফিকহের কিতাবে ভরপুর। যা একত্র করতে চাইলে রীতিমত একটি পুস্তকে হয়ে যাবে। কিন্তু তখন আমি চরম ব্যস্ততার মাঝে তাড়াহুড়ো করে কিছু কথা লিখে দিয়েছিলাম। বিষয়টি যেহেতু অনেকেই জানতে চায়, তাই আমার ইচ্ছা হল, আপাতত এতটুকুই পাঠকের হাতে তুলে দেই। ১. মসজিদে ঘুমানোর হুকুম কী? ২. নফল ইতিকাফের সর্বনিম্ন পরিমাণ কতটুকু? নফল ই‘তিকাফের জন্য কি রোজা রাখা শর্ত? ৩. মসজিদে বাতকর্ম (বায়ু ত্যাগ) করার বিধান কী? উত্তর (১) মসজিদে ঘুমানো সম্পর্কে কয়েকটি হাদীস- ইমাম বুখারী রহ. (মৃ.২৫৬ হি.) সহীহ বুখারীতে একটি অধ্যায় রেখেছেন, ﺑﺎﺏ ﻧَﻮْﻡِ ﺍﻟْﻤَﺮْﺃَﺓِ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ ‘মহিলাদের জন্য মসজিদে ঘুমানো জায়েয’। এ অধ্যায়ে দলীল হিসেবে বর্ণনা করেন, ﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ “ ﺃَﻥَّ ﻭَﻟِﻴﺪَﺓً ﻛَﺎﻧَﺖْ ﺳَﻮْﺩَﺍﺀَ ﻟِﺤَﻲٍّ ﻣِﻦْ … ﻓَﺠَﺎﺀَﺕْ ﺇِﻟَﻰ ﺭَﺳُﻮﻝِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻓَﺄَﺳْﻠَﻤَﺖْ ﻗَﺎﻟَﺖْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔُ ﻓَﻜَﺎﻥَ ﻟَﻬَﺎ ﺧِﺒَﺎﺀٌ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ ﺃَﻭْ ﺣِﻔْﺶٌ ﻗَﺎﻟَﺖْ ﻓَﻜَﺎﻧَﺖْ ﺗَﺄْﺗِﻴﻨِﻲ ﻓَﺘَﺤَﺪَّﺙُ ﻋِﻨْﺪِﻱ ﻗَﺎﻟَﺖْ ﻓَﻼَ ﺗَﺠْﻠِﺲُ ﻋِﻨْﺪِﻱ ﻣَﺠْﻠِﺴًﺎ ﺇِﻻَّ ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﻭَﻳَﻮْﻡَ ﺍﻟْﻮِﺷَﺎﺡِ ﻣِﻦْ ﺗﻌَﺎﺟِﻴﺐِ ﺭَﺑِّﻨَﺎ … ﺃَﻻَ ﺇِﻧَّﻪُ ﻣِﻦْ ﺑَﻠْﺪَﺓِ ﺍﻟْﻜُﻔْﺮِ ﺃَﻧْﺠَﺎﻧِﻲ একটি বাঁদীর ঘটনা। ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন হযরত আয়শা রা.। তিনি বলেন মহিলাটি ইসলাম গ্রহণ করলে তাঁর থাকার জন্য মসজিদে একটি তাবু খাটানো হল। সহীহ বুখারী হা. নং ৪৩৯ এ হাদীসে ব্যাখ্যায় ‘হানাফী’ ফকীহ ও মুহাদ্দিস আল্লামা আইনী রহ. বলেন, ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺑﻄﺎﻝ ﻓﻴﻪ ﺃﻥ ﻣﻦ ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻟﻪ ﻣﺴﻜﻦ ﻭﻻ ﻣﻜﺎﻥ ﻣﺒﻴﺖ ﻳﺒﺎﺡ ﻟﻪ ﺍﻟﻤﺒﻴﺖ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﺳﻮﺍﺀ ﻛﺎﻥ ﺭﺟﻼ ﺃﻭ ﺍﻣﺮﺃﺓ ইবনে বত্তাল রহ. বলেছেন, এ হাদীস থেকে বুঝা যায় রাত যাপনের স্থান নেই এমন যে কোন নারী-পুরুষের জন্য মসজিদে থাকা জয়েয। (উমদাতুল কারী, বুখারী শরীফের ব্যাখ্যা গ্রন্থ) অতঃপর ইমাম বুখারী আরেকটি অধ্যায়ের শিরোনাম দিয়েছেন, ﺑَﺎﺏ ﻧَﻮْﻡِ ﺍﻟﺮِّﺟَﺎﻝِ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ অর্থাৎ ‘পুরুষদের জন্য মসজিদে ঘুমানো জায়েয’। এ অধ্যায়ে দলিল হিসেবে তিনটি হাদীস বর্ণনা করেছেন। ১. সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রা. নিজের সম্পর্কে বলেন, ﻋَﺒْﺪُ ﺍﻟﻠَّﻪِ، ” ﺃَﻧَّﻪُ ﻛَﺎﻥَ ﻳَﻨَﺎﻡُ ﻭَﻫُﻮَ ﺷَﺎﺏٌّ ﺃَﻋْﺰَﺏُ ﻟَﺎ ﺃَﻫْﻞَ ﻟَﻪُ ﻓِﻲ ﻣَﺴْﺠِﺪِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ . ﻭﻟﻔﻆ ﺍﺑﻦ ﺍﺑﻰ ﺷﻴﺒﺔ - ﻛﻨﺎ ﻭﻧﺤﻦ ﺷﺒﺎﺏ ﻧﺒﻴﺖ ﻓﻲ ﻋﻬﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻭﻧﻘﻴﻞ . ﻭﻫﻜﺬﺍ ﻟﻔﻆ ﺍﻟﺘﺮﻣﺬﻯ . তিনি ছিলেন অবিবাহিত যুবক। স্ত্রী-পুত্র কেউ ছিল না। তখন তিনি মসজিদে নববীতেই (রাতে ও দিনে) ঘুমাতেন। (সহীহ বুখারী,) জামে তিরমিযী (তিরমিযী শরীফ) ও ইবনে আবীশাইবার বর্ণনায় বক্তব্যটি তুলে ধরা হয়েছে এভাবে, ‘আমারা একদল যুবক রাতে ও দিনে মসজিদে শয়ন করতাম’। এ হাদীসের ব্যাখ্যায় হাফেজ আইনী রহ. (মৃ.৮৫৫ হি.) বলেন, ﻭﻫﻮ ﺟﻮﺍﺯ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻟﻐﻴﺮ ﺍﻟﻐﺮﻳﺐ … এতে স্থানীয় লোকদের জন্যও (যারা মুসাফির নয়) মসজিদে ঘুমানো জায়েয বলে প্রমাণিত হয়। (উমদাতুল কারী) হাফেজ ইবনে হাজার আসকালানী রহ. (মৃ.৮৫২ হি.) বলেন, ﻗﻮﻟﻪ : “ ﺑﺎﺏ ﻧﻮﻡ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ” ﺃﻱ ﺟﻮﺍﺯ ﺫﻟﻚ، ﻭﻫﻮ ﻗﻮﻝ ﺍﻟﺠﻤﻬﻮﺭ ، অর্থাৎ পুরুষদের জন্য মসজিদে ঘুমানো জায়েয। এটাই অধিকাংশের মত। (ফাতহুল বারী) ২. হযরত সাহল ইবনে সা‘দ রা. বলেন, ” ﺟَﺎﺀَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺑَﻴْﺖَ ﻓَﺎﻃِﻤَﺔَ ﻓَﻠَﻢْ ﻳَﺠِﺪْ ﻋَﻠِﻴًّﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺒَﻴْﺖِ، ﻓَﻘَﺎﻝَ : ﺃَﻳْﻦَ ﺍﺑْﻦُ ﻋَﻤِّﻚِ؟ ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﻛَﺎﻥَ ﺑَﻴْﻨِﻲ ﻭَﺑَﻴْﻨَﻪُ ﺷَﻲْﺀٌ ﻓَﻐَﺎﺿَﺒَﻨِﻲ ﻓَﺨَﺮَﺝَ ﻓَﻠَﻢْ ﻳَﻘِﻞْ ﻋِﻨْﺪِﻱ، ﻓَﻘَﺎﻝَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻟِﺈِﻧْﺴَﺎﻥٍ : ﺍﻧْﻈُﺮْ ﺃَﻳْﻦَ ﻫُﻮَ، ﻓَﺠَﺎﺀَ ﻓَﻘَﺎﻝَ : ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ، ﻫُﻮَ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ ﺭَﺍﻗِﺪٌ، ﻓَﺠَﺎﺀَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻭَﻫُﻮَ ﻣُﻀْﻄَﺠِﻊٌ ﻗَﺪْ ﺳَﻘَﻂَ ﺭِﺩَﺍﺅُﻩُ ﻋَﻦْ ﺷِﻘِّﻪِ ﻭَﺃَﺻَﺎﺑَﻪُ ﺗُﺮَﺍﺏٌ، ﻓَﺠَﻌَﻞَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻳَﻤْﺴَﺤُﻪُ ﻋَﻨْﻪُ، ﻭَﻳَﻘُﻮﻝُ : ﻗُﻢْ ﺃَﺑَﺎ ﺗُﺮَﺍﺏٍ، ﻗُﻢْ ﺃَﺑَﺎ ﺗُﺮَﺍﺏٍ . একদিন রাসূলুল্লাহ সা. হযরত ফাতেমার ঘরে এসে আলীকে (রা.) পাননি। জিজ্ঞেস করলেন, আলী কোথায়? ফাতেমা বললেন, আমাদের দু’জনে মধ্যে কিছু রাগারাগি হয়েছে। ফলে তিনি রাগ করে এখানে বাইরে চলে গেছেন । রাসূলুল্লাহ সা. একজনকে বললেন, তাকে একটু খুঁজে দেখ কোথায়। লোকটি এসে জানাল, আলী মসজিদে ঘুমিয়ে আছেন। রাসূলুল্লাহ সা. এসে দেখলেন আলী শুয়ে আছেন। শরীর এক পাশ থেকে চাদর পড়ে গেছে। আর গায়ে ধুলো-বালি লেগে রয়েছে। রাসূলুল্লাহ সা. তাঁর গায়ের বালি ঝেঁড়ে দিচ্ছেন আর বলছেন ‘আবু তোরাব উঠ উঠ। (সহীহ বুখারী) এ হাদীসের ব্যাখ্যায় আল্লামা আইনী রহ. (মৃ.৮৫৫ হি.) বলেন, ﻓﻴﻪ ﺇﺑﺎﺣﺔ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻟﻐﻴﺮ ﺍﻟﻔﻘﺮﺍﺀ ﻭﻟﻐﻴﺮ ﺍﻟﻐﺮﻳﺐ ﻭﻛﺬﺍ ﺍﻟﻘﻴﻠﻮﻟﺔ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻓﺈﻥ ﻋﻠﻴﺎ ﻟﻢ ﻳﻘﻞ ﻋﻨﺪ ﻓﺎﻃﻤﺔ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﻭﻧﺎﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻭﻓﻲ ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﻤﺴﺎﺟﺪ ﻷﺑﻲ ﻧﻌﻴﻢ ﻣﻦ ﺣﺪﻳﺚ ﺑﺸﺮ ﺑﻦ ﺟﺒﻠﺔ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﻋﻦ ﻧﺎﻓﻊ ﺑﻦ ﺟﺒﻴﺮ ﺑﻦ ﻣﻄﻌﻢ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻳﺮﻓﻌﻪ ﻻ ﺗﻤﻨﻌﻮﺍ ﺍﻟﻘﺎﺋﻠﺔ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻣﻘﻴﻤﺎ ﻭﻻ ﺿﻴﻔﺎ . এ হাদীস থেকে প্রমাণিত হয়, ঘর-বাড়িহীন দরিদ্র ও ভীনদেশী মুসাফির ছাড়া স্থানীয়দের জন্যও মসজিদে ঘুমানো জায়েয। অনুরূপ মসজিদে কাইলূলা (দিবসকালীন বিশ্রাম) করাও জায়েয। কারণ (জায়েয বলেই) হযরত আলী (রা.) ফাতেমা রা. এর ঘরে বিশ্রাম না করে মসজিদে গিয়ে ঘুমালেন। ইমাম আবু নু‘আইম ইসফাহানী রহ. ‘কিতাবুল মাসাজিদে’ হযরত জুবাইর ইবনে মুতইম রা. থেকে বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেন, মেহমান বা স্থানীয় যে কেউ মসজিদে বিশ্রাম নিতে আসলে তাকে বাধা দিও না। (উমদাতুল কারী) ৩. তৃতীয় বর্ণনায় আহলে ছুফফার বিবরণ তুলে ধরেছেন। তাঁরা মসজিদে নববীতেই রাত দিন থাকতেন। এ অধ্যায়ে উল্লিখিত হাদীসের ব্যাখ্যায় হাফেজ ইবনে রজব রহ. (মৃ.৭৯৫ হি.) বলেন, ﻭﻟﻴﺲ ﺍﻟﻤﻘﺼﻮﺩ ﻣﻦ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺒﺎﺏ ﺇﻻ ﻧﻮﻣﻬﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻭﻻ ﺷﻚ ﻓﻲ ﺃﻥ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﺼﻔﺔ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳﻨﺎﻣﻮﻥ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ، ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻟﻬﻢ ﻣﺄﻭﻯ ﺑﺎﻟﻠﻴﻞ ﻭﺍﻟﻨﻬﺎﺭ ﻏﻴﺮ ﺍﻟﺼﻔﺔ ، এখানে এ হাদীস বর্ণনা করার উদ্দেশ্য আহলে ছুফফার মসজিদে ঘুমানোর কথা তুলে ধরা। সন্দেহ নেই আহলে ছুফফা মসজিদেই ঘুমাতেন। রাত দিনে তাদের ঘুমানোর আর কোন স্থান ছিল না। ইবনে সা‘দ রহ. (মৃ.২৩০ হি.) বর্ণনা করেন, ﻋﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻗﺴﻴﻂ ، ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﺼﻔﺔ ﻧﺎﺳﺎ ﻓﻘﺮﺍﺀ ﻣﻦ ﺃﺻﺤﺎﺏ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻻ ﻣﻨﺎﺯﻝ ﻟﻬﻢ ، ﻓﻜﺎﻧﻮﺍ ﻳﻨﺎﻣﻮﻥ ﻋﻠﻰ ﻋﻬﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻭﻳﻈﻠﻮﻥ ﻓﻴﻪ ، ﻣﺎ ﻟﻬﻢ ﻣﺄﻭﻯ ﻏﻴﺮﻩ ، .. ﺫﻛﺮﻩ ﺍﺑﻦ ﺭﺟﺐ ﻓﻰ ﻓﺘﺢ ﺍﻟﺒﺎﺭﻯ ﻟﻪ আহলে ছুফফা ছিলেন রাসূলের একদল দরিদ্র সাহাবী। তাদের কোন বাড়ি ঘর ছিল না। তাঁরা মসজিদেই ঘুমাতেন, মসজিদেই থাকতেন। এছাড়া তাদের আর কোন আশ্রয় ছিল না। (তাবাকাতুল কুবরা, ইবনে সাদ, ফাতহুল বারী, ইবনে রাজব) এ সংক্রান্ত আরো কয়েকটি হাদীস ৪. সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে যায়েদ আনসারী রা. বলেন, ” ﺃَﻧَّﻪُ ﺭَﺃَﻯ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻣُﺴْﺘَﻠْﻘِﻴًﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ ﻭَﺍﺿِﻌًﺎ ﺇِﺣْﺪَﻯ ﺭِﺟْﻠَﻴْﻪِ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟْﺄُﺧْﺮَﻯ আমি রাসূলুল্লাহ সা. কে দেখেছি, মসজিদে এক পা অপর পায়ের উপর রেখে চিৎ হয়ে শুয়ে আছেন। (সহীহ বুখারী) ৫. হযরত আসমা বিনতে ইয়াযীদ বলেন, ﺃَﻥَّ ﺃَﺑَﺎ ﺫَﺭٍّ ﺍﻟْﻐِﻔَﺎﺭِﻱَّ ﻛَﺎﻥَ ﻳَﺨْﺪُﻡُ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻓَﺈِﺫَﺍ ﻓَﺮَﻍَ ﻣِﻦْ ﺧِﺪْﻣَﺘِﻪِ، ﺁﻭَﻯ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ، ﻓَﻜَﺎﻥَ ﻫُﻮَ ﺑَﻴْﺘُﻪُ، ﻳَﻀْﻄَﺠِﻊُ ﻓِﻴﻪِ، ﻓَﺪَﺧَﻞَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪَ ﻟَﻴْﻠَﺔً، ﻓَﻮَﺟَﺪَ ﺃَﺑَﺎ ﺫَﺭٍّ ﻧَﺎﺋِﻤًﺎ ﻣُﻨْﺠَﺪِﻟًﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ، ﻓَﻨَﻜَﺘَﻪُ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﺑِﺮِﺟْﻠِﻪِ ﺣَﺘَّﻰ ﺍﺳْﺘَﻮَﻯ ﺟَﺎﻟِﺴًﺎ، ﻓَﻘَﺎﻝَ ﻟَﻪُ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ :” ﺃَﻟَﺎ ﺃَﺭَﺍﻙَ ﻧَﺎﺋِﻤًﺎ؟ “ ، ﻗَﺎﻝَ ﺃَﺑُﻮ ﺫَﺭٍّ : ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ، ﻓَﺄَﻳْﻦَ ﺃَﻧَﺎﻡُ، ﻫَﻞْ ﻟِﻲ ﻣِﻦْ ﺑَﻴْﺖٍ ﻏَﻴْﺮُﻩُ؟، . ﻗﺎﻝ ﻓﻰ ﺍﻟﻤﺠﻤﻊ : ﺭﻭﺍﻩ ﺃﺣﻤﺪ ﻭﺍﻟﻄﺒﺮﺍﻧﻲ ﻭﺭﻭﻯ ﺑﻌﻀﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﺒﻴﺮ ﻭﻓﻴﻪ ﺷﻬﺮ ﺑﻦ ﺣﻮﺷﺐ ﻭﻓﻴﻪ ﻛﻼﻡ ﻭﻗﺪ ﻭﺛﻖ হযরত আবুযর রা. রাসূলুল্লাহ সা. -এর খেদমত করতেন। ফারেগ হলেই মসজিদে চলে যেতেন। মসজিদই ছিল তাঁর ঘর। এখানেই ঘুমাতেন। একদিন রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এসে দেখলেন, আবুজর মসজিদে শুয়ে আছেন। তিনি তাকে পা দিয়ে স্পর্শ করলেন। আবুযর রা. উঠে বসলেন। রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিজ্ঞেস করলেন, তুমি এখানে ঘুমিয়ে কেন? আবুযর বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! কোথায় ঘুমাব আর ?! এ ছাড়াকি আমার আর কোন ঘর আছে? (মুসনাদে আহমদ হা.২৬৯২৮ মাজমাউয যাওয়াইদ হা. ২০২৩) অন্য বর্ণনায় রয়েছে, ﺃﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺨﺪﻡ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭ ﺳﻠﻢ ﻓﺈﺫﺍ ﻓﺮﻍ ﻣﻦ ﺧﺪﻣﺘﻪ ﺃﺗﻰ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻓﺎﺿﻄﺠﻊ ﻓﻴﻪ . ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﻄﺒﺮﺍﻧﻲ ﻓﻲ ﺍﻷﻭﺳﻂ ﻭﻓﻴﻪ ﺷﻬﺮ ﻭﻓﻴﻪ ﻛﻼﻡ ﻭﻗﺪ ﻭﺛﻖ তিনি রাসূলুল্লাহ সা. -এর খেদমত করতেন। যখনই অবসর হতেন, মসজিদে এসে শুয়ে আরাম করতেন। (আলমুজামুল আওসাত, তাবারানী। মাজমাউয যাওয়াইদ হা. ২০২৪) মোট কথা হযরত আবু যর রা. এর থাকার মত কোন ঘরই ছিল না। তিনি সব সময়ই মসজিদে থাকতেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন দিনই তাঁকে মসজিদে ঘুমাতে নিষেধ করেননি। খলীফা হযরত উমর ও হযরত উসমান রা. বুখারী শরীফের এক বর্ণনায় রয়েছে, সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে যায়েদ আনসারী রা. বলেন, ” ﺃَﻧَّﻪُ ﺭَﺃَﻯ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻣُﺴْﺘَﻠْﻘِﻴًﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ ﻭَﺍﺿِﻌًﺎ ﺇِﺣْﺪَﻯ ﺭِﺟْﻠَﻴْﻪِ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟْﺄُﺧْﺮَﻯ ” ﻭَﻋَﻦِ ﺍﺑْﻦِ ﺷِﻬَﺎﺏٍ، ﻋَﻦْ ﺳَﻌِﻴﺪِ ﺑْﻦِ ﺍﻟْﻤُﺴَﻴِّﺐِ، ﻗَﺎﻝَ : ﻛَﺎﻥَ ﻋُﻤَﺮُ ﻭَﻋُﺜْﻤَﺎﻥُ ﻳَﻔْﻌَﻠَﺎﻥِ ﺫَﻟِﻚَ . আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখেছি, মসজিদে এক পা অপর পায়ের উপর রেখে চিৎ হয়ে শুয়ে আছেন। হযরত সায়ীদ ইবনুল মুসায়্যিব বলেন, হযরত উমর ও উসমান রা. ও এভাবে মসজিদে ঘুমাতেন। (সহীহ বুখারী) হযরত হাসান বছরী (মৃত. ১১০ হি.) রা. বলেন, ﻗﺎﻝ ﺭﺃﻳﺖ ﻋﺜﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﻋﻔﺎﻥ ﻧﺎﺋﻤﺎ ﻓﻴﻪ ﻟﻴﺲ ﺣﻮﻟﻪ ﺃﺣﺪ ﻭﻫﻮ ﺃﻣﻴﺮ ﺍﻟﻤﺆﻣﻨﻴﻦ ﻗﺎﻝ ﻭﻗﺪ ﻧﺎﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﺟﻤﺎﻋﺔ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﻠﻒ … আমি হযরত উসমান রা. কে দেখেছি মসজিদে ঘুমিয়ে আছেন। তাঁর পাশে কেউ নেই। অথচ তখন তিনি আমীরুল মুমিনীন। হযরত হাসান আরো বলেন, সাহাবা তাবেয়ীদের অনেকেই মসজিদে ঘুমাতেন। (তাবারী, উমদাতুল কারী) এ বিষয়ে মহান তাবেয়ীদের কয়েকজনের মতামত তুলে ধরছি ۱ . ﻋﻦ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻗﺎﻝ ﺳﺄﻟﺖ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﻳﺴﺎﺭ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻓﻘﺎﻝ ﻛﻴﻒ ﺗﺴﺄﻟﻮﻥ ﻋﻦ ﻫﺬﺍ ﻭﻗﺪ ﻛﺎﻥ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﺼﻔﺔ ﻳﻨﺎﻣﻮﻥ ﻓﻴﻪ ﻭﻳﺼﻠﻮﻥ ﻓﻴﻪ ১.হযরত হারেস ইবনে আব্দুর রহমান বলেন, হযরত সুলায়মান ইবনে ইয়াসারকে জিজ্ঞেস করলাম, মসজিদে ঘুমানোর বিধান কী? তিনি উত্তরে বললেন, তোমরা কেন এবিষয়ে প্রশ্ন কর? আহলে ছুফফাতো মসজিদেই থাকতেন, মসজিদেই নামাজ পড়তেন। অর্থাৎ মসজিদে ঘুমানো জায়েয। আহলে ছুফফার মসজিদে ঘুমানোটাই এর দলীল। (মুসান্নাফে ইবনে আবীশাইবা হা.৮৯১১ ٢ . ﻋﻦ ﻳﻮﻧﺲ ﻗﺎﻝ ﺭﺃﻳﺖ ﺑﻦ ﺳﻴﺮﻳﻦ ﻳﻨﺎﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ২.হযরত ইউনুস রহ. বলেন, আমি তাবেয়ী ইবনে সীরীনকে মসজিদে ঘুমাতে দেখেছি। (মুসান্নাফে ইবনে আবীশাইবা ) ٣ . ﻋﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻗﺎﻝ ﻛﺎﻥ ﻟﻪ ﻣﺴﺠﺪ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﻴﻪ ﻭﻳﻨﺎﻡ ﻓﻴﻪ ৩.বিখ্যাত তাবেয়ী হযরত হাসান বছরী রহ. এর একটি মসজিদ ছিল। তিনি তাতে নামাজও পড়তেন, ঘুমাতেনও। (মুসান্নাফে ইবনে আবীশাইবা হা. ৪৯১৩) ٤ . ﻋﻦ ﺑﻦ ﺟﺮﻳﺞ ﻗﺎﻝ ﻗﻠﺖ ﻟﻌﻄﺎﺀ ﺃﺗﻜﺮﻩ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻗﺎﻝ ﺑﻞ ﺃﺣﺒﻪ ৪.ইবনে জুরাইজ রহ. বলেন, আমি হযরত আতা রা. কে জিজ্ঞেস করলাম, মসজিদে ঘুমানোকে কি আপনি অপছন্দ করেন? বললেন, না, বরং মসজিদে ঘুমানোকে আমি পছন্দ করি। (মুসান্নাফে ইবনে আবীশাইবা হা. ৪৯১৭) ٥ . ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﺴﻴﺐ ﺇﻧﻪ ﺳﺌﻞ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻓﻘﺎﻝ ﺃﻳﻦ ﻛﺎﻥ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﺼﻔﺔ ﻳﻌﻨﻲ ﻳﻨﺎﻣﻮﻥ ﻓﻴﻪ ৫.হযরত সায়ীদ ইবনুল মুসায়্যিবকে জিজ্ঞেস করা হল, মসজিদে ঘুমানো জায়েয আছে কী? তিনি উত্তরে বললেন, আহলে ছুফ্ফা কোথায় থাকতেন তাহলে? অর্থাৎ তারা মসজিদেই ঘুমাতেন। (সুতরাং মসজিদে ঘুমানো জায়েয এবং এটি সুস্পষ্ট) (মুসান্নাফে ইবনে আবীশাইবা হা. ৪৯২২) ٦ . ﻋﻦ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻧﺠﻴﺢ ﻗﺎﻝ ﻧﻤﺖ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﺍﻟﺤﺮﺍﻡ ﻓﺎﺣﺘﻠﻤﺖ ﻓﻴﻪ ﻓﺴﺄﻟﺖ ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﺟﺒﻴﺮ ﻓﻘﺎﻝ ﺍﺫﻫﺐ ﻭﺍﻏﺘﺴﻞ ﻳﻌﻨﻲ ﻭﻟﻢ ﻳﻨﻬﻪ ৬.হযরত ইবনে আবী নাজীহ বলেন , আমি মসজিদে হারামে ঘুমিয়েছিলাম। তখন আমার স্বপ্নদোষ হল। তাবেয়ী সায়ীদ ইবনে জুবাইর রহ. কে জিজ্ঞেস করলাম, কি করব? বলেন, গোসল করে আস। অর্থাৎ তিনি তাকে মসজিদে ঘুমাতে নিষেধ করেননি। (মুসান্নাফে ইবনে আবীশাইবা হা. ৪৯২৩ ) ۷ . ﻭﻗﺎﻝ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺩﻳﻨﺎﺭ : ﻛﻨﺎ ﻧﺒﻴﺖ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻋﻠﻰ ﻋﻬﺪ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﺰﺑﻴﺮ . ৭.হযরত আমর ইবনে দীনার বলেন, সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর রা. এর খিলাফত কালে আমরা মসজিদেই রাত যাপন করতাম। (ফাতহুল বারী, ইবনে রজব।) সার কথা নবীজী সাল্লাল্লাহু আলইহি ওয়সাল্লাম, খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত উমর, হযরত উসমান, হযরত আলী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর, হযরত আবুযর গিফারী রা. ও আহলে ছুফ্ফা সকলেই মসজিদে ঘুমিয়েছেন। তাই তাবেয়ী-তবে তাবেয়ীনের অনেকেই মসজিদে ঘুমিয়েছেন এবং নির্দ্বিধায় মসজিদে ঘুমানোকে জায়েয বলেছেন। ফলে প্রসিদ্ধ চার মাযহাবের ইমামগণ, আবু হানীফা, মালেক, শাফেয়ী ও আহমদ ইবনে হাম্বল রহ. প্রয়োজনে মসজিদে ঘুমানোকে জায়েয বলেছেন। তবে ইমাম মালেক ও আহমদ রহ. বলেছেন, নিজের পৃথক ঘুমানোর জায়গা থাকা সত্ত্বেও মসজিদকে নিয়মিত ঘুমানোর জায়গা বানিয়ে নেয়া উচিত নয়। হাঁ ইবাদত ও নেক কাজের উদ্দেশ্যে সকল মাযহাবেই নির্দ্বিধায় মসজিদে ঘুমানো জায়েয। (দ্র. ফাতহুল বারী, ইবনে রজব, ই‘লামুস্-সাজিদ বিআহ্কামিল মাসাজিদ, মুহাম্মদ ইবনে আব্দিল্লাহ যারকাশী (মৃ.৭৯৪ হি.) পৃ. ৩০৫-৩০৭) হানাফী মাযহাব বদরুদ্দীন আইনী রহ. (মৃ. ৮৫৫ হি.) হানাফী মাযহাবের একজন উল্লেখযোগ্য মুহাদ্দিস ও ফকীহ। মসজিদে ঘুমানো জায়েয হওয়া সম্পর্কে তাঁর সুস্পষ্ট বক্তব্য পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে। তথাপি হানাফী মাযহাবের প্রসিদ্ধ কিতাব ‘আলফাতাওয়াল হিন্দিয়া’য় (ফাতাওয়ায়ে আলমগীরী) উদ্ধৃত হয়েছে, ﻭَﻟَﺎ ﺑَﺄْﺱَ ﻟِﻠْﻐَﺮِﻳﺐِ ﻭَﻟِﺼَﺎﺣِﺐِ ﺍﻟﺪَّﺍﺭِ ﺃَﻥْ ﻳَﻨَﺎﻡَ ﻓﻲ ﺍﻟْﻤَﺴْﺠِﺪِ ﻓﻲ ﺍﻟﺼَّﺤِﻴﺢِ ﻣﻦ ﺍﻟْﻤَﺬْﻫَﺐِ ﻭَﺍﻟْﺄَﺣْﺴَﻦُ ﺃَﻥْ ﻳَﺘَﻮَﺭَّﻉَ ﻓَﻠَﺎ ﻳَﻨَﺎﻡُ ﻛَﺬَﺍ ﻓﻲ ﺧِﺰَﺍﻧَﺔِ ﺍﻟْﻔَﺘَﺎﻭَﻯ বিশুদ্ধ মত অনুসারে মুসাফির ও স্থানীয় উভয়ের জন্যই মসজিদে ঘুমানো জায়েয। তবে উত্তম হল (অবশ্য প্রয়োজন ছাড়া) না ঘুমানো। খিযানাতুল ফাতাওয়া। (ফাতাওয়ায়ে আলমগীরী) তবে অপ্রয়োজনে ঘুমানো উচিত নয় উল্লেখ করে অনত্র বলেন, ﻭَﻳُﻜْﺮَﻩُ ﺍﻟﻨَّﻮْﻡُ ﻭَﺍﻟْﺄَﻛْﻞُ ﻓﻴﻪ ﻟِﻐَﻴْﺮِ ﺍﻟْﻤُﻌْﺘَﻜِﻒِ ﻭﺇﺫﺍ ﺃَﺭَﺍﺩَ ﺃَﻥْ ﻳَﻔْﻌَﻞَ ﺫﻟﻚ ﻳَﻨْﺒَﻐِﻲ ﺃَﻥْ ﻳَﻨْﻮِﻱَ ﺍﻟِﺎﻋْﺘِﻜَﺎﻑَ ﻓَﻴَﺪْﺧُﻞَ ﻓﻴﻪ ﻭَﻳَﺬْﻛُﺮَ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺗَﻌَﺎﻟَﻰ ﺑِﻘَﺪْﺭِ ﻣﺎ ﻧَﻮَﻯ ﺃﻭ ﻳُﺼَﻠِّﻲَ ﺛُﻢَّ ﻳَﻔْﻌَﻞَ ﻣﺎ ﺷَﺎﺀَ ﻛَﺬَﺍ ﻓﻲ ﺍﻟﺴِّﺮَﺍﺟِﻴَّﺔِ ই‘তিকাফের নিয়ত ছাড়া মসজিদে ঘুমানো ও খাওয়া-দাওয়া করা মাকরূহ (তবে এটি মাকরূহে তাহরীমী তথা হারাম নয়; বরং মাকরূহে তান্যীহী অর্থাৎ অপসন্দনীয় ও অনুচিত কাজ)। তাই যদি কেউ মসজিদে ঘুমাতে চায়, তাহলে তার উচিৎ ই‘তিকাফের নিয়তে মসজিদে প্রবেশ করে ইচ্ছানুসারে আল্লাহর যিকর অথবা নামায পড়ে নেবে। তার পর যা ইচ্ছা করবে। সিরাজিয়া। (ফাতাওয়ায়ে আলমগীরী) ইমাম আলাউদ্দীন হাছ্কাফী রহ. (মৃ. ১০৮৮ হি.) এর বক্তব্যের ব্যাখ্যায় ইবনে আবীদীন শামী রহ. (মৃ.১২৬০ হি.) তাঁর বিখ্যাত ফিকাহ গ্রন্থ “ফতুয়ায়ে শামীতে” লেখেন, ﻗﺎﻝ ﻓﻰ ﺍﻟﺪﺭ ﺍﻟﻤﺨﺘﺎﺭ : ﻟﻜﻦ ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻛﻤﺎﻝ ﻻ ﻳﻜﺮﻩ ﺍﻷﻛﻞ ﻭﺍﻟﺸﺮﺏ ﻭﺍﻟﻨﻮﻡ ﻓﻴﻪ ﻣﻄﻠﻘﺎ ﻭﻧﺤﻮﻩ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺠﺘﺒﻰ . ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺎﺑﺪﻳﻦ ﻓﻰ ﺷﺮﺣﻪ : ‏( ﻗﻮﻟﻪ ﻟﻜﻦ ﺇﻟﺦ ‏) ﺍﺳﺘﺪﺭﺍﻙ ﻋﻠﻰ ﻣﺎ ﻓﻲ ﺍﻷﺷﺒﺎﻩ ﻭﻋﺒﺎﺭﺓ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻜﻤﺎﻝ ﻋﻦ ﺟﺎﻣﻊ ﺍﻹﺳﺒﻴﺠﺎﺑﻲ ﻟﻐﻴﺮ ﺍﻟﻤﻌﺘﻜﻒ ﺃﻥ ﻳﻨﺎﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻣﻘﻴﻤﺎ ﻛﺎﻥ ﺃﻭ ﻏﺮﻳﺒﺎ ﺃﻭ ﻣﻀﻄﺠﻌﺎ ﺃﻭ ﻣﺘﻜﺌﺎ ﺭﺟﻼﻩ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ ﺃﻭ ﺇﻟﻰ ﻏﻴﺮﻫﺎ ﻓﺎﻟﻤﻌﺘﻜﻒ ﺃﻭﻟﻰ ﺍ ﻫـ ﻭﻧﻘﻠﻪ ﺃﻳﻀﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻌﺮﺍﺝ ﻭﺑﻪ ﻳﻌﻠﻢ ﺗﻔﺴﻴﺮ ﺍﻹﻃﻼﻕ . ﻗﺎﻝ ﻁ : ﻟﻜﻦ ﻗﻮﻟﻪ ﺭﺟﻼﻩ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ ﻏﻴﺮﻣﺴﻠﻢ ﻟﻤﺎ ﻧﺼﻮﺍ ﻋﻠﻴﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﻜﺮﺍﻫﺔ ﻭﻣﻔﺎﺩ ﻛﻼﻡ ﺍﻟﺸﺎﺭﺡ ﺗﺮﺟﻴﺢ ﻫﺬﺍ ﺍﻻﺳﺘﺪﺭﺍﻙ . ﻭﺍﻟﻈﺎﻫﺮ ﺃﻥ ﻣﺜﻞ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﺍﻷﻛﻞ ﻭﺍﻟﺸﺮﺏ ﺇﺫﺍ ﻟﻢ ﻳﺸﻐﻞ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻭﻟﻢ ﻳﻠﻮﺛﻪ ﻷﻥ ﺗﻨﻈﻴﻔﻪ ﻭﺍﺟﺐ ﻛﻤﺎ ﻣﺮ . ইবনু কামাল পাশা রহ.‘জামে ইস্বীজানীর’ উদ্ধৃতিতে বলেন, ই‘তিকাফকারী ছাড়া অন্যদের জন্যও মসজিদে ঘুমানো জায়েয। ব্যক্তি স্থানীয় হোক বা মুসাফির। চিৎ হয়ে ঘুমাক কিংবা কিবলার দিকে বা যে কোন দিকে পা দিয়ে। সুতরাং ই‘তিকাফকারীর জন্য মসজিদে ঘুমানো জায়েয হওয়ার বিষয়টি সুস্পষ্ট। শামী রহ. বলেন, মি‘রাজুদদিরায়া কিতাবেও তা উদ্ধৃত করেছেন। … তবে তাঁর বক্তব্যে কিবলার দিকে পা দেওয়া জায়েয হওয়ার বিষয়টি অগ্রহণযোগ্য। বরং তা মাকরূহ। শামী রহ. বলেন, মসজিদে ঘুম খাবার-দাবার জায়েয বটে; কিন্তু তা যেন মসজিদকে অপবিত্র না করে। কারণ মসজিদ পবিত্র রাখা ওয়াজিব। (রদ্দুল মুহতার, ফাতাওয়ায়ে শামী) সুতরাং মসজিদে ই‘তিকাফের নিয়ত ছাড়াই ঘুমানো জায়েয। তবে ই‘তিকাফের নিয়ত করে নেয়া ভাল। তবে সর্বাবস্থায়ই মসজিদের আদবের প্রতি লক্ষ রাখা আবশ্যক। উপরোল্লেখিত আলোচনা থেকে সুস্পষ্ট বুঝা যায়, ১.যার থাকার যায়গা নেই, যে মুসাফির বা পথিক (এখানে মুসাফির বলতে বাড়ি থেকে দূরে যে কোন লোককেই বুঝানো হয়েছে। ফিকহ শাস্ত্রের পরিভাষার মুসাফির উদ্দেশ্য নয়) ২.যে ইবাদত বন্দেগী তথা নেক কাজ করার জন্য মসজিদে থাকতে চায়, ৩.যে ইতিকাফের নিয়ত করেছে, ৪.যে দীনী ইলম, জ্ঞান শিখতে বা শিখাতে চায় তাদের সকলের জন্যত মসজিদে থাকা অবশ্যই জায়েয। ৫.বরং এসকল উদ্দেশ্য ছাড়াও মসজিদে ঘুমানো যায়েজ। তবে এক্ষেত্রে ইতিকাফের নিয়ত করে নেয়া ভাল। বলা বাহুল্য যে, ১.তাবলীগ জামাতের লোকেরা সাধারণত মুসাফিরই হয়ে থাকে। অন্তত বাড়ী থেকে এত দূরে যায় যেখান থেকে বাড়ীতে এসে ঘুমাতে হলে তাঁর দাওয়াতের কাজ, তাঁর দীন শিক্ষা করা বা দীন শিক্ষা দেওয়ার মূল উদ্দেশ্যটিই ব্যর্থ হবে। ২.তা ছাড়া তাবলীগে গমনের একটি মৌলিক উদ্দেশ্য হল, (ফাজায়েলে আমল ইত্যাদি) তালীমের মাধ্যমে, মোজাকারা (পরষ্পরে আলোচনা) ও মোশাওয়ারার মাধ্যমে নিজে দীন শিক্ষা করা, অন্য নতুন সাথীদেরকে দীন শিক্ষা দেওয়া এবং এলাকার মুসলমান ভাইদেরকে দীন শিক্ষা দেওয়া ও তাদেরকে মসজিদমুখী করা। ৩.তাছাড়া তাবলীগে গমনের আরেকটি প্রধান উদ্দেশ্য হল, মানুষ আপন বাড়িতে নিজ পরিবেশে থেকে গুনাহে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। তাদের গুনাহের অভ্যাস ছাড়িয়ে নেক কাজের প্রতি আকৃষ্ট করে তোলার জন্যই বছরে এবং মাসে কিছু দিন আল্লাহর ঘরে নেক কাজের উদ্দেশ্যে থাকা। ৪. লোকেরা যখন তাবলীগের উদ্দেশ্যে বের হয়, তখন মারকাজ থেকে তাদের উদ্দেশ্যে বেশ কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ নির্দেশনা দেয়া হয় অত্যন্ত সুস্পষ্টভাবে কঠুরতার সাথে। তাদের পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত যিম্মাদারকে তত্ত্বাবধান করার দায়িত্ব থাকে। তখন তাদের বলা হয়, সব সময় নফল ইতিকাফের নিয়ত করে রাকতে। এবং মসজিদের সকল আদব রক্ষা করে চলতে। সুতরাং উপরে উল্লেখিত চারটি কোন একটি শর্ত না থাকলেও মসজিদে ঘুমানো যায়েজ। কোন একটি শর্ত পাওয়া গেলেতো অবশ্যই যায়েজ। আর যদি চারটি শর্তই থাকে তাহলে তাদের মসজিদে থাকার বিষয়ে প্রশ্ন তোলে সাহস কার আছে বলেন! বিশেষ করে আল্লাহ তাআলা হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালামকে হুকুম করেছেন, “ তোমরা আমার ঘরকে তাওয়াফকারী, ইতিকাফকারী ও রুকু সেজদাকারী তথা, নামাযীদের জন্য পবিত্র করে রাখ” (সূরা বাকারা আয়াত, ১২৫) এখানে আল্লাহ তাআলা ইতিকাফকারীদের জন্য তাঁর ঘরকে সাজিয়ে রাখতে বলেছেন। সুতরাং কেউ যদি মসজিদে থাকার সময় ইতিকাফের নিয়ত করে তাহলে কার সাধ্য আছে আল্লাহর মেহমানকে আল্লাহর ঘরে থাকতে বাধা দেয়ার! আসলে আমাদের সমাজের সাধারণ মুসলমানরা না জানার কারণে বা কিছু মুর্খ, স্বার্থান্বেশী, দাওয়াতজীবী ও ওয়াজজীবী, দাওয়াত খাওয়া ও ওয়াজেব্যবসা করাই যাদের পেশা, এমন লোকদের কথায় কথায় কত বড় অন্যায় করে আসছে! এটাত আল্লাহর বিরুদ্ধে শত্রুতা! আল্লাহর দুশমনি! হায়, কে বুঝাবে তাদের। এরা বুঝতেও রাজি না। আল্লাহ, এরাতো আমাদেরই জ্ঞাতি ভাই। এদের তুমি সঠিক জ্ঞান দান কর। আমাদেকে এবং তাদেরকে সকলকে ক্ষমা করে দাও। (২) ই‘তিকাফের সময় ও এর জন্য রোজা কেউ কেউ বলে থাকেন, ইতিকাফের জন্য রোজা রাখা আবশ্যক। তাবলীগীরা যেহেতু রোজা রাখেনা, তাই তাদের ইতিকাফের নিয়ত করলেও তা ধর্তব্য হবে না! কিন্তু তাদের এ বক্তব্য নিতান্তই অবান্তর। কারণ ই‘তিকাফ তিন প্রকার। ওয়াজিব, সুন্নত ও নফল। প্রথম দুই প্রকার ই‘তিকাফের জন্য (ইমাম আবুহানীফা, আবু ইউসূফ ও মুহাম্মদ রহ. এর মতানুসারে) রোজা রাখা শর্ত। (দ্র. আহকামুল কুরআন, জাছ্ছাছ) কিন্তু নফল ই‘তিকাফের জন্য কোন নির্দিষ্ট সময়ের প্রয়োজন নেই। যে কোন মুহুর্তে হয়। এবং এর জন্য রোজা রাখাও শর্ত নয়। ইবনে আবীদীন শামী রহ. বলেন, ( ﻭﺃﻗﻠﻪ ﻧﻔﻼ ﺳﺎﻋﺔ ‏) ﻣﻦ ﻟﻴﻞ ﺃﻭ ﻧﻬﺎﺭ ﻋﻨﺪ ﻣﺤﻤﺪ ﻭﻫﻮ ﻇﺎﻫﺮ ﺍﻟﺮﻭﺍﻳﺔ ﻋﻦ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻟﺒﻨﺎﺀ ﺍﻟﻨﻔﻞ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻤﺴﺎﻣﺤﺔ ﻭﺑﻪ ﻳﻔﺘﻰ ইমাম মুহম্মদ রহ. এর মতে নফল ই‘তিকাফের সর্বনিম্ন পরিমাণ এক মূহুর্ত। ইমাম আবু হানীফা রহ. এর মতও এটিই। তাঁর থেকে এ মতটি ‘জাহেরী রেওয়াতের’ আলোকে অর্থাৎ নির্ভরযোগ্য ও সুনিশ্চিতভাবে প্রমাণিত। এমতের উপরই ফতোয়া দেওয়া হয়। (রদ্দুল মুহ্তার, ফাতওয়ায়ে শামী) ই‘তিকাফের জন্য রোজা রাখা শর্ত কি না, এ প্রসঙ্গে ইমাম আবু হানীফা রহ. থেকে দুই ধরণের বর্ণনাই রয়েছে। তবে এর মধ্যে ‘জাহেরে রেওয়ায়াত’ হল, নফল ই‘তিকাফের জন্য রোজা রাখা জরুরী নয়। কারণ নফল ই‘তিকাফ এক মহুর্তের জন্যও হয়ে থাকে। এ প্রসঙ্গে ফকীহ ইবনে নুজাইম রহ. বলেন, ( ﻗﻮﻟﻪ : ﻭﺃﻗﻠﻪ ﻧﻔﻼﺳﺎﻋﺔ ‏) ﻟﻘﻮﻝ ﻣﺤﻤﺪ ﻓﻲ ﺍﻷﺻﻞ ﺇﺫﺍ ﺩﺧﻞ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﺑﻨﻴﺔ ﺍﻻﻋﺘﻜﺎﻑ ﻓﻬﻮ ﻣﻌﺘﻜﻒ ﻣﺎ ﺃﻗﺎﻡ ﺗﺎﺭﻙ ﻟﻪ ﺇﺫﺍ ﺧﺮﺝ ﻓﻜﺎﻥ ﻇﺎﻫﺮ ﺍﻟﺮﻭﺍﻳﺔ ﻭﺍﺳﺘﻨﺒﻂ ﺍﻟﻤﺸﺎﻳﺦ ﻣﻨﻪ ﺃﻥ ﺍﻟﺼﻮﻡ ﻟﻴﺲ ﻣﻦ ﺷﺮﻃﻪ ﻋﻠﻰ ﻇﺎﻫﺮ ﺍﻟﺮﻭﺍﻳﺔ ؛ ﻷﻥ ﻣﺒﻨﻰ ﺍﻟﻨﻔﻞ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻤﺴﺎﻣﺤﺔ ﺣﺘﻰ ﺟﺎﺯﺕ ﺻﻼﺗﻪ ﻗﺎﻋﺪﺍ ، ﺃﻭ ﺭﺍﻛﺒﺎ ﻣﻊ ﻗﺪﺭﺗﻪ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺮﻛﻮﺏ ﻭﺍﻟﻨﺰﻭﻝ ﻭﻻ ﻳﺨﻔﻰ ﺃﻥ ﻣﺎ ﺍﺩﻋﺎﻩ ﺃﻣﺮ ﻋﻘﻠﻲ ﻣﺴﻠﻢ ﻭﺑﻬﺬﺍ ﻻ ﻳﻨﺪﻓﻊ ﻣﺎ ﺻﺮﺡ ﺑﻪ ﺍﻟﻤﺸﺎﻳﺦ ﺍﻟﺜﻘﺎﺕ ﻣﻦ ﺃﻥ ﻇﺎﻫﺮ ﺍﻟﺮﻭﺍﻳﺔ ﺃﻥ ﺍﻟﺼﻮﻡ ﻟﻴﺲ ﻣﻦ ﺷﺮﻃﻪ ﻭﻣﻤﻦ ﺻﺮﺡ ﺑﻪ ﺻﺎﺣﺐ ﺍﻟﻤﺒﺴﻮﻁ ﻭﺷﺮﺡ ﺍﻟﻄﺤﺎﻭﻱ ﻭﻓﺘﺎﻭﻯ ﻗﺎﺿﻲ ﺧﺎﻥ ﻭﺍﻟﺬﺧﻴﺮﺓ ﻭﺍﻟﻔﺘﺎﻭﻯ ﺍﻟﻈﻬﻴﺮﻳﺔ ﻭﺍﻟﻜﺎﻓﻲ ﻟﻠﻤﺼﻨﻒ ﻭﺍﻟﺒﺪﺍﺋﻊ ﻭﺍﻟﻨﻬﺎﻳﺔ ﻭﻏﺎﻳﺔ ﺍﻟﺒﻴﺎﻥ ﻭﺍﻟﺘﺒﻴﻴﻦ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ﻭﺍﻟﻜﻞ ﻣﺼﺮﺣﻮﻥ ﺑﺄﻥ ﻇﺎﻫﺮ ﺍﻟﺮﻭﺍﻳﺔ ﺃﻥ ﺍﻟﺼﻮﻡ ﻟﻴﺲ ﻣﻦ ﺷﺮﻃﻪ অর্থাৎ ই‘তিকাফ সম্পর্কে ‘জাহেরে রেওয়ায়াতের’ আলোকে দুটি বিষয় প্রমাণিত: ১. (নফল) ই‘তিকাফের সর্বনিম্ন পরিমাণ এক মূহুর্ত ২. রোযা রাখা (নফল) ই‘তিকাফের জন্য শর্ত নয়। ফুকাহা-মাশায়েখ স্পষ্ট ভাষায় একথা উল্লেখ করেছেন। হানাফী মাযহাবের ১.আলমাবসূত, ২.শরহু মুখতাছারুত্তাহা বী, ৩.ফাতওয়ায়ে কাযী খান, ৪.যাখীরা, ৫.ফাতাওয়ায়ে জহীরিয়া, ৬.আল কাফী, ৭.বাদাইউছ ছানায়ে, ৮.আননিহায়া, ৯.গায়াতুল বয়ান, ১০.তাব্য়ীন ইত্যাদি কিতাবে একথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে। (আল-বাহরুর রায়েক, আরো দ্রষ্টব্য, ফাতহুল কাদীর, রাদ্দুল মুহ্তার (ফাতাওয়ায়ে শামী), আলমুহীতুল বুরহানী ইত্যাদি) এটিই হানাফী মাযহাবে গ্রহণযোগ্য মত। ইমাম মুহাম্মদ রহ. এর সপক্ষে দলীল হিসেবে বর্ণনা করেন, ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻳﻮﺳﻒ ﻋﻦ ﻟﻴﺚ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻠﻴﻢ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﻜﻢ ﻋﻦ ﻣﻘﺴﻢ ﻋﻦ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻃﺎﻟﺐ ﺭﺿﻮﺍﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﻟﻴﺲ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻤﻌﺘﻜﻒ ﺻﻮﻡ ﺇﻻ ﺃﻥ ﻳﻮﺟﺒﻪ ﻋﻠﻰ ﻧﻔﺴﻪ - ﺍﻟﻤﺒﺴﻮﻁ ﻟﻤﺤﻤﺪ . হযরত আলী রা. বলেন, ই‘তিকাফকারীর জন্য রোজা রাখা জরুরী নয়। তবে সে যদি নিজের উপর (মান্নতের মাধ্যমে) রোজা ওয়াজিব করে তাহলে ভিন্ন কথা। (কিতাবুল আছল, মাবসূতে মুহাম্মদ) সুতরাং দ্বীনি প্রয়োজনে বা কোন ভাল উদ্দেশ্যে মসজিদে থাকতে হলে নফল ই‘তিকাফের নিয়ত করে নিতে কোন সমস্যা নেই। এতে মসজিদে ঘুমানো জায়েযত হবেই, উপরন্তু তার ঘুম, খাওয়া-দাওয়া সবটাই ইবাদতে গণ্য হবে। হাঁ, মসজিদে অবস্থানকারীদের জন্য মসজিদের আদবের প্রতি যত্নবান হওয়া বাঞ্ছনীয়। কারা জানা না থাকার কারণে বা ভুলে আদবের খেলাফ কিছু হয়ে গেলে, যে জানে তার দায়িত্ব হল তাকে জানিয়ে দেয়া। এজন্যই তাবলীগ জামাতের পক্ষ থেকে যখন কোন জামাতকে কোন মসজিদে পাঠানো হয়, তখন অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে মসজিদের আদব সমূহ তাদের রপ্ত করিয়ে দেওয়া হয়। তাতে সাধারণ শিক্ষিত-অশিক্ষত নানা ধরণের লোক থাকে বলেই তাদের মধ্যে এক্ষেত্রে কিছু ভুল-ত্রুটি হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক। আমাদের দায়িত্ব হল কারো ভুল ত্রুটি ধরা পড়লে তাকে মার্জিত ভাবে বলে দেওয়া। কিন্তু একে কেন্দ্র করে ‘তাবলীগ জামাতের’ কোন দূর্ণাম করার সুযোগ নেই। এবং কারো ব্যক্তিগত ভুল-ত্রুটির জন্য ‘মসজিদে ঘুমানো জায়েয, এ হুকুম পরিবর্তন করে ফেলারমত দুঃসাহস আমাদের হয় কি করে। আল্লাহ তা‘আলা আমাদের হিফাযত করেন। (৩) মসজিদে বাতকর্ম (বায়ূ ত্যাগ) করা: আবার কেউ কেউ নির্লজ্জের মত তাবলীগীদের বদনাম করার জন্য বলে এরা মসজিদ নাপাক করে। এদেরকে মসজিদে থাকতে দেওয়া উচিত নয়। কিন্তু তাঁদের এ মন্তব্যটি বড়ই দুঃখ জনক। মূলত এটি বিদ্বেষ প্রসূত। হিংসা বিদ্বেষের বসবর্তী হয়েই মানুষ এ ধরণের অপকথা বলতে থাকে। বস্তুত মসজিদ ইবাদতের স্থান। একে দুর্গন্ধযুক্ত বস্তু থেকে পবিত্র রাখা জরুরী। অপরদিকে আমাদেরকে নামায, তিলাওয়াত, যিকির, তালীম (দ্বীনি শিক্ষা-দীক্ষার কাজ) ও ওয়াজ-নসীহতের জন্য আমাদের মসজিদে অবস্থান করতে হয়। ফলে যে কোন সময় বায়ূ নিঃসারণের সম্ভাবনা থাকে। কারণ বায়ূ ত্যাগের বিষয়টি অনেক সময়ই ইচ্ছাধীন থাকেনা। আপনিতেই বের হয়ে যায়।

রচনা। শবেবরাত সম্পর্কে। প্রকাশক, মুফতী,মুফিদ। ১ম পর্ব : শবে বরাতের বাস্তবতা * সালাফীদের মাথা ব্যথা দলীল দ্বারা প্রমাণিত* কেন তারা মিথ্যায় রত? ১ম পর্ব : শবে বরাতের বাস্তবতা * সালাফীদের মাথা ব্যথা দলীল দ্বারা প্রমাণিত* কেন তারা মিথ্যায় রত? ❖প্রশ্ন : আজকাল কারো কারো মুখে শোনা যায় যে, শবে বরাত বলতে কিছু নেই, এ রাতের ফযীলত বিষয়ে যত রেওয়ায়েত আছে সব মওযূ বা যয়ীফ। তাই শবে বরাতকে ফযীলতপূর্ণ রাত মনে করা এবং সে অনুযায়ী আমল করা জায়েয নয়। তাদের দাবী কি সঠিক? যদি সঠিক না হয় তাহলে হাদীস ও সুন্নাহর আলোকে শবে বরাতের গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে জানিয়ে বাধিত করবেন। ❖উত্তর : না তাদের দাবী সম্পূর্ণ ভুল ও ভ্রান্ত। শবে বরাত অর্থাৎ ১৫ শা’বানের রজনী। যার ফযীলত সম্পর্কে সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। যেমন- ✏ ০১. হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) এর হাদীস- ﺻﺤﻴﺢ ﺍﺑﻦ ﺣﺒﺎﻥ - ﻣﺤﻘﻘﺎ ‏(/12 481 ‏) 5665 - ﺃَﺧْﺒَﺮَﻧَﺎ ﻣُﺤَﻤَّﺪُ ﺑْﻦُ ﺍﻟْﻤُﻌَﺎﻓَﻰ ﺍﻟْﻌَﺎﺑِﺪُ ﺑِﺼَﻴْﺪَﺍ، ﻭَﺍﺑْﻦُ ﻗُﺘَﻴْﺒَﺔَ ﻭَﻏَﻴْﺮُﻩُ، ﻗَﺎﻟُﻮﺍ : ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻫِﺸَﺎﻡُ ﺑْﻦُ ﺧَﺎﻟِﺪٍ ﺍﻟْﺄَﺯْﺭَﻕُ، ﻗَﺎﻝَ : ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﺃَﺑُﻮ ﺧُﻠَﻴْﺪٍ ﻋُﺘْﺒَﺔُ ﺑْﻦُ ﺣَﻤَّﺎﺩٍ، ﻋَﻦِ ﺍﻟْﺄَﻭْﺯَﺍﻋِﻲِّ، ﻭَﺍﺑْﻦِ ﺛَﻮْﺑَﺎﻥَ، ﻋَﻦْ ﺃَﺑِﻴﻪِ، ﻋَﻦْ ﻣَﻜْﺤُﻮﻝٍ، ﻋَﻦْ ﻣَﺎﻟِﻚِ ﺑْﻦِ ﻳُﺨَﺎﻣِﺮَ ﻋَﻦْ ﻣُﻌَﺎﺫِ ﺑْﻦِ ﺟَﺒَﻞٍ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻗَﺎﻝَ : ‏«ﻳَﻄْﻠُﻊُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺇِﻟَﻰ ﺧَﻠْﻘِﻪِ ﻓِﻲ ﻟَﻴْﻠَﺔِ ﺍﻟﻨِّﺼْﻒِ ﻣِﻦْ ﺷَﻌْﺒَﺎﻥَ ﻓَﻴَﻐْﻔِﺮُ ﻟِﺠَﻤِﻴﻊِ ﺧَﻠْﻘِﻪِ ﺇِﻟَّﺎ ﻟِﻤُﺸْﺮِﻙٍ ﺃَﻭْ ﻣُﺸَﺎﺣِﻦٍ‏» অর্থ : হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আল্লাহ তাআলা অর্ধ শা’বানের রাতে (শা’বানের চৌদ্দ তারিখ দিবাগত রাতে) সৃষ্টির দিকে (রহমতের) দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতিত সবাইকে ক্ষমা করে দেন।-সহীহ ইবনে হিব্বান-১২/৪৮১, হাদীস-৫৬৬৫, কিতাবুস সুন্নাহ-১/২২৪, হাদীস-৫১২, আল ইহসান-৭/৪৭, মাওয়ারিদুয যমআন-৪৮৬, হাদীস-১৯৮০, মাজমাউ যাওয়াইদ-৮/৬৫, সিলসিলাতুস সহীহা-৩/১৩৫, হাদীস-১১৪৪, শোয়াবুল ঈমান-৩/৩৮২, হাদীস-৩৮৩৩, আল মু’জামুল কাবীর-২০/১০৮,১০৯, আততারগীব-২/২৪২ ইত্যাদি অসংখ্য কিতাব। ░▒▓█► হাদীসটির মান : হাদীসটি সম্পূর্ণ সহীহ ০১. ইমাম ইবনে হিব্বান (রহ.-৩৫৪) বলেন, হাদীসটি সহীহ। সহীহ ইবনে হিব্বান-১২/৪৮১, হাদীস-৫৬৬৫। ০২. আহলে হাদীসদের মহাগুরু শায়খ নাসীর উদ্দীন আলবানী(১৪২০) বলেন- ﺳﻠﺴﻠﺔ ﺍﻷﺣﺎﺩﻳﺚ ﺍﻟﺼﺤﻴﺤﺔ ﻭﺷﻲﺀ ﻣﻦ ﻓﻘﻬﻬﺎ ﻭﻓﻮﺍﺋﺪﻫﺎ ‏(/3 135 ‏) 1144 - " ﻳﻄﻠﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﺒﺎﺭﻙ ﻭﺗﻌﺎﻟﻰ ﺇﻟﻰ ﺧﻠﻘﻪ ﻟﻴﻠﺔ ﺍﻟﻨﺼﻒ ﻣﻦ ﺷﻌﺒﺎﻥ، ﻓﻴﻐﻔﺮ ﻟﺠﻤﻴﻊ ﺧﻠﻘﻪ ﺇﻻ ﻟﻤﺸﺮﻙ ﺃﻭ ﻣﺸﺎﺣﻦ ." ﺣﺪﻳﺚ ﺻﺤﻴﺢ، ﺭﻭﻱ ﻋﻦ ﺟﻤﺎﻋﺔ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﺤﺎﺑﺔ ﻣﻦ ﻃﺮﻕ ﻣﺨﺘﻠﻔﺔ ﻳﺸﺪ ﺑﻌﻀﻬﺎ ﺑﻌﻀﺎ ﻭﻫﻢ ﻣﻌﺎﺫ ﺍﺑﻦ ﺟﺒﻞ ﻭﺃﺑﻮ ﺛﻌﻠﺒﺔ ﺍﻟﺨﺸﻨﻲ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﻭﺃﺑﻲ ﻣﻮﺳﻰ ﺍﻷﺷﻌﺮﻱ ﻭﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻭﺃﺑﻲ ﺑﻜﺮ ﺍﻟﺼﺪﻳﻖ ﻭﻋﻮﻑ ﺍﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻭﻋﺎﺋﺸﺔ . উক্ত হাদীসটি সহীহ, যা সাহাবায়ে কেরাম (রা.) এর এক বড় জামাত বর্ণনা করেছেন এবং একটি হাদীস অন্য হাদীস এর সনদকে আরো মজবুত করে তুলে। সাহাবীদের থেকে বর্ণনাকারীগণ হলেন (০১) হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) (০২) আবূ সালাবা আল খাসানী (রা.) (০৩) আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (০৪) আবূ মূসা আল আশআরী (রা.) (০৫) আবূ হুরায়রা (রা.) (০৬) আবূ বকর সিদ্দীক (রা.) (০৭) আউফ ইবনে মালেক (রা.) (০৮) হযরত আয়েশা (রা.)। সিলসিলাতুস সহীহা-৩/১৩৫, হাদীস-১১৪৪। ০৩. আল্লামা মুনজেরী (রহ.-৬৫৬) বলেন উক্ত হাদীসটি সহীহ। আত তারগীব ওয়াত তারহীব-২/৭৩, হাদীস-১৫৪৬। ০৪. আল্লামা হায়সামী (রহ.-৮০৭) বলেন- ﻣﺠﻤﻊ ﺍﻟﺰﻭﺍﺋﺪ ﻭﻣﻨﺒﻊ ﺍﻟﻔﻮﺍﺋﺪ ‏(/8 65 ‏) ﺭَﻭَﺍﻩُ ﺍﻟﻄَّﺒَﺮَﺍﻧِﻲُّ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻜَﺒِﻴﺮِ ﻭَﺍﻟْﺄَﻭْﺳَﻂِ ﻭَﺭِﺟَﺎﻟُﻬُﻤَﺎ ﺛِﻘَﺎﺕٌ . উক্ত হাদীসটি ইমাম তাবরানী তার মুজামুল কাবীর ও আওসাতে সংকলন করেছেন, এবং সংকলিত হাদীস এর সকল বর্ণনাকারী নির্ভরযোগ্য। মাজমাওজ যাওয়েদ-৮/৬৫, হাদীস-১২৯৬০। ✏ ০২. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) এর হাদীস- ﻣﺴﻨﺪ ﺃﺣﻤﺪ ‏(/6 197 ‏) 6642 - ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﺴﻦ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﺑﻦ ﻟَﻬِﻴﻌﺔ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻴﻲُّ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﺤُﺒُﻠّﻲ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ، ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ - ﺻﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ - ﻗﺎﻝ : "ﻳﻄَّﻠﻊُ ﺍﻟﻠﻪ ﻋَﺰَّ ﻭَﺟَﻞَّ ﺇﻟﻲ ﺧﻠﻘﻪ ﻟﻴﻠﺔَ ﺍﻟﻨﺼﻒ ﻣﻦ ﺷﻌﺒﺎﻥ، ﻓﻴﻐﻔﺮ ﻟﻌﺒﺎﺩﻩ، ﺇﻻ ﻻﺛﻨﻴﻦ : ﻣﺸﺎﺣﻦٍ، ﻭﻗﺎﺗِﻞِ ﻧﻔﺲٍ ." অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন : ১৫ই শা’বানের রাত্রে আল্লাহ পাক তার বান্দাদের ক্ষমা করে দেন দুই ব্যক্তি ছাড়া। এক. পরশ্রীকাতর। দুই. অন্যায় ভাবে কাউকে হত্যাকারী। মুসনাদে আহমদ-৬/১৯৭, হাদীস-৬৬৪২, মাজমাউস জাওয়ায়েদ-৮/৬৫, হাদীস-১২৯৬১, আত তারগীব ওয়াত তারহীব লিল মুনজেরী-৩/৩০৮, হাদীস-৪৮৯২। ইত্যাদি অসংখ্য কিতাব..। ░▒▓█► হাদীসটির মান : উক্ত হাদীসটি হাসান তথা প্রমাণযোগ্য। হাদীস এর সূত্রের মাঝে একজন বর্ণনাকারী হলেন ‘‘ইবনে লাহিয়া’’ কতক ইমাম তার সিকাহ বা নির্ভর হওয়ার বিষয়ে দ্বিমত পোশন করেছেন কিন্তু সঠিক সমাধান আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানী (রহ.) , ইমাম আবূ হাফস ওমর ইবনে শাহিন (রহ.), আহমদ ইবনে সালেহ আল মিসরী, তাকে সিকাহ বা নির্ভরযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন। ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনে ওহাব আল মিসরী বলেন- ﺍﻟﺼﺎﺩﻕ ﺍﻟﺒﺎﺭ ইমাম আব্দুর রহমান ইবনে ইউসূফ ইবনে খেরাশ (রহ.) বলেন- ﻳﻜﺘﺐ ﺣﺪﻳﺜﻪ হফেজ যাহাবী (রহ.) বলেন- ﺫﻛﺮﻩ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﺎﺷﻒ ، ﻭﻗﺎﻝ : ﺍﻟﻌﻤﻞ ﻋﻠﻰ ﺗﻀﻌﻴﻒ ﺣﺪﻳﺜﻪ আর আল্লামা হায়সামী (রহ.) বলেন- ﺭَﻭَﺍﻩُ ﺃَﺣْﻤَﺪُ، ﻭَﻓِﻴﻪِ ﺍﺑْﻦُ ﻟَﻬِﻴﻌَﺔَ ﻭَﻫُﻮَ ﻟَﻴِّﻦُ ﺍﻟْﺤَﺪِﻳﺚِ، ﻭَﺑَﻘِﻴَّﺔُ ﺭِﺟَﺎﻟِﻪِ ﻭُﺛِّﻘُﻮﺍ . অন্যত্র আল্লামা হায়সামী (রহ.) তার সূত্রে বর্ণিত হাদীসকে হাসান বলে মন্তব্য করেছেন। নিন্মে তার দুটি দৃষ্টান্ত দেয়া হলো। ❐০১. নং হাদীস- ﻣﺠﻤﻊ ﺍﻟﺰﻭﺍﺋﺪ ﻭﻣﻨﺒﻊ ﺍﻟﻔﻮﺍﺋﺪ ‏(/1 53 ‏) 163 - ‏« ﻭَﻋَﻦْ ﺟَﺎﺑِﺮٍ - ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻪُ - ﻗَﺎﻝَ : ﺃَﻣَﺮَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲُّ - ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ - ﺳُﺤَﻴْﻤًﺎ ﺃَﻥْ ﻳُﺆَﺫِّﻥَ ﻓِﻲ ﺍﻟﻨَّﺎﺱِ ﺃَﻥْ " ﻟَﺎ ﻳَﺪْﺧُﻞَ ﺍﻟْﺠَﻨَّﺔَ ﺇِﻟَّﺎ ﻣُﺆْﻣِﻦٌ ‏» ." ﺭَﻭَﺍﻩُ ﺃَﺣْﻤَﺪُ، ﻭَﻓِﻴﻪِ ﺍﺑْﻦُ ﻟَﻬِﻴﻌَﺔَ، ﻭَﺇِﺳْﻨَﺎﺩُﻩُ ﺣَﺴَﻦٌ . ❐০২. নং হাদীস- ﻣﺠﻤﻊ ﺍﻟﺰﻭﺍﺋﺪ ﻭﻣﻨﺒﻊ ﺍﻟﻔﻮﺍﺋﺪ ‏(/1 155 ‏) 702 - ﻭَﻋَﻦْ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺑْﻦِ ﺍﻟْﺤَﺎﺭِﺙِ ﺃَﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ - ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ - ﻗَﺎﻝَ : " ‏« ﻟَﻮَﺩِﺩْﺕُ ﺃَﻥَّ ﺑَﻴْﻨِﻲ ﻭَﺑَﻴْﻦَ ﺃَﻫْﻞِ ﻧَﺠْﺮَﺍﻥَ ﺣِﺠَﺎﺑًﺎ ﻣِﻦْ ﺷِﺪَّﺓِ ﻣَﺎ ﻛَﺎﻧُﻮﺍ ﻳُﺠَﺎﺩِﻟُﻮﻧَﻪُ ‏» ." ﺭَﻭَﺍﻩُ ﺍﻟْﺒَﺰَّﺍﺭُ ﻭَﺍﻟﻄَّﺒَﺮَﺍﻧِﻲُّ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻜَﺒِﻴﺮِ، ﻭَﻓِﻴﻪِ ﺍﺑْﻦُ ﻟَﻬِﻴﻌَﺔَ، ﻭَﺣَﺪِﻳﺜُﻪُ ﺣَﺴَﻦٌ . ❀ এছাড়াও ইমাম মুসলিম (রহ.) তার সহীহ মুসলিমে ‘‘ইববে লাহিয়ার’ সনদে বর্ণিত হাদীসকে উল্লেখ করছেন- ﺻﺤﻴﺢ ﻣﺴﻠﻢ ‏(/1 435 ‏) 197 - ‏(624 ‏) ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻋَﻤْﺮُﻭ ﺑْﻦُ ﺳَﻮَّﺍﺩٍ ﺍﻟْﻌَﺎﻣِﺮِﻱُّ، ﻭَﻣُﺤَﻤَّﺪُ ﺑْﻦُ ﺳَﻠَﻤَﺔَ ﺍﻟْﻤُﺮَﺍﺩِﻱُّ، ﻭَﺃَﺣْﻤَﺪُ ﺑْﻦُ ﻋِﻴﺴَﻰ، ﻭَﺃَﻟْﻔَﺎﻇُﻬُﻢْ ﻣُﺘَﻘَﺎﺭِﺑَﺔٌ، ﻗَﺎﻝَ ﻋَﻤْﺮٌﻭ : ﺃَﺧْﺒَﺮَﻧَﺎ، ﻭَﻗَﺎﻝَ ﺍﻟْﺂﺧَﺮَﺍﻥِ : ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﺍﺑْﻦُ ﻭَﻫْﺐٍ، ﺃَﺧْﺒَﺮَﻧِﻲ ﻋَﻤْﺮُﻭ ﺑْﻦُ ﺍﻟْﺤَﺎﺭِﺙِ، ﻋَﻦْ ﻳَﺰِﻳﺪَ ﺑْﻦِ ﺃَﺑِﻲ ﺣَﺒِﻴﺐٍ، ﺃَﻥَّ ﻣُﻮﺳَﻰ ﺑْﻦَ ﺳَﻌْﺪٍ ﺍﻟْﺄَﻧْﺼَﺎﺭِﻱَّ، ﺣَﺪَّﺛَﻪُ ﻋَﻦْ ﺣَﻔْﺺِ ﺑْﻦِ ﻋُﺒَﻴْﺪِ ﺍﻟﻠﻪِ، ﻋَﻦْ ﺃَﻧَﺲِ ﺑْﻦِ ﻣَﺎﻟِﻚٍ، ﺃَﻧَّﻪُ ﻗَﺎﻝَ : " ﺻَﻠَّﻰ ﻟَﻨَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺍﻟْﻌَﺼْﺮَ، ﻓَﻠَﻤَّﺎ ﺍﻧْﺼَﺮَﻑَ ﺃَﺗَﺎﻩُ ﺭَﺟُﻞٌ ﻣِﻦْ ﺑَﻨِﻲ ﺳَﻠَﻤَﺔَ، ﻓَﻘَﺎﻝَ : ﻳَﺎ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠﻪِ، ﺇِﻧَّﺎ ﻧُﺮِﻳﺪُ ﺃَﻥْ ﻧَﻨْﺤَﺮَ ﺟَﺰُﻭﺭًﺍ ﻟَﻨَﺎ، ﻭَﻧَﺤْﻦُ ﻧُﺤِﺐُّ ﺃَﻥْ ﺗَﺤْﻀُﺮَﻫَﺎ " ، ﻗَﺎﻝَ : ‏« ﻧَﻌَﻢْ، ﻓَﺎﻧْﻄَﻠَﻖَ ﻭَﺍﻧْﻄَﻠَﻘْﻨَﺎ ﻣَﻌَﻪُ، ﻓَﻮَﺟَﺪْﻧَﺎ ﺍﻟْﺠَﺰُﻭﺭَ ﻟَﻢْ ﺗُﻨْﺤَﺮْ، ﻓَﻨُﺤِﺮَﺕْ، ﺛُﻢَّ ﻗُﻄِّﻌَﺖْ، ﺛُﻢَّ ﻃُﺒِﺦَ ﻣِﻨْﻬَﺎ، ﺛُﻢَّ ﺃَﻛَﻠْﻨَﺎ ﻗَﺒْﻞَ ﺃَﻥْ ﺗَﻐِﻴﺐَ ﺍﻟﺸَّﻤْﺲُ ‏» ﻭﻗَﺎﻝَ ﺍﻟْﻤُﺮَﺍﺩِﻱُّ، ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﺍﺑْﻦُ ﻭَﻫْﺐٍ، ﻋَﻦِ ﺍﺑْﻦِ ﻟَﻬِﻴﻌَﺔَ، ﻭَﻋَﻤْﺮِﻭ ﺑْﻦِ ﺍﻟْﺤَﺎﺭِﺙِ ﻓِﻲ ﻫَﺬَﺍ ﺍﻟْﺤَﺪِﻳﺚِ উক্ত হাদীসটিকে উল্লেখ করেছেন। (আর মুসলিম এর সকল হাদীস সহীহ তার মাঝে কোন সন্দেহ নেই) অতঃপর ইমাম মুসলিম (রহ.) নিজ উস্তাদ আল্লামা মুরাদী (রহ.-২৪৮) এর উক্তি উল্লেখ করেছেন যে, তিনি বলেন নিন্ম হাদীসটি আমি শুনেছি ইবনে ওহাব থেকে, তিনি ‘‘ইবনে লাহিয়া’’ থেকে, তিনি আমর ইবনে হারেস থেকে বর্ণনা করেছেন। প্রিয় পাঠক এখন আপনি নিজেই ভেবে দেখুন “ইবনে লাহিয়া” কি প্রমাণযোগ্য কি না? সহীহ মুসলিম-১/৪৩৫, হাদীস-৬২৪। ❁প্রিয় পাঠক বৃন্দ উক্ত দুটি হাদীস দ্বারা আমরা স্পষ্ট যে, আহলে হাদীস ভাইদের নিন্ম দাবী- ❏‘‘শবে বরাত বলতে কিছু নেই, এ রাতের ফযীলত বিষয়ে যত রেওয়ায়েত আছে সব মওযূ বা যয়ীফ। তাই শবে বরাতকে ফযীলতপূর্ণ রাত মনে করা এবং সে অনুযায়ী আমল করা জায়েয নয়।’’❏ এ দাবীটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। কেননা শবে বরাত/১৫ শা’বান ইবাদত করা কোন বেতআতী পন্থা নয়, বরং সহীহ হাদীস দ্বারা এই রাত্রি প্রমাণিত এবং এটি মহান আল্লাহ ক্ষমা করার এক মহা রাত্রি। অতএব মানুষের মাঝে মিথ্যাচার করার সুযোগ আর বাকী রইলো কোথা থেকে? ✪✿ বি. দ্র. কয়েকটি পর্বে সংক্ষেপে এই বিষয়ের আলোচনা শেষ করবো, কেননা বিস্তারিত আলোচনা করতে গেলে প্রায় ২০০ এর অধিক পৃষ্ঠায় একটি পুস্তিকায় পরিণত হবে। শেষ পর্বে আপনাদের জন্য বিষেশ উপহার থাকবে আর তা হলো আহলে হাদীস ভাইদের কোন কোন ইমাম উক্ত রাত্রি পালন করা ও প্রামাণিত হওয়ার প্রবক্তা। ✔মহান আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক দ্বীন বুঝে আমল করার তাওফীক দান করুন। আমীন SUNDAY, MAY 24, 2015 Mufti Sanaullah at 6:35 AM ০১ম পর্ব : তাবলীগ বিরোধী অপপ্রচারে লিপ্ত হয়ে এখন এতেকাফ নিয়েও বিভ্রান্তিতে সালাফীগণ ০১ম পর্ব তাবলীগ বিরোধী অপপ্রচারে লিপ্ত হয়ে এখন এতেকাফ নিয়েও বিভ্রান্তিতে সালাফীগণ ❖ প্রশ্ন : কথিত আহলে হাদীস তথা সালাফী ভাইয়েরা বলেন, তাবলীগের সাথীগণ (রমজান ব্যতীত) এতেকাফের নিয়ত করে মসজিদে অবস্থান করেন, অথচ ইসলামে ইতেকাফ বলতে মাহে রমজানের শেষ দশ দিন ছাড়া আর কোথাও নেই। তাহলে তারা কিসের এতেকাফ করে? তাদের এই তথ্য কি সঠিক? জানিয়ে বাধিত করবেন। ❖ জবাব : তাদের এই তথ্য সম্পূর্ণ ভুল ও মুসলিমদেরকে প্রকৃত দ্বীনের মেহনত থেকে সরিয়ে দিতে এই ষড়যন্ত্রের পন্থা অবলম্বন করেছে। আমরা তাদেরকে লক্ষ করে বলতে চাই ‘‘যতই তোমরা ফেৎনা কর, নিত্য নতুন ফন্দি আঁক লাভ হবে না।’’ কেননা কোরআন ও সুন্নাহের দৃষ্টিতে দেখলে এতেকাফ তিন প্রকার। তা সাব্যস্ত হয়। যা নিন্মে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো- ✏ আল্লামা ইবনে আবেদীন শামি (রহ.) বলেন- ﺍﻟﺪﺭ ﺍﻟﻤﺨﺘﺎﺭ ﻭﺣﺎﺷﻴﺔ ﺍﺑﻦ ﻋﺎﺑﺪﻳﻦ ‏(ﺭﺩ ﺍﻟﻤﺤﺘﺎﺭ ‏) ‏(/2 441 ‏) ‏( ﻭَﻫُﻮَ ‏) ﺛَﻠَﺎﺛَﺔُ ﺃَﻗْﺴَﺎﻡٍ ‏( ﻭَﺍﺟِﺐُ ﺍﻟﻨَّﺬْﺭِ ‏) ﺑِﻠِﺴَﺎﻧِﻪِ ﻭَﺑِﺎﻟﺸُّﺮُﻭﻉِ ﻭَﺑِﺎﻟﺘَّﻌْﻠِﻴﻖِ ﺫَﻛَﺮَﻩُ ﺍﺑْﻦُ ﺍﻟْﻜَﻤَﺎﻝِ ‏( ﻭَﺳُﻨَّﺔٌ ﻣُﺆَﻛَّﺪَﺓٌ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻌَﺸْﺮِ ﺍﻟْﺄَﺧِﻴﺮِ ﻣِﻦْ ﺭَﻣَﻀَﺎﻥَ ‏) ﺃَﻱْ ﺳُﻨَّﺔُ ﻛِﻔَﺎﻳَﺔٍ ﻛَﻤَﺎ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺒُﺮْﻫَﺎﻥِ ﻭَﻏَﻴْﺮِﻩِ ﻟِﺎﻗْﺘِﺮَﺍﻧِﻬَﺎ ﺑِﻌَﺪَﻡِ ﺍﻟْﺈِﻧْﻜَﺎﺭِ ﻋَﻠَﻰ ﻣَﻦْ ﻟَﻢْ ﻳَﻔْﻌَﻠْﻪُ ﻣِﻦْ ﺍﻟﺼَّﺤَﺎﺑَﺔِ ‏(ﻣُﺴْﺘَﺤَﺐٌّ ﻓِﻲ ﻏَﻴْﺮِﻩِ ﻣِﻦْ ﺍﻟْﺄَﺯْﻣِﻨَﺔِ ‏) ﻫُﻮَ ﺑِﻤَﻌْﻨَﻰ ﻏَﻴْﺮِ ﺍﻟْﻤُﺆَﻛَّﺪَﺓِ . অর্থ : এতেকাফ তিন প্রকার (১) ওয়াজিব যা মানত করার দ্বারা আবশ্যক হয়ে থাকে.....। (২) সুন্নাতে মুয়াক্কাদায়ে কেফায়া, যা মাহে রমজানের শেষ দশ দিনে থাকা হয়। (কেফায়া এজন্য বলা হয়েছে যে, মহল্লার মাঝে সবাই থাকতে হয় বরং একজন থাকলেই সকলের পক্ষ থেকে আদায় হয়ে যায়। (৩) উল্লেখিত দুই প্রকার ব্যতীত অন্য যে কোন সময় এতেকাফ করা মুস্তাহাব/নফল। আদ দুররুল মুখতার ও হাশিয়াতু ইবনে আবেদীন-২/৪৪১। ✏ ০১. ওয়াজিব এতেকাফ এর দলীল- ﺻﺤﻴﺢ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ ‏(/3 48 ‏) 2032 - ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻣُﺴَﺪَّﺩٌ، ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻳَﺤْﻴَﻰ ﺑْﻦُ ﺳَﻌِﻴﺪٍ، ﻋَﻦْ ﻋُﺒَﻴْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ، ﺃَﺧْﺒَﺮَﻧِﻲ ﻧَﺎﻓِﻊٌ، ﻋَﻦِ ﺍﺑْﻦِ ﻋُﻤَﺮَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ، ﺃَﻥَّ ﻋُﻤَﺮَ ﺳَﺄَﻝَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲَّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ، ﻗَﺎﻝَ : ﻛُﻨْﺖُ ﻧَﺬَﺭْﺕُ ﻓِﻲ ﺍﻟﺠَﺎﻫِﻠِﻴَّﺔِ ﺃَﻥْ ﺃَﻋْﺘَﻜِﻒَ ﻟَﻴْﻠَﺔً ﻓِﻲ ﺍﻟﻤَﺴْﺠِﺪِ ﺍﻟﺤَﺮَﺍﻡِ، ﻗَﺎﻝَ : ‏«ﻓَﺄَﻭْﻑِ ﺑِﻨَﺬْﺭِﻙَ‏» অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত। নিশ্চয় তার পিতা হযরত ওমর (রা.) রাসূলুল্লাহ (সা.) কে জিজ্ঞাসা করলো যে, ইয়া রাসূলাল্লাহ আমি জাহেলী যুগে মানত করেছি যে, আমি মাসজিদে হারামে এতেকাফ করবো, (এখন আমাকে কি এতেকাফ করতে হবে?) রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন, তুমি অবশ্যই তোমার মানতকে পুরা কর। বুখারী-৩/৪৮, হাদীস-২০৩২। ❐ অন্য হাদীসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন- ﺻﺤﻴﺢ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ ‏(/8 142 ‏) 6696 - ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﺃَﺑُﻮ ﻧُﻌَﻴْﻢٍ، ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻣَﺎﻟِﻚٌ، ﻋَﻦْ ﻃَﻠْﺤَﺔَ ﺑْﻦِ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻤَﻠِﻚِ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻘَﺎﺳِﻢِ، ﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻬَﺎ، ﻋَﻦِ ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻗَﺎﻝَ : ‏« ﻣَﻦْ ﻧَﺬَﺭَ ﺃَﻥْ ﻳُﻄِﻴﻊَ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻓَﻠْﻴُﻄِﻌْﻪُ، ﻭَﻣَﻦْ ﻧَﺬَﺭَ ﺃَﻥْ ﻳَﻌْﺼِﻴَﻪُ ﻓَﻼَ ﻳَﻌْﺼِﻪِ ‏» অর্থ : হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, তোমাদের কেউ যদি আল্লাহর আনুগত্যের মানত করে, তাহলে সে যেন অবশ্যই তা পুরা করে, আর কেউ যদি গুনাহের মানত করে, তাহলে সে যেন ঐ গুনাহ না করে। বুখারী-৮/১৪২, হাদীস-৬৬৯৬। উল্লেখিত দুটি হাদীস দ্বারা মানত করলে এতেকাফ করা ওয়াজিব তা প্রমাণিত। ✏ ০২. সুন্নাত এতেকাফ এর দলীল- ﺻﺤﻴﺢ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ ‏(/3 47 ‏) 2025 - ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﺇِﺳْﻤَﺎﻋِﻴﻞُ ﺑْﻦُ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ، ﻗَﺎﻝَ : ﺣَﺪَّﺛَﻨِﻲ ﺍﺑْﻦُ ﻭَﻫْﺐٍ، ﻋَﻦْ ﻳُﻮﻧُﺲَ، ﺃَﻥَّ ﻧَﺎﻓِﻌًﺎ، ﺃَﺧْﺒَﺮَﻩُ ﻋَﻦْ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺑْﻦِ ﻋُﻤَﺮَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻤَﺎ، ﻗَﺎﻝَ : ‏«ﻛَﺎﻥَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻳَﻌْﺘَﻜِﻒُ ﺍﻟﻌَﺸْﺮَ ﺍﻷَﻭَﺍﺧِﺮَ ﻣِﻦْ ﺭَﻣَﻀَﺎﻥَ ‏» অর্থ : হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিশ্চয় রাসূলুল্লাহ (সা.) মাহে রমজানের শেষ দশ দিন এতেকাফ করতেন। (অন্য হাদীসে এসেছে আর সুন্নাত হলো মাহে রমজানের শেষ দশ দিন এতকাফ করা)। বুখারী-৩/৪৭, হাদীস-২০২৫। ✏ ০৩. নফল এতেকাফ এর দলীল- }ﻭَﻋَﻬِﺪْﻧَﺎ ﺇِﻟَﻰ ﺇِﺑْﺮَﺍﻫِﻴﻢَ ﻭَﺇِﺳْﻤَﺎﻋِﻴﻞَ ﺃَﻥْ ﻃَﻬِّﺮَﺍ ﺑَﻴْﺘِﻲَ ﻟِﻠﻄَّﺎﺋِﻔِﻴﻦَ ﻭَﺍﻟْﻌَﺎﻛِﻔِﻴﻦَ ﻭَﺍﻟﺮُّﻛَّﻊِ ﺍﻟﺴُّﺠُﻮﺩِ { ‏[ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ : 125‏] অর্থ : আমি ইব্রাহীম ও ইসমাঈলকে আদেশ করলাম, তোমরা আমার গৃহকে তওয়াফকারী, এতেকাফ (অবস্থানকারী) ও রুকু সেজদাকারীদের জন্যে পবিত্র রাখ। সূরা আল বাক্বারা-১২৫। }ﻛُﻠَّﻤَﺎ ﺩَﺧَﻞَ ﻋَﻠَﻴْﻬَﺎ ﺯَﻛَﺮِﻳَّﺎ ﺍﻟْﻤِﺤْﺮَﺍﺏَ ﻭَﺟَﺪَ ﻋِﻨْﺪَﻫَﺎ ﺭِﺯْﻗًﺎ ﻗَﺎﻝَ ﻳَﺎ ﻣَﺮْﻳَﻢُ ﺃَﻧَّﻰ ﻟَﻚِ ﻫَﺬَﺍ ﻗَﺎﻟَﺖْ ﻫُﻮَ ﻣِﻦْ ﻋِﻨْﺪِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻳَﺮْﺯُﻕُ ﻣَﻦْ ﻳَﺸَﺎﺀُ ﺑِﻐَﻴْﺮِ ﺣِﺴَﺎﺏٍ { ‏[ ﺁﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ : 37‏] যখনই যাকারিয়া (মসজিদের) মেহরাবের মধ্যে তার কাছে আসতেন তখনই কিছু খাবার দেখতে পেতেন। জিজ্ঞেস করতেন ‘মারইম’ ! এসব খাবার তোমার কাছে কোথা থেকে এলো? তিনি বলতেন, এসব আল্লাহর নিকট থেকে আসে। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বেহিসাব রিযিক দান করেন। সূরা আল ইমরান-৩৭। } ﻭَﻟَﺎ ﺗُﺒَﺎﺷِﺮُﻭﻫُﻦَّ ﻭَﺃَﻧْﺘُﻢْ ﻋَﺎﻛِﻔُﻮﻥَ ﻓِﻲ ﺍﻟْﻤَﺴَﺎﺟِﺪِ ﺗِﻠْﻚَ ﺣُﺪُﻭﺩُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻓَﻠَﺎ ﺗَﻘْﺮَﺑُﻮﻫَﺎ ﻛَﺬَﻟِﻚَ ﻳُﺒَﻴِّﻦُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺁﻳَﺎﺗِﻪِ ﻟِﻠﻨَّﺎﺱِ ﻟَﻌَﻠَّﻬُﻢْ ﻳَﺘَّﻘُﻮﻥَ { ‏[ ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ : 187 ‏] অর্থ : আর যতক্ষন তোমরা এতেকাফ অবস্থায় মসজিদে অবস্থান কর, ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিশো না। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক বেঁধে দেয়া সীমা। অতএব, এর কাছেও যেও না। এমনিভাবে বর্ণনা করেন আল্লাহ নিজের আয়াতসমূহ মানুষের জন্য, যাতে তারা বাঁচতে পারে। সূরা বাকারা-১৮৭। ❁ প্রমাণ্যতা : উক্ত তিনটি আয়াতের মাঝে মহান আল্লাহ কোন এতেকাফের কথা নির্ধারণ করেন বলেন নি, তাইতো মুজতাহেদ ও মুহাদ্দেসগণ বলেন মানত ও মাহে রমজান ব্যতীত অন্য সময় এতেকাফ করা মুস্তাহাব বা নফল। যা মুসল্লি ও তাবলীগের সাথীগণের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আর হযরত মারয়াম (আ.) এর আয়তটিও উল্লেখ রয়েছে যে, তিনি মসজিদের মেহরাবের মাঝে এতেকাফ ছিলেন যা প্রসিদ্ধ বিষয়। ✏ হাদীস এর মাঝে রাসূল (সা.) বলেন- ﺍﻟﺠﺎﻣﻊ ﺍﻟﺼﻐﻴﺮ ﻭﺯﻳﺎﺩﺗﻪ ‏( ﺹ : 12230 ‏) 12230 - ﻣَﻦِ ﺍﻋْﺘَﻜَﻒَ ﺇِﻳﻤَﺎﻧﺎً ﻭَﺍﺣْﺘِﺴﺎﺑﺎً ﻏُﻔِﺮَ ﻟَﻪُ ﻣَﺎ ﺗﻘﺪﻡ ﻣﻦ ﺫﻧﺒﻪ ‏( ﻓﺮ ‏) ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ . অথ : যে ব্যক্তি ঈমানের সহিত সাওয়াবের আশায় এতেকাফ করে আল্লাহ তার পূববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দিবেন। আল জামেউস সগীর-১২২৩০। প্রমাণ্যতা : এধরনের আরো অসংখ্য হাদীস রয়েছে যেখানে মাহে রমজান বা মান্নত এর এতেকাফের কথা উল্লেখ নেই তাহলে নিশ্চয় বুঝা গেলো এটি ত্বিতীয় প্রকারের এতেকাফ তথা নফলসহ সব প্রকারের সাওয়াবের প্রতি অর্পন করা হবে। ✏ আহলে হাদীসদের মহাগুরু শায়খ নাসীর উদ্দীন আলবানী বলেন- ﺇﺭﻭﺍﺀ ﺍﻟﻐﻠﻴﻞ ﻓﻲ ﺗﺨﺮﻳﺞ ﺃﺣﺎﺩﻳﺚ ﻣﻨﺎﺭ ﺍﻟﺴﺒﻴﻞ ‏(/4 139 ‏) ﻭﺯﺍﺩ ﺍﻟﺒﻴﻬﻘﻰ : " ........... , ﻭﻻ ﺍﻋﺘﻜﺎﻑ ﺇﻻ ﻓﻰ ﻣﺴﺠﺪ ﺟﻤﺎﻋﺔ , ﻭﺍﻟﺴﻨﺔ ﻓﻴﻤﻦ ﺍﻋﺘﻜﻒ ﺃﻥ ﻳﺼﻮﻡ ." ﻗﻠﺖ : ﻭﺇﺳﻨﺎﺩﻩ ﺻﺤﻴﺢ . ❑ ইমাম বায়হাকী বর্ণনা করেন যে, এতেকাফ অবশ্যই এমন মসজিদে হতে হবে। যাতে জামাত অনুষ্ঠিত হয়, আর এতেকাফ অবস্থায় রোজা রাখা সুন্নাত। লিখক (শায়খ আলবানী বলেন) হাদীসটি সহীহ। ❖ প্রমাণ্যতা : দেখুন আহলে হাদীস ভাইগণ বলেন, মাহে রমজানের শেষ দশ দিন এতেকাফ করা ব্যতীত অন্য কোন প্রকারের এতেকাফ করার প্রমাণ নেই। এখন আমার কথা হলো আলবানী সাহেব উক্ত আলোচনায় বলেছেন ‘‘এতেকাফ অবস্থায় রোজা রাখা সুন্নাত’’ তাহলে কি তাদের নিকেটে মাহে রমজানের রোজা রাখা সুন্নাত? না কি ফরজ? যদি বলেন সুন্নাত তাহলে আপনি কোরআন বিরোধী। কেননা আল্লাহ কোরআনে বলেন-{ ﻛُﺘِﺐَ ﻋَﻠَﻴْﻜُﻢُ ﺍﻟﺼِّﻴَﺎﻡُ { ‏[ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ : 183 ] তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে। বাধ্য হয়ে বলতে হবে ফরজ। এখন আসুন তাহলে উক্ত হাদীসে ‘‘এতেকাফ অবশ্যই এমন মসজিদে হতে হবে যাতে জামাত অনুষ্ঠিত হয়, আর এতেকাফ অবস্থায় রোজা রাখা সুন্নাত।’’ দ্বারা বুঝা গেলো এতেকাফ যে কোন সময় হতে পারে চাই তা একদিনের জন্য হোক অথবা তার চেয়ে কম সময়ের জন্য। উক্ত আলোচনা থেকে বুঝা গেলো শায়খ আলবানী নিজেই এতেকাফ তিন প্রকারের প্রবক্তা ছিলেন। তাহলে এখন থেকে যেন আহলে হাদীস ভাইগণ নিজ মন্তব্য ও মতামত পরিবর্তন করে সঠিক আকিদা গ্রহণ করে। ইরওয়াউল গালীল লিল আলবানী-৪/১৩৯। ❑ উল্লেখ্য যে মুজতাদের, ফুকাহা ও মুহাদ্দীসগণ, সহীহ বুখারীর প্রথম হাদীস ‘‘ সব আমলই নিয়তের উপর নির্ভরশীল’’ এর অনুসারে বলেন এতেকাফের মাঝে নিয়ত আবশ্যক। ░▒▓█► উক্ত মতবাদের ভাইদের প্রতি প্রশ্ন : আপনারা বলেন, এতেকাফ মাত্র এক প্রকার তা হলো মাহে রমজানের শেষ দশ দিন । এখন আসুন আপনারা নিন্ম হাদীসে বর্ণিত এতেকাফ কে কি নামে নাম করণ করবেন? ﺻﺤﻴﺢ ﺍﺑﻦ ﺣﺒﺎﻥ - ﻣﺤﻘﻘﺎ ‏(/8 423 ‏) 3664 - ﺃَﺧْﺒَﺮَﻧَﺎ ﻣُﺤَﻤَّﺪُ ﺑْﻦُ ﻋَﺒْﺪِ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﻦِ ﺍﻟﺴَّﺎﻣِﻲُّ، ﻗَﺎﻝَ : ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﺃَﺣْﻤَﺪُ ﺑْﻦُ ﺣَﻨْﺒَﻞٍ، ﻗَﺎﻝَ : ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻣُﺤَﻤَّﺪُ ﺑْﻦُ ﺃَﺑِﻲ ﻋَﺪِﻱٍّ، ﻋَﻦْ ﺣُﻤَﻴْﺪٍ ﻋَﻦْ ﺃَﻧَﺲِ ﺑْﻦِ ﻣَﺎﻟِﻚٍ ﻗَﺎﻝَ : ﻛَﺎﻥَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﺇِﺫَﺍ ﻛَﺎﻥَ ﻣُﻘِﻴﻤًﺎ ﻳَﻌْﺘَﻜِﻒُ ﺍﻟْﻌَﺸْﺮَ ﺍﻟْﺄَﻭَﺍﺧِﺮَ ﻣِﻦْ ﺭَﻣَﻀَﺎﻥَ، ﻓَﺈِﺫَﺍ ﺳَﺎﻓَﺮَ ﺍﻋْﺘَﻜَﻒَ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻌَﺎﻡِ ﺍﻟْﻤُﻘْﺒِﻞِ ﻋِﺸْﺮِﻳﻦَ ‏(1 ‏) . __________ ‏( 1 ‏) ﺇﺳﻨﺎﺩﻩ ﺻﺤﻴﺢ অর্থ : হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, নিশ্চয় রাসূল (সা.) মুকিম অবস্থায় মাহে রমজানের শেষ দশ দিন এতেকাফ করতেন, আর যদি মুসাফির অবস্থায় থাকেন তাহলে পরবর্তী রমজানে বিশ দিন এতেকাফ করতেন। ইবনে হিব্বান-৮/৪২৩, হাদীস-৩৬৬৪। শায়খ নাসির উদ্দীন আলবানী উক্ত হাদীসকে সহীহ বলে মন্তব্য করেছেন। সিলসিলাতুস সহীহা-৩/৩৯৯, হাদীস-১৪১০। আল্লামা সাফরীনী আল হাম্বলী বলেন হাদীসটি হাসান। শারহু সোলাসিয়াতুল মুসনাদ-১/৬৩২। সব অবস্থায় হাদীসটি প্রমাণযোগ্য। ✏ এখন সালাফী ভাইদের প্রতি প্রশ্ন হলো ‘‘পরবর্তী রমজানে বিশ দিন এতেকাফ করতেন।’’ এটি কোন তরীকার এতেকাফ? জানিয়ে বাধিত করবেন। কেয়ামত পর্যন্ত সময় দেয়া হলো। চলবেই ইনশাআল্লাহ ✍ ইতি মুফতী মো. ছানা উল্লাহ

রচনা। নারী স্বাধীনতা। লেখক,মুফতী,মুফিদ। ☛একজন সুন্দরী মেয়েকে ঘর থেকে বাহির করে এনে দুই পুরুষের মাঝখানে রিক্সায় বসতে দেয়া কি নারী স্বাধীনতা ? ☛ বন্ধু ছাড়া লাইফ ইম্পসিবল স্লোগান দিতে গিয়ে একজন পুরুষকে জড়িয়ে ধরে ফটোসেশন করা কি নারী স্বাধীনতা ? নারী পুরুষ অবাদ মেলামিশার নামিই কি নারী স্বাধীনতা। এক নারী অন্য নারীর সভ্রম হানি করার পাইতারা করাই কি নারীর স্বাধীনতা। স্বামী স্ত্রীর পরস্পরে বিশেষ করে স্ত্রী স্বামীরর কথাকে বা পরিবারের কথাকে নামানার নামিই কি নারী স্বাধীনতার অধিকার। নিজের সভ্রম কোন পর পুরুষের কাছে বিকিয়ে দেওয়ায় কি নারী স্বাধীনতা। নিজ সম্মানী অঙ্গ সমুহ কে নারীরা প্রকাশ করাই কি নারী স্বাধীনতা। তাহলেতো পুর্ব যোগের নারী পুরুষেরাই সর্বউচ্চময়ী স্বাধীনতাকামি আধুনিকতার অধীকারি ছিল কারন তাহারা উলঙ্গ থাকিত কোন পার্থক্য ছিলনা। ☛ বিলবোর্ড থেকে শুরু করে পণ্যের অ্যাডে নারীর দেহ উপস্থাপন করে পণ্যের মত নারীকে পণ্য বানিয়ে প্রোডাক্টের প্রচারণা চালানো কি নারী স্বাধীনতা ??? ☛ ঘর ফেলে শাহবাগে সারা রাত পুরুষদের সাথে রাত কাটানো কি নারী স্বাধীনতা!! ☛ সবচেয়ে বড় কথা যারা নারী স্বাধীনতা নিয়ে তাফালিং করে তাদের চারিত্রিক গুণাবলী দেখলেই বোঝা যায় তারা কেমন নারী স্বাধীনতা চাই !! ☛ পাগল নিজেও পাগলের সুখ বোঝে কিন্তু ( কথিত ) নারী বোঝে না তার প্রকৃত সম্মান- অধিকার-স্বাধীনতা ! ☛ আমার নারী বোনদের উদ্দেশ্যে একটা কথা বলে রাখিঃ "এরা যতোক্ষণ পর্যন্ত আপনার শরীরের ব্যবচ্ছেদ করতে পারবে না ততোক্ষণ পর্যন্ত এরা আপনার জন্য নারীবাদী। আর যখন আপনার শরীরের চামরা ভোঁতা হয়ে যাবে, আপনার রূপের বাহাদুরি হারিয়ে যাবে, তখন তারা আপনাকে ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে দিবে।" ☛ তাই, কথিত নারীবাদীরা যেন আমাদের ভুল বুঝিয়ে ইসলাম থেকে দূরে ঠেলে নিয়ে না যায় ৷ তারা চায়, আধুনিকতার নামে নারীদের সতীত্ব নষ্ট করতে । আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝ দান করুন। আমিন।

রবিবার, ২৪ মে, ২০১৫

৩১৩ বদরী সাহাবীর নাম। রাজিয়াল্লাহু আনহুওম ওয়ারাজু আনহু। ****************** যারা ভাগ্যবান তারাই পড়বেন , সেইভ করে রাখবেন ,প্রচার করবেন। মুহাজির সাহাবীঃ ------------ ১. হযরত আবু বকর (রাঃ) ২. হযরত উমর ফারুক (রাঃ) ৩. হযরত উসমান (রাঃ) ৪. হযরত আলী মোর্তাজা (রাঃ) ৫. হযরত হামজা (রাঃ) ৬. হযরত যায়েদ বিন হারেছা (রাঃ) ৭. হযরত আবু কাবশাহ সুলাইম (রাঃ) ৮. হযরত আবু মারছাদ গানাভী (রাঃ) ৯. হযরত মারছাদ বিন আবু মারছাদ (রাঃ) ১০. হযরত উবাইদা বিন হারেছ (রাঃ) ১১. হযরত তোফায়েল বিন হারেছ (রাঃ) ১২. হযরত হুসাইন বিন হারেছ (রাঃ) ১৩. হযরত আউফ বিন উসাসা (রাঃ) ১৪. হযরত আবু হুযায়ফা (রাঃ) ১৫. হযরত ছালেম (রাঃ) ১৬. হযরত সুহইব বিন সিনান (রাঃ) ১৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাহাশ (রাঃ) ১৮. হযরত উক্বাশা বিন মিহসান (রাঃ) ১৯. হযরত শুজা’ বিন ওহাব (রাঃ) ২০. হযরত ওতবা বিন রবীআহ (রাঃ) ২১. হযরত ইয়াযীদ বিন রুকাইশ (রাঃ) ২২. হযরত আবু সিনান (রাঃ) ২৩. হযরত সিনান বিন আবু সিনান (রাঃ) ২৪. হযরত মুহরিয বিন নাজলা (রাঃ) ২৫. হযরত রবীআ’ বিন আক্সাম (রাঃ) ২৬. হযরত হাতেব বিন আমর (রাঃ) ২৭. হযরত মালেক বিন আমর (রাঃ) ২৮. হযরত মিদ্লাজ বিন আমর (রাঃ) ২৯. হযরত সুওয়ায়েদ ইবনে মাখশী (রাঃ) ৩০. হযরত উৎবা বিন গাযওয়ান (রাঃ) ৩১. হযরত জুবাইর বিন আউওয়াম (রাঃ) ৩২. হযরত হাতেব বিন আবি বালতাআহ (রাঃ) ৩৩. হযরত সা’দ বিন খাওলা (রাঃ) ৩৪. হযরত মুসআব বিন উমায়ের (রাঃ) ৩৫. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ) ৩৬. হযরত আঃ রহমান বিন আউফ (রাঃ) ৩৭. হযরত সা’দ বিন আবু উবায়দা (রাঃ) ৩৮. হযরত উমায়ের বিন আবিওয়াক্কাস (রাঃ) ৩৯. হযরত মিক্বদাদ বিন আমর (রাঃ) ৪০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ (রাঃ) ৪১. হযরত মাসউদ বিন রাবীআ (রাঃ) ৪২. হযরত যুশ্ শিমালাইন (রাঃ) ৪৩. হযরত খাব্বাব বিন আরাত (রাঃ) ৪৪. হযরত বিলাল বিন রবাহ্ (রাঃ) ৪৫. হযরত আমের বিন ফুহায়রা (রাঃ) ৪৬. হযরত ছুহাইব বিন সিনান (রাঃ) ৪৭. হযরত তালহা বিন উবাইদুল্লাহ্ (রাঃ) ৪৮. হযরত আবু সালমা বিন আব্দুল আসাদ (রাঃ) ৪৯. হযরত শাম্মাস বিন উসমান (রাঃ) ৫০. হযরত আকরাম বিন আবুল আকরাম (রাঃ) ৫১. হযরত আম্মার বিন ইয়াছির (রাঃ) ৫২. হযরত মুআত্তিব বিন আউফ (রাঃ) ৫৩. হযরত যায়েদ ইবনে খাত্তাব (রাঃ) ৫৪. হযরত আমর বিন সুরাকা (রাঃ) ৫৫. হযরত ওয়াকেদ বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ) ৫৬. হযরত খাওলা বিন আবু খাওলা (রাঃ) ৫৭. হযরত আমের বিন রবীআহ (রাঃ) ৫৮. হযরত আমের বিন হারিছ (রাঃ) ৫৯. হযরত আমের বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ) ৬০. হযরত খালেদ বিন বুকাইর (রাঃ) ৬১. হযরত ইয়ায বিন গানাম (রাঃ) ৬২. হযরত সাঈদ বিন যায়েদ (রাঃ) ৬৩. হযরত উসমান বিন মাজউন (রাঃ) ৬৪. হযরত সাইব বিন উসমান (রাঃ) ৬৫. হযরত কুদামা বিন মাজউন (রাঃ) ৬৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাজউন (রাঃ) ৬৭. হযরত মা’মার বিন হারেছ (রাঃ) ৬৮. হযরত আবু উবায়দা ইবনুল জাররাহ (রাঃ) ৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন মাখ্রামা (রাঃ) ৭০. হযরত খাব্বাব মাওলা উৎবা বিন গযওয়ান (রাঃ) ৭১. হযরত আবুস্ সাইব উসমান বিন মাজউন (রাঃ) ৭২. হযরত আমর বিন আবু সারাহ (রাঃ) ৭৩. হযরত সাকাফ বিন আমর (রাঃ) ৭৪. হযরত মুজায্যার বিন যিয়াদ (রাঃ) ৭৫. হযরত খাব্বাব ইবনুল মুনযির (রাঃ) ৭৬. হযরত উমায়ের বিন আবী ওয়াক্কাছ (রাঃ) ৭৭. হযরত মিকদাদ বিন আমর (রাঃ) ৭৮. হযরত নোমান বিন আসার বিন হারেস (রাঃ) ৭৯. হযরত মিহ্জা’ মাওলা উমর ফারুক (রাঃ) ৮০. হযরত ওহাব বিন আবী সারাহ (রাঃ আনসার সাহাবীঃ -------------- ৮১. হযরত সা’দ বিন মুআজ (রাঃ) ৮২. হযরত আমর বিন মুআজ (রাঃ) ৮৩. হযরত হারেস বিন আউস (রাঃ) ৮৪. হযরত হারেস বিন আনাস (রাঃ) ৮৫. হযরত আব্বাদ বিন বিশর (রাঃ) ৮৬. হযরত সালামা বিন সাবেত (রাঃ) ৮৭. হযরত হারেস বিন খাযামা (রাঃ) ৮৮. হযরত মুহাম্মদ বিন মাসলামা (রাঃ) ৮৯. হযরত সালামা বিন আসলাম (রাঃ) ৯০. হযরত উবায়েদ বিন তাইয়িহান (রাঃ) ৯১. হযরত কাতাদা বিন নোমান (রাঃ) ৯২. হযরত উবায়েদ বিন আউস (রাঃ) ৯৩. হযরত নসর বিন হারেস (রাঃ) ৯৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন তারেক (রাঃ) ৯৫. হযরত আবু আব্স বিন জব্র (রাঃ) ৯৬. হযরত আবু বুরদাহ্ হানী বিন নিয়্যার (রাঃ) ৯৭. হযরত আসেম বিন সাবেত (রাঃ) ৯৮. হযরত মুআত্তিব বিন কুশাইর (রাঃ) ৯৯. হযরত আমর বিন মা’বাদ (রাঃ) ১০০. হযরত সাহল বিন হুনাইফ (রাঃ) ১০১. হযরত মুবাশ্শির বিন আব্দুল মুনযির (রাঃ) ১০২. হযরত রিফাআ বিন আঃ মুনযির (রাঃ) ১০৩. হযরত খুনাইস বিন হুযাফা (রাঃ) ১০৪. হযরত আবু সাবরা কুরাইশী (রাঃ) ১০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সালামা (রাঃ) ১০৬. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সুহাইল (রাঃ) ১০৭. হযরত সা’দ বিন মুআয (রাঃ) ১০৮. হযরত উমায়ের বিন আউফ (রাঃ) ১০৯. হযরত আমের বিন সালামা (রাঃ) ১১০. হযরত ছফওয়ান বিন ওহাব (রাঃ) ১১১. হযরত ইয়ায বিন বুকাইর (রাঃ) ১১২. হযরত সা’দ বিন উবায়েদ (রাঃ) ১১৩. হযরত উওয়াইম বিন সায়েদাহ (রাঃ) ১১৪. হযরত রাফে বিন আনজাদা (রাঃ) ১১৫. হযরত উবায়েদ বিন আবু উবয়েদ (রাঃ) ১১৬. হযরত সা’লাবা বিন হাতেব (রাঃ) ১১৭. হযরত আবু লুবাবাহ আব্দুল মুনযির (রাঃ) ১১৮. হযরত হারেস বিন হাতেব (রাঃ) ১১৯. হযরত আসেম বিন আদী (রাঃ) ১২০. হযরত আনাছ বিন কাতাদা (রাঃ) ১২১. হযরত মাআন বিন আদী (রাঃ) ১২২. হযরত সাবেত বিন আকরাম (রাঃ) ১২৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন ছাহল (রাঃ) ১২৪. হযরত যায়েদ বিন আসলাম (রাঃ) ১২৫. হযরত রিব্য়ী বিন রাফে’ (রাঃ) ১২৬. হযরত সা’দ বিন যায়েদ (রাঃ) ১২৭. হযরত সালমা বিন সালামা (রাঃ) ১২৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন যায়েদ (রাঃ) ১২৯. হযরত আসেম বিন কায়েস (রাঃ) ১৩০. হযরত আবুস্ সয়্যাহ বিন নোমান (রাঃ) ১৩১. হযরত আবু হাব্বাহ বিন আমর (রাঃ) ১৩২. হযরত হারেস বিন নোমান (রাঃ) ১৩৩. হযরত খাওয়াত বিন যুবাইর (রাঃ) ১৩৪. হযরত মুনযির বিন মুহাম্মদ (রাঃ) ১৩৫. হযরত আবু আকীল আব্দুর রহমান (রাঃ) ১৩৬. হযরত আবু দুজানা (রাঃ) ১৩৭. হযরত সা’দ বিন খায়সামা (রাঃ) ১৩৮. হযরত মুনযির বিন কুদামা (রাঃ) ১৩৯. হযরত মালেক বিন কুদামা (রাঃ) ১৪০. হযরত হারেস বিন আরফাজা (রাঃ) ১৪১. হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ) ১৪২. হযরত মালেক বিন নুমায়লা (রাঃ) ১৪৩. হযরত খারেজা বিন যায়েদ (রাঃ) ১৪৪. হযরত সা’দ বিন রবী’ (রাঃ) ১৪৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন রাওয়াহা (রাঃ) ১৪৬. হযরত বশির বিন সা’দ (রাঃ) ১৪৭. হযরত সিমাক বিন সা’দ (রাঃ) ১৪৮. হযরত সুবাঈ বিন কায়েস (রাঃ) ১৪৯. হযরত আব্বাদ বিন কায়েস (রাঃ) ১৫০. হযরত ইয়াযিদ বিন হারেস (রাঃ) ১৫১. হযরত খোবায়ের বিন য়াসাফ (রাঃ) ১৫২. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস (রাঃ) ১৫৩. হযরত হারিস বিন যিয়াদ (রাঃ) ১৫৪. হযরত তামীম বিন য়াআর (রাঃ) ১৫৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উমায়ের (রাঃ) ১৫৬. হযরত যায়েদ বিন মুযাইন (রাঃ) ১৫৭. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উরফুতাহ্ (রাঃ) ১৫৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন রবী’ (রাঃ) ১৫৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ) ১৬০. হযরত আউস বিন খাওলা (রাঃ) ১৬১. হযরত যায়েদ বিন উবায়েদ (রাঃ) ১৬২. হযরত উকবাহ বিন ওহাব (রাঃ) ১৬৩. হযরত রিফাআহ বিন আমর (রাঃ) ১৬৪. হযরত উসায়ের বিন আসর (রাঃ) ১৬৫. হযরত মা’বাদ বিন আব্বাদ (রাঃ) ১৬৬. হযরত আমের বিন বুকাইর (রাঃ) ১৬৭. হযরত নওফল বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ) ১৬৮. হযরত উবাদা বিন সামেত (রাঃ) ১৬৯. হযরত নোমান বিন মালেক (রাঃ) ১৭০. হযরত সাবেত বিন হায্যাল (রাঃ) ১৭১. হযরত মালেক বিন দুখশুম (রাঃ) ১৭২. হযরত রবী’ বিন ইয়াছ (রাঃ) ১৭৩. হযরত ওয়ারাকা বিন ইয়াছ (রাঃ) ১৭৪. হযরত আমর বিন ইয়াছ (রাঃ) ১৭৫. হযরত আমর বিন কয়েস (রাঃ) ১৭৬. হযরত ফাকেহ বিন বিশ্র (রাঃ) ১৭৭. হযরত নওফল বিন সা’লাবা (রাঃ) ১৭৮. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন সা’লাবা (রাঃ) ১৭৯. হযরত মুনযির বিন আমর (রাঃ) ১৮০. হযরত আবু উসায়েদ মালেক (রাঃ) ১৮১. হযরত মালেক বিন মাসউদ (রাঃ) ১৮২. হযরত আবদে রাব্বিহি (রাঃ) ১৮৩. হযরত কা’ব বিন জাম্মায (রাঃ) ১৮৪. হযরত জমরাহ বিন আমর (রাঃ) ১৮৫. হযরত যিয়াদ বিন আমর (রাঃ) ১৮৬. হযরত হুবাব বিন মুনযির (রাঃ) ১৮৭. হযরত উমায়ের বিন হারাম (রাঃ) ১৮৮. হযরত উমায়ের বিন হুমাম (রাঃ) ১৮৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আমর (রাঃ) ১৯০. হযরত মুআজ বিন আমর (রাঃ) ১৯১. হযরত মুআউওয়াজ বিন আমর (রাঃ) ১৯২. হযরত খাল্লাদ বিন আমর (রাঃ) ১৯৩. হযরত উকবাহ্ বিন আমের (রাঃ) ১৯৪. হযরত সাবেত বিন খালেদ (রাঃ) ১৯৫. হযরত বিশ্র বিন বারা (রাঃ) ১৯৬. হযরত তোফায়েল বিন মালেক (রাঃ) ১৯৭. হযরত তোফায়েল বিন নোমান (রাঃ) ১৯৮. হযরত সিনান বিন সাঈফী (রাঃ) ১৯৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জাদ (রাঃ) ২০০. হযরত উৎবা বিন আব্দুল্লাহ্ (রাঃ) ২০১. হযরত জাব্বার বিন সাখর (রাঃ) ২০২. হযরত খারেজা বিন হিময়ার (রাঃ) ২০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন হুমায়্যির (রাঃ) ২০৪. হযরত ইয়াযিদ বিন মুনযির (রাঃ) ২০৫. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন নোমান (রাঃ) ২০৬. হযরত জহহাক বিন হারেসা (রাঃ) ২০৭. হযরত আসওয়াদ বিন যুরাইক (রাঃ) ২০৮. হযরত মা’বাদ বিন কায়েস (রাঃ) ২০৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কায়েস খালেদ (রাঃ) ২১০. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্দে মানাফ্ (রাঃ) ২১১. হযরত খালিদ বিন কায়েস (রাঃ) ২১২. হযরত সুলাইম বিন আমর (রাঃ) ২১৩. হযরত কুতবা বিন আমের (রাঃ) ২১৪. হযরত আন্তারা মাওলা বনী সুলাইম (রাঃ) ২১৫. হযরত আব্স বিন আমের (রাঃ) ২১৬. হযরত সা’লাবা বিন আনামা (রাঃ) ২১৭. হযরত আবুল য়াসার বিন আমর (রাঃ) ২১৮. হযরত উবাদা বিন কয়েস (রাঃ) ২১৯. হযরত আমর বিন তাল্ক (রাঃ) ২২০. হযরত মুআজ বিন জাবাল (রাঃ) ২২১. হযরত কয়েস বিন মুহ্সান (রাঃ) ২২২. হযরত হারেস বিন কয়েস (রাঃ) ২২৩. হযরত সা’দ বিন উসমান (রাঃ) ২২৪. হযরত উকবা বিন উসমান (রাঃ) ২২৫. হযরত জাকওয়ান বিন আবদে কয়েস (রাঃ) ২২৬. হযরত মুআজ বিন মায়েস (রাঃ) ২২৭. হযরত আয়েজ বিন মায়েজ (রাঃ) ২২৮. হযরত মাসউদ বিন সা’দ (রাঃ) ২২৯. হযরত রিফাআ বিন রাফে’ (রাঃ) ২৩০. হযরত খাল্লাদ বিন রাফে’ (রাঃ) ২৩১. হযরত উবায়েদ বিন যায়েদ (রাঃ) ২৩২. হযরত যিয়াদ বিন লাবীদ (রাঃ) ২৩৩. হযরত ফারওয়াহ বিন আমর (রাঃ) ২৩৪. হযরত আতিয়্যা বিন নুওয়াইরা (রাঃ) ২৩৫. হযরত খলিফা বিন আদী (রাঃ) ২৩৬. হযরত উমারা বিন হায্ম (রাঃ) ২৩৭. হযরত সুরাকা বিন কা’ব (রাঃ) ২৩৮. হযরত হারেসা বিন নোমান (রাঃ) ২৩৯. হযরত সুলাইম বিন কয়েস (রাঃ) ২৪০. হযরত সুহাইল বিন কয়েস (রাঃ) ২৪১. হযরত আদী বিন আবুয্ যাগ্বা (রাঃ) ২৪২. হযরত মাসউদ বিন আউস (রাঃ) ২৪৩. হযরত আবু খুজাইমাহ্ বিন আউস (রাঃ) ২৪৪. হযরত রাফে’ বিন হারেস (রাঃ) ২৪৫. হযরত মুআওয়াজ বিন হারেস (রাঃ) ২৪৬. হযরত নোমান বিন আমর (রাঃ) ২৪৭. হযরত আমের বিন মুখাল্লাদ (রাঃ) ২৪৮. হযরত উসাইমা আশযায়ী (রাঃ) ২৪৯. হযরত ওদীআহ বিন আমর (রাঃ) ২৫০. হযরত আবুল হামরা মাওলা হারেস (রাঃ) ২৫১. হযরত সা’লাবা বিন আমর (রাঃ) ২৫২. হযরত সুহাইল বিন আতীক (রাঃ) ২৫৩. হযরত হারেস বিন আতীক (রাঃ) ২৫৪. হযরত হারেস বিন ছিম্মাহ (রাঃ) ২৫৫. হযরত উবাই বিন কা’ব (রাঃ) ২৫৬. হযরত আনাস বিন মুআজ (রাঃ)] ২৫৭. হযরত আউস বিন সামেত (রাঃ) ২৫৮. হযরত আবু তাল্হা যায়েদ বিন ছাহল (রাঃ) ২৫৯. হযরত হারেসা বিন সুরাকা (রাঃ) ২৬০. হযরত আমর বিন সা’লাবা (রাঃ) ২৬১. হযরত সাবেত বিন খানছা (রাঃ) ২৬২. হযরত আমের বিন উমাইয়াহ্ (রাঃ) ২৬৩. হযরত মুহ্রিয বিন আমের (রাঃ) ২৬৪. হযরত সাওয়াদ বিন গাযিয়্যাহ (রাঃ) ২৬৫. হযরত আবু যায়েদ কয়েস বিন সাকান (রাঃ) ২৬৬. হযরত আবুল আওয়ার বিন হারেস (রাঃ) ২৬৭. হযরত হারাম বিন মিল্হান (রাঃ) ২৬৮. হযরত কয়েস বিন আবী সা’সা (রাঃ) ২৬৯. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন কা’ব (রাঃ) ২৭০. হযরত উসাইমা আসাদী (রাঃ) ২৭১. হযরত আবু দাউদ উমাইর (রাঃ) ২৭২. হযরত সুরাকা বিন আমর (রাঃ) ২৭৩. হযরত কয়েস বিন মাখলাদ (রাঃ) ২৭৪. হযরত নোমান বিন আব্দে আমর (রাঃ) ২৭৫. হযরত জহ্হাক বিন আব্দে আমর (রাঃ) ২৭৬. হযরত সুলাইম বিন হারেস (রাঃ) ২৭৭. হযরত জাবের বিন খালেদ (রাঃ) ২৭৮. হযরত সা’দ বিন সুহাইল (রাঃ) ২৭৯. হযরত কা’ব বিন যায়েদ (রাঃ) ২৮০. হযরত বুজাইর বিন আবি বুজাইর (রাঃ) ২৮১. হযরত ইৎবান বিন মালেক (রাঃ) ২৮২. হযরত মুলাইল বিন ওবারাহ (রাঃ) ২৮৩. হযরত হেলাল বিন মুআল্লাহ (রাঃ) ২৮৪. হযরত আনাছাহ আল হাবাশী (রাঃ) ২৮৫. হযরত বাহ্হাস বিন সালাবা (রাঃ) ২৮৬. হযরত জাব্র বিন আতীক (রাঃ) ২৮৭. হযরত আবু আয়্যুব আনছারী (রাঃ) ২৮৮. হযরত খিরাশ ইবনুস সিম্মাহ (রাঃ) ২৮৯. হযরত খুরাইম বিন ফাতেক (রাঃ) ২৯০. হযরত খুবাইব বিন ইছাফ (রাঃ) ২৯১. হযরত খুবাইব বিন আদী (রাঃ) ২৯২. হযরত খিদাশ বিন কাতাদা (রাঃ) ২৯৩. হযরত খালেদ বিন সুওয়াইদ (রাঃ) ২৯৪. হযরত রাফে’ বিন আল মুআল্লা (রাঃ) ২৯৫. হযরত রুখায়লা বিন সা’লাবা (রাঃ) ২৯৬. হযরত সাব্রা বিন ফাতেক (রাঃ) ২৯৭. হযরত সুহাইল বিন রাফে’ (রাঃ) ২৯৮. হযরত সুওয়াইবিত বিন হারমালা (রাঃ) ২৯৯. হযরত তুলাইব বিন উমাইর (রাঃ) ৩০০. হযরত উবাদা বিন খাশখাশ কুজায়ী (রাঃ) ৩০১. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন জুবাইর বিন নোমান (রাঃ) ৩০২. হযরত আবু সালামা বিন আব্দুল আসাদ (রাঃ) ৩০৩. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন আব্স (রাঃ) ৩০৪. হযরত আব্দুল্লাহ্ বিন উনায়েছ (রাঃ) ৩০৫. হযরত উবাইদ বিন সা’লাবা (রাঃ) ৩০৬. হযরত উমায়ের বিন নিয়ার (রাঃ) ৩০৭. হযরত মালেক বিন আবী খাওলা (রাঃ) ৩০৮. হযরত মালেক বিন কুদামা (রাঃ) ৩০৯. হযরত মুরারা বিন রবী’ (রাঃ) ৩১০. হযরত মাসউদ বিন খাল্দাহ (রাঃ) ৩১১. হযরত মুআজ বিন হারেস (রাঃ) ৩১২. হযরত মা’কিল বিন আলমুনযির (রাঃ) ৩১৩. হযরত নোমান বিন আছার বিন হারেছ (রাঃ)

বৃহস্পতিবার, ২১ মে, ২০১৫

সত্যকথা সত্যপথের দিশারি। ★★★★★★★★★★★ এম সাইফুল ইসলাম খাঁন। ডাঃ জকির নায়েক বলেছেন। Our prophet was a muslim। আমাদের নবীএকজন মুসলিম ছিলেন। আমাদের প্রিয় নবী কী ছিলেন? তিনি কি হানাফী? শাফেয়ী? মালেকী? হাম্বলী ছিলেন? না। তিনি মুসলিম ছিলেন। যেমন পূর্ববর্তী নবীগণ মুসলিম ছিলেন। বিজ্ঞ পাঠক! একটু লক্ষ করুণ! ডাঃজাকির নায়েক প্রশ্ন করেছেন। আমাদের নবী কী ছিলেন? তিনি কী হানাফী, শাফেয়ী, মালেকী , হাম্বলী ছিলেন? তিনি ছিলেন, মুসলমান। আমাদের প্রথম প্রশ্ন হল, নবীজী মুসলমান ছিলেন। তবে কী হানাফী, শাফেয়ী এরা কী মুসলমান নয়? হানাফী , শাফেয়ী... ইত্যাদি এবং মুসলমান হওয়ার মাঝে কোন Contradictionআছে কী? আমরা যদি ডাঃ জাকির নায়েককে জিজ্ঞেস করি, আপনার পিতা কে? তখন কী বলবেন?? তাঁর পিতার নাম বলবেন। সহজ ব্যাপার। এখন নিচের আয়াতটি লক্ষ করুণ! আল্লাহ পাক বলেছেন, ﻣِﻠَّﺔ ﺃﺑﻴﻜﻢ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ তোমাদের পিতা ইবরাহিমের ধর্ম। কুরআনে বলছে, ডাঃ জাকির নায়েকের পিতা ইবরাহিম। রাসূল (সঃ) বিদায় হজ্জ্বের ভাষণে বলেছেন, ﻳﺎ ﺃﻳﻬﺎ ﺍﻟﻨﺎﺱ ! ﺇﻥ ﺭﺑﻜﻢ ﻭ ﺍﺣﺪ ﻭ ﺃﻥ ﺃﺑﺎﻛﻢ ﻭﺍﺣﺪ، ﻛﻠﻢ ﻵﺩﻡ ﻭ ﺁﺩﻡ ﻣﻦ ﺗﺮﺍﺏ “হে মানব সকল! তোমাদের প্রভূ এক, তোমাদের পিতা এক। তোমরা সকলেই আদমের সন্তান।” এ হাদীস থেকে বোঝা গেল, সকলের পিতা একজন। তিনি হলেন হযরত আদম (আঃ) এখন কেউ যদি ডক্টর জাকির নায়েককে প্রশ্ন করে, তোমার পিতা কয়জন? তুমি করিমের ছেলে, তুমি ইবরাহিমের ছেলে, তুমি আদমের ছেলে, তোমার পিতা কয়জন? এ প্রশ্ন করে কেউ যদি উপসংহারে পৌঁছে, তবে? যার অনেক বাপ থাকে, সেই উপসংহার যদি টানে? মাযহাবের বিষয়ে ডাক্তার জাকির নায়েক যেভাবে খুব সহজে উপসংহারে পৌঁছে গেলেন, “আমাদের নবীজী মুসলমান ছিলেন, হানাফী, শাফেয়ী ছিলেন না” তবে কি হানাফী, শাফেয়ী সবাই কি অমুসলিম? নাউযুবিল্লাহ। একজন নিরেট মূর্খ লোকের কাছ থেকে যদি এ প্রশ্নটি হত, তবে আমাদের কোন আপত্তি ছিল না। কিন্তু ডাঃ জাকির নায়েকের মত জ্ঞানী লোক যদি এধরণের কথা বলেন, তবে অবশ্যই সেটা আপত্তিকর। এখন কোন শ্রোতা যদি তাকে প্রশ্ন করেন, “আপনার বাপ কয়জন, আদমের ছেলে, ইবরাহিমের ছেলে আবার আব্দুর রহিমের ছেলে? তিনি কী উত্তর দিবেন? তিনি হয়ত, বলবেন, দেখুন! তিনজনই আমার পিতা। এদের মধ্যে কোন বিস্তর. তফাৎ নেই। হযরত আদম (আঃ) হলেন, আমাদের আদি পিতা। হযরত ইবরাহিম (আঃ) আমাদের ধর্মীয় পিতা। আমার জন্মসূত্রে পিতা হলেন, আব্দুর রহিম। এদের মধ্যে কোন বৈপরিত্ত নেই। তবে এক্ষেত্রে তিনি কেন হানাফী, শাফেয়ী এগুলোর মাঝে এবং মুসলমান হওয়ার মাঝে কিসের এতো বিস্তর তফাৎ খুঁজে পেলেন ??? তবে তার মতে, শাফেয়ী, হানাফী, মালেকী, আহলে হাদীস, সালাফী, তাবলীগী, জামাতী এরা মুসলমান নয় (নাউযুবিল্লাহ) ২. আমরা পূর্বে বনী কুরায়যার ঘটনা উল্লেখ করেছি। একদল সাহাবীকে রাসূল (সঃ) বলেছেন, তোমরা বনী কুরায়য়াতে না পৌঁছে নামায পড়বে না। পথিমধ্যে আসরের ওয়াক্ত হওয়ায় একদল সাহাবী পথেই নামায পড়ে নিলেন। আরেকদল সাহাবী বললেন, আল্লাহর রাসূল আমাদেরকে বনী কুরায়যাতে না পৌঁছে নামায পড়তে নিষেধ করেছেন। সুতরাং তারা সন্ধার পরে বনী কুরায়যাতে পৌঁছে আসরের নামায পড়ে। এখন রাসূল (সঃ) নিকট এ ঘটনা বর্ণনা করা হলে, তিনি কাউকেই কিছু বললেন না। এখন আমাদের প্রশ্ন হল, রাসূল কোন পক্ষে ছিলেন? যারা পথে নামায পড়েছেন, তাদের পক্ষে? না কি যারা বনী কুরায়যাতে পৌঁছে নামায পড়েছে। রাসূল কোন দলে ছিলেন? রাসূল “মুসলমান” হয়ে কোন দলে ছিলেন? ৩. রাসূলের ইন্তেকালের পর বিভিন্ন ধরণের মাসআলা মাসাইলের ক্ষেত্রে যেমন, হযরত আবু বকর ও হযরত উমর কিংবা হযরত আলী কিংবা উমরের মাঝে মতপার্থক্য হয়েছে। এখন কেউ যদি প্রশ্ন করে, রাসূল কোন দলে ছিলেন, উমরের না আবু বকরের? আলীর পক্ষে না উমরের পক্ষে? এধরণের অযৌক্তিক প্রশ্ন করে, মাযহাবের বিরুদ্ধে মানুষের মনে বিদ্বেষ সৃষ্টি করে ইসলাম ও মুসলমানদের লাভ কী??? … … আবার ধরুণ! ডাঃ জাকির নায়েকের একজন শ্রোতা তকে প্রশ্নোত্তর পর্বে কোন মাসআলার সমাধান চাইল। জাকির নায়েক তাকে কুরআন ও সুন্নাহ থেকে মাসআলার সমাধান দিল। সাধারণতঃ তিনি বিভিন্ন ধরণের এধরণের সমাধান দিয়ে থাকেন (?) প্রশ্নকারী লোকটি জাকির নায়েকের দেয়া মাসআলার উপর আমল করা শুরু করল। এখন তৃতীয় কেউ যদি তাকে এসে বলে, তুমি জাকির নায়েকী, নাকি মুসলমান? তুমি মুসলমান না কি জাকির নায়েকের পক্ষে? এখানে জাকির নায়েক যদি কুরআন ও সুন্নাহ সমাধান দিয়ে থাকেন, তবে এখানে কেউ কি বলবে, তুমি ইসলাম ছেড়ে জাকির নায়েকে ধর্মে চলে গেছো?? তুমি মুসলমান না কি জাকির নায়েকী?? ডাঃ জাকির নায়েক বলেছেন, আমাদের নবী মুসলমান ছিলেন। আমরা বলব, তিনি শুধুই মুসলমানই ছিলেন না, সর্বশ্রেষ্ঠ মুসলমান ছিলেন। আমরা তাঁর অনুসারী হয়ে, তাঁর উম্মত হয়ে আল- হামদুলিল্লাহ, সুম্মা আল-হামদুলিল্লাহ আমরা মুসলমান। কিন্তু রাসূল কি শুধুই মুসলমান ছিলেন নাকি তাঁর আরও লেবেল ছিল? ১/রাসূল মু’মিন ছিলেন ২/রাসূল (সঃ)এর বড় লেবেল ছিল, তিনি রাসূলুল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত রাসূল ছিলেন। ৩/মুহাম্মাদ (সঃ) আল্লাহর নবী ছিলেন। ৪. মুহাম্মদ (সঃ) “রাহমাতুল্লিল আলামিন” উভয় জাহানের জন্য রহমত ছিলেন। ৫. মুহাম্মদ (সঃ) কুরায়শী ছিলেন। ৬. মুহাম্মাদ (সঃ) মুহাজির (আল্লাহর পথে হিজরতকারী ) ছিলেন। ৭. মুহাম্মাদ (সঃ) আল্লাহর পথের মুজাহিদ ছিলেন। ৮. মুহাম্মাদ (সঃ) বাশির (সুসংবাদ দাতা) নাযীর (ভীতি প্রদর্শনকারী), সিরাজাম মুনীরা (উজ্জ্বল আলোক বর্তিকা) ছিলেন। সংক্ষেপে এগুলো আমরা উল্লেখ করলাম। এখন প্রশ্ন হল, রাসূলের লেবেল মুসলমান ছিল একথা সত্য, কিন্তু তার অর্থ কী এই যে, তার লেবেল রাসূল ছিল না (নাউযুবিল্লাহ) রাসূল (সঃ) মুহাজির ছিলেন, তাঁর অর্থ কি এই যে, তিনি মুসলমান ছিলেন না? (নাউযুবিল্লাহ) হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) এর লেবেল কতগুলো ছিল? তিনি- ১. মুসলমান ছিলেন। ২. কুরায়শী ছিলেন। ৩. খলিফাতুল মুসলিমীন ছিলেন। ৪. তিনি মুহাজির ছিলেন। কোথাও তো কেউ এ প্রশ্ন উত্থাপন করে নি যে, তিনি মুসলমান ছিলেন না কি খলিফাতুল মুসলিমীন ছিলেন। হযরত উমর (রাঃ) মুসলমান ছিলেন, না কি আমীরুল মু’মিনীন ছিলেন? ডাঃ জাকির নায়েক কি এক্ষেত্রেও প্রশ্ন উত্থাপন করবেন যে, তিনি মুসলমান না কি আমিরুল মু’মিনীন? এক্ষেত্রে যদি প্রশ্ন না আসে তবে, মাযহাবের ক্ষেত্রে কেন এ প্রশ্ন উত্থাপিত হয় যে, তুমি হানাফী না কি মুসলমান???

রচনা। তাকলীদ তথা মাজহাব মানিতেই হবে। ★★★ তাকলীদ করা ওয়াজিব কিভাবে? তাকলীদ যে ওয়াজিব, এটা কুরআনের আয়াত, সহীহ হাদীছ, উম্মতের কর্মপন্থা ও তাফসীরকারকদের উক্তি সমূহ থেকে প্রমাণিত। সাধারণ তাকলীদ হোক বা মুজতাহিদের তাকলীদ হোক উভয়ের প্রমাণ মওজুদ রয়েছে। (নিম্নে ওগুলো উপস্থাপন করা হল।) (১) ﺍِﻫْﺪِ ﻧَﺎﺍﻟﺼِّﺮَﺍﻁَ ﺍﻟْﻤُﺴْﺘَﻘِﻴْﻢَ- ﺻِﺮَﺍﻁَ ﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﺍَﻧْﻌَﻤْﺖَ ﻋَﻠَﻴْﻬِﻢْ অর্থাৎ আমাদেরকে সোজা পথে পরিচালিত কর। ওনাদের পথে যাঁদের প্রতি তুমি অনুগ্রহ করেছ। এখানে সোজা পথ বলতে ওই পথকে বোঝানো হয়েছে, যে পথে আল্লাহর নেক বান্দাগণ চলেছেন। সমস্ত তাফসীর কারক, মুহাদ্দিছ, ফিকহবিদ ওলীউল্লাহ গাউছ কুতুব ও আবদাল হচ্ছেন আল্লাহর নেক বান্দা। তারা সকলেই মুকাল্লিদ বা অনুসারী ছিলেন। সুতরাং তাকলীদই হলো সোজা পথ। কোন মুহাদ্দিছ, মুফাসসির ও ওলী লা-মাযহাবী ছিলেন না। লা-মাযহাবী হলো ঐ ব্যক্তি যে মুজতাহিদ না হয়েও কারো অনুসারী নয়। অবশ্য মুজতাহিদ হয়ে কারো অনুসরণ না করলে তাকে লা- মাযহাবী বলা যাবে না। কেননা মুজতাহিদের জন্য তাকলীদ নিষিদ্ধ। (২) ﻟَﺎﻳُﻜَﻠِّﻒُ ﺍﻟﻠﻪُ ﻧَﻔْﺴًﺎ ﺍِﻟَّﺎ ﻭُﺳْﻌَﻬَﺎ (আল্লাহ তা’আলা কারো উপর ক্ষমতার অতিরিক্ত দায়িত্ব অর্পন করেন না) এ আয়াত থেকে বোঝা গেল, আল্লাহ তা’আলা কারো উপর সাধ্যাতীত কার্যভার চাপিয়ে দেন না। সুতরাং যে ব্যক্তি ইজতিহাদ করতে পারে না, কুরআন থেকে মাসাইল বের করতে পারে না, তার দ্বারা তাকলীদ না করিয়ে প্রয়োজনী সমস্যার সমাধান বের করানো তার উপর ক্ষমতা বহির্ভূত কার্যভার চাপানোর নামান্তর। যখন গরীবের উপর যাকাত ও হজ্জ ফরয নয়, তখন অজ্ঞ লোকের মাসাইল বের করার কোন প্রয়োজন থাকতে পারে কি? (৩) ﻭَﺍﻟﺴَّﺎﺑِﻘُﻮْﻥَ ﺍﻟْﺎَﻭَّﻟُﻮْﻥَ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻤُﻬَﺎﺟِﺮِﻳْﻦَ ﻭَﺍﻟْﺎَﻧْﺼَﺎﺭِ ﻭَﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﺍﺗَّﺒِﻌُﻬُﻢْ ﺑِﺎِﺣْﺴَﺎﻥٍ ﺭَﺿِﻰَ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻨْﻬُﻢْ ﻭَﺭَﺿُﻮْﺍﻋَﻨْﻪُ (যে সকল মুহাজির এবং আনসার অগ্রগামি যারা প্রাথমিক পর্যায়ে সঠিক পথে অগ্রসর হয়েছেন এবং পরবর্তী পর্যায়ে যারা সৎ উদ্দেশ্যে পূর্ববর্তীদের অনুগামী হয়েছেন, আল্লাহ তা’আলা তাদের সকলের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারাও তার (আল্লাহর) প্রতি সন্তুষ্ট।) বোঝা গেল যে, যারা মুহাজির ও আনসারগণের অনুসরণ বা তাকলীদ করেন, আল্লাহ তাদের উপর সন্তুষ্ট। এখানেও তাকলীদের কথা ব্যক্ত করা হয়েছে। (৪) ﺍَﻃِﻴْﻌُﻮﺍ ﻟﻠﻪَ ﻭَﺍَﻃِﻴْﻌُﻮﺍ ﺍﻟﺮَّﺳُﻮْﻝَ ﻭَﺍُﻭﻟِﻰ ﺍﻟْﺎَﻣْﺮِ ﻣِﻨْﻜُﻢْ (আল্লাহর আনুগত্য কর, তাঁর রসুলের আনুগত্য কর এবং তোমাদের মধ্যে যারা আদেশ প্রদানকারী রয়েছে, তাদেরও।) এ আয়াতে তিনটি সত্বার আনুগত্যের নির্দেশ দেয়া হয়েছে- (১) আল্লাহর (কুরআনের) আনুগত্য, (২) রসুলের (হাদীছের) আনুগত্য এবং (৩) আদেশ দাতাগণের (ফিকহাবিদ মুজতাহিদ আলিমগণ) আনুগত্য। লক্ষ্যণীয় যে, উক্ত আয়াতে- ﺍَﻃِﻴْﻌُﻮْﺍ (আতীউ) শব্দটি দু’বার ব্যবহৃত হয়েছে আল্লাহর জন্য একবার এবং রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) ও আদেশ প্রদানকারীদের জন্য একবার। এর রহস্য হলো আল্লাহ যা হুকুম করবেন, শুধু তাই পালন করা হবে, তার কর্ম কিংবা নীরবতার ক্ষেত্রে আনুগত্য করা যাবে না। তিনি কাফিরদেরকে আহার দেন, কখনও কখনও তাদেরকে বাহ্যিকভাবে যুদ্ধে জয়ী করান। তারা কুফরী করলেও সাথে সাথে শাস্তি দেন না। এ সব ব্যাপারে আমরা আল্লাহকে অনুসরণ করতে পারি না। কেননা এতে কাফিরদেরকে সাহায্য করা হয়। কিন্তু নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) ও মুজতাহিদ ইমামের প্রত্যেকটি হুকুমে, প্রত্যেকটি কাজে, এমন কি যে সমস্ত ক্ষেত্রে তাঁরা নীরবতা অবলম্বন করেন, সে সমস্ত ক্ষেত্রেও তাদের আনুগত্য করা যায়। এ পার্থক্যের জন্য ﺍَﻃِﻴْﻌُﻮْﺍ শব্দটি দু’বার ব্যবহৃত হয়েছে। যদি কেউ বলে ﺍُﻭْﻟِﻰ ﺍﻟْﺎَﻣْﺮِ (উলীল আমর) দ্বারা ইসলামী শাসন কর্তাকে বোঝানো হয়েছে, এতে উপরোক্ত বক্তব্যে কোন রূপ তারতম্য ঘটবে না। কেননা শুধু শরীয়ত সম্মত নির্দেশাবলীতেই শাসনকর্তার আনুগত্য করা হবে, শরীয়ত বিরোধী নির্দেশাবলীর ক্ষেত্রে আনুগত্য করা হবে না। ইসলামী শাসনকর্তা হচ্ছেন কেবল হুকুম প্রয়োগকারী। তাঁকে শরীয়তের যাবতীয় আহকাম মুজতাহিদ আলিমগণের নিকট থেকে জেনে নিতে হবে। দেখা যাচ্ছে, আসল আদেশ প্রদানকারী হচ্ছেন ফিকহবিদ। ইসলামী সুলতান ফিকহবিদ আলিমের বর্ণিত অনুশাসন জারী করেন মাত্র। সমস্ত প্রজাদের হাকিম বাদশাহ হলেও বাদশাহের হাকিম হচ্ছেন মুজতাহিদ আলিম। শেষ পর্যন্ত ﺍُﻭْﻟِﻰ ﺍﻟْﺎَﻣْﺮِ (উলিল আমর) হলেন মুজতাহিদ আলিমগণই। ﺍُﻭْﻟِﻰ ﺍﻟْﺎَﻣْﺮِ (উলীল আমর) বলতে যদি কেবল ইসলামী বাদশাহ ধরে নেয়া হয়, তাতেও তাকলীদ প্রমাণিত হয়। আলিমের না হলেও অন্ততঃ বাদশাহের তাকলীদতো প্রমাণিত হয়। মনে রাখতে হবে যে, এ আয়াতে আনুগত্য বলতে শরীয়তের আনুগত্য বোঝানো হয়েছে। এ আয়াতে এ বিষয়ের প্রতিও পরোক্ষ ইঙ্গিত রয়েছে যে অনুশাসন তিন রকমের আছে, কতগুলো সরাসরি কুরআন থেকে সুস্পষ্টরূপে প্রমাণিত। যেমন অন্তঃসত্ত্বা নয়, এমন মহিলার স্বামী মারা গেলে, তাকে চার মাস দশদিন ‘ইদ্দত’ পালন করতে হয়, এদের প্রতি আল্লার নির্দেশ ﺍَﻃِﻴْﻌُﻮْﺍ ﺍﻟﻠﻪَ (আতীউল্লাহ) থেকে এ অনুশাসন গৃহীত হয়েছে। আর কতগুলো অনুশাসন সরাসরি হাদীছ থেকে স্পষ্টরূপে প্রমাণিত। উদাহরণ স্বরূপ, সোনা-রূপা নির্মিত অলংকার ব্যবহার পুরুষের জন্য হারাম। এ ধরনের অনুশাসন মেনে চলার জন্য ﺍَﻃِﻴْﻌُﻮْﺍ ﺍﻟﺮَّﺳُﻮْﻝُ (আতীউর রসুল) বলা হয়েছে। আর কতকগুলো অনুশাসন আছে যেগুলো স্পষ্টভাবে কুরআন বা হাদীছ থেকে প্রতীয়মান হয় না। যেমন স্ত্রীর সঙ্গে পায়ুকামে লিপ্ত হওয়ার ব্যাপারটি অকাট্যভাবে হারাম হওয়ার বিধান। এ ধরনের অনুশাসন মেনে চলার জন্য ﺍُﻭْﻟِﻰ ﺍﻟْﺎَﻣْﺮِ ﻣِﻨْﻜُﻢْ (উলীল আমরে মিনকুম) বলা হয়েছে। এ তিন রকম শরীয়ত বিধির জন্য তিনটি আদেশ দেয়া হয়েছে। (৫) ﻓَﺎﺳﻠُﻮْﺍ ﺍَﻫْﻞَ ﺍﻟﺬِّﻛْﺮِ ﺍِﻥْ ﻛُﻨْﺘُﻢْ ﻟَﺎ ﺗَﻌْﻠَﻤُﻮْﻥَ (হে লোক সকল! তোমাদের যদি জ্ঞান না থাকে জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞাসা কর।) এ আয়াত থেকে বোঝা গেল যে, যে বিষয়ে অবহিত নয়, সে যেন সে বিষয়ে জ্ঞানীদের নিকট থেকে জেনে নেয়। যে সব গবেষণালব্ধ মাসাইল বের করার ক্ষমতা আমাদের নেই, ঐগুলো মুজতাহিদগনের নিকট থেকে জিজ্ঞাসা করে জেনে নিতে হবে। কেউ কেউ বলেন যে, এ আয়াতে ঐতিহাসিক ঘটনাবলী জেনে নেয়ার কথাই ব্যক্ত করা হয়েছে, এর পূর্ববর্তী আয়াত থেকেও এটাই প্রতীয়মান হয়। কিন্তু এ ধারণা সঠিক নয়। কেননা এ আয়াতের শব্দগুলো বিশেষিত বা শর্তযুক্ত নয়। আর না জানাটাই হলো জিজ্ঞাসা করার মূল কারণ। সুতরাং যে বিষয়ে আমরা জানি না, সেটা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা একান্ত প্রয়োজন। (৬) ﻭَﺍﺗَّﺒِﻊْ ﺳَﺒِﻴْﻞَ ﻣَﻦْ ﺍَﻧَﺎﺏَ ﺍِﻟَﻰَّ (যিনি আমার দিকে (আল্লাহর দিকে) রুজু করেছেন তার পদাঙ্ক অনুসরন কর।) এ আয়াত থেকে এও জানা গেল যে আল্লাহর দিকে ধাবিত ব্যক্তিবর্গের অনুসরণ (তাকলীদ) করা আবশ্যক। এ হুকুমটাও ব্যাপক, কেননা আয়াতের মধ্যে বিশেষত্ব জ্ঞাপক কোন কিছুর উল্লেখ নেই। (৭) ﻭَﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﻳَﻘُﻮْﻟُﻮْﻥَ ﺭَﺑَّﻨَﺎ ﻫَﺐْ ﻟَﻨَﺎ ﻣِﻦْ ﺍَﺯْﻭَﺍﺟِﻨَﺎ ﻭَﺫُﺭِّﻳَّﺎﺗِﻦَﺍ ﻗُﺮَّﺓَ ﺍَﻋْﻴُﻦٍ ﻭﺟْﻌَﻠْﻨَﺎ ﻟِﻠْﻤُﺘَّﻘِﻴْﻦَ ﺍِﻣَﺎﻣًﺎ এবং তাঁরা আরয করেন- হে আমাদের প্রভু! আমাদের স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের দ্বারা আমাদের চোখ জুড়িয়ে দাও এবং আমাদেরকে পরহেযগারদের ইমাম বানিয়ে দাও। ‘তাফসীরে মাআলিমুত তানযীলে’ এ আয়াতের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে। ﻓَﻨَﻘْﺘَﺪِﻯْ ﺑِﺎﻟْﻤُﺘَّﻘِﻴْﻦَ ﻭَﻳَﻘْﺘَﺪِﻯ ﺑِﻨَﺎ ﺍﻟْﻤُﺘَّﻘُﻮْﻥَ অর্থাৎ যাতে আমরা পারহেযগারদের অনুসরণ করতে পারি, আর পারহেযগারগণও আমাদের অনুসরণ করার সুযোগ লাভ করতে পারেন। এ আয়াত থেকেও বোঝা গেল যে, আল্লাহ ওয়ালাদের অনুসরণ বা তাকলীদ করা একান্ত আবশ্যক। (৮) ﻓَﻠَﻮْﻟَﺎﻧَﻔَﺮَ ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﻓِﺮْﻗَﺔٍ ﻣِﻨْﻬُﻢْ ﻃَﺎﺋِﻔَﺔٌ ﻟِﻴَﺘَﻔَﻘَّﻬُﻮْ ﺍﻓِﻰ ﺍﻟﺪِّﻳْﻦِ ﻭَﻟِﻴُﻨْﺬِﺭُﻭْ ﺍﻗَﻮْ ﻣَﻬُﻢْ ﺍِﺫَﺍ ﺭَﺟَﻌُﻮْﺍ ﺍِﻟَﻴْﻬِﻢْ ﻟَﻌَﻠَّﻬُﻢْ ﻳَﺤْﺬَﺭُﻭْﻥَ (সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে তাদের প্রত্যেক গোত্র হতে একটি দল ধর্মীয় জ্ঞান অন্বেষণের জন্য বের হয়ে পড়তো এবং ফিরে এসে নিজ গোত্রকে ভীতি প্রদর্শন করতো। যাতে গোত্রের অন্যান্য লোকগণ মন্দ, পাপ কার্যাবলী থেকে দুরে সরে থাকতে পারে। এ আয়াত থেকে বোঝা গেল প্রত্যেকের মুজতাহিদ হওয়ার প্রয়োজন নেই। কেউ কেউ ফিকহবিদ হবেন, অন্যরা কথায় ও কর্মে তাঁদের অনুসরন করবে। (৯) ﻭَﻟَﻮْﺭَﺩُّﻭْﻩُ ﺍِﻟَﻰ ﺍﻟﺮَّﺳُﻮْﻝِ ﻭَﺍِﻟﻰ ﺍُﻭْﻟِﻰ ﺍﻟْﺎَﻣْﺮِ ﻣِﻨْﻬُﻢْ ﻟَﻌَﻠِﻤَﻪُ ﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﻳَﺴْﺘَﻨْﺒِﻄُﻮْﻥُﻩَ ﻣِﻨْﻬُﻢْ (এবং যদি এ ক্ষেত্রে তারা রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) ও আদেশদানকারী যোগ্য ব্যক্তিদের প্রতি রুজু করতো তাহলে নিশ্চয় তাদের মাঝে যারা সমস্যার সমাধান বের করার যোগ্যতা রাখেন, তাঁরা এর গুঢ়তত্ত্ব উপলব্ধি করতে পারতেন।) এ আয়াত থেকে পরিষ্কার বোঝা গেল যে, হাদীছ, ঘটলাবলীর খবর ও কুরআনের আয়াত সমূহকে প্রথমে মুজতাহিদ আলিমদের কাছে পেশ করতে হবে। এরপর তাঁরা যে রকম বলবেন, সে ভাবে আমল করতে হবে। শ্রুত খবর থেকে কুরআন-হাদীছের স্থান অনেক উর্ধে। সুতরাং উহাকে মুজতাহিদের কাছে পেশ করা দরকার। (১০) ﻳَﻮْﻡَ ﻧَﺪْﻋُﻮْﺍ ﻛُﻞُّ ﺍُﻧَﺎﺱٍ ﺑِﺎِﻣَﺎﻣِﻬِﻢْ (যে দিন আমি প্রত্যেক দলকে নিজ নিজ ইমাম সহকারে ডাকবো….। তাফসীরে রূহুল বয়ানে’ এর ব্যাখ্যায় লিখা হয়েছে- ﺍَﻭْﻣُﻘَﺪَّﻡٍ ﻓِﻰ ﺍﻟﺪِّﻳْﻦِ ﻓَﻴُﻘَﺎﻝُ ﻳَﺎ ﺣَﻨْﻔِﻰُّ ﻳَﺎﺷَﺎﻓِﻌِﻰُّ (কিংবা ইমাম হচ্ছেন ধর্মীয় পথের দিশারী, তাই কিয়ামতের দিন লোকদিগকে ‘হে হানাফী’ হে সাফেঈ! বলে আহবান করা হবে।) এ থেকে বোঝা গেল, কিয়ামতের দিন প্রত্যেক ব্যক্তিকে তার ইমামের সাথে ডাকা হবে। ডাকা হবে হে হানাফী মতাবলম্বীগণ! হে মালিকী মযহাবের অনুসারীগণ! চলো। এখন প্রশ্ন হলো, যে ইমাম মানেনি, তাকে কার সাথে ডাকা হবে? এ সম্পর্কে সুফীয়ানে কিরাম (রহমতুল্লাহে আলাইহে) বলেন যে, যার ইমাম নেই, তার ইমাম হলো শয়তান। (১১) ﻭَﺍِﺫَﺍﻗِﻴْﻞَ ﻟَﻬُﻢْ ﺍﻣﻨُﻮْﺍ ﻛَﻤَﺎ ﺍَﻣَﻦَ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ ﻗَﺎﻟُﻮْﺍ ﺍَﻧُﺆْﻣِﻦَ ﻛَﻤَﺎ ﺍَﻣَﻦَ ﺍﻟﺴُّﻔْﻬَﺎﺀُ (এবং যখন তাদেরকে বলা হয়- ‘তোমরা ঈমান আন, যেরূপ সত্যিকার বিশুদ্ধ চিত্ত মু’মিনগণ ঈমান এনেছেন। তখন তারা বলে- আমরা কি বোকা ও বেওকুফ লোকদের মত বিশ্বাস স্থাপন করব? বোঝা গেল যে, ঐ ধরনের ঈমানই গ্রহনযোগ্য, যে ঈমান নেক বান্দাগণ পোষণ করেন। অনুরূপ, মাযহাব ওটাই যেটার অনুসারী হচ্ছে নেক বান্দাগণ। উহাই হলো তাকলীদ। তাকলীদ সম্পর্কে মুহাদ্দিছীনের মতামত : প্রখ্যাত হাদীছ গ্রন্থ ‘দারমী’র ﺍﻻﻗﺘﺪﺍﺀ ﺑﺎﻟﻌﻠﻤﺎﺀ (আল ইকতিদাউ বিল উলামা) অধ্যায়ে আছেঃ ﺍَﺧْﺒَﺮْﻧَﺎ ﻳَﻌْﻠﻰ ﻗَﺎﻝَ ﺍَﺧْﺒَﺮْ ﻧَﺎ ﻋَﺒْﺪُ ﺍﻟْﻤَﻠِﻚِ ﻋَﻦْ ﻋَﻄَﺎﺀ ﺍَﻃِﻴْﻌُﻮﺍ ﺍﻟﻠﻪَ ﻭَﺍﻃِﻴْﻌُﻮﺍ ﺍﻟﺮَّﺳُﻮْﻝَ ﻭَﺍُﻟِﻰ ﺍﻟْﺎَﻣْﺮِ ﻣِﻨْﻜُﻢْ ﻗَﺎﻟُﻮْﺍ ﺍُﻭْﻟُﻮﺍﻟْﻌِﻠْﻢِ ﻭَﺍﻟْﻔِﻘْﻪِ অর্থাৎ- আমাদেরকে ইয়া’লা বলেছেন। তিনি বলেন, আমাকে আবদুল মালিক বলেছেন, আবদুল মালিক‘আতা’ থেকে বর্ণনা করেছেন, আল্লাহর আনুগত্য কর, রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ও তোমাদের মধ্যে যারা আদেশ দাতা আছেন, তাদের আনুগত্য কর।’ ‘আতা’ বলেছেন এখানে জ্ঞানী ও ফিকহাবিদগণকে আদেশ প্রদানের অধিকারী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তাফসীরে খাযিনে ﻓَﺎﺳْﺌَﻠُﻮْﺍ ﺍَﻫْﻞَ ﺍﻟﺬِّﻛْﺮِ ﺍِﻥْ ﻛُﻨْﺘُﻢْ ﻟَﺎ ﺗَﻌْﻠَﻤُﻮْﻥَ (যদি তোমরা না জান, জ্ঞানীদের নিকট থেকে জিজ্ঞাসা করিও) আয়াতের ব্যাখ্যায় লিখা হয়েছেঃ ﻓَﺎﺳْﺌَﻠُﻮْﺍ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴْﻦَ ﺍﻟْﻌﻠَﻤِﻴْﻦَ ﻣِﻦْ ﺍَﻫْﻞِ ﺍﻟْﻘُﺮْﺍﻥِ অর্থাৎ তোমরা ঐ সকল মুমিনদের নিকট থেকে জিজ্ঞাসা কর, যারা কুরআনের জ্ঞানে পারদর্শী। তাফসীরে দুররে মানসুরে উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় লিখা হয়েছে- অর্থাৎ ইবনে মারদাওয়াই হযরত আনাস (রহমতুল্লাহে আলাইহে) থেকে বর্ণনা করেছেন, আনাস (রহমতুল্লাহে আলাইহে)বলেছেন আমি হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছি যে, কতেক লোক নামায পড়ে, রোযা রাখে, হজ্বও জিহাদ করে; অথচ তারা মুনাফিক গণ্য হয়। আরয করা হলঃ ইয়া রাসুলাল্লাহে (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) কি কারণে তাদের মধ্যে নিফাক (মুনাফিকী) এসে গেল? প্রত্যুত্তরে হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ ফরমালেন, নিজ ইমামের বিরূপ সমালোচনা করার কারণে। ইমাম কে? এ কথা জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি ইরশাদ ফরমান আল্লাহ তা’আলা বলেছেন- ﻓَﺎﺳْﺌَﻠُﻮْﺍ ﺍَﻫْﻞَ ﺍﻟﺬِّﻛْﺮِ ‏( ﺍﻻﻳﺘﻪ ) অর্থাৎ আয়াতে উল্লেখিত আহলে যিকরকে ইমাম বলা হয়। তাফসীরে সাবীতে সুরা কাহাফের ﻭَﺍﺫْﻛُﺮْ ﺭَﺑَّﻚَ ﺍِﺫَﺍ ﻧَﺴِﻴْﺖَ আয়াতের ব্যাখ্যায় লিপিবদ্ধ আছেঃ অর্থাৎ চার মাযহাব ছাড়া অন্য কোন মাযহাবের তাকলীদ বা অনুসরণ জায়েয নয় যদিও সে মাযহাব সাহাবীদের উক্তি, সহীহ হাদীছ ও কুরআনের আয়াতের সহিত সঙ্গতিপূর্ণ হয়। যে এ চার মাযহাবের কোন একটির অনুসারী নয়, সে পথভ্রষ্ট এবং পথভ্রষ্টকারী। কেননা হাদীছ ও কুরআন কেবল বাহ্যিক অর্থ গ্রহণই হলো কুফরীর মূল। সংশ্লিষ্ট হাদীছ সমূহঃ মুসলিম শরীফের ১ম খন্ডে ৫৪ পৃষ্ঠায় ﺍِﻥَّ ﺍﻟﺪِّﻳْﻦَ ﻧَّﺼِﻴْﺤَﺔُ এর বর্ণনা অধ্যায়ে আছে- ﻋَﻦْ ﺗَﻤِﻴْﻢُ ﺍﻟﺪَّﺍﺭِﻯْ ﺍَﻥَ ﺍﻟﻨَّﺒِﻰُّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢْ ﻗَﺎﻝَ ﺍﻟﺪِّﻳْﻦُ ﺍﻟﻨَّﺼِﻴْﺤَﺔُ ﻗُﻠْﻨَﺎ ﻟِﻤﻦْ ﻗَﺎﻝَ ﻟِﻠّﻪِ ﻭَﻟِﻜِﺘَﺎﺑِﻪ ﻭَﻟِﺮَﺳُﻮْﻟِﻪ ﻭَﻟِﺎَﺋِﻤَّﺔِ ﺍﻟْﻤُﺴْﻠِﻤِﻴْﻦِ ﻭَﻋَﺎﻣَّﺘِﻬِﻢْ অর্থাৎ ‘তামীম দারী’ থেকে বর্ণিত, হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ ফরমান, ধর্ম হলো কল্যাণ কামনা। আমরা (উপস্থিত সাহাবীগণ) আরয করলাম, কার কল্যাণ কামনা? তিনি ফরমালেন, আল্লাহর, তার কিতাবের, তার রসুলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) এর, মুসলমানদের, মুজতাহিদ ইমামগণের এবং সাধারণ মুসলমানদের। মুসলিম শরীফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ‘নববীতে’ এ হাদীসের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে। (অর্থাৎ এ হাদীছ ‘উলামায়ে দ্বীন’কেও ইমামদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। উলামায়ে দ্বীন এর কল্যান কামনার অর্থ হচ্ছে তাদের বর্ণিত হাদীছসমূহ গ্রহণ করা, শরীয়ত বিধিতে তাঁদের অনুসরন করা এবং তাদের সম্পর্কে ভাল ধারণা পোষণ করা। আমাদের একান্ত কর্তব্য। ★★★★★★ কপিরাইট করা।

কপি করা হয়েছে। Yousef Ali shared Enewsbd24.com 's photo. Enewsbd24.com with Adolf Mehedy and 10 others চীনে খাওয়া হচ্ছে মানব ভ্রূণ ! তৈরি হচ্ছে মৃত বাচ্চার স্যুপ!! হিরো।কক্সবাজার।১৯ মে সম্প্রতি জানা গেছে চীনের কিছু মানুষ যৌনশক্তি বাড়ানোর জন্য শিশুদেরকে খেয়ে ফেলে। । চরম ঘৃণিত এই কাজের খবর ইন্টারনেট ও ইমেইলের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যা পুরো বিশ্বকে হতবিহবল করে দিয়েছে। ২০১৩ সালের ২৫ জুলাই দক্ষিণ কোরিয়ার ‘সিউল টাইমস’ এ একটি ইমেইল আসে যাতে ছিল বেশ কিছু ছবি। এ ভয়াবহ, বীভৎস ও আতঙ্ক সৃষ্টিকারী ছবিগুলোতে দেখা যায় মৃত শিশু ও নির্দিষ্ট সময়ের আগেই গর্ভপাত ঘটানো অপূর্ণাঙ্গ ভ্রুন বা ফিটাসের স্যুপ তৈরি করা হচ্ছে মানুষের খাবার জন্য! চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ ক্যানটন বা গুয়াংডন এবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। জানা গেল সেখানকার পুরুষরা তাদের শারীরিকস্বাস্থ্য ও যৌন শক্তি বাড়ানোর জন্য ভেষজ শিশু স্যুপ (herbal baby soup) খেয়ে থাকে! এরকম অবস্থায় জানা গেল আরেক ঘটনা। চীনের এক দম্পতির ইতোমধ্যেই একটি কন্যাসন্তান ছিল। মহিলাটি সন্তান-সম্ভবা ছিলেন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পারলেন তার দ্বিতীয় সন্তানটিও মেয়ে হতে যাচ্ছে। ততদিনে তার গর্ভস্থ সন্তানের বয়স ৫ মাস। তিনি ও তার স্বামী গর্ভপাত করানোর সিদ্ধান্ত নেন। স্বাভাবিকভাবে কোন শিশু যদি ভূমিষ্ঠ হবার আগেই মারা যায় তবে তাতে ২০০০ ইউয়ান খরচ হয়, সেখানে গর্ভপাত করাতে খরচ হয় মাত্র কয়েকশো ইউয়ান। তবে যারা মৃত শিশু বিক্রি করতে চান না, তারা প্লাসেন্টা বা অমরা বিক্রি করতে পারেন ইচ্ছা করলে। একজন স্থানীয় সাংবাদিকের মতে, এই সমস্যার উৎপত্তি মূলত হয়েছে চীনাদের মাত্রাতিরিক্ত স্বাস্থ্যসচেতনতার কারণে। এছাড়া অনেকের মতে, চীন সরকার জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ‘এক সন্তান নীতি” চালু করেছিল। আর এ হতভাগ্য শিশুগুলো এই নীতিরই নির্মম শিকার। এছাড়া চীনের অধিকাংশ পরিবার মেয়ে সন্তান নয়, ছেলে সন্তান আশা করে। গরীব পরিবারগুলো তাদের মেয়ে শিশুদের বিক্রি করে দেয় অর্থের আশায়। চরম ঘৃণিত “বেবি স্যুপ” এর উদ্ভব এই মানসিকতা থেকেই। তাইওয়ানে মৃত শিশুরা ৭০ মার্কিন ডলারে বিক্রি হয় গ্রিল করা ‘রুচিকর’ (?) খাবার হিসেবে! হং কং থেকে প্রকাশিত NEXT সাপ্তাহিক ম্যাগাজিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনে শিশুদের মৃতদেহ কিংবা ভ্রূণ স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য রক্ষার নতুন উপকরণ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এছাড়া প্লাসেন্টা বা অমরাকে সুস্বাদু খাবার হিসেবে খাওয়া হয়। এমনকি গুয়াংডনে হাসপাতালগুলোর মাধ্যমেই অনেক সময় এসব অঙ্গ কেনাবেচা হয় ও এগুলোর চাহিদা আকাশচুম্বী। ম্যাগাজিনের অনুসন্ধানী প্রতিনিধিরা এগিয়ে যেতে থাকেন। নরমাংস ভক্ষণের নতুন এই রীতি তাদেরকে নিয়ে যায় চীনের আরেক প্রদেশ লিয়াওনিং-এ। ম্যাগাজিনটির মতে, লিয়াওনিং এর একজন তাইওয়ানীজ ব্যবসায়ী একটি ভোজসভা আয়োজন করেন। তার একজন গৃহপরিচারিকা ছিল যাকে সবাই মিস লিউ নামেই চিনতো। মিস লিউ ছিলেন লিয়াওনিং এর স্থানীয় অধিবাসী। ভোজের দিন অসাবধানতাবশত তার মানব শিশু ভক্ষণের বিষয়টি প্রকাশ পেয়ে যায়। ভোজ অনুষ্ঠানে উপস্থিত তাইওয়ানীজ মহিলারা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। মিস লিউ পরে এও বলেন, অনেক মানুষই মানবশিশু খেতে আগ্রহী, তবে চাহিদা অনেক বেশি। যাদের ক্ষমতা অনেক বেশি তারাই কেবল সবচেয়ে “ভালো জিনিস” পায়। সাধারণভাবে ছেলে শিশু ভ্রূণকে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট বলে ধরা হয়। প্রতিবেদকের অনুরোধে মিস লিউ কঠোর গোপনীয়তার মধ্যে প্রতিবেদককে সেই জায়গায় নিয়ে যান যেখানে মানব ভ্রূণ রান্না করা হয়। তিনি দেখলেন, একজন মহিলা একটি ছুরি দিয়ে ছেলে শিশু ভ্রূণ কেটে কুচি কুচি করছেন ও সেটি দিয়ে স্যুপ তৈরি করছেন। আর আশেপাশে মানুষকে এই বলে আশ্বস্ত করছেন যে, ভয় পাবার কিছু নেই, এটি “প্রাণীর মাংস”। অনেক চীনাদের কাছে মানব ভ্রূণ ভক্ষণ করা নাকি এক ধরণের শিল্প! ২২ মার্চ, ২০০৩। গুয়াংজি প্রদেশের বিংইয়ন পুলিশ একটি ট্রাক থেকে ২৮ টি মেয়ে শিশুকে উদ্ধার করে, যাদেরকে পাচার করা হচ্ছিলো আনহুই প্রদেশে। শিশুগুলোর মাঝে সবচেয়ে বড় বাচ্চাটির বয়স ছিল মাত্র তিন মাস। তিন-চারটি শিশুকে একটি একটি করে ব্যাগে ঢোকানো হয়। উদ্ধারের সময় শিশুগুলো প্রায় মরণাপন্ন অবস্থায় ছিল। ৯ অক্টোবর, ২০০৪ এর সকালবেলা। সুজহৌ এলাকার জিউকুয়ান শহরের একজন ব্যক্তি আবর্জনা পরিষ্কারের সময় বেশ কিছু ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন শিশুদের দেহ আবিষ্কার করেন। দুটি মাথা, ছয়টি পা, চারটি হাত, দুটি ধর পাওয়া গেল। তদন্তে জানা গেল, শিশুগুলোর মাত্রই ভূমিষ্ঠ হয়েছিল, এদের বয়স হয়েছিল ১ সপ্তাহ ও রান্নার পরে খাওয়ার পর হাত-পা গুলো উচ্ছিষ্ট হিসেবে ফেলে দেয়া হয় ডাস্টবিনে।যদিও মানব ভ্রূণ খাওয়া নিষিদ্ধ করে চীনে কঠোর আইন চালু আছে, কিন্তু একইসাথে চীনের ‘এক সন্তান’ নীতি অনেক দম্পতিকে অকালে গর্ভপাত ঘটাতে বাধ্য করে, যেগুলোর সুযোগ নিচ্ছে একদল জঘন্য মানুষ। এছাড়া মাও সেতুং এর ‘সাংস্কৃতিক বিপ্লব’ কিছু ক্ষেত্রে চরমপন্থী রূপ ধারণ করে, যার ফলে চীনের অনেকের মাঝেই নৈতিকতা ও মানুষের জীবনের প্রতি সম্মান দেখানোর প্রবণতা কমে গিয়েছে। গ্লোবাল রিপোর্টারস ভিয়েনার তাই জরুরী আহবান, “নরমাংস ভক্ষণকে ‘না’ বলুন ও সেইসব শিশুদের জীবন বাঁচাতে এগিয়ে আসুন। এটা কোন বিষয় নয় আপনি বিশ্বের কোন প্রান্তে আছেন।কিন্তু এই তথ্যটি প্রকাশ করে হয়তো সেই সব নিষ্পাপ শিশুদের বাঁচাতে পারবেন যারা হয়তো নির্মম ও জঘন্য হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে যাচ্ছে।“ যদিও অনেকেই এটিকে নিছক ‘গুজব’ বলে মনে করছেন। যাবতীয় তথ্যের লিঙ্ক দিয়ে দেয়া হলো। সত্য-মিথ্যা নির্ণয় পাঠকের বিবেচনা। ই-নিউজ/আরআর/ইসি ০৭.৩৮ঘ.

শুক্রবার, ১৫ মে, ২০১৫

মুফিদ ডেস্ক। গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশের মতো ২৫টি রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট-প্র ধানমন্ত্রীর বেতনের সমান জয়ের বেতন : মাসুদ সাঈদী ණ☛ আল্লামা সাইদি পুত্র মাসুদ সাঈদী তার ফেসবুক পেইজে লিখেছেন, সত্যিই অবাক করার মত কান্ড !!! * আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার মাসিক বেতন প্রায় ২৫ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা * ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুনের মাসিক বেতন প্রায় ১৪ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা * কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হারপারের মাসিক বেতন প্রায় ১৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা * জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের মাসিক বেতন প্রায় ১৬ লক্ষ ২০ হাজার টাকা * ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মাসিক বেতন প্রায় ২ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা * চীনের প্রেসিডেন্ট জি জিনপিং- এর মাসিক বেতন প্রায় ১ লক্ষ ২৮ হাজার টাকা ණ☛ উপরের সবার বেতন একত্রিত করলে মোট মাসিক বেতন হয় ৭৮ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকা। কিন্তু ...... ණ☛ শেখ হাসিনার একজন উপদেষ্টা এবং তারই পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের মাসিক বেতন প্রায় ১ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা (২০০,০০০ ইউ এস ডলার) !!! ණ☛ বিশ্বের সর্ববহৎ এবং শক্তিময় উপরোক্ত ৬টি রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট-প্র ধানমন্ত্রীর থেকেও বেশী !! বাংলাদেশের মতো ২৫টি রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট-প্র ধানমন্ত্রীর বেতন এক করলেও সজিব ওয়াজেদ জয়ের বেতনের সমান হবেনা !! হায় সেলুকাস, কি বিচিত্র এই দেশ !!!

মুফিদ ডেস্ক। জান্নাতের পথ মোরগ-মুরগী ড্রেসিং; কী বলে শরীয়ত..? মাসআলাটি জানার জন্য প্রথমেই দুটি বিষয় জেনে নেয়া আবশ্যক৷ (১) যবেহকৃত মোরগ-মুরগী যদি গরম পানিতে এতটুকু পরিমাণ চুবিয়ে রাখা হয় যারফলে মোরগ- মুরগীর অভ্যন্তর ভাগের নাপাকীর কৃয়া গোশতে ছড়িয়ে পরে, তাহলে ঐ গোশত সম্পূর্ণরূপে নাপাক হয়ে যায়৷ ✅ফলে তা খাওয়া হারাম হয়ে যায়৷ এমনকি তা কোনভাবে পাক-পবিত্র করা যায় না৷ ✅(২) ড্রেসিং-এর জন্য যে পানিতে মোরগ- মুরগী চুবানো হয়, সে পানি যদি মোরগ-মুরগীর গলার কর্তিত অংশে লেগে থাকা প্রবাহিত রক্ত বা গায়ের মল-বিষ্ঠা ইত্যাদির কারণে নাপাক হয়ে গিয়ে থাকে অথবা উক্ত প্রকার নাপাকী যদি পানিতে পূর্ব হতেই থাকে এবং সে পানি পরিবর্তন না করা হয়, তাহলে উক্ত পানিতে মোরগ- মুরগী যদি এতটুকু পরিমাণ সময় চুবিয়ে রাখা হয় যারফলে উক্ত নাপাক পানি গোশতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে, ✅তাহলেও উক্ত গোশতকে পবিত্র ও হালাল করার কোন ব্যবস্থা নেই৷ তাই তা খাওয়াও জায়েয হবে না৷ ✅তাই সতর্কতামূলক প্রচলিত পদ্ধতিতে ড্রেসিং না করে স্বাভাবিক পদ্ধতিতে বাড়িতে সাফাই করাই উচিত৷ ✅একান্ত যদি বাজারে ড্রেসিং করতেই হয়, তাহলে প্রথমে মোরগ-মুরগীর যবেহকৃত স্থান ও তার আশপাশ ভালোভাবে ধুয়ে নিবে, যাতে রক্তের দাগ বাকী না থাকে৷ তদ্রূপ এগুলোর শরীরের অন্য কোথাও নাপাক থাকলে তাও ধুয়ে নিবে৷ পূর্বের ব্যবহৃত পানি নাপাক হয়ে গিয়ে থাকলে তা ফেলে দিয়ে নতুন পানি গরম করে তাতে এত অল্প সময় চুবাবে যেন গরম পানির ক্রিয়ায় ভিতরের নাপাকী সঞ্চালিত হয়ে গোশতে ছড়িয়ে না পড়ে৷ _↔____অবশ্য মোরগ-মুরগীর পেট কেটে নাড়ি- ভূড়ি বের করে ও শরীরস্থ নাপাকী পরিস্কার করে উত্তপ্ত পাক-পবিত্র নির্মল পানিতে বেশিক্ষণ চুবিয়ে রাখলেও কোন অসুবিধা নেই৷ """" জরুরী মাসায়েল:"''" (মোরগ -মুরগীর ড্রেসিং প্রসঙ্গে --------------- ----------------- মোরগ মুরগী যবেহ করে ভিতরের মল, বিষ্টা ইত্যাদি অপসারণ না করে ড্রেসিং এর জন্য যদি এতটুকু পরিমাণ সময় গরম পানিতে চুবিয়ে রাখা হয়, যার ফলে মোরগ মুরগীর অভ্যন্তর ভাগের নাপাকির আছর (ক্রিয়া) গোশতে ছড়িয়ে পরে, তাহলে ঐ গোশত সম্পুর্ণ রুপে নাপাক হয়ে যায়, ↔ফলে তা খাওয়া হারাম হয়ে যায়। এমনকি তা কোন ভাবে পাক- পবিত্র করা যায়না। ✅একান্ত যদি ড্রেসিং করতেই হয় তাহলে মুরগীর পেট কেটে নাড়ি-ভূড়ি বের করে ও শরীরের নাপাকি পরিস্কার করে যদি ড্রেসিং করা হয় তাহলে কোন সমস্যা নেই। ১. ফাতওয়ায়ে শামী ১/৩৩৪ ২. ফাতহুল কাদীর ১/১৮৬ ৩. আহসানুল ফাতওয়া ২/৯৬ ( ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺍﻋﻠﻢ ﺑﺎﻟﺼﻮﺍﺏ )

বৃহস্পতিবার, ১৪ মে, ২০১৫

জানা অজানা। লেখক,মুফতী, মুফিদ। ☞ ইসলামের প্রথমঃ- ≅≅≅≅≅≅≅≅≅≅≅≅≅≅≅≅ ☞ প্রথম মানব : হযরত আদম (আ) ☞ প্রথম নবী : হযরম আদম (আ) ☞ প্রথম মানবী : হযরত হাওয়া (আ) ☞ ইসলামের প্রথম দম্পতি : আদম-হাওয়া (আ) ☞ ইসলামের প্রথম শহীদ : হযরত হাবীল ☞ প্রথম খুনী : কাবীল ☞ প্রথম ইসলামী মুদ্রা চালু করেন : হযরত উমর (রা) ☞ প্রথম আকাইদ মুদ্রা চালু করেন : হযরত আমির মুয়াবিয়া(রা) ☞ প্রথম নারী ইসলাম গ্রহণকারী : হযরত খাদিজা (রা) ☞ ইসলামের প্রথম নারী শহীদ : হযরত সুমাইয়া (রা) ☞ ইসলামের প্রথম প্রথম সস্ত্রীক হিজরতকারী : হযরত উসমান (রা) (সাহাবাদের মধ্যে) ☞ ইসলামের প্রথম ডাক বিভাগের প্রথা চালুকারী : হযরত মুয়াবিয়া (রা) ☞ প্রথম মক্কায় নিজ ইসলাম গ্রহণের কথা প্রকাশকারী : হযরত জাবির বিন আবদুল্লাহ (রা) ☞ ইসলামের প্রথম গুলিবিদ্ধ শহীদ : হযরত খোবাইব ইবনে আলী (রা) ☞ সর্বপ্রথম মসজিদ নির্মিত হয় : কুবায় (মদিনা) ☞ সর্বপ্রথম ইসলামের শিক্ষাকেন্দ্র : দারুল আরকাম (মক্কা) ☞ ইসলামের প্রথম আযানের পদ্ধতি স্বপ্নে দেখেন : হযরত আব্দুল্লাহ বিন যায়েদ (রা) ☞ ইসলামের প্রথম হজে নেতৃত্ব দানকারী : হযরত আবু বকর(রা) ☞ ইসলামের প্রথম কাবা শরীফের স্থাপক : আল্লাহ তায়ালা ফিরিশতাদের মাধ্যমে, তারপর আদম (আ) ☞ সর্বপ্রথম ঈদের সালাত অনুষ্ঠিত হয় : ৬২৩ খ্রিষ্টাব্দে ☞ সর্বপ্রথম মসজিদের মেহরাব প্রস্তুকারী : হযরত ইবনে আবদুল আজিজ (র) ☞ ইসলামের প্রথম জিহাদের জন্য তরবারী কোষমুক্তকারী : হযরত যুবাইর ইবনে আওয়াম (র) [রাসূল (স)- এর ফুফাত ভাই] ☞ ইসলামের প্রথম মানবজাতিকে অক্ষর (জ্ঞান) দানকারী : হযরত ইদ্রিস (আ) ☞ ইসলামের প্রথম কুরআন ও হাদিসের শব্দকোষ সংকলক : আবু উবায়দা আল মুসান্না তামিম ☞ ইসলামের প্রথম সিরাতে রাসূল (স) সংকলক : মুহাম্মদ ইবনে ইসাহাক ☞ ইসলামের প্রথম ফিকহ শাস্ত্রের মূলনীতি ও ফাযায়েলে কুরআন সংকলক : হযরত ইমাম শাফিঈ (রা) ☞ ইসলামের সর্বপ্রথম ওহী লেখক : হযরত খালিদ ইবনে সাইদ (রা) ☞ সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবেন : আবু বকর (রা) ☞ ইসলামের প্রথম কারী খেতাব লাভ করেন : হযরত আবু ওবায়েদ (রা) ☞ সর্বপ্রথম কুরআনে হরকত সংযোজনকারী : হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ☞ সর্বপ্রথম কুরআনের নাযিলকৃত আয়াত : সূরা আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত ☞ কুরআনের প্রথম নাযিলকৃত পূর্ণাঙ্গ সূরা : সূরা ফাতিহা ★সর্বপ্রথম কোরআন একএ করেন হযরত ওসমান রাঃ ★ সর্বপ্রথম হাদিস একএ করেন হযরত উমর ইবনে আঃ আজিজ রঃ ★প্রকাশ্যে ইসলাম প্রচারের জন্যে বলেন হযরত উমর রাঃ ★ স্বশরিরে সর্বপ্রথম জীবিত আসমানে উটিয়ে নেওয়া হয় শিশ আঃ কে ★সর্বপ্রথম কনিস্ট সেনাপ্রধান হন উসামাবিন যায়েদ ★সর্বপ্রথম হাদিসের গ্রন্থ লেখেন ইমাম জুহুরি রঃ

সোমবার, ১১ মে, ২০১৫

এসো বন্ধু ভন্ড পীরদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই। প্রিয় বন্ধু , পোষ্টটি পড়ুন, তারপর এদের বিচার আপনারাই করুন। এই তিন ভন্ড শয়তান বাংলাদেশের সাধারন মানুষদের দিন দিন গোমরাহির দিকে নিয়ে চলছে। ১.দেওয়ানবাগী এই হারামযাদা বলেছে স্বপনের মধ্যে নাকি বিশ্ব নবী'কে ডাষ্টবিনে ময়লার স্তুপে পড়ে থাকতে দেখেছে। (নাউজুবিল্লাহ) শুধু এটা বলে'ই খান্ত হয়নি এই শুওরের বাচ্ছার কাছে নাকী আল্লাহ মেয়ের আকৃতী ধারন করে আসেছে আর বদমাস আল্লাহকে ব্যাবহার করেছে। (নাউজুবিল্লাহ). ২.মাইজভান্ডারের বড় শয়তান। দিন রাত ২৪ ঘন্টা'ই শিরীকের সাথে লিপ্ত। এই হারামযাদা নাকী আবার আয়নারকারিগর। ৩.আটরশি, এই শুওরের বাচ্ছা নাকি মুজাদ্দেদে যামান।(অথচ হারামির মুখে দাঁড়ি ও নাই মোচ ও নাই। হারামি নাকি আবার বিশ্ব অলী। এই তিন শয়তানের সাথে আর যারা আহলে বাতিলের অনুস্বরন কারী আছে যেমন ড, জাকির, মতিউর রহমান মাদানি, আঃ রাজ্জাক, আঃ জাহাঙ্গীর, এরা ইসলামের বিকৃতি কারী, এদেরকে জমিন থেকে সরিয়ে দিতে হবে। কারন পাঁয়ে পচন রুগ দরিলে কেটে ফেলে দিতে হয়। সুতরাং শুধু বাংলা থেকেই নয় জমিন থেকে সরিয়ে ফেলিতে হবে। তবে বাংলা থেকে প্রথমে উপযুক্ত সাজা দিয়ে উতক্ষাৎ করতে হবে। এই সেরা তিন ভন্ডকে তাড়াতে কে কে প্রস্তত কমেন্টে (] yes [) লিখুন।

নব চেতনার ডাক কিছু স্বরনীয় বানী, ১. লাকুম দ্বীনুকুম অলিয়া দ্বীন.......বুখরী শরীফের হাদিস - শেখহাসিনা ২. আগামীবার ক্ষমতায় আসলে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামও তুলে দেব -সুরঞ্জিত সেন ৩. লাকুম দ্বীনুকুম অলিয়া দ্বীন.......... দোয়ায়ে কুনুত -মতিয়া চৌধুরী ৪. আগামীতে ক্ষমতায় এলে ধর্মের ছায়াটুকুও মুছে ফেলা হবে -সইয়দা সাজেদা ৫. হেফাজতের দাবি মধ্যযুগীয় নিয়মের হয়ে যায়আর তাদেরদাবি মানলে দেশ ১৪০০ বছর আগের সময়ে পিছিয়ে যাবে - হানিফ ৬. রাসুল (সাঃ) কে কটুক্তি করা স্বাভাবিকবিষয়,এটা নিয়ে হৈচৈ করা ঠিক নয় - তথ্যমন্ত্রী ইনু ৭. রাসুল সাঃ হিন্দুদের পূজার জন্য মসজিদের অর্ধেকজায়গা ছেড়ে দিয়েছিলেন - ধর্মপ্রতিমন্ত্র ী ৮. রাসুল সাঃ ধর্মনিরপেক্ষ ছিলেন - এমপি বাদল ৯. মা দূর্গা গজে চড়ে এসেছিলেন বলে ফলন ভালো হয়েছে - হাসিনা ১০. গ্রামগন্জে ইসলামিক জলসা বন্ধ করতে হবে - পঙ্কজ ভট্টাচার্য ১১. মেয়েদেরকে বোরকার হাত থেকে রক্ষা করতে হলে,তাদের নাচগানশিক্ষা দিতে হবে - হাসান মাহমুদ ১২. বোরকার ব্যবহার ৫০০% বেড়ে গেছে,বন্ধ করতে হবে,- সজিব ওয়াজেদ জয় ১৩. সেনাবাহিনীতে কওমী মাদ্রাসার ছেলে বেড়ে গেছে (কওমি সনদেরসরকারী স্বীকৃতি নেই) - সজিব ওয়াজেদ জয় ১৫. সেনাবাহিনী থেকে ইসলামপন্থীদের বিতাড়িত করতে হবে - সজিবওয়াজেদ জয় ১৬. কুতসিত চেহারা ঢাকতেই মেয়েরা বোরকা পরে - ডেপুটি স্পীকার ১৭. আমি মুসলিমও নই হিন্দুও নই - সৈয়দ আশরাফ ১৮. বঙ্গবন্ধু মদজুয়া হারাম করেছেন - নৌমন্ত্র শাহজাহান ১৯. কওমী মাদ্রাসার ছেলেরা কিচ্ছু জানেনা,উজবুক,এর া শুধু মুখস্থকরে - অর্থমন্ত্রী মুহিত ২০. কওমি মাদ্রাসাগুলো জঙ্গী প্রজননকেন্দ্র - আইনমন্ত্রী শফিক ২১. ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ডিজি, সে ওলামাগনের সম্মেলনে নাচ-গানের জলসা আয়োজন করে এবং বলে যে"ইসলামেই এত সন্ত্রাসী আছে,অন্যধর্মে এত সন্ত্রাসী নেই" ২২. সাভারের ঘটনা কিছুই না- আবুল মাল মুহিত ২৩. সংবিধানে বিসমিল্লাহ রাখা যাবে না - কবির চৌধুরী ২৪. মাদ্রাসা গুলো জঙ্ঘি বানায় - শাহবাগ চত্বর ২৫. হেফাজতের ১৩টা দাবি সংবিধানের সাথে সাংঘরসিক বিধায়মানা জাবে না - দিপু মনি ২৬. সাভারের রানা প্লাজায় পিলার ধরে টানা টানি করায় তা ধ্বসে গেছে - মখা আলমগির ২৭. তথাকথিত আল্লাহর শাসন দিয়ে কিছু হবেনা - সৈয়দ আশরাফ ২৮. কোরআনের তাফসিরের প্রকাশনা বন্ধ - সরকারী ডিজি ২৯. ধর্ম হল নেশার মত - আব্দুল লতিফ ৩০. বাংলাদেশের মুসলমানরা সংখ্যালঘু - রোকেয়া প্রেত্নি

রবিবার, ১০ মে, ২০১৫

রচনা। ।।। আহলে হাদিস বনাম আহলে বাতিল। ।।।।।।। লেখক,মুফতী, মুফিদ। ★★★★★★★★★★★★ নামধারী আহলে হাদিস সম্পর্কে আলোচনাঃ আশা করি সবাই পাঠ করবেন ৷ বর্তমানে আমাদের সমাজে কিছু লোক আছে, যারা বলেন, কুরআন আর বুখারী মানি, আর কিছু মানি না ৷ তাদেরকে বলবো, আপনারা নিচের প্রশ্নের উত্তরগুলো কুরআন আর হাদিস থেকে দিবেন? ইমাম বোখারী রহঃ এবং বোখারী শরীফ সংক্রান্ত মাত্র কয়েক টি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিবেন। আশাকরি, যদি দিতে পারবেন না। ১ প্রশ্নঃ : কুরআন শরীফের পর সবচেয় বিশুদ্ধ কিতাব বোখারী, এটা কার বানী আল্লাহ তায়ালার না রাসুল সাঃ এর? ২ প্রশ্নঃ : নামাযে রুকু সিজদার তাসবীহ এবং তাশাহুদ দরুদ শরীফ পড়ার কথা বোখারী শরীফে আছে কি? ৩ প্রশ্নঃ : বোখারী শরীফে কি সর্বদায় ছিনার উপর হাত বাধার কথা আছে ? ৪প্রশ্নঃ : বোখারী শরীফে উটনীর দুধ খাওয়ার কথা আছে এর উপর আপনারা আমল করেন না। অথচ গরু মহীষের দুধ খাওয়ার কথা কোন হাদিসে নেই, তবুও আপনারা কেন খান? (স্বাদ লাগে বলে!) ৫প্রশ্নঃ : বোখারী শরীফে বগলের অবাঞ্চিত লোম উপড়ানোর কথা আছে। (২/৮৭৫) কিন্তু আপনারা ব্লেড ব্যবহার করেন কেন? এর পক্ষে কোন হাদিস আছে কি? ৬ প্রশ্নঃ: রাসুল সাঃ বলেছেন যে ব্যক্তি সর্বদায় রোজা রাখে, সে যেন রোজাই রাখেনি (১/২৬৫)। অথচ ইমাম বোখারী রঃ সর্বদা রোজা রাখতেন! তিনি কি হাদিস বুঝেন নি? খবরদার তাবীল করবেন না। ৭প্রশ্নঃ : রাসুল সাঃ বলেছেন মছিবেতের সময় কেউ যেন মৃত্যু কামনা না করে (২/৮৪৭) কিন্তু এর বিপরীত ইমাম বোখারী রঃ ই মৃত্যু কামনা করেছেন (তারিখে বাগদাদী২/৩৪ ইমাম বুখারী কি হাদিস মানতেন না? নিজে থেকে ব্যাখ্যা করার সুযোগ নেই। ৮ প্রশ্নঃ : রাসুল সাঃ বলেছেন বেশী থেকে বেশী সপ্তাহে একবার কুরআন খতম কর, এর থেকে বেশী পড়না(২/৭৫৬)। কোন হাদিসে তিন দিন কোন হাদিসে পাঁচ দিনের কথা আছে, তবে অধিকাংশ হাদিসে সাত দিনের কথা এসেছে (বোখারী)। অথচ ইমাম বোখারী রমযান মাসে প্রতিদিন একবার খতম করতেন (তারিখে বাগদাদ২/১২। তাহলে আপনারা কি ইমাম বোখারী থেকেও বড় আহলে হাদিস? ৯ প্রশ্নঃ : হযরত আয়েশা রাঃ এর বর্নিত হাদিস (১/ ২২৯)দ্বারা প্রমানীত যে তারাবী-তাহাজ্জুদ একই নামায, কিন্তু ইমাম বোখারী রঃ রমযান মাসে তারাবীর পরে তাহাজ্জুদ পড়তেন, তাহলে তিনি কি হাদিসের বিরোধিতা করতেন? ১০প্রশ্নঃ : ইমাম বোখারী হাদিস বর্ননা করেন যে, কুকুর কোন পাত্রে মুখ দিলে সেটা সাত বার ধৌত করতে হবে।পানি নাপাক হওয়ার উনার মাযহাব হল রং গন্ধ স্বাদ পরিবর্তন না হলে পানি নাপাক হয়না (১/২৯)। এ কথাতো স্পষ্ট যে কুকুর পানিতে মুখ দিলে কিছুই পরিবর্তন হয়না। (সুতরাং উনার নিকট কুকুরের ঝুটা পাক? আপনার মতামত কি?) ১১প্রশ্নঃ : বুখারী শরীফের হাদিস দ্বারা এটাই প্রমানিত যে কুকুরের ঝুটা নাপাক (১/২৯)। কিন্তু এর বিপরীত ইমাম বুখারী বলেন, কুকুরের ঝুটা দ্বারা অযু জায়েয(১/২৯), এতো হাদিসের স্পষ্ট বিরোধিতা! এখন কি বলবেন! ইমাম বোখারী ভ্রান্ত ছিলেন? ১২ প্রশ্নঃ : ইমাম বোখারী বলেন,মুসল্লিদেরপিঠে নাপাক বস্তু এবং মৃতপ্রাণী রেখে দিলেও নামায ভংগ হবেনা। আহলে হাদিসের মাযহাব কি? ইমাম বোখারীর নিকট কুরআন খোলা রেখে নামায জায়েজ(১/৫২)। আপনাদের মত কি? বিঃদ্রঃ সহীহ হাদীস থেকে দলীল দিবেন....

রচনা। ।। সত্যপ্রকাশ। ।।। লেখক,মুফতী মুফিদ। ।।।।।।। হিন্দু ভাইদের বলছি! দয়াকরে আপনাদের মুল্যবান সময় থেকে একটু সময় বের করে হলেও মনোযোগ দিয়ে লেখাটি পড়বেন। আর মুসলিম ভাইরা লেখাটি কপি / শেয়ার করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন। এতে আপনার দাওয়াতের কাজ হাসিল হয়ে যাবে - হিন্দু ধর্মের গোপন তথ্য । হিন্দুগ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর পরিচয় ও হিন্দু সম্প্রদায়কে ইসলাম গ্রহনের নির্দেশ । যে জন্য যুগে যুগে বহু সত্য সন্ধানী শিক্ষিত হিন্দু , ইসলাম গ্রহন করেন । কল্কি অবতারের (শেষ নবীর) নামঃ নরাশংস। পিতার নামঃ বিষ্ণুযশ । মাতার নামঃ সুমতি । জন্মস্থলঃ সম্ভল । জন্মতারিখঃ মাধব মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বাদশ তারিখ । এবারউপরের পরিচয়টা যে হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর সেটা দেখুন । নাম- সংস্কৃতেঃ নরাসংশ = অর্থঃ প্রশংসিত (বেদঋগ্ বেদ ১-১৮-৯) আরবীতেঃ মুহাম্মদ= অর্থঃ প্রশংসিত । (কুরঅন ৪৮-২৯, ৩৩-৪০) এবং আহমদ শব্দ বেদঋগ্বেদে ৮-৬-১০ , ও কুরআনে ৬১-৬ । পিতার নামঃ সংস্কৃতেঃ বিষ্ণুযশ=অর্থঃ প্রভুর দাশ , (শ্রীমদ্ভাগবত মহাপুরান ১-৩-২৫) আরবীতেঃ আবদুল্লাহ= অর্থঃ প্রভুর দাশ মাতার নামঃ সংস্কৃতেঃ সুমতি= অর্থঃ শান্তি (কল্কি পুরান ১-৪), আরবীতেঃ আমিনা=অর্থঃ শান্তি । জন্মস্থানঃ সংস্কৃতেঃ সম্ভল=অর্থ শান্তির ঘর (শ্রীমদ্ভগবত মহাপুরান ১২-২-১৮) আরবীতেঃ দারুল আমান= অর্থঃ শান্তির ঘর । মক্কাকে বালাদুল আমিন অর্থ শান্তির শহরও বলা হয় । জন্ম তারিখঃ মাধব মাসের শুক্ল পক্ষের দ্বাদশ তারিখ জন্ম গ্রহণ করবেন । অর্থাত বৈশাখ মাসের (শুক্লপক্ষ) প্রথম অংশে ১২ তারিখে জন্ম গ্রহণ করবেন । কল্কিপুরান ১-২-১৫ বিক্রমী ক্যালেন্ডারে বৈশাখ মাসকে বসন্ত কাল বলে । আরবীতেঃ রবি অর্থ= বসন্ত ,আওয়াল অর্থ= প্রথম অংশ । একত্রে রবিউল আওয়াল অর্থঃ বসন্তের প্রথম অংশ । দ্বাদশ অর্থ ১২ । প্রশিদ্ধ মতানুযায়ী ১২ রবিউল আওয়ালে হযরত মুহাম্মদ সাঃ জন্ম গ্রহন করেছেন । ¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ ¤¤¤ এবার দেখুন ইসলাম গ্রহনের জন্য আদেশঃ কল্কি অবতারের ২৩ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, "লা ইলাহা হরতি পাপম্ ইলইলাহা পরম পাদম্ , জন্ম বৈকুন্ঠ অপ ইনুতি ত জপি নাম মুহাম্মদ" অর্থঃ আল্লাহ এর আশ্রয় ব্যতিত পাপ মুক্তির কোন উপায় নেই । আল্লাহর আশ্রয় প্রকৃত আশ্রয় । স্বর্গ পাওয়া . প্রভুর পরিচয় লাভ এবং ক্ষমা পেতে হলে মুহাম্মদ সাঃ কেই মানতে হবে । বৈকুন্ঠে জন্মলাভের আশা করলে তার আশ্রয় ব্যতিত অন্য কোন উপায় নেই । এজন্য মুহাম্মদ সাঃ এর প্রদর্শিত পথে অনুসন্ধান অপরিহার্য । (মোটকথা ইসলামে দিক্ষিত হতে হবে । ) ¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ ¤¤¤¤ এবার দেখুন হিন্দু শাস্ত্রে আল্লাহ , মুহাম্মদ , রসূল শব্দ যোগে শ্লোক । "হোতার মিন্দ্রো হোতার মিন্দ্রো মহাসুরিন্দ্রবোঃ , অল্লো, জ্যেষ্টং , পরমং ,পূর্ণং , ব্রক্ষণং অল্লাম । অল্লো রসূল মুহাম্মদ রকং বরস্য অল্লো- অল্লাম । আদাল্লং বুক মেকং অল্লা বুকংল্লান লিখাতকম ।" অর্থঃ অল্লোপণিষদ দেবতাদের রাজা আল্লাহ আদি ও সকলের বড় ইন্দ্রের গুরু । আল্লাহ পূর্ণ ব্রহ্ম , মুহাম্মদ আল্লাহর রসূল । পরম বরণীয় আল্লাহই । তাঁর অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই । আল্লাহ অক্ষয় , অব্যয় , স্বয়ম্ভু । ¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤¤ ¤¤¤ এছাড়া আরো তথ্য আছে যা সত্য সন্ধানীদেরকে ইসলাম গ্রহনের জন্য আহ্বান করে । পরিতাপের বিষয় হল , হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মগুরুরা এগুলো সতর্কতার সাথে লুকিয়ে রাখেন । এমন কি পাঠ করা শ্রবণ করা পর্যন্ত অনেক ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ করেছেন । যদি এগুলো সবার হাতের নাগালে হত অবিশ্যম্ভাবী ভাবে হিন্দু জাতি শুধু ইতিহাসে থাকত । তথ্য গুলো সংগ্রহ করেছি শ্রী রমন কুমার রায় । পিতাঃ শ্রী পরেশ কুমার রায় । বর্তমান নাম মাহফুজূর রহমান এর বই থেকে যিনি ইতিপূর্বে এক ঠাকুরের ছেলে হয়েও ঠাকুরের পদ পদতলে পিষ্ট করে কঠিন ঈমানী পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে এখন একজন গর্বিত মুসলিম । নিশ্চয় আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম । (সূরা বাকারা) আপনি যদি ভাবেন এখানে লাইক , কমেন্টস , শেয়ার করলে আপনার কোন হিন্দু বন্ধুর সাথে সম্পর্ক খারাপ হয়ে যাবে তাহলে কিন্তুু আল্লাহর সাথে আপনার সম্পর্ক খারাপ হয়ে যাবে সুতরাং কি করবেন? সিদ্ধান্ত আপনার। এই লেখা গুলা আমার ওয়াটসআপ ফ্রেন্ড ইন্ডিয়ার সম্পুর্ণ তার লেখা আমি জাস্ট কপি করলাম।

রচনা। কবীরা গুনাহ্। লেখক,মুফতী, মুফিদ। ।।। আল্লাহ তা-আলা সকলকে সর্বপ্রকারের গুনাহ্ থেকে হেফাজত করুন। ।।।।। একশতটি কবীরা গুনাহের তালিকা। নিম্নে দেওয়া হল। ★★★★★★★★★★ 1. আল্লাহর সাথে শিরক করা 2. নামায পরিত্যাগ করা 3. পিতা-মাতার অবাধ্য হওয়া 4. অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করা 5. পিতা-মাতাকে অভিসম্পাত করা 6. যাদু-টোনা করা 7. এতীমের সম্পদ আত্মসাৎ করা 8. জিহাদের ময়দান থেকে থেকে পলায়ন 9. সতী-সাধ্বী মু‘মিন নারীর প্রতি অপবাদ 10. রোযা না রাখা 11. যাকাত আদায় না করা 12. ক্ষমতা থাকা সত্যেও হজ্জ আদায় না করা 13. যাদুর বৈধতায় বিশ্বাস করা 14. প্রতিবেশীকে কষ্ট দেয়া 15. অহংকার করা 16. চুগলখোরি করা (ঝগড়া লাগানোর উদ্দেশ্যে একজনের কথা আরেকজনের নিকট লাগোনো) 17. আত্মহত্যা করা 18. আত্মীয়তা সম্পর্ক ছিন্ন করা 19. অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ ভক্ষণ করা 20. উপকার করে খোটা দান করা 21. মদ বা নেশা দ্রব্য গ্রহণ করা 22. মদ প্রস্তুত ও প্রচারে অংশ গ্রহণ করা 23. জুয়া খেলা 24. তকদীর অস্বীকার করা 25. অদৃশ্যের খবর জানার দাবী করা 26. গণকের কাছে ধর্না দেয়া বা গণকের কাছে অদৃশ্যের খবর জানতে চাওয়া 27. পেশাব থেকে পবিত্র না থাকা 28. রাসূল (সা:)এর নামে মিথ্যা হাদীস বর্ণনা করা 29. মিথ্যা স্বপ্ন বর্ণনা করা 30. মিথ্যা কথা বলা 31. মিথ্যা কসম খাওয়া 32. মিথ্যা কসমের মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় করা 33. জিনা-ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়া 34. সমকামিতায় লিপ্ত হওয়া 35. মানুষের গোপন কথা চুপিসারে শোনার চেষ্টা করা 36. হিল্লা তথা চুক্তি ভিত্তিক বিয়ে করা। 37. যার জন্যে হিলা করা হয় 38. মানুষের বংশ মর্যাদায় আঘাত হানা 39. মৃতের উদ্দেশ্যে উচ্চস্বরে ক্রন্দন করা 40. মুসলিম সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকা 41. মুসলিমকে গালি দেয়া অথবা তার সাথে লড়ায়ে লিপ্ত হওয়া 42. খেলার ছলে কোন প্রাণীকে নিক্ষেপ যোগ্য অস্ত্রের লক্ষ্য বস্তু বানানো 43. কোন অপরাধীকে আশ্রয় দান করা 44. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে পশু জবেহ করা 45. ওজনে কম দেয়া 46. ঝগড়া-বিবাদে অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ করা 47. ইসলামী আইনানুসারে বিচার বা শাসনকার্য পরিচালনা না করা 48. জমিনের সীমানা পরিবর্তন করা বা পরের জমি জবর দখল করা 49. গীবত তথা অসাক্ষাতে কারো দোষ চর্চা করা 50. দাঁত চিকন করা 51. সৌন্দর্যের উদ্দেশ্যে মুখ মণ্ডলের চুল তুলে ফেলা বা চুল উঠিয়ে ভ্রু চিকন করা 52. অতিরিক্ত চুল সংযোগ করা 53. পুরুষের নারী বেশ ধারণ করা 54. নারীর পুরুষ বেশ ধারণ করা 55. বিপরীত লিঙ্গের প্রতি কামনার দৃষ্টিতে তাকানো 56. কবরকে মসজিদ হিসেবে গ্রহণ করা 57. পথিককে নিজের কাছে অতিরিক্ত পানি থাকার পরেও না দেয়া 58. পুরুষের টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে পোশাক পরিধান করা 59. মুসলিম শাসকের সাথে কৃত বাইআত বা আনুগত্যের শপথ ভঙ্গ করা 60. ডাকাতি করা 61. চুরি করা 62. সুদ লেন-দেন করা, সুদ লেখা বা তাতে সাক্ষী থাকা 63. ঘুষ লেন-দেন করা 64. গনিমত তথা জিহাদের মাধ্যমে কাফেরদের নিকট থেকে প্রাপ্ত সম্পদ বণ্টনের পূর্বে আত্মসাৎ করা 65. স্ত্রীর পায়ু পথে যৌন ক্রিয়া করা 66. জুলুম-অত্যাচার করা 67. অস্ত্র দ্বারা ভয় দেখানো বা তা দ্বারা কাউকে ইঙ্গিত করা 68. প্রতারণা বা ঠগ বাজী করা 69. রিয়া বা লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে সৎ আমল করা 70. স্বর্ণ বা রৌপ্যের তৈরি পাত্র ব্যবহার করা 71. পুরুষের রেশমি পোশাক এবং স্বর্ণ ও রৌপ্য পরিধান করা 72. সাহাবীদের গালি দেয়া 73. নামাযরত অবস্থায় মুসল্লির সামনে দিয়ে গমন করা 74. মনিবের নিকট থেকে কৃতদাসের পলায়ন 75. ভ্রান্ত মতবাদ জাহেলী রীতিনীতি অথবা বিদআতের প্রতি আহবান করা 76. পবিত্র মক্কা ও মদীনায় কোন অপকর্ম বা দুষ্কৃতি করা 77. কোন দুষ্কৃতিকারীকে প্রশ্রয় দেয়া 78. আল্লাহর ব্যাপারে অনধিকার চর্চা করা 79. বিনা প্রয়োজনে তালাক চাওয়া 80. যে নারীর প্রতি তার স্বামী অসন্তুষ্ট 81. স্বামীর অবাধ্য হওয়া 82. স্ত্রী কর্তৃক স্বামীর অবদান অস্বীকার করা 83. স্বামী-স্ত্রীর মিলনের কথা জনসম্মুখে প্রকাশ করা 84. স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বিবাদ সৃষ্টি করা 85. বেশী বেশী অভিশাপ দেয়া 86. বিশ্বাস ঘাতকতা করা 87. অঙ্গীকার পূরণ না করা 88. আমানতের খিয়ানত করা 89. প্রতিবেশীর হক নষ্ট করা। 90. ঋণ পরিশোধ না করা 91. বদ মেজাজি ও এমন অহংকারী যে উপদেশ গ্রহণ করে না 92. তাবিজ-কবজ, রিং, সুতা ইত্যাদি ঝুলানো 93. পরীক্ষায় নকল করা 94. ভেজাল পণ্য বিক্রয় করা 95. ইচ্ছাকৃত ভাবে জেনে শুনে অন্যায় বিচার করা 96. আল্লাহ বিধান ব্যতিরেকে বিচার- ফয়সালা করা 97. দুনিয়া কামানোর উদ্দেশ্যে দীনী ইলম অর্জন করা 98. কোন ইলম সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে জানা সত্যেও তা গোপন করা। 99. নিজের পিতা ছাড়া অন্যকে পিতা বলে দাবী করা। 100. আল্লাহর রাস্তায় বাধা দেয়া। পোস্টটি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন । যাতে করে আপনার সকল বন্ধুরা আপনার কাছে থেকে শিখতে পারে ও জানতে পারে । রাসুল (সাঃ) বলেনঃ “তোমাদের উপরে দায়িত্ব দিচ্ছি-- তোমরা আমার পক্ষ থেকে একটি হাদিস হলেও তা প্রচার কর। তবে, যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত আমার নামে মিথ্যা বলবে, তার আবাসস্থল হবে জাহান্নাম।” [বুখারী]

শনিবার, ৯ মে, ২০১৫

কবিতা। মায়ের আচল। লেখক,মুফতী, মুফিদ। মা, ও মা, মাগু। মা তোমার নামের আচল আমায় কোলে দুলাই। মা তোমার যিলিক হাসি আমায় হাসাই। স্নেহ তোমার গর্বে দারনে মোর। সন্চিত করছ আমাকে লালনে। আমার কাদায় তুমি কাদ। আমার সুখে তুমি উল্যসিত হও। মা তুমিযে মা নামক এন্জেল। মা তুমিইতো আমার ইবাদত। আল্লাহর জন্নাত তোমারি পদতলে মোর। বিশ্ব নবি গাহিয়াছেন তোমারি গুনগান। নিজ শালে আদোরে সম্মানী দিয়েছেন। মা তুমিযে মোহাম্মদের সাঃ মা। মা তুমিইতো আমিনা, হালিমা। নবি মা। হাওয়ারিইন মা। গাওস কুতুবদের মা। মোর নাচের দুলনা তোমারি কুল। কবিতাটি কেমন হল জানাবে এবং কমেস্ন করিবেন।

মেয়েদের উদ্দেশ্যে এই স্ট্যাটাস টি লিখলাম! এখানে কিছু বাস্তব সত্য পরীলক্ষীত করলাম! খারাপ লাগলে পড়ার দরকার নাই। এই যে আপু..... হুম, আপনাকেই বলছি!! আচ্ছা আপনি তো একটা ছেলেকে ভালোবাসেন.! আপনারা ঘুরাঘুরি করেন,ডেটিং করে বিভিন্ন রেস্তুরায় লাঞ্চ করেন, শপিং করেন... সবগুলো খরচ আপনার বয়ফ্রেন্ড বহন করে...! আপনি যেমন স্টুডেন্ট,আপনার বয়ফ্রেন্ডও তো স্টুডেন্ট... তাই নয় কি ?? সে এই টাকা গুলো কোথায় থেকে এনে খরচ করছে, একবারও তাকে জিজ্ঞেস করেছেন ?? নাকি শুধু পেয়ে নেচে নেচে খুশী হয়েই যাচ্ছেন ??? ____যখন সব কিছুর খরচ আপনার বয়ফ্রেন্ড নিজের পকেট থেকে দেয়, আপনার বিবেক কি একবারও প্রশ্ন করে না যে ও টাকা পায় কোথায় ?? ___ ____ এই যে আপু...হ্যাঁ আপনাকে...!!! আপনাকে খুশী করতে সে তার পরিবারকে কষ্টে ফেলছে...! তার নিজের ছোট ছোট ইচ্ছাকে আপনার খুশীর জন্য বিলীন করে দিচ্ছে...! হয়তো ছেলেটা একটা সুন্দর টি- শার্ট কিনতো...! কিন্তু আপনার সাথে কিছু সুন্দর মূহুর্ত কাটাবে বলে সে টাকাটা জমিয়ে রাখে..! ________কেন করতে পারছে এমন জানেন... কারন... আপনার কাছে তার কোন কেয়ার নেই...!! যদি কেয়ার থাকতো তাহলে তাকে জিজ্ঞেস করতেন, এই তুমি যে আমায় গিফটদিবে তুমি টাকা পাবে কোথায় ?? নিজেইতো আমার মতো বেকার... তখন যদি সে বলতো, আমি টাকা জমিয়েছি তোমার জন্য...!! আপনি যদি সত্যিই তাকে ভালোবাসতেন.!! তাহলে তখন কি করতেন জানেন ??? শপিং এ যেতেন ঠিকই, উল্টো নিজের টাকা দিয়ে তাকে ছোট্ট একটা গিফট কিনে দিতেন, আর বলতেন তোমার জমানো টাকা দিয়ে... তোমার অব্বু,আম্মুর জন্য গিফট কিনে ঈদে দিও তারা অনেক খুশী হবে...! আপনি নিজে কল্পনাও করতে পারবেন না, সে কতটা খুশী হবে... কারন কি জানেন ??? কারন একটা ছেলে চায় তার গার্লফ্রেন্ড/ বউ তার থেকে তার পরিবারকে বেশী ভালোবাসুক...!! এতে তার মধ্যে অনেক বেশী ভালোলাগা কাজ করে...!! ______আচ্ছা কখনো কি বলেছেন যে, এই আজ রেস্তুরায় খাবো না... এখানে অনেক টাকা খরচ হবে...!! তারচেয়ে বরং চলো রাস্তার পাশের মামার দোকানে ফুচকা খাই...!! বলেছেন কখনো ?? ___ কখনো কি ঘুরাঘুরি করতে গিয়ে রিক্সা থেকে নেমে বলেছেন... এই তুমি রাখো... ভাড়াটা আমি দিচ্ছি... বলেছেন কখনো ??? ________ এইগুলো কিছুই করলেন না, আবার মুখ ভেটকাইয়া বলেন আই লাভ ইউ জান!!! তবে সব মেয়েরা একরকম না..... কারও মনে কষ্ট দিলে সর

রচনা। প্রসংগ :- সুয্য । জানেন, সুয্যটা জমিন থেকে মাত্র ৯ কোটি ৩০ লক্ষ মাইল উপরে। আর এটা আমাদের প্রিথিবি থেকে ১৩ লক্ষ গুন বড়। মানে সুয্যটা ১৩ লক্ষ প্রিথিবির সমান। জি ভাই, এত বড় সুয্যটা অবিরাম ভাবে চলছে প্রতি সেকেন্ট এ ১২ মাইল গতিতে। আর প্রতি মিনিটে চলছে ৭২০ মাইল। প্রতি ঘন্টায় এর গতি ৪৩.২০০ মাইল। আমরা উদয় হতে অস্ত পযন্ত যে টুকু দেখি এর পরিধি হল ৫ লাক ১৮ হাজার ৪ শত মাইল। সুয্যের এ গতি বাড়বে না, কমবে না, অথবা পরিবত্তন হবেনা কোন দিন, কেয়ামত পযন্ত। শ্রেস্ট মহাবিশ্ব বিজ্ঞানি হাবাল এর হিসাবে সুয্যের উপর থেকে যে গতে আগুন জলছে, এ গত টার গভীরতা মাত্র ২ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল। আর ওই গতে জলন্ত আগুনের ফুলকা উপরদিকে প্রজ্জলিত হয় আরো ২ লক্ষ ৮৬ হাজার মাইল পযন্ত । সুয্যের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে যেতে সময় লাগবে মাত্র ১৩ লক্ষ আলোক বছ্রর। জি ভাই, এ এক্টা সুয্য ই নিয়ন্ত্রন করছে পুরা দুনিয়ার তাপ মাত্রা। যার এক্টা হুকুমে স্রিস্টি থেকে কেয়ামত পযন্ত এত বড় যুয্যটা শুন্যে ভাসমান অবস্থায় থেকে ১৮ হাজার মাখলুকাতের সেবা দিয়ে যাচ্ছে এবং দিতে থাকবে, তিনিই হলেন আমার আল্লাহ। আল্লাহ বলেন, আমাকে জানার জন্য, চেনার জন্য, আমার স্রিস্টি সমুহের প্রতি তাকাও, জ্ঞানবানদের জন্য এটাই যথেস্ট। বিশাল এই সুয্যটাকে দেখে দেখে মহান আল্লাহ তালার সুমহান পরিচয় লাভ করার তাওফিক দিন আল্লাহ সমস্ত মমেন কে। সাথে সাথে আমাকেও। আমিন। কাস্তুল ইয়ানাতুল মুসলিমীন সংগঠন , MD Idris Hasan and 12 others like this. Md Mas আমিন Like · Report · Alam Alam Amin

রাসুল সা এর সাথে আবু বকর সিদ্দীক রা এর মিলগুলোঃ - রাসূলের বয়স ৬৩, আবু বকরের বয়সও ৬৩! - রাসূলের ইন্তিকাল সোমবারে, আবু বকরের ইন্তিকালও সোমবারে! - রাসূলের ইন্তিকাল হয় দুপুরবেলা, আবু বকরেরও ইন্তিকাল হয়েছিল দুপুরবেলা। - ইন্তিকালের ১৫ দিন আগে রাসূলের জ্বর এসেছিল, আবু বকরেরও ইন্তিকালের ১৫ দিন আগেই জ্বর এসেছিল! - ইন্তিকালের চার দিন আগে রাসূলের সাকরাত শুরু হয়, আবু বকরেরও চারদিন আগে সাকরাত শুরু হয়। - রাসূল ইন্তিকালের ৪ দিন আগে মুসল্লা ছেড়েছিলেন, আবু বকরকেও ঠিক চার দিন আগেই মুসল্লা ছাড়তে হয়। - রাসূল তাঁর মুসল্লায় সেই লোককেই দাঁড় করিয়েছিলেন, উনার পরে যার খলীফা হবার কথা, অর্থাৎ- আবু বকরকে, আবু বকরও তাঁর মুসল্লায় সেই লোককেই দাঁড় করিয়েছিলেন, উনার পরে যার খলীফা হবার কথা, অর্থাৎ উমরকে। - রাসূলকে ইন্তিকালের ২ বছর আগে বিষ খাওয়ানো হয়েছিল, আবু বকরকেও দুই বছর আগে বিষ খাওয়ানো হয়েছিল। - রাসূলকে বিষ দিয়েছিল ইহুদিরা, আবু বকরকেও বিষ দিয়েছিল ইহুদিরা। - রাসূলকে বিষ দিয়েছিল একটি মেয়ে, আবু বকরকেও বিষ দিয়েছিল একটি মেয়ে। - রাসূলকে বিষ দেয়া হয়েছিল খাবারের সাথে, আবু বকরকেও বিষ দেয়া হয়েছিল খাবারের সাথে। - রাসূলকে বিষ দেয়া হয়েছিল গোশতের সাথে, আবু বকরকেও বিষ দেয়া হয়েছিল গোশতের সাথে। - বিষ মিশ্রিত খাবার খেয়ে রাসূলের সাথীরা সব মারা যান, রাসূলকে আল্লাহপাক বাঁচিয়ে দেন, বিষমিশ্রিত খাবার খেয়ে আবু বকরের সাথীরাও সব মারা যান, উনাকে আল্লাহপাক বাঁচিয়ে দেন। .....এখনই অবাক হবার দরকার নেই। আরো আছে। এভাবে জীবনের প্রত্যেকটি ব্যাপারে দু’জন মানুষের মধ্যে এত মিল থাকা, আমার মনে হয় না কোনো বাক্য দিয়ে সেটার সঠিক ব্যাখ্যা করা যাবে! - রাসূলের কন্যা যয়নাবকে ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল, আবু বকরের মেয়ে আসমাকেও ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল। - রাসূলের মেয়ে ফাতেমা চাক্কি ঘুরিয়ে রুটি বানিয়েছেন, আবু বকরের মেয়ে আসমাও চাক্কি ঘুরিয়ে রুটি বানিয়েছেন। - রাসূলের দুই জামাতা হযরত আলী এবং হযরত উসমান আশারায়ে মুবাশশারার অন্তর্ভুক্ত, আবু বকরেরও দুই জামাতা হযরত যুবায়ের এবং স্বয়ং হুযূর (সা.) আশারায়ে মুবাশশারার অন্তর্ভুক্ত। - রাসূলের নাতি হযরত হোসাইনকে শহীদ করা হয়েছিল, আবু বকরের নাতি আব্দুল্লাহ বিন যুবাইরকেও শহীদ করা হয়েছিল। - রাসূলের নাতিকে শহীদ করে মাথা কেটে নেজায় লটকানো হয়েছিল, আবু বকরের নাতিরও মাথা কেটে নেজায় লটকানো হয়েছিল। - রাসূলের নাতিকে শহীদ করবার আগে তাঁর খান্দানকে জবাই করা হয়েছিল, আবু বকরের নাতিকে শহীদ করবার আগে তাঁরও খান্দানকে জবাই করা হয়েছিল। ....এগুলোকে কাকতাল বলে না। এত নিখুঁত মিলকে আর যাই বলা যাক, কাকতাল বলা যায় না। এগুলো হঠাৎ মিলে যাওয়া কোনো ব্যাপার হতে পারে না। আল্লাহপাক যে আবু বকরকে বিশ্বনবীর সর্বোত্তম সহচর হিসেবে কবুল করে নিয়েছেন, এগুলোকে তারই প্রমাণ বলা যায়। লক্ষ্য করি, শেষ বেলাতেও, দু’জনের বিদায় বেলাতেও কত মধুময় একাঙ্গিকতা- - ইনতিকালের আগে হুযূর মিসওয়াক চাইলেন, আবু বকরও ইনতিকালের আগে মিসওয়াক চাইলেন। - ইনতিকালের সময় হুযূরের মাথার সামনে আয়েশা বসেছিলেন, আবুবকরেরও ইনতিকালের সময় মাথার সামনে আয়েশাই বসা ছিলেন। - হুযূরের মিসওয়াক আয়েশাই চিবিয়ে দিয়েছিলেন, আবু বকরের মিসওয়াকও আয়েশাই চিবিয়ে দিয়েছিলেন। - ইনতিকালের আগ মুহূর্তে হুযূর (সা.) বললেন, ‘আল্লাহুম্মা ফির রফিলিক আ’লা’, ইনতিকালের আগ মুহূর্তে আবু বকরও বললেন, ‘আল্লাহুম্মা ফির রফিলিক আ’লা’। - দুনিয়া ছাড়ার আগে হুযূরের শেষ উচ্চারণ ছিল, ‘আস- সালাত! ‘আস-সালাত! দুনিয়া ছাড়ার আগে আবু বকরেরও শেষ উচ্চারণ ছিল, ‘আস সালাত! আস সালাত!’ - যে হুজরায় হুযূরের লাশ রাখা হয়েছিল, সেই একই হুজরায় আবু বকরেরও লাশ রাখা হয়েছিল। - যে চার পায়ায় হুযূরকে গোসল দেয়া হয়, সেই একই চার-পায়ায় আবু বকরকেও গোসল দেয়া হয়। - যে চাদরে হুযূরকে ঢেকে রাখা হয়েছিল সেই একই চাদরে আবু বকরকেও ঢেকে রাখা হয়েছিল। - কিয়ামতের দিন যে হুজরা থেকে নবী উঠবেন সেই একই হুজরা থেকে আবু বকরও উঠবেন, আল্লাহু আকবার! - কিয়ামতের দিন রাসূল যাবেন যেদিকে, দেখা যাবে আবু বকরও যাবেন সেদিকে। রাসূল যখন মাকামে মাহমুদে আবু বকরও তখন মাকামে মাহমুদে। - এবং সবশেষে রাসূলুল্লাহ যে জান্নাতে, আবু বকরও প্রিয় বন্ধুর সাথে সেই জান্নাতে...।।

ও মা, আজ 2 মাস 5 দিন হলো. তুমি নেই. তাও বেশ আছি। নতুন মা. আমায় ভীষণ ভালো খেতে দেয়. বাসি ভাত,পচা তরকারি আর নষ্ট ডালে। আমার খুব ভালই পেট ভরে যায়। মা ও মা ! জানো ? আমি এখন শার্ট ধুতে পারি। তাই প্রতিদিন. বাড়ি শুদ্ধু লোকের কাপর ধুই আমি। জানো মা. পড়তে এখন আমার আর ভালো লাগেনা। আমার এখন আর কোন বই নেই, আমার এখন কোন খাতা নেই, কলম নেই, নেই কোন স্কুল ব্যাগ। জানো মা. আমার নতুন ছোট ভাই ও. আমায় প্রায়লাথি দেয়। আমায় ভীষণ ভালবাসে কিনা? ওকে আমি প্রতি দিন. জুতো মোজা পরিয়ে দেই। মাঝে মাঝে ওর বন্ধুদের ও পরাই. এতে আমার আনন্দ হয় মা। তোমার দেয়া বিছানাটায়. এখন ভাই সোয়ওর খুব পছন্দের. ওটা আমার কথা ভাবছো? আমি সিঁড়ির নিচে মাদুর পেতে শুই. আমার একটুও কষ্ট হয়না। মা জানো ? ঈদ এলে আমি পুরনো কাপড় পাই। সে কাপড়ে তোমার ছেলে কে. রাজকুমার দেখায়-মা। যে কিনা এক রাজ্যহীন রাজকুমার. মা জানো? বৃষ্টি হলে আমি আজও ভয় পাই. তোমার শেষ পরনে যে কাপড় ছিল. ওটা ঘরথেকে লুকিয়ে এনেছি গো। মা ওটা জুড়ে যে তোমার গন্ধ. ও গন্ধে আমার আর ভয় হয় না। মা আমার একটা কথা রাখবে? আমায় কয়েক দিনের. ছুটির ব্যবস্থা করে দেবে? তোমার কাছে গিয়ে থাকব দু দিন। একটু শান্তিতে ঘুমাব তোমার বুকে। -------------------------------------- যারা মা' বাবা কে. খুব খুব বেশি ভালবাসেন। তারা আমার. মা এর জন্য দোয়া করবেন। -------------------------------------

শুক্রবার, ৮ মে, ২০১৫

[5/8, 4:10 PM] mdmufidulislam: কবিতা। অবস্হা। বাংলা মোদের। জনক নায়ক হলো কম্বল চোর। জনক তনয়া হলো লাশ চোর। যেমন ঔরশজাতি। .........তেমন বেটি..। দেশ বানাইছে ...........চোরের ঘাটি? যার নাই আগা মাতা, ___সে নাকি জাতির পিতা...। জয় বাংলা,, ____জয় বঙ্গবন্ধু তোর চৌদ্দ গুষ্টি হিন্দু..। বন্ধুরা বন্ধুর গারে শুষু চিনে। জাতে জাতি চিনে। সজ্জা সয়ন করে তোদের তরে। ষোলশ কোটি আওয়াজ উটাও। হটাও উদের। লাথি মার তাদের গারে। বাংগিবে তবে সবার ঘোম। চোরের বাড়ি তারিয়ে দাও স্বসান দেশে। গাটি বানাও বাংলাবাসনে। লাথি পার বাঙ্গিবে তালা। সব সালা বাঙালিরা। মোদের আশা গর্তে। মাথায় পাগড়ী কমোরে বেলটি ডাটো। শাহাদত অঙ্গলী তরিয়ে ধনি দাও। তবে হবে মুসলিমের বাংলাদেশ। বাঙালীদের বাংলাদেশ। জাত নির্দিদায় বাঙালা। কবিতাটি কেমন লেগেছে আপনাদের মতামত আসা করছি | [5/8, 4:36 PM] mdmufidulislam: রাসুল সা এর সাথে আবু বকর সিদ্দীক রা এর মিলগুলোঃ - রাসূলের বয়স ৬৩, আবু বকরের বয়সও ৬৩! - রাসূলের ইন্তিকাল সোমবারে, আবু বকরের ইন্তিকালও সোমবারে! - রাসূলের ইন্তিকাল হয় দুপুরবেলা, আবু বকরেরও ইন্তিকাল হয়েছিল দুপুরবেলা। - ইন্তিকালের ১৫ দিন আগে রাসূলের জ্বর এসেছিল, আবু বকরেরও ইন্তিকালের ১৫ দিন আগেই জ্বর এসেছিল! - ইন্তিকালের চার দিন আগে রাসূলের সাকরাত শুরু হয়, আবু বকরেরও চারদিন আগে সাকরাত শুরু হয়। - রাসূল ইন্তিকালের ৪ দিন আগে মুসল্লা ছেড়েছিলেন, আবু বকরকেও ঠিক চার দিন আগেই মুসল্লা ছাড়তে হয়। - রাসূল তাঁর মুসল্লায় সেই লোককেই দাঁড় করিয়েছিলেন, উনার পরে যার খলীফা হবার কথা, অর্থাৎ- আবু বকরকে, আবু বকরও তাঁর মুসল্লায় সেই লোককেই দাঁড় করিয়েছিলেন, উনার পরে যার খলীফা হবার কথা, অর্থাৎ উমরকে। - রাসূলকে ইন্তিকালের ২ বছর আগে বিষ খাওয়ানো হয়েছিল, আবু বকরকেও দুই বছর আগে বিষ খাওয়ানো হয়েছিল। - রাসূলকে বিষ দিয়েছিল ইহুদিরা, আবু বকরকেও বিষ দিয়েছিল ইহুদিরা। - রাসূলকে বিষ দিয়েছিল একটি মেয়ে, আবু বকরকেও বিষ দিয়েছিল একটি মেয়ে। - রাসূলকে বিষ দেয়া হয়েছিল খাবারের সাথে, আবু বকরকেও বিষ দেয়া হয়েছিল খাবারের সাথে। - রাসূলকে বিষ দেয়া হয়েছিল গোশতের সাথে, আবু বকরকেও বিষ দেয়া হয়েছিল গোশতের সাথে। - বিষ মিশ্রিত খাবার খেয়ে রাসূলের সাথীরা সব মারা যান, রাসূলকে আল্লাহপাক বাঁচিয়ে দেন, বিষমিশ্রিত খাবার খেয়ে আবু বকরের সাথীরাও সব মারা যান, উনাকে আল্লাহপাক বাঁচিয়ে দেন। .....এখনই অবাক হবার দরকার নেই। আরো আছে। এভাবে জীবনের প্রত্যেকটি ব্যাপারে দু’জন মানুষের মধ্যে এত মিল থাকা, আমার মনে হয় না কোনো বাক্য দিয়ে সেটার সঠিক ব্যাখ্যা করা যাবে! - রাসূলের কন্যা যয়নাবকে ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল, আবু বকরের মেয়ে আসমাকেও ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে বের করে দেয়া হয়েছিল। - রাসূলের মেয়ে ফাতেমা চাক্কি ঘুরিয়ে রুটি বানিয়েছেন, আবু বকরের মেয়ে আসমাও চাক্কি ঘুরিয়ে রুটি বানিয়েছেন। - রাসূলের দুই জামাতা হযরত আলী এবং হযরত উসমান আশারায়ে মুবাশশারার অন্তর্ভুক্ত, আবু বকরেরও দুই জামাতা হযরত যুবায়ের এবং স্বয়ং হুযূর (সা.) আশারায়ে মুবাশশারার অন্তর্ভুক্ত। - রাসূলের নাতি হযরত হোসাইনকে শহীদ করা হয়েছিল, আবু বকরের নাতি আব্দুল্লাহ বিন যুবাইরকেও শহীদ করা হয়েছিল। - রাসূলের নাতিকে শহীদ করে মাথা কেটে নেজায় লটকানো হয়েছিল, আবু বকরের নাতিরও মাথা কেটে নেজায় লটকানো হয়েছিল। - রাসূলের নাতিকে শহীদ করবার আগে তাঁর খান্দানকে জবাই করা হয়েছিল, আবু বকরের নাতিকে শহীদ করবার আগে তাঁরও খান্দানকে জবাই করা হয়েছিল। ....এগুলোকে কাকতাল বলে না। এত নিখুঁত মিলকে আর যাই বলা যাক, কাকতাল বলা যায় না। এগুলো হঠাৎ মিলে যাওয়া কোনো ব্যাপার হতে পারে না। আল্লাহপাক যে আবু বকরকে বিশ্বনবীর সর্বোত্তম সহচর হিসেবে কবুল করে নিয়েছেন, এগুলোকে তারই প্রমাণ বলা যায়। লক্ষ্য করি, শেষ বেলাতেও, দু’জনের বিদায় বেলাতেও কত মধুময় একাঙ্গিকতা- - ইনতিকালের আগে হুযূর মিসওয়াক চাইলেন, আবু বকরও ইনতিকালের আগে মিসওয়াক চাইলেন। - ইনতিকালের সময় হুযূরের মাথার সামনে আয়েশা বসেছিলেন, আবুবকরেরও ইনতিকালের সময় মাথার সামনে আয়েশাই বসা ছিলেন। - হুযূরের মিসওয়াক আয়েশাই চিবিয়ে দিয়েছিলেন, আবু বকরের মিসওয়াকও আয়েশাই চিবিয়ে দিয়েছিলেন। - ইনতিকালের আগ মুহূর্তে হুযূর (সা.) বললেন, ‘আল্লাহুম্মা ফির রফিলিক আ’লা’, ইনতিকালের আগ মুহূর্তে আবু বকরও বললেন, ‘আল্লাহুম্মা ফির রফিলিক আ’লা’। - দুনিয়া ছাড়ার আগে হুযূরের শেষ উচ্চারণ ছিল, ‘আস- সালাত! ‘আস-সালাত! দুনিয়া ছাড়ার আগে আবু বকরেরও শেষ উচ্চারণ ছিল, ‘আস সালাত! আস সালাত!’ - যে হুজরায় হুযূরের লাশ রাখা হয়েছিল, সেই একই হুজরায় আবু বকরেরও লাশ রাখা হয়েছিল। - যে চার পায়ায় হুযূরকে গোসল দেয়া হয়, সেই একই চার-পায়ায় আবু বকরকেও গোসল দেয়া হয়। - যে চাদরে হুযূরকে ঢেকে রাখা হয়েছিল সেই একই চাদরে আবু বকরকেও ঢেকে রাখা হয়েছিল। - কিয়ামতের দিন যে হুজরা থেকে নবী উঠবেন সেই একই হুজরা থেকে আবু বকরও উঠবেন, আল্লাহু আকবার! - কিয়ামতের দিন রাসূল যাবেন যেদিকে, দেখা যাবে আবু বকরও যাবেন সেদিকে। রাসূল যখন মাকামে মাহমুদে আবু বকরও তখন মাকামে মাহমুদে। - এবং সবশেষে রাসূলুল্লাহ যে জান্নাতে, আবু বকরও প্রিয় বন্ধুর সাথে সেই জান্নাতে...। [5/8, 4:38 PM] mdmufidulislam: যৌনাঙ্গতে মুখ লাগানো সম্পর্কে প্রশ্ন ও উত্তর প্রশ্নঃ স্ত্রীপ্রশ্নঃ স্ত্রীর মুখে লিঙ্গ দেওয়া জায়েজ আছে কি? প্রশ্নঃ বউয়ের যোনিতে কি মুখ দেওয়া যাবে? ইসলাম কি বলে যদি পারেন জানাবেন। প্রশ্নঃ স্বামী তার স্ত্রীর যোনি এবং স্ত্রী তার স্বামী (পুরুষাঙ্গ+যোনি) চুষতে পারবে কি? উপরের প্রশ্ন ৩ টি কিন্তু মূলে জবাব একটি। তাই তিনটির প্রশ্নের জবাব এক সাথে দিয়ে দিলাম। উত্তরঃ মা আয়েশা সিদ্দিকা (রাঃ) বলেছেনঃ নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি আমার লজ্জাস্থান দেখেন নি এবং আমিও নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের লজ্জাস্থান দেখেনি। তাছাড়া নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিষেধ করেছেন লজ্জাস্থানে না তাকাতে। কেননা তাতে নাকী চোখের জ্যোতি কমে যায়। দ্বিতীয়ত্বঃ যৌনাঙ্গতে মুখ লাগানো এটি একটি পুশুভিক্তিক আচরণ। যৌনাঙ্গতে মুখ লাগানো এটা সভ্য মানুষের আচরণ হতে পারেনা। পুশুদের হাত নেই বলেই তার সঙ্গীনিকে মুখ দ্বারা উত্তেজিত করে। কিন্তু আপনার তো হাত আছে। আপনার হাত থাকতে কেনো আপনি (পুরুষ ও নারী) কেনো যৌনাঙ্গতে মুখ লাগিয়ে আপনার সঙ্গীনিকে উত্তেজিত করবেন?? আমার জানা মতে পুশুরাও তো যৌনাঙ্গতে মুখ লাগায় না। তবে আপনি কেনো সৃষ্টির সেরা হয়ে যৌনাঙ্গতে মুখ লাগাবেন??? এটা তো প্রসাবের রাস্তা। আপনি কি যে পাত্রে প্রসাব করেন সে পাত্রে কি খাদ্য রেখে খাবেন??? আপনার রুচিতে হলে খেতে পারেন আমার কোনো আপত্তি নেই। আমার এই কথার বিপরীতে যদি আপনি বলেন এটা (যৌনাঙ্গ) তো ধোয়া ও পরিস্কার থাকে। জবাবে আমি আপনাকে বলবো আপনি কারো বাসায় মেহমান হয়ে গেলেন। আপনার গেলেন। আপনার সামনে সে বাসার মালিকের ছোট্ট ছেলে ফল রাখার পাত্রেতে প্রসাব করে দিল এবং বাসার মালিক তা ধুয়ে সে পাত্রে আপনাকে ফল বা খাবার আপনি কি সে খাবার খাবেন? অবশ্য আপনার অবশ্য আপনার রুচিতে হলে খেতে পারেন। আপনি তাকান তো আপনার নিজের দিকে। আপনি যখন আপনার মায়ের গর্ভে ছিলেন, তখন মহান আল্লাহ আপনার মায়ের মাসিকের রক্ত বন্ধ করে সে রক্ত দিয়ে আপনার প্রাণ বাঁচিয়েছেন। সে মাসিকের রক্ত কি আপনাকে মুখ দিয়ে পান করিয়েছেন না কি নাড়ী দিয়ে। মহান আল্লাহ মাসিকের রক্ত নাড়ী দিয়ে আপনার দেহ প্রবেশ করিয়ে আপনাকরিয়ে আপনার প্রাণ রক্ষা করেছেন। কেনো করেছেন? উত্তর হচ্ছে এই রক্ত যদি আপনার মুখ দিয়ে আপনার দেহে প্রবেশ করাতেন তাহলে আপনার মুখ টা নাপাক হয়ে যেত। তা হলে আপনি দুনিয়াতে এসে অপবিত্র মুখ দিয়ে মহান আল্লাহর নাম নিতেন। আপনি যাতে পবিত্র মুখ দিয়ে মহান আল্লাহর নাম জপতে পারেন সে জন্য মহান আল্লাহ এই ব্যবস্থার মাধ্যমে মায়ের গর্ভে আপনার প্রাণ বাঁচিয়েছেন। তৃতীয়তঃ যৌনাঙ্গতে মুখ লাগালে যৌনাঙ্গতে লেগে থাকা জীবাণু আপনার দেহে প্রবেশ করবে। তাতে আপনি অসুস্থ হওয়ার সম্ভবনা আছে। তাছাড়া আপনি যৌনাঙ্গতে মুখ লাগাবেন সে যদি যৌন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে তখন আপনি কি করবেন??? এখন আপনি যদি প্রশ্ন করেন ডাক্তারেরা তো বলে যৌনাঙ্গতে মুখ লাগাতে। উত্তরে আমি বলতে চাই, ডাক্তারেরাতো বলে পানি ফুটালে পানিতপানি ফুটালে পানিতে থাকা জীবাণুরা মরে যায়। কিন্তু পানিতে থাকা জীবাণুরা মরে কি উড়ে যায় নাকি সে জীবাণু পানিতেই জীবাণু পানিতেই থেকে যায়??? এখন আপনি যদি সে পানি খান তাহলে মরা জীবাণুর সাথেই সে পানি খাচ্ছেন। এই পোস্ট টি যারা পড়েছেন তাদের মনে আবার এই প্রশ্ন জাগতে পারে যে লোকদের মনে এ রকম প্রশ্ন আসে কেন??? উত্তর হচ্ছে পর্ণ ভিডিওর প্রভাব। মোবাইল ফোনে ভিডিও দেখার সুবিধা থাকার কারণে পর্ণ ভিডিও এখন সবার হাতে হাতে চলে এসেছে। পর্ণ ভিডিওতে বিশ্ব বেশ্যারা যা করে তা দেখে তাদের মনে এই ধরণের প্রশ্ন জাগে। যারা এই প্রশ্ন গুলো করেছে আপনি তাদের কে সাধুবাদ জানাবো। কেনোনা তারা এই প্রশ্ন গুলো করার কারনে এই পোস্ট টি লিখতে পেরেছলিখতে পেরেছি যার কারণে তারা হয়ত এই কাজ কর [5/8, 4:47 PM] mdmufidulislam: দাওয়াত ও তাবলীগের যে মেহনত চলছে এই মেহনতে আত্মনিয়োগ করুন। ** না * কেন? ** দাওয়াত ও তাবলীগ জরুরী কিন্তু ইলিয়াসি তাবলীগ বেদআত। * কেন বেদআত বলেছেন? ** কারণ এ পদ্ধতি রসূল (স.) এর যুগে ছিলনা। *ওওও....... তাহলে তো মাদরাসায় পড়া, হিফজ খানায় পড়া, মদীনা ভার্সিটিতে পড়াও বেদআত!!!!! **কেন? *কারন এ পদ্ধতিতে ইলম শিক্ষা করার নিয়ম রসূলের যুগে ছিলনা! ** কিন্তু ইলমের চর্চা তো ছিল। যুগের পরিবর্তনে সিস্টেমের পরিবর্তন হয়েছ। সিস্টেম যাই থাকুক সঠিক ইলম শেখাই মূল উদ্দেশ্য। অতএব তা বেদআত হতে পারেনা। * তাহলে কেহ যদি দ্বীনের দাওয়াত ও তাবলীগের জন্য কোন সিস্টেম বের করে তা বেদআত হবে কেন? ** আচ্ছা মানলাম, তাবলীগের এ পদ্ধতি বেদআত নয় কিন্তু তাবলীগের ফাজায়েলে আমালে যে যয়ীফ ও জাল হাদিস রয়েছে, সেটার কি হবে???? * আপনি জানলেন কিভাবে যে ফাজায়েলে আমালে যয়ীফ ও জাল হাদিস রয়েছে? ** আমাদের শাইখগন বলেছেন। * ছি ছি আপনারা শাইখের অন্ধ ভক্তি করেন? আপনারা না বলেন কুরআন হাদিস ছাড়া কিছু মানেননা? তা কুরআন ও হাদিস দ্বারা প্রমান করুন তো এই হাদিস জাল এই হাদিস যয়ীফ? ** কুরআন হাদিসে কি লেখা থাকে যে এই হাদিস জাল ওই যয়ীফ???? * তাহলে??? ** এটা তো পরবর্তীদের নিয়ম অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। * পরবর্তীদের কথা কি কুরআন হাদিস??? ** না তা হবে কেন? * তাহলে আপনার দাবি ঠিক থাকল?????? ** তাহলে আপনি কি বলতে চান ফাজায়েলে আমালে কোন যয়ীফ হাদিস নেই???? * হয়তো বা আছে.... ** তাহলে? *সেগুলো কি ইলিয়াস (রহ.) বানিয়ে লিখেছেন? **না * তাহলে?? **বিভিন্ন কিতাব থেকে সংকলন করেছেন। * তাহলে আপনারা সে সকল কিতাব ও লেখক বাদ দিয়ে ইলিয়াস (রহ.) ও তার কিতাবের পিছনে লাগলেন কেন???? **........... * আচ্ছা! কোন কিতাবে যয়ীফ বা জাল হাদিস থাকলে সেই কিতাব ও লেখক কি পরিত্যাজ্য??? ** অবশ্যই..... * আমরা জানি বুখিরী মুসিলিম ছাড়া অধীকাংশ হাদিসের কিতাবে যয়ীফ এবং কোন কোন কিতাবে জাল হাদিসও আছে।যেমন, আবু দাউদ তিরমীজী, ইবনে মাজাহ ইত্যাদি। তো আপনি কি সে সকল কিতাবেরর লেখকগনের সমালোচনা করেন? এবং কিতাবগুলোকে যয়ীফ, জাল ও শিরকের কিতাব বলে আখ্যায়িত করেন? ** না *কেন? *ইয়ে মানে.... আমি শাইখের কাছে জিগাইয়া কমুনে....

কবিতা। অবস্হা। বাংলা মোদের। জনক নায়ক হলো কম্বল চোর। জনক তনয়া হলো লাশ চোর। যেমন ঔরশজাতি। .........তেমন বেটি..। দেশ বানাইছে ...........চোরের ঘাটি? যার নাই আগা মাতা, ___সে নাকি জাতির পিতা...। জয় বাংলা,, ____জয় বঙ্গবন্ধু তোর চৌদ্দ গুষ্টি হিন্দু..। বন্ধুরা বন্ধুর গারে শুষু চিনে। জাতে জাতি চিনে। সজ্জা সয়ন করে তোদের তরে। ষোলশ কোটি আওয়াজ উটাও। হটাও উদের। লাথি মার তাদের গারে। বাংগিবে তবে সবার ঘোম। চোরের বাড়ি তারিয়ে দাও স্বসান দেশে। গাটি বানাও বাংলাবাসনে। লাথি পার বাঙ্গিবে তালা। সব সালা বাঙালিরা। মোদের আশা গর্তে। মাথায় পাগড়ী কমোরে বেলটি ডাটো। শাহাদত অঙ্গলী তরিয়ে ধনি দাও। তবে হবে মুসলিমের বাংলাদেশ। বাঙালীদের বাংলাদেশ। জাত নির্দিদায় বাঙালা। কবিতাটি কেমন লেগেছে আপনাদের মতামত আসা করছি |

বুধবার, ৬ মে, ২০১৫

লেখক,মুফতী, মুফিদ। ।।। এশিয়ার কিছু তত্বচিএ। ।। ** মহাবিশ্ব সাধক- ইমাম মোয়াজ্জেম হোসেন আল বংগেস্তী বলেন, হযরত নূহ (আ:) পৃথিবী থেকে বিদায় নেওয়ার প্রায় ৬শত বছর পর আল্লাহর এক নবী হযরত আয়উন (আ:) পৃথিবীতে আগমন করেন। হযরত আয়উন (আ:) এর স্ত্রী নহর। হযরত আয়উন (আ:) এর চার পুত্র সন্তান ও দুই কন্যা সন্তান ছিল। চার পুত্র সন্তানের নাম : (১) হযরত মিশরান (আ:), (২) হযরত চীনান (আ:), (৩) হযরত আরবুন (আ:), (৪) হযরত নিগরান (আ:)। দুই কন্যা সন্তানের নাম : (১) মেলানা, (২) জেরনি। হযরত মিশরান (আ:) এর স্ত্রী ভারতুন, হযরত চীনান (আ:) এর স্ত্রী কোরিফা, হযরত আরবুন (আ:) এর স্ত্রী ইংলা, হযরত নিগরান (আ:) এর স্ত্রী আফরি। উক্ত চার পুত্র তাদের পিতা হযরত আয়উন (আ:) এর আদেশ মোতাবেক- হযরত মিশরান (আ:) তার স্ত্রী, সন্তান ও অন্যান্য সঙ্গীসহ হযরত আয়উন (আ:) এর সাথে ভারতে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন এবং হযরত আয়উন (আ:) দুই কন্যা স্বামীসহ ভারতবর্ষে থেকে যান। হযরত চীনান (আ:) তার স্ত্রী, সন্তান ও অন্যান্য সঙ্গীসহ চীন দেশে চলে যান এবং সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। হযরত আরবুন (আ:) তার স্ত্রী, সন্তান ও অন্যান্য সঙ্গীসহ আরব ভূমিতে চলে যান এবং সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। হযরত নিগরান (আ:) তার স্ত্রী, সন্তান ও অন্যান্য সঙ্গীসহ সহ আফ্রিকায় চলে যান এবং সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। ** হযরত আয়উন (আ:) এবং হযরত মিশরান (আ;) থেকে ভারতবর্ষে মানব বিস্তার লাভ করেছে। ** হযরত চীনান (আ:), তার সন্তানাদী ও অন্যান্য সঙ্গী থেকে চীন দেশে মানব বিস্তার লাভ করেছে। ** হযরত আরবুন (আ:),তার সন্তানাদী ও অন্যান্য সঙ্গী থেকে আরব ভূমি, ইউরোপ ও রাশিয়ায় মানব বিস্তার লাভ করেছে। ** হযরত নিগরান (আ:), তার সন্তানাদী ও অন্যান্য সঙ্গী থেকে আফ্রিকায় মানব বিস্তার লাভ করেছে।

কবিতা। বন্ধু। লেখক।মুফতী, মুফিদ। বন্ধু মানে বন্ধুত্ব বুঋে। বন্ধু সে যে সাথি হয় দুখঃ সুখে। বন্ধু যে টাকা, বাড়ি,সমাজ,জাত, তালাশ নাহি করে। বন্ধু মানে পাশে রবে চির দুখেঃ আমার বন্ধু বড় হবে কবে? ভালবাসা পাবে, আর ভালবাসা দেবে, অভিমান মুছে - আলো ছড়াবে ; আমার বন্ধুটি, সে, বড় হবে কবে? সাদা ডানায় ভর করে উড়ে উড়ে কবে সে দেখবে দুচোখ ভরে বন্ধুত্বের স্বর্গীয় রঙ? কবে সে জানবে, হৃদয় কখনো ভাঙা যায় না, একবার পাশে দাঁড়ালে সে স্থান কখনো খালি হয় না, হাতে হাত রাখলে সে বন্ধন টিকে থাকে উষ্ণ হৃদয়ে, পাঁচ আঙুলের অবর্তমানে তারা হারায় না। কবে জানবে সে? কবে বুঝবে? আমার নিরব চাওয়া কবে শারা দিবে। ধন্য করিবে মোরে স্নিগ্ধ শিহরনে। আজও তাকিয়ে তার ললাট চপনে। কাদে কাদ রেখে হাটিবে কবে। বিন্দু বিন্দু আলোতে শুরুভি ছড়াবে। তার নেএে চেয়ে চাঁদ দেখিব নয়ন বড়ে। আমার প্রাণের বন্ধুটি, বড় হবে কবে?

আহলে হাদিস বনাম খবিসদের মোখশ উন্মোচন। নিচে যে সমস্ত নাম দেওয়া হয়েছে তারা শয়তানের অনুস্বারী। তাদের নাম মুখস্হ করার চেয়ে মহান রাব্বুল আলামিনের নিরানব্বয়টি নাম মুখস্হ করুন। ।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।।। আহলে হাদিস বনাম খবিসদের কথা। ।।। আপনি কি আল-কুরআন ও সহীহ্ হাদিসের উপর জীবন গড়তে চান? আপনি কি শির্ক-বিদাআত মুক্ত ইসলামের সহীহ জ্ঞান অর্জন করতে চান? তাহলে প্রকৃত কুরআন-সুন্নাহর অনুসারী আলেমগনের লেকচার শুনুন.... এই নামগুলো এখনই ঝড়েরবেগে মুখস্ত করে রাখুন.....ইনশাআল্লাহ অনেক উপকৃত হবেন। . ✔ শাইখ মতিউর রহমান মাদানী (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ আমানুল্লাহ বিন ইসমাঈল (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ প্রফেসর কাজী মুহাম্মদ ইবরাহীম (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ কামালুদ্দীন জাফরী (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ সাইফুদ্দীন বেলাল মাদানী (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ শহীদুল্লাহ খান মাদানী (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ মুহাম্মদ ওয়ালিউল্লাহ্ (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ মুযাফ্ফর বিন মুহসিন (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ আব্দুর রাকীব বুখারী (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ হারুন হোসেইন (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ মুহাম্মাদ আক্তার মাদানী (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ শাইখ আব্দুর রহীম বাগেরহাটী (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ্ (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. মুহাম্মদ মানজুরে ইলাহী (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. মোসলেহ্ উদ্দীন (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. আসাদুল্লাহ আল গালিব (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. আ ব ম যাকারিয়া (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. আবুল কালাম আজাদ (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. মুহাম্মাদ মতিউল ইসলাম (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. আহমাদুল্লাহ ত্রিশালী (হাফেজাহুল্লাহ) ✔ ড. মুহাম্মদ লোকমান হোসেইন (হাফেজাহুল্লাহ) . ★ এই সকল বিশ্ববিখ্যাত কুরআন-সুন্নাহর অনুসারী আলেমে-দ্বীনগন মানুষকে ডাকছে সুধু মাত্র আল-কুরআন ও রাসূল (সঃ) এর সহীহ সুন্নহর দিকে। তার ভন্ড মোল্লাদের মত পীর-ফকিরী আর কবর- মাজার পূজার দিকে ডাকে নাহ। তার শির্ক-বিদা'আতের বিরুদ্ধে এক-একজন এক-একটি খোলা তলোয়ার, আলহামদুলিল্লাহ! তাদের লেকাচারগুলো দয়াকরে খুব মনোযোগ দিয়ে শুনুন, বুঝুন তারপর সিদ্ধান্তনিন যে, আপনি কি কোরআন ও সহীহ্ হাদিসের উপর জীবন গড়তে চান? নাকি মাজহাবের নামে গোড়ামী আর অন্ধ অনুকরন-অনুসরণ করে এবং পীরবাবা-খাজাবাবাদের মুরিদ হয়ে শির্ক-বিদা'আতকারী রূপে চিরদিন অন্ধকারেই ডুবে থাকতে চান!? হে আমার দ্বীনি ভাই-বোনেরা, জীবন আপনার তাই সিদ্ধান্তও আপনাকেই নিতে হবে, আমরা সুধু আপনাদের দিক নির্দেশনা দিচ্ছি মাত্র! মহান আল্লাহপাক আমাদের সবাইকে সঠিক দ্বীন-ইসলামকে জানার, বুঝার ও সেই অনুযায়ী আমল করে শির্ক-বিদা'আতমুক্ত জীবন গড়ার তৌফিক দান করুন...আমীন!

শনিবার, ২ মে, ২০১৫

ملة ابيكم ابراهيم هو سماكم المسلمين এই আয়াতের মাঋে, هو, সর্বনামটি যে ইব্রাহীম আঃ প্রতি গিয়াছে তার প্রমানিত এই আরবী রচনাতে ﻣﺎ ﻫﻮ ﺩﻳﻦ ﺃﺑﻴﻜﻢ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴم ﺍﻟﺬﻱ هو ﺳﻤﺎﻛﻢ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﻣﻦ ﻗﺒﻞ ﻳﺒﻌﺚ ﺃﻧﺒﻴﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻮﺳﻲ ﻭﻋﻴﺴﻲ ﺑﺎﻟﺘﻮﺭﺍﺓ ﻭﺍﻷﻧﺠﻴﻞ ﻭﺟﻤﻴﻊ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﺃﺧﻮﻩ ﺃﺑﻮﻫﻢ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺭﺑﻬﻢ ﻭﺍﺣﺪ ﻭﺩﻳﻨﻬﻢ ﺍﻹﺳﻼﻡ ﻭﻛﻴﻒ ﻛﺎﻥ ﻗﻠﺐ ﺍﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﺴﻠﻴﻢ ﻣﻤﻠﻮﺀ ﺑﺤﺐ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻛﻴﻒ ﺗﻮﻛﻠﻪ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻣﺎ ﺇﺑﺘﻼﺀﺗﻪ؟ ﺩﻳﻦ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻛﺎﻥ ﺣﻨﻴﻔﺎ ﻣﺴﻠﻤﺎ ﺍﻷﺳﻼﻡ ﻫﻮ : ﺍﻟﺨﻀﻮﻉ ﻭﺍﻷﺳﺘﺴﻼﻡ ﻷﻭﺍﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻭ ﺗﻀﺤﻴﺔ ﻭﺇﻣﺘﺜﺎﻝ ﻭﺗﺼﺪﻳﻖ ﻭﺇﺳﺘﺴﻼﻡ ﺗﺎﻡ ﻟﻠﻪ ﺑﻤﺎ ﻳﻘﺒﻞ ﺍﻟﻌﻘﻞ ﻭﺑﻤﺎ ﻻ ﻳﻘﺒﻞ ﺍﻟﻌﻘﻞ ﻻﻳﺤﻴﺪ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﻖ ﺑﻘﺪﺭﺓ ﻭﻋﻈﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺘﻮﻛﻼً ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺣﺪﺓ ﻫﻮ ﺍﻟﺨﺎﻟﻖ ﻟﻘﺪﺭﺗﻪ ﻭﻋﻈﻤﺘﻪ ﻭﻟﻌﺪﻡ ﻗﺪﺭﺓ ﺃﻯ ﻣﺨﻠﻮﻕ ﺑﺘﻐﻴﻴﺮ ﻣﻜﺎﻥ ﺷﺮﻭﻕ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﻟﻴﻜﻮﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻐﺮﺏ ﻭﻟﻴﺲ ﻣﻦ ﺍﻟﺸﺮﻕ ﻓﺘﻜﻮﻥ ﺍﻟﻨﺠﺎﺓ ﻭﺇﺳﺘﺠﺎﺑﺔ ﺍﻟﺪﺀ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻗﻞ ﺇﻥ ﺻﻼﺗﻰ ﻭﻧﺴﻜﻰ ﻭﻣﺤﻴﺎﻯ ﻭﻣﻤﺎﺗﻰ ﻟﻠﻪ ﺭﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ ﻻ ﺷﺮﻳﻚ ﻟﻪ ﻭﺑﺬﻟﻚ ﺃﻣﺮﺕ ﻭﺃﻧﺎ ﺃﻭﻝ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ‏( ﺍﻷﻧﻌﺎﻡ 161 *** ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﺇﻥ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻷﺳﻼﻡ ﻭﻣﺎ ﺇﺧﺘﻠﻒ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﺃﻭﺗﻮﺍ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﺃﻻ ﻣﻦ ﺑﻌﺪ ﻣﺎ ﺟﺄﺀﻫﻢ ﺍﻟﻌﻠﻢ ﺑﻐﻴﺎً ﺑﻴﻨﻬﻢ ﻭﻣﻦ ﻳﻜﻔﺮ ﺑﺄﻳﺎﺕ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﺈﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﺮﻳﻊ ﺍﻟﺤﺴﺎﺏ ‏(ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 18 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﺟﺎﻫﺪﻭﺍ ﻓﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺣﻖ ﺟﻬﺎﺩﻩ ﻫﻮ ﺇﺟﺘﺒﺎﻛﻢ ﻭﻣﺎ ﺟﻌﻞ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﻓﻰ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﻣﻦ ﺣﺮﺝ ﻣﻠﺔ ﺃﺑﻴﻜﻢ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻫﻮ ﺳﻤﺎﻛﻢ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﻣﻦ ﻗﺒﻞ ﻭﻓﻰ ﻫﺬﺍ ﻟﻴﻜﻮﻥ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﺷﻬﻴﺪﺍً ﻋﻠﻴﻜﻢ ﻭﺗﻜﻮﻧﻮﺍ ﺷﻬﺪﺍﺀ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺎﺱ ‏( ﺳﻮﺭﺓ ﺍﻟﺤﺞ 78 surat al hag *** ﺗﻮﺣﻴﺪ ﺍﻷﻭﻟﻮﻫﻴﺔ : ﻫﻮ ﺃﻓﺮﺍﺩ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﺄﻓﻌﺎﻟﻨﺎ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺷﺊ ﻻ ﻧﺸﺮﻙ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻱ ﻻﻣﻌﺒﻮﺩ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﻔﻲ ﻭﺇﺛﺒﺎﺕ ﻭﺗﻮﺣﻴﺪ ﺍﻟﺮﺑﻮﺑﻮﻳﺔ : ﻫﻮ ﺃﻓﺮﺍﺩ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﺄﻓﻌﺎﻟﻪ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺷﺊ ﻓﺎﻟﻠﻪ ﻫﻮ ﺍﻟﻮﺣﻴﺪ ﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﻭﻫﻮ ﻭﺣﺪﺓ ﺍﻟﺨﺎﻟﻖ ﻣﻦ ﻛﺎﻥ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﺃﻋﺮﻑ ﻛﺎﻥ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﺃﺧﻮﻑ ﺃﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﺈﻧﻚ ﺗﺮﺍﻩ ﻓﺈﻥ ﻟﻢ ﺗﻜﻦ ﺗﺮﺍﻩ ﻓﻬﻮ ﻳﺮﺍﻙ ﻓﻌﻨﺪ ﺍﻟﻤﻌﺼﻴﺔ ﻧﺨﺎﻑ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺃﻥ ﺗﺮﺍﻧﺎ ﻭﻻ ﻧﺨﺎﻑ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺮﺍﻧﺎ ********* ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺑﺪﺍﻳﺔ ﺗﻮﺣﻴﺪﺓ ﻭﺇﻳﻤﺎﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻷﺑﻴﻪ ﺃﺯﺭ ﺃﺗﺘﺨﺬ ﺃﺻﻨﺎﻣﺎ ﺃﻟﻬﺔ ﺇﻧﻲ ﺃﺭﺍﻙ ﻭﻗﻮﻣﻚ ﻓﻲ ﺿﻼﻝ ﻣﺒﻴﻦ ‏( ﺍﻷﻧﻌﺎﻡ 74 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻛﺬﻟﻚ ﻧﺮﻱ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻣﻠﻜﻮﺕ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﻭﻟﻴﻜﻮﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻮﻗﻨﻴﻦ ﻓﻠﻤﺎ ﺟﻦ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﺭﺀﺍ ﻛﻮﻛﺒﺎ ﻗﺎﻝ ﻫﺬﺍ ﺭﺑﻲ ﻓﻠﻤﺎ ﺃﻓﻞ ﻗﺎﻝ ﻻ ﺃﺣﺐ ﺍﻷﻓﻠﻴﻦ ﻓﻠﻤﺎ ﺭﺀﺍ ﺍﻟﻘﻤﺮ ﺑﺎﺯﻏﺎ ﻗﺎﻝ ﻫﺬﺍ ﺭﺑﻲ ﻓﻠﻤﺎ ﺃﻓﻞ ﻗﺎﻝ ﻟﺌﻦ ﻟﻢ ﻳﻬﺪﻧﻲ ﺭﺑﻲ ﻷﻛﻮﻧﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﻘﻮﻡ ﺍﻟﻀﺎﻟﻴﻦ ﻓﻠﻤﺎ ﺭﺀﺍ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﺑﺎﺯﻏﺔ ﻗﺎﻝ ﻫﺬﺍ ﺭﺑﻲ ﻓﻠﻤﺎ ﺃﻓﻠﺖ ﻗﺎﻝ ﻳﺎﻗﻮﻡ ﺇﻧﻲ ﺑﺮﺉ ﻣﻤﺎ ﺗﺸﺮﻛﻮﻥ ﺇﻧﻲ ﻭﺟﻬﺖ ﻭﺟﻬﻲ ﻟﻠﺬﻱ ﻓﻄﺮ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﺣﻨﻴﻔﺎ ﻭﻣﺎ ﺃﻧﺎ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺸﺮﻛﻴﻦ ‏(ﺍﻷﻧﻌﺎﻡ 79 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﺬﻱ ﻭﻓﻲ ‏(ﺃﻛﻤﻞ ﺟﻤﻴﻊ ﻣﺎ ﺃﻣﺮﻩ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻪ ﻓﺄﺳﺘﺤﻖ ﻟﻘﺐ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺧﻠﻴﻞ ﺍﻟﻠﻪ ‏) ‏( ﺍﻟﻨﺠﻢ 37 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺟﻬﺖ ﻭﺟﻬﻲ ﻟﻠﺬﻱ ﻓﻄﺮ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﺣﻨﻴﻔﺎً ﻣﺴﻠﻤﺎً ‏( ﺍﻷﻧﻌﺎﻡ 79 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻣﻦ ﻳﺮﻏﺐ ﻋﻦ ﻣﻠﺔ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺇﻻ ﻣﻦ ﺳﻔﻪ ﻧﻔﺴﻪ ﻭﻟﻘﺪ ﺇﺻﻄﻔﻴﻨﺎﻩ ﻓﻲ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ﻭﺇﻧﻪ ﻓﻲ ﺍﻷﺧﺮﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ ﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﻟﻪ ﺭﺑﻪ ﺃﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ ﺃﺳﻠﻤﺖ ﻟﺮﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 130 ‏( ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻳﻬﻮﺩﻳﺎ ﻭﻻ ﻧﺼﺮﺍﻧﻴﺎ ﺑﻞ ﻛﺎﻥ ﺣﻨﻴﻔﺎ ﻣﺴﻠﻤﺎ ﺗﻮﺣﻴﺪ ﺃﻭﻟﻴﻬﻴﺔ ﻭﻣﻄﻌﻴﺎً ﻣﺴﺘﺴﻠﻤﺎ ﻷﻭﺍﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻤﺎ ﻳﻘﺒﻞ ﺃﻭ ﻻﻳﻘﺒﻞ ﺍﻟﻌﻘﻞ ﻻ ﻳﺤﻴﺪ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﻖ ﺑﻘﺪﺭﺓ ﻭﻋﻈﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺘﻮﻛﻼً ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ‏) ﻭﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺸﺮﻛﻴﻦ ‏( ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 67 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺇﺫ ﺇﺑﺘﻠﻲ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺭﺑﻪ ﺑﻜﻠﻤﺎﺕ ﻓﺄﺗﻤﻬﻦ ﻗﺎﻝ ﺇﻧﻲ ﺟﺎﻋﻠﻚ ﻟﻠﻨﺎﺱ ﺇﻣﺎﻣﺎً ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 124 ‏( ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺇﻥ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻛﺎﻥ ﺃﻣﺔًﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻟﻮﺣﺪﻩ ﻭﻣﻌﻪ ﻣﻌﻴﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺍﺟﻪ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﺍﻟﻨﻤﺮﻭﺩ ﺍﻟﺬﻱ ﺍﻟﻘﺎﻩ ﻓﻲ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻭﻧﺘﺠﻴﺔ ﻳﻘﻴﻦ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺩﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻨﻤﺮﻭﺩ ﻭﺟﻴﺸﻪ ﺑﺎﻟﺒﻌﻮﺽ ﺑﻌﺪ ﺃﻥ ﺭﻓﺾ ﺍﻟﻨﻤﺮﻭﺩ ﺩﻋﻮﺓ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻟﻌﺪﻡ ﺍﻟﺸﺮﻙ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻗﺎﻧﺘﺎًَ ﻟﻠﻪ ‏)ﻣﻮﺣﺪً ﻟﻸﻭﻟﻴﻬﻴﺔ ﻭﻣﻄﻌﻴﺎً ﻣﺴﺘﺴﻠﻤﺎ ﻷﻭﺍﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ‏) ﺣﻨﻴﻔﺎً ‏) ﺑﻤﺎ ﻳﻘﺒﻞ ﺃﻭ ﻻﻳﻘﺒﻞ ﺍﻟﻌﻘﻞ ﻭﻟﻢ ﻳﻚ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺸﺮﻛﻴﻦ ﺷﺎﻛﺮﺍً ﻷﻧﻌﻤﻪ ﺇﺟﺘﺒﺎﻩ ‏(ﺇﺻﻄﻔﺎﻩ ‏) ﻭﻫﺪﺍﻩ ﺇﻟﻲ ﺻﺮﺍﻁ ﺍﻟﻤﺴﺘﻘﻴﻢ ﻭﺃﺗﻴﻨﺎﻩ ﻓﻲ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ﺣﺴﻨﺔ ‏)ﻛﻞ ﺍﻷﻧﻴﺎﺀ ﺗﺜﻨﻲ ﻋﻠﻴﻪ ‏(ﻭﺇﻧﻪ ﻓﻲ ﺍﻷﺧﺮﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ ‏( ﺍﻟﻨﺤﻞ 12020 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻓﺄﻣﻦ ﻟﻪ ﻟﻮﻁ ﻭﻗﺎﻝ ﺇﻧﻲ ﻣﻬﺎﺟﺮ ﺇﻟﻲ ﺭﺑﻲ ‏) ﻫﺠﺮﺓ ﻷﻇﻬﺎﺭ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﻛﻤﺎ ﻫﺎﺟﺮ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﺔ ﺛﻢ ﻫﺎﺟﺮ ﺍﻟﺼﺤﺎﺑﺔ ﺑﻌﺪ ﻭﻓﺎﺓ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﺇﻟﻲ ﺟﻤﻴﻊ ﺃﻧﺤﺎﺀ ﺍﻟﻌﺎﻟﻢ ﻷﻇﻬﺎﺭ ﺍﻟﺪﻳﻦ ‏( ﺍﻟﻌﻨﻜﺒﻮﺕ 26)6 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻟﻘﺪ ﺃﺗﻴﻨﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺭﺷﺪﻩ ﻣﻦ ﻗﺒﻞ ﻭﻛﻨﺎ ﺑﻪ ﻋﺎﻟﻤﻴﻦ ﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﻷﺑﻴﻪ ﻣﺎ ﻫﺬﺓ ﺍﻟﺘﻤﺎﺛﻴﻞ ﺍﻟﺘﻲ ﺃﻧﺘﻢ ﻋﺎﻛﻔﻮﻥ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻭﺟﺪﻧﺎ ﺃﺑﺎﺀﻧﺎ ﻟﻬﺎ ﻋﺎﺑﺪﻳﻦ ﻗﺎﻝ ﻟﻘﺪ ﻛﻨﺘﻢ ﺃﻧﺘﻢ ﻭﺃﺑﺎﺀﻛﻢ ﻓﻲ ﺿﻼﻝ ﻣﺒﻴﻦ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﺃﺟﺌﺘﻨﺎ ﺑﺎﻟﺤﻖ ﺃﻡ ﺃﻧﺖ ﻣﻦ ﺍﻟﻼﻋﺒﻴﻦ ﻗﺎﻝ ﺑﻞ ﺭﺑﻜﻢ ﺭﺏ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﺍﻟﺬﻱ ﻓﻄﺮﻫﻦ ﻭﺃﻧﺎ ﻋﻠﻲ ﺫﺍﻟﻜﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﺸﺎﻫﺪﻳﻦ ﻭﺗﺎﻟﻠﻪ ﻷﻛﻴﺪﻥ ﺃﺻﻨﺎﻣﻜﻢ ﺑﻌﺪ ﺃﻥ ﺗﻮﻟﻮﺍ ﻣﺪﺑﺮﻳﻦ ‏(ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ 57-51 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻭﻫﺒﻨﺎ ﻟﻪ ﺍﺳﺤﻖ ﻭﻳﻌﻘﻮﺏ ﻭﺟﻌﻠﻨﺎ ﻓﻲ ﺫﺭﻳﺘﻪ ﺍﻟﻨﺒﻮﺓ ﻭﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ‏(ﺍﻟﻌﻨﻜﺒﻮﺕ 27 ************* ﻣﻨﺎﺳﻚ ﺍﻟﺤﺞ ﻷﻣﺔ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻤﻜﺔ ﺑﺎﻟﺴﻌﻮﺩﻳﺔ ﻫﻲ ﺗﻤﺠﻴﺪ ﻟﺘﻘﺪﻳﻢ ﺃﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻮﺍﺳﻄﺔ ﺧﻠﻴﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﺬﻱ ﺳﻤﻲ ﺃﻣﺔ ﻣﺤﻤﺪ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻮﻥ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﻟﺪ ﻋﺎﻡ 1861 ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ ﺗﻘﺮﻳﺒﺎ ‏( ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ = ﻗﺒﻞ ﻣﻴﻼﺩ ﺍﻟﻤﺴﻴﺢ ﻋﻴﺴﻲ ‏) ﻭﻣﺎﺕ ﻋﺎﻡ 1686 ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ ﺭﺯﻕ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻮﻟﺪﻩ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻣﻦ ﻫﺎﺟﺮﻋﺎﻡ 1781 ﻭﻛﺎﻥ ﻋﻤﺮﻩ 86 ﻋﺎﻡ ﻭﻫﻢ ﺑﺬﺑﺢ ﺍﺑﻨﻪ ﻭﻋﻤﺮ ﺍﺑﺮﺍﻫﻴﻢ 99 ﻋﺎﻡ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﻟﺪ ﻋﺎﻡ 1781 ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ ﻭﻣﺎﺕ ﻋﺎﻡ 1638 ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ ﺭﺯﻕ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻮﻟﺪﻩ ﺇﺳﺤﻖ ﻣﻦ ﺯﻭﺟﺘﻪ ﺳﺎﺭﺓ ﺍﻟﻌﺎﻗﺮ ﻋﺎﻡ 1761 ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ ‏( ﺍﺳﺤﻖ ﺃﺻﻐﺮ ﻣﻦ ﺍﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺏ 20 ﻋﺎﻡ ‏) ﺇﺳﺤﻖ ﻭﻟﺪ ﻋﺎﻡ 1761 ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ ﻭﻣﺎﺕ 1581 ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ ﺍﻟﺬﻱ ﺑﻨﻲ ﺍﻟﻜﻌﺒﺔ ﻫﻮ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻣﻊ ﺇﺑﻨﻪ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺇﺗﺨﺎﺫ ﻣﻘﺎﻡ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻣﺼﻠﻲ ﺇﻋﺘﺮﺍﻑ ﺑﺈﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺧﻠﻴﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺴﻌﻲ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺼﻔﺎ ﻭﺍﻟﻤﺮﻭﺓ ﻛﻤﺎ ﻛﺎﻧﺖ ﺗﻔﻌﻞ ﻫﺎﺟﺮ ﺯﻭﺟﺔ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻣﻊ ﺇﺑﻨﻬﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺫﺑﺢ ﺍﻷﺿﺤﻴﺔ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﻴﺪ ﺍﻷﻛﺒﺮ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﺃﻧﺰﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﺒﺶ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻟﻴﻔﺪﻱ ﺫﺑﺢ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻷﺑﻨﻪ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺣﺠﺮ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺃﻣﺔ ﻣﺤﻤﺪ ﺗﺼﻠﻲ ﺑﺪﺍﺧﻠﻪ ﺭﻛﻌﺘﺎﻥ ﺍﻟﻌﻘﺒﺔ ﺍﻟﻜﺒﺮﻱ : ﻫﻲ ﺍﻟﻤﻜﺎﻥ ﺍﻟﺬﻱ ﺭﺟﻢ ﻓﻴﻪ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺍﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﺸﻴﻄﺎﻥ ﻣﺎﺀ ﺯﻣﺰﻡ ﺇﻧﻪ ﻣﻌﺠﺰﺓ ﻓﺈﻧﻪ ﻣﺎ ﺯﺍﻝ ﻳﺘﺪﻓﻖ ﻣﻨﻪ ﺍﻟﻤﺎﺀ ﻣﻨﺬ ﻋﺎﻡ 1781 ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ ﻣﻨﺬ ﻭﺿﻊ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺯﻭﺟﺘﻪ ﻫﺎﺟﺮ ﻭﺇﺑﻨﻬﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺑﺎﻟﺼﺤﺮﺍﺀ ﻋﻨﺪ ﻣﻜﺔ ﺍﻟﻤﻜﺮﻣﺔ ﺑﺎﻟﺴﻌﻮﺩﻳﺔ . ﺗﺴﺎﺅﻻﺕ : ﻟﻤﺎﺫﺍ ﻻ ﻳﺤﺘﻔﻞ ﻗﻮﻡ ﻋﻴﺴﻲ ﺑﻨﺠﺎﺓ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺳﺤﻖ ﻣﻦ ﺍﻟﺬﺑﺢ ؟ ‏( ﻗﺼﺔ : ﺇﺳﺤﻖ ﺍﺑﻦ ﺳﺎﺭﺓ ﺯﻭﺟﺔ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻷﻭﻟﻲ ﺍﻟﺘﻲ ﻛﺎﻧﺖ ﻻ ﺗﻨﺠﺐ ﺣﺘﻲ ﺗﺰﻭﺝ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻣﻦ ﻫﺎﺟﺮ ﺍﻟﻤﺼﺮﻳﺔ ﻭﺃﻧﺠﺒﺖ ﺍﺑﻨﻬﺎ ﺍﺳﻤﺎﻋﻴﻞ . ﻭﺃﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻮﺿﻌﻬﻢ ﺑﺼﺤﺮﺍﺀ ﻓﺎﺭﺍﻥ ﻭﻫﻲ ﺑﻤﻜﺔ ﺑﺎﻟﺴﻌﻮﺩﻳﺔ ﺣﻴﺚ ﺗﺆﺩﻱ ﺃﻣﺔ ﻣﺤﻤﺪ ﻣﻨﺎﺳﻚ ﺍﻟﺤﺞ ﺗﻜﺮﻳﻤﺎ ﻭﺗﺸﺮﻳﻔﺎ ﻟﻬﺎﺟﺮ ﺯﻭﺟﺔ ﺍﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺣﻴﺚ ﺃﺧﺒﺮﻫﺎ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﻧﻪ ﺳﻴﻀﻊ ﺍﺑﻨﻪ ﺍﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻓﻲ ﺃﻣﺔ ﻋﻈﻴﻤﺔ where is desert of paran ? ﺳﻔﺮ ﺍﻟﺘﻜﻮﻳﻦ ﺍﻷﺻﺤﺎﺡ 21 ﺇﻧﺠﻴﻞ ﺍﻟﻌﻬﺪ ﺍﻟﻘﺪﻳﻢ ﻓﺈﺳﺘﺠﺎﺏ ﺍﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺇﺳﺘﺴﻠﻢ ﻷﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻭﺿﻌﻬﻢ . ﺛﻢ ﺳﻌﺖ ﻫﺎﺟﺮ ﺑﻴﻦ ﺟﺒﻞ ﺍﻟﺼﻔﺎ ﻭﺍﻟﻤﺮﻭﺓ ﻟﻠﺒﺤﺚ ﻋﻦ ﺍﻟﻤﺎﺀ ﻭﺍﻟﻄﻌﺎﻡ ﻓﺨﺮﺝ ﺍﻟﻤﺎﺀ ﻣﻦ ﺑﺌﺮ ﺯﻣﺰﻡ ﻭﻣﺎﺯﺍﻝ ﺍﻟﻤﺎﺀ ﻳﺘﺪﻓﻖ ﻣﻨﻪ ﺣﺘﻲ ﺍﻷﻥ ﺛﻢ ﻛﺒﺮ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﺑﻨﻲ ﺍﻟﻜﻌﺒﺔ ﺑﻴﺖ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻊ ﺃﺑﻴﻪ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺛﻢ ﺍﺳﺘﺠﺎﺏ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻟﻄﻠﺐ ﺃﺑﻴﻪ ﻟﺬﺑﺤﻪ ﺣﻴﺚ ﺃﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﺬﺑﺢ ﺍﺑﻨﻪ ﻭﻟﻜﻦ ﺍﻟﺴﻜﻴﻦ ﻟﻢ ﺗﺬﺑﺢ ﺍﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﻟﺬﻟﻚ ﺃﺭﺳﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﺒﺶ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻟﺒﻔﺪﻱ ﺍﻷﺑﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﺬﺑﺢ ﻭﻟﺬﻟﻚ ﺗﺤﺘﻔﻞ ﺃﻣﺔ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﺎﻟﺤﺞ ﺑﺎﻟﺴﻌﻲ ﺑﻴﻦ ﺟﺒﻠﻲ ﺍﻟﺼﻔﺎ ﻭﺍﻟﻤﺮﻭﺓ ﻭﻛﺬﻟﻚ ﺫﺑﺢ ﻛﺒﺶ ﺇﺣﺘﻔﺎﻻ ﺑﻨﺠﺎﺓ ﺍﺑﻦ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﺬﺑﺢ ‏( ﻣﻼﺣﻈﺔ :ﺍﺳﺤﻖ ﺍﺑﻦ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﺜﺎﻧﻲ ﺃﺻﻐﺮ ﻣﻦ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺍﺑﻦ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻷﻭﻝ ﺏ13 ﻋﺎﻣﺎ ‏) ﻟﻤﺎﺫﺍ ﻳﻮﺟﺪ ﺃﻛﺜﺮ ﻣﻦ ﺇﻧﺠﻴﻞ ‏( ﻣﺘﺎ ﻭﻟﻮﻗﺎ ‏) ﺑﻌﺪ ﻭﻓﺎﺓ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻲ ﺑﻴﻨﻤﺎ ﻳﻮﺟﺪ ﻗﺮﺃﻥ ﻭﺍﺣﺪ؟ ﻣﻼﺣﻈﺔ : ﻓﺌﺎﺕ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺼﺎﺭﻱ ﺃﺭﺛﻮﺯﻛﺲ – ﺑﺮﻭﺗﺴﻨﺖ - ﻛﺎﺛﻮﻟﻴﻚ ﻣﺎﺫﺍ ﻳﺤﺪﺙ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﻳﺒﻌﺚ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻲ ﻗﺒﻞ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﻘﻴﺎﻣﺔ ؟ ﻗﺼﺔ ﻣﻮﻟﺪ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻲ ‏( ﺳﻮﺭﺓ ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ ﻭﺳﻮﺭﺓ ﻣﺮﻳﻢ ‏) ******** ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺳﻨﺮﻳﻬﻢ ﺃﻳﺘﻨﺎ ﻓﻲ ﺍﻷﻓﺎﻕ ﻭﻓﻲ ﺃﻧﻔﺴﻬﻢ ﺣﺘﻲ ﻳﺘﺒﻴﻦ ﻟﻬﻢ ﺃﻧﻪ ﺍﻟﺤﻖ ‏(ﻓﺼﻠﺖ 53 ‏) ********* ﻣﻠﺔ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺩﻋﻮﺗﻪ ﻟﺬﺭﻳﺘﻪ ﺩﻋﻮﺓ ﺃﺑﻮﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺃﻥ ﻳﺠﻌﻞ ﻣﻦ ﺫﺭﻳﺘﻪ ﺃﻣﺔ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﺭﺑﻨﺎ ﻭﺇﺟﻌﻠﻨﺎ ﻣﺴﻠﻤﻴﻦ ﻟﻚ ﻭﻣﻦ ﺫﺭﻳﺘﻨﺎ ﺃﻣﺔ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻟﻚ ﻭﺃﺭﻧﺎ ﻣﻨﺎﺳﻜﻨﺎ ﻭﺗﺐ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﺇﻧﻚ ﺃﻧﺖ ﺍﻟﺘﻮﺍﺏ ﺍﻟﺮﺣﻴﻢ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ <128 ﻗﺎﻝ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺭﺑﻨﺎ ﻓﺈﺟﻌﻞ ﺃﻓﺌﺪﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺗﻬﻮﻱ ﺇﻟﻴﻬﻢ ﻭﺃﺭﺯﻗﻬﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﺜﻤﺮﺍﺕ ﻟﻌﻠﻬﻢ ﻳﺸﻜﺮﻭﻥ ‏( ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ 34 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﺭﺑﻨﺎ ﻭﺃﺑﻌﺚ ﻓﻴﻬﻢ ﺭﺳﻮﻻ ﻣﻨﻬﻢ ﻳﺘﻠﻮﺍ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﺃﻳﺎﺗﻚ ﻭﻳﻌﻠﻤﻬﻢ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﺍﻟﺤﻜﻤﺔ ﻭﻳﺰﻛﻴﻬﻢ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 129 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺭﺏ ﺇﺟﻌﻞ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺒﻠﺪ ﺃﻣﻨﺎً ﻭﺃﺭﺯﻕ ﺃﻫﻠﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺜﻤﺮﺍﺕ ﻣﻦ ﺁﻣﻦ ﻣﻨﻬﻢ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﻴﻮﻡ ﺍﻷﺧﺮ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 126 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻣﻦ ﺃﺣﺴﻦ ﺩﻳﻨﺎً ﻣﻤﻦ ﺃﺳﻠﻢ ﻭﺟﻬﻪ ﻟﻠﻪ ﻭﻫﻮ ﻣﺤﺴﻦ ﻭﺇﺗﺒﻊ ﻣﻠﺔ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺣﻨﻴﻔﺎً ﻭﺇﺗﺨﺬ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺧﻠﻴﻼً ‏(ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ 124 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻳﻬﻮﺩﻳﺎ ﻭﻻ ﻧﺼﺮﺍﻧﻴﺎ ﺑﻞ ﻛﺎﻥ ﺣﻨﻴﻔﺎ ﻣﺴﻠﻤﺎ ﻭﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺸﺮﻛﻴﻦ ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 67 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺃﻡ ﺗﻘﻮﻟﻮﻥ ﺇﻥ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﺇﺳﺤﻖ ﻭﻳﻌﻘﻮﺏ ﻭﺍﻷﺳﺒﺎﻁ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﻫﻮﺩﺍ ﺃﻭ ﻧﺼﺎﺭﻱ ﻗﻞ ﺀﺃﻧﺘﻢ ﺃﻋﻠﻢ ﺃﻡ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻣﻦ ﺃﻇﻠﻢ ﻣﻤﻦ ﻛﺘﻢ ﺷﻬﺎﺩﺓً ﻋﻨﺪﻩ ﻣﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻣﺎ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻐﺎﻓﻞ ﻋﻤﺎ ﺗﻌﻤﻠﻮﻥ ‏( ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 140 ‏( ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺭﺑﻨﺎ ﺇﻧﻲ ﺃﺳﻜﻨﺖ ﻣﻦ ﺫﺭﻳﺘﻲ ﺑﻮﺍﺩ ﻏﻴﺮ ﺯﺭﻉ ﻋﻨﺪ ﺑﻴﺘﻚ ﺍﻟﻤﺤﺮﻡ ﺭﺑﻨﺎ ﻟﻴﻘﻴﻤﻮﺍ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﺄﺟﻌﻞ ﺃﻓﺌﺪﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺗﻬﻮﻱ ﺇﻟﻴﻬﻢ ﻭﺇﺭﺯﻗﻬﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﺜﻤﺮﺍﺕ ﻟﻌﻠﻬﻢ ﻳﺸﻜﺮﻭﻥ ‏) ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ <37 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺭﺏ ﺇﺟﻌﻠﻨﻲ ﻣﻘﻴﻢ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﻣﻦ ﺫﺭﻳﺘﻲ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﺗﻘﺒﻞ ﺩﻋﺎﺀ ‏) ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ41 ‏( ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺇﺫ ﻳﺮﻓﻊ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﻘﻮﺍﻋﺪ ﻣﻦ ﺍﻟﺒﻴﺖ ﻭﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺭﺑﻨﺎ ﺗﻘﺒﻞ ﻣﻨﺎ ﺇﻧﻚ ﺃﻧﺖ ﺍﻟﺴﻤﻴﻊ ﺍﻟﻌﻠﻴﻢ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 127 ‏( ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺭﺏ ﺇﺟﻌﻞ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺒﻠﺪ ﺃﻣﻨﺎ ﻭﺍﺟﻨﺒﻨﻲ ﻭﺑﻨﻲ ﺃﻥ ﻧﻌﺒﺪ ﺍﻷﺻﻨﺎﻡ < ‏( ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ 35 ﺃﻣﺔ ﻣﺤﻤﺪ ﺗﺘﺒﻊ ﻣﻠﺔ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺍﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺣﻨﻴﻔﺎ ﻣﺴﻠﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺛﻢ ﺃﻭﺣﻴﻨﺎ ﺇﻟﻴﻚ ﺃﻥ ﺍﺗﺒﻊ ﻣﻠﺔ ﺃﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺣﻨﻴﻔﺎً ﻭﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺸﺮﻛﻴﻦ ‏( ﺍﻟﻨﺤﻞ 122 ‏( ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﺷﺮﻉ ﻟﻜﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﻣﺎ ﻭﺻﻰ ﺑﻪ ﻧﻮﺡ ﻭﺍﻟﺬﻯ ﺃﻭﺣﻴﻨﺎ ﺇﻟﻴﻚ ﻭﻣﺎ ﻭﺻﻴﻨﺎ ﺑﻪ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﻣﻮﺳﻰ ﻭﻋﻴﺴﻰ ﺃﻥ ﺃﻗﻴﻤﻮﺍ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﻭﻻ ﺗﺘﻔﺮﻗﻮﺍ ﻓﻴﻪ ‏( ﺍﻟﺸﻮﺭﻯ 13 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﺟﺎﻫﺪﻭﺍ ﻓﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺣﻖ ﺟﻬﺎﺩﺓ ﻫﻮ ﺇﺟﺘﺒﺎﻛﻢ ‏( ﺟﻌﻠﻜﻢ ﻣﺴﻠﻤﻴﻦ ‏(ﻭﻣﺎ ﺟﻌﻞ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﻣﻦ ﺣﺮﺝ ﻣﻠﺔ ﺃﺑﻴﻜﻢ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻫﻮ ﺳﻤﺎﻛﻢ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﻣﻦ ﻗﺒﻞ ﻭﻓﻰ ﻫﺬﺍ ﻟﻴﻜﻮﻥ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﺷﻬﻴﺪﺍً ﻋﻠﻴﻜﻢ ﻭﺗﻜﻮﻧﻮﺍ ﺷﻬﺪﺍﺀ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻓﺄﻗﻴﻤﻮﺍ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﺃﺗﻮﺍ ﺍﻟﺰﻛﺎﺓ ﻭﺇﻋﺘﺼﻤﻮﺍ ﺑﺎﻟﻠﻪ ‏( ﺍﻟﺤﺞ 78 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻗﻞ ﺇﻧﻨﻲ ﻫﺪﺍﻧﻲ ﺭﺑﻲ ﺇﻟﻲ ﺻﺮﺍﻁ ﻣﺴﺘﻘﻴﻢ ﺩﻳﻨﺎً ﻗﻴﻤﺎً ﻣﻠﺔ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺣﻨﻴﻔﺎً ﻭﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺸﺮﻛﻴﻦ ﻗﻞ ﺇﻥ ﺻﻼﺗﻲ ﻭﻧﺴﻜﻲ ﻭﻣﺤﻴﺎﻱ ﻭﻣﻤﺎﺗﻲ ﻟﻠﻪ ﺭﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ ﻻ ﺷﺮﻳﻚ ﻟﻪ ﻭﺑﺬﻟﻚ ﺃﻣﺮﺕ ﻭﺃﻧﺎ ﺃﻭﻝ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ﺍﻷﻧﻌﺎﻡ 163-161 ‏( ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ :ﻗﻞ ﺃﻣﻨﺎ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻭﻣﺎ ﺃﻧﺰﻝ ﻋﻠﻲ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﺇﺳﺤﻖ ﻭﻳﻌﻘﻮﺏ ﻭﺍﻷﺳﺒﺎﻁ ﻭﻣﺎ ﺃﻭﺗﻲ ﻣﻮﺳﻲ ﻭﻋﻴﺴﻲ ﻭﺍﻟﻨﺒﻴﻮﻥ ﻣﻦ ﺭﺑﻬﻢ ﻻ ﻧﻔﺮﻕ ﺑﻴﻦ ﺃﺣﺪ ﻣﻨﻬﻢ ﻭﻧﺤﻦ ﻟﻪ ﻣﺴﻠﻤﻮﻥ ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 84 ‏( <ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻗﻮﻟﻮﺍ ﺃﻣﻨﺎ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻭﻣﺎ ﺃﻧﺰﻝ ﺇﻟﻴﻨﺎ ﻭﻣﺎ ﺃﻧﺰﻝ ﺇﻟﻲ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﺇﺳﺤﻖ ﻭﻳﻌﻘﻮﺏ ﻭﺍﻷﺳﺒﺎﻁ ﻭﻣﺎ ﺃﻭﺗﻲ ﻣﻮﺳﻲ ﻭﻋﻴﺴﻲ ﻭﻣﺎ ﺃﻭﺗﻲ ﺍﻟﻨﺒﻴﻮﻥ ﻣﻦ ﺭﺑﻬﻢ ﻻ ﻧﻔﺮﻕ ﺑﻴﻦ ﺃﺣﺪ ﻣﻨﻬﻢ ﻭﻧﺤﻦ ﻟﻪ ﻣﺴﻠﻤﻮﻥ ﻟﺒﻘﺮﺓ 136 ‏( ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻳﺄﻳﻬﺎ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﺃﻣﻨﻮﺍ ﺇﺗﻘﻮﺍ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻻ ﺗﻤﻮﺗﻦ ﺇﻻ ﻭﺃﻧﺘﻢ ﻣﺴﻠﻤﻮﻥ ‏( ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 102 ********* ﺗﺤﺪﻳﺪ ﺍﻟﻜﻌﺒﺔ ﻣﺜﺎﺑﺔ ﻟﻠﻨﺎﺱ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﺇﺫ ﺟﻌﻠﻨﺎ ﺍﻟﺒﻴﺖ ﻣﺜﺎﺑﺔ ﻟﻠﻨﺎﺱ ﻭﺃﻣﻨﺎ ﻭﺇﺗﺨﺬﻭﺍ ﻣﻦ ﻣﻘﺎﻡ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻣﺼﻠﻰ ﻭﻋﻬﺪﻧﺎ ﺇﻟﻰ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺃﻥ ﻃﻬﺮﺍ ﺑﻴﺘﻰ ﻟﻠﻄﺎﺋﻔﻴﻦ ﻭﺍﻟﻌﺎﻛﻔﻴﻦ ﻭﺍﻟﺮﻛﻊ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 125 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﺇﺫ ﻳﺮﻓﻊ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﻘﻮﺍﻋﺪ ﻣﻦ ﺍﻟﺒﻴﺖ ﻭﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺭﺑﻨﺎ ﺗﻘﺒﻞ ﻣﻨﺎ ﺇﻧﻚ ﺃﻧﺖ ﺍﻟﺴﻤﻴﻊ ﺍﻟﻌﻠﻴﻢ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 127 ﻟﻠﺮﺩ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻳﻘﻮﻟﻮﻥ ﺃﻥ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻮﻥ ﻳﻌﺒﺪﻭﻥ ﺣﺠﺎﺭﺓ ﺑﻌﺪﻣﺎ ﻛﺴﺮﻭﺍ ﺃﺻﻨﺎﻡ ﺍﻟﻜﻔﺎﺭ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻓﻠﻴﻌﺒﺪﻭﺍ ﺭﺏ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺒﻴﺖ ‏( ﺳﻮﺭﺓ ﻗﺮﻳﺶ3 ‏) ﻭﻟﻢ ﻳﻘﻞ ﻓﻠﺘﻌﺒﺪﻭﺍ ﺍﻟﺒﻴﺖ ﻟﻤﺎﺫﺍ ﺗﺤﻮﻟﺖ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﺍﻷﻗﺼﻰ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻜﻌﺒﺔ ﻓﻰ ﻋﻬﺪ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ‏( ﺗﺤﻮﻳﻞ ﺍﻟﻘﻠﻮﺏ ﺗﺤﻮﻳﻞ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ ﻫﻮ ﺗﺤﻮﻳﻞ ﻗﻠﻮﺏ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻧﺤﻮ ﺇﻟﻬﻪ ﻭﺍﺣﺪ ﻟﻤﻌﺮﻓﺔ ﻣﻦ ﻳﺘﺒﻊ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺧﺎﺗﻢ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﻭﺳﺒﺐ ﺗﻐﻴﻴﺮ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ : ﻭﻣﺎ ﺟﻌﻠﻨﺎ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ ﺍﻟﺘﻲ ﻛﻨﺖ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﺇﻻ ﻟﻨﻌﻠﻢ ﻣﻦ ﻳﺘﺒﻊ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻣﻤﻦ ﻳﻨﻘﻠﺐ ﻋﻠﻲ ﻋﻘﺒﻴﻪ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺳﻴﻘﻮﻝ ﺍﻟﺴﻔﻬﺎﺀ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻣﺎ ﻭﻻﻫﻢ ﻋﻦ ﻗﺒﻠﺘﻬﻢ ﻗﺒﻠﺔ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﺍﻷﻗﺼﻲ ‏) ﺍﻟﺘﻲ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﻗﻞ ﻟﻠﻪ ﺍﻟﻤﺸﺮﻕ ﻭﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ﻳﻬﺪﻱ ﻣﻦ ﻳﺸﺎﺀ ﺇﻟﻲ ﺻﺮﺍﻁ ﺍﻟﻤﺴﺘﻘﻴﻢ ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 122 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻛﺬﻟﻚ ﺟﻌﻠﻨﺎﻛﻢ ﺃﻣﺔ ﻭﺳﻄﺎً ﻟﺘﻜﻮﻧﻮﺍ ﺷﻬﺪﺍﺀ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻭﻳﻜﻮﻥ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﺷﻬﻴﺪﺍً ﻭﻣﺎ ﺟﻌﻠﻨﺎ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ ﺍﻟﺘﻲ ﻛﻨﺖ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﺇﻻ ﻟﻨﻌﻠﻢ ﻣﻦ ﻳﺘﺒﻊ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻣﻤﻦ ﻳﻨﻘﻠﺐ ﻋﻠﻲ ﻋﻘﺒﻴﻪ ﻭﺇﻥ ﻛﺎﻧﺖ ﻟﻜﺒﻴﺮﺓً ﺇﻻ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻫﺪﻱ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻴﻀﻴﻊ ﺇﻳﻤﺎﻧﻜﻢ ﺇﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﺎﻟﻨﺎﺱ ﻟﺮﺀﺅﻑ ﺭﺣﻴﻢ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 143 ******* What is the religion of our grand father prophot Abraham Nation of prophot Essa & nation of prophot Muhammed>are brothers As we know prophot Abraham was : prophot Ismaheal &his generation till prophot Mohamed 2-father of prophot Isaac &his generation till prophot Essa Prophot Abraham said: my prayer & service of sacrifice to allah who give me my life& my death & the GOD had no partner & I am the first Moslem of those who submit to his will . ABRAHAM who was the first Moslem with allah &how GOD support prophot Abraham because PROPHOT ABRAHAM invite his people to allah no joining any gods with allah(story of broken the idolsﻭ story of challenge with King Namroad &putting him in the fire ,story of putting his son Ismaheal &his wife Hager in the desert ‏) *** ﻣﻦ ﻫﻢ ﺃﻭﻻﺩ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ؟ -1ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﺫﺭﻳﺘﻪ ﺣﺘﻰ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ -2 ﺃﺳﺤﺎﻕ ﻭﺫﺭﻳﺘﻪ ﺣﺘﻰ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻋﻴﺴﻰ ******** ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﺃﺧﻮﻩ ﺃﺑﻮﻫﻢ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺭﺑﻬﻢ ﻭﺍﺣﺪ ﻭﺩﻳﻨﻬﻢ ﺍﻹﺳﻼﻡ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﻣﺎ ﺃﺭﺳﻠﻨﺎ ﻣﻦ ﻗﺒﻠﻚ ﻣﻦ ﺭﺳﻮﻝ ﺇﻻ ﻧﻮﺣﻰ ﺇﻟﻴﻪ ﺃﻧﻪ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺃﻧﺎ ﻓﺈﻋﺒﺪﻭﻥ ‏(ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ 25 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﺇﻥ ﻫﺬﺓ ﺃﻣﺘﻜﻢ ﺃﻣﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﺃﻧﺎ ﺭﺑﻜﻢ ﻓﺈﻋﺒﺪﻭﻥ ‏( ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ 92 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﻟﻮ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﺠﻌﻠﻜﻢ ﺃﻣﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻭﻟﻜﻦ ﻟﻴﺒﻠﻮﻛﻢ ﻓﻰ ﻣﺎ ﺃﺗﺎﻛﻢ ﻓﺈﺳﺘﺒﻘﻮﺍ ﺍﻟﺨﻴﺮﺍﺕ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺮﺟﻌﻜﻢ ﺟﻤﻌﻴﺎ ًﻓﻴﻨﺒﺌﻜﻢ ﺑﻤﺎ ﻛﻨﺘﻢ ﻓﻴﻪ ﺗﺨﺘﻠﻔﻮﻥ ‏( ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ 48-45 ‏) ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺃﻣﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺃﻣﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻓﺒﻌﺚ ﺍﻟﻨﺒﻴﻴﻦ ﻣﺒﺸﺮﻳﻦ ﻭﻣﻨﺬﺭﻳﻦ ﻭﺃﻧﺰﻝ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﺑﺎﻟﺤﻖ ﻟﻴﺤﻜﻢ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻓﻴﻤﺎ ﺇﺧﺘﻠﻔﻮﺍ ﻓﻴﻪ ‏( ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 213 ‏) ﺍﻟﺪﻟﻴﻞ ﺃﻥ ﺩﻳﻦ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﺟﻤﻌﻴﺎً ﺍﻷﺳﻼﻡ -1ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻧﻮﺡ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻓﻤﺎ ﺳﺄﻟﺘﻜﻢ ﻣﻦ ﺃﺟﺮ ﺃﻥ ﺃﺟﺮﻯ ﺇﻻﻋﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺃﻣﺮﺕ ﺃﻥ ﺃﻛﻮﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ‏( ﻳﻮﻧﺲ 72 ‏) Have been commandedto be of those who submit to allah will(in islam) -2ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻳﻬﻮﺩﻳﺎً ﻭﻻﻧﺼﺮﺍﻧﻴﺎً ﻭﻟﻜﻦ ﻛﺎﻥ ﺣﻨﻴﻔﺎً ﻣﺴﻠﻤﺎً " ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 67 Abraham was not a Jew nor a Christian but he was uprightand bowed his willto allah (which is islam ‏) - ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﻣﻦ ﻳﺮﻏﺐ ﻋﻦ ﻣﻠﺔ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺇﻻ ﻣﻦ ﺳﻔﻪ ﻧﻔﺴﻪ ﻭﻟﻘﺪ ﺍﺻﻄﻔﻴﻨﺎﻩ ﻓﻲ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ﻭﺃﻧﻪ ﻓﻲ ﺍﻷﺧﺮﺓ ﻟﻤﻦ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ،ﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﻟﻪ ﺭﺑﻪ ﺃَﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ ﺃﺳﻠﻤﺖ ﻟﺮﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ، ﻭﻭﺻﻲ ﺑﻬﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻨﻴﻪ ‏(ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﺇﺳﺤﻖ ‏) ﻭﻳﻌﻘﻮﺏ ﻳﺎ ﺑﻨﻲ ﺇﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﺻﻄﻔﻲ ﻟﻜﻢ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﻓﻼ ﺗﻤﻮﺗﻦ ﺇﻻ ﻭﺃﻧﺘﻢ ﻣﺴﻠﻤﻴﻦ " ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ "132-129 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﻟﻪ ﺭﺑﻪ ﺃﺳﻠﻢ ﻗﺎﻝ ﺃﺳﻠﻤﺖ ﻟﺮﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ 131 ‏) Behold ! his Lord said to him submit (thy will to me) he said I submit(my will) to the Lord and cherisher of universe ﻳﺎ ﺑﻨﻲ ﺍﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﺻﻄﻔﻲ ﻟﻜﻢ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﻓﻼ ﺗﻤﻮﺗﻦ ﺇﻻ ﻭﺃﻧﺘﻢ ﻣﺴﻠﻤﻮﻥ= Exceptin the of submission -3ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻳﻌﻘﻮﺏ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﺃﻡ ﻛﻨﺘﻢ ﺷﻬﺪﺍﺀ ﺇﺫ ﺣﻀﺮ ﻳﻌﻘﻮﺏ ﺍﻟﻤﻮﺕ ﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﻟﺒﻨﻴﻪ ﻣﺎ ﺗﻌﺒﺪﻭﻥ ﻣﻦ ﺑﻌﺪﻱ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻧﻌﺒﺪ ﺇﻟﻬﻚ ﻭﺇﻟﻪ ﺃﺑﺎﺋﻚ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﺇﺳﺤﺎﻕ ﺃﻟﻬﺎً ﻭﺍﺣﺪﺍً ﻭﻧﺤﻦ ﻟﻪ ﻣﺴﻠﻤﻮﻥ " ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ "133 Were ye witnesses when death appeared Jacob ? behold he said to his sons what will ye worship after me? They said we shall worship thy God of thy fathers of Abraham ismeal and Isaac the one true god to him do submit -4ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻳﻮﺳﻒ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ :ﺭﺏ ﻗﺪ ﺃﺗﻴﺘﻨﻲ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﻭﻋﻠﻤﺘﻨﻲ ﻣﻦ ﺗﺄﻭﻳﻞ ﺍﻷﺣﺎﺩﻳﺚ ﻓﺎﻃﺮ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﺃﻧﺖ ﻭﻟﻲ ﻓﻲ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ﻭﺍﻷﺧﺮﺓ ﺗﻮﻓﻨﻲ ﻣﺴﻠﻤﺎً ﻭﺍﻟﺤﻘﻨﻲ ﺑﺎﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ " ﻳﻮﺳﻒ "101 Joseph says Allah is my protector in this world and in the hereater.take thou my soul (at death) as one submitting to thywill(as a muslim) and unit me with the righteous -5ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﺇﻧﻪ ﻣﻦ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﻭﺇﻧﻪ ﺑﺴﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﺮﺣﻴﻢ ﺃَﻻ ﺗﻌﻠﻮْ ﻋﻠﻲّ ﻭﺃﺗﻮﻧﻲ ﻣﺴﻠﻤﻴﻦ " ﺍﻟﻨﻤﻞ "30 ﻣﻠﻜﺔ ﺳﺒﺄ ‏(ﺑﻠﻘﻴﺲ ‏) ﺗﻘﻮﻝ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺭﺏ ﺇﻧﻲ ﻇﻠﻤﺖ ﻧﻔﺴﻲ ﻭﺃﺳﻠﻤﺖ ﻣﻊ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﻟﻠﻪ ﺭﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ ‏( ﺍﻟﻨﻤﻞ 44 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺃﺗﻴﻨﺎ ﺍﻟﻌﻠﻢ ﻣﻦ ﻗﺒﻠﻬﺎ ﻭﻛﻨﺎ ﻣﺴﻠﻤﻴﻦ ‏( ﺍﻟﻨﻤﻞ 42 ‏) -6ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﻮﺳﻲ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﻗﺎﻝ ﻣﻮﺳﻰ ﻳﺎﻗﻮﻡ ﺇﻥ ﻛﻨﺘﻢ ﺃﻣﻨﺘﻢ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻓﻌﻠﻴﻪ ﺗﻮﻛﻠﻮﺍ ﺇﻥ ﻛﻨﺘﻢ ﻣﺴﻠﻤﻴﻦ ‏( ﻳﻮﻧﺲ 84 ‏) ﺳﺤﺮﺓ ﻓﺮﻋﻮﻥ ﻳﻘﻮﻟﻮﻥ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺭﺑﻨﺎ ﺃﻓﺮﻍ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﺻﺒﺮﺍً ﻭﺗﻮﻓﻨﺎ ﻣﺴﻠﻤﻴﻦ ‏(ﺍﻷﻋﺮﺍﻑ 126 ‏) ﻓﺮﻋﻮﻥ ﻳﻘﻮﻝ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻭﺟﺎﻭﺯﻧﺎ ﺑﺒﻨﻲ ﺇﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ﺍﻟﺒﺤﺮ ﻓﺄﺗﺒﻌﻬﻢ ﻓﺮﻋﻮﻥ ﻭﺟﻨﻮﺩﻩ ﺑﻐﻴﺎً ﻭﻋﺪﻭﺍً ﺣﺘﻲ ﺃﺫﺍ ﺃﺩﺭﻛﻪ ﺍﻟﻐﺮﻕ ﻗﺎﻝ ﺃﻣﻨﺖ ﺃﻧﻪ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﺬﻱ ﺃﻣﻨﺖ ﺑﻪ ﺑﻨﻮﺍ ﺇﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ﻭﺃﻧﺎ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻴﻦ ‏[ ﻳﻮﻧﺲ ‏( 84 ﻭ 90 [( ﻣﺆﻣﻦ ﻗﻮﻡ ﻓﺮﻋﻮﻥ ﻳﻘﻮﻝ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻗﻞ ﺇﻧﻲ ﻧﻬﻴﺖ ﺃﻥ ﺃﻋﺒﺪ ﻣﺎ ﺗﺪﻋﻮﻥ ﻣﻦ ﺩﻭﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﺎ ﺟﺂﺀﻧﻲ ﺍﻟﺒﻴﻨﺎﺕ ﻣﻦ ﺭﺑﻲ ﻭﺃﻣﺮﺕ ﺃﻥ ﺃﺳﻠﻢ ﻟﺮﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ ‏( ﻏﺎﻓﺮ 66 ‏) -7ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻲ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻓﻠﻤﺎ ﺃﺣﺲ ﻋﻴﺴﻲ ﻣﻨﻬﻢ ﺍﻟﻜﻔﺮ ﻗﺎﻝ ﻣﻦ ﺃﻧﺼﺎﺭﻱ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﺤﻮﺍﺭﻳﻮﻥ ﻧﺤﻦ ﺃﻧﺼﺎﺭ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻣﻨﺎ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻭﺇﺷﻬﺪ ﺑﺈﻧﺎ ﻣﺴﻠﻤﻮﻥ ‏( ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 52 ‏) ﻣﻨﺎﻇﺮﺓ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻣﻊ ﺍﻟﻨﻤﺮﻭﺩ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﺗﺨﺮﺝ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺸﺮﻕ ﻓﺈﺟﻌﻠﻬﺎ ﺗﺨﺮﺝ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ﻓﺒﻬﺖ ﺍﻟﺬﻱ ﻛﻔﺮ ﻳﺠﺐ ﺇﺗﺒﺎﻉ ﺩﻳﻦ ﺍﻷﺳﻼﻡ ﻷﻧﻪ ﻣﻜﻤﻞ ﺭﺳﺎﻻﺕ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﺍﻟﺴﺎﺑﻘﻴﻦ ﻣﻼﺣﻈﺔ -:ﻛﻞ ﻧﺒﻲ ﺃﺭﺳﻞ ﻟﻘﻮﻣﻪ ﻭﻟﻜﻦ ﺍﻷﺳﻼﻡ ﺇﺭﺳﻞ ﻟﺠﻤﻴﻊ ﺍﻟﻨﺎﺱ -ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻲ ﺃﺗﻲ ﻟﻴﻜﻤﻞ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﻮﺳﻲ ﻭﺧﻔﻒ ﻭﺣﻠﻞ ﻟﻠﻴﻬﻮﺩ ﺑﻌﺾ ﻣﺎ ﺳﺒﻖ ﻭﺇﻧﺰﻝ ﻋﻠﻲ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﻮﺳﻲ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻋﺎﺷﻮﺍ ﻭﺍﻟﺬﻳﻦ ﻭﻟﺪﻭﺍ ﺑﻌﺪ ﻣﻮﺕ ﺍﻟﻤﺴﻴﺢ ﻭﻟﻢ ﻳﺴﻠﻤﻮﺍ ﻳﻌﻄﻮﺍ ﺃﺟﺮ ﺗﻘﻮﺍﻫﻢ ﻓﻰ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ﻭﻟﻦ ﻳﺪﺧﻠﻮﺍ ﺍﻟﺠﻨﺔ # ﺍﻟﻔﺘﺮﺓ ﺑﻴﻦ ﺳﻴﺪﻧﺎﻋﻴﺴﻰ ﻭﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ 569 ﻋﺎﻡ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺫﻟﻚ ﻣﻦ ﺃﻧﺒﺎﺀ ﺍﻟﻐﻴﺐ ﻧﻮﺣﻴﺔ ﺇﻟﻴﻚ ‏(ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﺍﻣﻲ ﻻ ﻳﻌﺮﻑ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻓﻜﻴﻒ ﻋﺮﻑ ﻗﺼﺺ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﺍﻟﺴﺎﺑﻘﻴﻦ ‏) ﻭﻣﺎ ﻛﻨﺖ ﻟﺪﻳﻬﻢ ﺇﺫ ﻳﻠﻘﻮﻥ ﺃﻗﻼﻣﻬﻢ ﺃﻳﻬﻢ ﻳﻜﻔﻞ ﻣﺮﻳﻢ ﻭﻣﺎ ﻛﻨﺖ ﻟﺪﻳﻬﻢ ﺇﺫ ﻳﺨﺘﺼﻤﻮﻥ ‏( ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 44 ‏) ﻣﻼﺣﻈﺔ : ﺟﻤﻴﻊ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﻭﺍﻟﺮﺳﻞ ﻳﺘﻔﻘﻮﻥ ﻋﻠﻲ ﺣﺴﻦ ﺍﻷﺧﻼﻕ ﻭﺍﻟﺮﺣﻤﺔ ﻭﻣﺴﺎﻋﺪﺓ ﺍﻟﻔﻘﺮﺍﺀ ﻭﺍﻟﻤﺴﺎﻛﻴﻦ ﻭﻛﻠﻬﻢ ﻳﻌﺎﻫﺪﻭﻥ ﺑﺎﻟﻌﺒﺎﺩﺓ ﻷﻟﻬﺔ ﺃﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﺇﺳﺤﻖ ﻭﻳﻌﻘﻮﺏ ﻭ ﺍﻷﺳﺘﺴﻼﻡ ﻭﺍﻟﺨﻀﻮﻉ ﻷﻭﺍﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻟﺬﻟﻚ ﻳﻘﻮﻝ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﺃﺳﻠﻤﻨﺎ ﻭﺗﻮﻓﻨﺎ ﻣﺴﻠﻤﻴﻦ - ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻳﺄﻫﻞ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻗﺪ ﺟﺎﺀﻛﻢ ﺭﺳﻮﻟﻨﺎ ﻳﺒﻴﻦ ﻟﻜﻢ ﻛﺜﻴﺮﺍً ﻣﻤﺎ ﻛﻨﺘﻢ ﺗﺨﻔﻮﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﻳﻌﻔﻮﺍ ﻋﻦ ﻛﺜﻴﺮ ﻗﺪ ﺟﺎﺀﻛﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﻮﺭ ﻛﺘﺎﺏً ﻣﺒﻴﻦ ﻳﻬﺪﻯ ﺑﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻦ ﺃﺗﺒﻊ ﺭﺿﻮﺍﻧﻪ ﺳﺒﻞ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻭﻳﺨﺮﺟﻬﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﻈﻠﻤﺎﺕ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻨﻮﺭ ﺑﺈﺫﻧﻪ ﻭﻳﻬﺪﻳﻬﻢ ﺇﻟﻰ ﺻﺮﺍﻁ ﻣﺴﺘﻘﻴﻢ ‏( ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ 14 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﺍﻟﻴﻮﻡ ﺃﻛﻤﻠﺖ ﻟﻜﻢ ﺩﻳﻨﻜﻢ ﻭﺃﺗﻤﻤﺖ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﻧﻌﻤﺘﻲ ﻭﺭﺿﻴﺖ ﻟﻜﻢ ﺍﻷﺳﻼﻡ ﺩﻳﻨﺎً ‏( ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ 3 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻭﻣﻦ ﻳﺒﺘﻎ ﻏﻴﺮ ﺍﻷﺳﻼﻡ ﺩﻳﻨﺎ ﻓﻠﻦ ﻳﻘﺒﻞ ﻣﻨﻪ ﻭﻫﻮ ﻓﻰ ﺍﻷﺧﺮﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﺨﺎﺳﺮﻳﻦ ‏( ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 85 ‏) - ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻭﻗﺪﻣﻨﺎ ﺇﻟﻰ ﻣﺎ ﻋﻤﻠﻮﺍ ﻣﻦ ﻋﻤﻞ ﻓﺠﻌﻠﻨﺎﻩ ﻫﺒﺎﺀ ﻣﻨﺜﻮﺭﺍً ‏(ﺍﻟﻔﺮﻗﺎﻥ 23 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻗﻞ ﺇﻧﻤﺎ ﻳﻮﺣﻰ ﺇﻟﻰ ﺃﻧﻤﺎ ﺇﻻﻫﻜﻢ ﺇﻟﻪ ﻭﺍﺣﺪ ﻓﻬﻞ ﺃﻧﺘﻢ ﻣﺴﻠﻤﻮﻥ ‏(ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ 108 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﻻ ﺗﺠﺎﺩﻟﻮﺍ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﺇﻻ ﺑﺎﻟﺘﻰ ﻫﻰ ﺃﺣﺴﻦ ﺇﻻ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻇﻠﻤﻮﺍ ﻣﻨﻬﻢ ﻭﻗﻮﻟﻮﺍ ﺃﻣﻨﺎ ﺑﺎﻟﺬﻯ ﺇﻧﺰﻝ ﺇﻟﻴﻨﺎ ﻭﺃﻧﺰﻝ ﺇﻟﻴﻜﻢ ﻭﺇﻻﻫﻨﺎ ﻭﺇﻻﻫﻜﻢ ﻭﺍﺣﺪ ﻭﻧﺤﻦ ﻟﻪ ﻣﺴﻠﻤﻮﻥ ‏( ﺍﻟﻌﻨﻜﺒﻮﺕ 46 ‏) ﻣﺎﺫﺍ ﻳﻘﻮﻝ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻳﻌﻘﻮﺏ ﻷﺑﻨﺎﺋﻪ ﺍﻷﺛﻨﺎ ﻋﺸﺮ ﻋﻨﺪ ﻣﻮﺗﻪ؟ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﺃﻡ ﻛﻨﺘﻢ ﺷﻬﺪﺍﺀ ﺇﺫ ﺣﻀﺮ ﻳﻌﻘﻮﺏ ﺍﻟﻤﻮﺕ ﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﻟﺒﻨﻴﻪ ﻣﺎ ﺗﻌﺒﺪﻭﻥ ﻣﻦ ﺑﻌﺪﻱ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻧﻌﺒﺪ ﺇﻟﻬﻚ ﻭﺇﻟﻪ ﺃﺑﺎﺋﻚ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻭﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻭﺇﺳﺤﺎﻕ ﺃﻟﻬﺎً ﻭﺍﺣﺪﺍً ﻭﻧﺤﻦ ﻟﻪ ﻣﺴﻠﻤﻮﻥ " ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ "133 ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺃﺫﻛﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺇﺗﻪ ﻛﺎﻥ ﺻﺪﻳﻘﺎً ﻧﺒﻴﺎً ﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﻷﺑﻴﻪ ﻳﺄﺑﺖ ﻟﻢ ﺗﻌﺒﺪ ﻣﺎ ﻻ ﻳﺴﻤﻊ ﻭﻻ ﻳﺒﺼﺮ ﻭﻻ ﻳﻐﻨﻲ ﻋﻨﻚ ﺷﺊ ﻳﺄﺑﺖ ﺇﻧﻲ ﻗﺪ ﺟﺎﺀﻧﻲ ﻣﻦ ﺍﻟﻌﻠﻢ ﻣﺎ ﻟﻢ ﻳﺄﺗﻚ ﻓﺄﺗﺒﻌﻨﻲ ﺃﻫﺪﻙ ﺻﺮﺍﻃﺎً ﺳﻮﻳﺎً ‏(ﻣﺮﻳﻢ 41 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺍﻟﺬﻱ ﺧﻠﻘﻨﻲ ﻓﻬﻮ ﻳﻬﺪﻳﻦ ﻭﺍﻟﺬﻱ ﻫﻮ ﻳﻄﻌﻤﻨﻲ ﻭﻳﺴﻘﻴﻦ ﻭﺇﺫﺍ ﻣﺮﺿﺖ ﻓﻬﻮ ﻳﺸﻔﻴﻦ ﻭﺍﻟﺬﻱ ﻳﻤﻴﺘﻨﻲ ﺛﻢ ﻳﺤﻴﻨﻲ ﻭﺍﻟﺬﻱ ﺃﻃﻤﻊ ﺃﻥ ﻳﻐﻔﺮ ﻟﻲ ﺧﻄﻴﺌﺘﻲ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﺭﺏ ﻫﺐ ﻟﻲ ﺣﻜﻤﺎً ﻭﺇﻟﺤﻘﻨﻲ ﺑﺎﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ ‏( ﺍﻟﺸﻌﺮﺍﺀ 78 ‏) ﺍﻷﺳﻼﻡ ﻋﻨﺪ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ : -1 ﻫﻮﺗﻮﺣﻴﺪ ﺃﻭﻟﻴﻬﻴﺔ ﻭﺍﻟﺨﻀﻮﻉ ﻭﺍﻷﺳﺘﺴﻼﻡ ﻷﻭﺍﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻗﻠﺐ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻣﻤﻠﻮﺀ ﺑﺤﺐ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻦ ﻛﺜﺮﺓ ﻓﻜﺮﻩ ﻭﺗﻜﻠﻤﻪ ﻋﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﺈﺳﺘﺤﻖ ﻟﻘﺐ ﺧﻠﻴﻞ ﺍﻟﻠﻪ ‏(ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ 124 ‏) ﺣﺘﻲ ﺇﻥ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻤﻔﺮﺩﻩ ﺩﻋﺎ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﺍﻟﻨﻤﺮﻭﺩ ﻟﻸﻳﻤﺎﻥ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻓﺮﻓﺾ ﺍﻟﻨﻤﺮﻭﺩ ﺍﻟﺪﻋﻮﺓ ﻭﺃﺭﺳﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺒﻌﻮﺽ ‏(ﺟﻨﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺒﻌﻮﺽ ‏) ﻓﻘﻀﻲ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻨﻤﺮﻭﺩ ﻭﺟﻴﺸﺔ ﺑﻌﺪ ﺃﻥ ﺗﺤﺪﻱ ﺍﻟﻠﻪ . ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻣﻦ ﺃﺣﺴﻦ ﺩﻳﻨﺎً ﻣﻤﻦ ﺃﺳﻠﻢ ﻭﺟﻬﻪ ﻟﻠﻪ ﻭﻫﻮ ﻣﺤﺴﻦ ﻭﺇﺗﺒﻊ ﻣﻠﺔ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺣﻨﻴﻔﺎً ﻭﺇﺗﺨﺬ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺧﻠﻴﻼً ‏(ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ 124 ‏) -2 ﻫﻮﺗﻘﺪﻳﻢ ﺃﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺍﻷﻣﺘﺜﺎﻝ ﺍﻟﺘﺎﻡ ﻷﻭﺍﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﻌﻘﺒﻪ ﺍﻟﻨﺠﺎﺓ ﻓﺎﻟﺰﻭﺟﺔ ﻭﺍﻷﺑﻦ ﺣﻤﺎﻫﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﺤﺮﺍﺀ ﻭﺃﺻﺒﺤﻮﺍ ﻣﻦ ﻛﺒﺎﺭ ﺍﻟﻘﻮﻡ ﻭﻟﻢ ﻳﻘﺘﻠﻬﻢ ﻋﺮﺏ ﺍﻟﺼﺤﺮﺍﺀ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺭﺑﻨﺎ ﺇﻧﻲ ﺃﺳﻜﻨﺖ ﻣﻦ ﺫﺭﻳﺘﻲ ﺑﻮﺍﺩ ﻏﻴﺮ ﺫﻱ ﺯﺭﻉ ﻋﻨﺪ ﺑﻴﺘﻚ ﺍﻟﻤﺤﺮﻡ ﺭﺑﻨﺎ ﻟﻴﻘﻴﻤﻮﺍ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﺈﺟﻌﻞ ﺃﻓﺌﺪﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺗﻬﻮﻱ ﺇﻟﻴﻬﻢ ﻭﺍﺭﺯﻗﻬﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﺜﻤﺮﺍﺕ ﻟﻌﻠﻬﻢ ﻳﺸﻜﺮﻭﻥ ‏( ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ 37) ﺎﻤﻫﺎﺠﻨﻓ ﻪﻠﻟﺍ 7 ‏) ﻓﻨﺠﺎﻫﻤﺎ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻋﻨﺪﻣﺎ ﻫﻢ ﺑﺬﺑﺢ ﺇﺑﻨﻪ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻓﻔﺪﻳﻨﺎﻩ ﺑﺬﺑﺢ ﻋﻈﻴﻢ ﻣﺜﺎﻝ : ﺍﻷﺑﻦ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﺇﺳﺘﺴﻠﻢ ﻷﺑﻴﻪ ﺍﺍﻟﺬﻱ ﻟﻢ ﻳﻌﺶ ﻣﻌﻪ ﻭﻟﻢ ﻳﺮﺑﻴﻪ ﻓﺎﻟﺴﻜﻴﻦ ﺍﻟﺤﺎﺩﺓ ﺍﻟﺘﻲ ﺗﻘﻄﻊ ﺍﻟﺼﺨﺮ ﻟﻢ ﺗﻘﻄﻊ ﺭﻗﺒﺔ ﺍﻷﺑﻦ ﻭﻓﺪﺍﻩ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﺬﺑﺢ ﻋﻈﻴﻢ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺭﺏ ﻫﺐ ﻟﻲ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ ﻓﺒﺸﺮﻧﺎﻩ ﺑﻐﻼﻡ ﺣﻠﻴﻢ ﻓﻠﻤﺎ ﺑﻠﻎ ﻣﻌﻪ ﺍﻟﺴﻌﻲ ﻗﺎﻝ ﻳﺎﺑﻨﻲ ﺇﻧﻲ ﺃﺭﻱ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻨﺎﻡ ﺃﻧﻲ ﺃﺫﺑﺤﻚ ﻓﺎﻧﻈﺮ ﻣﺎﺫﺍ ﺗﺮﻱ ﻗﺎﻝ ﻳﺄﺑﺖ ﺃﻓﻌﻞ ﻣﺎ ﺗﺆﻣﺮ ﺳﺘﺠﺪﻧﻲ ﺇﻥ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﺎﺑﺮﻳﻦ ﻓﻠﻤﺎ ﺃﺳﻠﻤﺎ ﻭﺗﻠﻪ ﻟﻠﺠﺒﻴﻦ ﻭﻧﺪﻳﻨﺎﻩ ﺃﻥ ﻳﺄﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻗﺪ ﺻﺪﻗﺖ ﺍﻟﺮﺅﻳﺎ ﺇﻧﺎ ﻛﺬﻟﻚ ﻧﺠﺰﻱ ﺍﻟﻤﺤﺴﻨﻴﻦ ﺇﻥ ﻫﺬﺍ ﻟﻬﻮ ﺍﻟﺒﻼﺀ ﺍﻟﻤﺒﻴﻦ ﻭﻓﺪﻳﻨﺎﻩ ﺑﺬﺑﺢ ﻋﻈﻴﻢ ﻭﺗﺮﻛﻨﺎ ﻋﻠﻴﻪ ‏( ﺍﻟﺼﺎﻓﺎﺕ 102 ‏) -3 ﻭﺍﻟﺘﻀﺤﻴﺔ ﻭﺍﻟﺘﺮﻙ ﻟﻠﻪ ﺗﺮﻙ ﺍﻟﺰﻭﺟﺔ ﻭﺗﺮﻙ ﺍﻷﺑﻦ ﺍﻟﺬﻱ ﺭﺯﻕ ﺑﻪ ﻋﻠﻲ ﻛﺒﺮ ﻣﻦ ﺃﺟﻞ ﺍﻟﻠﻪ ‏(ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﻙ ﺷﺊ ﻟﻠﻪ ﻋﻮﺿﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺧﻴﺮً ﻣﻨﻪ ‏( ﻭﻳﻘﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﺒﺤﺎﻧﻪ ﻭﺗﻌﺎﻟﻲ ﻳﺎﺩﻧﻴﺎ ﻣﻦ ﺧﺪﻣﻨﺎ ﺇﺧﺪﻣﻴﻪ ﻭﻣﻦ ﺧﺪﻣﻚ ﺇﺳﺘﺨﺪﻣﻴﻪ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻭﺻﺤﺎﺑﺘﺔ ﺗﺮﻛﻮﺍ ﺟﻤﻴﻊ ﺃﺳﺒﺎﺏ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ‏(ﺃﻣﻮﺍﻝ ﻭﺃﺯﻭﺍﺝ ﻭﻋﺸﻴﺮﺓ ﻭﻣﺴﺎﻛﻦ ‏) ﻭﻫﺎﺟﺮﻭﺍ ﻣﻦ ﻣﻜﺔ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﺔ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻟﻴﺲ ﻋﻨﺪﻩ ﺃﺳﺒﺎﺏ ﻭﻻ ﻳﻘﺮﺃﻭﻛﺎﻥ ﻳﺘﻜﻠﻢ ﻣﻊ ﺍﻟﻜﻔﺎﺭﻋﻦ ﺍﻷﻣﻢ ﺍﻟﺴﺎﺑﻘﺔ ﻓﻜﺎﻧﻮﺍ ﻟﺬﻟﻚ ﻳﺼﺪﻗﻮﺍ ﺑﻨﺒﻮﺗﻪ ﻣﻤﺎ ﺳﺎﻋﺪ ﻓﻲ ﺇﻧﺘﺸﺎﺭ ﺍﻷﺳﻼﻡ -4 ﻫﻮ ﺍﻷﻋﺘﻤﺎﺩ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺘﻮﻛﻞ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻳﻘﻴﻨﻪ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﺭﻓﺾ ﻣﺴﺎﻋﺪﺓ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺟﺒﺮﻳﻞ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﺃﻟﻘﻲ ﺑﺎﻟﻨﺎﺭ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﻡ ﻣﻨﻚ ﻓﻼ ﻭﻗﺎﻝ ﺣﺴﺒﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻧﻌﻢ ﺍﻟﻮﻛﻴﻞ ﻓﻜﺎﻧﺖ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﺑﺮﺩﺍً ﻭﺳﻼﻣﺎ ‏( ﻓﺎﻟﻨﺎﺭ ﻓﻘﺪﺕ ﺧﺎﺻﻴﺔ ﺍﻟﺤﺮﻕ ﺑﺄﻣﺮ ﻣﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻟﻢ ﺗﺤﺮﻕ ﺑﺎﻟﺮﻏﻢ ﺇﻥ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﺃﺳﺘﻤﺮﺕ 20 ﻳﻮﻣﺎ ﻣﺸﺘﻌﻠﺔ ‏) ﻷﻥ ﺟﻤﻴﻊ ﺍﻷﺳﺒﺎﺏ ﻻ ﺗﻌﻤﻞ ﻭﻻ ﺗﻨﻔﻊ ﻭﻻ ﺗﻔﻴﺪ ﺇﻻ ﺑﺄﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﺎﻟﻨﺎﺭ ﻟﻢ ﺗﺤﺮﻕ ﻭﺗﻐﻴﺮﺕ ﺻﻔﺘﻬﺎ ﺑﻘﺪﺭﺓ ﺍﻟﺨﺎﻟﻖ ﻭﺍﻟﺴﻜﻴﻦ ﻻ ﺗﺬﺑﺢ ﺍﻷﺑﻦ ﻷﻥ ﺃﻣﺮ ﺍﻟﻘﻄﻊ ﻟﻢ ﻳﻨﺰﻝ ﺑﺎﻟﺮﻏﻢ ﺃﻥ ﺍﻟﺴﻜﻴﻦ ﻛﺎﻧﺖ ﺗﻜﺴﺮ ﺍﻟﺼﺨﺮ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻗﺎﻟﻮﺍ ﺣﺮﻗﻮﻩ ﻭﺍﻧﺼﺮﻭﺍ ﺃﻟﻬﺘﻜﻢ ﺇﻥ ﻛﻨﺘﻢ ﻓﺎﻋﻠﻴﻦ ﻗﻠﻨﺎ ﻳﺎﻧﺎﺭ ﻛﻮﻧﻲ ﺑﺮﺩﺍً ﻭﺳﻼﻣﺎً ﻋﻠﻲ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ‏( ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ 69-68 ‏) ﺇﺑﺘﻼﺀ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻓﻲ ﺗﻘﺪﻳﻢ ﺃﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﺃﻣﻮﺭ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ﻛﺎﻟﺰﻭﺟﺔ ﻭﺍﻟﻮﻟﺪ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻳﻮﻡ ﻻ ﻳﻨﻔﻊ ﻣﺎﻝ ﻭﻻ ﺑﻨﻮﻥ ﺇﻻ ﻣﻦ ﺃﺗﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻘﻠﺐ ﺳﻠﻴﻢ ‏( ﻗﻠﺐ ﺑﻪ ﺣﺐ ﺍﻟﻠﻪ ‏) ‏( ﺳﻮﺭﺓ ﺍﻟﺸﻌﺮﺍﺀ ﺃﻳﺔ 88 ‏) -1 ﻓﻲ ﻧﻔﺴﻪ : ﺍﻷﻟﻘﺎﺀ ﻓﻲ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻗﺎﺑﻠﻪ ﺑﺎﻟﺘﻮﻛﻞ ﻭﺍﻷﻋﺘﻤﺎﺩ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻨﺠﺎ ﻣﻦ ﺍﻟﺤﺮﻕ ﺑﺎﻟﻨﺎﺭ -2 ﻓﻲ ﺯﻭﺟﺘﻪ ﻭﺇﺑﻨﻪ : ﻭﻭﺿﻌﻬﻢ ﻓﻲ ﻭﺍﺩﻱ ﻏﻴﺮ ﺯﺭﻉ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺭﺑﻨﺎ ﺇﻧﻲ ﺃﺳﻜﻨﺖ ﻣﻦ ﺫﺭﻳﺘﻲ ﻓﻲ ﻭﺍﺩ ﻏﻴﺮ ﺯﺭﻉ -3 ﺇﺑﺘﻼﺀ ﻓﻲ ﺇﺑﻨﻪ : ﺃﻭﺣﻲ ﺇﻟﻴﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺬﺑﺢ ﺃﺑﻨﻪ ﺍﻟﻤﻴﻼﺩ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻗﺎﻟﺖ ﺍﻟﻴﻬﻮﺩ ﻋﺰﻳﺮ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻗﺎﻟﺖ ﺍﻟﻨﺼﺎﺭﻱ ﺍﻟﻤﺴﻴﺢ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﺫﻟﻚ ﻗﻮﻟﻬﻢ ﺑﺄﻓﻮﺍﻫﻢ ﻳﻀﺎﻫﻮﻥ ﻗﻮﻝ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻛﻔﺮﻭﺍ ‏(ﺍﻟﺘﻮﺑﺔ 30 ‏) ﺩﻋﺎﺀ ﺍﻟﻤﺒﻼﻫﺔ ﻭﻗﺴﻢ ﺍﻟﻤﻼﻋﻨﺔ ﻟﻠﺮﺩ ﻟﻤﻦ ﻳﻘﻮﻝ ﺍﻟﻤﺴﻴﺢ ﺃﺑﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻤﻦ ﺣﺎﺟﻚ ﻳﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺼﺎﺭﻱ ﺑﻌﺪﻣﺎ ﺃﻧﺰﻟﻨﺎ ﻭﺃﻭﺣﻴﻨﺎ ﺇﻟﻴﻚ ﺑﺸﺄﻥ ﻋﻴﺴﻲ ﻓﻘﻞ ﻟﻮﻓﺪ ﺍﻟﻨﺼﺎﺭﻱ ﻣﻦ ﻧﺠﺮﺍﻥ : ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺇﻥ ﻣﺜﻞ ﻋﻴﺴﻲ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻤﺜﻞ ﺃﺩﻡ ﺧﻠﻘﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺍﺏ ﺛﻢ ﻗﺎﻝ ﻟﻪ ﻛﻦ ﻓﻴﻜﻮﻥ ﺍﻟﺤﻖ ﻣﻦ ﺭﺑﻚ ﻓﻼ ﺗﻜﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻤﺘﺮﻳﻦ ‏( ﺍﻟﺸﺎﻛﻴﻦ ‏) ﻓﻤﻦ ﺣﺎﺟﻚ ﻓﻴﻪ ﻣﻦ ﺑﻌﺪ ﻣﺎ ﺟﺎﺀﻙ ﻣﻦ ﺍﻟﻌﻠﻢ ﻓﻘﻞ ﺗﻌﺎﻟﻮﺍ ﻧﺪﻉ ﺃﺑﻨﺎﺀﻧﺎ ﻭﺃﺑﻨﺎﺀﻛﻢ ﻭﻧﺴﺎﺀﻧﺎ ﻭﻧﺴﺎﺀﻛﻢ ﻭﺃﻧﻔﺴﻨﺎ ﻭﺃﻧﻔﺴﻜﻢ ﺛﻢ ﻧﺒﺘﻬﻞ ﻓﻨﺠﻌﻞ ﻟﻌﻨﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻜﺎﺫﺑﻴﻦ ‏( ﺑﺸﺄﻥ ﻋﻴﺴﻲ ‏) ‏(ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 61 ‏) ﻓﻘﺎﻝ ﻭﻓﺪ ﻧﺠﺮﺍﻥ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﺩﻋﺎﻫﻢ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻟﺪﻋﺎﺀ ﺍﻟﻤﺒﻼﻫﺔ ‏( ﻗﺴﻢ ﺍﻟﻤﻼﻋﻨﺔ ‏) : ﺩﻋﻨﺎ ﻧﻨﻈﺮ ﻓﻲ ﺃﻣﺮﻧﺎ ﺛﻢ ﻧﺄﺗﻴﻚ . ﻭﻟﻜﻦ ﺫﻭﻭ ﺍﻟﻌﻠﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺼﺎﺭﻱ ﻟﻜﻮﻧﻬﻢ ﻳﻌﻠﻤﻮﻥ ﺑﻨﺒﺆﺓ ﻣﺤﻤﺪ ﺧﺎﻓﻮﺍ ﺍﻟﻬﻼﻙ ﻷﻧﻬﻢ ﻳﻌﻠﻤﻮﻥ ﺇﻥ ﻣﺎ ﻣﻦ ﻗﻮﻡ ﺣﺎﺟﻮﺍ ﻧﺒﻴﺎً ﻭﺩﻋﺎﻫﻢ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﺪﻋﺎﺀ ﺑﻨﺰﻭﻝ ﻟﻌﻨﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻜﺎﺫﺑﻴﻦ ﺇﻻ ﻫﻠﻚ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﻘﻮﻡ ﻣﺜﻞ ﻫﻠﻚ ﻗﻮﻡ ﻋﺎﺩ ﻭﻗﻮﻡ ﺛﻤﻮﺩ ﻭﺧﺮﺝ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻭﻣﻌﻪ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻭﺍﻟﺤﺴﻴﻦ ﻭﻓﺎﻃﻤﺔ ﻭﻋﻠﻲ ﻟﻤﻘﺎﺑﻠﺔ ﻭﻓﺪ ﻧﺠﺮﺍﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺼﺎﺭﻱ ﻟﺪﻋﺎﺀ ﺍﻟﻤﻼﻋﻨﺔ ﻭﻟﻜﻦ ﻭﻓﺪ ﺍﻟﻨﺼﺎﺭﻱ ﺭﻓﺾ ﺍﻟﻤﻼﻋﻨﺔ ﻭﺗﺼﺎﻟﺤﻮﺍ ﻣﻊ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻭﺩﻓﻌﻮﺍ ﺍﻟﺠﺰﻳﺔ ‏(ﺭﻭﺍﻩ ﺃﺑﻮ ﻧﻌﻴﻢ ‏) ﻭﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﻗﺎﻝ ﻟﻮ ﺧﺮﺝ ﺍﻟﻨﺼﺎﺭﻱ ﻳﺪﻋﻮﻥ ﺑﻠﻌﻨﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻜﺎﺫﺑﻴﻦ ﺑﺸﺄﻥ ﻋﻴﺴﻲ ‏( ﻗﺴﻢ ﺍﻟﻤﺒﺎﻻﻫﺔ ﺃﻭ ﻗﺴﻢ ﺍﻟﻤﻼﻋﻨﺔ ‏) ﻟﻌﺎﺩﻭﺍ ﻟﺒﻴﻮﺗﻬﻢ ﻻ ﻳﻮﺟﺪﻭﻥ ﻣﺎﻻ ﻭﻻ ﺃﻫﻼ ﻭﻟﻮ ﺧﺮﺟﻮﺍ ﻷﺣﺘﺮﻗﻮﺍ . ﻗﺴﻢ ﺍﻟﻤﻼﻋﻨﺔ MUBAHALA ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﺇﻥ ﻣﺜﻞ ﻋﻴﺴﻲ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻤﺜﻞ ﺃﺩﻡ ﺧﻠﻘﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺍﺏ ﺛﻢ ﻗﺎﻝ ﻟﻪ ﻛﻦ ﻓﻴﻜﻮﻥ ﺍﻟﺤﻖ ﻣﻦ ﺭﺑﻚ ﻓﻼ ﺗﻜﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻤﺘﺮﻳﻦ ‏( ﺍﻟﺸﺎﻛﻴﻦ ‏) ﻓﻤﻦ ﺣﺎﺟﻚ ﻓﻴﻪ ﻣﻦ ﺑﻌﺪ ﻣﺎ ﺟﺎﺀﻙ ﻣﻦ ﺍﻟﻌﻠﻢ ﻓﻘﻞ ﺗﻌﺎﻟﻮﺍ ﻧﺪﻉ ﺃﺑﻨﺎﺀﻧﺎ ﻭﺃﺑﻨﺎﺀﻛﻢ ﻭﻧﺴﺎﺀﻧﺎ ﻭﻧﺴﺎﺀﻛﻢ ﻭﺃﻧﻔﺴﻨﺎ ﻭﺃﻧﻔﺴﻜﻢ ﺛﻢ ﻧﺒﺘﻬﻞ ﻓﻨﺠﻌﻞ ﻟﻌﻨﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻜﺎﺫﺑﻴﻦ ‏( ﺑﺸﺄﻥ ﻋﻴﺴﻲ ‏) ‏( ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 61 ‏) The similitude of Jesus before allah is as that Adam he created him from dust then said to him be: And he was.the truth comes from the Lord alone so be not of those who doubt.if any one disputes in this matter with thee, now after full knowledge hath come to thee, say: come1 let us gather together, our sons and your sons, our women and your wpmen, ourselves yourselves then let us pray to LORD and invoke the curse of allah on those who lie(sura al omran 61) i.e: in the year of Deputations 10th of the Hijra came a Christian embassy from Najran(toward Yaman 150 miles north of Sanaa).they were much impressed on hearing this passage of the Quraan explaining the true position of Christ, and they entered into tributary relations with the new muslim state. but ingrained habits and customs prevented them from accepting Islam as a body. The holy prophet firm in his faith proposed a MUBAHALA i.e: a solemn meeting , in which both sides should summon not only their men but their women and children earnestly pray to allah and invoke the curse of allah on those who should lie. Those who had a pure and sincere faith would not hesitate. The Christians declined and they were dismissed in a spirit of tolerance with a promise of protection from state in return for tribute. This is the true account there is no god except allah . ﺭﺩ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺼﺎﺭﻯ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﺳﺌﻠﻮﺍ ﺇﻥ ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻋﻴﺴﻰ ﺇﺑﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻤﻦ ﺃﺑﻮﻩ؟ ﺃﻟﺴﺘﻢ ﺗﻌﻠﻤﻮﻥ ﺇﻧﻪ ﻻ ﻳﻜﻮﻥ ﻫﻨﺎﻙ ﻭﻟﺪ ﺇﻻ ﻭﻳﺸﺒﻪ ﺃﺑﺎﻩ ﻓﻲ ﺳﻠﻮﻛﻴﺎﺗﻪ ‏( ﺍﻷﻛﻞ ﺍﻟﺸﺮﺏ ﺍﻟﻨﻮﻡ ‏) ؟ ﻗﺎﻟﻮﺍ : ﺑﻠﻰ ﺃﻟﺴﺘﻢ ﺗﻌﻠﻤﻮﻥ ﺇﻥ ﺭﺑﻨﺎ ﺣﻰ ﻻ ﻳﻤﻮﺕ ﻭﺃﻥ ﻋﻴﺴﻰ ﺃﺗﻰ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﻟﻔﻨﺎﺀ؟ ﻗﺎﻟﻮﺍ : ﺑﻠﻰ ﺃﻟﺴﺘﻢ ﺗﻌﻠﻤﻮﻥ ﺇﻥ ﺭﺑﻨﺎ ﻗﻴﻢ ﻋﻠﻰ ﻛﻞ ﺷﺊ ﻳﺤﻔﻈﻪ ﻭﻳﺮﺯﻗﻪ ؟ ﻗﺎﻟﻮﺍ : ﺑﻠﻰ ﻓﻬﻞ ﻳﻤﻠﻚ ﻋﻴﺴﻰ ﻣﻦ ﺫﻟﻚ ﺷﺊ ؟ ﻗﺎﻟﻮﺍ : ﻻ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ : ﺭﺑﻨﺎ ﺻﻮﺭ ﻋﻴﺴﻰ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﺣﻢ ﻛﻴﻒ ﺷﺎﺀ ﻭﺭﺑﻨﺎ ﻻ ﻳﺄﻛﻞ ﻭﻻ ﻳﺸﺮﺏ ﻭﻻ ﻳﺤﺪﺙ ، ﻗﺎﻟﻮﺍ : ﺑﻠﻰ . ﻗﺎﻝ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ : ﺃﻟﺴﺘﻢ ﺗﻌﻠﻤﻮﻥ ﺃﻥ ﻋﻴﺴﻰ ﺣﻤﻠﺘﻪ ﺃﻣﻪ ﻛﻤﺎ ﺗﺤﻤﻞ ﺍﻟﻤﺮﺃﺓ ﺛﻢ ﻭﻟﺪﺗﻪ ﻛﻤﺎ ﺗﻠﺪ ﺍﻟﻤﺮﺃﺓ ﻭﻟﺪﻫﺎ ﺛﻢ ﻏﺬﻯ ﻛﻤﺎ ﻳﻐﺬﻯ ﺍﻟﺼﺒﻰ ﺛﻢ ﻛﺎﻥ ﻳﺄﻛﻞ ﻭﻳﺸﺮﺏ ﻭﻳﺤﺪﺙ ، ﻗﺎﻟﻮﺍ : ﺑﻠﻰ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻙ ﻓﻜﻴﻒ ﻳﻜﻮﻥ ﻋﻴﺴﻰ ﺇﺑﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻤﺎ ﺯﻋﻤﺘﻢ؟ ﻓﺴﻜﺘﻮﺍ ﻷﻧﻪ ﺑﺸﺮ ﻳﺄﻛﻞ ﻭﻳﺸﺮﺏ ﻭﻳﻤﺸﻰ ﺑﺎﻷﺳﻮﺍﻕ ﻓﻜﻴﻒ ﻳﺮﺿﻮﻥ ﺃﻥ ﻳﻜﻮﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺃﻥ ﻳﻜﻮﻥ ﻳﻜﻮﻥ ﺍﻟﻤﺴﻴﺢ ﺇﺑﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻤﺎ ﻳﺰﻋﻤﻮﻥ ﻳﺄﻛﻞ ﻭﻳﺸﺮﺏ ﻭﻳﻤﺸﻰ ﺑﺎﻷﺳﻮﺍﻕ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ‏( ﺍﻟﺸﻮﺭﻱ 50 ‏) ﻟﻠﻪ ﻣﻠﻚ ﺍﻟﺴﻤﺎﻭﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﻳﺨﻠﻖ ﻣﺎ ﻳﺸﺎﺀ ، ﻳﻬﺐ ﻟﻤﻦ ﻳﺸﺎﺀ ﺇﻧﺎﺛﺎً ﻭﻳﻬﺐ ﻟﻤﻦ ﻳﺸﺎﺀ ﺍﻟﺬﻛﻮﺭ ﺃﻭ ﻳﺰﻭﺟﻬﻢ ﺫﻛﺮﺍﻧﺎً ﻭﺇﻧﺎﺛﺎً ﻭﻳﺠﻌﻞ ﻣﻦ ﻳﺸﺎﺀ ﻋﻘﻴﻤﺎً ﺇﻧﻪ ﻋﻠﻴﻢ ﻗﺪﻳﺮ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻛﺬﻟﻚ ﺃﻭﺣﻴﻨﺎ ﺇﻟﻴﻚ ﺭﻭﺣﺎً ﻣﻦ ﺃﻣﺮﻧﺎ ﻣﺎ ﻛﻨﺖ ﺗﺪﺭﻱ ﻣﺎ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﻻ ﺍﻷﻳﻤﺎﻥ ﻭﻟﻜﻦ ﺟﻌﻠﻨﺎﻩ ﻧﻮﺭﺍً ﻳﻬﺪﻱ ﺑﻪ ﻣﻦ ﻧﺸﺎﺀ ﻣﻦ ﻋﺒﺎﺩﻧﺎ ‏(ﺍﻟﺸﻮﺭﻱ 52 ******** ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﺇﻥ ﻣﺜﻞ ﻋﻴﺴﻰ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻤﺜﻞ ﺁﺩﻡ ﺧﻠﻘﻪ ﻣﻦ ﺗﺮﺍﺏ ﺛﻢ ﻗﺎﻝ ﻟﻪ ﻛﻦ ﻓﻴﻜﻮﻥ ‏( ﺍﻝ ﻋﻤﺮﺍﻥ 59 ‏) . ﻗﺼﺔ ﻭﺿﻌﺖ ﺍﻟﺤﺪ ﺍﻟﻔﺎﺻﻞ ﻟﻤﺎ ﻛﺎﻥ ﻳﺆﺭﻗﻨﻲ ﺣﻮﻝ ﻃﺒﻴﻌﺔ ﻋﻴﺴﻰ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ، ﺃﻫﻮ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻤﺎ ﻳﺰﻋﻢ ﺍﻟﻘﺴﻴﺲ ﺃﻡ ﺃﻧﻪ ﻧﺒﻲ ﻛﺮﻳﻢ ﻛﻤﺎ ﻳﻘﻮﻝ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ؟ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﻗﺮﺃﺕ ﺍﻵﻳﺔ : ﺃﻥ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻰ ﺧﻠﻘﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻤﻌﺠﺰﺓ ﺧﻠﻖ ﺍﻟﻠﻪ ﻷﺩﻡ ﻭﺣﻮﺍﺀ ﻭ ﻟﻴﺲ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﺘﺘﻄﻊ ﺍﻟﺸﻚ ﺑﺎﻟﻴﻘﻴﻦ ، ﻭﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻟﻪ ﻛﻔﻮﺍ ﺃﺣﺪ ‏) ‏( ﺳﻮﺭﺓ ﺍﻷﺧﻼﺹ ‏) ﻓﺎﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﺧﻠﻖ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻰ ‏( ﺫﻛﺮ ‏) ﻣﻌﺠﺰﺓ ﻣﻦ ﺃﻧﺜﻰ ﺑﺪﻭﻥ ﺃﺏ ، ﻛﻤﻌﺠﺰﺓ ﺧﻠﻖ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﺴﻴﺪﻧﺎ ﺃﺩﻡ ﺑﺪﻭﻥ ﺃﺏ ﺃﻭ ﺃﻡ ، ﻭﻛﻤﻌﺠﺰﺓ ﺧﻠﻖ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﺤﻮﺍﺀ ‏( ﺃﻧﺜﻰ ‏) ﻣﻦ ﺃﺩﻡ ﺑﺪﻭﻥ ﻭﺟﻮﺩ ﺯﻭﺟﺔ ﺑﻴﻨﻤﺎ ﻓﻰ ﺣﻴﺎﺗﻨﺎ ﺍﻷﻥ ﻳﻠﺰﻡ ﺍﻟﺰﻭﺍﺝ ﺑﻴﻦ ﺭﺟﻞ ﻭﺇﻣﺮﺃﺓ ﻟﻜﻰ ﻳﺮﺯﻗﺎ ﺇﺑﻦ . ﺍﻟﺴﺆﺍﻝ ﺍﻟﻤﻮﺟﻬﺔ ﻟﻠﻤﺴﺤﻴﻴﻦ : ﻣﻦ ﺧﻠﻖ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﺑﺪﻭﻥ ﺃﻋﻤﺪﺓ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﻭﺍﻟﻨﺠﻮﻡ ﻭﺍﻟﺸﻤﺲ ﻭﺍﻟﻘﻤﺮ ﻭﺍﻟﺤﻴﻮﺍﻧﺎﺕ ﻭﺍﻟﻨﺒﺎﺗﺎﺕ ﻗﺒﻞ ﻭﻻﺩﺓ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻰ ؟ ﻭﻫﻞ ﻭﻣﺎﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﻳﺤﺼﻞ ﻟﻮ ﺃﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﺎﻡ ﻟﺤﻈﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻫﻞ ﺗﺴﻘﻂ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﻫﻰ ﺑﺪﻭﻥ ﺃﻋﻤﺪﺓ؟ ﻣﻦ ﺍﻟﺬﻯ ﺧﻠﻖ ﺃﺩﻡ ؟ ﻣﻦ ﺍﻟﺬﻯ ﺧﻠﻖ ﺣﻮﺍﺀ ؟ ﻫﻞ ﻳﺤﺘﺎﺝ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﺰﻭﺟﺔ ﺃﻭ ﺇﺑﻦ ؟ ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ‏( ﻗﻞ ﻫﻮ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﺣﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺼﻤﺪ ،ﻟﻢ ﻳﻠﺪ ﻭﻟﻢ ﻳﻮﻟﺪ ﺍﺳﺘﻤﻌﺖ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ﺑﺎﻟﺮﺍﺩﻳﻮ ﻭﻟﻢ ﺃﺷﻌﺮﺑﻤﺜﻞ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﻘﺸﻌﺮﻳﺮﺓ ﺍﻟﺘﻲ ﺷﻌﺮﺕ ﺑﻬﺎ ﻭﺃﻧﺎ ﺃﻗﺮﺃ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺼﺤﻒ ﺍﻟﺸﺮﻳﻒ ﻣﺒﺎﺷﺮﺓ ﺑﻨﻔﺴﻲ ﺣﻴﺚ ﺍﺭﺗﻌﺸﺖ ﻳﺪﻱ ﻭﺻﺒﺐ ﻭﺟﻬﻲ ﻋﺮﻗﺎ، ﻭﺳﺮﺕ ﻓﻲ ﺟﺴﻤﻲ ﻗﺸﻌﺮﻳﺮﺓ، . ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻣﺎ ﻳﻨﺒﻐﻲ ﻟﻠﺮﺣﻤﻦ ﺃﻥ ﻳﺘﺨﺬ ﻭﻟﺪﺍً ﺇﻥ ﻛﻞ ﻣﻦ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﺇﻻ ﺃﺗﻲ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻋﺒﺪﺍ ‏( ﻭﻣﺎ ﺧﻠﻘﺖ ﺍ ﻟﺠﻦ ﻭﺍﻷﻧﺲ ﺇﻻ ﻟﻴﻌﺒﺪﻭﻥ ‏(ﺍﻟﺬﺭﻳﺎﺕ ً( ‏(ﻣﺮﻳﻢ 92 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻗﺎﻟﻮﺍ ﺇﺗﺨﺬ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻟﺪﺍً ﺳﺒﺤﺎﻧﻪ ﺑﻞ ﻟﻪ ﻣﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﻛﻞً ﻟﻪ ﻗﺎﻧﺘﻮﻥ ‏( ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ116 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﻫﻮ ﺍﻟﺬﻱ ﺃﻧﺰﻝ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻣﺎﺀ ً ﻓﺄﺧﺮﺟﻨﺎ ﺑﻪ ﻧﺒﺎﺕ ﻛﻞ ﺷﺊ ﻓﺄﺧﺮﺟﻨﺎ ﻣﻨﻪ ﺧﻀﺮﺍً ﺗﺨﺮﺝ ﻣﻨﻪ ﺣﺒﺎً ﻣﺘﺮﺍﻛﻤﺎً ﻭﻣﻦ ﺍﻟﻨﺨﻞ ﻣﻦ ﻃﻠﻌﻬﺎ ﻗﻨﻮﺍﻥ ﺩﺍﻧﻴﺔ ﻭﺟﻨﺎﺕ ﻣﻦ ﺃﻋﻨﺎﺏ ﻭﺍﻟﺰﻳﺘﻮﻥ ﻭﺍﻟﺮﻣﺎﻥ ﻣﺘﺸﺎﺑﻬﺎً ﻭﻏﻴﺮ ﻣﺘﺸﺎﺑﻬﺎً ﺃﻧﻈﺮﻭﺍ ﺇﻟﻲ ﺛﻤﺮﺓ ﺇﺫﺍ ﺃﺛﻤﺮ ﻭﻳﻨﻌﻪ ﺇﻥ ﻓﻲ ﺫﺍﻟﻜﻢ ﻷﻳﺎﺕ ﻟﻘﻮﻡ ﻳﺆﻣﻨﻮﻥ ‏( ﺍﻷﻧﻌﺎﻡ 99 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺟﻌﻠﻮﺍ ﻟﻠﻪ ﺷﺮﻛﺎﺀ ﺍﻟﺠﻦ ﻭﺧﻠﻘﻬﻢ ﻭﺧﺮﻗﻮﺍ ﻟﻪ ﺑﻨﻴﻦ ﻭﺑﻨﺎﺕ ﺑﻐﻴﺮ ﻋﻠﻢ ﺳﺒﺤﺎﻧﻪ ﻭﺗﻌﺎﻟﻲ ﻋﻤﺎ ﻳﺼﻔﻮﻥ ﺑﺪﻳﻊ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﺃﻧﻲ ﻳﻜﻮﻥ ﻟﻪ ﻭﻟﺪ ﻭﻟﻢ ﺗﻜﻦ ﻟﻪ ﺻﺎﺣﺒﻪ ﻭﺧﻠﻖ ﻛﻞ ﻭﻫﻮ ﺑﻜﻞ ﺷﺊ ﻋﻠﻴﻢ ‏( ﺍﻷﻧﻌﺎﻡ 100 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻭﺇﺫ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺎﻋﻴﺴﻲ ﺍﺑﻦ ﻣﺮﻳﻢ ﺀﺃﻧﺖ ﻗﻠﺖ ﻟﻠﻨﺎﺱ ﺇﺗﺨﺬﻭﻧﻲ ﻭﺃﻣﻲ ﺃﻟﻬﻴﻦ ﻣﻦ ﺩﻭﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﺳﺒﺤﺎﻧﻚ ﻣﺎ ﻳﻜﻮﻥ ﻟﻲ ﺃﻥ ﺃﻗﻮﻝ ﻣﺎ ﻟﻴﺲ ﺑﺤﻖ ﺇﻥ ﻛﻨﺖ ﻗﺪ ﻗﻠﺘﻪ ﻓﻘﺪ ﻋﻠﻤﺘﻪ ﺗﻌﻠﻢ ﻣﺎ ﻓﻲ ﻧﻔﺴﻲ ﻭﻻ ﺃﻋﻠﻢ ﻣﺎ ﻓﻲ ﻧﻔﺴﻚ ﺇﻧﻚ ﺃﻧﺖ ﻋﻼﻡ ﺍﻟﻐﻴﻮﺏ ‏( ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ 116)16 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻲ : ﻣﺎ ﺍﻟﻤﺴﻴﺢ ﺍﺑﻦ ﻣﺮﻳﻢ ﺇﻻ ﺭﺳﻮﻝ ﻗﺪ ﺧﻠﺖ ﻣﻦ ﻗﺒﻠﻪ ﺍﻟﺮﺳﻞ ﻭﺃﻣﻪ ﺻﺪﻳﻘﺔً ﻛﺎﻧﺎ ﻳﺄﻛﻼﻥ ﺍﻟﻄﻌﺎﻡ ﺃﻧﻈﺮ ﻛﻴﻒ ﻧﺒﻴﻦ ﻟﻬﻢ ﺍﻷﻳﺎﺕ ﺛﻢ ﺃﻧﻈﺮ ﺃﻧﻲ ﻳﺆﻓﻜﻮﻥ ‏( ﻳﻨﺼﺮﻓﻮﻥ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﻖ ﻣﻊ ﻗﻴﺎﻡ ﺍﻟﺒﺮﻫﺎﻥ ‏) ‏( ﺍﻟﻤﺎﺋﺪﺓ 75 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻟﻘﺪ ﻛﻔﺮ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﺇﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﺛﺎﻟﺚ ﺛﻼﺛﺔ ﻭﻣﺎ ﻣﻦ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺇﻟﻪ ﻭﺍﺣﺪ ‏( ﺍﻟﺘﻮﺑﺔ 73 ‏) ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻳﺄﻫﻞ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻻ ﺗﻐﻠﻮﺍ ﻓﻰ ﺩﻳﻨﻜﻢ ﻭﻻ ﺗﻘﻮﻟﻮﺍ ﻋﻠﻰ ﺇﻻ ﺍﻟﺤﻖ ﺇﻧﻤﺎ ﺍﻟﻤﺴﻴﺢ ﻋﻴﺴﻰ ﺇﺑﻦ ﻣﺮﻳﻢ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻛﻠﻤﺘﻪ ﺃﻟﻘﺎﻫﺎ ﺇﻟﻰ ﻣﺮﻳﻢ ﻭﺭﻭﺡ ﻣﻨﻪ ﻓﺄﻣﻨﻮﺍ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻭﺭﺳﻠﻪ ﻭﻻ ﺗﻘﻮﻟﻮﺍ ﺛﻼﺛﺔ ﺇﻧﺘﻬﻮﺍ ﺧﻴﺮﺍً ﻟﻜﻢ ﺇﻧﻤﺎ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﻟﻪ ﻭﺍﺣﺪ ﺳﺒﺤﺎﻧﻪ ﺃﻥ ﻳﻜﻮﻥ ﻟﻪ ﻭﻟﺪ ﻟﻪ ﻣﺎ ﻓﻰ ﺍﻟﺴﻤﻮﺍﺕ ﻭﻣﺎ ﻓﻰ ﺍﻷﺭﺽ ﻭﻛﻔﻰ ﺑﺎﻟﻠﻪ ﻭﻛﻴﻼً ﻟﻦ ﻳﺴﺘﻨﻜﻒ ﺍﻟﻤﺴﻴﺢ ﺃﻥ ﻳﻜﻮﻥ ﻋﺒﺪﺍً ﻟﻠﻪ ﻭﻻ ﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ ﺍﻟﻤﻘﺮﺑﻮﻥ ﻭﻣﻦ ﻳﺴﺘﻨﻜﻒ ﻋﻦ ﻋﺒﺎﺩﺗﻪ ﻭﻳﺴﺘﻜﺒﺮ ﻓﺴﻴﺤﺸﺮﻫﻢ ﺇﻟﻴﻪ ﺟﻤﻴﻌﺎً ﻓﺄﻣﺎ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﺃﻣﻨﻮﺍ ﻭﻋﻤﻠﻮﺍ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﺎﺕ ﻓﻴﻮﻓﻴﻬﻢ ﺇﺟﻮﺭﻫﻢ ﻭﻳﺰﻳﺪﻫﻢ ﻣﻦ ﻓﻀﻠﻪ ﻭﺃﻣﺎ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﺍﺳﺘﻨﻜﻔﻮﺍ ﻭﺍﺳﺘﻜﺒﺮﻭﺍ ﻓﻴﻌﺬﺑﻬﻢ ﻋﺬﺍﺑﺎً ﺃﻟﻴﻤﺎً ‏(ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ 171 ‏) ******** ﺫﻛﺮ ﺻﻔﺔ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﻓﻲ ﺍﻟﺘﻮﺭﺍﺓ ﺃﺧﺒﺮﻧﻰ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺍﻟﻌﺎﺹ : ﻓﻘﺎﻝ : ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺇﻧﻪ ﻟﻤﻮﺻﻮﻑ ﻓﻰ ﺍﻟﺘﻮﺭﺍﺓ ﺑﺼﻔﺘﻪ ﻓﻰ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ؟ ﻳﺄﻳﻬﺎ ﺍﻟﻨﺒﻰ ﺇﻧﺎ ﺃﺭﺳﻠﻨﺎﻙ ﺷﺎﻫﺪﺍً ﻭﻣﺒﺸﺮﺍً ﻭﻧﺬﻳﺮﺍً ، ﻭﻟﺴﺖ ﺑﻔﻆ ﻭﺳﻤﻴﺘﻚ ﺍﻟﻤﺘﻮﻛﻞ ﻭﺃﻧﺖ ﻋﺒﺪﻯ ﻭﺭﺳﻮﻟﻰ ﻻ ﻏﻠﻴﻆ ﻭﻻ ﺳﺨﺎﺏ ﺑﺎﻷﺳﻮﺍﻕ ﺣﺮﺯﺍً ﻟﻸﻣﻴﻴﻦ . ﻭﻻ ﻳﺪﻓﻊ ﺍﻟﺴﻴﺌﺔ ﺑﺎﻟﺴﻴﺌﺔ ﻭﻟﻜﻦ ﻳﻌﻔﻮ ﻭﻳﻐﻔﺮ . ﻭﻟﻦ ﻳﻘﺒﻀﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺣﺘﻰ ﻳﻘﻴﻢ ﺑﻪ ﺍﻟﻤﻠﺔ ﺍﻟﻌﻮﺟﺎﺀ ﺑﺄﻥ ﻳﻘﻮﻟﻮﺍ ﻻﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻴﻔﺘﺢ ﺑﻬﺎ ﺃﻋﻴﻨﺎً ﻋﻤﻴﺎً ﻭﺁﺫﺍﻧﺎً ﺻﻤﺎً ﻭﻗﻠﻮﺑﺎً ﻏﻠﻔﺎً . ﻭﻟﻘﻴﺖ ﻛﻌﺒﺎ ﻓﺴﺄﻟﺘﻪ : ﻓﻤﺎ ﺇﺧﺘﻠﻔﺎ ﻓﻰ ﺣﺮﻑ ﺇﻻ ﺃﻥ ﻛﻌﺐ ﻳﻘﻮﻝ ﺑﻠﻐﺘﻪ ﺃﻋﻴﻨﺎً ﻋﻤﻮﻣﻰ ﻭﺁﺫﻧﺎً ﺻﻤﻮﻣﻰ ﻗﻠﻮﺑﺎً ﻏﻠﻮﻓﻰ ﻗﺎﻝ ﻏﻠﻔﻰ . ********** ﺃﺳﺌﻠﺔ ﺃﺣﺒﺎﺭ ﺍﻟﻴﻬﻮﺩ ﻟﺴﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﻛﻴﻒ ﺗﻨﺎﻡ؟ ﻋﻼﻣﺎﺕ ﺍﻟﻨﺒﻮﺓ ﻫﻲ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﻭﺍﻟﻘﻠﺐ ﻭﺍﻟﻌﻴﻨﺎﻥ ﻳﻘﻈﺎﻥ ﺃﻭﻝ ﻃﻌﺎﻡ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﺠﻨﺔ ؟ ﻓﺎﻛﻬﺔ ﻣﻤﻦ ﺗﺘﺨﻴﺮﻭﻥ ‏( ﻧﺨﻞ ﻭﺭﻣﺎﻥ ‏) ﻭﻟﺤﻢ ﻃﻴﺮ ﻣﻤﺎ ﻳﺸﺘﻬﻮﻥ ﻋﻤﺎ ﺣﺮﻡ ﺃﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ﻋﻠﻲ ﻧﻔﺴﻪ ﺃﺫﺍ ﺷﻔﻲ ﻣﻦ ﻣﺮﺿﻪ ؟ ﺣﻠﻴﺐ ﺍﻷﺑﻞ ﻣﺎ ﻳﻨﺰﻍ ﺍﻟﻮﻟﺪ ﺇﻟﻲ ﺃﺑﻴﺔ ﺃﻭ ﺇﻟﻲ ﺃﻣﻪ؟ﺇﺫﺍ ﺳﺒﻖ ﻣﺎﺀ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﻣﺎﺀ ﺍﻟﻤﺮﺁﺓ ﻧﺰﻍ ﺍﻟﻮﻟﺪ ﺇﻟﻲ ﺃﺑﻴﻪ ﺇﺫﺍ ﺳﺒﻖ ﻣﺎﺀ ﺍﻟﻤﺮﺁﺓ ﻣﺎﺀ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﻧﺰﻍ ﺍﻟﻮﻟﺪ ﺇﻟﻲ ﺃﻣﻪ ﻭﻣﻦ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﺍﻟﺬﻱ ﻳﺄﺗﻴﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ؟ ﻓﻘﺎﻝ ﺟﺒﺮﺋﻴﻞ . ﻣﻼﺣﻈﺔ : ﺟﺒﺮﺋﻴﻞ ﻛﺎﻥ ﻳﺄﺗﻲ ﺑﺎﻟﻌﺬﺍﺏ ﺍﻟﻲ ﺑﻨﻲ ﺃﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ﻭﻣﻴﻜﺎﻝ ﻛﺎﻥ ﻳﺄﺗﻲ ﺑﺎﻟﺮﺣﻤﺔ ﻟﻬﻢ ‏) -ﻣﺎﺃﻭﻝ ﺃﺷﺮﻃﺔ ﺍﻟﺴﺎﻋﺔ ؟ ﺇﻧﺸﻘﺎﻕ ﺍﻟﻘﻤﺮ ﻭﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﺃﺳﺌﻠﺔ ﻗﺮﻳﺶ ﻷﺣﺒﺎﺭ ﺍﻟﻴﻬﻮﺩ ﻋﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﻭﺃﻧﻪ ﻳﺪﻋﻰ ﺍﻟﻨﺒﻮﺓ ﺑﻌﺜﺖ ﻗﺮﻳﺶ ﺍﻟﻨﻀﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﻭﻋﻘﺒﺔ ﺑﻦ ﺃﻷﺑﻰ ﻣﻌﻴﻂ ﺇﻟﻰ ﺃﺣﺒﺎﺭ ﺍﻟﻴﻬﻮﺩ ‏( ﻭﻋﻨﺪﻫﻢ ﻣﺎ ﻟﻴﺲ ﻋﻨﺪﻧﺎ ﻣﻦ ﻋﻠﻢ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﻷﻧﻬﻢ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﺍﻷﻭﻝ ‏) ﻓﻘﺎﻝ ﻟﻬﻢ ﺍﻷﺣﺒﺎﺭ ﻣﻦ ﺍﻟﻴﻬﻮﺩ ﺳﻠﻮﻩ ﻋﻦ ﺛﻼﺙ ﻓﺈﻥ ﺃﺧﺒﺮﻛﻢ ﻓﻬﻮ ﻧﺒﻰ ﻣﺮﺳﻞ : -1 ﺳﻠﻮﻩ ﻋﻦ ﻓﺘﻴﺔ ﺫﻫﺒﻮﺍ ﻓﻲ ﺍﻟﺪﻫﺮ ﺍﻷﻭﻝ ﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﻣﻦ ﺃﻣﺮﻫﻢ ﻓﺈﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻟﻬﻢ ﺃﻣﺮ ﻋﺠﻴﺐ -2 ﺳﻠﻮﻩ ﻋﻢ ﺭﺟﻞ ﻃﻮﺍﻑ ﺑﻠﻎ ﻣﺸﺎﺭﻕ ﺍﻷﺭﺽ ﻭﻣﻐﺎﺭﺑﻬﺎ ﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﻧﺒﺆﻩ؟ -3 ﺳﻠﻮﻩ ﻋﻦ ﺍﻟﺮﻭﺡ ﻣﺎ ﻫﻮ ؟ ﻓﺬﻫﺒﺖ ﻗﺮﻳﺶ ﺇﻟﻰ ﻣﺤﻤﺪ ﻭﺳﺌﻠﻮﻩ ﻓﻘﺎﻝ ﻟﻬﻢ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺳﺄﺧﺒﺮﻛﻢ ﻏﺪﺍ، ﻭﻣﻀﻰ 15 ﻳﻮﻡ ﻭﻟﻢ ﺃﺗﻰ ﺟﺒﺮﻳﻞ ﻟﻠﺮﺳﻮﻝ ﻭﺣﺰﻥ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻭﺇﺯﺩﺍﺩ ﻛﻼﻡ ﺃﻫﻞ ﻣﻜﺔ ﺣﺘﻰ ﻧﺰﻝ ﺟﺒﺮﻳﻞ ﺑﺴﻮﺭﺓ ﺍﻟﻜﻬﻒ ******** ﺃﺳﺌﻠﺔ ﺍﻟﻴﻬﻮﺩ ﻟﻌﻠﻰ ﺑﻌﺪ ﻭﻓﺎﺓ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ : ﺻﻒ ﻟﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ : ﺻﻠﺖ ﺍﻟﺠﺒﻴﻦ ﻣﻘﺮﻭﻥ ﺍﻟﺤﺎﺟﺒﻴﻦ ﺃﺩﻋﺞ ﺍﻟﻌﻴﻨﻴﻦ ﺳﻬﻞ ﺍﻟﺨﺪﻳﻦ ﺃﻗﻨﻰ ﺍﻷﻧﻒ ﺩﻗﻴﻖ ﺍﻟﻤﺴﺮﺑﻪ ﻛﺚ ﺍﻟﻠﺤﻴﺔ ﺑﺮﺍﻕ ﺍﻟﺜﻨﺎﻳﺎ ﻛﺎﻥ ﻋﻨﻘﻪ ﺇﺑﺮﻳﻖ ﻓﻀﺔ ﻛﺎﻥ ﻟﻪ ﺷﻌﻴﺮﺍﺕ ﻣﻦ ﻟﺒﺘﻪ ﺇﻟﻰ ﺳﺮﺗﻪ ﻣﻠﻔﻮﻓﺔ ﻛﺄﻧﻬﺎ ﻗﻀﻴﺐ ﻛﺎﻓﻮﺭ ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻓﻲ ﺑﺪﻧﻪ ﺷﻌﻴﺮﺍﺕ ﻏﻴﺮﻫﺎ ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﺑﺎﻟﻄﻮﻳﻞ ﻭﻻ ﺍﻟﻘﺼﻴﺮ ﺇﺫﺍ ﻣﺸﻰ ﻣﻊ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻏﻤﺮﻫﻢ ﺑﻨﻮﺭﻩ ﻭﻛﺎﻥ ﺇﺫﺍ ﻣﺸﻰ ﻛﺄﻧﻪ ﻳﻨﻘﻠﻊ ﻣﻦ ﺿﺨﺮ ﺃﻭ ﻳﻨﺤﺪﺭ ﻣﻦ ﺻﺒﺐ ﻛﺎﻥ ﻣﺪﻭﺭ ﺍﻟﻜﻌﺒﻴﻦ ﻟﻄﻴﻒ ﺍﻟﻘﺪﻣﻴﻦ ﺩﻗﻴﻖ ﺍﻟﺨﺼﺮ ﻋﻤﺎﻣﺘﻪ ﺍﻟﺴﺤﺎﺏ ﻭﺳﻴﻔﻪ ﺫﻭ ﺍﻟﻔﻘﺎﺭ ﻭﺑﻐﻠﺘﻪ ﺩﻟﺪﻝ ﻭﺣﻤﺎﺭﻩ ﺍﻟﻴﻌﻔﻮﺭ ﻭﻧﺎﻗﺘﻪ ﺍﻟﻌﻀﺒﺎﺀ ﻭﻓﺮﺳﻪ ﻟﺰﺍﺯ ﻭﺃﺭﺃﻑ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺑﺎﻟﻨﺎﺱ ﻛﺎﻥ ﺑﻴﻦ ﻛﺘﻔﻴﺔ ﺧﺎﺗﻢ ﺍﻟﻨﺒﻮﺓ ﻣﻜﺘﻮﺏ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺨﺎﺗﻢ ﺳﻄﺮﺍﻥ ‏( ﺃﻭﻝ ﺳﻄﺮ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺴﻄﺮ ﺍﻟﺜﺎﺗﻰ ﻣﺤﻤﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ‏) ﺭﺩ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻴﻬﻮﺩ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﺳﺌﻠﻮﺍ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻋﻦ ﺃﻋﻈﻢ ﺷﻬﺎﺩﺓ؟ ﻓﺄﻧﺰﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ‏( ﺷﻬﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﻧﻪ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﻫﻮ ﻭﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ ﻭﺃﻭﻟﻮﺍ ﺍﻟﻌﻠﻢ ‏) ، ﻓﺄﺳﻠﻢ ﺍﻟﺮﺟﻼﻥ ﻭﺻﺪﻗﺎ ﺑﺮﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﺄﻝ ﺍﻟﻴﻬﻮﺩ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﺔ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ : ﺃﻧﺖ ﻣﺤﻤﺪ؟ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ : ﻧﻌﻢ .ﻗﺎﻟﻮﺍ : ﻭﺃﻧﺖ ﺃﺣﻤﺪ ؟ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ : ﻧﻌﻢ . ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ : ﺇﻧﺎ ﻧﺴﺄﻟﻚ ﻋﻦ ﺷﻬﺎﺩﺓ ﺇﻥ ﺃﻧﺖ ﺃﺧﺒﺮﺗﻨﺎ ﺑﻬﺎ ﺃﻣﻨﺎ ﺑﻚ،ﻭﺻﺪﻗﻨﺎﻙ ﻓﻘﺎﻝ ﻟﻬﻤﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ : ﺳﻼﻧﻰ؟ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻋﻦ ﺃﻋﻈﻢ ﺷﻬﺎﺩﺓ ﻓﻲ ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﻠﻪ ؟ ﻓﺄﻧﺰﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ ‏( ﺷﻬﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﻧﻪ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﻫﻮ ﻭﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ ﻭﺃﻭﻟﻮﺍ ﺍﻟﻌﻠﻢ ‏) ، ﻓﺄﺳﻠﻢ ﺍﻟﺮﺟﻼﻥ ﻭﺻﺪﻗﺎ ﺑﺮﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ********** ﻇﻬﻮﺭ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﻗﺒﻞ ﻧﺰﻭﻝ ﻋﻴﺴﻲ ﺻﻔﺎﺕ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ : ﻳﻘﻮﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ‏(ﺹ ‏) ﺇﻧﻪ ﺷﺎﺏ ﻗﻄﻂ ﻋﻴﻨﻪ ﻃﺎﻓﻴﺔ ﻛﺄﻧﻲ ﺃﺷﺒﻬﻪ ﺑﻌﺒﺪ ﺍﻟﻌﺰﻱ ﺑﻦ ﻗﻄﻦ ﻓﻤﻦ ﺃﺩﺭﻛﻪ ﻣﻨﻜﻢ ﻓﻠﻴﻘﺮﺃ ﻋﻠﻴﻪ ﻓﻮﺍﺗﺢ ﺳﻮﺭﺓ ﺍﻟﻜﻬﻒ ﻭﺇﻥ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﻳﺨﺮﺝ ﻭﺇﻥ ﻣﻌﻪ ﻣﺎﺀ ﻭﻧﺎﺭ ﻓﺄﻣﺎ ﺍﻟﺬﻱ ﻳﺮﺍﻩ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻣﺎﺀ ﻓﻬﻮ ﻧﺎﺭ ﺗﺤﺮﻕ ﻭﺃﻣﺎ ﺍﻟﺬﻱ ﻳﺮﺍﻩ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻧﺎﺭ ﻓﻬﻮ ﻣﺎﺀ ﺑﺎﺭﺩ ﻋﺬﺏ ﻓﻤﻦ ﺃﺩﺭﻛﻪ ﻣﻨﻜﻢ ﻓﻠﻴﻘﻊ ﻓﻲ ﺍﻟﺬﻱ ﻳﺮﺍﻩ ﻧﺎﺭ ﻻً ﻓﺈﻧﻪ ﻣﺎﺀ ﻋﺬﺏ ﻃﻴﺐ . ‏( ﻣﺘﻔﻖ ﻋﻠﻴﻪ ﺭﻳﺎﺽ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ ‏) . ﻋﻦ ﺍﻟﻨﻮﺍﺱ ﺑﻦ ﺳﻤﻌﺎﻥ ﺫﻛﺮ ﺍﻟﺮﺳﻮﻝ :ﻏﻴﺮ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﺃﺧﻮﻓﻨﻲ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﻓﺈﻥ ﺧﺮﺝ ﻭﺃﻧﺎ ﻓﻴﻜﻢ ﻓﺄﻧﺎ ﺣﺠﻴﺠﻪ ﺩﻭﻧﻜﻢ ﻭﺇﻥ ﻳﺨﺮﺝ ﻭﻟﺴﺖ ﻓﻴﻜﻢ ﻓﺎﻣﺮﺅ ﺣﺠﻴﺞ ﻧﻔﺴﻪ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺧﻠﻴﻔﺘﻲ ﻋﻠﻲ ﻛﻞ ﻣﺴﻠﻢ . ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﺳﻴﻄﺄ ﺟﻤﻴﻊ ﺍﻟﺒﻼﺩ ﻣﺎ ﻋﺪﺍ ﻣﻜﺔ ﻭﺍﻟﻤﺪﻳﻨﺔ ********* ﻧﺰﻭﻝ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻲ ﺃﺧﺮ ﺍﻟﺰﻣﺎﻥ : ﻭﻳﺮﻭﻱ ﺍﻟﺸﻴﺨﺎﻥ ‏( ﻣﺴﻠﻢ ﻭﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ ‏) ﺇﻥ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻲ ﻳﻨﺰﻝ ﻗﺮﺏ ﻗﻴﺎﻡ ﺍﻟﺴﺎﻋﺔ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺸﺎﻡ ﻭﺍﻟﻌﺮﺍﻕ ‏( ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻤﻨﺎﺭﺓ ﺍﻟﺒﻴﻀﺎﺀ ﺷﺮﻗﻲ ﺩﻣﺸﻖ ﺑﻴﻦ ﻣﻬﺮﻭﺩﺗﻴﻦ ﻭﺍﺿﻌﺎ ﻛﻔﻴﺔ ﻋﻠﻲ ﺃﺟﻨﺤﺔ ﻣﻠﻜﻴﻦ ﺇﺫﺍ ﻃﺄﻃﺄ ﺭﺍﺳﻪ ﻗﻄﺮ ﻣﺎﺀ ﻋﻠﻲ ﻫﻴﺌﺔ ﺍﻟﻠﺆﻟﺆ ﻓﻲ ﺻﻔﺎﺋﻪ ﻭﻳﺤﻜﻢ ﺑﺸﺮﻳﻌﺔ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ‏(ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ‏) ﻭﻳﻘﺘﻞ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﻭﺍﻟﺨﻨﺰﻳﺮ ﻭﻳﻜﺴﺮ ﺍﻟﺼﻠﻴﺐ ﻭﻳﻀﻊ ﺍﻟﺠﺰﻳﺔ . ﻭﻳﺮﻭﻱ ‏(ﻣﺴﻠﻢ ‏) ﺇﻥ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻲ ﻳﻤﻜﺚ ﺳﺒﻊ ﺳﻨﻮﺍﺕ ﺑﺎﻷﺭﺽ ﻭﻓﻲ ﺣﺪﻳﺚ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺩﺍﻭﺩ ﺍﻟﻄﻴﺎﻟﺴﻲ ﺇﻥ ﻋﻴﺴﻲ ﻳﺘﻮﻓﻲ ﻭﻳﺼﻠﻲ ﻋﻠﻴﻪ ﺑﻌﺪ 40 ﻋﺎﻣﺎً ‏(33 ﻋﺎﻣﺎ ﻋﻤﺮﻩ ﻳﻮﻡ ﺭﻓﻊ 7+ ﺳﻨﻮﺍﺕ ﺑﻌﺪ ﻧﺰﻭﻟﻪ ﻓﻲ ﺃﺧﺮ ﺍﻟﺰﻣﺎﻥ ‏) ﻳﻨﺰﻝ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻋﻴﺴﻲ ﻓﻴﻄﻠﺐ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﻭﺍﻟﻜﻔﺎﺭ ﻓﻴﻘﺘﻞ ﻋﻴﺴﻲ ﺍﻟﻜﻔﺎﺭ ﻭﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﻋﻨﺪ ﺑﺎﺏ ﻟﺪ ﻗﺮﺏ ﺑﻴﺖ ﺍﻟﻤﻘﺪﺱ ﻭﻳﻘﺘﻞ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﻭﺍﻟﺨﻨﺰﻳﺮ ﻭﻳﻜﺴﺮ ﺍﻟﺼﻠﻴﺐ ﻭﻳﻀﻊ ﺍﻟﺠﺰﻳﺔ . ﺛﻢ ﻳﺄﺗﻲ ﻋﻴﺴﻲ ﻗﻮﻡ ﻗﺪ ﻋﺼﻤﻬﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﻓﻴﻤﺴﺢ ﻋﻦ ﻭﺟﻮﻫﻢ ﻭﻳﺤﺪﺛﻬﻢ ﺑﺪﺭﺟﺎﺗﻬﻢ ﺑﺎﻟﺠﻨﺔ ﻓﻴﻨﻤﺎ ﻫﻮ ﻛﺬﻟﻚ ﺇﺫ ﺃﻭﺣﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﻟﻲ ﻋﻴﺴﻲ ﺇﻧﻲ ﻗﺪ ﺃﺧﺮﺟﺖ ﻋﺒﺎﺩﺍً ﻻ ﻳﺪﺍﻥ ﻷﺣﺪ ﺑﻘﺘﺎﻟﻬﻢ ﻓﺤﺮﺯ ﻋﺒﺎﺩﻱ ﺇﻟﻲ ﺍﻟﻄﻮﺭ . ﺧﺮﻭﺝ ﻳﺄﺟﻮﺝ ﻭﻣﺄﺟﻮﺝ : ﻳﺒﻌﺚ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺎﺟﻮﺝ ﻭﻣﺎﺟﻮﺝ ﻭﻫﻢ ﻣﻦ ﻛﻞ ﺣﺪﺏ ﻳﺴﺮﻋﻮﻥ ﻓﻴﻤﺮ ﺃﻭﺍﺋﻠﻬﻢ ﻋﻠﻲ ﺑﺤﻴﺮﺓ ﻃﺒﺮﻳﺔ ﻓﻴﺸﺮﺑﻮﻥ ﻛﻞ ﻣﺎ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﻳﻤﺮ ﺃﺧﺮﻫﻢ ﻓﻴﻘﻮﻟﻮﻥ ﻟﻘﺪ ﻛﺎﻥ ﺑﻬﺬﺓ ﺍﻟﺒﺤﻴﺮﺓ ﻣﺎﺀ . ﻓﻴﺮﺳﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﺭﻳﺤﺎ ‏( ﺍﻟﻨﻐﻒ ‏) ﻓﻴﻤﻮﺕ ﻛﻞ ﻗﻮﻡ ﻳﺎﺟﻮﺝ ﻭﻣﺎﺟﻮﺝ ﺩﻓﻌﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻓﺘﻤﺘﻸ ﺍﻷﺭﺽ . ﺛﻢ ﻳﻤﻜﺚ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺳﺒﻊ ﺳﻨﻮﺍﺕ ﺑﺪﻭﻥ ﻋﺪﻭﺍﺓ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺑﻌﺪﻣﺎ ﻳﺮﺳﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻄﺮ ﻓﻴﻐﺴﻞ ﺍﻷﺭﺽ ﺣﺘﻲ ﻳﺘﺮﻛﻬﺎ ﻛﺎﻟﺰﻟﻘﺔ ﺛﻢ ﻳﻘﺎﻝ ﻟﻸﺭﺽ ﺃﻧﺒﺘﻲ ﺛﻤﺮﺗﻚ ﻭﺭﺩﻱ ﺑﺮﻛﺘﻚ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺛﻢ ﻳﺮﺳﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﺭﻳﺤﺎ ﺑﺎﺭﺩﺓ ﻣﻦ ﻗﺒﻞ ﺍﻟﺸﺎﻡ ﻓﻼ ﻳﺒﻘﻲ ﻋﻠﻲ ﻭﺟﻪ ﺍﻷﺭﺽ ﺃﺣﺪ ﻓﻲ ﻗﻠﺒﻪ ﻣﺜﻘﺎﻝ ﺫﺭﺓ ﻣﻦ ﺇﻳﻤﺎﻥ ﺇﻻ ﻗﺒﻀﺘﻪ ﻭﻳﺒﻘﻲ ﺷﺮﺍﺭ ﺍﻟﻨﺎﺱ ‏(ﻳﺠﺎﻣﻊ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻋﻼﻧﻴﺔ ﻓﻲ ﺍﻟﻄﺮﻗﺎﺕ ﻛﺎﻟﺒﻬﺎﺋﻢ ﻭﻋﻠﻴﻬﻢ ﺗﻘﻮﻡ ﺍﻟﺴﺎﻋﺔ . ﺛﻢ ﻳﻨﻔﺦ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻮﺭ ﻓﻴﺼﻌﻖ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺛﻢ ﻳﻨﺰﻝ ﻣﻄﺮ ﻓﺘﻨﺒﺖ ﻣﻨﻪ ﺃﺟﺴﺎﺩ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺛﻢ ﻳﻨﻔﺦ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻮﺭ ﻣﺮﺓ ﺛﺎﻧﻴﺔ ﻓﻴﻘﻮﻡ ﺟﻤﻴﻊ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺟﻤﻴﻌﺎ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﺧﺮﺟﻮﺍ ﺑﻌﺚ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻓﻴﻘﺎﻝ ﻣﻦ ﻛﻢ ؟ ﻓﻴﻘﺎﻝ ﻣﻦ ﻛﻞ ﺍﻟﻒ ﻳﺨﺮﺝ 999 ﻟﻠﻨﺎﺭﻓﺬﻟﻚ ﻳﻮﻡ ﻳﺠﻌﻞ ﺍﻟﻮﻟﺪﺍﻥ ﺷﻴﺒﺎً ﻭﺫﻟﻚ ﻳﻮﻡ ﻳﻜﺸﻒ ﻋﻦ ﺳﺎﻕ ‏(ﺭﻭﺍﺓ ﻣﺴﻠﻢ > photo id="1 " </ December 13, 2013 at 8:45pm · Pu

বুধবার, ২৯ এপ্রিল, ২০১৫

কবিতা। ভালবাসার মিষ্টি। লেখক,মুফতী, মুফিদ, ভালবাস নয়নী। ভালবাসার নয়নাকে। জিদ আসে গড়িব আহলাদ ভালবাসায়। তন্দ্রা নিয়ে সজাগ হলাম পেলাম তোমায়। তুমিইতো ভালবাসার ভালবাসা। ভালবাসার মিষ্টি জ্বালা তোমায় আমি দিবো। প্রেয়সী তুমি করোনা মানা তোমায় জ্বালাবো । পেছন থেকে উঁকি দিবো। ভয় পাওয়াবো মনে । হঠাৎ করেই হারিয়ে যাবো আমি নির্জনে । খুঁজে তুমি পাবেনা অন্যএে। আমি আড়াল হবো তোমারিই অন্দরে। ভালাবাসার মিষ্টি জ্বালা তোমায় আমি দিবো কপল জুড়া ভালবাসায় গলিয়ে দিব তোমায়। স্নিগ্ধকর স্নিগ্ধা করে স্নেহ দিব। সোনার হরিন কবজা করে সোহাগ করে দিমু। অশ্রু জুরা হাসি মাখা নয়ন বড়ে দিব। তোমার ললাট মোর বদনে বৃষ্টি করে নিব। সুর্যিমামাকে বিদা জানিয়ে লোকাব তোমার কোলে। চাঁদ মামা এনে দিয়ে বাসিয়ে দিব বদনে বদন।

জানাযার নামাযের নিয়ম মৃত ব্যাক্তিকে সামনে রেখে তার মাগফিরাত কামনার জন্য সকলে একত্রিত হয়ে যে দু’আ পড়া হয়, ইহাকে জানাযার নামাজ বলে । আদবের সহিত বিনয়ের সাথে দাঁড়াবে। তারপর নিয়ত করবে, (যেমন, আমি আল্লাহর উদ্দেশ্যে জানাযার ফরযে কেফায়ার নামাজ চার তাকবীর সহিত কেবলামুখী হয়ে এই ইমামের পিছনে আদায় করছি। এই ভাবে নিয়তের পর ১ম তাকবীর বলবে, তারপর ছানা পড়বে : سُبْحَانَكَ اَللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالَى جَدُّكَ وَجَلَّ ثَنَاءُكَ وَلاَ اِلَهَ غَيْرُكَ উচ্চারণ : সুবহা-নাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা, ওয়া তাবারা কাসমুকা ওয়া তাআলা জাদ্দুকা, ওয়া জাল্লা ছানাউকা ওয়া লা-ইলাহা গাইরুক। অনুবাদ : হে আল্লাহ আমরা তোমার পবিত্রতার গুণগান করিতেছি। তোমার নাম মঙ্গলময় এবং তোমার সম্মান ও মর্যাদা অতি শ্রেষ্ঠ, তোমার জন্য প্রশংসা, তুমি ব্যতীত আর কেহই উপাস্য নাই। ছানার পর ২য় তাকবীর বলবে, তারপর দরুদে ইব্রাহীম পড়বে। اَللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى اَلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى اِبْرَاهِيْمَ وَعَلَى اَلِ اِبْرَ اهِيْمَ اِنَّكَ حَمِيْدٌ مَّجِيْدٌ – اَللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى اَلِ مُحَمَّدٍ كَمَا بَارَكْتَ عَلَى اِبْرَا هِيْمَ وَعَلَى اَلِ اِبْرَا هِيْمَ اِنَّكَ حَمِيْدٌمَّجِيْدٌ উচ্চারন : আল্লাহুম্মা সাল্লিআলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আ-লি মুহাম্মাদ, কামা- সাল্লাইতা আলা- ইব্রাহীমা ওয়া আলা- আ-লি ইব্রাহীম, ইন্নাকা হামী-দুম্মাজী-দ। আল্লাহুম্মা বা-রিক আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদ, কামা বা-রাকতা আলা- ইব্রাহীমা ওয়া আলা- আ-লি ইব্রাহীম, ইন্নাকা হামী-দুম্মাজী-দ।  অনুবাদ : যে আল্লাহ! মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং তাঁহার বংশধরগণের উপর ঐরূপ রহমত অবতীর্ণ কর যেইরূপ রহমত হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এবং তাঁহার বংশধরগণের উপর অবতীর্ণ করিয়াছ। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসা ভাজন এবং মহামহিম। হে আল্লাহ! মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এবং তাঁহার বংশধরগণের উপর সেইরূপ অনুগ্রহ কর যে রূপ অনুগ্রহ ইব্রাহীম (আঃ) এবং তাঁহার বংশরগণের উপর করিয়াছ। নিশ্চয়ই তুমি প্রশংসা ভাজন এবং মহামহিম। দরুদে ইব্রাহীমের পর ৩য় তাকবীর বলবে, তারপর মৃত ব্যক্তির জন্য দু’আ পড়বে। اَلَّهُمَّ اغْفِرْلحَِيِّنَا وَمَيِّتِنَا وَشَاهِدِنَا وَغَائِبِنَا وَصَغِيْرِنَا وَكَبِيْرِنَا وَذَكَرِنَا وَاُنْثَانَا اَللَّهُمَّ مَنْ اَحْيَيْتَهُ مِنَّا فَاَحْيِهِ عَلَى الاِْسْلاَمِ وَمَنْ تَوَفَّيْتَهُ مِنَّا فَتَوَفَّهُ عَلَى الاِْيمَانِ بِرَحْمَتِكَ يَا َارْحَمَ الرَّحِمِيْنَ উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাগফিরলি হাইয়্যিনা ওয়া মাইয়্যিতিনা ওয়া শাহিদিনা ওয়া গায়িবিনা ও ছাগীরিনা ও কাবীরিনা ওয়া যাকারিনা ওয়া উনছানা। আল্লাহুম্মা মান আহইয়াইতাহু মিন্না ফাআহয়িহি আলাল ইসলাম, ওয়া মান তাওয়াফ্ ফাইতাহু মিন্না ফাতাওয়াফ ফাহু আলাল ঈমান, বিরাহমাতিকা ইয়া আর হামার রাহিমীন।  অনুবাদ : হে আল্লাহ্ আমাদের জীবিত ও মৃত উপস্থিত ও অনুপস্থিত বালক ও বৃদ্ধ পুরুষ ও স্ত্রীলোকদিগকে ক্ষমা কর। হে আল্লাহ আমাদের মধ্যে যাহাদিগকে তুমি জীবিত রাখ তাহাদিগকে ইসলামের হালতে জীবিত রাখিও। আর যাহাদিগকে মৃত্যু মুখে পতিত কর। তাহাদিগকে ঈমানের সাথে মৃত্যু বরণ করাইও।  মাইয়্যিত যদি নাবালক ছেলে হয় তবে নিচের দু’আ পড়বে। اَللَّهُمَّ اجْعَلْهُ لَنَا فَرْطًا وْاَجْعَلْهُ لَنَا اَجْرًا وَذُخْرًا وَاجْعَلْهُ لَنَا شَا فِعًا وَمُشَفَّعًا উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাজ্ আল হুলানা ফারতাঁও ওয়াজ্ আল হুলানা আজরাও ওয়া যুখরা, ওয়াজ্ আল হুলানা শাফিয়াও ওয়া মুশাফ্ফায়া।  অনুবাদ : হে আল্লাহ! উহাকে আমাদের জন্য অগ্রগামী কর ও উহাকে আমাদের পুরস্কার ও সাহায্যের উপলক্ষ কর এবং উহাকে আমাদের সুপারিশকারী ও গ্রহনীয় সুপারিশকারী বানাও। মাইয়্যিত যদি নাবালেগা মেয়ে হয় তবে নিচের দু’আ পড়বে। اَللَّهُمَّ اجْعَلْهَا لَنَا فَرْطًا وَاجْعَلْهَا لَنَا اَجْرًا وَذُخْرًا وَاجْعَلْهَا لَنَا شَا فِعًة وَمُشَفَّعةَ উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাজ্ আল হা-লানা ফারতাঁও ওয়াজ্ আল হা-লানা আজরাঁও ওয়া যুখরা, ওয়াজ্ আল হা-লানা শাফিআতাউ ওয়া মুশাফ্ফায়াহ্।  অনুবাদ : হে আল্লাহ! ইহাকে আমাদের জন্য অগ্রগামী কর ও ইহাকে আমাদের পুরস্কার ও সাহায্যের উপলক্ষ কর। এবং ইহাকে আমাদের সুপারিশকারী ও গ্রহনীয় সুপারিশকারী বানাও। মৃত ব্যক্তির জন্য দু’আর পর ৪র্থ তাকবীর বলবে, তারপর সালাম ফিরিয়ে নামাজ শেষ করবে।

মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৫

আস্সালামু আলাইকুম। ,,,,, রচনা,,,,, রচনাকার,,, মুফতি, মুফিদুল ইসলাম। রচনার নাম। ,,,, ইসলাম বিরুদ্ধবাদের চক্রান্ত,,, প্রিয় বিশ্ববাশি কেমন আছেন। আমি জানি আমার মত অনেকেই আছেন যারা ভালো নেই। কারন আজ সমস্ত পৃথিবীসমগ্রে মুসলিমরা নির্জাতিত নিপিরিত বা ধোকায় পতিত হচ্ছে সেই স্পেনের এপ্রিল ফুলের নেই। তার পরেও আমাদের আত্বসচেতনবোদ হচ্ছেনা। আমি রাসুলে পাঁক সাঃ এর একটি হাদিস বর্ননার মাধ্যমে রচনার মোল বক্তব্যে যাবে। হাদিসঃ যে ব্যক্তি বা কওম দুনিয়াতে যে ব্যক্তি বা কওমের অনুস্মরণ করিবে। সেই ব্যক্তি বা কওমের সাতেই অনুস্বারিদের হাশর নাশর হবে। অর্থাৎ ঐ অনুস্মরণ কৃতরা যে ধরনের ফল পাবে অনুস্মরণ কারিদেরও সে ধরনের ফল দেওয়া হবে পরকালে। সুতরাং একটু চিন্তাবানা করে চলা উচিৎ। আজ ১৪ফেব্রুয়ারী বিশ্ব বেহায়া দিবস। কিছু ধর্ষিত হবে। কিছু মেয়ে লাঞ্চিত হবে। কিছু মেয়ে তালাক প্রাপ্ত হবে। কিছু মেয়ে ইজ্জত হারাবে। কিছু মেয়ে সতিত্ত্ব হারাবে। কিছু মেয়ে বেশ্যা হবে। কিছু মেয়ে অবৈধ গর্ভপাত করবে। কিছু মেয়ে মা বাবার স্বপ্ন ভেঙ্গে দুই মিনিটের সুখের জন্য কারো লালসার শিকার হবে। এক কথায় মুসলিম যুবসমাজকে ধ্বংস করার অতীব ষড়যন্ত্রের রূপ হচ্ছে বর্তমান এই বিশ্ব ভালোবাসা বা বিশ্ব বেহায়া দিবস। আজ সংস্কৃতির নামে অপসংস্কৃতি, সভ্যতার নামে অসভ্যতা, বেহায়াপনা দ্বারা পুরো মুসলিম যুবসমাজকে বিপথগামী ও চরিত্রহীন করার জন্য মরণপন চেষ্টা চলছে। আর বর্তমানে ভালোবাসা মানেইতো হলো নির্লজ্জতা ও বেহায়াপনা যা ইসলাম কোনোভাবেই সমর্থন করে না। কালের বিবর্তনে দিনদিন আমাদের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিপর্যয় নেমে এসেছে। মুসলমানেরা আজ নিজস্ব সংস্কৃতি ছেড়ে অপসংস্কৃতির অনুসরন করছে। অথচ মুসলিম সমাজে এক সময় নীতি - নৈতিকতার মূল্য ছিলো সীমাহীন। লজ্জাশীলতা ও বিশুদ্ধতাই ছিলো সেই সমাজের অলংকার। সেই অবস্থা থেকে আজ আমরা কোন দিকে যাচ্ছি? বিজাতীয়দের মতো ভ্যালেন্টাইন ঐতিহ্যকে অনুসরণ করে। মুসলমানেরাও যদি একইভাবে এই দিবসটি পালন করে তাহলে তাদের সাথে আমাদের পার্থক্য থাকে কোথায়? তাই আমি বিশ্বের মুসলিম ভাই বোনদেরকে আহবান করিব আজ থেকেই এই নগ্নতা অপসংস্কৃতি থেকে বাচার চেষ্টা করিব এবং আমার অপর ভাই বোনদেরকে বেচেথাকার প্রতি উদবদ্বো করিবো ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ পাক আমাদেরকে এই নগ্ন সংস্কৃতি বর্জনের তৌফিক দান করুন আমিন

★★★ poem ★★★ poetry Name '' eske god '' Writers Mufti, mufidul Islam. ★Eske God★ You Nishad ahem ago I nisaprana bin' I bin tuhem sarbashanei predominates' More of the Spirit of God lives in motion Anand' Nibasa my kingdom' Proverbs coral sabiye tomarii emigration flow' Amarii sabiye screaming out sin' Forgive tomarii karunai Morrow' Happy I srstidharanite' Do not hurt me' thy kradhe bagya' With tomacala give chamya nest' Irsannitakaro sarbasa murtajaya community' Fida I Love Thy wrath' I know Thou art mine' Do not overwhelm you' birage stun' All nire arada little breeze fire myself' You tomarii practically' I tomarii last night' Sky dance sitar' Dance all thy padacarane caused' Adam E Mustafa gahiche Sampan tuhem rabha God Communism. I ?' What is life ?' What is all of creation?' They scarcely prices thy bin maksika terms' Tomorrow rauha varieties of iron pen kursi all tomarii' Mustafa said unto nijuma bodies' More to Thy forgiveness bandare caused' But the sin ser jukai carane bure nahi thee' You are great' You and God Rahman Rahim.

রচনা। ছেলেদের এবং মেয়েদের মাঋের তর্ক বিতর্কসভা ছেলেরা শুধুই মেয়েদের শরীর ভালোবাসে.??? উত্তরঃ- পৃথিবীর বেশির ভাগ মেয়ের ধারনা,ছেলেরা শুধুমাত্র মেয়েদের শরীর ভালোবাসে..আচ্ছা কিচ্ছুখনের জন্য মেনে নিলাম ছেলেরা মেয়েদের শরীর ভালোবাসে..তাহলে মেয়েদের কাছে আমার প্রশ্ন মেয়েরা কি শরীরের স্বাদ উপভোগ করে না..??? অবশ্যই করে..!!! যদি নাই করতো তাহলে যে বয়ফ্রেন্ড রুম ডেট করতে পারে না,তাকে কাপুরুষ বলে অন্য ছেলের কাছে চলে যেত না..!!!তাই আপনাদের ধারনাটা ভুল..! মেয়েরা সচারাচর বলে ছেলেরা মেয়েদের মন বোঝে না.. উত্তরঃ- আচ্ছা মন বুঝতে আপনারা কি বুঝাতে চান..মেয়েদের মন গিরগিটির মত রং পাল্টায়..মাঝে মাঝে তারা নিজেই বোঝে না কি চায় তাদের মন..তাই এটা সঠিক ভাবে বোঝার ক্ষমতা কোন ছেলের নাই..তারপরও একটা ছেলে মেয়েকে অনেক সার্পোট করে..সব সময় বুঝতে চেষ্টা করে..বিপদে পাশে দারায়..মেয়েদে র মুখ ফুটে কিছু বলতে দেরি হয়,কিন্তু শত কষ্টের পরও ছেলেরা ঔ জিনিসটা করতে চেষ্টা করে..এসব কি মন বোঝার মধ্যে পরে না..? ছেলেরা একটা গার্লফ্রেন্ড থাকতে অন্য মেয়েদের সাথে লুতুপুতু করে.. উত্তরঃ- আপু আপনার বয়ফ্রেন্ড আছে..? এই প্রশ্নটা করলে অনেক আপুই উত্তরে বলেন না আমি সিঙ্গেল..কিন্তু খবর নিয়ে দেখুন সেই আপুই তিনজন ছেলের সাথে লুতুপুতু কথা বলে..কিন্তু একটা ছেলে যা সত্য তাই বলে..কারন তাদের ভালোবাসার প্রতি বিশ্বাস আর ভরসা থাকে..আসে পাশে চেয়ে দেখুন তদুপরি মেয়েরাই ছেলেদের বেশি ঠকাচ্ছে..!!! একটা ছেলে সত্যি কি চায় শুনবেন আপু..ঠিক আছে নিচে দেখুন ( একান্তই আমার চিন্তা থেকে লেখা ) __ ! 1)- একটা ছেলে চায়,কোন মেয়ে তাকে সত্যিকার ভালোবাসুক..যেই ভালোবাসায় থাকবে না কোন সার্থ..থাকবে না কোন তৃতীয় পক্ষ..!!! 2)- অজস্র চুমুর থেকেও একটা ছেলে বেশি গুরুত্ব দেয়,মেয়েটা পাশে বসে তাকে খাওয়াক..আদর করে বলুক এইটা নিচ্ছ না যে..বা আমার রান্না ভালো হয় নি তাই না.. 3)- একটা মেয়ের সাথে রাত কাটানোর চাইতে ছেলেটা বেশি পছন্দ করে মেয়েটা বলুক চল না ছাদে গিয়ে তোমার কাধে মাথা রেখে সারারাত চন্দ্র দেখি..!! 4)- অতি সাহসি ছেলেরাও চায়,তাদের বিপদে কোন একজন মেয়ে নরম কন্ঠে বলুক ' চিন্তা করো না সব ঠিক হয়ে যাবে ' একজন মেয়ে যেমন চায় তার জীবনে এমন কেউ আসুক যে তার স্বপ্নের রাজকুমার হবে,তেমনি একটা ছেলেও চায়.তাই আপুরা ছেলেদের ভুল না বুঝে তাদের সঠিকভাবে বুঝতে শিখুন..কাজে লাগবে..!! তাই আসুন আমরা ছেলে মেয়েরা নিজেদের মধ্যে ঝগড়া,দন্দ,তর্ক না করে একে অপরে বুঝতে চেষ্টা করি..কারন_ __ আমরা একে অপরের পরিপূরক। আমার কথায় যদি কেউ কষ্ট পান আমাকে ক্ষমা করবেন । [ বি দ্রঃ সব ছেলে/মেয়ে এক নয়..।

রচনা। মায়ের প্রতি সন্তানের যত্নশীল হওয়া। লেখক,মুফতী,মুফিদুল ইসলাম। যারা মা কে ভালবাসেন তারা একটু হলেও পড়বেন আশা করি। নাকফুলটা বিক্রি করে আমার কাফনের কাপড় কিনে দিও.... বিদ্ধাশ্রম থেকে একজন মায়ের চিঠি আমার আদর ও ভালোবাসা নিও। অনেক দিন তোমাকে দেখি না, আমার খুব কষ্ট হয়। কান্নায় আমার বুক ভেঙে যায়। আমার জন্য তোমার কী অনুভূতি আমি জানি না। তবে ছোটবেলায় তুমি আমাকে ছাড়া কিছুই বুঝতে না। আমি যদি কখনও তোমার চোখের আড়াল হতাম মা মা বলে চিৎকার করতে। মাকে ছাড়া কারও কোলে তুমি যেতে না। সাত বছর বয়সে তুমি আমগাছ থেকে পড়ে হাঁটুতে ব্যথা পেয়েছিলে। তোমার বাবা হালের বলদ বিক্রি করে তোমার চিকিৎসা করিয়েছেন। তখন তিন দিন, তিন রাত তোমার পাশে না ঘুমিয়ে, না খেয়ে, গোসল না করে কাটিয়েছিলাম। এগুলো তোমার মনে থাকার কথা নয়। তুমি একমুহূর্ত আমাকে না দেখে থাকতে পারতে না। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় আমার বিয়ের গয়না বিক্রি করে তোমার পড়ার খরচ জুগিয়েছি। হাঁটুর ব্যথাটা তোমার মাঝে মধ্যেই হতো। বাবা... এখনও কি তোমার সেই ব্যথাটা আছে? রাতের বেলায় তোমার মাথায় হাত না বুলিয়ে দিলে তুমি ঘুমাতে না। এখন তোমার কেমন ঘুম হয়? আমার কথা কি তোমার একবারও মনে হয় না? তুমি দুধ না খেয়ে ঘুমাতে না। তোমার প্রতি আমার কোনো অভিযোগ নেই। আমার কপালে যা লেখা আছে হবে। আমার জন্য তুমি কোনো চিন্তা করো না। আমি খুব ভালো আছি। কেবল তোমার চাঁদ মুখখানি দেখতে আমার খুব মন চায়। তুমি ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করবে। তোমার বোন....তার খবরাখবর নিও। আমার কথা জিজ্ঞেস করলে বলো আমি ভালো আছি। আমি দোয়া করি, তোমাকে যেন আমার মতো বৃদ্ধাশ্রমে থাকতে না হয়। কোনো এক জ্যোস্না ভরা রাতে আকাশ পানে তাকিয়ে জীবনের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে একটু ভেবে নিও। বিবেকের কাছে উত্তর পেয়ে যাবে। তোমার কাছে আমার শেষ একটা ইচ্ছা আছে। আমি আশা করি তুমি আমার শেষ ইচ্ছাটা রাখবে। আমি মারা গেলে বৃদ্ধাশ্রম থেকে নিয়ে আমাকে তোমার বাবার কবরের পাশে কবর দিও। এজন্য তোমাকে কোনো টাকা খরচ করতে হবে না। তোমার বাবা বিয়ের সময় যে নাকফুলটা দিয়েছিল সেটা আমার কাপড়ের আঁচলে বেঁধে রেখেছি। নাকফুলটা বিক্রি করে আমার কাফনের কাপড় কিনে নিও। তোমার ছোটবেলার একটি ছবি আমার কাছে রেখে দিয়েছি। ছবিটা দেখে দেখে মনে মনে ভাবি এটাই কি আমার সেই খোকা!’ এভাবে বেদনা ভরা একটি খোলা চিঠি ছেলের উদ্দেশে লিখেছেন মদিনা খাতুন (ছদ্মনাম),মদিনা খাতুনের বয়স এখন আশি। ছয় বছর আগে তার আশ্রয় জুটেছে বৃদ্ধাশ্রমে। আমার মমতাময়ী মা কে আমি অনেক ভালবাসি। আপনি?

★রচনা★ ★আধুনিকতা★ লেখক,মুফতী,মুফিদুল ইসলাম। এটাইকি তবে আধুনিকতা????? ÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷ ÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷÷ ÷÷÷÷ ✿ আধুনিকতা মানে কি কোমরের প্যান্ট খুলে পরা? ✿আধুনিকতা মানে কি দাড়িয়ে প্রস্রাব করা? ✿আধুনিকতা মানে কি ছেলেদের বুকের লোম বের করে সবাইকে দেখানো? ✿আধুনিকতা মানে কি মেয়েদের বুকের ওড়না গলায় ঝুলানো? ✿আধুনিকতা মানে কি মেয়েদের সর্ট জামা কাপড় পরিধান করা? ✿আধুনিকতা মানে কি মেয়েদের জিন্স আর আটো- সাটো ড্রেস পরিধান করা? ✿আধুনিকতা মানে কি এমন ড্রেস পরা যেটা দিয়ে আপনার শরীরের গোপন অঙ্গগুলো দেখা যায়? ✿যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে এমন আধুনিকতা দরকার নেই। যেই আধুনিকতা মানুষকে বেহায়া নির্লজ্জ বানায় সেটা আধুনিকতা নয়, সেটা অশ্লীলতা। সেটা নির্লজ্জতা। আধুনিকতা কি মেয়েরা পাতলা কাপর পড়া যার দ্বারা শরিরের অঙ্গ গুপ্তাঅঙ্গ বা আকৃষ্ট হতে হয় এমন কাপর পড়া। আধুনিকতা কি চুল ছেটে রাখা কিংবা ভিন্ন রংচঙ করা। আধুনিকতা কি রাস্তাঘাটে বন্ধুত্তের নামে মেয়ে ছেলে হাতা হাতি করে বেসে যাওয়া। আধুনিকতা কি বাম হাতে চাঁ কিংবা অন্যকিছু আহার করা। আধুনিকতা কি বন্ধত্তের খাতিরে ধুমপানে লিপ্ত হওয়া। আধুনিকতা কি হাত দ্বারা না আহার করে চামিচ দিয়ে আহার করা। আধুনিকতা কি রাস্হার বাম সাইটে চলা। আধুনিকতা কি বন্ধুত্ত বানানো আবশ্যক। আধুনিবতা কি বন্ধু যা করে তাই করা ধর্মকে বিলানজিত করে। আধুনিকতা কি ধর্মকে নামেনে চলা। আধুনিকতা কি ধর্মকে পুরাতন মনে করা। আধুনিকতা কি কোরআন হাদিসকে ইহুদিদের মত তাদের কিতাবের ন্যায় পুর্ববর্তিদের জিবন প্রবাহ মনে করা। আধুনিকতা কি আলেমদেরকে না মানা। আধুনিকতা কি দলে উপদলে ভিবক্ত হয়ে ইসলামের বিরুদ্ধবাদ করা। আল্লাহ তুমি এমন অবস্হা থেকে দেশ, ধর্ম, মানবতা, পারিবারিক, আদর্শকে রক্ষাকর। আমিন।

ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﻘﻠﻮﺏ ﺍﻟﺼﺎﻓﻴﺔ .. ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﺪﻋﻮﺍﺕ ﺍﻟﺼﺎﺩﻗﺔ .. ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﻤﺤﺒﺔ ﺍﻟﺴﺎﻣﻴﺔ ... ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻷﺧﻼﻕ ﺍﻟﻌﺎﻟﻴﺔ .. ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻷﺷﻮﺍﻕ ﺍﻟﺒﺎﻗﻴﺔ ... ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻷﺫﻛﺎﺭ ﺍﻟﺤﺎﻓﻈﺔ .. ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﺒﺴﻤﺎﺕ ﺍﻟﻤﺘﻨﺎﺛﺮﺓ ... ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﻴﺪﻳﻦ ﺍﻟﺤﺎﻧﻴﺔ .. ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﺪﻣﻌﺔ ﺍﻻﺳﺮﺓ ... ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﻬﻤﺴﺔ ﺍﻟﻐﺎﻟﻴﺔ .. ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﻘﻠﻮﺏ ﺍﻟﻤﺘﺄﺧﻴﺔ ... ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻻﺑﺘﻬﺎﻻﺕ ﺍﻟﺼﺎﺩﻗﺔ .. ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﻨﻌﻤﺔ ﻭ ﺍﻟﺼﺤﺔ ﻭ ﺍﻟﻌﺎﻓﻴﺔ ... ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﺤﺐ ﻭ ﺍﻟﺸﻮﻕ ﻭ ﺍﻟﺤﻨﻴﻦ ﻭ ﺍﻟﻤﺸﺎﻋﺮ ﺍﻟﺪﺍﻓﺌﺔ .. ﻣﺴﺎﺀ ﺍﻟﺘﻌﺎﻭﻥ ﻭ ﺍﻹﺧﻼﺹ ﻭ ﺍﻟﺘﺴﺎﻣﺢ ﻭ ﺍﻟﻜﻠﻤﺎﺕ .. ﺍﻟﻤﻮﺣﺪﺓ ﻟﻠﻪ ﻃﺎﺋﻌﺔ .. ﻣﺴﺎﺍﺍﺍﺍﺍﺍﺍﺍﺍﺍﺅﻛﻢ ﺳﻌﺎﺩﺓ ﻭ ﺭﺍﺣﺔ ﺑﺎﻝ

আস্সালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু। একটি পর্যালোচনা নামাযের মাঋে কি কাজ বা কি ধরনের কথা বলেল নামায নস্ট হবে বা হবেনা তা নিম্নে দেওয়া হল। লেখক,মুফতী, মুফিদুল ইসলাম। তাং ২৮/২/২০১৫ইং ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﻭﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺑﺮﻛﺎﺗﻪ ﻣﻮﺿﻮﻉ ﺍﻟﻤﻜﺎﻟﻤﺔ ":ﻣﺎﻣﺒﻄﻼﺕ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﻣﺎﻻﻳﺒﻄﻞ ﺍﻟﺼﻼﺓ " ﻛﺎﺗﺐ ": ﻣﻔﺘﻲ ": ﻣﻔﻴﺪﺍﻻﺳﻼﻡ ﻣﻮﻣﻦ ﺷﺎﻫﻲ ﺩﺍﻛﺎ ﺑﻨﻐﻼﺩﻳﺶ . ﺍﻟﺘﺎﺭﻳﺦ ": ٢٨- ٢ -٢٠١٥- ﺀ ﺑﺴﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﺮﺣﻴﻢ ﺗﺤﻴﺔ ﻃﻴﺒﺔ ﻭﺑﻌﺪ __ ◘ ﻣﺒﻄﻼﺕ ﺍﻟﺼﻼﺓ ◘ ﻳُﺒﻄِﻞ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻣﺎ ﻳﻠﻲ : 1- ﺍﻟﺘﻜﻠﻢ ﺑﻜﻼﻡ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺃﻱ ﻣﻤﺎ ﻻ ﻳﺼﺢ ﻗﻮﻟﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﻭﻛﺎﻥ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﻜﻼﻡ ﻋﻤﺪﺍً ﻻ ﻧﺎﺳﻴﺎً ﺃﻧﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﻭﻟﻮ ﻛﺎﻥ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺬﻱ ﻧﻄﻖ ﺑﻪ ﺣﺮﻓﺎﻥ ﻻ ﻳُﻔﻬﻢ ﻟﻬﻤﺎ ﻣﻌﻨﻰ ﻓﻲ ﺍﻟﻠﻐﺔ، ﻣﺜﻞ " ﺗُﻒ " ﻭﻫﺬﺍ ﻳﺤﺼﻞ ﻣﻦ ﺑﻌﺾ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻋﻨﺪﻣﺎ ﻳﻜﻮﻥ ﻓﻲ ﻓﻤﻪ ﻗﻄﻌﺔ ﺻﻐﻴﺮﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﻄﻌﺎﻡ ﻓﻴﺤﺎﻭﻝ ﺇﺧﺮﺍﺟﻬﺎ، ﺃﻭ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﺤﺮﻓﺎﻥ ﻳُﻔﻬﻢ ﻣﻨﻬﻤﺎ ﻣﻌﻨﻰ ﻣﺜﻞ "ﺁﻩ " ﻣﻦ ﺍﻟﺘﺄﻭﻩ، ﺃﻭ " ﺃُﻑ " ﻟﻠﺘﻀﺠﺮ ﺃﻭ " ﺻﻪ " ﺃﻱ ﺍﺳﻜﺖ . ﺃﻣﺎ ﺍﻟﻨﺎﺳﻲ ﺃﻧﻪ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﺈﻥ ﺗﻜﻠﻢ ﺑﻜﻼﻡ ﻗﻠﻴﻞ ﻛﻜﻠﻤﺔ ﺃﻭ ﻛﻠﻤﺘﻴﻦ ﺃﻭ ﺛﻼﺙ ﺇﻟﻰ ﺳﺖ ﻛﻠﻤﺎﺕ ﻋﺮﻓﻴﺔ ﻓﻼ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ ﻟﻜﻦ ﺇﻥ ﺗﺬﻛﺮ ﻭﻫﻮ ﻳﺘﻜﻠﻢ ﻳﺠﺐ ﻋﻠﻴﻪ ﺃﻥ ﻳﺘﻮﻗﻒ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﻄﻖ ﻓﺈﻥ ﺗﺎﺑﻊ ﻛﻼﻣﻪ ﻣﻊ ﺗﺬﻛﺮﻩ ﻓﺴﺪﺕ ﺻﻼﺗﻪ . ﺃﻣﺎ ﺫﻛﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻼ ﻳﺒﻄﻞ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﻛﻤﻦ ﻗﺎﻝ ﻭﻫﻮ ﻳﺼﻠﻲ " ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ " ﺃﻭ " ﺳﺒﺤﺎﻥ ﺍﻟﻠﻪ " ﺃﻭ " ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ " ﺃﻭ " ﻻ ﺣﻮﻝ ﻭﻻ ﻗﻮﺓ ﺇﻻ ﺑﺎﻟﻠﻪ " ، ﻓﺈﻥ ﻋﻄﺲ ﺍﻟﻤﺼﻠﻲ ﻓﻘﺎﻝ " ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ " ﻳﺠﻮﺯ ﻭﻻ ﺗﺒﻄﻞ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﺃﻣﺎ ﻟﻮ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻤﺼﻠﻲ ﺷﺨﺼﺎً ﺁﺧﺮ ﻋﻄﺲ ﻭﻗﺎﻝ ﺫﻟﻚ ﺍﻟﻌﺎﻃﺲ " ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ " ﻓﻼ ﻳﺠﻮﺯ ﻟﻠﻤﺼﻠﻲ ﻭﻫﻮ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺃﻥ ﻳﻘﻮﻝ ﻟﻪ " ﻳﺮﺣﻤﻚ ﺍﻟﻠﻪ " ﻓﺈﻥ ﻗﺎﻝ ﺫﻟﻚ ﺑﻄﻠﺖ ﺻﻼﺗﻪ، ﻷﻥ ﻓﻴﻪ ﺧﻄﺎﺏ ﻟﻤﺨﻠﻮﻕ، ﻓﻤﺜﻼً ﻟﻮ ﺭﺃﻯ ﻭﻫﻮ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺭﺟﻼً ﻳﺸﺤﺪ ﻓﻘﺎﻝ ﺍﻟﻤﺼﻠﻲ ﻟﻪ " ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺮﺯﻗﻚ " ﺑﻄﻠﺖ ﺻﻼﺗﻪ، ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺮﺃ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻗﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ {ﺃﻟﻴﺲ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﺄﺣﻜﻢ ﺍﻟﺤﺎﻛﻤﻴﻦ } ‏( ﺁﺧﺮ ﺳﻮﺭﺓ ﻭﺍﻟﺘﻴﻦ ﻭﺍﻟﺰﻳﺘﻮﻥ ‏) ﻳﺴﻦ ﺃﻥ ﻳﻘﻮﻝ ﺍﻟﻤﺄﻣﻮﻡ " ﺑﻠﻰ ﻭﺃﻧﺎ ﻋﻠﻰ ﺫﻟﻚ ﻣﻦ ﺍﻟﺸﺎﻫﺪﻳﻦ " ﻭﻫﻮ ﻻ ﻳﺒﻄﻞ ﺍﻟﺼﻼﺓ . ﻭﻣﻦ ﻛﺎﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﺧﻠﻒ ﺇﻣﺎﻡ ﻓﻲ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﺠﻤﺎﻋﺔ ﻓﺴﻬﻰ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻛﺄﻥ ﻗﺎﻡ ﻟﺮﻛﻌﺔ ﺧﺎﻣﺴﺔ ﻓﻲ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺍﻟﻤﺄﻣﻮﻡ ﺑﺼﻮﺕ ﻣﺮﺗﻔﻊ " ﺳﺒﺤﺎﻥ ﺍﻟﻠﻪ " ﻭﻻ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ ﺑﻬﺬﺍ ﺍﻟﺬﻛﺮ . 2- ﺍﻟﻔﻌﻞ ﺍﻟﻜﺜﻴﺮ : ﻭﻫﻮ ﻋﻨﺪ ﺑﻌﺾ ﺍﻟﻌﻠﻤﺎﺀ : ﺛﻼﺙ ﺣﺮﻛﺎﺕ ﻣﺘﻮﺍﻟﻴﺎﺕ، ﻛﺄﻥ ﻣﺸﻰ ﺛﻼﺙ ﺧﻄﻮﺍﺕ ﻣﺘﻮﺍﻟﻴﺎﺕ، ﻭﻋﻨﺪ ﺑﻌﺾ ﺍﻟﻌﻠﻤﺎﺀ ﻻ ﺗﺒﻄﻞ ﺑﺜﻼﺙ ﺣﺮﻛﺎﺕ ﻣﺘﻮﺍﻟﻴﺎﺕ ﺇﻻ ﺃﻥ ﻳﻔﻌﻞ ﺣﺮﻛﺎﺕ ﻣﺘﻮﺍﻟﻴﺎﺕ ﺑﻤﺎ ﻳﺴﻊ ﻗﺪﺭ ﺭﻛﻌﺔ ﻣﻦ ﺍﻟﺰﻣﻦ، ﻓﺈﻥ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﺸﺨﺺ ﻣﺄﻣﻮﻣﺎً ﻭﻳﺼﻠﻲ ﻓﻲ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﺠﻤﺎﻋﺔ ﻭﺭﺃﻯ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻒ ﺍﻟﺬﻱ ﺃﻣﺎﻣﻪ ﻓﺮﺍﻏﺎً ﻳﺠﻮﺯ ﻟﻪ ﺃﻥ ﻳﻤﺸﻲ ﻟﻴﻤﻸ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﻔﺮﺍﻍ، ﻭﻛﺬﻟﻚ ﻟﻮ ﺃﻥ ﺃﺣﺪﻧﺎ ﻛﺎﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﻲ ﺟﻤﺎﻋﺔ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻣﺜﻼً ﻭﻛﺎﻥ ﻣﺴﺒﻮﻗﺎً ﻓﻠﻤﺎ ﺍﻧﺘﻬﻰ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﻗﻒ ﺍﻟﻤﺴﺒﻮﻕ ﻟﻴﻜﻤﻞ ﺻﻼﺗﻪ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﻘﻒ ﻓﻲ ﻣﻮﺿﻊ ﺑﺤﻴﺚ ﻳﺴﺪ ﻃﺮﻳﻖ ﺍﻟﺨﺮﻭﺝ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻣﺜﻼً ﻳﺠﻮﺯ ﻟﻪ ﺃﻥ ﻳﺨﻄﻮ ﻟﻴﻔﺴﺢ ﺍﻟﻤﺠﺎﻝ ﻟﺨﺮﻭﺝ ﺍﻟﻨﺎﺱ . ﻣﻼﺣﻈﺔ : ﺍﻟﺤﺮﻛﺔ ﺍﻟﻮﺍﺣﺪﺓ ﻟﻠﻌﺐ ﺗﻔﺴﺪ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﻭﻛﺬﻟﻚ ﺍﻟﺤﺮﻛﺔ ﺍﻟﻤﻔﺮﻃﺔ ﻛﻤﻦ ﻳﻘﻔﺰ ﻭﻫﻮ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﻬﺬﺍ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ . ﻣﻼﺣﻈﺔ ﺃﺧﺮﻯ : ﺗﺤﺮﻳﻚ ﺍﻹﺻﺒﻊ ﺇﻥ ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻟﻠﻌﺐ ﻣﻊ ﻛﻮﻥ ﺍﻟﻜﻒ ﺛﺎﺑﺘﺔ ‏( ﻣﺴﺘﻘﺮﺓ ‏) ﻻ ﻳﺤﺴﺐ ﻣﻦ ﺍﻟﺤﺮﻛﺎﺕ ﺍﻟﻤﺘﻮﺍﻟﻴﺎﺕ ﺍﻟﺘﻲ ﺗﻔﺴﺪ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﻭﻛﺬﻟﻚ ﺗﺤﺮﻳﻚ ﺍﻟﺠﻔﻦ ﻭﺍﻟﺤﺎﺟﺐ . 3- ﺯﻳﺎﺩﺓ ﺭﻛﻦ ﻓﻌﻠﻲ ﻋﻤﺪﺍً : ﻛﻤﻦ ﻳﺴﺠﺪ ﺛﻼﺙ ﻣﺮﺍﺕ ﻣﺘﻌﻤﺪﺍً ‏( ﻻ ﻧﺎﺳﻴﺎً ‏) ﺃﻭ ﻳﺮﻛﻊ ﻣﺮﺗﻴﻦ ﻣﺘﻌﻤﺪﺍ ﻓﻲ ﺭﻛﻌﺔ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻓﻬﺬﺍ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ . ﻣﻼﺣﻈﺔ ﻣﻬﻤﺔ ﺟﺪﺍً : ﻳﺤﺮﻡ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺸﺨﺺ ﺃﻥ ﻳﺰﻳﺪ ﻣﺘﻌﻤﺪﺍً ﺭﻛﻨﺎً ﻛﺮﻛﻮﻉ ﺃﻭ ﺳﺠﻮﺩ ﺃﻭ ﺭﻛﻌﺔ ﻛﺎﻣﻠﺔ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﻭﻫﻨﺎ ﺗﻨﺒﻴﻪ ﻭﻫﻮ ﺃﻥ ﺑﻌﺾ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻳﻨﺴﻰ ﻭﻳﺼﻠﻲ ﺭﻛﻌﺔ ﺯﺍﺋﺪﺓ، ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻟﻪ ﺑﻌﺾ ﺍﻟﻨﺎﺱ " ﻣﻌﻠﻴﺶ ﺯﻳﺎﺩﺓ ﺍﻟﺨﻴﺮ ﺧﻴﺮ " ، ﻭﻫﺬﺍ ﻛﻼﻡ ﻓﺎﺳﺪ، ﻧﻌﻢ ﻫﻮ ﻟﻢ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ ﻷﻧﻪ ﻓﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﻧﺎﺳﻴﺎً ﻭﻟﻜﻦ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺰﻳﺎﺩﺓ ﻟﻴﺴﺖ ﺧﻴﺮﺍً، ﻷﻧﻪ ﻟﻴﺴﺖ ﺯﻳﺎﺩﺓ ﺍﻟﺨﻴﺮ ﺗﻜﻮﻥ ﺧﻴﺮﺍً ﻓﻲ ﻛﻞ ﺍﻷﺣﻮﺍﻝ، ﻛﻬﺬﻩ ﺍﻟﺤﺎﻟﺔ ﻭﺇﻧﻤﺎ ﻓﻲ ﺣﺎﻝ ﺍﻟﺴﻬﻮ ﻣﻦ ﺯﺍﺩ ﻻ ﻳﺆﺍﺧﺬ ﺃﻣﺎ ﻓﻲ ﺍﻷﺻﻞ ﻓﺰﻳﺎﺩﺓ ﺭﻛﻌﺔ ﻋﻤﺪﺍً ﺣﺮﺍﻡ ﻻ ﻳﺠﻮﺯ ﻓﻜﻴﻒ ﻳﻘﺎﻝ ﻋﻨﻪ ﺧﻴﺮ ﻓﺘﻨﺒﻬﻮﺍ ﺭﺣﻤﻜﻢ ﺍﻟﻠﻪ . 4- ﺍﻷﻛﻞ ﻭﺍﻟﺸﺮﺏ ‏( ﻓﺈﻥ ﻧﺴﻲ ﻭﺃﻛﻞ ﺃﻭﺷﺮﺏ ﻗﻠﻴﻼً ﻻ ﺗﻔﺴﺪ ﺻﻼﺗﻪ ‏) ، ﻓﻤﻦ ﻛﺎﻥ ﺗﻮﺿﺄ ﻭﺑﺪﺃ ﺑﺎﻟﺼﻼﺓ ﻓﻨﺰﻝ ﻣﻦ ﺷﺎﺭﺑﻪ ﺇﻟﻰ ﻓﻤﻪ ﺷﻰﺀ ﻣﻦ ﻣﺎﺀ ﺍﻟﻮﺿﻮﺀ ﻓﺎﺑﺘﻠﻌﻪ ﺑﻄﻠﺖ ﺻﻼﺗﻪ ﺇﻻ ﺃﻥ ﻳﻜﻮﻥ ﻧﺎﺳﻴﺎً . ﺗﻨﺒﻴﻪ ﻣﻬﻢ : ﻣﻦ ﺃﻛﻞ ﺷﻴﺌﺎً ﺃﻭ ﺷﺮﺏ ﺷﻴﺌﺎً ﻟﻪ ﻃﻌﻢ ﻗﻮﻱ ﻛﺄﻥ ﺷﺮﺏ ﻗﻬﻮﺓ ﺃﻭ ﺑﻴﺒﺴﻲ ﺃﻭ ﺳﻴﻜﺎﺭﺓ ﺃﻭ ﻓﺮﻙ ﺃﺳﻨﺎﻧﻪ ﻓﻌﻠﻴﻪ ﺃﻥ ﻳﺰﻳﻞ ﺫﻟﻚ ﺍﻟﻄﻌﻢ ﺍﻟﻘﻮﻱ ﺑﺎﻟﻤﻀﻤﻀﺔ ﻣﺜﻼً ﻗﺒﻞ ﺍﻟﺒﺪﺀ ﺑﺎﻟﺼﻼﺓ ‏( ﻭﻻ ﻳﻜﻔﻲ ﻣﺠﺮﺩ ﺷﺮﺏ ﺍﻟﻤﺎﺀ ﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﻻ ﻳﺰﻳﻞ ﺍﻟﻄﻌﻢ ‏) ﻷﻧﻪ ﺇﻥ ﺍﺑﺘﻠﻊ ﺭﻳﻘﻪ ﺍﻟﻤﺘﻐﻴﺮ ﻃﻌﻤﻪ ﻭﻫﻮ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﺴﺪﺕ ﺻﻼﺗﻪ، ﻭﻛﺬﻟﻚ ﻟﻮ ﻛﺎﻥ ﻳﺘﺴﺤﺮ ﻓﻲ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻔﺠﺮ ‏( ﻭﺧﺎﺻﺔ ﻣﻦ ﻳﺴﺘﻌﻤﻞ ﻣﻌﺠﻮﻥ ﺃﺳﻨﺎﻥ ﻃﻌﻤﻪ ﻗﻮﻱ ﻭﻳﺒﻘﻰ ﻓﻲ ﺍﻟﻔﻢ ﻃﻌﻤﻪ ‏) ﻓﻌﻠﻴﻪ ﺃﻥ ﻳﺘﺄﻛﺪ ﻣﻦ ﺯﻭﺍﻝ ﺗﻠﻚ ﺍﻟﻤﺘﻐﻴﺮﺍﺕ ﻓﺈﺫﺍ ﻃﻠﻊ ﺍﻟﻔﺠﺮ ﻭﺍﺑﺘﻠﻊ ﺭﻳﻘﻪ ﺍﻟﻤﺘﻐﻴﺮ ﻓﺴﺪ ﺻﻮﻣﻪ . 5- ﻧﻴﺔ ﻗﻄﻊ ﺍﻟﺼﻼﺓ : ﻛﺄﻥ ﻛﺎﻥ ﺷﺨﺺ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﺠﺎﺀ ﺁﺧﺮ ﻭﻗﺮﻉ ﺟﺮﺱ ﺍﻟﺒﺎﺏ ﺃﻭ ﺭﻥّ ﺍﻟﻬﺎﺗﻒ ﻓﻨﻮﻯ ﻗﻄﻊ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﻲ ﻗﻠﺒﻪ ﺍﻧﻘﻄﻌﺖ ﺻﻼﺗﻪ ﻭﻓﺴﺪﺕ ﻭﻟﻮ ﻗﺮﺭ ﺑﻌﺪ ﺫﻟﻚ ﺇﻛﻤﺎﻟﻬﺎ ﻓﻼ ﻳﺼﺢ ﺑﻞ ﻋﻠﻴﻪ ﺃﻥ ﻳﻌﻴﺪﻫﺎ، ﻭﻛﺬﻟﻚ ﻟﻮ ﻋﻠّﻖ ﻗﻄﻌﻬﺎ ﻋﻠﻰ ﺣﺼﻮﻝ ﺷﻰﺀ ﻛﻤﻦ ﻧﻮﻯ ﻭﻫﻮ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺃﻧﻪ ﺇﻥ ﺩﻕ ﺃﺣﺪ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺒﺎﺏ ﻓﺴﻴﻘﻄﻊ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﻭﻛﺬﻟﻚ ﻣﻦ ﺗﺮﺩﺩ ﻓﻲ ﻗﻄﻊ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﻛﺈﻧﺴﺎﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﻭﻳﺮﻳﺪ ﺃﻥ ﻳﺒﻮﻝ ﻭﻟﻜﻦ ﻳﻤﺴﻚ ﻧﻔﺴﻪ ﻓﺼﺎﺭ ﺃﺛﻨﺎﺀ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻣﻦ ﺷﺪﺓ ﺣﺎﺟﺘﻪ ﻟﻠﺘﺒﻮﻳﻞ ﻣﺜﻼً ﻳﺘﺮﺩﺩ ﻓﻲ ﻗﻄﻌﻬﺎ ﺃﻭ ﺇﻛﻤﺎﻟﻬﺎ ﺻﺎﺭ ﻳﻘﻮﻝ ﻓﻲ ﻧﻔﺴﻪ ﺍﻗﻄﻌﻬﺎ ﺃﻡ ﺍﻛﻤﻠﻬﺎ : ﻓﺘﻜﻮﻥ ﻗﺪ ﻓﺴﺪﺕ ﺻﻼﺗﻪ . 6- ﺑﺄﻥ ﻳﻤﻀﻲ ﺭﻛﻦ ﻭﻫﻮ ﻳﺸﻚ ﻓﻲ ﻧﻴﺔ ﺍﻟﺘﺤﺮُﻡ ﺃﻭ ﻳﻄﻮﻝ ﺯﻣﻦ ﺍﻟﺸﻚ : ﻓﻤﻦ ﻛﺎﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﻫﻮ ﻓﻲ ﺃﺛﻨﺎﺀ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺷﻚ ﻫﻞ ﻧﻮﻯ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﺃﻡ ﺍﻟﻌﺼﺮ ﻓﺈﻥ ﺫﻫﺐ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺸﻚ ﺑﺴﺮﻋﺔ ﻻ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ ﺃﻣﺎ ﺇﻥ ﻣﻀﻰ ﺭﻛﻦ ﻭﻫﻮ ﻣﺎ ﺯﺍﻝ ﻳﺸﻚ ‏( ﻛﺄﻥ ﻗﺮﺃ ﺍﻟﻔﺎﺗﺤﺔ ﻣﺜﻼً ‏) ﻓﻬﺬﺍ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ ﻭﻋﻠﻴﻪ ﺃﻥ ﻳﻌﻴﺪﻫﺎ، ﻭﻛﺬﻟﻚ ﻟﻮ ﺷﻚ ﻓﻲ ﻫﺬﺍ ﻭﻣﻀﻰ ﺯﻣﻦ ﻃﻮﻳﻞ ﻭﻟﻮ ﻟﻢ ﻳﻤﺾ ﺭﻛﻦ ﻛﺄﻥ ﻛﺎﻥ ﻳﻘﺮﺃ ﺳﻮﺭﺓ ﻃﻮﻳﻠﺔ ‏( ﻛﺴﻮﺭﺓ ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ ﻣﺜﻼً ‏) ﺑﻌﺪ ﺍﻟﻔﺎﺗﺤﺔ ﻓﻬﺬﺍ ﺃﻳﻀﺎ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ ﺑﺴﺒﺐ ﺍﻟﺸﻚ ﺍﻟﻄﻮﻳﻞ . ﻣﻼﺣﻈﺎﺕ : ﺃ- ﻣﻦ ﺩﺧﻞ ﻓﻲ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻌﺼﺮ ﻣﺜﻼً ﻭﻧﻮﻯ ﺍﻟﻌﺼﺮ ﺛﻢ ﻫﻮ ﻓﻲ ﺃﺛﻨﺎﺀ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻇﻦ ﻧﻔﺴﻪ ﻳﺼﻠﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻓﻼ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ ﻭﻟﻮ ﺃﺗﻢ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﻫﻮ ﻋﻠﻰ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺤﺎﻟﺔ ﺛﻢ ﺗﺬﻛﺮ ﺑﻌﺪ ﺍﻧﺘﻬﺎﺀ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﻼ ﺗﺒﻄﻞ . ﺏ- ﻣﻦ ﺩﺧﻞ ﻓﻲ ﺻﻼﺓ ﻇﺎﻧﺎً ﺃﻧﻪ ﻟﻢ ﻳﺼﻠﻬﺎ ﺛﻢ ﺗﺬﻛﺮ ﻭﻫﻮ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺃﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻗﺪ ﺻﻼﻫﺎ ﻓﻬﻨﺎ ﻻ ﺗﺒﻄﻞ ﺻﻼﺗﻪ ﺑﻞ ﺗﻨﻘﻠﺐ ﻧﻔﻼً ﺃﻱ ﺗﻄﻮﻋﺎ، ﻓﻤﺜﻼً ﻣﻦ ﻗﺎﻡ ﻭﺻﻠﻰ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﺃﺩﺍﺀ ‏(ﺣﺎﺿﺮ ‏) ﺛﻢ ﺟﺎﺀ ﻭﻗﺖ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻓﻨﺴﻲ ﻭﻇﻦ ﺃﻧﻪ ﻟﻢ ﻳﺼﻞ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﺍﻟﻴﻮﻡ ﺃﺩﺍﺀ ‏(ﺣﺎﺿﺮ ‏) ﻓﻘﺎﻡ ﻟﻴﺼﻠﻴﻬﺎ ﻗﻀﺎﺀ ﻭﻫﻮ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺗﺬﻛﺮ ﺃﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻗﺪ ﺻﻼﻫﺎ ﻓﻬﻨﺎ ﺗﻨﻘﻠﺐ ﺻﻼﺗﻪ ﻧﻔﻼ ً ﻭﻻ ﺗﺒﻄﻞ ﻟﺘﺬﻛﺮﻩ ﺫﻟﻚ . ﺝ- ﺑﻌﺾ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻣﻤﻦ ﻟﻢ ﻳﺘﻌﻠﻤﻮﺍ ﻋﻠﻢ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﺇﻥ ﺃﺧﺮﺝ ﺭﻳﺤﺎً ﻭﻫﻮ ﻳﺼﻠﻲ ﺃﻭ ﻓﺴﺪﺕ ﺻﻼﺗﻪ : ﻳﺴﻠﻢ ﻋﻦ ﻳﻤﻴﻨﻪ ﻭﻋﻦ ﺷﻤﺎﻟﻪ، ﻭﻫﺬﺍ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻻ ﻣﻌﻨﻰ ﻟﻪ ﻷﻥ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺘﺴﻠﻴﻢ ﺷﺮﻋﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻲ ﻧﻬﺎﻳﺔ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺍﻟﺘﺎﻣﺔ ﺍﻟﺼﺤﻴﺤﺔ ﺃﻣﺎ ﻫﺬﺍ ﻓﺈﻧﻪ ﻟﻢ ﻳﺘﻢ ﺻﻼﺗﻪ ﺑﻞ ﻭﺻﻼﺗﻪ ﻓﺎﺳﺪﺓ ﻏﻴﺮ ﺻﺤﻴﺤﺔ ﻓﻼ ﻳﺴﻠﻢ ﻻ ﻋﻦ ﻳﻤﻴﻨﻪ ﻭﻻ ﻋﻦ ﺷﻤﺎﻟﻪ . 23:49 - 2014/05/01 : ﺗﻤﺖ ﺍﻟﻤﻮﺍﻓﻘﺔ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻤﺸﺎﺭﻛﺔ ﺑﻮﺍﺳﻄﺔ ﻓﻮﺿﺖ ﺃﻣﺮﻱ ﻟﻠﻪ ﻏﺮﺑﺔ ﺳﻠﻔﻴﺔ . ﻧﺴﺄﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺘﻘﺒﻞ ﻣﻨﺎ ﺻﻼﺗﻨﺎ ﻭ ﺳﺎﺋﺮ ﺍﻟﻌﺒﺎﺩﺍﺕ . ﻭ ﺍﻥ ﻳﺮﺯﻗﻨﺎ ﺍﻟﺘﻠﺬﺫ ﻭ ﺍﻟﺨﺸﻮﻉ ﻓﻴﻬﺎ ﺑﺎﺭﻙ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻴﻚ ﻧﺰﻑ ﺍﻟﻤﺸﺎﻋﺮ ﺍﻟﻤﺠﺮﻭﻉ . ﺩﺍﺋﻤﺎ ﻣﺘﻤﻴﺰ ﻓﻲ ﺍﻻﻧﺘﻘﺎﺀ ﺳﻠﻤﺖ ﻋﻠﻰ ﺭﻭﻋﻪ ﻃﺮﺣﻚ ﻧﺘﺮﻗﺐ ﺍﻟﻤﺰﻳﺪ ﻣﻦ ﺟﺪﻳﺪﻙ ﺍﻟﺮﺍﺋﻊ ﺩﻣﺖ ﻭﺩﺍﻡ ﻟﻨﺎ ﺭﻭﻋﻪ ﻣﻮﺍﺿﻴﻌﻚ ﻟﻜـ ﺧﺎﻟﺺ ﺍﺣﺘﺮﺍﻣﻲ ﺑﻠﻘﻴﺲ . ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﻭﺭﺣﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻭﺑﺮﻛﺎﺗﻪ ﺳﻠﻤﺖ ﻭﺳﻠﻤﺖ ﺍﻧﺎﻣﻠﻚ ﺃﺧﺘﻲ ﻋﻠﻰ ﻣﺎﻃﺮﺣﺖ ﻭﻣﺎ ﺍﻣﺘﻌﺘﻨﺎ ﻭﺍﻓﺪﺗﻴﻨﺎ ﻣﻦ ﻣﻌﻠﻮﻣﺎﺕ ﻗﻴﻤﺔ ﺟﻌﻠﻬﺎ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻲ ﻣﻴﺰﺍﻥ ﺣﺴﻨﺎﺗﻚ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﺤﺴﺎﺏ Pretty Moon 00:56 - 2014/05/07 ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﺟﺰﺍﻛﻤـ ﺍﻟﻠﻪ ﺧﻴﺮﺍً ﻋﻠﻯﺂ ﺍﻟﺮﺩﻭﺩ ﺍﻟﻘﻴﻤـﺔ ﻧﺠﻴﺒﺔ ﺍﻟﻮﺍﺩﻱ 08:54 - 2014/05/07 ﺑﺴﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺟﺰﺍﻙ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻞ ﺧﻴﺮ ﺍﻳﺘﻬﺎ ﺍﻻﺧﺖ ﺍﻟﻔﺎﺿﻠﺔ ﻋﻠﻰ ﻛﻞ ﻣﺎ ﻃﺮﺣﺘﻪ ﺍﻧﻪ ﻟﺪﺭﺱ ﻗﻴﻢ ﻭﻧﺼﺎﺋﺢ ﻭﻣﻌﻠﻮﻣﺎﺕ ﻣﻔﻴﺪﺓ ﻟﻠﻐﺎﻳﺔ ﺟﻌﻠﻬﺎ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻲ ﻣﻴﺰﺍﻥ ﺣﺴﻨﺎﺗﻚ ﻭﺍﺟﺮﻙ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺷﻜﺮﺍ ﻟﻜﻲ om_AssOmA 14:19 - 2014/05/09 ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻜﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺠﺰﺍﻙ ﻛﻞ ﺧﻴﺮ ﻭﺍﻥ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻜﻮﻥ ﻓﻲ ﻣﻴﺰﺍﻥ ﺍﻋﻤﺎﻟﻚ ﺍﻟﻠﻪ ﻻﻳﺤﺮﻣﻚ ﺍﻷﺟﺮ .. ﻳﻌﻄﻴﻚ ﺍﻟﻌﺎﻓﻴﺔ ﻉ ﺟﻤﺎﻝ ﺍﻟﻄﺮﺡ ﻭﻗﻴﻤﺘﻪ mounira84 20:52 - 2014/05/09 ﺟﺰﺍﻙ ﺍﻟﻠﻪ ﺧﻴﺮ a smart girl 15:27 - 2014/05/11 ﻣﺸﺎﺭﻛﺔ ﺭﺍﺋﻌﺔ ﺇﺑﺪﺍﻉ ﻓﻲ ﺍﻟﻄﺮﺡ ﻭﺭﻭﻋﺔ ﻓﻲ ﺍﻹﻧﺘﻘﺎﺀ ﻭﺟﻬﺪﺍً ﺗﺸﻜﺮﻳﻦ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﺧﺘﻲ ﺍﻟﻜﺮﻳﻤﺔ ....... ﺩﻣﺖ ﺭﺍﺋﻌﺔ ﺍﻟﻄﺮﺡ ﻭﺍﻓﺮ ﺍﻟﻌﻄﺎﺀ ﺃﻛﺎﻟﻴﻞ ﺍﻟﺰﻫﺮ ﺃﻧﺜﺮﻫﺎ ﻓﻲ ﺻﻔﺤﺘﻚ ﻣﻊ ﺧﺎﻟﺺ ﺗﺤﻴﺎﺗﻰ ﻭﻓﺎﺋﻖ ﺗﻘﺪﻳﺮﻱ ◘ ﻣﺒﻄﻼﺕ ﺍﻟﺼﻼﺓ ◘ ﺍﻟﻤﺮﺃﺓ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﺔ ﺃﺿﻒ ﺭﺩ ﻣﻮﺿﻮﻉ ﺟﺪﻳﺪ ﻃﺒﺎﻋﺔ ﺇﺫﻫﺐ ﺍﻟﻰ ﻣﻨﺘﺪﻯ ! ‏(ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺑﺎﺭﻙ ﻋﻠﻰ ﻋﻠﻲ ﻭﻋﻠﻰ ﻛﻞ ﺍﻟﻤﺴﻠﻢ ﻭﺍﻟﻤﺴﻠﻤﺔ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻬﻢ ﻭﺩﻋﺎﺀﻫﻢ ‏) ﺗﻤﺎﺕ ﺑﺎﻟﺨﻴﺮ ! ‏( ﻛﺘﺒﻪ "( ﻣﻔﺘﻲ ﻣﻔﻴﺪﺍﻻﺳﻼﻡ ﻣﻮﻣﻦ ﺷﺎﻫﻲ ﺩﺍﻛﺎ ﺑﻨﻐﻼﺩﻳﺶ ﺍﻟﺘﺎﺭﻳﺦ ": ٢٨- ٢ -٢٠١٥- ﺀ

হা, হা, হা, হো, হো, হো, হায়রে হায় আফসোস ৪০.%৯ মানবিকতার মানবতার নামের মানবাদিকার মনো পশুরা। আমার সোনার বাংলাদেশে যে প্রত্যেহ শিশু হতে বয়ো বৃদ্বার পর্যন্ত তাদের প্রেমের প্রাণ নামক রক্ত কনিকার!!! কান্নাকাটি,,,, দেহ মাটিতে লোটিয়ে পরিতেছে তা কারো প্রাণে বা মানবতার মানবাদিকার দের অন্তর কোটাতে হানি আগাত করেনা। স্বাবধানতা বাণিঃ তবে আমি ব্যতিত খুবি দুঃ বারাক্রান্ত মনে অভিলাষ ভাষায় প্রতিবাদ জানাচ্ছি এমন ভাবে একটি সুস্থ মানুষকে নিসংসভাবে হত্যার। যারা এ হত্যাযগ্য করেছে তাদেরকে মহান আল্লাহ সুবুদ্ধি দান করুন এমন সর্ব কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকার জন্যে। আর মানবাদিকার মানবতার দের অন্তর কোটে আহাঁ, আখি ছল ছল নেএ কোনে নেএের বৃষ্টিপাত কেনই বা করিবে?। সে সমস্ত মানুষরাতো মুক্ত চিন্তাবানার মুক্তমনার আকাশ বাতাসে সলসলিয়ে গাঁ হেলিয়ে চিন্তাজগতে হাটেনা। তারাতো নিজেদের অস্তিত্বকে অস্বিকার করেনা। তারাতো ধর্মের অনুশ্বাসন মেনে চলার চিন্তাকুলে ঈমান নামক মনি মুক্তার সৌরভ হাসিলে চেস্টনাট করিতে চায়। এসমস্ত কারনেই ভাববাদিদের বা অতি লোবাসয় মানবাদিকারদের মানব কোটে সেসমস্ত শিশু হতে বয়ো বৃদ্বাদের পর্যন্ত যত মানুষের আমার সোনার বাংলাদেশে অকাতরে প্রাণ নিশপ্রাণ হয়ে যাচ্ছ তাদের জন্যে কোন প্রকার ব্যাধিত হয়না। ইস্ আহ্ কি আফ্সুস মুসলিম নামক জনসম্পদ নগরি বাংলাদেশে। অতচঃ একজন মাএ বাববাদি মক্তমনা কলামিস্ট আকাশ চুম্বী বুদ্ধিজিবী বাংলার গৌতম গৌরব এর প্রাণ খুয়েগেছে তার জন্যে আকাশ বাতাস বাড়ি করে তুলা হচ্ছে তার প্রতি সহৃদয়তা ভালোবাসায় যে নাকি ধর্মের দার কসতনা,। ইসলাম নামক মক্তমনার প্রতি তার ছিলনা কোন দেন ঙেন দারনা। ছিল শুধু বৈরিতা কিভাবে নিজের আত্বশে্লশিকে ভাগিয়ে নেওয়া যায় নিয লাভে। যার জিবনে ইসলামের বিরুদ্ধবাদ যুদ্ধ করিতে প্রাণে হানি গেল। আজ তারি জন্যে সমস্ত ভাববদি প্রেমিকদের আখি ছল ছল করে উটিতেছে কারন সেতো মুক্তমনা। সারা পৃথিবীতে সারাযাগানো হচ্ছে বিশেষত যুবকবীরদের প্রতি মুক্তমনা রাস্হায় নেমে আসার জন্যে। কিভাবে তার জা+ন আত্বায় মুক্তমনার প্রেম দেওয়া যায়। আসলে লিখার ছিল অনেক কিছু কিন্তু তার মৃত্যুকোলে ঢলে জাওয়াতে লিখা অঙ্কিত হচ্ছে না। তাই লেখার পরিশেষ ইতি টেনে নিলাম। হৃদগ্রাহিতাঃ আমি সমস্ত মানুষকে আহ্বান করিব আমরা যে যে ধর্মেরই হয়নি কেন? সে ধর্মের বা অন্যকোন ধর্মের কোন প্রকার অবমাননা যেন নাহয় । যদি হয়ে যায় তাহলে মনে করিতে হবে আমার দ্বারা অন্যের ক্ষতি স্বাধিত হলো। এবং সর্বউক্তৃস্ট মানবতার মানবাদিকার আমার দ্বারা খর্ব হল যার কোন প্রকার মাফ কিংবা ক্ষমা নেই বা হবেনা। আর আমরা শুধু একট প্রাণেন প্রতি দয়াগুণ দেখাবো কেন? যদি দেখায় তাহলেতো আমরা আর মানবতার মানবিক বা মানবিয় মানবাদিকার রক্ষাকারী হতে পারলামনা বরং আমরা হয়ে গেলাম একগুয়েমি মানবিয় মনষপশুর মানবাদিকার রক্ষাকরী যারদ্বারা শুধু অন্যায়ী কারীই সাযতে পারাযাবে। এছাড়া অন্যকিছু হওয়ার কল্পনার রেখা টানা যাবেনা। সুতরাং এআহ্বানটি শুধু আপনার জন্যে নয় বরং সমস্ত জাতির জন্যে আহ্বান। কারন একটু চিন্তাবানা করে দেখুন প্রত্যেহ আমার আপনার কত হৃদ আত্বার আত্বীয়র পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হচ্ছে অতচঃ আমি আপনে তার জন্যে কিছুই করিতে পরিতেছিনা?এটি আফসুস্ হওয়ার কথাছিল। কিন্তু তা নাহয়ে আমরা একে অপরের প্রতি বিদ্বেষী হয়ে জাচ্ছি আর এটি থেকে আমাদের বের হয়ে আস্তে হবে। আর তা করা যাবে সমস্ত সমাজ বা ধর্মের মানুষেদের প্রতি একদরনে একমনের প্রিতিময় ভালোবাসা থাকার দ্বারা। ছোট খাটো মনে না করার দ্বারা। উচুঁ নিচু দারনা না করার মাধ্যমে। সবচাইতে বড় কথা হল প্রত্যেহ তার আপন আপন ধর্মের প্রতি বিশ্বাশ করার দ্বারা। তার থেকেও সব চাইতেও বড় মাপের কথা হল ইসলাম ধর্মের নিয়ম কানুন অনুস্বাসন মানার চেস্টা করার মাধ্যমে। তাহলেই আমরা একে অন্যের প্রতি সহৃদয়া হতে পারবো ইনশাআল্লাহ্ আল্লাহ তা-আলা আমাদের সকলকে হেফাজত করুন। আমিন।

মাদার টেরেসাকে নিয়ে মন্তব্যে বিতর্কের ঝড় দ্য বেঙ্গলি টাইমস ডটকম ডেস্ক উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের মন্তব্য এবং কার্যকলাপের কারণে কয়েক মাস ধরে থেকে থেকেই বিতর্ক এবং নিন্দার ঝড় উঠছে ভারতে৷ সে দেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু, মহাত্মা গান্ধীর পর মাদার টেরেসাও এবার তাদের বাক-হামলার শিকার৷ নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে বিজেপি সরকার গঠন করলে ভারতে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প আরো বেশি ছড়াতে পারে – অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষকের মনে এ আশঙ্কা ছিল৷ আশঙ্কা ভুল হয়নি৷ বিজেপি সরাসরি এমন কর্মে খুব একটা লিপ্ত না হলেও হিন্দুত্ববাদী অন্য কিছু সংগঠন এ সব কাজে নেমে পড়েছে কোমর বেঁধে৷ ‘ঘর ওয়াপসি'-র কথা বলে খ্রিষ্টান এবং মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করা হয়েছে৷ এ নিয়ে বিতর্ক হয়েছে৷ কিন্তু ক্ষমতাসীন বিজেপি এ সব বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেয়নি৷ অন্তত সাতটি গির্জাতেও হামলা হয়েছে ভারতে৷ হামলা বন্ধে সরকারি আশ্বাস সংখ্যালঘুদের মনে কোনো ভরসার জন্ম দেয়নি৷ ভারতের অবিসংবাদিত নেতা মহাত্মা গান্ধীকে নিয়ে কটুক্তিও করা হয়েছে ভারতে৷ এক বিজেপি নেতা মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকারী নাথুরাম গডসেকেই বরং ‘দেশপ্রেমিক' হিসেবে বর্ননা করেছেন৷ এ নিয়েও বিতর্ক কম হয়নি৷ তবে নরেন্দ্র মোদীর দল রাষ্ট্রীয় নেতার চরিত্রহনন এবং একজন হত্যাকারীকে মহিমান্বিত করার প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়নি৷ বিশ্বের সবচেয়ে গণতান্ত্রিক দেশ বলে পরিচিত ভূখণ্ডটিতে আবার শুরু হয়েছে তোলপাড়৷ এবার বিষয় – মাদার টেরেসা৷ জীবদ্দশায় কলকাতার বহু বস্তির অনেক অনাথ শিশুর মুখেই হাসি ফুটিয়েছেন মাদার৷ সম্প্রতি রাজস্থানে একটি অনাথ আশ্রম উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসস)-এর নেতা মোহন ভাগবত৷ সেই অনুষ্ঠানে নোবেল বিজয়ী মাদার টেরেসা সম্পর্কে সংগঠনটির এই নেতা বলেন, ‘মাদার টেরেসা যেমন সেবা দিতেন আমরা এখানে সেরকম সেবা দেবো না৷ উনি যেসব কাজ করে গেছেন তা ভালো হতে পারে, তবে সে কাজের পেছনে একটা বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল৷ উদ্দেশ্যটা ছিল যাদের সেবা করবেন তাদের ধর্মান্তরিত করে খ্রিষ্টান বানানো৷' এক বিশ্বনন্দিত মানবদরদী সম্পর্কে মোহন ভাগবতের এই উক্তির পর স্বভাবতই তোলপাড় শুরু হয়েছে ভারতে৷ এর নিন্দা জানিয়েছেন অনেকেই৷ খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের অনেকে এক হিন্দু নেতার এমন উক্তিকে ‘ভুল তথ্য' এবং ‘অজ্ঞানতা প্রসূত' বলে খারিজ করলেও পাশাপাশি এসব বলে উগ্রতা ছড়ালে ভারতে তাদের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়তে পারে বলে শঙ্কাও প্রকাশ করেছেন৷ তাঁদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, সারা বিশ্বে মাদার টেরেসার মোট ৭৪৫টি ‘হোম' বা আশ্রম আছে৷ তিনি জীবনের বেশির ভাগ সময় যেখানে কাজ করেছেন, সেই কলকাতায় আছে ১৯টি৷ সেখানে যাঁদের সেবা করা হয়, তাঁদের ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষই অন্য ধর্মের, অর্থাৎ তাঁরা খ্রিষ্টান নন৷ আরএসএস দাবি করে, তারা অরাজনৈতিক সাংস্কৃতিক সংগঠন৷ তবে বিশ্লেষকরা মনে করেন, এই সংগঠনটির মাধ্যমে যে বিশ্বাস বা দর্শন ছড়ানোর চেষ্টা চলছে, তা হিন্দুত্ববাদী রাজনীতির সঙ্গেই মেলে৷ তাছাড়া হিন্দুত্ববাদী দলগুলোর সঙ্গে এদের সম্পর্কও ঐতিহাসিক এবং ঘনিষ্ঠ৷ অতীতে জাতীয় পর্যায়ের অনেক হিন্দুত্ববাদী নেতা, এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীরও আরএসএস-এর সঙ্গে কোনো না কোনো ভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন৷ বিজেপিতে যোগ দেয়ার আগে আরএসএস-এর হয়ে কাজও করেছেন মোদী৷ মোদীর শাসনামলে আরএসএস এবং সমমনাদের বাজার রমরমা হবে এ আশঙ্কার তাই জোরালো ভিত্তি ছিল৷ ভারতের ধর্মভিত্তিক রাজনীতি এবং মৌলবাদের বিরোধী শক্তিরা সে বিষয়ে বেশ সজাগ৷ মাদার টেরেসাকে খাটো করার অপচেষ্টার বিরোধীতা করছেন অনেকেই৷ আম আদমি পার্টির নেতা, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল টুইটারে লিখেছেন, ‘‘কলকাতার নির্মল হৃদয় আশ্রমে আমি মাদার টেরেসার সঙ্গে কয়েক মাস কাজ করেছি৷ মহৎ প্রাণের মানুষ ছিলেন তিনি৷ দয়া করে তাঁকে অন্তত রেহাই দিন৷' মোহন ভাগবতের মন্তব্য সংসদেও উত্তেজনা ছড়িয়েছে৷ বিরোধী দলের সাংসদরা এ মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কঠোর ভাষায়৷ কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া (মার্ক্সিস্ট) দলের সাংসদ পি রাজিব তীব্র ভাষায় নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, ‘ওরা আমাদের আইকনদের সুকৌশলে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে৷ প্রথমে গান্ধীর চরিত্র হননের চেষ্টা করেছে, এবার লেগেছে মাদার টেরেসার পেছনে৷' বিজেপির সবাই চুপ করে নেই৷ বিরোধীতা না করে মোহন ভাগবতকে প্রকারান্তরে সমর্থনও করছেন কেউ কেউ৷ বিজেপির সাংসদ মিনাক্ষী লেখি একদিকে আরএসএস-এর সঙ্গে তাঁর দলের দূরত্ব বাড়ানোর প্রয়োজনের কথা বললেও, অন্যদিকে বলেছেন, ‘দেখুন বেঁচে থাকতে মাদার টেরেসা নিজেও বহুবার বলেছেন, তাঁর মূল কাজ খ্রিষ্টান ধর্মকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়া৷' । ডচভেলে। বেঙ্গলি টাইমস/২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫/০৮:২৭পিএম/টরন্টাে/ কানাডা

ﺳﻼﻡ ﺑﺮ ﺯﻧﺪﮔﯽ . . . ﭼﺸﻢ ﮐﻪ ﻣﯽ ﮔﺸﺎﯾﯽ، ﺑﻪ ﺗﻮ ﻟﺒﺨﻨﺪ ﻣﯽ ﺯﻧﺪ ﺯﻧﺪﮔﯽ . ﻃﻠﻮﻋﯽ ﺩﻭﺑﺎﺭﻩ ؛ ﻓﺮﺻﺘﯽ ﺩﻭﺑﺎﺭﻩ ﺑﺮﺍﯼ ﺷﮑﻔﺘﻦ . ﺑﺮ ﺗﺎﻗﭽﻪ ﻫﺎﯼ ﺭﻭﺷﻦ ﺻﺒﺢ، ﺩﺭ ﺗﮑﺎﭘﻮﯼ ﺳﻼﻡ ﺧﺪﺍﻭﻧﺪﯼ : ﭼﺸﻢ ﻫﺎﯾﺖ ﺭﺍ ﺑﺮﻣﯽ ﺩﺍﺭﯼ ﻭ ﻣﯽ ﺩﻭﯼ ﺩﺭ ﻫﺎﯼ ﻭ ﻫﻮﯼ ﺻﺪﺍﻫﺎ ﻭ ﻋﻄﺮﻫﺎ … ﻟﺒﺨﻨﺪ ﺑﺰﻥ ﺑﻪ ﻧﺴﯿﻤﯽ ﮐﻪ ﻣﺪﺍﻡ ﻧﻮﺍﺯﺷﺖ ﻣﯽ ﮐﻨﺪ ﺑﻪ ﺑﻠﺒﻼﻧﯽ ﮐﻪ ﺑﺎ ﺷﻮﻗﯽ ﻭﺻﻒ ﻧﺎﭘﺬﯾﺮ ﺑﺮﺍﯾﺖ ﺗﺮﺍﻧﻪ ﻋﺎﺷﻘﺎﻧﻪ ﺳﺮ ﻣﯽ ﺩﻫﻨﺪ . ﺑﻪ ﺩﯾﺮﻭﺯﯼ ﮐﻪ ﺧﻮﺵ ﺑﻮﺩ ﻭ ﺑﻪ ﺍﻣﺮﻭﺯﯼ ﮐﻪ ﺯﯾﺒﺎﺳﺖ ﻭ ﺑﻪ ﻓﺮﺩﺍﯾﯽ ﮐﻪ ﺭﻭﯾﺎﯾﯽ ﺧﻮﺍﻫﺪ ﺑﻮﺩ . ﻟﺒﺨﻨﺪ ﺑﺰﻥ ﺑﻪ ﺷﻘﺎﯾﻖ ﻫﺎ، ﻧﯿﻠﻮﻓﺮ ﻫﺎﯼ ﺁﺑﯽ ﻭ ﻧﺮﮔﺲ ﻫﺎ ….. ﻟﺒﺨﻨﺪ ﺑﺰﻥ ﺑﻪ ﺗﻤﺎﻡ ﮔﻠﻬﺎﯼ ﻋﺎﻟﻢ ﮐﻪ ﺍﺯ ﺯﻣﯿﻨﯽ ﺳﺨﺖ ﻣﯽ ﺭﻭﯾﻨﺪ ﻭ ﺟﻬﺎﻥ ﺭﺍ ﺯﯾﺒﺎ ﻣﯽ ﺳﺎﺯﻧﺪ . ﻟﺒﺨﻨﺪ ﺑﺰﻥ ﺑﻪ ﺧﺪﺍﯾﯽ ﮐﻪ ﺑﺎ ﻧﻌﻤﺘﻬﺎﯾﺶ، ﻟﺒﺨﻨﺪ ﺭﺍ ﻣﯿﻬﻤﺎﻥ ﻟﺒﻬﺎﯾﺖ ﻣﯽ ﮐﻨﺪ

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। একটি হাদিস ও তার অনুবাদ। লেখকঃ মুফতী মুফিদুল ইসলাম। ٥ - ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﻫﺮﻣﺰ ﺍﻷﻋﺮﺝ، ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ، ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ , ﻗﺎﻝ : " ﻛﻞ ﻣﻮﻟﻮﺩ ﻳﻮﻟﺪ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻔﻄﺮﺓ، ﻓﺄﺑﻮﺍﻩ ﻳﻬﻮﺩﺍﻧﻪ، ﺃﻭ ﻳﻨﺼﺮﺍﻧﻪ، ﻗﻴﻞ : ﻓﻤﻦ ﻣﺎﺕ ﺻﻐﻴﺮﺍ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ؟ ﻗﺎﻝ : ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻋﻠﻢ ﺑﻤﺎ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﻋﺎﻣﻠﻴﻦ " অর্থঃ হযরত আঃরহমান ইবনে হরমুজ আল- আ,রাজ রাঃ বর্ননা করেন, হযরত আবু হুরাইরা রাঃ থেকে। হযরত আবু হুরাইরা রাঃ বলেন রাসুলে পাকঁ সাঃ বলেন প্রত্যেকটি সন্তান জন্ম গ্রহণ করে ইসলাম ধর্ম নিয়ে। অতঃপর তাদের পিতা মাতারা তাঁদেরকে ইয়াহুদি, নাসারা, (এবং অগ্নি পুজারি) বানায়। অতঃপর রাসুলে পাকঁ সাঃ কে পুনরায় জিজ্ঞাসা করা হলো। ইয়া রাসুলাল্লাহ্ যদি সে সন্তানটি ছোট অবস্হায়ী মৃত্যুবরণ করে। তাহলে তার সাথে কি করা হবে তখন রাসুলে পাকঁ সাঃ বলেন। সে ব্যাপারে মহান আল্লাহ তা-আলাই ভালো জানেন যে তার সাথে কিরুপ ব্যবহার করা হবে। সতর্কীকরণ বাণিঃ আমাদের প্রত্যেহর উচিৎ নিজ নিজ সন্তানটিকে জন্মের পরে সঠিক পথের অনুস্বারী করে গড়ে তুলার চেস্টা করা। তাহলেই আমরা যারা পিতা মাতা আছি তারা কাল কিয়ামতের হিসাব থেকে রেহাই পাব হয়তবা ইনশাআল্লাহ্। আল্লাহ তা-আলা আমাদের সকলকে গ্রহণ করুন।। আমিন।।।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। একটি হাদিস ও তার অনুবাদ। লেখক"মুফতী, মুফিদুল ইসলাম। ٦ - ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﺰﺑﻴﺮ، ﻋﻦ ﺟﺎﺑﺮ، ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ , ﻗﺎﻝ : " ﺃﻣﺮﺕ ﺃﻥ ﺃﻗﺎﺗﻞ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺣﺘﻰ ﻳﻘﻮﻟﻮﺍ : ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ، ﻓﺈﺫﺍ ﻗﺎﻟﻮﻫﺎ ﻋﺼﻤﻮﺍ ﻣﻨﻲ ﺩﻣﺎﺀﻫﻢ ﻭﺃﻣﻮﺍﻟﻬﻢ ﺇﻻ ﺑﺤﻘﻬﺎ، ﻭﺣﺴﺎﺑﻬﻢ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﺰ ﻭﺟﻞ " অর্থঃ হযরত যোবায়ের রাঃ বর্ননা করেন, হযরত জাবের রাঃ থেকে। তিনি বলেন,নিশ্চয় রাসুলে পাকঁ সাঃ বলেছেন। যে আমি আদেশটিত হয়েছি যেন আমি মানুষের সাথে যুদ্ব করি ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ না তারা কালেমা মুখে। লা,ইলাহা, ইলল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রাসুল্লাহ। না বলবে(কালেমার অর্থঃ আল্লাহ ছাড়া কোন মা,বুদ নাই তিনি একক অদ্বিতীয় তার কোন প্রকার শরিক নাই)। যখন তারা সে কালেমা পাঠ করে নিবে। তখন তারা নিরাপদ হয়েযাবে আমার থেকে তাদের রক্ত,( তাদের জিবন) তাদের সম্পদ। তবে তাদের হক্বে যা আসবে আর তার হিসাব মহান রাব্বুল আলামি খোব ভালো করে রাখেন।

কবিতা। বন্ধু। হে বন্ধু তোমার দৃষ্টি লাগে যে মিষ্টি দেখলে তোমার হাসি সাত সমুদ্রে ভাসি জীবনের রঙ্গ মঞ্চে একেছি তোমার ছবি কি করে বলি তুমি আমার সবই তুমি ভরা রোদ্রের ছোয়া ছড়ালে এ জীবনে শুধু মায়া তুমি রক্ত কণিকার বিভাজন এ হৃদয়েরই আপনজন তুমি অন্ধ প্রেমের সোনালী দিগন্ত করেছ হৃদয়কে শুভ্র শান্ত তুমি নীল আকাশের নক্ষত্র এ হৃদয়ে বিরাজমান সর্বত্র তুমি বসন্তের আগমনী গান এ হৃদয়েরই প্রান তুমি চেতনার একান্ত বিশ্বাস এ হৃদয়েরই শেষ আশ্বাস।

আমার মনে হয় অভিজিৎ হত্যাযগ্য চালানো হয়েছে বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্হানকে ভিন্ন পথে চালানোর জন্যে । কারন আপনারা লক্ষ করে দেখিবেন এপর্যন্ত দেশে কোন বিরুদি দল কোন কর্মসূচী প্রদান করেছে আর তখনিই কোন না কোন দেশের বিতরে বড় দরনের গটনা গটে গেছে? তাই আমার মনে হয় এটি কোন চালাকিদের চালবাজ হবে এছাড়া আর কিছু হবেনা

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। একটি হাদিস ও তার অনুবাদ, এবং সাথে সতর্কীকরণ বাণি। লেখক,মুফতী, মুফিদুল ইসলাম। ٩ - ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺒﻴﺒﺔ، ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺃﺑﺎ ﺍﻟﺪﺭﺩﺍﺀ ﺻﺎﺣﺐ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻗﺎﻝ : ﺑﻴﻨﺎ ﺃﻧﺎ ﺭﺩﻳﻒ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ، ﻓﻘﺎﻝ : " ﻳﺎ ﺃﺑﺎ ﺍﻟﺪﺭﺩﺍﺀ، ﻣﻦ ﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ، ﻭﺃﻧﻲ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺟﺒﺖ ﻟﻪ ﺍﻟﺠﻨﺔ . ﻗﻠﺖ : ﻭﺇﻥ ﺯﻧﻰ، ﻭﺇﻥ ﺳﺮﻕ؟ ﻗﺎﻝ : ﻓﺴﻜﺖ ﻋﻨﻲ ﺳﺎﻋﺔ، ﺛﻢ ﺳﺎﺭ ﺳﺎﻋﺔ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻣﻦ ﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ، ﻭﺃﻧﻲ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺟﺒﺖ ﻟﻪ ﺍﻟﺠﻨﺔ . ﻗﻠﺖ : ﻭﺇﻥ ﺯﻧﻰ، ﻭﺇﻥ ﺳﺮﻕ؟ ﻗﺎﻝ : ﻓﻜﺴﺖ ﻋﻨﻲ ﺳﺎﻋﺔ، ﺛﻢ ﺳﺎﺭ ﺳﺎﻋﺔ، ﺛﻢ ﻗﺎﻝ : ﻣﻦ ﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ، ﻭﺃﻧﻲ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺟﺒﺖ ﻟﻪ ﺍﻟﺠﻨﺔ، ﻗﺎﻝ : ﻗﻠﺖ : ﻭﺇﻥ ﺯﻧﻰ، ﻭﺇﻥ ﺳﺮﻕ؟ ﻗﺎﻝ : ﻭﺇﻥ ﺯﻧﻰ، ﻭﺇﻥ ﺳﺮﻕ، ﻭﺇﻥ ﺭﻏﻢ ﺃﻧﻒ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﺪﺭﺩﺍﺀ " ، ﻗﺎﻝ : ﻓﻜﺄﻧﻲ ﺃﻧﻈﺮ ﺇﻟﻰ ﺃﺻﺒﻊ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﺪﺭﺩﺍﺀ ﺍﻟﺴﺒﺎﺑﺔ ﻳﻮﻣﺊ ﺇﻟﻰ ﺃ ﺭﻧﺒﺘﻪ অনুবাদঃ হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আবি হাবিবাহ্ রাঃ হতে বর্নিত। তিনি বলেন আমি রাসুলে পাকঁ সাঃ এর সাহাবী হযরত আবু দারদা রাঃ এর কাছে শ্রবন করেছি যে তিনি বলেন। আমাদের মাঋে রাসুলে পাকঁ সাঃ উপবিস্ট ছিলেন এ অবস্হায় রাসুলে পাকঁ সাঃ বলেন আমাকে হে আবু দারদা যে ব্যাক্তি শাক্ষ্য দিল আল্লাহ ছাড়া অন্যকোন ইলাহ্ নাই তিনিই একমাএ আমাদের মা,বুদ ও প্রতি পালক এবং আমি নিশ্চয় তাঁর (আল্লাহর) রাসুল সাঃ তাহলে সে ব্যাক্তিরর জন্যে জান্নাত ওয়াজিব। অতঃপর আমি বলিলাম ইয়া রাসুলে পাকঁ সাঃ যদিও যিনা ও চুরি করে? আবু দারদা রাঃ বলেন আমার কথা থেকে কতক্ষণ চুপ থাকেন ততপরে পুনরায় বলেন সাঃ যে ব্যাক্তি শাক্ষ্যদিবে আল্লাহ তা-আলা, ছাড়া অন্যকোন ইলাহ্ নাই এবং আমি আল্লাহর রাসুল সাঃ তাহলেই তার জন্যে জান্নাত ওয়াজিব হয়েযাবে। আমি বলিলাম ইয়া রাসুলে পাঁক সাঃ যদিও সে যিনা করে কিংবা চুরি করে তারপরেও সে জান্নাতের অদিবাসি হবে?। রাসুলে পাকঁ সাঃ আবার কতক্ষণ আমার কথাথেকে চুপ থেকে কতক্ষণ পরেই বলেন হে আবু দারদা যে ব্যাক্তি একথার শাক্ষ্যদিবে যে আল্লাহ ছাড়া অন্যকোন মা,বুদ নাই এবং আমি তাঁরীই রাসুলে পাঁক সাঃ তাহলেই তার জন্যে জান্নাত ওয়াজিব হয়েযাবে। আমি বলিলাম যদিও সে ব্যাক্তি যিনা করে ও চুরি করে?। তখন রাসুলে পাকঁ সাঃ বলেন হ্যাঁ যদিও সে যিনা করে বা চুরি করে তার পরেও সে জান্নাতে যাবে যদিও তোমার নাক দুলিস্সাত হোকনাকেন হে আবু দারদা রাঃ অতঃপর রাসুলে পাকঁ সাঃ তাঁর দুটি আঙ্গুলের দিকে আমাকে তাকাতে বলিলেন এবং বলিলেন আমি এবং আমার তর্জনীর মাঋের সময়টুকু কিয়ামতের সময় বাকি আছে। ★★★★★★ ।।।।।।।।।। ★★★★★★ মুফতী, মুফিদুল ইসলাম। এখান থেকে এটি একটি উপদেশ বাণি। ৫টি ভালো কাজ যা হয়তো একটু সদিচ্ছা থাকলেই আমরা করতে পারি, দরকার শুধু একটুখানি উপলব্ধি। . ১. মায়ের মুখে হাসি ফোটাতে না পারলেও কখনও মায়ের চোখের পানি ঝরাবেন না। ২. আপনার সন্তানকে পৃথিবীর সব ঐশ্বর্য না দিতে পারলেও তার হৃদয়ে একটি মানবতার প্রদীপ জ্বেলে দিন। ৩. ভালোবাসার মানুষটাকে সুখে ভাসাতে না পারলেও তার মনে কখনও দু:খ দিবেন না। ৪. পুরো অসহায় সমাজের দায়িত্ব নিতে না পারলেও অন্তত একটি অসহায় মানুষের দায়িত্ব নিন। ৫. প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে মৃত্যুকে স্মরণ করুন এবং সকালে আবার পৃথিবীকে নতুন করে দেখার জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া প্রকাশ করুন।

বিষয়ঃ অভিজিৎ হত্যাযগ্য। আমার মনে হয় অভিজিৎ হত্যাযগ্য চালানো হয়েছে বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্হানকে ভিন্ন পথে চালানোর জন্যে । কারন আপনারা লক্ষ করে দেখিবেন এপর্যন্ত দেশে কোন বিরুদি দল কোন কর্মসূচী প্রদান করেছে আর তখনিই কোন না কোন দেশের বিতরে বড় দরনের গটনা গটে গেছে? তাই আমার মনে হয় এটি কোন চালাকিদের চালবাজ হবে এছাড়া আর কিছু হবেনা। আরো লক্ষ্যকরেন যদি দেখিতে পারিবেন সমস্ত পৃথিবীতে এর একটি প্রভাব ফেলানোর জন্যে কিছু ঘোস্টি উটে পড়ে লেগেছে তাদের শার্ত হাসিলের জন্যে। কারন বর্তমানে দেশে পরিবর্তনের হাওয়া চালো হওয়ার পথে চলমান আর সে সময়যী একাজটার মাধ্যমে মানূষের চিন্তাবাবনা অন্যদিকে সরানোর জন্যে চাল আটানো হয়েছে। যানিনা ইহার দ্বারাও তারা কতটুকু সফলততা অর্জন করিতে পারিবে। আমার বিশ্বাশ তারা ইহারদ্বারাও কোনোপ্রকার সফলতার সুখ কোরাতে পারিবেনা।

বিষয়ঃ অভিজিৎ রায় হত্যাযগ্য। হা, হা, হা, হো, হো, হো, হায়রে হায় আফসোস ৪০.%৯ মানবিকতার মানবতার নামের মানবাদিকার মনো পশুরা। আমার সোনার বাংলাদেশে যে প্রত্যেহ শিশু হতে বয়ো বৃদ্বার পর্যন্ত তাদের প্রেমের প্রাণ নামক রক্ত কনিকার!!! কান্নাকাটি,,,, দেহ মাটিতে লোটিয়ে পরিতেছে তা কারো প্রাণে বা মানবতার মানবাদিকার দের অন্তর কোটাতে হানি আগাত করেনা। স্বাবধানতা বাণিঃ তবে আমি ব্যতিত খুবি দুঃ বারাক্রান্ত মনে অভিলাষ ভাষায় প্রতিবাদ জানাচ্ছি এমন ভাবে একটি সুস্থ মানুষকে নিসংসভাবে হত্যার। যারা এ হত্যাযগ্য করেছে তাদেরকে মহান আল্লাহ সুবুদ্ধি দান করুন এমন সর্ব কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকার জন্যে। আর মানবাদিকার মানবতার দের অন্তর কোটে আহাঁ, আখি ছল ছল নেএ কোনে নেএের বৃষ্টিপাত কেনই বা করিবে?। সে সমস্ত মানুষরাতো মুক্ত চিন্তাবানার মুক্তমনার আকাশ বাতাসে সলসলিয়ে গাঁ হেলিয়ে চিন্তা জগতে হাটেনা। তারাতো নিজেদের অস্তিত্বকে অস্বিকার করেনা। তারাতো ধর্মের অনুশ্বাসন মেনে চলার চিন্তাকুলে ঈমান নামক মনি মুক্তার সৌরভ হাসিলে চেস্টনাট করিতে চায়। এসমস্ত কারনেই ভাববাদিদের বা অতি লোবাসয় মানবাদিকারদের মানব কোটে সেসমস্ত শিশু হতে বয়ো বৃদ্বাদের পর্যন্ত যত মানুষের আমার সোনার বাংলাদেশে অকাতরে প্রাণ নিশপ্রাণ হয়ে যাচ্ছ তাদের জন্যে কোন প্রকার ব্যাধিত হয়না। ইস্ আহ্ কি আফ্সুস মুসলিম নামক জনসম্পদ নগরি বাংলাদেশে। অতচঃ একজন মাএ বাববাদি মক্তমনা কলামিস্ট আকাশ চুম্বী বুদ্ধিজিবী বাংলার গৌতম গৌরব এর প্রাণ খুয়েগেছে তার জন্যে আকাশ বাতাস বাড়ি করে তুলা হচ্ছে তার প্রতি সহৃদয়তা ভালোবাসায় যে নাকি ধর্মের দার কসতনা,। ইসলাম নামক মক্তমনার প্রতি তার ছিলনা কোন দেন ঙেন দারনা। ছিল শুধু বৈরিতা কিভাবে নিজের আত্বশে্লশিকে ভাগিয়ে নেওয়া যায় নিয লাভে। যার জিবনে ইসলামের বিরুদ্ধবাদ যুদ্ধ করিতে প্রাণে হানি গেল। আজ তারি জন্যে সমস্ত ভাববদি প্রেমিকদের আখি ছল ছল করে উটিতেছে কারন সেতো মুক্তমনা। সারা পৃথিবীতে সারাযাগানো হচ্ছে বি শেষত যুবকবীরদের প্রতি মুক্তমনা রাস্হায় নেমে আসার জন্যে। কিভাবে তার জা+ন আত্বায় মুক্তমনার প্রেম দেওয়া যায়। আসলে লিখার ছিল অনেক কিছু কিন্তু তার মৃত্যুকোলে ঢলে জাওয়াতে লিখা অঙ্কিত হচ্ছে না। তাই লেখার পরিশেষ ইতি টেনে নিলাম। হৃদগ্রাহিতাঃ আমি সমস্ত মানুষকে আহ্বান করিব আমরা যে যে ধর্মেরই হয়নি কেন? সে ধর্মের বা অন্যকোন ধর্মের কোন প্রকার অবমাননা যেন নাহয় । যদি হয়ে যায় তাহলে মনে করিতে হবে আমার দ্বারা অন্যের ক্ষতি স্বাধিত হলো। এবং সর্বউক্তৃস্ট মানবতার মানবাদিকার আমার দ্বারা খর্ব হল যার কোন প্রকার মাফ কিংবা ক্ষমা নেই বা হবেনা। আর আমরা শুধু একট প্রাণেন প্রতি দয়াগুণ দেখাবো কেন? যদি দেখায় তাহলেতো আমরা আর মানবতার মানবিক বা মানবিয় মানবাদিকার রক্ষাকারী হতে পারলামনা বরং আমরা হয় ে গেলাম একগুয়েমি মানবিয় মনষপশুর মানবাদিকার রক্ষাকরী যারদ্বারা শুধু অন্যায়ী কারীই সাযতে পারাযাবে। এছাড়া অন্যকিছু হওয়ার কল্পনার রেখা টানা যাবেনা। সুতরাং এআহ্বানটি শুধু আপনার জন্যে নয় বরং সমস্ত জাতির জন্যে আহ্বান। কারন একটু চিন্তাবানা করে দেখুন প্রত্যেহ আমার আপনার কত হৃদ আত্বার আত্বীয়র পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হচ্ছে অতচঃ আম ি আপনে তার জন্যে কিছুই করিতে পরিতেছিনা?এটি আফসুস্ হওয়ার কথাছিল। কিন্তু তা নাহয়ে আমরা একে অপরের প্রতি বিদ্বেষী হয়ে জাচ্ছি আর এটি থেকে আমাদের বের হয়ে আস্তে হবে। আর তা করা যাবে সমস্ত সমাজ বা ধর্মের মানুষেদের প্রতি একদরনে একমনের প্রিতিময় ভালোবাসা থাকার দ্বারা। ছোট খাটো মনে না করার দ্বারা। উচুঁ নিচু দারনা না করার মাধ্যমে। সবচাইতে বড় কথা হল প্রত্যেহ তার আপন আপন ধর্মের প্রতি বিশ্বাশ করার দ্বারা। তার থেকেও সব চাইতেও বড় মাপের কথা হল ইসলাম ধর্মের নিয়ম কানুন অনুস্বাসন মানার চেস্টা করার মাধ্যমে। তাহলেই আমরা একে অন্যের প্রতি সহৃদয়া হতে পারবো ইনশাআল্লাহ্। আমার মনে হয় অভিজিৎ হত্যাযগ্য চালানো হয়েছে বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্হানকে ভিন্ন পথে চালানোর জন্যে । কারন আপনারা লক্ষ করে দেখিবেন এপর্যন্ত দেশে কোন বিরুদি দল কোন কর্মসূচী প্রদান করেছে আর তখনিই কোন না কোন দেশের বিতরে বড় দরনের গটনা গটে গেছে? তাই আমার মনে হয় এটি কোন চালাকিদের চালবাজ হবে এছাড়া আর কিছু হবেনা। আরো লক্ষ্যকরেন যদি দেখিতে পারিবেন সমস্ত পৃথিবীতে এর একটি প্রভাব ফেলানোর জন্যে কিছু ঘোস্টি উটে পড়ে লেগেছে তাদের শার্ত হাসিলের জন্যে। কারন বর্তমানে দেশে পরিবর্তনের হাওয়া চালো হওয়ার পথে চলমান আর সে সময়ী একাজটার মাধ্যমে মানূষের চিন্তাবাবনা কিংবা দৃষ্টিকোণকে অন্যদিকে সরানোর জন্যে চাল আটানো হয়েছে। যানিনা ইহার দ্বারাও তারা কতটুকু সফলতা অর্জন করিতে পারিবে। আমার বিশ্বাশ তারা ইহারদ্বারাও কোনোপ্রকার সফলতার সুখ কোরাতে পারিবেনা। ইনশাআল্লাহ। আমার আকুল আবেদন থাকবে সরকার মহুদয়ের প্রতি আপনারা। আর সরকার শুধু বর্তমানের নই বরং সর্বসময়ে যারায় আসবে তারা ধর্মের প্রতি স্বধয় হয়ে সমুচ্চার হউন। কারন ধর্ম হলো আভেগের মৌতি মোহামান্নিতের গৌরবজনক বিষয়। আর তা শুধু ইসলাম ধর্ময় নয় বরং সমস্ত জাতির ক্ষেএেই এমন। সুতরাং দয়াকরে আপনারা সমুচ্চার হন তাহলেই অন্য মানুষেরা এমনিতেই সজাগ চৌকান্নতা হয়েযাবে। ইনশাআল্লাহ। মহান আল্লাহ তা-আলা আমাদের সকলকে হেফাজত করুন। আমিন।।

রচনা সত্যিকথা সত্যপথ। লেখক,মুফতী, মুফিদুল ইসলাম। তাং ১৮/৩/২০১৫ ইং আমি, আমরা, সঠিকতর পথের অনুস্বারী এদ্বাবিটি সবারিই তাই নয় কি?। হ্যাঁ! সাবারিই দ্বাবি এটি। এ দ্বাবিটি শুনিতে শুনিতে আমার আপনাদের মাথা প্রায়শই জিম দরে যায় যে বাস্তবে সরল সঠিক পথের দিশারী কে কিংবা কারা বা কোন মতবাদটি। অথবা কাদের দ্বাবিটি সঠিকতর বা অদিকতর বাস্তবসম্মত। এ নিয়ে প্রায়শই মস্তিষ্কে জিমোনি আসে। কিন্তু কোন সঠিকতর উত্তর পায়না। তবে একদিন খোব চিন্তাকুলে নিমজ্জিত হলাম। যে তাহলেকি সঠিকতর রাস্হার সন্ধান পাবনা?। সেদিন থেকে বাপ্তে থাকি আর অনুসন্ধান করিতে থাকি। বর্তমানে কোন দল,মত আল্লাহর রাসুলের সাঃএর কথা,কাজ ও মৌনসম্মতির অদিকতর মেনে চলার চেস্টা করিতেছে এবং শরিয়তের দলিল সমুহকে তথা চারটি ১। কোরআনুল কারীম ২।হাদীসে পাঁক সাঃ ৩। ইজমাউল ইম্মাতি ফোকাহায়ে কেরামের ইজমা ৪। কিয়াসে মুজতাহিদিল ফোকাহায়ে কেরাম। এসমস্তের অনুঋায়ী মেনেচলিতেছে না কি? কিংবা সাহাবায়ে কেরামের থেকে অনুস্বারী হয়ে কোন মাজহাব পন্হিরা কোন বিষয়ের উপরে মতামত দিয়েছে। অথবা মাজহাব সমুহকে মানিলে কি সঠিকতর রাস্হার সন্ধান পাওয়া যাবে?। ইত্যাদী প্রশ্ন গুলো মাথায় গুরপাক খাচ্ছিল। হটাৎ কোন একদিন মনে মনে চিন্তাবানা করিতে পেলাম যে আরে অযতায় সময় নস্ট করিতেছি কেন। দেখিতো রাসুলে পাঁক সাঃ কে কারা সবচাইতে অদিকতর অনুস্বনের ক্ষেএে এগিয়েছিল। আর তখনি মনের অজান্তেয় মনের কোনে উত্তরটি বেসে উটিল যে আরে সত্যিইতো রাসুলে পাঁক সাঃ কে বেশি অনুকরণ করেছেন সাহাবায়ে কেরাম গণ। এখানে একটি কথা বলে রাখি আলোচনা, পর্যালোচনা, চিন্তাবানা, গাটাগাটি, পর্যবেক্ষণ, অনুসন্ধান করে করে একথাটি বুঋিতে পারি যে রাসুলে পাঁক সাঃ ভিবিন্ন সময়ে, অবস্হায়, কারনে, উম্মতকে শিক্ষা দেওয়ার জন্যে একেক সময়ে উম্মতকে শুধ্যময় করার জন্যে ভিবিন্ন ভাবে হাদীস বর্ননা করেছেন। অপরদিকে সে সময়ে সাহাবায়ে কেরাম গন রাসুলে পাঁক সাঃ থেকে যখন যে ভাবেই আমলের হাদীস বর্ননা ঘটেছে। সে আমলটিই শরিয়তের জন্যে নিয়ম কানুনে পরিনতি হয়েগেছে। চাই সে আমলটির হাদীস বা বর্ননা তথা কোরআনুল কারীম, রাসুলের কথা,কাজ,মৌনসম্মতি, তবে রাসুলের মৌনসম্মতি বলাহয় সে সময়ে রাসুলের সামনে কিংবা সাহাবায়ে কেরামের পক্ষথেকে জানানোর দ্বারা প্রশ্নর মাধ্যমে আমলের ব্যাপারে চুপচাপ থাকার মাধ্যমে সরাসরি যে আমলটি পাওয়া গেছে সে আমলটিকেই মৌনসম্মতির আমল বলা হয়। ধারাবাহিক ভাবে চলবে।

কবিতা। বন্ধু। লেখক,মুফতী,মুফিদ।' আমার বন্ধু বড় হবে কবে? ভালবাসা পাবে, আর ভালবাসা দেবে, অভিমান মুছে - আলো ছড়াবে ; আমার বন্ধুটি, সে, বড় হবে কবে? সাদা ডানায় ভর করে উড়ে উড়ে কবে সে দেখবে দুচোখ ভরে বন্ধুত্বের স্বর্গীয় রঙ? কবে সে জানবে, হৃদয় কখনো ভাঙা যায় না, একবার পাশে দাঁড়ালে সে স্থান কখনো খালি হয় না, হাতে হাত রাখলে সে বন্ধন টিকে থাকে উষ্ণ হৃদয়ে, পাঁচ আঙুলের অবর্তমানে তারা হারায় না। কবে জানবে সে? কবে বুঝবে? আমার প্রাণের বন্ধুটি, বড় হবে কবে?

কিছু প্রশ্নের উত্তর।। [4/15, 5:43 PM] mdmufidulislam: সমস্ত হাদিসিইতো মাদ্রাসাভিত্তিক লেখা পড়ার প্রতি গুরুত্ববহন করে। । প্রথম মাদ্রাসার নাম আহলুসুফ্ফা যা অবস্হিত ছিল মদিনা মসজিদে। সে মাদ্রাসার প্রথম শিক্ষক হলেন রাসুলে পাঁক সাঃ। তখন ছাএ ছিলেন সাহাবায়ে কেরামগণ। পরবর্তিতে শিক্ষক হলেন সাহাবায়ে কেরামগণ এবং ছাএ ছিলেন তাবয়ীনদের থেকে উলামায়ে কেরামগণ। আর সে শিক্ষাদ্বারা এখনও চালো আছে উলামায়েকেরামদের মাধ্যমে। এবং কিয়ামত পর্যন্ত চালো থাকবে, রাখার পুর্ণ চ্যাস্টা করা হবে ইনশাআল্লাহ। সুতরাং ইসলামি সঠিক জ্ঞান অর্জন করিতে হলে মাদ্রাসাভিত্তিক লেখাপড়ার বিকল্প নেই। এমনকি কলেজ ভার্সিটিতে পড়ে ইসলামি জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে ফিৎনা ছড়ানোর ভয় আছে অবসম্ভাবি ভাবে। যেমন ভিবিন লেক্চারদেরকে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে। তারা ফিৎনা ছড়াচ্ছে পৃথিবিতে, এমনকি সাধারন মুসলিমের মাঋে। অতঃএব তাদের থেকে বেচে থাকে জরুরী। [4/16, 12:24 AM] mdmufidulislam: ( উক্তি ও তার উত্তর।) নাস্তিক্যবাদ্দের পক্ষ থেকে যারা ইসলাম কিংবা ইসলামী ব্যক্তিত্বদের সম্পর্কে বলে। ১। উরাতো ধর্ম ব্যবসায়ী। ২। উরাতো কাট মুল্লা। ৩। উরাতো জন্গি,সন্ত্রাসী। ৪। উরাতো খাটি মুসলিমরা এবং ইসলামী রাজনীতিগত ব্যক্তিগণ ধর্মের নামে ব্যবসায়ী। ৫। উরাতো জাতির বুঋা। ৬। উরাতো মানবতাবাদ বিরুদি। ৭। উরাতো গুরামি,গুমরাহির মাঋে' আছে। ৮। উরাতো জন্গিবাদের প্রজনন কেনদ্র তৈরিকারী। ৯। উরাতো জাতির জন্যে ভয়ঙ্কর। ১০। উরাতো জাতির সমস্যা। ১১। উরাতো মানে অচল, পুরাতন, ঐচ্যিক, পুর্বকালের কল্পকাহিনি, মুলক একপ্রকার ধর্ম। মুসলিমদের পক্ষ থেকে' নাস্তিক্যবাদ্দের উক্তির উত্তরে বলা হবে।জ উত্তর প্রদানঃ তাহলেকি উপরলক্ষিত কথা গুলোর অপর পক্ষে বলা চলেনা কি? ১। তারাওতো তাহলে' নাস্তিক্যমনা ব্যবসায়ী। ২। তারাওতো কাট্টা নাস্তিক্য মনা। ৩। তারাওতো নাস্তিক্যকতা জন্গিবাদী,সন্ত্রাসী। ৪। তারাওতো নাস্তিক্যবাদের ব্যবসায়ী। ৫। অথবা বলা যায়না কি তারাওতো জাতির জন্যে বুঋা। ৬। তারাওতো দার্মিকতার মানবতাবাদ বিরুদি। ৭। তারাওতো নাস্তিক্য নামের মুক্তমনায় গুরামি, গুমরাহিতে আছে। ৮। তারাওতো নাস্তিক্যবাদের প্রজনন কেনদ্র তৈরিকারী। ৯। তারাওতো ধার্মিক্যবাদিদের জন্যে ভয়ঙ্কর বা মুসলিমদের জন্যে ভয়ঙ্কর। ১০। তারাওতো জাতির জন্যে সমস্যা। ১১। তারাওতো মানে অচল, পুরাতন,ঐচ্যিক,মনস্তাত্ত্বিক, পুর্বকালের বাপ দাদাদের কল্পকাহিনর উদ্বট নাস্তিক্য চিন্তাচেতনা ভাব বেহায়াপনা দ্বারার নাস্তিক্য বাদিতা চেতনা। [4/16, 6:18 PM] mdmufidulislam: উপরের কথা গুলো ইসলাম প্রচারের জন্যে নয় কি? আমি কারো গিবত করিনা বরং ইসলাম যা নির্দেশ প্রদান করেছে তা প্রকাশ করার জন্যে বাতিলের বিরুদ্ধে কটুর হয়ে মাটে নামার চ্যাস্টা করিতেছি মাএ। আর সে বাতিলেরা ভিবিন্ন রুপের হতে পারে। ১। মুনাফিক, হতে পারে। ২। গাদ্দার হতে পারে। ৩। বিদআতিদের ক্রৃনক হতে পারে। ৪। বিধর্মিদের দালাল হতে পারে। ৫। বন্ডবাজ পির হতে পারে। ৬। ইসলাম বিকৃতি কারি লেকচারার হতে পারে। আচ্ছা বলুন আপনে যদি সত্যপ্রকাশ করিতে গিয়ে যাদের কথা বলিলাম তাদের বিরুদিতা করিতে হয় তাহলে কি আপনাকে গিবত গায়তেছেন বলা যাবে। কক্ষন না। সুতরাং আমি কার গিবত করিনা। [4/22, 12:32 PM] mdmufidulislam: আস্সালামু আলাইকুম।। ক্রস খৃস্টাদের পোসাক। ট্রাই খৃস্টানদের ও বিধর্মিদের পোসাক। মুসলিমদের জন্যে কোন কিছু নিষিদ্ধতা হওয়ার জন্যে বিধর্মিদের গ্রন্হে দলিল থাকার প্রয়োজন নেই। বরং কোরআন,হাদিস,ইজমা,কিয়াসে, এর মাধ্যমে যদি নিষিদ্ধ গুষিত হয় তাহলেই সেটা নিষিদ্ধ হবে। আর ট্রাই পড়া যে নিষিদ্ধতা গুষনা হয়েছে তা উম্মতের ইজমার মাধ্যমে । এবং স্বাধরনত বর্তমানে যে ট্রাই এর পোসাক হিসাবে গ্রহন করা হয়েছে তা তাদের তথা খৃস্টনদের সম্মানের প্রতিক। আগে তারা গলাই পিতলের ক্রস ব্যবহার করিত বর্তমানে যেহেতো তা ব্যবহার করায় তাদের জন্যে সম্মানে বেগাত গটে তাজন্যে এখন কাপরের এটি গহণ করেছে। আর ক্রসের বিষয়েতো কোন কিতাব বা তাদের দলিল নেই। কারন খৃস্টান ধর্মে ক্রসের কোন প্রতি ছিলনা। তাই সে ব্যাপারে তাদের কিতাবাদিতে কোন লেখা পাওয়া যায়না বা জাবেনা। আর ববর্তমানে তারা যে ক্রসের প্রতিক পড়ে তাহল অন্যএকটি কারনে। আর সে কারন হল খৃস্টানরা বর্তমানে দুই দলে ভিবক্ত। (১)একটি দলের নাম কেতলিক। (২) দ্বিতীয় দলের নাম ননকেতলিক।। তথা যারা কেতলিক তারা বিশ্বাশ করে যে ইসাঃ তথা তাদের কথা অনুঋায়ী যীষু হত্যা হয়েগেছে ক্রসের মাধ্যমে। আর একারনেই তারা তাদের বিশ্বাশ অনুঋায়ী ক্রসের প্রতিক পড়ে। আগে কালে পড়িত পিতলের বর্তমানে কাপরের। সুতরাং এব্যাপারে তাদের কিতাবাদিতে থাকবে কিবাবে।। আর যারা ননকেতলিক তাদের বিশ্বাশ হল যীষু হত্যা হয়নি সে আবার আসিবে এ কারনে তারা ক্রসের প্রতিক পড়েনা। সুতরাং ক্রসের ক্ষেএে কিভাবে তাদের দর্মিও কিতাবে লেখা থাকিবে। সুতরাং যারা কেতলিক তাদের বিশ্বাশিরা ক্রসের অনুস্বারী তাই তারা পড়ে। ডঃ জাকিরও পড়ে। আপনে কি সঠিকটা পেয়েছেন। আমার লেখা থেকে। বুঋিলে জানাবেন। আল্লাহ আমাকে আপনাকে কবুল করুন। আমিন। [4/23, 6:32 AM] mdmufidulislam: খৃস্টানরা জামা পরিদান, দারি রাখে,এবং অনেক কাজ করে তাদের ধর্মমত অনুঋায়ী, যা ছিল খৃস্ট ধর্ম হিসাবে নয় বরং ইসা আঃ এর ইসলাম তথা মিল্লতে হানাফিয়া এর সুন্নাতের অনুস্বরন কল্পে কিন্তু বর্তমানে খৃস্টান ধর্ম বলিতে বা আহলে কিতাব বলিত কেহ নাই। সে ধর্ম বিকৃতি হয়েগেছে তাদের নিজেদের দ্বারা যদিও নামকা ওয়াস্তে কিছু কাজ তারা করে। তবে সে গুলো যদি তারা তাদের ধর্মমত পালন কিংবা তাদেরনআকিদাগত ভাবে পালন করে তাহলে তাহলে তাদের আমল গগ্রহনযোগ্য হহবেনা কারন পুর্বকালের সমস্ত ধর্ম ররহিত বা বেকার তার পরেও কেও পালন করে তাহলে শেষ ননবি মমুহাম্মাদ মমুস্তফা সাঃ ববিরুদিতা করিল। আর সে বিরুদিতা করার করার কারনে বেইমান হয়েগেছে। আর কোন বেইমানের কোন প্রকার আমল গগ্রহনযোগ্য নয়। কিংবা অনুস্বরন করিলেও অযাচিৎ আমল। আমরা পালন করি রাসুলের অনুস্বরন করার জন্যে অন্যকোন কারনে নয়। যেমন আপনার মুখে দারি আছে বটে কিন্তু একমুষ্টি সমপরিমান রাখেননায় যার কারনে আপনে সত্যিকারের রাসুলে পাঁক সাঃ অনুস্বারী নন। বরং কেমন যেন রাসুলের সুন্নাতের অস্বিকার করিতেছেন। তাহলে কি আপনি অন্যান্য বিধর্মিদের মত হয়ে গেছেন। আর হিন্দু্ত্ব বাদিরাওতো অনেকে পান্জাবি পড়ে দারি রাখে এজন্যকি তারা মুসলমান হয়েগেছে। কক্ষনো না। বরং কেও যদি তাদের মত পান্জাবি, দুতি মুচ,দারি, রাখে তাহলে মুশরিক হয়েযাবে। আর যারা যে জিনিষ জায়েজ নয় ইসলাম ধর্মে সে সে রকম বিষয়াবলী কে তারা যদি জায়ীজ করে তাহলে তারা ইসলাম বিকৃতির কারনে কাফের হয়ে যাবে। সুতরাং কে কারা কি হল চিন্তাবাবনা করেন। তার পরে বলেন। আর আপনি আপনার এমন নিকৃষ্টতম ভ্রেইন দ্বারা কিইবা চিন্তাবাবনা করিবেন। আমি আপনার জন্যে দোআ করি। আমিন। [4/24, 1:21 AM] mdmufidulislam: খৃস্টানরা জামা পরিদান, দারি রাখে,এবং অনেক কাজ করে তাদের ধর্মমত অনুঋায়ী, যা ছিল খৃস্ট ধর্ম হিসাবে নয় বরং ইসা আঃ এর ইসলাম তথা মিল্লতে হানাফিয়া এর সুন্নাতের অনুস্বরন কল্পে কিন্তু বর্তমানে খৃস্টান ধর্ম বলিতে বা আহলে কিতাব বলিত কেহ নাই। সে ধর্ম বিকৃতি হয়েগেছে তাদের নিজেদের দ্বারা যদিও নামকা ওয়াস্তে কিছু কাজ তারা করে। তবে সে গুলো যদি তারা তাদের ধর্মমত পালন কিংবা তাদেরনআকিদাগত ভাবে পালন করে তাহলে তাহলে তাদের আমল গগ্রহনযোগ্য হহবেনা কারন পুর্বকালের সমস্ত ধর্ম ররহিত বা বেকার তার পরেও কেও পালন করে তাহলে শেষ ননবি মমুহাম্মাদ মমুস্তফা সাঃ ববিরুদিতা করিল। আর সে বিরুদিতা করার করার কারনে বেইমান হয়েগেছে। আর কোন বেইমানের কোন প্রকার আমল গগ্রহনযোগ্য নয়। কিংবা অনুস্বরন করিলেও অযাচিৎ আমল। আমরা পালন করি রাসুলের অনুস্বরন করার জন্যে অন্যকোন কারনে নয়। যেমন আপনার মুখে দারি আছে বটে কিন্তু একমুষ্টি সমপরিমান রাখেননায় যার কারনে আপনে সত্যিকারের রাসুলে পাঁক সাঃ অনুস্বারী নন। বরং কেমন যেন রাসুলের সুন্নাতের অস্বিকার করিতেছেন। তাহলে কি আপনি অন্যান্য বিধর্মিদের মত হয়ে গেছেন। আর হিন্দু্ত্ব বাদিরাওতো অনেকে পান্জাবি পড়ে দারি রাখে এজন্যকি তারা মুসলমান হয়েগেছে। কক্ষনো না। বরং কেও যদি তাদের মত পান্জাবি, দুতি মুচ,দারি, রাখে তাহলে মুশরিক হয়েযাবে। আর যারা যে জিনিষ জায়েজ নয় ইসলাম ধর্মে সে সে রকম বিষয়াবলী কে তারা যদি জায়ীজ করে তাহলে তারা ইসলাম বিকৃতির কারনে কাফের হয়ে যাবে। সুতরাং কে কারা কি হল চিন্তাবাবনা করেন। তার পরে বলেন। আর আপনি আপনার এমন নিকৃষ্টতম ভ্রেইন দ্বারা কিইবা চিন্তাবাবনা করিবেন। আমি আপনার জন্যে দোআ করি। আমিন। [4/24, 1:22 AM] mdmufidulislam: খৃস্টানরা জামা পরিদান, দারি রাখে,এবং অনেক কাজ করে তাদের ধর্মমত অনুঋায়ী, যা ছিল খৃস্ট ধর্ম হিসাবে নয় বরং ইসা আঃ এর ইসলাম তথা মিল্লতে হানাফিয়া এর সুন্নাতের অনুস্বরন কল্পে কিন্তু বর্তমানে খৃস্টান ধর্ম বলিতে বা আহলে কিতাব বলিত কেহ নাই। সে ধর্ম বিকৃতি হয়েগেছে তাদের নিজেদের দ্বারা যদিও নামকা ওয়াস্তে কিছু কাজ তারা করে। তবে সে গুলো যদি তারা তাদের ধর্মমত পালন কিংবা তাদেরনআকিদাগত ভাবে পালন করে তাহলে তাহলে তাদের আমল গগ্রহনযোগ্য হহবেনা কারন পুর্বকালের সমস্ত ধর্ম ররহিত বা বেকার তার পরেও কেও পালন করে তাহলে শেষ ননবি মমুহাম্মাদ মমুস্তফা সাঃ ববিরুদিতা করিল। আর সে বিরুদিতা করার করার কারনে বেইমান হয়েগেছে। আর কোন বেইমানের কোন প্রকার আমল গগ্রহনযোগ্য নয়। কিংবা অনুস্বরন করিলেও অযাচিৎ আমল। আমরা পালন করি রাসুলের অনুস্বরন করার জন্যে অন্যকোন কারনে নয়। যেমন আপনার মুখে দারি আছে বটে কিন্তু একমুষ্টি সমপরিমান রাখেননায় যার কারনে আপনে সত্যিকারের রাসুলে পাঁক সাঃ অনুস্বারী নন। বরং কেমন যেন রাসুলের সুন্নাতের অস্বিকার করিতেছেন। তাহলে কি আপনি অন্যান্য বিধর্মিদের মত হয়ে গেছেন। আর হিন্দু্ত্ব বাদিরাওতো অনেকে পান্জাবি পড়ে দারি রাখে এজন্যকি তারা মুসলমান হয়েগেছে। কক্ষনো না। বরং কেও যদি তাদের মত পান্জাবি, দুতি মুচ,দারি, রাখে তাহলে মুশরিক হয়েযাবে। আর যারা যে জিনিষ জায়েজ নয় ইসলাম ধর্মে সে সে রকম বিষয়াবলী কে তারা যদি জায়ীজ করে তাহলে তারা ইসলাম বিকৃতির কারনে কাফের হয়ে যাবে। সুতরাং কে কারা কি হল চিন্তাবাবনা করেন। তার পরে বলেন। আর আপনি আপনার এমন নিকৃষ্টতম ভ্রেইন দ্বারা কিইবা চিন্তাবাবনা করিবেন। আমি আপনার জন্যে দোআ করি। আমিন।

।।।কবিতা।।। ,,,,,,,,,,,,,বন্ধন প্রেম,,,,,,,,,,,,,, লেখক,মুফতী, মুফিদুল ইসলাম। রাএি মাঋে তোমার পাশে ঘোমহীন নয়নে। তোমার মাঋে আমি যেন বিলিন হলাম তরলে। রন্জ হয়ে আগাত করে ঘোম বাঙ্গালে মোর। তুমি রিনি মোর পদচরনে আহ্ দিও মোরে। স্বরন ধরন কেপে উটে ললাট। শুকনা জিসিম বিজে হল তরল। তোমার শুসু করনা ধের বেদ আমারি কঙ্কান। সদাই আমি তোমার সাথে গাতবো প্রেম খাসা। তুমি যেওনা মোর দুরে।

Check out @Aziz_M_Alaskar's Tweet: https://twitter.com/Aziz_M_Alaskar/status/591491612611489794?s=09

লেখক মুফতী, মুফিদুল ইসলাম। poem,,, Allahabad,,, Allah is my Lord. Muhammad peace be upon him my leader. Qur'an gaita lines. Maulaniti About Hadith. Anusbarana my companions. Phukahaye disciples understood me. Gone Muhaddis my glory. Commentators believe my friend. Pir Murshid pathapadarsaka Me Gone. Kaba attasta pursued me. Medina manamukuta me. Rauja my heart. Islam is my absolute. Muslims ahnakara me. Law, mariphata, Tarikat, said: my heart model.জ Mosque pursued my prostration. Madrasa my loafers, education beings. We accept all the grace of God. Amin। ,,,কবিতা,,,আল্লাহ তত্তবাদ,,, অনুবাদঃ আল্লাহ আমার রব। মুহাম্মদ সাঃ আমার নেতা। কোরআন আমার গাইট লাইন। হাদীস আমার মৌলনিতি। সাহাবায়ে কেরাম আমার অনুস্বরন। ফুকাহায়ে কেরাম আমার অনুধাবন। মুহাদ্দিস গন আমার গৌরব। মুফাস্সির গন আমার বন্ধু। পির মুর্শিদ গন আমার পথপদর্শক। কাবা আমার আত্তস্ত স্হান। মদীনা আমার মনমুকুট। রৌজা আমার হৃদয়। ইসলাম আমার সর্বময়। মুসলিম আমার অহ্নকার। শরিয়ত, মারিফত,তরিকত,হাকিকত,আমার অন্তরের মডেল। মসজিদ আমার সেজদার স্হান। মাদ্রাসা আমার সু,শিক্ষার স্বরুপ। আল্লাহ আমাদেরর সকলকে গ্রহন করুণ। আমিন

লেখক মুফতী, মুফিদুল ইসলাম। poem,,, Allahabad,,, Allah is my Lord. Muhammad peace be upon him my leader. Qur'an gaita lines. Maulaniti About Hadith. Anusbarana my companions. Phukahaye disciples understood me. Gone Muhaddis my glory. Commentators believe my friend. Pir Murshid pathapadarsaka Me Gone. Kaba attasta pursued me. Medina manamukuta me. Rauja my heart. Islam is my absolute. Muslims ahnakara me. Law, mariphata, Tarikat, said: my heart model.জ Mosque pursued my prostration. Madrasa my loafers, education beings. We accept all the grace of God. Amin। ,,,কবিতা,,,আল্লাহ তত্তবাদ,,, অনুবাদঃ আল্লাহ আমার রব। মুহাম্মদ সাঃ আমার নেতা। কোরআন আমার গাইট লাইন। হাদীস আমার মৌলনিতি। সাহাবায়ে কেরাম আমার অনুস্বরন। ফুকাহায়ে কেরাম আমার অনুধাবন। মুহাদ্দিস গন আমার গৌরব। মুফাস্সির গন আমার বন্ধু। পির মুর্শিদ গন আমার পথপদর্শক। কাবা আমার আত্তস্ত স্হান। মদীনা আমার মনমুকুট। রৌজা আমার হৃদয়। ইসলাম আমার সর্বময়। মুসলিম আমার অহ্নকার। শরিয়ত, মারিফত,তরিকত,হাকিকত,আমার অন্তরের মডেল। মসজিদ আমার সেজদার স্হান। মাদ্রাসা আমার সু,শিক্ষার স্বরুপ। আল্লাহ আমাদেরর সকলকে গ্রহন করুণ। আমিন

লেখক মুফতী, মুফিদুল ইসলাম।
poem,,, Allahabad,,,
Allah is my Lord.
Muhammad peace be upon him my leader.
Qur'an gaita lines. Maulaniti About Hadith.
Anusbarana my companions. Phukahaye
disciples understood me. Gone Muhaddis my
glory. Commentators believe my friend. Pir
Murshid pathapadarsaka Me Gone. Kaba attasta
pursued me. Medina manamukuta me. Rauja
my heart. Islam is my absolute. Muslims
ahnakara me. Law, mariphata, Tarikat, said: my
heart model.জ Mosque pursued my prostration.
Madrasa my loafers, education beings. We
accept all the grace of God. Amin।
,,,কবিতা,,,আল্লাহ তত্তবাদ,,,
অনুবাদঃ আল্লাহ আমার রব।
মুহাম্মদ সাঃ আমার নেতা।
কোরআন আমার গাইট লাইন।
হাদীস আমার মৌলনিতি।
সাহাবায়ে কেরাম আমার অনুস্বরন।
ফুকাহায়ে কেরাম আমার অনুধাবন।
মুহাদ্দিস গন আমার গৌরব।
মুফাস্সির গন আমার বন্ধু।
পির মুর্শিদ গন আমার পথপদর্শক।
কাবা আমার আত্তস্ত স্হান।
মদীনা আমার মনমুকুট।
রৌজা আমার হৃদয়।
ইসলাম আমার সর্বময়।
মুসলিম আমার অহ্নকার।
শরিয়ত, মারিফত,তরিকত,হাকিকত,আমার
অন্তরের মডেল।
মসজিদ আমার সেজদার স্হান।
মাদ্রাসা আমার সু,শিক্ষার স্বরুপ।
আল্লাহ আমাদেরর সকলকে গ্রহন করুণ।
আমিন

সোমবার, ২৭ এপ্রিল, ২০১৫

কবিতা । মা। লেখক,মুফতী,মুফিদ। মা আমার জিবন। মা আমার প্রাণ। মা আমার পৃথিবী। মা আমার ইহকাল পরকাল। মা আমার জান্নাত। মা আমার সৈসব। মা আমার কৈসর। মা আমার বার্দ্ধক্য। মা আমার স্কুল। মা আমার মাদরাসা। মা আমার মসজিদ। মা আমার কাবা। মা আমার হজ। মা আমার কল্যাণ। মা আমার সোহাগ। মা আমার প্রতিষ্ঠান। মা আমার দোলনা। মা আমার খেলনা। মা আমার শিক্ষা। মা আমার গুলাপ ফুল। মা আমার হাত ছাণি। মা আমার দোয়া। মা আমার ইসলাম। মা আমার ইবাদাত। মা আমার নেএ। মা আমার কান্না। মা আমার হাসি। মা আমার ঐ নিল আকাশ। মা আমার দোর কোয়াশা। মা আমার গুমপারানি মাশি পিসি। মা আমার বকনি। মা আমার কুল। মা আমার চখের জল। মা আমার মুচকি হাসি। মা আমার মা। মা, মা, মা,

রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৫

در ‏[ ﺃﻏﻠﻖ‏] * ﺍﻗﺮﺃ * * ﻧﺰّﻝ * ﺍﺳﺘﺸﻬﺪ * ﺷﺎﺭﻙ ﻓﻲ ﻭﻳﻜﻲ ﻣﺼﺪﺭ * ﺁﺧﺮ ﺗﻌﺪﻳﻞ ﺑﺘﺎﺭﻳﺦ 26 ﻣﺎﺭﺱ 2015 ، 14:19 ﺻﺤﻴﺢ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ /ﻛﺘﺎﺏ ﺻﻔﺔ ﺍﻟﺼﻼﺓ → ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﺠﻤﺎﻋﺔ ﻭﺍﻹﻣﺎﻣﺔ ﺻﺤﻴﺢ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ ﺍﻟﻤﺆﻟﻒ : ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﺠﻤﻌﺔ ← ‏( ﺃﺑﻮﺍﺏ ﺻﻔﺔ ﺍﻟﺼﻼﺓ‏) ﺑﺎﺏ ﺇﻳﺠﺎﺏ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﻭﺍﻓﺘﺘﺎﺡ ﺍﻟﺼﻼﺓ ‏[ 699‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺷﻌﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﺍﻷﻧﺼﺎﺭﻯ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺭﻛﺐ ﻓﺮﺳﺎ ﻓﺠﺤﺶ ﺷﻘﻪ ﺍﻷﻳﻤﻦ ﻗﺎﻝ ﺃﻧﺲ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻓﺼﻠﻰ ﻟﻨﺎ ﻳﻮﻣﺌﺬ ﺻﻼﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﻠﻮﺍﺕ ﻭﻫﻮ ﻗﺎﻋﺪ ﻓﺼﻠﻴﻨﺎ ﻭﺭﺍﺀﻩ ﻗﻌﻮﺩﺍ، ﺛﻢ ﻗﺎﻝ ﻟﻤﺎ ﺳﻠﻢ ﺇﻧﻤﺎ ﺟﻌﻞ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻟﻴﺆﺗﻢ ﺑﻪ ﻓﺈﺫﺍ ﺻﻠﻰ ﻗﺎﺋﻤﺎ ﻓﺼﻠﻮﺍ ﻗﻴﺎﻣﺎ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻛﻊ ﻓﺎﺭﻛﻌﻮﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﻓﺎﺭﻓﻌﻮﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﺳﺠﺪ ﻓﺎﺳﺠﺪﻭﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻓﻘﻮﻟﻮﺍ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ‏[ 700‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻗﺘﻴﺒﺔ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻟﻴﺚ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﺧﺮ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﻓﺮﺱ ﻓﺠﺤﺶ ﻓﺼﻠﻰ ﻟﻨﺎ ﻗﺎﻋﺪﺍ ﻓﺼﻠﻴﻨﺎ ﻣﻌﻪ ﻗﻌﻮﺩﺍ ﺛﻢ ﺍﻧﺼﺮﻑ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻧﻤﺎ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺃﻭ ﺇﻧﻤﺎ ﺟﻌﻞ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻟﻴﺆﺗﻢ ﺑﻪ ﻓﺈﺫﺍ ﻛﺒﺮ ﻓﻜﺒﺮﻭﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻛﻊ ﻓﺎﺭﻛﻌﻮﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﻓﺎﺭﻓﻌﻮﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻓﻘﻮﻟﻮﺍ ﺭﺑﻨﺎ ﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻭﺇﺫﺍ ﺳﺠﺪ ﻓﺎﺳﺠﺪﻭﺍ ‏[ 701‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺷﻌﻴﺐ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﺰﻧﺎﺩ ﻋﻦ ﺍﻷﻋﺮﺝ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺇﻧﻤﺎ ﺟﻌﻞ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻟﻴﺆﺗﻢ ﺑﻪ ﻓﺈﺫﺍ ﻛﺒﺮ ﻓﻜﺒﺮﻭﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻛﻊ ﻓﺎﺭﻛﻌﻮﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻓﻘﻮﻟﻮﺍ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻭﺇﺫﺍ ﺳﺠﺪ ﻓﺎﺳﺠﺪﻭﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﺻﻠﻰ ﺟﺎﻟﺴﺎ ﻓﺼﻠﻮﺍ ﺟﻠﻮﺳﺎ ﺃﺟﻤﻌﻮﻥ ﺑﺎﺏ ﺭﻓﻊ ﺍﻟﻴﺪﻳﻦ ﻓﻲ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮﺓ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﻣﻊ ﺍﻻﻓﺘﺘﺎﺡ ﺳﻮﺍﺀ ‏[ 702‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻋﻦ ﺳﺎﻟﻢ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺮﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﺣﺬﻭ ﻣﻨﻜﺒﻴﻪ ﺇﺫﺍ ﺍﻓﺘﺘﺢ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﺇﺫﺍ ﻛﺒﺮ ﻟﻠﺮﻛﻮﻉ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﺭﻓﻌﻬﻤﺎ ﻛﺬﻟﻚ ﺃﻳﻀﺎ، ﻭﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻭﻛﺎﻥ ﻻ ﻳﻔﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﺑﺎﺏ ﺭﻓﻊ ﺍﻟﻴﺪﻳﻦ ﺇﺫﺍ ﻛﺒﺮ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻛﻊ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ‏[ 703‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻣﻘﺎﺗﻞ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻳﻮﻧﺲ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺳﺎﻟﻢ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗﺎﻝ : ﺭﺃﻳﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺭﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﺣﺘﻰ ﺗﻜﻮﻧﺎ ﺣﺬﻭ ﻣﻨﻜﺒﻴﻪ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﻔﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﺣﻴﻦ ﻳﻜﺒﺮ ﻟﻠﺮﻛﻮﻉ ﻭﻳﻔﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻭﻳﻘﻮﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻭﻻ ﻳﻔﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ‏[ 704‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺍﻟﻮﺍﺳﻄﻲ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺧﺎﻟﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﺧﺎﻟﺪ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﻼﺑﺔ ﺃﻧﻪ ﺭﺃﻯ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﻮﻳﺮﺙ ﺇﺫﺍ ﺻﻠﻰ ﻛﺒﺮ ﻭﺭﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻭﺇﺫﺍ ﺃﺭﺍﺩ ﺃﻥ ﻳﺮﻛﻊ ﺭﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﺭﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻭﺣﺪﺙ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻨﻊ ﻫﻜﺬﺍ ﺑﺎﺏ ﺇﻟﻰ ﺃﻳﻦ ﻳﺮﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺣﻤﻴﺪ ﻓﻲ ﺃﺻﺤﺎﺑﻪ ﺭﻓﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺣﺬﻭ ﻣﻨﻜﺒﻴﻪ ‏[ 705‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺷﻌﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺳﺎﻟﻢ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗﺎﻝ : ﺭﺃﻳﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺍﻓﺘﺘﺢ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﺮﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﺣﻴﻦ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﺘﻰ ﻳﺠﻌﻠﻬﻤﺎ ﺣﺬﻭ ﻣﻨﻜﺒﻴﻪ ﻭﺇﺫﺍ ﻛﺒﺮ ﻟﻠﺮﻛﻮﻉ ﻓﻌﻞ ﻣﺜﻠﻪ ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻓﻌﻞ ﻣﺜﻠﻪ، ﻭﻗﺎﻝ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻭﻻ ﻳﻔﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﺣﻴﻦ ﻳﺴﺠﺪ ﻭﻻ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﺑﺎﺏ ﺭﻓﻊ ﺍﻟﻴﺪﻳﻦ ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ‏[ 706‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻴﺎﺵ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻷﻋﻠﻰ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﻧﺎﻓﻊ ﺍﻥ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻛﺎﻥ ﺇﺫﺍ ﺩﺧﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻛﺒﺮ ﻭﺭﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻛﻊ ﺭﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﺭﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺎﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﺭﻓﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻭﺭﻓﻊ ﺫﻟﻚ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺇﻟﻰ ﻧﺒﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﺭﻭﺍﻩ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺳﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﺃﻳﻮﺏ ﻋﻦ ﻧﺎﻓﻊ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ، ﻭﺭﻭﺍﻩ ﺍﺑﻦ ﻃﻬﻤﺎﻥ ﻋﻦ ﺃﻳﻮﺏ ﻭﻣﻮﺳﻰ ﺑﻦ ﻋﻘﺒﺔ ﻣﺨﺘﺼﺮﺍ ﺑﺎﺏ ﻭﺿﻊ ﺍﻟﻴﻤﻨﻰ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻴﺴﺮﻯ ‏[ 707‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺎﺯﻡ ﻋﻦ ﺳﻬﻞ ﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻳﺆﻣﺮﻭﻥ ﺃﻥ ﻳﻀﻊ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﺍﻟﻴﺪ ﺍﻟﻴﻤﻨﻰ ﻋﻠﻰ ﺫﺭﺍﻋﻪ ﺍﻟﻴﺴﺮﻯ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺣﺎﺯﻡ ﻻ ﺃﻋﻠﻤﻪ ﺇﻻ ﻳﻨﻤﻲ ﺫﻟﻚ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻳﻨﻤﻲ ﺫﻟﻚ ﻭﻟﻢ ﻳﻘﻞ ﻳﻨﻤﻲ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺨﺸﻮﻉ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ‏[ 708‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﺰﻧﺎﺩ ﻋﻦ ﺍﻷﻋﺮﺝ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﻫﻞ ﺗﺮﻭﻥ ﻗﺒﻠﺘﻲ ﻫﺎﻫﻨﺎ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﻣﺎ ﻳﺨﻔﻰ ﻋﻠﻲ ﺭﻛﻮﻋﻜﻢ ﻭﻻ ﺧﺸﻮﻋﻜﻢ ﻭﺇﻧﻲ ﻷﺭﺍﻛﻢ ﻭﺭﺍﺀ ﻇﻬﺮﻱ ‏[ 709‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺑﺸﺎﺭ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻏﻨﺪﺭ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻝ : ﺃﻗﻴﻤﻮﺍ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻭﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻓﻮﺍﻟﻠﻪ ﺇﻧﻲ ﻷﺭﺍﻛﻢ ﻣﻦ ﺑﻌﺪﻱ ﻭﺭﺑﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﻣﻦ ﺑﻌﺪ ﻇﻬﺮﻱ ﺇﺫﺍ ﺭﻛﻌﺘﻢ ﻭﺳﺠﺪﺗﻢ ﺑﺎﺏ ﻣﺎ ﻳﻘﻮﻝ ﺑﻌﺪ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ‏[ 710‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻔﺺ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﺃﺑﺎ ﺑﻜﺮ ﻭﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳﻔﺘﺘﺤﻮﻥ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺏ } ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ ﺭﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ ‏[ 711‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﺑﻦ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻮﺍﺣﺪ ﺑﻦ ﺯﻳﺎﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻤﺎﺭﺓ ﺑﻦ ﺍﻟﻘﻌﻘﺎﻉ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺯﺭﻋﺔ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺴﻜﺖ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﻭﺑﻴﻦ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﺇﺳﻜﺎﺗﺔ ﻗﺎﻝ ﺃﺣﺴﺒﻪ ﻗﺎﻝ ﻫﻨﻴﺔ ﻓﻘﻠﺖ : ﺑﺄﺑﻲ ﻭﺃﻣﻲ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﺳﻜﺎﺗﻚ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﻭﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻣﺎ ﺗﻘﻮﻝ ﻗﺎﻝ ﺃﻗﻮﻝ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺑﺎﻋﺪ ﺑﻴﻨﻲ ﻭﺑﻴﻦ ﺧﻄﺎﻳﺎﻱ ﻛﻤﺎ ﺑﺎﻋﺪﺕ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﻤﺸﺮﻕ ﻭﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﻧﻘﻨﻲ ﻣﻦ ﺍﻟﺨﻄﺎﻳﺎ ﻛﻤﺎ ﻳﻨﻘﻰ ﺍﻟﺜﻮﺏ ﺍﻷﺑﻴﺾ ﻣﻦ ﺍﻟﺪﻧﺲ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺍﻏﺴﻞ ﺧﻄﺎﻳﺎﻱ ﺑﺎﻟﻤﺎﺀ ﻭﺍﻟﺜﻠﺞ ﻭﺍﻟﺒﺮﺩ ‏[ 712‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﺮﻳﻢ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻧﺎﻓﻊ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﻠﻴﻜﺔ ﻋﻦ ﺃﺳﻤﺎﺀ ﺑﻨﺖ ﺃﺑﻲ ﺑﻜﺮ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻜﺴﻮﻑ ﻓﻘﺎﻡ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﻘﻴﺎﻡ ﺛﻢ ﺭﻛﻊ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﺛﻢ ﻗﺎﻡ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﻘﻴﺎﻡ ﺛﻢ ﺭﻛﻊ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﺛﻢ ﺭﻓﻊ ﺛﻢ ﺳﺠﺪ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﺛﻢ ﺭﻓﻊ ﺛﻢ ﺳﺠﺪ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﺛﻢ ﻗﺎﻡ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﻘﻴﺎﻡ ﺛﻢ ﺭﻛﻊ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﺛﻢ ﺭﻓﻊ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﻘﻴﺎﻡ ﺛﻢ ﺭﻛﻊ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﺛﻢ ﺭﻓﻊ ﻓﺴﺠﺪ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﺛﻢ ﺭﻓﻊ ﺛﻢ ﺳﺠﺪ ﻓﺄﻃﺎﻝ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﺛﻢ ﺍﻧﺼﺮﻑ، ﻓﻘﺎﻝ ﻗﺪ ﺩﻧﺖ ﻣﻨﻲ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﺣﺘﻰ ﻟﻮ ﺍﺟﺘﺮﺃﺕ ﻋﻠﻴﻬﺎ ﻟﺠﺌﺘﻜﻢ ﺑﻘﻄﺎﻑ ﻣﻦ ﻗﻄﺎﻓﻬﺎ ﻭﺩﻧﺖ ﻣﻨﻲ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﺣﺘﻰ ﻗﻠﺖ : ﺃﻱ ﺭﺏ ﻭﺃﻧﺎ ﻣﻌﻬﻢ ﻓﺈﺫﺍ ﺍﻣﺮﺃﺓ ﺣﺴﺒﺖ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﺗﺨﺪﺷﻬﺎ ﻫﺮﺓ ﻗﻠﺖ : ﻣﺎ ﺷﺄﻥ ﻫﺬﻩ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﺣﺒﺴﺘﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻣﺎﺗﺖ ﺟﻮﻋﺎ ﻻ ﺃﻃﻌﻤﺘﻬﺎ ﻭﻻ ﺃﺭﺳﻠﺘﻬﺎ ﺗﺄﻛﻞ ﻗﺎﻝ ﻧﺎﻓﻊ ﺣﺴﺒﺖ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﻣﻦ ﺧﺸﻴﺶ ﺃﻭ ﺧﺸﺎﺵ ﺍﻷﺭﺽ ﺑﺎﺏ ﺭﻓﻊ ﺍﻟﺒﺼﺮ ﺇﻟﻰ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﻗﺎﻟﺖ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻲ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻜﺴﻮﻑ ﻓﺮﺃﻳﺖ ﺟﻬﻨﻢ ﻳﺤﻄﻢ ﺑﻌﻀﻬﺎ ﺑﻌﻀﺎ ﺣﻴﻦ ﺭﺃﻳﺘﻤﻮﻧﻲ ﺗﺄﺧﺮﺕ ‏[ 713‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻮﺍﺣﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻷﻋﻤﺶ ﻋﻦ ﻋﻤﺎﺭﺓ ﺑﻦ ﻋﻤﻴﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﻌﻤﺮ ﻗﺎﻝ ﻗﻠﻨﺎ ﻟﺨﺒﺎﺏ ﺃﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﺍﻟﻌﺼﺮ ﻗﺎﻝ : ﻧﻌﻢ ﻗﻠﻨﺎ ﺑﻢ ﻛﻨﺘﻢ ﺗﻌﺮﻓﻮﻥ ﺫﺍﻙ ﻗﺎﻝ ﺑﺎﺿﻄﺮﺍﺏ ﻟﺤﻴﺘﻪ ‏[ 714‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﺠﺎﺝ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻗﺎﻝ : ﺃﻧﺒﺄﻧﺎ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﻳﺨﻄﺐ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﺒﺮﺍﺀ ﻭﻛﺎﻥ ﻏﻴﺮ ﻛﺬﻭﺏ ﺃﻧﻬﻢ ﻛﺎﻧﻮﺍ ﺇﺫﺍ ﺻﻠﻮﺍ ﻣﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺮﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻗﺎﻣﻮﺍ ﻗﻴﺎﻣﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺮﻭﻧﻪ ﻗﺪ ﺳﺠﺪ ‏[ 715‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺯﻳﺪ ﺑﻦ ﺃﺳﻠﻢ ﻋﻦ ﻋﻄﺎﺀ ﺑﻦ ﻳﺴﺎﺭ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﺧﺴﻔﺖ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﻋﻠﻰ ﻋﻬﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﺼﻠﻰ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺭﺃﻳﻨﺎﻙ ﺗﻨﺎﻭﻝ ﺷﻴﺌﺎ ﻓﻲ ﻣﻘﺎﻣﻚ ﺛﻢ ﺭﺃﻳﻨﺎﻙ ﺗﻜﻌﻜﻌﺖ ﻗﺎﻝ ﺇﻧﻲ ﺃﺭﻳﺖ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﻓﺘﻨﺎﻭﻟﺖ ﻣﻨﻬﺎ ﻋﻨﻘﻮﺩﺍ ﻭﻟﻮ ﺃﺧﺬﺗﻪ ﻷﻛﻠﺘﻢ ﻣﻨﻪ ﻣﺎ ﺑﻘﻴﺖ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ‏[ 716‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺳﻨﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻓﻠﻴﺢ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻫﻼﻝ ﺑﻦ ﻋﻠﻲ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻰ ﻟﻨﺎ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺛﻢ ﺭﻗﻲ ﺍﻟﻤﻨﺒﺮ ﻓﺄﺷﺎﺭ ﺑﻴﺪﻳﻪ ﻗﺒﻞ ﻗﺒﻠﺔ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ، ﺛﻢ ﻗﺎﻝ ﻟﻘﺪ ﺭﺃﻳﺖ ﺍﻵﻥ ﻣﻨﺬ ﺻﻠﻴﺖ ﻟﻜﻢ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﻭﺍﻟﻨﺎﺭ ﻣﻤﺜﻠﺘﻴﻦ ﻓﻲ ﻗﺒﻠﺔ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺠﺪﺍﺭ ﻓﻠﻢ ﺃﺭ ﻛﺎﻟﻴﻮﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﺨﻴﺮ ﻭﺍﻟﺸﺮ ﺛﻼﺛﺎ ﺑﺎﺏ ﺭﻓﻊ ﺍﻟﺒﺼﺮ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ‏[ 717‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﺮﻭﺑﺔ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﺃﻥ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﺣﺪﺛﻬﻢ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻣﺎ ﺑﺎﻝ ﺃﻗﻮﺍﻡ ﻳﺮﻓﻌﻮﻥ ﺃﺑﺼﺎﺭﻫﻢ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻬﻢ ﻓﺎﺷﺘﺪ ﻗﻮﻟﻪ ﻓﻲ ﺫﻟﻚ ﺣﺘﻰ ﻗﺎﻝ ﻟﻴﻨﺘﻬﻦ ﻋﻦ ﺫﻟﻚ ﺃﻭ ﻟﺘﺨﻄﻔﻦ ﺃﺑﺼﺎﺭﻫﻢ ﺑﺎﺏ ﺍﻻﻟﺘﻔﺎﺕ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ‏[ 718‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻷﺣﻮﺹ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺷﻌﺚ ﺑﻦ ﺳﻠﻴﻢ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﻣﺴﺮﻭﻕ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﻗﺎﻟﺖ ﺳﺄﻟﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﺍﻻﻟﺘﻔﺎﺕ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ، ﻓﻘﺎﻝ ﻫﻮ ﺍﺧﺘﻼﺱ ﻳﺨﺘﻠﺴﻪ ﺍﻟﺸﻴﻄﺎﻥ ﻣﻦ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻌﺒﺪ ‏[ 719‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻗﺘﻴﺒﺔ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻋﻦ ﻋﺮﻭﺓ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﻓﻲ ﺧﻤﻴﺼﺔ ﻟﻬﺎ ﺃﻋﻼﻡ، ﻓﻘﺎﻝ ﺷﻐﻠﺘﻨﻲ ﺃﻋﻼﻡ ﻫﺬﻩ ﺍﺫﻫﺒﻮﺍ ﺑﻬﺎ ﺇﻟﻰ ﺃﺑﻲ ﺟﻬﻢ ﻭﺃﺗﻮﻧﻲ ﺑﺄﻧﺒﺠﺎﻧﻴﺔ ﺑﺎﺏ ﻫﻞ ﻳﻠﺘﻔﺖ ﻷﻣﺮ ﻳﻨﺰﻝ ﺑﻪ ﺃﻭ ﻳﺮﻯ ﺷﻴﺌﺎ ﺃﻭ ﺑﺼﺎﻗﺎ ﻗﻲ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ ﻭﻗﺎﻝ ﺳﻬﻞ ﺍﻟﺘﻔﺖ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻓﺮﺃﻯ ﺍﻟﻨﺒﻲ ‏[ 720‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻗﺘﻴﺒﺔ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻟﻴﺚ ﻋﻦ ﻧﺎﻓﻊ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺃﻧﻪ ﺭﺃﻯ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻧﺨﺎﻣﺔ ﻓﻲ ﻗﺒﻠﺔ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻭﻫﻮ ﻳﺼﻠﻲ ﺑﻴﻦ ﻳﺪﻱ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻓﺤﺘﻬﺎ، ﺛﻢ ﻗﺎﻝ ﺣﻴﻦ ﺍﻧﺼﺮﻑ ﺇﻥ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﺇﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﺈﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺒﻞ ﻭﺟﻬﻪ ﻓﻼ ﻳﺘﻨﺨﻤﻦ ﺃﺣﺪ ﻗﺒﻞ ﻭﺟﻬﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺭﻭﺍﻩ ﻣﻮﺳﻰ ﺑﻦ ﻋﻘﺒﺔ ﻭﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺭﻭﺍﺩ ﻋﻦ ﻧﺎﻓﻊ ‏[ 721‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺑﻜﻴﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻟﻴﺚ ﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﻋﻦ ﻋﻘﻴﻞ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺃﻧﺲ ﻗﺎﻝ ﺑﻴﻨﻤﺎ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻮﻥ ﻓﻲ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻔﺠﺮ ﻟﻢ ﻳﻔﺠﺄﻫﻢ ﺇﻻ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﺸﻒ ﺳﺘﺮ ﺣﺠﺮﺓ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﻓﻨﻈﺮ ﺇﻟﻴﻬﻢ ﻭﻫﻢ ﺻﻔﻮﻑ ﻓﺘﺒﺴﻢ ﻳﻀﺤﻚ ﻭﻧﻜﺺ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻋﻠﻰ ﻋﻘﺒﻴﻪ ﻟﻴﺼﻞ ﻟﻪ ﺍﻟﺼﻒ ﻓﻈﻦ ﺃﻧﻪ ﻳﺮﻳﺪ ﺍﻟﺨﺮﻭﺝ ﻭﻫﻢ ﺍﻟﻤﺴﻠﻤﻮﻥ ﺃﻥ ﻳﻔﺘﺘﻨﻮﺍ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻬﻢ ﻓﺄﺷﺎﺭ ﺇﻟﻴﻬﻢ ﺃﺗﻤﻮﺍ ﺻﻼﺗﻜﻢ ﻓﺄﺭﺧﻰ ﺍﻟﺴﺘﺮ ﻭﺗﻮﻓﻲ ﻣﻦ ﺁﺧﺮ ﺫﻟﻚ ﺍﻟﻴﻮﻡ ﺑﺎﺏ ﻭﺟﻮﺏ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻟﻺﻣﺎﻡ ﻭﺍﻟﻤﺄﻣﻮﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻠﻮﺍﺕ ﻛﻠﻬﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﺤﻀﺮ ﻭﺍﻟﺴﻔﺮ ﻭﻣﺎ ﻳﺠﻬﺮ ﻓﻴﻬﺎ ﻭﻣﺎ ﻳﺨﺎﻓﺖ ‏[ 722‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﺑﻦ ﻋﻤﻴﺮ ﻋﻦ ﺟﺎﺑﺮ ﺑﻦ ﺳﻤﺮﺓ ﻗﺎﻝ ﺷﻜﺎ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﻜﻮﻓﺔ ﺳﻌﺪﺍ ﺇﻟﻰ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻓﻌﺰﻟﻪ ﻭﺍﺳﺘﻌﻤﻞ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﻋﻤﺎﺭﺍ ﻓﺸﻜﻮﺍ ﺣﺘﻰ ﺫﻛﺮﻭﺍ ﺍﻧﻪ ﻻ ﻳﺤﺴﻦ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﺄﺭﺳﻞ ﺇﻟﻴﻪ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻳﺎ ﺃﺑﺎ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺇﻥ ﻫﺆﻻﺀ ﻳﺰﻋﻤﻮﻥ ﺃﻧﻚ ﻻ ﺗﺤﺴﻦ ﺗﺼﻠﻲ ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺃﻣﺎ ﺃﻧﺎ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﻓﺈﻧﻲ ﻛﻨﺖ ﺃﺻﻠﻲ ﺑﻬﻢ ﺻﻼﺓ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺎ ﺃﺧﺮﻡ ﻋﻨﻬﺎ ﺃﺻﻠﻲ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻌﺸﺎﺀ ﻓﺄﺭﻛﺪ ﻓﻲ ﺍﻷﻭﻟﻴﻴﻦ ﻭﺃﺧﻒ ﻓﻲ ﺍﻷﺧﺮﻳﻴﻦ ﻗﺎﻝ ﺫﺍﻙ ﺍﻟﻈﻦ ﺑﻚ ﻳﺎ ﺃﺑﺎ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﻓﺄﺭﺳﻞ ﻣﻌﻪ ﺭﺟﻼ ﺃﻭ ﺭﺟﺎﻻ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻜﻮﻓﺔ ﻓﺴﺄﻝ ﻋﻨﻪ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﻜﻮﻓﺔ ﻭﻟﻢ ﻳﺪﻉ ﻣﺴﺠﺪﺍ ﺇﻻ ﺳﺄﻝ ﻋﻨﻪ ﻭﻳﺜﻨﻮﻥ ﻣﻌﺮﻭﻓﺎ ﺣﺘﻰ ﺩﺧﻞ ﻣﺴﺠﺪﺍ ﻟﺒﻨﻲ ﻋﺒﺲ ﻓﻘﺎﻡ ﺭﺟﻞ ﻣﻨﻬﻢ ﻳﻘﺎﻝ ﻟﻪ ﺃﺳﺎﻣﺔ ﺑﻦ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻳﻜﻨﻰ ﺃﺑﺎ ﺳﻌﺪﺓ ﻗﺎﻝ : ﺃﻣﺎ ﺇﺫ ﻧﺸﺪﺗﻨﺎ ﻓﺈﻥ ﺳﻌﺪﺍ ﻛﺎﻥ ﻻ ﻳﺴﻴﺮ ﺑﺎﻟﺴﺮﻳﺔ ﻭﻻ ﻳﻘﺴﻢ ﺑﺎﻟﺴﻮﻳﺔ ﻭﻻ ﻳﻌﺪﻝ ﻓﻲ ﺍﻟﻘﻀﻴﺔ ﻗﺎﻝ ﺳﻌﺪ ﺃﻣﺎ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﻷﺩﻋﻮﻥ ﺑﺜﻼﺙ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﻋﺒﺪﻙ ﻫﺬﺍ ﻛﺎﺫﺑﺎ ﻗﺎﻡ ﺭﻳﺎﺀ ﻭﺳﻤﻌﺔ ﻓﺄﻃﻞ ﻋﻤﺮﻩ ﻭﺃﻃﻞ ﻓﻘﺮﻩ ﻭﻋﺮﺿﻪ ﺑﺎﻟﻔﺘﻦ ﻭﻛﺎﻥ ﺑﻌﺪ ﺇﺫﺍ ﺳﺌﻞ ﻳﻘﻮﻝ ﺷﻴﺦ ﻛﺒﻴﺮ ﻣﻔﺘﻮﻥ ﺃﺻﺎﺑﺘﻨﻲ ﺩﻋﻮﺓ ﺳﻌﺪ ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﻓﺄﻧﺎ ﺭﺃﻳﺘﻪ ﺑﻌﺪ ﻗﺪ ﺳﻘﻂ ﺣﺎﺟﺒﺎﻩ ﻋﻠﻰ ﻋﻴﻨﻴﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﻜﺒﺮ ﻭﺇﻧﻪ ﻟﻴﺘﻌﺮﺽ ﻟﻠﺠﻮﺍﺭﻱ ﻓﻲ ﺍﻟﻄﺮﻕ ﻳﻐﻤﺰﻫﻦ ‏[ 723‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻋﻦ ﻣﺤﻤﻮﺩ ﺑﻦ ﺍﻟﺮﺑﻴﻊ ﻋﻦ ﻋﺒﺎﺩﺓ ﺑﻦ ﺍﻟﺼﺎﻣﺖ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﻻ ﺻﻼﺓ ﻟﻤﻦ ﻟﻢ ﻳﻘﺮﺃ ﺑﻔﺎﺗﺤﺔ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ‏[ 724‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺑﺸﺎﺭ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﻋﻦ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻌﻴﺪ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺩﺧﻞ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻓﺪﺧﻞ ﺭﺟﻞ ﻓﺼﻠﻰ ﻓﺴﻠﻢ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺮﺩ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺭﺟﻊ ﻓﺼﻞ ﻓﺈﻧﻚ ﻟﻢ ﺗﺼﻞ ﻓﺮﺟﻊ ﻳﺼﻠﻲ ﻛﻤﺎ ﺻﻠﻰ ﺛﻢ ﺟﺎﺀ ﻓﺴﻠﻢ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺒﻲ ، ﻓﻘﺎﻝ ﺍﺭﺟﻊ ﻓﺼﻞ ﻓﺈﻧﻚ ﻟﻢ ﺗﺼﻞ ﺛﻼﺛﺎ، ﻓﻘﺎﻝ ﻭﺍﻟﺬﻱ ﺑﻌﺜﻚ ﺑﺎﻟﺤﻖ ﻣﺎ ﺃﺣﺴﻦ ﻏﻴﺮﻩ ﻓﻌﻠﻤﻨﻲ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﺫﺍ ﻗﻤﺖ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﻜﺒﺮ ﺛﻢ ﺍﻗﺮﺃ ﻣﺎ ﺗﻴﺴﺮ ﻣﻌﻚ ﻣﻦ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ﺛﻢ ﺍﺭﻛﻊ ﺣﺘﻰ ﺗﻄﻤﺌﻦ ﺭﺍﻛﻌﺎ ﺛﻢ ﺍﺭﻓﻊ ﺣﺘﻰ ﺗﻌﺘﺪﻝ ﻗﺎﺋﻤﺎ ﺛﻢ ﺍﺳﺠﺪ ﺣﺘﻰ ﺗﻄﻤﺌﻦ ﺳﺎﺟﺪﺍ ﺛﻢ ﺍﺭﻓﻊ ﺣﺘﻰ ﺗﻄﻤﺌﻦ ﺟﺎﻟﺴﺎ ﻭﺍﻓﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻚ ﻛﻠﻬﺎ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ‏[ 725‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻧﻌﻴﻢ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻴﺒﺎﻥ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﺍﻷﻭﻟﻴﻴﻦ ﻣﻦ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﺑﻔﺎﺗﺤﺔ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﺳﻮﺭﺗﻴﻦ ﻳﻄﻮﻝ ﻓﻲ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﻭﻳﻘﺼﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ ﻭﻳﺴﻤﻊ ﺍﻵﻳﺔ ﺃﺣﻴﺎﻧﺎ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺼﺮ ﺑﻔﺎﺗﺤﺔ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﺳﻮﺭﺗﻴﻦ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﻄﻮﻝ ﻓﻲ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﻄﻮﻝ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﻣﻦ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﻭﻳﻘﺼﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ ‏[ 726‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﺣﻔﺺ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻲ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻷﻋﻤﺶ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻋﻤﺎﺭﺓ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﻌﻤﺮ ﻗﺎﻝ ﺳﺄﻟﻨﺎ ﺧﺒﺎﺑﺎ ﺃﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﺍﻟﻌﺼﺮ ﻗﺎﻝ : ﻧﻌﻢ ﻗﻠﻨﺎ ﺑﺄﻱ ﺷﻲﺀ ﻛﻨﺘﻢ ﺗﻌﺮﻓﻮﻥ ﻗﺎﻝ ﺑﺎﺿﻄﺮﺍﺏ ﻟﺤﻴﺘﻪ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺼﺮ ‏[ 727‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻋﻦ ﺍﻷﻋﻤﺶ ﻋﻦ ﻋﻤﺎﺭﺓ ﺑﻦ ﻋﻤﻴﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﻌﻤﺮ ﻗﺎﻝ : ﻗﻠﺖ ﻟﺨﺒﺎﺏ ﺑﻦ ﺍﻷﺭﺕ ﺃﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﺍﻟﻌﺼﺮ ﻗﺎﻝ : ﻧﻌﻢ ﻗﺎﻝ : ﻗﻠﺖ : ﺑﺄﻱ ﺷﻲﺀ ﻛﻨﺘﻢ ﺗﻌﻠﻤﻮﻥ ﻗﺮﺍﺀﺗﻪ ﻗﺎﻝ ﺑﺎﺿﻄﺮﺍﺏ ﻟﺤﻴﺘﻪ ‏[ 728‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﻤﻜﻲ ﺑﻦ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻋﻦ ﻫﺸﺎﻡ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻛﺜﻴﺮ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﺍﻟﻌﺼﺮ ﺑﻔﺎﺗﺤﺔ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﺳﻮﺭﺓ ﺳﻮﺭﺓ ﻭﻳﺴﻤﻌﻨﺎ ﺍﻵﻳﺔ ﺃﺣﻴﺎﻧﺎ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ‏[ 729‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻋﻦ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﺘﺒﺔ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﺇﻥ ﺃﻡ ﺍﻟﻔﻀﻞ ﺳﻤﻌﺘﻪ ﻭﻫﻮ ﻳﻘﺮﺃ ﻭﺍﻟﻤﺮﺳﻼﺕ ﻋﺮﻓﺎ ﻓﻘﺎﻟﺖ : ﻳﺎ ﺑﻨﻲ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﻟﻘﺪ ﺫﻛﺮﺗﻨﻲ ﺑﻘﺮﺍﺀﺗﻚ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺴﻮﺭﺓ ﺇﻧﻬﺎ ﻵﺧﺮ ﻣﺎ ﺳﻤﻌﺖ ﻣﻦ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﻘﺮﺃ ﺑﻬﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ‏[ 730‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻋﺎﺻﻢ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺟﺮﻳﺞ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﻠﻴﻜﺔ ﻋﻦ ﻋﺮﻭﺓ ﺑﻦ ﺍﻟﺰﺑﻴﺮ ﻋﻦ ﻣﺮﻭﺍﻥ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﻜﻢ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﻟﻲ ﺯﻳﺪ ﺑﻦ ﺛﺎﺑﺖ ﻣﺎ ﻟﻚ ﺗﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ﺑﻘﺼﺎﺭ ﻭﻗﺪ ﺳﻤﻌﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﻘﺮﺃ ﺑﻄﻮﻟﻰ ﺍﻟﻄﻮﻟﻴﻴﻦ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺠﻬﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ‏[ 731‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻋﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺟﺒﻴﺮ ﺑﻦ ﻣﻄﻌﻢ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ﺑﺎﻟﻄﻮﺭ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺠﻬﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺸﺎﺀ ‏[ 732‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻨﻌﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻌﺘﻤﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﺑﻜﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺭﺍﻓﻊ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻴﺖ ﻣﻊ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺍﻟﻌﺘﻤﺔ ﻓﻘﺮﺃ ﺇﺫﺍ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﺍﻧﺸﻘﺖ ﻓﺴﺠﺪ ﻓﻘﻠﺖ ﻟﻪ ﻗﺎﻝ ﺳﺠﺪﺕ ﺧﻠﻒ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ﻓﻼ ﺃﺯﺍﻝ ﺃﺳﺠﺪ ﺑﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﺃﻟﻘﺎﻩ ‏[ 733‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﻋﺪﻱ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺍﻟﺒﺮﺍﺀ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﺳﻔﺮ ﻓﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺸﺎﺀ ﻓﻲ ﺇﺣﺪﻯ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﺑﺎﻟﺘﻴﻦ ﻭﺍﻟﺰﻳﺘﻮﻥ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺸﺎﺀ ﺑﺎﻟﺴﺠﺪﺓ ‏[ 734‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺯﺭﻳﻊ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺍﻟﺘﻴﻤﻲ ﻋﻦ ﺑﻜﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺭﺍﻓﻊ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻴﺖ ﻣﻊ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺍﻟﻌﺘﻤﺔ ﻓﻘﺮﺃ ﺇﺫﺍ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﺍﻧﺸﻘﺖ ﻓﺴﺠﺪ ﻓﻘﻠﺖ : ﻣﺎ ﻫﺬﻩ ﻗﺎﻝ ﺳﺠﺪﺕ ﺑﻬﺎ ﺧﻠﻒ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ﻓﻼ ﺃﺯﺍﻝ ﺃﺳﺠﺪ ﺑﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﺃﻟﻘﺎﻩ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺸﺎﺀ ‏[ 735‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺧﻼﺩ ﺑﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﻌﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺪﻱ ﺑﻦ ﺛﺎﺑﺖ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﺒﺮﺍﺀ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﻘﺮﺃ ﻭﺍﻟﺘﻴﻦ ﻭﺍﻟﺰﻳﺘﻮﻥ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺸﺎﺀ ﻭﻣﺎ ﺳﻤﻌﺖ ﺃﺣﺪﺍ ﺃﺣﺴﻦ ﺻﻮﺗﺎ ﻣﻨﻪ ﺃﻭ ﻗﺮﺍﺀﺓ ﺑﺎﺏ ﻳﻄﻮﻝ ﻓﻲ ﺍﻷﻭﻟﻴﻴﻦ ﻭﻳﺤﺬﻑ ﻓﻲ ﺍﻷﺧﺮﻳﻴﻦ ‏[ 736‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﺣﺮﺏ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﻮﻥ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺟﺎﺑﺮ ﺑﻦ ﺳﻤﺮﺓ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﻋﻤﺮ ﻟﺴﻌﺪ ﻟﻘﺪ ﺷﻜﻮﻙ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ﺣﺘﻰ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻗﺎﻝ : ﺃﻣﺎ ﺃﻧﺎ ﻓﺄﻣﺪ ﻓﻲ ﺍﻷﻭﻟﻴﻴﻦ ﻭﺃﺣﺬﻑ ﻓﻲ ﺍﻷﺧﺮﻳﻴﻦ ﻭﻻ ﺁﻟﻮ ﻣﺎ ﺍﻗﺘﺪﻳﺖ ﺑﻪ ﻣﻦ ﺻﻼﺓ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺻﺪﻗﺖ ﺫﺍﻙ ﺍﻟﻈﻦ ﺑﻚ ﺃﻭ ﻇﻨﻲ ﺑﻚ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻔﺠﺮ ﻭﻗﺎﻟﺖ ﺃﻡ ﺳﻠﻤﺔ ﻗﺮﺃ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺑﺎﻟﻄﻮﺭ ‏[ 737‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺁﺩﻡ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻴﺎﺭ ﺑﻦ ﺳﻼﻣﺔ ﻗﺎﻝ ﺩﺧﻠﺖ ﺃﻧﺎ ﻭﺃﺑﻲ ﻋﻠﻰ ﺃﺑﻲ ﺑﺮﺯﺓ ﺍﻷﺳﻠﻤﻲ ﻓﺴﺄﻟﻨﺎﻩ ﻋﻦ ﻭﻗﺖ ﺍﻟﺼﻠﻮﺍﺕ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﺼﻠﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﺣﻴﻦ ﺗﺰﻭﻝ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﻭﺍﻟﻌﺼﺮ ﻭﻳﺮﺟﻊ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﺇﻟﻰ ﺃﻗﺼﻰ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﺔ ﻭﺍﻟﺸﻤﺲ ﺣﻴﺔ ﻭﻧﺴﻴﺖ ﻣﺎ ﻗﺎﻝ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ﻭﻻ ﻳﺒﺎﻟﻲ ﺑﺘﺄﺧﻴﺮ ﺍﻟﻌﺸﺎﺀ ﺇﻟﻰ ﺛﻠﺚ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﻭﻻ ﻳﺤﺐ ﺍﻟﻨﻮﻡ ﻗﺒﻠﻬﺎ ﻭﻻ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﺑﻌﺪﻫﺎ ﻭﻳﺼﻠﻲ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﻓﻴﻨﺼﺮﻑ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﻓﻴﻌﺮﻑ ﺟﻠﻴﺴﻪ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﺃﻭ ﺇﺣﺪﺍﻫﻤﺎ ﻣﺎ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺴﺘﻴﻦ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻤﺎﺋﺔ ‏[ 738‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺑﻦ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺍﺑﻦ ﺟﺮﻳﺞ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻋﻄﺎﺀ ﺃﻧﻪ ﺳﻤﻊ ﺃﺑﺎ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻳﻘﻮﻝ : ﻓﻲ ﻛﻞ ﺻﻼﺓ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻤﺎ ﺃﺳﻤﻌﻨﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﺳﻤﻌﻨﺎﻛﻢ ﻭﻣﺎ ﺃﺧﻔﻰ ﻋﻨﺎ ﺃﺧﻔﻴﻨﺎ ﻋﻨﻜﻢ ﻭﺇﻥ ﻟﻢ ﺗﺰﺩ ﻋﻠﻰ ﺃﻡ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ﺃﺟﺰﺃﺕ ﻭﺇﻥ ﺯﺩﺕ ﻓﻬﻮ ﺧﻴﺮ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺠﻬﺮ ﺑﻘﺮﺍﺀﺓ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻔﺠﺮ ﻭﻗﺎﻟﺖ ﺃﻡ ﺳﻠﻤﺔ ﻃﻔﺖ ﻭﺭﺍﺀ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻭﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﺼﻠﻲ ﻭﻳﻘﺮﺃ ﺑﺎﻟﻄﻮﺭ ‏[ 739‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺑﺸﺮ ﻋﻦ ﺳﻌﺪ ﺑﻦ ﺟﺒﻴﺮ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﺍﻧﻄﻠﻖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻲ ﻃﺎﺋﻔﺔ ﻣﻦ ﺃﺻﺤﺎﺑﻪ ﻋﺎﻣﺪﻳﻦ ﺇﻟﻰ ﺳﻮﻕ ﻋﻜﺎﻅ ﻭﻗﺪ ﺣﻴﻞ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺸﻴﺎﻃﻴﻦ ﻭﺑﻴﻦ ﺧﺒﺮ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻭﺃﺭﺳﻠﺖ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﺍﻟﺸﻬﺐ ﻓﺮﺟﻌﺖ ﺍﻟﺸﻴﺎﻃﻴﻦ ﺇﻟﻰ ﻗﻮﻣﻬﻢ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ ﻣﺎﻟﻜﻢ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ ﺣﻴﻞ ﺑﻴﻨﻨﺎ ﻭﺑﻴﻦ ﺧﺒﺮ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻭﺃﺭﺳﻠﺖ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﺍﻟﺸﻬﺐ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻣﺎ ﺣﺎﻝ ﺑﻴﻨﻜﻢ ﻭﺑﻴﻦ ﺧﺒﺮ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﺇﻻ ﺷﻲﺀ ﺣﺪﺙ ﻓﺎﺿﺮﺑﻮﺍ ﻣﺸﺎﺭﻕ ﺍﻷﺭﺽ ﻭﻣﻐﺎﺭﺑﻬﺎ ﻓﺎﻧﻈﺮﻭﺍ ﻣﺎ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺬﻱ ﺣﺎﻝ ﺑﻴﻨﻜﻢ ﻭﺑﻴﻦ ﺧﺒﺮ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻓﺎﻧﺼﺮﻑ ﺃﻭﻟﺌﻚ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﺗﻮﺟﻬﻮﺍ ﻧﺤﻮ ﺗﻬﺎﻣﺔ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﻫﻮ ﺑﻨﺨﻠﺔ ﻋﺎﻣﺪﻳﻦ ﺇﻟﻰ ﺳﻮﻕ ﻋﻜﺎﻅ ﻭﻫﻮ ﻳﺼﻠﻲ ﺑﺄﺻﺤﺎﺑﻪ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻔﺠﺮ ﻓﻠﻤﺎ ﺳﻤﻌﻮﺍ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ﺍﺳﺘﻤﻌﻮﺍ ﻟﻪ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ ﻫﺬﺍ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺬﻱ ﺣﺎﻝ ﺑﻴﻨﻜﻢ ﻭﺑﻴﻦ ﺧﺒﺮ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻓﻬﻨﺎﻟﻚ ﺣﻴﻦ ﺭﺟﻌﻮﺍ ﺇﻟﻰ ﻗﻮﻣﻬﻢ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ ﻳﺎ ﻗﻮﻣﻨﺎ } ﺇﻧﺎ ﺳﻤﻌﻨﺎ ﻗﺮﺁﻧﺎ ﻋﺠﺒﺎ ﻳﻬﺪﻱ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺮﺷﺪ ﻓﺂﻣﻨﺎ ﺑﻪ ﻭﻟﻦ ﻧﺸﺮﻙ ﺑﺮﺑﻨﺎ ﺃﺣﺪﺍ { ﻓﺄﻧﺰﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻰ ﻧﺒﻴﻪ } ﻗﻞ ﺃﻭﺣﻲ ﺇﻟﻲ { ﻭﺇﻧﻤﺎ ﺃﻭﺣﻲ ﺇﻟﻴﻪ ﻗﻮﻝ ﺍﻟﺠﻦ ‏[ 740‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﻳﻮﺏ ﻋﻦ ﻋﻜﺮﻣﺔ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﻗﺎﻝ ﻗﺮﺃ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻴﻤﺎ ﺃﻣﺮ ﻭﺳﻜﺖ ﻓﻴﻤﺎ ﺃﻣﺮ } ﻭﻣﺎ ﻛﺎﻥ ﺭﺑﻚ ﻧﺴﻴﺎ { } ﻟﻘﺪ ﻛﺎﻥ ﻟﻜﻢ ﻓﻲ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﺳﻮﺓ ﺣﺴﻨﺔ { ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺠﻤﻊ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺴﻮﺭﺗﻴﻦ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﻭﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﺑﺎﻟﺨﻮﺍﺗﻴﻢ ﻭﺑﺴﻮﺭﺓ ﻗﺒﻞ ﺳﻮﺭﺓ ﻭﺑﺄﻭﻝ ﺳﻮﺭﺓ ﻭﻳﺬﻛﺮ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺍﻟﺴﺎﺋﺐ ﻗﺮﺃ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺍﻟﻤﺆﻣﻨﻮﻥ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﺟﺎﺀ ﺫﻛﺮ ﻣﻮﺳﻰ ﻭﻫﺎﺭﻭﻥ ﺃﻭ ﺫﻛﺮ ﻋﻴﺴﻰ ﺃﺧﺬﺗﻪ ﺳﻌﻠﺔ ﻓﺮﻛﻊ ﻭﻗﺮﺃ ﻋﻤﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﺑﻤﺎﺋﺔ ﻭﻋﺸﺮﻳﻦ ﺁﻳﺔ ﻣﻦ ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ ﻭﻓﻲ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ ﺑﺴﻮﺭﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺜﺎﻧﻲ ﻭﻗﺮﺃ ﺍﻷﺣﻨﻒ ﺑﺎﻟﻜﻬﻒ ﻓﻲ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﻭﻓﻲ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ ﺑﻴﻮﺳﻒ ﺃﻭ ﻳﻮﻧﺲ ﻭﺫﻛﺮ ﺃﻧﻪ ﺻﻠﻰ ﻣﻊ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﺑﻬﻤﺎ ﻭﻗﺮﺃ ﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ ﺑﺄﺭﺑﻌﻴﻦ ﺁﻳﺔ ﻣﻦ ﺍﻷﻧﻔﺎﻝ ﻭﻓﻲ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ ﺑﺴﻮﺭﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻔﺼﻞ، ﻭﻗﺎﻝ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻓﻴﻤﻦ ﻳﻘﺮﺃ ﺳﻮﺭﺓ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻓﻲ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ ﺃﻭ ﻳﺮﺩﺩ ﺳﻮﺭﺓ ﻭﺍﺣﺪﺓ ﻓﻲ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ ﻛﻞ ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﻠﻪ ‏[ 741‏] ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﺛﺎﺑﺖ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻛﺎﻥ ﺭﺟﻞ ﻣﻦ ﺍﻷﻧﺼﺎﺭ ﻳﺆﻣﻬﻢ ﻓﻲ ﻣﺴﺠﺪ ﻗﺒﺎﺀ ﻭﻛﺎﻥ ﻛﻠﻤﺎ ﺍﻓﺘﺘﺢ ﺳﻮﺭﺓ ﻳﻘﺮﺃ ﺑﻬﺎ ﻟﻬﻢ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻣﻤﺎ ﻳﻘﺮﺃ ﺑﻪ ﺍﻓﺘﺘﺢ ﻗﻞ ﻫﻮﺍﻟﻠﻪ ﺃﺣﺪ ﺣﺘﻰ ﻳﻔﺮﻍ ﻣﻨﻬﺎ ﺛﻢ ﻳﻘﺮﺃ ﺳﻮﺭﺓ ﺃﺧﺮﻯ ﻣﻌﻬﺎ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﺼﻨﻊ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺭﻛﻌﺔ ﻓﻜﻠﻤﻪ ﺃﺻﺤﺎﺑﻪ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ ﺇﻧﻚ ﺗﻔﺘﺘﺢ ﺑﻬﺬﻩ ﺍﻟﺴﻮﺭﺓ ﺛﻢ ﻻ ﺗﺮﻯ ﺃﻧﻬﺎ ﺗﺠﺰﺋﻚ ﺣﺘﻰ ﺗﻘﺮﺃ ﺑﺄﺧﺮﻯ ﻓﺈﻣﺎ ﺗﻘﺮﺃ ﺑﻬﺎ ﻭﺇﻣﺎ ﺃﻥ ﺗﺪﻋﻬﺎ ﻭﺗﻘﺮﺃ ﺑﺄﺧﺮﻯ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻣﺎ ﺃﻧﺎ ﺑﺘﺎﺭﻛﻬﺎ ﺇﻥ ﺃﺣﺒﺒﺘﻢ ﺃﻥ ﺃﺅﻣﻜﻢ ﺑﺬﻟﻚ ﻓﻌﻠﺖ ﻭﺇﻥ ﻛﺮﻫﺘﻢ ﺗﺮﻛﺘﻜﻢ ﻭﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳﺮﻭﻥ ﺃﻧﻪ ﻣﻦ ﺃﻓﻀﻠﻬﻢ ﻭﻛﺮﻫﻮﺍ ﺃﻥ ﻳﺆﻣﻬﻢ ﻏﻴﺮﻩ ﻓﻠﻤﺎ ﺃﺗﺎﻫﻢ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺃﺧﺒﺮﻭﻩ ﺍﻟﺨﺒﺮ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻳﺎ ﻓﻼﻥ ﻣﺎ ﻳﻤﻨﻌﻚ ﺃﻥ ﺗﻔﻌﻞ ﻣﺎ ﻳﺄﻣﺮﻙ ﺑﻪ ﺃﺻﺤﺎﺑﻚ ﻭﻣﺎ ﻳﺤﻤﻠﻚ ﻋﻞ ﻟﺰﻭﻡ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺴﻮﺭﺓ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺭﻛﻌﺔ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻧﻲ ﺃﺣﺒﻬﺎ، ﻓﻘﺎﻝ ﺣﺒﻚ ﺇﻳﺎﻫﺎ ﺃﺩﺧﻠﻚ ﺍﻟﺠﻨﺔ ‏[ 742‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺁﺩﻡ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﻣﺮﺓ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺃﺑﺎ ﻭﺍﺋﻞ ﻗﺎﻝ ﺟﺎﺀ ﺭﺟﻞ ﺇﻟﻰ ﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ، ﻓﻘﺎﻝ ﻗﺮﺃﺕ ﺍﻟﻤﻔﺼﻞ ﺍﻟﻠﻴﻠﺔ ﻓﻲ ﺭﻛﻌﺔ، ﻓﻘﺎﻝ ﻫﺬﺍ ﻛﻬﺬ ﺍﻟﺸﻌﺮ ﻟﻘﺪ ﻋﺮﻓﺖ ﺍﻟﻨﻈﺎﺋﺮ ﺍﻟﺘﻲ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﻘﺮﻥ ﺑﻴﻨﻬﻦ ﻓﺬﻛﺮ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﺳﻮﺭﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻔﺼﻞ ﺳﻮﺭﺗﻴﻦ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺭﻛﻌﺔ ﺑﺎﺏ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻷﺧﺮﻳﻴﻦ ﺑﻔﺎﺗﺤﺔ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ‏[ 743‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﺑﻦ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻫﻤﺎﻡ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻛﺎﻥ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻓﻲ ﺍﻷﻭﻟﻴﻴﻦ ﺑﺄﻡ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﺳﻮﺭﺗﻴﻦ ﻭﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﺍﻷﺧﺮﻳﻴﻦ ﺑﺄﻡ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﻳﺴﻤﻌﻨﺎ ﺍﻵﻳﺔ ﻭﻳﻄﻮﻝ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﻣﺎﻻ ﻳﻄﻮﻝ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ ﻭﻫﻜﺬﺍ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺼﺮ ﻭﻫﻜﺬﺍ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﺑﺎﺏ ﻣﻦ ﺧﺎﻓﺖ ﺍﻟﻘﺮﺍﺀﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﺍﻟﻌﺼﺮ ‏[ 744‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻗﺘﻴﺒﺔ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺟﺮﻳﺮ ﻋﻦ ﺍﻷﻋﻤﺶ ﻋﻦ ﻋﻤﺎﺭﺓ ﺑﻦ ﻋﻤﻴﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﻌﻤﺮ ﻗﻠﺖ ﻟﺨﺒﺎﺏ ﺃﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﻘﺮﺃ ﻓﻲ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﺍﻟﻌﺼﺮ ﻗﺎﻝ : ﻧﻌﻢ ﻗﻠﻨﺎ ﻣﻦ ﺃﻳﻦ ﻋﻠﻤﺖ ﻗﺎﻝ ﺑﺎﺿﻄﺮﺍﺏ ﻟﺤﻴﺘﻪ ﺑﺎﺏ ﺇﺫﺍ ﺃﺳﻤﻊ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻵﻳﺔ ‏[ 745‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻷﻭﺯﺍﻋﻲ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻛﺜﻴﺮ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻛﺎﻥ ﻳﻘﺮﺃ ﺑﺄﻡ ﺍﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﺳﻮﺭﺓ ﻣﻌﻬﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﺍﻷﻭﻟﻴﻴﻦ ﻣﻦ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﺻﻼﺓ ﺍﻟﻌﺼﺮ ﻭﻳﺴﻤﻌﻨﺎ ﺍﻵﻳﺔ ﺃﺣﻴﺎﻧﺎ ﻭﻛﺎﻥ ﻳﻄﻴﻞ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﺑﺎﺏ ﻳﻄﻮﻝ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻷﻭﻟﻰ ‏[ 746‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻧﻌﻴﻢ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻫﺸﺎﻡ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻛﺜﻴﺮ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻛﺎﻥ ﻳﻄﻮﻝ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻷﻭﻟﻰ ﻣﻦ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﻳﻘﺼﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ ﻭﻳﻔﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﺑﺎﺏ ﺟﻬﺮ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺑﺎﻟﺘﺄﻣﻴﻦ ﻭﻗﺎﻝ ﻋﻄﺎﺀ ﺁﻣﻴﻦ ﺩﻋﺎﺀ ﺃﻣﻦ ﺑﻦ ﺍﻟﺰﺑﻴﺮ ﻭﻣﻦ ﻭﺭﺍﺀﻩ ﺣﺘﻰ ﺇﻥ ﻟﻠﻤﺴﺠﺪ ﻟﻠﺠﺔ ﻭﻛﺎﻥ ﺃﺑﻮ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻳﻨﺎﺩﻱ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻻ ﺗﻔﺘﻨﻲ ﺑﺂﻣﻴﻦ، ﻭﻗﺎﻝ ﻧﺎﻓﻊ ﻛﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻻ ﻳﺪﻋﻪ ﻭﻳﺤﻀﻬﻢ ﻭﺳﻤﻌﺖ ﻣﻨﻪ ﻓﻲ ﺫﻟﻚ ﺧﻴﺮﺍ ‏[ 747‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻋﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﺴﻴﺐ ﻭﺃﺑﻲ ﺳﻠﻤﺔ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺃﻧﻬﻤﺎ ﺃﺧﺒﺮﺍﻩ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻝ : ﺇﺫﺍ ﺃﻣﻦ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻓﺄﻣﻨﻮﺍ ﻓﺈﻧﻪ ﻣﻦ ﻭﺍﻓﻖ ﺗﺄﻣﻴﻨﻪ ﺗﺄﻣﻴﻦ ﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ ﻏﻔﺮ ﻟﻪ ﻣﺎ ﺗﻘﺪﻡ ﻣﻦ ﺫﻧﺒﻪ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻭﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﻘﻮﻝ : ﺁﻣﻴﻦ ﺑﺎﺏ ﻓﻀﻞ ﺍﻟﺘﺄﻣﻴﻦ ‏[ 748‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﺰﻧﺎﺩ ﻋﻦ ﺍﻷﻋﺮﺝ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﺁﻣﻴﻦ ﻭﻗﺎﻟﺖ ﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﺁﻣﻴﻦ ﻓﻮﺍﻓﻘﺖ ﺇﺣﺪﺍﻫﻤﺎ ﺍﻷﺧﺮﻯ ﻏﻔﺮ ﻟﻪ ﻣﺎ ﺗﻘﺪﻡ ﻣﻦ ﺫﻧﺒﻪ ﺑﺎﺏ ﺟﻬﺮ ﺍﻟﻤﺄﻣﻮﻡ ﺑﺎﻟﺘﺄﻣﻴﻦ ‏[ 749‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺳﻤﻲ ﻣﻮﻟﻰ ﺃﺑﻲ ﺑﻜﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺻﺎﻟﺢ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺍﻹﻣﺎﻡ } ﻏﻴﺮ ﺍﻟﻤﻐﻀﻮﺏ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﻭﻻ ﺍﻟﻀﺎﻟﻴﻦ { ﻓﻘﻮﻟﻮﺍ ﺁﻣﻴﻦ ﻓﺈﻧﻪ ﻣﻦ ﻭﺍﻓﻖ ﻗﻮﻟﻪ ﻗﻮﻝ ﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ ﻏﻔﺮ ﻟﻪ ﻣﺎ ﺗﻘﺪﻡ ﻣﻦ ﺫﻧﺒﻪ ﺗﺎﺑﻌﻪ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﻧﻌﻴﻢ ﺍﻟﻤﺠﻤﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﺑﺎﺏ ﺇﺫﺍ ﺭﻛﻊ ﺩﻭﻥ ﺍﻟﺼﻒ ‏[ 750‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﺑﻦ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻫﻤﺎﻡ ﻋﻦ ﺍﻷﻋﻠﻢ ﻭﻫﻮ ﺯﻳﺎﺩ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺑﻜﺮﺓ ﺃﻧﻪ ﺍﻧﺘﻬﻰ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﻫﻮ ﺭﺍﻛﻊ ﻓﺮﻛﻊ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﻳﺼﻞ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺼﻒ ﻓﺬﻛﺮ ﺫﻟﻚ ﻟﻠﻨﺒﻲ ، ﻓﻘﺎﻝ ﺯﺍﺩﻙ ﺍﻟﻠﻪ ﺣﺮﺻﺎ ﻭﻻ ﺗﻌﺪ ﺑﺎﺏ ﺇﺗﻤﺎﻡ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﻓﻴﻪ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﻮﻳﺮﺙ ‏[ 751‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺍﻟﻮﺍﺳﻄﻲ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺧﺎﻟﺪ ﻋﻦ ﺍﻟﺠﺮﻳﺮﻱ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﻌﻼﺀ ﻋﻦ ﻣﻄﺮﻑ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﺍﻥ ﺑﻦ ﺣﺼﻴﻦ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻰ ﻣﻊ ﻋﻠﻲ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﺑﺎﻟﺒﺼﺮﺓ، ﻓﻘﺎﻝ : ﺫﻛﺮﻧﺎ ﻫﺬﺍ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﺻﻼﺓ ﻛﻨﺎ ﻧﺼﻠﻴﻬﺎ ﻣﻊ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﺬﻛﺮ ﺃﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﻜﺒﺮ ﻛﻠﻤﺎ ﺭﻓﻊ ﻭﻛﻠﻤﺎ ﻭﺿﻊ ‏[ 752‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺃﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﺑﻬﻢ ﻓﻴﻜﺒﺮ ﻛﻠﻤﺎ ﺧﻔﺾ ﻭﺭﻓﻊ ﻓﺈﺫﺍ ﺍﻧﺼﺮﻑ ﻗﺎﻝ ﺇﻧﻲ ﻷﺷﺒﻬﻜﻢ ﺻﻼﺓ ﺑﺮﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﺎﺏ ﺇﺗﻤﺎﻡ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ‏[ 753‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻨﻌﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﻋﻦ ﻏﻴﻼﻥ ﺑﻦ ﺟﺮﻳﺮ ﻋﻦ ﻣﻄﺮﻑ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻴﺖ ﺧﻠﻒ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻃﺎﻟﺐ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﺃﻧﺎ ﻭﻋﻤﺮﺍﻥ ﺑﻦ ﺣﺼﻴﻦ ﻓﻜﺎﻥ ﺇﺫﺍ ﺳﺠﺪ ﻛﺒﺮ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻛﺒﺮ ﻭﺇﺫﺍ ﻧﻬﺾ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﻛﺒﺮ ﻓﻠﻤﺎ ﻗﻀﻰ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺃﺧﺬ ﺑﻴﺪﻱ ﻋﻤﺮﺍﻥ ﺑﻦ ﺣﺼﻴﻦ، ﻓﻘﺎﻝ ﻗﺪ ﺫﻛﺮﻧﻲ ﻫﺬﺍ ﺻﻼﺓ ﻣﺤﻤﺪ ﺃﻭ ﻗﺎﻝ ﻟﻘﺪ ﺻﻠﻰ ﺑﻨﺎ ﺻﻼﺓ ﻣﺤﻤﺪ ‏[ 754‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﻋﻮﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻫﺸﻴﻢ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺑﺸﺮ ﻋﻦ ﻋﻜﺮﻣﺔ ﻗﺎﻝ : ﺭﺃﻳﺖ ﺭﺟﻼ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﻤﻘﺎﻡ ﻳﻜﺒﺮ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺧﻔﺾ ﻭﺭﻓﻊ ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺎﻡ ﻭﺇﺫﺍ ﻭﺿﻊ ﻓﺄﺧﺒﺮﺕ ﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ ﺃﻭ ﻟﻴﺲ ﺗﻠﻚ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻻ ﺃﻡ ﻟﻚ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ‏[ 755‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﺑﻦ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻫﻤﺎﻡ ﻋﻦ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻋﻦ ﻋﻜﺮﻣﺔ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻴﺖ ﺧﻠﻒ ﺷﻴﺦ ﺑﻤﻜﺔ ﻓﻜﺒﺮ ﺛﻨﺘﻴﻦ ﻭﻋﺸﺮﻳﻦ ﺗﻜﺒﻴﺮﺓ ﻓﻘﻠﺖ ﻻﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺇﻧﻪ ﺃﺣﻤﻖ، ﻓﻘﺎﻝ ﺛﻜﻠﺘﻚ ﺃﻣﻚ ﺳﻨﺔ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ، ﻭﻗﺎﻝ ﻣﻮﺳﻰ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﺎﻥ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻜﺮﻣﺔ ‏[ 756‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺑﻜﻴﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﻠﻴﺚ ﻋﻦ ﻋﻘﻴﻞ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﺃﻧﻪ ﺳﻤﻊ ﺃﺑﺎ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻳﻘﻮﻝ ﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻡ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﻘﻮﻡ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻛﻊ ﺛﻢ ﻳﻘﻮﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻓﻊ ﺻﻠﺒﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺛﻢ ﻳﻘﻮﻝ ﻭﻫﻮ ﻗﺎﺋﻢ ﺭﺑﻨﺎ ﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﻬﻮﻱ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﺴﺠﺪ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﺛﻢ ﻳﻔﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻛﻠﻬﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﻘﻀﻴﻬﺎ ﻭﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﻘﻮﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺜﻨﺘﻴﻦ ﺑﻌﺪ ﺍﻟﺠﻠﻮﺱ ﺑﺎﺏ ﻭﺿﻊ ﺍﻷﻛﻒ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺮﻛﺐ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺣﻤﻴﺪ ﻓﻲ ﺃﺻﺤﺎﺑﻪ ﺃﻣﻜﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﺪﻳﻪ ﻣﻦ ﺭﻛﺒﺘﻴﻪ ‏[ 757‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻳﻌﻔﻮﺭ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﻣﺼﻌﺐ ﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﻳﻘﻮﻝ ﺻﻠﻴﺖ ﺇﻟﻰ ﺟﻨﺐ ﺃﺑﻲ ﻓﻄﺒﻘﺖ ﺑﻴﻦ ﻛﻔﻲ ﺛﻢ ﻭﺿﻌﺘﻬﻤﺎ ﺑﻴﻦ ﻓﺨﺬﻱ ﻓﻨﻬﺎﻧﻲ ﺃﺑﻲ، ﻭﻗﺎﻝ ﻛﻨﺎ ﻧﻔﻌﻠﻪ ﻓﻨﻬﻴﻨﺎ ﻋﻨﻪ ﻭﺃﻣﺮﻧﺎ ﺃﻥ ﻧﻀﻊ ﺃﻳﺪﻳﻨﺎ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺮﻛﺐ ﺑﺎﺏ ﺇﺫﺍ ﻟﻢ ﻳﺘﻢ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ‏[ 758‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻔﺺ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺯﻳﺪ ﺑﻦ ﻭﻫﺐ ﻗﺎﻝ ﺭﺃﻯ ﺣﺬﻳﻔﺔ ﺭﺟﻼ ﻻ ﻳﺘﻢ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻭﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻗﺎﻝ : ﻣﺎ ﺻﻠﻴﺖ ﻭﻟﻮ ﻣﺖ ﻣﺖ ﻋﻠﻰ ﻏﻴﺮ ﺍﻟﻔﻄﺮﺓ ﺍﻟﺘﻲ ﻓﻄﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺤﻤﺪﺍ ﺑﺎﺏ ﺍﺳﺘﻮﺍﺀ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺣﻤﻴﺪ ﻓﻲ ﺃﺻﺤﺎﺑﻪ ﺭﻛﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺛﻢ ﻫﺼﺮ ﻇﻬﺮﻩ ﺑﺎﺏ ﺣﺪ ﺇﺗﻤﺎﻡ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻭﺍﻻﻋﺘﺪﺍﻝ ﻓﻴﻪ ﻭﺍﻻﻃﻤﺄﻧﻴﻨﺔ ‏[ 759‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺑﺪﻝ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﺤﺒﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺍﻟﺤﻜﻢ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻟﻴﻠﻰ ﻋﻦ ﺍﻟﺒﺮﺍﺀ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺭﻛﻮﻉ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﺳﺠﻮﺩﻩ ﻭﺑﻴﻦ ﺍﻟﺴﺠﺪﺗﻴﻦ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻣﺎ ﺧﻼ ﺍﻟﻘﻴﺎﻡ ﻭﺍﻟﻘﻌﻮﺩ ﻗﺮﻳﺒﺎ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﻮﺍﺀ ‏( ﺑﺎﺏ ﺃﻣﺮ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺍﻟﺬﻱ ﻻ ﻳﺘﻢ ﺭﻛﻮﻋﻪ ﺑﺎﻹﻋﺎﺩﺓ ‏[ 760‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻋﻦ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻌﻴﺪ ﺍﻟﻤﻘﺒﺮﻱ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺩﺧﻞ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻓﺪﺧﻞ ﺭﺟﻞ ﻓﺼﻠﻰ ﺛﻢ ﺟﺎﺀ ﻓﺴﻠﻢ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺮﺩ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻋﻠﻴﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ، ﻓﻘﺎﻝ ﺍﺭﺟﻊ ﻓﺼﻞ ﻓﺈﻧﻚ ﻟﻢ ﺗﺼﻞ ﻓﺼﻠﻰ ﺛﻢ ﺟﺎﺀ ﻓﺴﻠﻢ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺒﻲ ، ﻓﻘﺎﻝ ﺍﺭﺟﻊ ﻓﺼﻞ ﻓﺈﻧﻚ ﻟﻢ ﺗﺼﻞ ﺛﻼﺛﺎ، ﻓﻘﺎﻝ ﻭﺍﻟﺬﻱ ﺑﻌﺜﻚ ﺑﺎﻟﺤﻖ ﻓﻤﺎ ﺃﺣﺴﻦ ﻏﻴﺮﻩ ﻓﻌﻠﻤﻨﻲ ﻗﺎﻝ ﺇﺫﺍ ﻗﻤﺖ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﻜﺒﺮ ﺛﻢ ﺍﻗﺮﺃ ﻣﺎ ﺗﻴﺴﺮ ﻣﻌﻚ ﻣﻦ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ﺛﻢ ﺍﺭﻛﻊ ﺣﺘﻰ ﺗﻄﻤﺌﻦ ﺭﺍﻛﻌﺎ ﺛﻢ ﺍﺭﻓﻊ ﺣﺘﻰ ﺗﻌﺘﺪﻝ ﻗﺎﺋﻤﺎ ﺛﻢ ﺍﺳﺠﺪ ﺣﺘﻰ ﺗﻄﻤﺌﻦ ﺳﺎﺟﺪﺍ ﺛﻢ ﺍﺭﻓﻊ ﺣﺘﻰ ﺗﻄﻤﺌﻦ ﺟﺎﻟﺴﺎ ﺛﻢ ﺍﺳﺠﺪ ﺣﺘﻰ ﺗﻄﻤﺌﻦ ﺳﺎﺟﺪﺍ ﺛﻢ ﺍﻓﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻚ ﻛﻠﻬﺎ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺪﻋﺎﺀ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ‏[ 761‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻔﺺ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﻣﻨﺼﻮﺭ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﻀﺤﻰ ﻋﻦ ﻣﺴﺮﻭﻕ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﻘﻮﻝ : ﻓﻲ ﺭﻛﻮﻋﻪ ﻭﺳﺠﻮﺩﻩ ﺳﺒﺤﺎﻧﻚ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﺑﺤﻤﺪﻙ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺍﻏﻔﺮ ﻟﻲ ﺑﺎﺏ ﻣﺎ ﻳﻘﻮﻝ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻭﻣﻦ ﺧﻠﻔﻪ ﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ‏[ 762‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺁﺩﻡ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺫﺋﺐ ﻋﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﺍﻟﻤﻘﺒﺮﻱ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻭﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺇﺫﺍ ﺭﻛﻊ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻳﻜﺒﺮ ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺎﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﺠﺪﺗﻴﻦ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ﺑﺎﺏ ﻓﻀﻞ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ‏[ 763‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺳﻤﻲ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺻﺎﻟﺢ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻓﻘﻮﻟﻮﺍ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺭﺑﻨﺎ ﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻓﺈﻧﻪ ﻣﻦ ﻭﺍﻓﻖ ﻗﻮﻟﻪ ﻗﻮﻝ ﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ ﻏﻔﺮ ﻟﻪ ﻣﺎ ﺗﻘﺪﻡ ﻣﻦ ﺫﻧﺒﻪ ﺑﺎﺏ ‏[ 764‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻌﺎﺫ ﺑﻦ ﻓﻀﺎﻟﺔ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻫﺸﺎﻡ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻗﺎﻝ ﻷﻗﺮﺑﻦ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻜﺎﻥ ﺃﺑﻮ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻳﻘﻨﺖ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻷﺧﺮﻯ ﻣﻦ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻭﺻﻼﺓ ﺍﻟﻌﺸﺎﺀ ﻭﺻﻼﺓ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﺑﻌﺪ ﻣﺎ ﻳﻘﻮﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻓﻴﺪﻋﻮ ﻟﻠﻤﺆﻣﻨﻴﻦ ﻭﻳﻠﻌﻦ ﺍﻟﻜﻔﺎﺭ ‏[ 765‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻷﺳﻮﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻋﻦ ﺧﺎﻟﺪ ﺍﻟﺤﺬﺍﺀ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﻼﺑﺔ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻘﻨﻮﺕ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻐﺮﺏ ﻭﺍﻟﻔﺠﺮ ‏[ 766‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﻧﻌﻴﻢ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻤﺠﻤﺮ ﻋﻦ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺧﻼﺩ ﺍﻟﺰﺭﻗﻲ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﺭﻓﺎﻋﺔ ﺑﻦ ﺭﺍﻓﻊ ﺍﻟﺰﺭﻗﻲ ﻗﺎﻝ ﻛﻨﺎ ﻳﻮﻣﺎ ﻧﺼﻠﻲ ﻭﺭﺍﺀ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻠﻤﺎ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻗﺎﻝ ﺭﺟﻞ ﻭﺭﺍﺀﻩ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﺣﻤﺪﺍ ﻃﻴﺒﺎ ﻣﺒﺎﺭﻛﺎ ﻓﻴﻪ ﻓﻠﻤﺎ ﺍﻧﺼﺮﻑ ﻗﺎﻝ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺘﻜﻠﻢ ﻗﺎﻝ : ﺃﻧﺎ ﻗﺎﻝ : ﺭﺃﻳﺖ ﺑﻀﻌﺔ ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ﻣﻠﻜﺎ ﻳﺒﺘﺪﺭﻭﻧﻬﺎ ﺃﻳﻬﻢ ﻳﻜﺘﺒﻬﺎ ﺃﻭﻝ ﺑﺎﺏ ﺍﻻﻃﻤﺄﻧﻴﻨﺔ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺣﻤﻴﺪ ﺭﻓﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﺍﺳﺘﻮﻯ ﺟﺎﻟﺴﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﻌﻮﺩ ﻛﻞ ﻓﻘﺎﺭ ﻣﻜﺎﻧﻪ ‏[ 767‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﺛﺎﺑﺖ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺃﻧﺲ ﻳﻨﻌﺖ ﻟﻨﺎ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻜﺎﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻗﺎﻡ ﺣﺘﻰ ﻧﻘﻮﻝ ﻗﺪ ﻧﺴﻲ ‏[ 768‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﻜﻢ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻟﻴﻠﻰ ﻋﻦ ﺍﻟﺒﺮﺍﺀ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺭﻛﻮﻉ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﺳﺠﻮﺩﻩ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻭﺑﻴﻦ ﺍﻟﺴﺠﺪﺗﻴﻦ ﻗﺮﻳﺒﺎ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﻮﺍﺀ ‏[ 769‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﺣﺮﺏ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻋﻦ ﺃﻳﻮﺏ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﻼﺑﺔ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﻮﻳﺮﺙ ﻳﺮﻳﻨﺎ ﻛﻴﻒ ﻛﺎﻥ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﺫﺍﻙ ﻓﻲ ﻏﻴﺮ ﻭﻗﺖ ﺻﻼﺓ ﻓﻘﺎﻡ ﻓﺄﻣﻜﻦ ﺍﻟﻘﻴﺎﻡ ﺛﻢ ﺭﻛﻊ ﻓﺄﻣﻜﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﺛﻢ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻓﺄﻧﺼﺐ ﻫﻨﻴﺔ ﻓﺼﻠﻰ ﺑﻨﺎ ﺻﻼﺓ ﺷﻴﺨﻨﺎ ﻫﺬﺍ ﺃﺑﻲ ﺑﺮﻳﺪ ﻭﻛﺎﻥ ﺃﺑﻮ ﺑﺮﻳﺪ ﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﺠﺪﺓ ﺍﻵﺧﺮﺓ ﺍﺳﺘﻮﻯ ﻗﺎﻋﺪﺍ ﺛﻢ ﻧﻬﺾ ﺑﺎﺏ ﻳﻬﻮﻱ ﺑﺎﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﺴﺠﺪ ﻭﻗﺎﻝ ﻧﺎﻓﻊ ﻛﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻳﻀﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻗﺒﻞ ﺭﻛﺒﺘﻴﻪ ‏[ 770‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﺑﻦ ﻫﺸﺎﻡ ﻭﺃﺑﻮ ﺳﻠﻤﺔ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺃﻥ ﺃﺑﺎ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻛﺎﻥ ﻳﻜﺒﺮ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺻﻼﺓ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻜﺘﻮﺑﺔ ﻭﻏﻴﺮﻫﺎ ﻓﻲ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﻭﻏﻴﺮﻩ ﻓﻴﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﻘﻮﻡ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻛﻊ ﺛﻢ ﻳﻘﻮﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﺛﻢ ﻳﻘﻮﻝ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﻳﺴﺠﺪ ﺛﻢ ﻳﻘﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﻬﻮﻱ ﺳﺎﺟﺪﺍ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﺴﺠﺪ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﺛﻢ ﻳﻜﺒﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﻘﻮﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺠﻠﻮﺱ ﻓﻲ ﺍﻻﺛﻨﺘﻴﻦ ﻭﻳﻔﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﻓﻲ ﻛﻞ ﺭﻛﻌﺔ ﺣﺘﻰ ﻳﻔﺮﻍ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺛﻢ ﻳﻘﻮﻝ ﺣﻴﻦ ﻳﻨﺼﺮﻑ ﻭﺍﻟﺬﻱ ﻧﻔﺴﻲ ﺑﻴﺪﻩ ﺇﻧﻲ ﻷﻗﺮﺑﻜﻢ ﺷﺒﻬﺎ ﺑﺼﻼﺓ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﻥ ﻛﺎﻧﺖ ﻫﺬﻩ ﻟﺼﻼﺗﻪ ﺣﺘﻰ ﻓﺎﺭﻕ ﺍﻟﺪﻧﻴﺎ ‏[ 771‏] ﻗﺎﻻ، ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻭﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺣﻴﻦ ﻳﺮﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻳﻘﻮﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻳﺪﻋﻮ ﻟﺮﺟﺎﻝ ﻓﻴﺴﻤﻴﻬﻢ ﺑﺄﺳﻤﺎﺋﻬﻢ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺃﻧﺞ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﻭﺳﻠﻤﺔ ﺑﻦ ﻫﺸﺎﻡ ﻭﻋﻴﺎﺵ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺭﺑﻴﻌﺔ ﻭﺍﻟﻤﺴﺘﻀﻌﻔﻴﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺆﻣﻨﻴﻦ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺍﺷﺪﺩ ﻭﻃﺄﺗﻚ ﻋﻠﻰ ﻣﻀﺮ ﻭﺍﺟﻌﻠﻬﺎ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﺳﻨﻴﻦ ﻛﺴﻨﻲ ﻳﻮﺳﻒ ﻭﺃﻫﻞ ﺍﻟﻤﺸﺮﻕ ﻳﻮﻣﺌﺬ ﻣﻦ ﻣﻀﺮ ﻣﺨﺎﻟﻔﻮﻥ ﻟﻪ ‏[ 772‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻏﻴﺮ ﻣﺮﺓ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻳﻘﻮﻝ ﺳﻘﻂ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﻓﺮﺱ ﻭﺭﺑﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻣﻦ ﻓﺮﺱ ﻓﺠﺤﺶ ﺷﻘﻪ ﺍﻷﻳﻤﻦ ﻓﺪﺧﻠﻨﺎ ﻋﻠﻴﻪ ﻧﻌﻮﺩﻩ ﻓﺤﻀﺮﺕ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﺼﻠﻰ ﺑﻨﺎ ﻗﺎﻋﺪﺍ ﻭﻗﻌﺪﻧﺎ، ﻭﻗﺎﻝ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻣﺮﺓ ﺻﻠﻴﻨﺎ ﻗﻌﻮﺩﺍ ﻓﻠﻤﺎ ﻗﻀﻰ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻗﺎﻝ ﺇﻧﻤﺎ ﺟﻌﻞ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻟﻴﺆﺗﻢ ﺑﻪ ﻓﺈﺫﺍ ﻛﺒﺮ ﻓﻜﺒﺮﻭﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻛﻊ ﻓﺎﺭﻛﻌﻮﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﻓﺎﺭﻓﻌﻮﺍ ﻭﺇﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻓﻘﻮﻟﻮﺍ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻭﺇﺫﺍ ﺳﺠﺪ ﻓﺎﺳﺠﺪﻭﺍ ﻗﺎﻝ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻛﺬﺍ ﺟﺎﺀ ﺑﻪ ﻣﻌﻤﺮ ﻗﻠﺖ : ﻧﻌﻢ ﻗﺎﻝ ﻟﻘﺪ ﺣﻔﻆ ﻛﺬﺍ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻭﻟﻚ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﺣﻔﻈﺖ ﻣﻦ ﺷﻘﻪ ﺍﻷﻳﻤﻦ ﻓﻠﻤﺎ ﺧﺮﺟﻨﺎ ﻣﻦ ﻋﻨﺪ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺟﺮﻳﺞ ﻭﺃﻧﺎ ﻋﻨﺪﻩ ﻓﺠﺤﺶ ﺳﺎﻗﻪ ﺍﻷﻳﻤﻦ ﺑﺎﺏ ﻓﻀﻞ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ‏[ 773‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺷﻌﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﺴﻴﺐ ﻭﻋﻄﺎﺀ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﺍﻟﻠﻴﺜﻲ ﺃﻥ ﺃﺑﺎ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺃﺧﺒﺮﻫﻤﺎ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻫﻞ ﻧﺮﻯ ﺭﺑﻨﺎ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﻘﻴﺎﻣﺔ ﻗﺎﻝ ﻫﻞ ﺗﻤﺎﺭﻭﻥ ﻓﻲ ﺍﻟﻘﻤﺮ ﻟﻴﻠﺔ ﺍﻟﺒﺪﺭ ﻟﻴﺲ ﺩﻭﻧﻪ ﺣﺠﺎﺏ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻻ ﻳﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﻓﻬﻞ ﺗﻤﺎﺭﻭﻥ ﻓﻲ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﻟﻴﺲ ﺩﻭﻧﻬﺎ ﺳﺤﺎﺏ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻻ ﻗﺎﻝ : ﻓﺈﻧﻜﻢ ﺗﺮﻭﻧﻪ ﻛﺬﻟﻚ ﻳﺤﺸﺮ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﻘﻴﺎﻣﺔ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻣﻦ ﻛﺎﻥ ﻳﻌﺒﺪ ﺷﻴﺌﺎ ﻓﻠﻴﺘﺒﻊ ﻓﻤﻨﻬﻢ ﻣﻦ ﻳﺘﺒﻊ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﻭﻣﻨﻬﻢ ﻣﻦ ﻳﺘﺒﻊ ﺍﻟﻘﻤﺮ ﻭﻣﻨﻬﻢ ﻣﻦ ﻳﺘﺒﻊ ﺍﻟﻄﻮﺍﻏﻴﺖ ﻭﺗﺒﻘﻰ ﻫﺬﻩ ﺍﻷﻣﺔ ﻓﻴﻬﺎ ﻣﻨﺎﻓﻘﻮﻫﺎ ﻓﻴﺄﺗﻴﻬﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺃﻧﺎ ﺭﺑﻜﻢ ﻓﻴﻘﻮﻟﻮﻥ ﻫﺬﺍ ﻣﻜﺎﻧﻨﺎ ﺣﺘﻰ ﻳﺄﺗﻴﻨﺎ ﺭﺑﻨﺎ ﻓﺈﺫﺍ ﺟﺎﺀ ﺭﺑﻨﺎ ﻋﺮﻓﻨﺎﻩ ﻓﻴﺄﺗﻴﻬﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺃﻧﺎ ﺭﺑﻜﻢ ﻓﻴﻘﻮﻟﻮﻥ ﺃﻧﺖ ﺭﺑﻨﺎ ﻓﻴﺪﻋﻮﻫﻢ ﻓﻴﻀﺮﺏ ﺍﻟﺼﺮﺍﻁ ﺑﻴﻦ ﻇﻬﺮﺍﻧﻲ ﺟﻬﻨﻢ ﻓﺄﻛﻮﻥ ﺃﻭﻝ ﻣﻦ ﻳﺠﻮﺯ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﺳﻞ ﺑﺄﻣﺘﻪ ﻭﻻ ﻳﺘﻜﻠﻢ ﻳﻮﻣﺌﺬ ﺃﺣﺪ ﺇﻻ ﺍﻟﺮﺳﻞ ﻭﻛﻼﻡ ﺍﻟﺮﺳﻞ ﻳﻮﻣﺌﺬ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺳﻠﻢ ﺳﻠﻢ ﻭﻓﻲ ﺟﻬﻨﻢ ﻛﻼﻟﻴﺐ ﻣﺜﻞ ﺷﻮﻙ ﺍﻟﺴﻌﺪﺍﻥ ﻫﻞ ﺭﺃﻳﺘﻢ ﺷﻮﻙ ﺍﻟﺴﻌﺪﺍﻥ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﻧﻌﻢ ﻗﺎﻝ : ﻓﺈﻧﻬﺎ ﻣﺜﻞ ﺷﻮﻙ ﺍﻟﺴﻌﺪﺍﻥ ﻏﻴﺮ ﺃﻧﻪ ﻻ ﻳﻌﻠﻢ ﻗﺪﺭ ﻋﻈﻤﻬﺎ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﺨﻄﻒ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺑﺄﻋﻤﺎﻟﻬﻢ ﻓﻤﻨﻬﻢ ﻣﻦ ﻳﻮﺑﻖ ﺑﻌﻤﻠﻪ ﻭﻣﻨﻬﻢ ﻣﻦ ﻳﺨﺮﺩﻝ ﺛﻢ ﻳﻨﺠﻮ ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﺃﺭﺍﺩ ﺍﻟﻠﻪ ﺭﺣﻤﺔ ﻣﻦ ﺃﺭﺍﺩ ﻣﻦ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﺃﻣﺮ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻤﻼﺋﻜﺔ ﺃﻥ ﻳﺨﺮﺟﻮﺍ ﻣﻦ ﻛﺎﻥ ﻳﻌﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻴﺨﺮﺟﻮﻧﻬﻢ ﻭﻳﻌﺮﻓﻮﻧﻬﻢ ﺑﺂﺛﺎﺭ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻭﺣﺮﻡ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﺃﻥ ﺗﺄﻛﻞ ﺃﺛﺮ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻓﻴﺨﺮﺟﻮﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻓﻜﻞ ﺑﻦ ﺁﺩﻡ ﺗﺄﻛﻠﻪ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﺇﻻ ﺃﺛﺮ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻓﻴﺨﺮﺟﻮﻥ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻗﺪ ﺍﻣﺘﺤﺸﻮﺍ ﻓﻴﺼﺐ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﻣﺎﺀ ﺍﻟﺤﻴﺎﺓ ﻓﻴﻨﺒﺘﻮﻥ ﻛﻤﺎ ﺗﻨﺒﺖ ﺍﻟﺤﺒﺔ ﻓﻲ ﺣﻤﻴﻞ ﺍﻟﺴﻴﻞ ﺛﻢ ﻳﻔﺮﻍ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﻘﻀﺎﺀ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﻌﺒﺎﺩ ﻭﻳﺒﻘﻰ ﺭﺟﻞ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﻭﺍﻟﻨﺎﺭ ﻭﻫﻮ ﺁﺧﺮ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﺩﺧﻮﻻ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﻣﻘﺒﻞ ﺑﻮﺟﻬﻪ ﻗﺒﻞ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻳﺎ ﺭﺏ ﺍﺻﺮﻑ ﻭﺟﻬﻲ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻗﺪ ﻗﺸﺒﻨﻲ ﺭﻳﺤﻬﺎ ﻭﺃﺣﺮﻗﻨﻲ ﺫﻛﺎﺅﻫﺎ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻫﻞ ﻋﺴﻴﺖ ﺇﻥ ﻓﻌﻞ ﺫﻟﻚ ﺑﻚ ﺃﻥ ﺗﺴﺄﻝ ﻏﻴﺮ ﺫﻟﻚ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻻ ﻭﻋﺰﺗﻚ ﻓﻴﻌﻄﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺎ ﻳﺸﺎﺀ ﻣﻦ ﻋﻬﺪ ﻭﻣﻴﺜﺎﻕ ﻓﻴﺼﺮﻑ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺟﻬﻪ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺎﺭ ﻓﺈﺫﺍ ﺃﻗﺒﻞ ﺑﻪ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﺭﺃﻯ ﺑﻬﺠﺘﻬﺎ ﺳﻜﺖ ﻣﺎ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺴﻜﺖ، ﺛﻢ ﻗﺎﻝ : ﻳﺎ ﺭﺏ ﻗﺪﻣﻨﻲ ﻋﻨﺪ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻪ ﺃﻟﻴﺲ ﻗﺪ ﺃﻋﻄﻴﺖ ﺍﻟﻌﻬﻮﺩ ﻭﺍﻟﻤﻴﺜﺎﻕ ﺃﻥ ﻻ ﺗﺴﺄﻝ ﻏﻴﺮ ﺍﻟﺬﻱ ﻛﻨﺖ ﺳﺄﻟﺖ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻳﺎ ﺭﺏ ﻻ ﺃﻛﻮﻥ ﺃﺷﻘﻰ ﺧﻠﻘﻚ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻓﻤﺎ ﻋﺴﻴﺖ ﺇﻥ ﺃﻋﻄﻴﺖ ﺫﻟﻚ ﺃﻥ ﻻ ﺗﺴﺄﻝ ﻏﻴﺮﻩ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻻ ﻭﻋﺰﺗﻚ ﻻ ﺃﺳﺄﻝ ﻏﻴﺮ ﺫﻟﻚ ﻓﻴﻌﻄﻲ ﺭﺑﻪ ﻣﺎ ﺷﺎﺀ ﻣﻦ ﻋﻬﺪ ﻭﻣﻴﺜﺎﻕ ﻓﻴﻘﺪﻣﻪ ﺇﻟﻰ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﻓﺈﺫﺍ ﺑﻠﻎ ﺑﺎﺑﻬﺎ ﻓﺮﺃﻯ ﺯﻫﺮﺗﻬﺎ ﻭﻣﺎ ﻓﻴﻬﺎ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﻀﺮﺓ ﻭﺍﻟﺴﺮﻭﺭ ﻓﻴﺴﻜﺖ ﻣﺎ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻥ ﻳﺴﻜﺖ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻳﺎ ﺭﺏ ﺃﺩﺧﻠﻨﻲ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻳﺤﻚ ﻳﺎ ﺍﺑﻦ ﺁﺩﻡ ﻣﺎ ﺃﻏﺪﺭﻙ ﺃﻟﻴﺲ ﻗﺪ ﺃﻋﻄﻴﺖ ﺍﻟﻌﻬﺪ ﻭﺍﻟﻤﻴﺜﺎﻕ ﺃﻥ ﻻ ﺗﺴﺄﻝ ﻏﻴﺮ ﺍﻟﺬﻱ ﺃﻋﻄﻴﺖ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﻳﺎ ﺭﺏ ﻻ ﺗﺠﻌﻠﻨﻲ ﺃﺷﻘﻰ ﺧﻠﻘﻚ ﻓﻴﻀﺤﻚ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﺰ ﻭﺟﻞ ﻣﻨﻪ ﺛﻢ ﻳﺄﺫﻥ ﻟﻪ ﻓﻲ ﺩﺧﻮﻝ ﺍﻟﺠﻨﺔ ﻓﻴﻘﻮﻝ ﺗﻤﻦ ﻓﻴﺘﻤﻨﻰ ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﺍﻧﻘﻄﻌﺖ ﺃﻣﻨﻴﺘﻪ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﺰ ﻭﺟﻞ ﻣﻦ ﻛﺬﺍ ﻭﻛﺬﺍ ﺃﻗﺒﻞ ﻳﺬﻛﺮﻩ ﺭﺑﻪ ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﺍﻧﺘﻬﺖ ﺑﻪ ﺍﻷﻣﺎﻧﻲ ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻟﻚ ﺫﻟﻚ ﻭﻣﺜﻠﻪ ﻣﻌﻪ ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺳﻌﻴﺪ ﺍﻟﺨﺪﺭﻱ ﻷﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻚ ﺫﻟﻚ ﻭﻋﺸﺮﺓ ﺃﻣﺜﺎﻟﻪ ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﻟﻢ ﺃﺣﻔﻆ ﻣﻦ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﻻ ﻗﻮﻟﻪ ﻟﻚ ﺫﻟﻚ ﻭﻣﺜﻠﻪ ﻣﻌﻪ ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺳﻌﻴﺪ ﺇﻧﻲ ﺳﻤﻌﺘﻪ ﻳﻘﻮﻝ ﺫﻟﻚ ﻟﻚ ﻭﻋﺸﺮﺓ ﺃﻣﺜﺎﻟﻪ ﺑﺎﺏ ﻳﺒﺪﻱ ﺿﺒﻌﻴﻪ ﻭﻳﺠﺎﻓﻲ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ‏[ 774‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺑﻜﻴﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺑﻜﺮ ﺑﻦ ﻣﻀﺮ ﻋﻦ ﺟﻌﻔﺮ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻫﺮﻣﺰ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺑﺤﻴﻨﺔ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻛﺎﻥ ﺇﺫﺍ ﺻﻠﻰ ﻓﺮﺝ ﺑﻴﻦ ﻳﺪﻳﻪ ﺣﺘﻰ ﻳﺒﺪﻭ ﺑﻴﺎﺽ ﺇﺑﻄﻴﻪ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﻠﻴﺚ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺟﻌﻔﺮ ﺑﻦ ﺭﺑﻴﻌﺔ ﻧﺤﻮﻩ ﺑﺎﺏ ﻳﺴﺘﻘﺒﻞ ﺑﺄﻃﺮﺍﻑ ﺭﺟﻠﻴﻪ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ ﻗﺎﻟﻪ ﺃﺑﻮ ﺣﻤﻴﺪ ﺍﻟﺴﺎﻋﺪﻱ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺑﺎﺏ ﺇﺫﺍ ﻟﻢ ﻳﺘﻢ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ‏[ 775‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﺼﻠﺖ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻬﺪﻱ ﻋﻦ ﻭﺍﺻﻞ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻭﺍﺋﻞ ﻋﻦ ﺣﺬﻳﻔﺔ ﺭﺃﻯ ﺭﺟﻼ ﻻ ﻳﺘﻢ ﺭﻛﻮﻋﻪ ﻭﻻ ﺳﺠﻮﺩﻩ ﻓﻠﻤﺎ ﻗﻀﻰ ﺻﻼﺗﻪ ﻗﺎﻝ ﻟﻪ ﺣﺬﻳﻔﺔ ﻣﺎ ﺻﻠﻴﺖ ﻗﺎﻝ ﻭﺃﺣﺴﺒﻪ ﻗﺎﻝ ﻭﻟﻮ ﻣﺖ ﻣﺖ ﻋﻠﻰ ﻏﻴﺮ ﺳﻨﺔ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻋﻠﻰ ﺳﺒﻌﺔ ﺃﻋﻈﻢ ‏[ 776‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻗﺒﻴﺼﺔ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﻋﻦ ﻃﺎﻭﺱ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺃﻣﺮ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺃﻥ ﻳﺴﺠﺪ ﻋﻠﻰ ﺳﺒﻌﺔ ﺃﻋﻀﺎﺀ ﻭﻻ ﻳﻜﻒ ﺷﻌﺮﺍ ﻭﻻ ﺛﻮﺑﺎ ﺍﻟﺠﺒﻬﺔ ﻭﺍﻟﻴﺪﻳﻦ ﻭﺍﻟﺮﻛﺒﺘﻴﻦ ﻭﺍﻟﺮﺟﻠﻴﻦ ‏[ 777‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﻠﻢ ﺑﻦ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﻋﻦ ﻃﺎﻭﺱ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻝ : ﺃﻣﺮﻧﺎ ﺃﻥ ﻧﺴﺠﺪ ﻋﻠﻰ ﺳﺒﻌﺔ ﺃﻋﻈﻢ ﻭﻻ ﻧﻜﻒ ﺛﻮﺑﺎ ﻭﻻ ﺷﻌﺮﺍ ‏[ 778‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺁﺩﻡ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﺍﻟﺨﻄﻤﻲ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﺒﺮﺍﺀ ﺑﻦ ﻋﺎﺯﺏ ﻭﻫﻮ ﻏﻴﺮ ﻛﺬﻭﺏ ﻗﺎﻝ ﻛﻨﺎ ﻧﺼﻠﻲ ﺧﻠﻒ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺈﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻤﻦ ﺣﻤﺪﻩ ﻟﻢ ﻳﺤﻦ ﺃﺣﺪ ﻣﻨﺎ ﻇﻬﺮﻩ ﺣﺘﻰ ﻳﻀﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺟﺒﻬﺘﻪ ﻋﻠﻰ ﺍﻷﺭﺽ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻋﻠﻰ ﺍﻷﻧﻒ ‏[ 779‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻌﻠﻰ ﺑﻦ ﺃﺳﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻭﻫﻴﺐ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻃﺎﻭﺱ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺃﻣﺮﺕ ﺃﻥ ﺃﺳﺠﺪ ﻋﻠﻰ ﺳﺒﻌﺔ ﺃﻋﻈﻢ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﺠﺒﻬﺔ ﻭﺃﺷﺎﺭ ﺑﻴﺪﻩ ﻋﻠﻰ ﺃﻧﻔﻪ ﻭﺍﻟﻴﺪﻳﻦ ﻭﺍﻟﺮﻛﺒﺘﻴﻦ ﻭﺃﻃﺮﺍﻑ ﺍﻟﻘﺪﻣﻴﻦ ﻭﻻ ﻧﻜﻔﺖ ﺍﻟﺜﻴﺎﺏ ﻭﺍﻟﺸﻌﺮ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻋﻠﻰ ﺍﻷﻧﻒ ﻭﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻄﻴﻦ ‏[ 780‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻫﻤﺎﻡ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻠﻤﺔ ﻗﺎﻝ ﺍﻧﻄﻠﻘﺖ ﺇﻟﻰ ﺃﺑﻲ ﺳﻌﻴﺪ ﺍﻟﺨﺪﺭﻱ ﻓﻘﻠﺖ : ﺃﻻ ﺗﺨﺮﺝ ﺑﻨﺎ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻨﺨﻞ ﻧﺘﺤﺪﺙ ﻓﺨﺮﺝ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻗﻠﺖ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻣﺎ ﺳﻤﻌﺖ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻲ ﻟﻴﻠﺔ ﺍﻟﻘﺪﺭ ﻗﺎﻝ ﺍﻋﺘﻜﻒ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﺸﺮ ﺍﻷﻭﻝ ﻣﻦ ﺭﻣﻀﺎﻥ ﻭﺍﻋﺘﻜﻔﻨﺎ ﻣﻌﻪ ﻓﺄﺗﺎﻩ ﺟﺒﺮﻳﻞ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻥ ﺍﻟﺬﻱ ﺗﻄﻠﺐ ﺃﻣﺎﻣﻚ ﻓﺎﻋﺘﻜﻒ ﺍﻟﻌﺸﺮ ﺍﻷﻭﺳﻂ ﻓﺎﻋﺘﻜﻔﻨﺎ ﻣﻌﻪ ﻓﺄﺗﺎﻩ ﺟﺒﺮﻳﻞ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻥ ﺍﻟﺬﻱ ﺗﻄﻠﺐ ﺃﻣﺎﻣﻚ ﻗﺎﻡ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺧﻄﻴﺒﺎ ﺻﺒﻴﺤﺔ ﻋﺸﺮﻳﻦ ﻣﻦ ﺭﻣﻀﺎﻥ، ﻓﻘﺎﻝ ﻣﻦ ﻛﺎﻥ ﺍﻋﺘﻜﻒ ﻣﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻠﻴﺮﺟﻊ ﻓﺈﻧﻲ ﺃﺭﻳﺖ ﻟﻴﻠﺔ ﺍﻟﻘﺪﺭ ﻭﺇﻧﻲ ﻧﺴﻴﺘﻬﺎ ﻭﺇﻧﻬﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺸﺮ ﺍﻷﻭﺍﺧﺮ ﻓﻲ ﻭﺗﺮ ﻭﺇﻧﻲ ﺭﺃﻳﺖ ﻛﺄﻧﻲ ﺃﺳﺠﺪ ﻓﻲ ﻃﻴﻦ ﻭﻣﺎﺀ ﻭﻛﺎﻥ ﺳﻘﻒ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﺟﺮﻳﺪ ﺍﻟﻨﺨﻞ ﻭﻣﺎ ﻧﺮﻯ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﺷﻴﺌﺎ ﻓﺠﺎﺀﺕ ﻗﺰﻋﺔ ﻓﺄﻣﻄﺮﻧﺎ ﻓﺼﻠﻰ ﺑﻨﺎ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺣﺘﻰ ﺭﺃﻳﺖ ﺃﺛﺮ ﺍﻟﻄﻴﻦ ﻭﺍﻟﻤﺎﺀ ﻋﻠﻰ ﺟﺒﻬﺔ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺃﺭﻧﺒﺘﻪ ﺗﺼﺪﻳﻖ ﺭﺅﻳﺎﻩ ﺑﺎﺏ ﻋﻘﺪ ﺍﻟﺜﻴﺎﺏ ﻭﺷﺪﻫﺎ ﻭﻣﻦ ﺿﻢ ﺇﻟﻴﻪ ﺛﻮﺑﻪ ﺇﺫﺍ ﺧﺎﻑ ﺃﻥ ﺗﻨﻜﺸﻒ ﻋﻮﺭﺗﻪ ‏[ 781‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻛﺜﻴﺮ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺎﺯﻡ ﻋﻦ ﺳﻬﻞ ﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻳﺼﻠﻮﻥ ﻣﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﻫﻢ ﻋﺎﻗﺪﻭﺍ ﺃﺯﺭﻫﻢ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﻐﺮ ﻋﻠﻰ ﺭﻗﺎﺑﻬﻢ ﻓﻘﻴﻞ ﻟﻠﻨﺴﺎﺀ ﻻ ﺗﺮﻓﻌﻦ ﺭﺅﻭﺳﻜﻦ ﺣﺘﻰ ﻳﺴﺘﻮﻱ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ﺟﻠﻮﺳﺎ ﺑﺎﺏ ﻻ ﻳﻜﻒ ﺷﻌﺮﺍ ‏[ 782‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻨﻌﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﻭﻫﻮ ﺍﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﻋﻦ ﻃﺎﻭﺱ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﻗﺎﻝ ﺃﻣﺮ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺃﻥ ﻳﺴﺠﺪ ﻋﻠﻰ ﺳﺒﻌﺔ ﺃﻋﻈﻢ ﻭﻻ ﻳﻜﻒ ﺛﻮﺑﻪ ﻭﻻ ﺷﻌﺮﻩ ﺑﺎﺏ ﻻ ﻳﻜﻒ ﺛﻮﺑﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ‏[ 783‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﺑﻦ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻋﻮﺍﻧﺔ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﻋﻦ ﻃﺎﻭﺱ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻝ : ﺃﻣﺮﺕ ﺃﻥ ﺃﺳﺠﺪ ﻋﻠﻰ ﺳﺒﻌﺔ ﻻ ﺃﻛﻒ ﺷﻌﺮﺍ ﻭﻻ ﺛﻮﺑﺎ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺘﺴﺒﻴﺢ ﻭﺍﻟﺪﻋﺎﺀ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ‏[ 784‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﻋﻦ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻣﻨﺼﻮﺭ ﻋﻦ ﻣﺴﻠﻢ ﻋﻦ ﻣﺴﺮﻭﻕ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﺃﻧﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﻜﺜﺮ ﺃﻥ ﻳﻘﻮﻝ : ﻓﻲ ﺭﻛﻮﻋﻪ ﻭﺳﺠﻮﺩﻩ ﺳﺒﺤﺎﻧﻚ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺭﺑﻨﺎ ﻭﺑﺤﻤﺪﻙ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺍﻏﻔﺮ ﻟﻲ ﻳﺘﺄﻭﻝ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﻤﻜﺚ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺴﺠﺪﺗﻴﻦ ‏[ 785‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻨﻌﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﻋﻦ ﺃﻳﻮﺏ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﻼﺑﺔ ﺃﻥ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﻮﻳﺮﺙ ﻗﺎﻝ ﻷﺻﺤﺎﺑﻪ ﺃﻻ ﺃﻧﺒﺌﻜﻢ ﺻﻼﺓ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﻭﺫﺍﻙ ﻓﻲ ﻏﻴﺮ ﺣﻴﻦ ﺻﻼﺓ ﻓﻘﺎﻡ ﺛﻢ ﺭﻛﻊ ﻓﻜﺒﺮ ﺛﻢ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻓﻘﺎﻡ ﻫﻨﻴﺔ ﺛﻢ ﺳﺠﺪ ﺛﻢ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻫﻨﻴﺔ ﻓﺼﻠﻰ ﺻﻼﺓ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺳﻠﻤﺔ ﺷﻴﺨﻨﺎ ﻫﺬﺍ ﻗﺎﻝ ﺃﻳﻮﺏ ﻛﺎﻥ ﻳﻔﻌﻞ ﺷﻴﺌﺎ ﻟﻢ ﺃﺭﻫﻢ ﻳﻔﻌﻠﻮﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﻘﻌﺪ ﻓﻲ ﺍﻟﺜﺎﻟﺜﺔ ﻭﺍﻟﺮﺍﺑﻌﺔ ﻗﺎﻝ : ﻓﺄﺗﻴﻨﺎ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺄﻗﻤﻨﺎ ﻋﻨﺪﻩ، ﻓﻘﺎﻝ ﻟﻮ ﺭﺟﻌﺘﻢ ﺇﻟﻰ ﺃﻫﻠﻴﻜﻢ ﺻﻠﻮﺍ ﺻﻼﺓ ﻛﺬﺍ ﻓﻲ ﺣﻴﻦ ﻛﺬﺍ ﺻﻠﻮﺍ ﺻﻼﺓ ﻛﺬﺍ ﻓﻲ ﺣﻴﻦ ﻛﺬﺍ ﻓﺈﺫﺍ ﺣﻀﺮﺕ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﻠﻴﺆﺫﻥ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﻭﻟﻴﺆﻣﻜﻢ ﺃﻛﺒﺮﻛﻢ ‏[ 786‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻴﻢ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺃﺣﻤﺪ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺰﺑﻴﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﻌﺮ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﻜﻢ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻟﻴﻠﻰ ﻋﻦ ﺍﻟﺒﺮﺍﺀ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺳﺠﻮﺩ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﺭﻛﻮﻋﻪ ﻭﻗﻌﻮﺩﻩ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺴﺠﺪﺗﻴﻦ ﻗﺮﻳﺒﺎ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﻮﺍﺀ ‏[ 787‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﺣﺮﺏ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻋﻦ ﺛﺎﺑﺖ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ ﺇﻧﻲ ﻻ ﺁﻟﻮ ﺃﻥ ﺃﺻﻠﻲ ﺑﻜﻢ ﻛﻤﺎ ﺭﺃﻳﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﺼﻠﻲ ﺑﻨﺎ ﻗﺎﻝ ﺛﺎﺑﺖ ﻛﺎﻥ ﺃﻧﺲ ﻳﺼﻨﻊ ﺷﻴﺌﺎ ﻟﻢ ﺃﺭﻛﻢ ﺗﺼﻨﻌﻮﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻮﻉ ﻗﺎﻡ ﺣﺘﻰ ﻳﻘﻮﻝ ﺍﻟﻘﺎﺋﻞ ﻗﺪ ﻧﺴﻲ ﻭﺑﻴﻦ ﺍﻟﺴﺠﺪﺗﻴﻦ ﺣﺘﻰ ﻳﻘﻮﻝ ﺍﻟﻘﺎﺋﻞ ﻗﺪ ﻧﺴﻲ ﺑﺎﺏ ﻻ ﻳﻔﺘﺮﺵ ﺫﺭﺍﻋﻴﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺣﻤﻴﺪ ﺳﺠﺪ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﻭﺿﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻏﻴﺮ ﻣﻔﺘﺮﺵ ﻭﻻ ﻗﺎﺑﻀﻬﻤﺎ ‏[ 788‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺑﺸﺎﺭ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺟﻌﻔﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻝ : ﺍﻋﺘﺪﻟﻮﺍ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻭﻻ ﻳﺒﺴﻂ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﺫﺭﺍﻋﻴﻪ ﺍﻧﺒﺴﺎﻁ ﺍﻟﻜﻠﺐ ﺑﺎﺏ ﻣﻦ ﺍﺳﺘﻮﻯ ﻗﺎﻋﺪﺍ ﻓﻲ ﻭﺗﺮ ﻣﻦ ﺻﻼﺗﻪ ﺛﻢ ﻧﻬﺾ ‏[ 789‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﺼﺒﺎﺡ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻫﺸﻴﻢ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺧﺎﻟﺪ ﺍﻟﺤﺬﺍﺀ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﻼﺑﺔ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﻮﻳﺮﺙ ﺍﻟﻠﻴﺜﻲ ﺃﻧﻪ ﺭﺃﻯ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﺈﺫﺍ ﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﻭﺗﺮ ﻣﻦ ﺻﻼﺗﻪ ﻟﻢ ﻳﻨﻬﺾ ﺣﺘﻰ ﻳﺴﺘﻮﻱ ﻗﺎﻋﺪﺍ ﺑﺎﺏ ﻛﻴﻒ ﻳﻌﺘﻤﺪ ﻋﻠﻰ ﺍﻷﺭﺽ ﺇﺫﺍ ﻗﺎﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ‏[ 790‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻌﻠﻰ ﺑﻦ ﺃﺳﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻭﻫﻴﺐ ﻋﻦ ﺃﻳﻮﺏ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﻼﺑﺔ ﻗﺎﻝ ﺟﺎﺀﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﻮﻳﺮﺙ ﻓﺼﻠﻰ ﺑﻨﺎ ﻓﻲ ﻣﺴﺠﺪﻧﺎ ﻫﺬﺍ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻧﻲ ﻷﺻﻠﻲ ﺑﻜﻢ ﻭﻣﺎ ﺃﺭﻳﺪ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﻟﻜﻦ ﺃﺭﻳﺪ ﺃﻥ ﺃﺭﻳﻜﻢ ﻛﻴﻒ ﺭﺃﻳﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻳﺼﻠﻲ ﻗﺎﻝ ﺃﻳﻮﺏ ﻓﻘﻠﺖ ﻷﺑﻲ ﻗﻼﺑﺔ ﻭﻛﻴﻒ ﻛﺎﻧﺖ ﺻﻼﺗﻪ ﻗﺎﻝ ﻣﺜﻞ ﺻﻼﺓ ﺷﻴﺨﻨﺎ ﻫﺬﺍ ﻳﻌﻨﻲ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺳﻠﻤﺔ ﻗﺎﻝ ﺃﻳﻮﺏ ﻭﻛﺎﻥ ﺫﻟﻚ ﺍﻟﺸﻴﺦ ﻳﺘﻢ ﺍﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻋﻦ ﺍﻟﺴﺠﺪﺓ ﺍﻟﺜﺎﻧﻴﺔ ﺟﻠﺲ ﻭﺍﻋﺘﻤﺪ ﻋﻠﻰ ﺍﻷﺭﺽ ﺛﻢ ﻗﺎﻡ ﺑﺎﺏ ﻳﻜﺒﺮ ﻭﻫﻮ ﻳﻨﻬﺾ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﺠﺪﺗﻴﻦ ﻭﻛﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﺰﺑﻴﺮ ﻳﻜﺒﺮ ﻓﻲ ﻧﻬﻀﺘﻪ ‏[ 791‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺻﺎﻟﺢ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻓﻠﻴﺢ ﺑﻦ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﻋﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻰ ﻟﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺳﻌﻴﺪ ﻓﺠﻬﺮ ﺑﺎﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ﺣﻴﻦ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﺴﺠﻮﺩ ﻭﺣﻴﻦ ﺳﺠﺪ ﻭﺣﻴﻦ ﺭﻓﻊ ﻭﺣﻴﻦ ﻗﺎﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ، ﻭﻗﺎﻝ ﻫﻜﺬﺍ ﺭﺃﻳﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ‏[ 792‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﺣﺮﺏ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺯﻳﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻏﻴﻼﻥ ﺑﻦ ﺟﺮﻳﺮ ﻋﻦ ﻣﻄﺮﻑ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻴﺖ ﺃﻧﺎ ﻭﻋﻤﺮﺍﻥ ﺻﻼﺓ ﺧﻠﻒ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻃﺎﻟﺐ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻓﻜﺎﻥ ﺇﺫﺍ ﺳﺠﺪ ﻛﺒﺮ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﻛﺒﺮ ﻭﺇﺫﺍ ﻧﻬﺾ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﻛﺒﺮ ﻓﻠﻤﺎ ﺳﻠﻢ ﺃﺧﺬ ﻋﻤﺮﺍﻥ ﺑﻴﺪﻱ، ﻓﻘﺎﻝ ﻟﻘﺪ ﺻﻠﻰ ﺑﻨﺎ ﻫﺬﺍ ﺻﻼﺓ ﻣﺤﻤﺪ ﺃﻭ ﻗﺎﻝ ﻟﻘﺪ ﺫﻛﺮﻧﻲ ﻫﺬﺍ ﺻﻼﺓ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﺎﺏ ﺳﻨﺔ ﺍﻟﺠﻠﻮﺱ ﻓﻲ ﺍﻟﺘﺸﻬﺪ ﻭﻛﺎﻧﺖ ﺃﻡ ﺍﻟﺪﺭﺩﺍﺀ ﺗﺠﻠﺲ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻬﺎ ﺟﻠﺴﺔ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﻭﻛﺎﻧﺖ ﻓﻘﻴﻬﺔ ‏[ 793‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺃﻧﻪ ﺃﺧﺒﺮﻩ ﺃﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺮﻯ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻳﺘﺮﺑﻊ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺇﺫﺍ ﺟﻠﺲ ﻓﻔﻌﻠﺘﻪ ﻭﺃﻧﺎ ﻳﻮﻣﺌﺬ ﺣﺪﻳﺚ ﺍﻟﺴﻦ ﻓﻨﻬﺎﻧﻲ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ، ﻭﻗﺎﻝ ﺇﻧﻤﺎ ﺳﻨﺔ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺃﻥ ﺗﻨﺼﺐ ﺭﺟﻠﻚ ﺍﻟﻴﻤﻨﻰ ﻭﺗﺜﻨﻲ ﺍﻟﻴﺴﺮﻯ ﻓﻘﻠﺖ : ﺇﻧﻚ ﺗﻔﻌﻞ ﺫﻟﻚ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻥ ﺭﺟﻠﻲ ﻻ ﺗﺤﻤﻼﻧﻲ ‏[ 794‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺑﻜﻴﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﻠﻴﺚ ﻋﻦ ﺧﺎﻟﺪ ﻋﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻋﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺣﻠﺤﻠﺔ ﻋﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﻋﻄﺎﺀ ﻭﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﻠﻴﺚ ﻋﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺒﻴﺐ ﻭﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﻋﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺣﻠﺤﻠﺔ ﻋﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﻋﻄﺎﺀ ﺃﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﺟﺎﻟﺴﺎ ﻣﻊ ﻧﻔﺮ ﻣﻦ ﺃﺻﺤﺎﺏ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺬﻛﺮﻧﺎ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻨﺒﻲ ، ﻓﻘﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺣﻤﻴﺪ ﺍﻟﺴﺎﻋﺪﻱ ﺃﻧﺎ ﻛﻨﺖ ﺃﺣﻔﻈﻜﻢ ﻟﺼﻼﺓ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺭﺃﻳﺘﻪ ﺇﺫﺍ ﻛﺒﺮ ﺟﻌﻞ ﻳﺪﻳﻪ ﺣﺬﺍﺀ ﻣﻨﻜﺒﻴﻪ ﻭﺇﺫﺍ ﺭﻛﻊ ﺃﻣﻜﻦ ﻳﺪﻳﻪ ﻣﻦ ﺭﻛﺒﺘﻴﻪ ﺛﻢ ﻫﺼﺮ ﻇﻬﺮﻩ ﻓﺈﺫﺍ ﺭﻓﻊ ﺭﺃﺳﻪ ﺍﺳﺘﻮﻯ ﺣﺘﻰ ﻳﻌﻮﺩ ﻛﻞ ﻓﻘﺎﺭ ﻣﻜﺎﻧﻪ ﻓﺈﺫﺍ ﺳﺠﺪ ﻭﺿﻊ ﻳﺪﻳﻪ ﻏﻴﺮ ﻣﻔﺘﺮﺵ ﻭﻻ ﻗﺎﺑﻀﻬﻤﺎ ﻭﺍﺳﺘﻘﺒﻞ ﺑﺄﻃﺮﺍﻑ ﺃﺻﺎﺑﻊ ﺭﺟﻠﻴﻪ ﺍﻟﻘﺒﻠﺔ ﻓﺈﺫﺍ ﺟﻠﺲ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﺟﻠﺲ ﻋﻠﻰ ﺭﺟﻠﻪ ﺍﻟﻴﺴﺮﻯ ﻭﻧﺼﺐ ﺍﻟﻴﻤﻨﻰ ﻭﺇﺫﺍ ﺟﻠﺲ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺔ ﺍﻵﺧﺮﺓ ﻗﺪﻡ ﺭﺟﻠﻪ ﺍﻟﻴﺴﺮﻯ ﻭﻧﺼﺐ ﺍﻷﺧﺮﻯ ﻭﻗﻌﺪ ﻋﻠﻰ ﻣﻘﻌﺪﺗﻪ ﻭﺳﻤﻊ ﺍﻟﻠﻴﺚ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺒﻴﺐ ﻭﻳﺰﻳﺪ ﻣﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻠﺤﻠﺔ ﻭﺍﺑﻦ ﺣﻠﺤﻠﺔ ﻣﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﻄﺎﺀ ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺻﺎﻟﺢ ﻋﻦ ﺍﻟﻠﻴﺚ ﻛﻞ ﻓﻘﺎﺭ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻤﺒﺎﺭﻙ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺃﻳﻮﺏ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺒﻴﺐ ﺃﻥ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺣﺪﺛﻪ ﻛﻞ ﻓﻘﺎﺭ ﺑﺎﺏ ﻣﻦ ﻟﻢ ﻳﺮ ﺍﻟﺘﺸﻬﺪ ﺍﻷﻭﻝ ﻭﺍﺟﺒﺎ ﻷﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﻭﻟﻢ ﻳﺮﺟﻊ ‏[ 795‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺷﻌﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﻫﺮﻣﺰ ﻣﻮﻟﻰ ﺑﻨﻲ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻤﻄﻠﺐ، ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺮﺓ ﻣﻮﻟﻰ ﺭﺑﻴﻌﺔ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﺃﻥ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺑﺤﻴﻨﺔ ﻭﻫﻮ ﻣﻦ ﺃﺯﺩ ﺷﻨﻮﺀﺓ ﻭﻫﻮ ﺣﻠﻴﻒ ﻟﺒﻨﻲ ﻋﺒﺪ ﻣﻨﺎﻑ ﻭﻛﺎﻥ ﻣﻦ ﺃﺻﺤﺎﺏ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺻﻠﻰ ﺑﻬﻢ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻓﻘﺎﻡ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﻛﻌﺘﻴﻦ ﺍﻷﻭﻟﻴﻴﻦ ﻟﻢ ﻳﺠﻠﺲ ﻓﻘﺎﻡ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻣﻌﻪ ﺣﺘﻰ ﺇﺫﺍ ﻗﻀﻰ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﺍﻧﺘﻈﺮ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺗﺴﻠﻴﻤﻪ ﻛﺒﺮ ﻭﻫﻮ ﺟﺎﻟﺲ ﻓﺴﺠﺪ ﺳﺠﺪﺗﻴﻦ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﻳﺴﻠﻢ ﺛﻢ ﺳﻠﻢ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺘﺸﻬﺪ ﻓﻲ ﺍﻷﻭﻟﻰ ‏[ 796‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻗﺘﻴﺒﺔ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺑﻜﺮ ﻋﻦ ﺟﻌﻔﺮ ﺑﻦ ﺭﺑﻴﻌﺔ ﻋﻦ ﺍﻷﻋﺮﺝ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﺑﻦ ﺑﺤﻴﻨﺔ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻰ ﺑﻨﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻈﻬﺮ ﻓﻘﺎﻡ ﻭﻋﻠﻴﻪ ﺟﻠﻮﺱ ﻓﻠﻤﺎ ﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﺁﺧﺮ ﺻﻼﺗﻪ ﺳﺠﺪ ﺳﺠﺪﺗﻴﻦ ﻭﻫﻮ ﺟﺎﻟﺲ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺘﺸﻬﺪ ﻓﻲ ﺍﻵﺧﺮﺓ ‏[ 797‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻧﻌﻴﻢ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻷﻋﻤﺶ ﻋﻦ ﺷﻘﻴﻖ ﺑﻦ ﺳﻠﻤﺔ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻨﺎ ﺇﺫﺍ ﺻﻠﻴﻨﺎ ﺧﻠﻒ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﻠﻨﺎ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﺟﺒﺮﻳﻞ ﻭﻣﻴﻜﺎﺋﻴﻞ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﻓﻼﻥ ﻭﻓﻼﻥ ﻓﺎﻟﺘﻔﺖ ﺇﻟﻴﻨﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻫﻮ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻓﺈﺫﺍ ﺻﻠﻰ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﻓﻠﻴﻘﻞ ﺍﻟﺘﺤﻴﺎﺕ ﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺼﻠﻮﺍﺕ ﻭﺍﻟﻄﻴﺒﺎﺕ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻚ ﺃﻳﻬﺎ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﺭﺣﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺑﺮﻛﺎﺗﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﻭﻋﻠﻰ ﻋﺒﺎﺩ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ ﻓﺈﻧﻜﻢ ﺇﺫﺍ ﻗﻠﺘﻤﻮﻫﺎ ﺃﺻﺎﺑﺖ ﻛﻞ ﻋﺒﺪ ﻟﻠﻪ ﺻﺎﻟﺢ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﺃﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺃﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻣﺤﻤﺪﺍ ﻋﺒﺪﻩ ﻭﺭﺳﻮﻟﻪ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺪﻋﺎﺀ ﻗﺒﻞ ﺍﻟﺴﻼﻡ ‏[ 798‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺷﻌﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻋﺮﻭﺓ ﺑﻦ ﺍﻟﺰﺑﻴﺮ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺯﻭﺝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺃﺧﺒﺮﺗﻪ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺪﻋﻮ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺇﻧﻲ ﺃﻋﻮﺫ ﺑﻚ ﻣﻦ ﻋﺬﺍﺏ ﺍﻟﻘﺒﺮ ﻭﺃﻋﻮﺫ ﺑﻚ ﻣﻦ ﻓﺘﻨﺔ ﺍﻟﻤﺴﻴﺢ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ﻭﺃﻋﻮﺫ ﺑﻚ ﻣﻦ ﻓﺘﻨﺔ ﺍﻟﻤﺤﻴﺎ ﻭﻓﺘﻨﺔ ﺍﻟﻤﻤﺎﺕ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺇﻧﻲ ﺃﻋﻮﺫ ﺑﻚ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﺄﺛﻢ ﻭﺍﻟﻤﻐﺮﻡ، ﻓﻘﺎﻝ ﻟﻪ ﻗﺎﺋﻞ ﻣﺎ ﺃﻛﺜﺮ ﻣﺎ ﺗﺴﺘﻌﻴﺬ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻐﺮﻡ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻥ ﺍﻟﺮﺟﻞ ﺇﺫﺍ ﻏﺮﻡ ﺣﺪﺙ ﻓﻜﺬﺏ ﻭﻭﻋﺪ ﻓﺄﺧﻠﻒ ﻭﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻋﺮﻭﺓ ﺃﻥ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﺳﻤﻌﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺴﺘﻌﻴﺬ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻪ ﻣﻦ ﻓﺘﻨﺔ ﺍﻟﺪﺟﺎﻝ ‏[ 799‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻗﺘﻴﺒﺔ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﻠﻴﺚ ﻋﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﺒﻴﺐ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﺨﻴﺮ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺑﻜﺮ ﺍﻟﺼﺪﻳﻖ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﻟﺮﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻤﻨﻲ ﺩﻋﺎﺀ ﺃﺩﻋﻮ ﺑﻪ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻲ ﻗﺎﻝ ﻗﻞ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﺇﻧﻲ ﻇﻠﻤﺖ ﻧﻔﺴﻲ ﻇﻠﻤﺎ ﻛﺜﻴﺮﺍ ﻭﻻ ﻳﻐﻔﺮ ﺍﻟﺬﻧﻮﺏ ﺇﻻ ﺃﻧﺖ ﻓﺎﻏﻔﺮ ﻟﻲ ﻣﻐﻔﺮﺓ ﻣﻦ ﻋﻨﺪﻙ ﻭﺍﺭﺣﻤﻨﻲ ﺇﻧﻚ ﺃﻧﺖ ﺍﻟﻐﻔﻮﺭ ﺍﻟﺮﺣﻴﻢ ﺑﺎﺏ ﻣﺎ ﻳﺘﺨﻴﺮ ﻣﻦ ﺍﻟﺪﻋﺎﺀ ﺑﻌﺪ ﺍﻟﺘﺸﻬﺪ ﻭﻟﻴﺲ ﺑﻮﺍﺟﺐ ‏[ 800‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﻋﻦ ﺍﻷﻋﻤﺶ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺷﻘﻴﻖ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ ﻛﻨﺎ ﺇﺫﺍ ﻛﻨﺎ ﻣﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻗﻠﻨﺎ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻦ ﻋﺒﺎﺩﻩ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﻓﻼﻥ ﻭﻓﻼﻥ، ﻓﻘﺎﻝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻻ ﺗﻘﻮﻟﻮﺍ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﺈﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻫﻮ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻭﻟﻜﻦ ﻗﻮﻟﻮﺍ ﺍﻟﺘﺤﻴﺎﺕ ﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺼﻠﻮﺍﺕ ﻭﺍﻟﻄﻴﺒﺎﺕ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻚ ﺃﻳﻬﺎ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﺭﺣﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺑﺮﻛﺎﺗﻪ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﻭﻋﻠﻰ ﻋﺒﺎﺩ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ ﻓﺈﻧﻜﻢ ﺇﺫﺍ ﻗﻠﺘﻢ ﺃﺻﺎﺏ ﻛﻞ ﻋﺒﺪ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﺃﻭ ﺑﻴﻦ ﺍﻟﺴﻤﺎﺀ ﻭﺍﻷﺭﺽ ﺃﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺃﺷﻬﺪ ﺃﻥ ﻣﺤﻤﺪﺍ ﻋﺒﺪﻩ ﻭﺭﺳﻮﻟﻪ ﺛﻢ ﻳﺘﺨﻴﺮ ﻣﻦ ﺍﻟﺪﻋﺎﺀ ﺃﻋﺠﺒﻪ ﺇﻟﻴﻪ ﻓﻴﺪﻋﻮ ﺑﺎﺏ ﻣﻦ ﻟﻢ ﻳﻤﺴﺢ ﺟﺒﻬﺘﻪ ﻭﺃﻧﻔﻪ ﺣﺘﻰ ﺻﻠﻰ ‏[ 801‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﻠﻢ ﺑﻦ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻫﺸﺎﻡ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻠﻤﺔ ﻗﺎﻝ : ﺳﺄﻟﺖ ﺃﺑﺎ ﺳﻌﻴﺪ ﺍﻟﺨﺪﺭﻱ، ﻓﻘﺎﻝ : ﺭﺃﻳﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺴﺠﺪ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺎﺀ ﻭﺍﻟﻄﻴﻦ ﺣﺘﻰ ﺭﺃﻳﺖ ﺃﺛﺮ ﺍﻟﻄﻴﻦ ﻓﻲ ﺟﺒﻬﺘﻪ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺘﺴﻠﻴﻢ ‏[ 802‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﺑﻦ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻋﻦ ﻫﻨﺪ ﺑﻨﺖ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﺃﻥ ﺃﻡ ﺳﻠﻤﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﺫﺍ ﺳﻠﻢ ﻗﺎﻡ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﺣﻴﻦ ﻳﻘﻀﻲ ﺗﺴﻠﻴﻤﻪ ﻭﻣﻜﺚ ﻳﺴﻴﺮﺍ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﻳﻘﻮﻡ ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻓﺄﺭﻯ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺃﻋﻠﻢ ﺃﻥ ﻣﻜﺜﻪ ﻟﻜﻲ ﻳﻨﻔﺬ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﻳﺪﺭﻛﻬﻦ ﻣﻦ ﺍﻧﺼﺮﻑ ﻣﻦ ﺍﻟﻘﻮﻡ ﺑﺎﺏ ﻳﺴﻠﻢ ﺣﻴﻦ ﻳﺴﻠﻢ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻭﻛﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻳﺴﺘﺤﺐ ﺇﺫﺍ ﺳﻠﻢ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺃﻥ ﻳﺴﻠﻢ ﻣﻦ ﺧﻠﻔﻪ ‏[ 803‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺣﺒﺎﻥ ﺑﻦ ﻣﻮﺳﻰ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﻌﻤﺮ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻋﻦ ﻣﺤﻤﻮﺩ ﺑﻦ ﺍﻟﺮﺑﻴﻊ ﻋﻦ ﻋﺘﺒﺎﻥ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻴﻨﺎ ﻣﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺴﻠﻤﻨﺎ ﺣﻴﻦ ﺳﻠﻢ ﺑﺎﺏ ﻣﻦ ﻟﻢ ﻳﺮ ﺭﺩ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻭﺍﻛﺘﻔﻰ ﺑﺘﺴﻠﻴﻢ ﺍﻟﺼﻼﺓ ‏[ 804‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪﺍﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﻌﻤﺮ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻣﺤﻤﻮﺩ ﺑﻦ ﺍﻟﺮﺑﻴﻊ ﻭﺯﻋﻢ ﺃﻧﻪ ﻋﻘﻞ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻋﻘﻞ ﻣﺠﺔ ﻣﺠﻬﺎ ﻣﻦ ﺩﻟﻮ ﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﺩﺍﺭﻫﻢ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﻋﺘﺒﺎﻥ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﺍﻷﻧﺼﺎﺭﻯ ﺛﻢ ﺃﺣﺪ ﺑﻨﻲ ﺳﺎﻟﻢ ﻗﺎﻝ : ﻛﻨﺖ ﺃﺻﻠﻲ ﻟﻘﻮﻣﻲ ﺑﻨﻲ ﺳﺎﻟﻢ ﻓﺄﺗﻴﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻘﻠﺖ : ﺇﻧﻲ ﺃﻧﻜﺮﺕ ﺑﺼﺮﻱ ﻭﺇﻥ ﺍﻟﺴﻴﻮﻝ ﺗﺤﻮﻝ ﺑﻴﻨﻲ ﻭﺑﻴﻦ ﻣﺴﺠﺪ ﻗﻮﻣﻲ ﻓﻠﻮﺩﺩﺕ ﺃﻧﻚ ﺟﺌﺖ ﻓﺼﻠﻴﺖ ﻓﻲ ﺑﻴﺘﻲ ﻣﻜﺎﻧﺎ ﺣﺘﻰ ﺍﺗﺨﺬﻩ ﻣﺴﺠﺪﺍ، ﻓﻘﺎﻝ ﺍﻓﻌﻞ ﺇﻥ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻐﺪﺍ ﻋﻠﻰ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﻣﻌﻪ ﺑﻌﺪ ﻣﺎ ﺃﺷﺘﺪ ﺍﻟﻨﻬﺎﺭ ﻓﺄﺳﺘﺄﺫﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﺄﺫﻧﺖ ﻟﻪ ﻓﻠﻢ ﻳﺠﻠﺲ ﺣﺘﻰ ﻗﺎﻝ ﺃﻳﻦ ﺗﺤﺐ ﺃﻥ ﺃﺻﻠﻲ ﻣﻦ ﺑﻴﺘﻚ ﻓﺄﺷﺎﺭ ﺇﻟﻴﻪ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻜﺎﻥ ﺍﻟﺬﻱ ﺃﺣﺐ ﺃﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﻴﻪ ﻓﻘﺎﻡ ﻓﺼﻔﻔﻨﺎ ﺧﻠﻔﻪ ﺛﻢ ﺳﻠﻢ ﻭﺳﻠﻤﻨﺎ ﺣﻴﻦ ﺳﻠﻢ ﺑﺎﺏ ﺍﻟﺬﻛﺮ ﺑﻌﺪ ﺍﻟﺼﻼﺓ ‏[ 805‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺑﻦ ﻧﺼﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺍﺑﻦ ﺟﺮﻳﺞ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻋﻤﺮﻭ ﺃﻥ ﺃﺑﺎ ﻣﻌﺒﺪ ﻣﻮﻟﻰ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺃﺧﺒﺮﻩ ﺍﻥ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﺃﺧﺒﺮﻩ ﺃﻥ ﺭﻓﻊ ﺍﻟﺼﻮﺕ ﺑﺎﻟﺬﻛﺮ ﺣﻴﻦ ﻳﻨﺼﺮﻑ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻜﺘﻮﺑﺔ ﻛﺎﻥ ﻋﻠﻰ ﻋﻬﺪ ﺍﻟﻨﺒﻲ ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﻛﻨﺖ ﺃﻋﻠﻢ ﺇﺫﺍ ﺍﻧﺼﺮﻓﻮﺍ ﺑﺬﻟﻚ ﺇﺫﺍ ﺳﻤﻌﺘﻪ ‏[ 806‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺃﺑﻮ ﻣﻌﺒﺪ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻛﻨﺖ ﺃﻋﺮﻑ ﺍﻧﻘﻀﺎﺀ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺑﺎﻟﺘﻜﺒﻴﺮ ‏[ 807‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺑﻜﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻌﺘﻤﺮ ﻋﻦ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﺳﻤﻲ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺻﺎﻟﺢ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ ﺟﺎﺀ ﺍﻟﻔﻘﺮﺍﺀ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻘﺎﻟﻮﺍ ﺫﻫﺐ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﺪﺛﻮﺭ ﻣﻦ ﺍﻷﻣﻮﺍﻝ ﺑﺎﻟﺪﺭﺟﺎﺕ ﺍﻟﻌﻼ ﻭﺍﻟﻨﻌﻴﻢ ﺍﻟﻤﻘﻴﻢ ﻳﺼﻠﻮﻥ ﻛﻤﺎ ﻧﺼﻠﻲ ﻭﻳﺼﻮﻣﻮﻥ ﻛﻤﺎ ﻧﺼﻮﻡ ﻭﻟﻬﻢ ﻓﻀﻞ ﻣﻦ ﺃﻣﻮﺍﻝ ﻳﺤﺠﻮﻥ ﺑﻬﺎ ﻭﻳﻌﺘﻤﺮﻭﻥ ﻭﻳﺠﺎﻫﺪﻭﻥ ﻭﻳﺘﺼﺪﻗﻮﻥ ﻗﺎﻝ ﺃﻻ ﺃﺣﺪﺛﻜﻢ ﺑﺄﻣﺮ ﺇﻥ ﺃﺧﺬﺗﻢ ﺑﻪ ﺃﺩﺭﻛﺘﻢ ﻣﻦ ﺳﺒﻘﻜﻢ ﻭﻟﻢ ﻳﺪﺭﻛﻜﻢ ﺃﺣﺪ ﺑﻌﺪﻛﻢ ﻭﻛﻨﺘﻢ ﺧﻴﺮ ﻣﻦ ﺃﻧﺘﻢ ﺑﻴﻦ ﻇﻬﺮﺍﻧﻴﻪ ﺇﻻ ﻣﻦ ﻋﻤﻞ ﻣﺜﻠﻪ ﺗﺴﺒﺤﻮﻥ ﻭﺗﺤﻤﺪﻭﻥ ﻭﺗﻜﺒﺮﻭﻥ ﺧﻠﻒ ﻛﻞ ﺻﻼﺓ ﺛﻼﺛﺎ ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ﻓﺎﺧﺘﻠﻔﻨﺎ ﺑﻴﻨﻨﺎ، ﻓﻘﺎﻝ ﺑﻌﻀﻨﺎ ﻧﺴﺒﺢ ﺛﻼﺛﺎ ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ﻭﻧﺤﻤﺪ ﺛﻼﺛﺎ ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ﻭﻧﻜﺒﺮ ﺃﺭﺑﻌﺎ ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ﻓﺮﺟﻌﺖ ﺇﻟﻴﻪ، ﻓﻘﺎﻝ ﺗﻘﻮﻝ ﺳﺒﺤﺎﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺃﻛﺒﺮ ﺣﺘﻰ ﻳﻜﻮﻥ ﻣﻨﻬﻦ ﻛﻠﻬﻦ ﺛﻼﺛﺎ ﻭﺛﻼﺛﻴﻦ ‏[ 808‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﺑﻦ ﻋﻤﻴﺮ ﻋﻦ ﻭﺭﺍﺩ ﻛﺎﺗﺐ ﺍﻟﻤﻐﻴﺮﺓ ﺑﻦ ﺷﻌﺒﺔ ﻗﺎﻝ ﺃﻣﻠﻰ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻤﻐﻴﺮﺓ ﺑﻦ ﺷﻌﺒﺔ ﻓﻲ ﻛﺘﺎﺏ ﺇﻟﻰ ﻣﻌﺎﻭﻳﺔ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻛﺎﻥ ﻳﻘﻮﻝ : ﻓﻲ ﺩﺑﺮ ﻛﻞ ﺻﻼﺓ ﻣﻜﺘﻮﺑﺔ ﻻ ﺇﻟﻪ ﺇﻻ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺣﺪﻩ ﻻ ﺷﺮﻳﻚ ﻟﻪ ﻟﻪ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﻭﻟﻪ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻭﻫﻮ ﻋﻠﻰ ﻛﻞ ﺷﻲﺀ ﻗﺪﻳﺮ ﺍﻟﻠﻬﻢ ﻻ ﻣﺎﻧﻊ ﻟﻤﺎ ﺃﻋﻄﻴﺖ ﻭﻻ ﻣﻌﻄﻲ ﻟﻤﺎ ﻣﻨﻌﺖ ﻭﻻ ﻳﻨﻔﻊ ﺫﺍ ﺍﻟﺠﺪ ﻣﻨﻚ ﺍﻟﺠﺪ، ﻭﻗﺎﻝ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻤﻠﻚ ﺑﻬﺬﺍ ﻋﻦ ﺍﻟﺤﻜﻢ ﻋﻦ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ﺑﻦ ﻣﺨﻴﻤﺮﺓ ﻋﻦ ﻭﺭﺍﺩ ﺑﻬﺬﺍ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﺍﻟﺠﺪ ﻏﻨﻰ ﺑﺎﺏ ﻳﺴﺘﻘﺒﻞ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺇﺫﺍ ﺳﻠﻢ ‏[ 809‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻮﺳﻰ ﺑﻦ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺟﺮﻳﺮ ﺑﻦ ﺣﺎﺯﻡ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺭﺟﺎﺀ ﻋﻦ ﺳﻤﺮﺓ ﺑﻦ ﺟﻨﺪﺏ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺇﺫﺍ ﺻﻠﻰ ﺻﻼﺓ ﺃﻗﺒﻞ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﺑﻮﺟﻬﻪ ‏[ 810‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺻﺎﻟﺢ ﺑﻦ ﻛﻴﺴﺎﻥ ﻋﻦ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﺘﺒﺔ ﺑﻦ ﻣﺴﻌﻮﺩ ﻋﻦ ﺯﻳﺪ ﺑﻦ ﺧﺎﻟﺪ ﺍﻟﺠﻬﻨﻲ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻰ ﻟﻨﺎ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﺑﺎﻟﺤﺪﻳﺒﻴﺔ ﻋﻠﻰ ﺇﺛﺮ ﺳﻤﺎﺀ ﻛﺎﻧﺖ ﻣﻦ ﺍﻟﻠﻴﻠﺔ ﻓﻠﻤﺎ ﺍﻧﺼﺮﻑ ﺃﻗﺒﻞ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻨﺎﺱ، ﻓﻘﺎﻝ ﻫﻞ ﺗﺪﺭﻭﻥ ﻣﺎﺫﺍ ﻗﺎﻝ ﺭﺑﻜﻢ ﻗﺎﻟﻮﺍ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺭﺳﻮﻟﻪ ﺃﻋﻠﻢ ﻗﺎﻝ ﺃﺻﺒﺢ ﻣﻦ ﻋﺒﺎﺩﻱ ﻣﺆﻣﻦ ﻭﻛﺎﻓﺮ ﻓﺄﻣﺎ ﻣﻦ ﻗﺎﻝ ﻣﻄﺮﻧﺎ ﺑﻔﻀﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺭﺣﻤﺘﻪ ﻓﺬﻟﻚ ﻣﺆﻣﻦ ﺑﻲ ﻭﻛﺎﻓﺮ ﺑﺎﻟﻜﻮﻛﺐ ﻭﺃﻣﺎ ﻣﻦ ﻗﺎﻝ ﺑﻨﻮﺀ ﻛﺬﺍ ﻭﻛﺬﺍ ﻓﺬﻟﻚ ﻛﺎﻓﺮ ﺑﻲ ﻭﻣﺆﻣﻦ ﺑﺎﻟﻜﻮﻛﺐ ‏[ 811‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﻤﻊ ﻳﺰﻳﺪ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺣﻤﻴﺪ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﻗﺎﻝ ﺃﺧﺮ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺫﺍﺕ ﻟﻴﻠﺔ ﺇﻟﻰ ﺷﻄﺮ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﺛﻢ ﺧﺮﺝ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﻓﻠﻤﺎ ﺻﻠﻰ ﺃﻗﺒﻞ ﻋﻠﻴﻨﺎ ﺑﻮﺟﻬﻪ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻥ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻗﺪ ﺻﻠﻮﺍ ﻭﺭﻗﺪﻭﺍ ﻭﺇﻧﻜﻢ ﻟﻦ ﺗﺰﺍﻟﻮﺍ ﻓﻲ ﺻﻼﺓ ﻣﺎ ﺍﻧﺘﻈﺮﺗﻢ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﺑﺎﺏ ﻣﻜﺚ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻓﻲ ﻣﺼﻼﻩ ﺑﻌﺪ ﺍﻟﺴﻼﻡ ﻭﻗﺎﻝ ﻟﻨﺎ ﺁﺩﻡ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﺃﻳﻮﺏ ﻋﻦ ﻧﺎﻓﻊ ﻗﺎﻝ : ﻛﺎﻥ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﻲ ﻣﻜﺎﻧﻪ ﺍﻟﺬﻱ ﺻﻠﻰ ﻓﻴﻪ ﺍﻟﻔﺮﻳﻀﺔ ﻭﻓﻌﻠﻪ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ﻭﻳﺬﻛﺮ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻫﺮﻳﺮﺓ ﺭﻓﻌﻪ ﻻ ﻳﺘﻄﻮﻉ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻓﻲ ﻣﻜﺎﻧﻪ ﻭﻟﻢ ﻳﺼﺢ ‏[ 812‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻋﻦ ﻫﻨﺪ ﺑﻨﺖ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﻋﻦ ﺃﻡ ﺳﻠﻤﺔ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻛﺎﻥ ﺇﺫﺍ ﺳﻠﻢ ﻳﻤﻜﺚ ﻓﻲ ﻣﻜﺎﻧﻪ ﻳﺴﻴﺮﺍ ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻓﻨﺮﻯ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺃﻋﻠﻢ ﻟﻜﻲ ﻳﻨﻔﺬ ﻣﻦ ﻳﻨﺼﺮﻑ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﺮﻳﻢ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻧﺎﻓﻊ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺟﻌﻔﺮ ﺑﻦ ﺭﺑﻴﻌﺔ ﺍﻥ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻛﺘﺐ ﺇﻟﻴﻪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﺘﻨﻲ ﻫﻨﺪ ﺑﻨﺖ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﺍﻟﻔﺮﺍﺳﻴﺔ ﻋﻦ ﺃﻡ ﺳﻠﻤﺔ ﺯﻭﺝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻭﻛﺎﻧﺖ ﻣﻦ ﺻﻮﺍﺣﺒﺎﺗﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﻛﺎﻥ ﻳﺴﻠﻢ ﻓﻴﻨﺼﺮﻑ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻓﻴﺪﺧﻠﻦ ﺑﻴﻮﺗﻬﻦ ﻣﻦ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﻳﻨﺼﺮﻑ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻭﻫﺐ ﻋﻦ ﻳﻮﻧﺲ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﺃﺧﺒﺮﺗﻨﻲ ﻫﻨﺪ ﺍﻟﻔﺮﺍﺳﻴﺔ، ﻭﻗﺎﻝ ﻋﺜﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻳﻮﻧﺲ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﺣﺪﺛﺘﻨﻲ ﻫﻨﺪ ﺍﻟﻔﺮﺍﺳﻴﺔ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺰﺑﻴﺪﻱ ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﺃﻥ ﻫﻨﺪ ﺑﻨﺖ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﺍﻟﻘﺮﺷﻴﺔ ﺃﺧﺒﺮﺗﻪ ﻭﻛﺎﻧﺖ ﺗﺤﺖ ﻣﻌﺒﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﻘﺪﺍﺩ ﻭﻫﻮ ﺣﻠﻴﻒ ﺑﻨﻲ ﺯﻫﺮﺓ ﻭﻛﺎﻧﺖ ﺗﺪﺧﻞ ﻋﻠﻰ ﺃﺯﻭﺍﺝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ، ﻭﻗﺎﻝ ﺷﻌﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﺣﺪﺛﺘﻨﻲ ﻫﻨﺪ ﺍﻟﻘﺮﺷﻴﺔ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻋﺘﻴﻖ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻋﻦ ﻫﻨﺪ ﺍﻟﻔﺮﺍﺳﻴﺔ، ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﻠﻴﺚ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﺣﺪﺛﻪ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻋﻦ ﺍﻣﺮﺃﺓ ﻣﻦ ﻗﺮﻳﺶ ﺣﺪﺛﺘﻪ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺑﺎﺏ ﻣﻦ ﺻﻠﻰ ﺑﺎﻟﻨﺎﺱ ﻓﺬﻛﺮ ﺣﺎﺟﺔ ﻓﺘﺨﻄﺎﻫﻢ ‏[ 813‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻴﺴﻰ ﺑﻦ ﻳﻮﻧﺲ ﻋﻦ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﺍﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﻠﻴﻜﺔ ﻋﻦ ﻋﻘﺒﺔ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻴﺖ ﻭﺭﺍﺀ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺑﺎﻟﻤﺪﻳﻨﺔ ﺍﻟﻌﺼﺮ ﻓﺴﻠﻢ ﺛﻢ ﻗﺎﻡ ﻣﺴﺮﻋﺎ ﻓﺘﺨﻄﻰ ﺭﻗﺎﺏ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺇﻟﻰ ﺑﻌﺾ ﺣﺠﺮ ﻧﺴﺎﺋﻪ ﻓﻔﺰﻉ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻣﻦ ﺳﺮﻋﺘﻪ ﻓﺨﺮﺝ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﻓﺮﺃﻯ ﺃﻧﻬﻢ ﻋﺠﺒﻮﺍ ﻣﻦ ﺳﺮﻋﺘﻪ، ﻓﻘﺎﻝ : ﺫﻛﺮﺕ ﺷﻴﺌﺎ ﻣﻦ ﺗﺒﺮ ﻋﻨﺪﻧﺎ ﻓﻜﺮﻫﺖ ﺃﻥ ﻳﺤﺒﺴﻨﻲ ﻓﺄﻣﺮﺕ ﺑﻘﺴﻤﺘﻪ ﺑﺎﺏ ﺍﻻﻧﻔﺘﺎﻝ ﻭﺍﻻﻧﺼﺮﺍﻑ ﻋﻦ ﺍﻟﻴﻤﻴﻦ ﻭﺍﻟﺸﻤﺎﻝ ﻭﻛﺎﻥ ﺃﻧﺲ ﻳﻨﻔﺘﻞ ﻋﻦ ﻳﻤﻴﻨﻪ ﻭﻋﻦ ﻳﺴﺎﺭﻩ ﻭﻳﻌﻴﺐ ﻋﻠﻰ ﻣﻦ ﻳﺘﻮﺧﻰ ﺃﻭ ﻣﻦ ﻳﻌﻤﺪ ﺍﻻﻧﻔﺘﺎﻝ ﻋﻦ ﻳﻤﻴﻨﻪ ‏[ 814‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﻋﻦ ﻋﻤﺎﺭﺓ ﺑﻦ ﻋﻤﻴﺮ ﻋﻦ ﺍﻷﺳﻮﺩ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻻ ﻳﺠﻌﻞ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﻟﻠﺸﻴﻄﺎﻥ ﺷﻴﺌﺎ ﻣﻦ ﺻﻼﺗﻪ ﻳﺮﻯ ﺃﻥ ﺣﻘﺎ ﻋﻠﻴﻪ ﺃﻥ ﻻ ﻳﻨﺼﺮﻑ ﺇﻻ ﻋﻦ ﻳﻤﻴﻨﻪ ﻟﻘﺪ ﺭﺃﻳﺖ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻛﺜﻴﺮﺍ ﻳﻨﺼﺮﻑ ﻋﻦ ﻳﺴﺎﺭﻩ ﺑﺎﺏ ﻣﺎ ﺟﺎﺀ ﻓﻲ ﺍﻟﺜﻮﻡ ﺍﻟﻨﻴﻰﺀ ﻭﺍﻟﺒﺼﻞ ﻭﺍﻟﻜﺮﺍﺙ ﻭﻗﻮﻝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻣﻦ ﺃﻛﻞ ﺍﻟﺜﻮﻡ ﺃﻭ ﺍﻟﺒﺼﻞ ﻣﻦ ﺍﻟﺠﻮﻉ ﺃﻭ ﻏﻴﺮﻩ ﻓﻼ ﻳﻘﺮﺑﻦ ﻣﺴﺠﺪﻧﺎ ‏[ 815‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﻋﻦ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻧﺎﻓﻊ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻝ ﻓﻲ ﻏﺰﻭﺓ ﺧﻴﺒﺮ ﻣﻦ ﺃﻛﻞ ﻣﻦ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺸﺠﺮﺓ ﻳﻌﻨﻲ ﺍﻟﺜﻮﻡ ﻓﻼ ﻳﻘﺮﺑﻦ ﻣﺴﺠﺪﻧﺎ ‏[ 816‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻋﺎﺻﻢ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺍﺑﻦ ﺟﺮﻳﺞ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻋﻄﺎﺀ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺟﺎﺑﺮ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻣﻦ ﺃﻛﻞ ﻣﻦ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺸﺠﺮﺓ ﻳﺮﻳﺪ ﺍﻟﺜﻮﻡ ﻓﻼ ﻳﻐﺸﺎﻧﺎ ﻓﻲ ﻣﺴﺎﺟﺪﻧﺎ ﻗﻠﺖ : ﻣﺎ ﻳﻌﻨﻲ ﺑﻪ ﻗﺎﻝ : ﻣﺎ ﺃﺭﺍﻩ ﻳﻌﻨﻲ ﺇﻻ ﻧﻴﺌﻪ، ﻭﻗﺎﻝ ﻣﺨﻠﺪ ﺑﻦ ﻳﺰﻳﺪ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺟﺮﻳﺞ ﺇﻻ ﻧﺘﻨﻪ ‏[ 817‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﻋﻔﻴﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﺑﻦ ﻭﻫﺐ ﻋﻦ ﻳﻮﻧﺲ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﺯﻋﻢ ﻋﻄﺎﺀ ﺃﻥ ﺟﺎﺑﺮ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺯﻋﻢ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻝ : ﻣﻦ ﺃﻛﻞ ﺛﻮﻣﺎ ﺃﻭ ﺑﺼﻼ ﻓﻠﻴﻌﺘﺰﻟﻨﺎ ﺃﻭ ﻗﺎﻝ : ﻓﻠﻴﻌﺘﺰﻝ ﻣﺴﺠﺪﻧﺎ ﻭﻟﻴﻘﻌﺪ ﻓﻲ ﺑﻴﺘﻪ ﻭﺃﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺃﺗﻲ ﺑﻘﺪﺭ ﻓﻴﻪ ﺧﻀﺮﺍﺕ ﻣﻦ ﺑﻘﻮﻝ ﻓﻮﺟﺪ ﻟﻬﺎ ﺭﻳﺤﺎ ﻓﺴﺄﻝ ﻓﺄﺧﺒﺮ ﺑﻤﺎ ﻓﻴﻬﺎ ﻣﻦ ﺍﻟﺒﻘﻮﻝ، ﻓﻘﺎﻝ ﻗﺮﺑﻮﻫﺎ ﺇﻟﻰ ﺑﻌﺾ ﺃﺻﺤﺎﺑﻪ ﻛﺎﻥ ﻣﻌﻪ ﻓﻠﻤﺎ ﺭﺁﻩ ﻛﺮﻩ ﺃﻛﻠﻬﺎ ﻗﺎﻝ ﻛﻞ ﻓﺈﻧﻲ ﺃﻧﺎﺟﻲ ﻣﻦ ﻻ ﺗﻨﺎﺟﻲ، ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺻﺎﻟﺢ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻭﻫﺐ ﺃﺗﻲ ﺑﺒﺪﺭ ﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻭﻫﺐ ﻳﻌﻨﻲ ﻃﺒﻘﺎ ﻓﻴﻪ ﺧﻀﺮﺍﺕ ﻭﻟﻢ ﻳﺬﻛﺮ ﺍﻟﻠﻴﺚ ﻭﺃﺑﻮ ﺻﻔﻮﺍﻥ ﻋﻦ ﻳﻮﻧﺲ ﻗﺼﺔ ﺍﻟﻘﺪﺭ ﻓﻼ ﺃﺩﺭﻱ ﻫﻮ ﻣﻦ ﻗﻮﻝ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﺃﻭ ﻓﻲ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ، ﻭﻗﺎﻝ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺻﺎﻟﺢ ﺑﻌﺪ ﺣﺪﻳﺚ ﻳﻮﻧﺲ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻭﻫﻮ ﻳﺜﺒﺖ ﻗﻮﻝ ﻳﻮﻧﺲ ‏[818 ‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻣﻌﻤﺮ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻮﺍﺭﺙ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻌﺰﻳﺰ ﻗﺎﻝ ﺳﺄﻝ ﺭﺟﻞ ﺃﻧﺴﺎ ﻣﺎ ﺳﻤﻌﺖ ﻧﺒﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺬﻛﺮ ﻓﻲ ﺍﻟﺜﻮﻡ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻣﻦ ﺃﻛﻞ ﻣﻦ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺸﺠﺮﺓ ﻓﻼ ﻳﻘﺮﺑﻨﺎ ﺃﻭ ﻻ ﻳﺼﻠﻴﻦ ﻣﻌﻨﺎ ﺑﺎﺏ ﻭﺿﻮﺀ ﺍﻟﺼﺒﻴﺎﻥ ﻭﻣﺘﻰ ﻳﺠﺐ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﺍﻟﻐﺴﻞ ﻭﺍﻟﻄﻬﻮﺭ ﻭﺣﻀﻮﺭﻫﻢ ﺍﻟﺠﻤﺎﻋﺔ ﻭﺍﻟﻌﻴﺪﻳﻦ ﻭﺍﻟﺠﻨﺎﺋﺰ ﻭﺻﻔﻮﻓﻬﻢ ‏[ 819‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻤﺜﻨﻰ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻏﻨﺪﺭ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺷﻌﺒﺔ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﺍﻟﺸﻴﺒﺎﻧﻲ ﻗﺎﻝ : ﺳﻤﻌﺖ ﺍﻟﺸﻌﺒﻲ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻣﻦ ﻣﺮ ﻣﻊ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻋﻠﻰ ﻗﺒﺮ ﻣﻨﺒﻮﺫ ﻓﺄﻣﻬﻢ ﻭﺻﻔﻮﺍ ﻋﻠﻴﻪ ﻓﻘﻠﺖ : ﻳﺎ ﺃﺑﺎ ﻋﻤﺮﻭ ﻣﻦ ﺣﺪﺛﻚ، ﻓﻘﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ‏[ 820‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﺻﻔﻮﺍﻥ ﺑﻦ ﺳﻠﻴﻢ ﻋﻦ ﻋﻄﺎﺀ ﺑﻦ ﻳﺴﺎﺭ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻌﻴﺪ ﺍﻟﺨﺪﺭﻱ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻝ : ﺍﻟﻐﺴﻞ ﻳﻮﻡ ﺍﻟﺠﻤﻌﺔ ﻭﺍﺟﺐ ﻋﻠﻰ ﻛﻞ ﻣﺤﺘﻠﻢ ‏[ 821‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻛﺮﻳﺐ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﺑﺖ ﻋﻨﺪ ﺧﺎﻟﺘﻲ ﻣﻴﻤﻮﻧﺔ ﻟﻴﻠﺔ ﻓﻨﺎﻡ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻠﻤﺎ ﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﺑﻌﺾ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﻗﺎﻡ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﺘﻮﺿﺄ ﻣﻦ ﺷﻦ ﻣﻌﻠﻖ ﻭﺿﻮﺀﺍ ﺧﻔﻴﻔﺎ ﻳﺨﻔﻔﻪ ﻋﻤﺮﻭ ﻭﻳﻘﻠﻠﻪ ﺟﺪﺍ ﺛﻢ ﻗﺎﻡ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﻘﻤﺖ ﻓﺘﻮﺿﺄﺕ ﻧﺤﻮﺍ ﻣﻤﺎ ﺗﻮﺿﺄ ﺛﻢ ﺟﺌﺖ ﻓﻘﻤﺖ ﻋﻦ ﻳﺴﺎﺭﻩ ﻓﺤﻮﻟﻨﻲ ﻓﺠﻌﻠﻨﻲ ﻋﻦ ﻳﻤﻴﻨﻪ ﺛﻢ ﺻﻠﻰ ﻣﺎ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺛﻢ ﺍﺿﻄﺠﻊ ﻓﻨﺎﻡ ﺣﺘﻰ ﻧﻔﺦ ﻓﺄﺗﺎﻩ ﺍﻟﻤﻨﺎﺩﻱ ﻳﺄﺫﻧﻪ ﺑﺎﻟﺼﻼﺓ ﻓﻘﺎﻡ ﻣﻌﻪ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻓﺼﻠﻰ ﻭﻟﻢ ﻳﺘﻮﺿﺄ ﻗﻠﻨﺎ ﻟﻌﻤﺮﻭ ﺇﻥ ﻧﺎﺳﺎ ﻳﻘﻮﻟﻮﻥ ﺇﻥ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺗﻨﺎﻡ ﻋﻴﻨﻪ ﻭﻻ ﻳﻨﺎﻡ ﻗﻠﺒﻪ ﻗﺎﻝ ﻋﻤﺮﻭ ﺳﻤﻌﺖ ﻋﺒﻴﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﻴﺮ ﻳﻘﻮﻝ ﺇﻥ ﺭﺅﻳﺎ ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ ﻭﺣﻲ ﺛﻢ ﻗﺮﺃ } ﺇﻧﻲ ﺃﺭﻯ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﻨﺎﻡ ﺃﻧﻲ ﺃﺫﺑﺤﻚ { ‏[ 822‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺳﻤﺎﻋﻴﻞ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻃﻠﺤﺔ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﺃﻥ ﺟﺪﺗﻪ ﻣﻠﻴﻜﺔ ﺩﻋﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻄﻌﺎﻡ ﺻﻨﻌﺘﻪ ﻓﺄﻛﻞ ﻣﻨﻪ، ﻓﻘﺎﻝ ﻗﻮﻣﻮﺍ ﻓﻸﺻﻠﻲ ﺑﻜﻢ ﻓﻘﻤﺖ ﺇﻟﻰ ﺣﺼﻴﺮ ﻟﻨﺎ ﻗﺪ ﺍﺳﻮﺩ ﻣﻦ ﻃﻮﻝ ﻣﺎ ﻟﺒﺲ ﻓﻨﻀﺤﺘﻪ ﺑﻤﺎﺀ ﻓﻘﺎﻡ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﺍﻟﻴﺘﻴﻢ ﻣﻌﻲ ﻭﺍﻟﻌﺠﻮﺯ ﻣﻦ ﻭﺭﺍﺋﻨﺎ ﻓﺼﻠﻰ ﺑﻨﺎ ﺭﻛﻌﺘﻴﻦ ‏[ 823‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﺷﻬﺎﺏ ﻋﻦ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻋﺘﺒﺔ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﺃﻧﻪ ﻗﺎﻝ ﺃﻗﺒﻠﺖ ﺭﺍﻛﺒﺎ ﻋﻠﻰ ﺣﻤﺎﺭ ﺃﺗﺎﻥ ﻭﺃﻧﺎ ﻳﻮﻣﺌﺬ ﻗﺪ ﻧﺎﻫﺰﺕ ﺍﻻﺣﺘﻼﻡ ﻭﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻳﺼﻠﻲ ﺑﺎﻟﻨﺎﺱ ﺑﻤﻨﻰ ﺇﻟﻰ ﻏﻴﺮ ﺟﺪﺍﺭ ﻓﻤﺮﺭﺕ ﺑﻴﻦ ﻳﺪﻱ ﺑﻌﺾ ﺍﻟﺼﻒ ﻓﻨﺰﻟﺖ ﻭﺃﺭﺳﻠﺖ ﺍﻷﺗﺎﻥ ﺗﺮﺗﻊ ﻭﺩﺧﻠﺖ ﻓﻲ ﺍﻟﺼﻒ ﻓﻠﻢ ﻳﻨﻜﺮ ﺫﻟﻚ ﻋﻠﻲ ﺃﺣﺪ ‏[ 824‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺷﻌﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻋﺮﻭﺓ ﺑﻦ ﺍﻟﺰﺑﻴﺮ ﺃﻥ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﻗﺎﻟﺖ ﺃﻋﺘﻢ ﺍﻟﻨﺒﻲ ، ﻭﻗﺎﻝ ﻋﻴﺎﺵ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻷﻋﻠﻰ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﻌﻤﺮ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻋﻦ ﻋﺮﻭﺓ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﺃﻋﺘﻢ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﻌﺸﺎﺀ ﺣﺘﻰ ﻧﺎﺩﺍﻩ ﻋﻤﺮ ﻗﺪ ﻧﺎﻡ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻭﺍﻟﺼﺒﻴﺎﻥ ﻓﺨﺮﺝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ، ﻓﻘﺎﻝ ﺇﻧﻪ ﻟﻴﺲ ﺃﺣﺪ ﻣﻦ ﺃﻫﻞ ﺍﻷﺭﺽ ﻳﺼﻠﻲ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻏﻴﺮﻛﻢ ﻭﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﺃﺣﺪ ﻳﻮﻣﺌﺬ ﻳﺼﻠﻲ ﻏﻴﺮ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﻤﺪﻳﻨﺔ ‏[ 825‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﻋﻠﻲ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻔﻴﺎﻥ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﻋﺎﺑﺲ ﺳﻤﻌﺖ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺎﺱ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻗﺎﻝ ﻟﻪ ﺭﺟﻞ ﺷﻬﺪﺕ ﺍﻟﺨﺮﻭﺝ ﻣﻊ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻝ : ﻧﻌﻢ ﻭﻟﻮﻻ ﻣﻜﺎﻧﻲ ﻣﻨﻪ ﻣﺎ ﺷﻬﺪﺗﻪ ﻳﻌﻨﻲ ﻣﻦ ﺻﻐﺮﻩ ﺃﺗﻰ ﺍﻟﻌﻠﻢ ﺍﻟﺬﻱ ﻋﻨﺪ ﺩﺍﺭ ﻛﺜﻴﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﺼﻠﺖ ﺛﻢ ﺧﻄﺐ ﺛﻢ ﺃﺗﻰ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻓﻮﻋﻈﻬﻦ، ﻭﺫﻛﺮﻫﻦ ﻭﺃﻣﺮﻫﻦ ﺃﻥ ﻳﺘﺼﺪﻗﻦ ﻓﺠﻌﻠﺖ ﺍﻟﻤﺮﺃﺓ ﺗﻬﻮﻱ ﺑﻴﺪﻫﺎ ﺇﻟﻰ ﺣﻠﻘﻬﺎ ﺗﻠﻘﻲ ﻓﻲ ﺛﻮﺏ ﺑﻼﻝ ﺛﻢ ﺃﺗﻰ ﻫﻮ ﻭﺑﻼﻝ ﺍﻟﺒﻴﺖ ﺑﺎﺏ ﺧﺮﻭﺝ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻤﺴﺎﺟﺪ ﺑﺎﻟﻠﻴﻞ ﻭﺍﻟﻐﻠﺲ ‏[ 826‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻴﻤﺎﻥ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺷﻌﻴﺐ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﻲ ﻋﺮﻭﺓ ﺑﻦ ﺍﻟﺰﺑﻴﺮ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﺃﻋﺘﻢ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﺎﻟﻌﺘﻤﺔ ﺣﺘﻰ ﻧﺎﺩﺍﻩ ﻋﻤﺮ ﻧﺎﻡ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻭﺍﻟﺼﺒﻴﺎﻥ ﻓﺨﺮﺝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻣﺎ ﻳﻨﺘﻈﺮﻫﺎ ﺃﺣﺪ ﻏﻴﺮﻛﻢ ﻣﻦ ﺃﻫﻞ ﺍﻷﺭﺽ ﻭﻻ ﻳﺼﻠﻲ ﻳﻮﻣﺌﺬ ﺇﻻ ﺑﺎﻟﻤﺪﻳﻨﺔ ﻭﻛﺎﻧﻮﺍ ﻳﺼﻠﻮﻥ ﺍﻟﻌﺘﻤﺔ ﻓﻴﻤﺎ ﺑﻴﻦ ﺃﻥ ﻳﻐﻴﺐ ﺍﻟﺸﻔﻖ ﺇﻟﻰ ﺛﻠﺚ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﺍﻷﻭﻝ ‏[ 827‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﻮﺳﻰ ﻋﻦ ﺣﻨﻈﻠﺔ ﻋﻦ ﺳﺎﻟﻢ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﻤﺎ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻗﺎﻝ : ﺇﺫﺍ ﺍﺳﺘﺄﺫﻧﻜﻢ ﻧﺴﺎﺅﻛﻢ ﺑﺎﻟﻠﻴﻞ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ﻓﺄﺫﻧﻮﺍ ﻟﻬﻦ ﺗﺎﺑﻌﻪ ﺷﻌﺒﺔ ﻋﻦ ﺍﻷﻋﻤﺶ ﻋﻦ ﻣﺠﺎﻫﺪ ﻋﻦ ﺍﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺑﺎﺏ ﺍﻧﺘﻈﺎﺭ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻗﻴﺎﻡ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻟﻌﺎﻟﻢ ‏[ 828‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺜﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻳﻮﻧﺲ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﺘﻨﻲ ﻫﻨﺪ ﺑﻨﺖ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﺃﻥ ﺃﻡ ﺳﻠﻤﺔ ﺯﻭﺝ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺃﺧﺒﺮﺗﻬﺎ ﺃﻥ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻓﻲ ﻋﻬﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﻦ ﺇﺫﺍ ﺳﻠﻤﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﻤﻜﺘﻮﺑﺔ ﻗﻤﻦ ﻭﺛﺒﺖ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻣﻦ ﺻﻠﻰ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ﻣﺎ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﺈﺫﺍ ﻗﺎﻡ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻗﺎﻡ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ‏[ 829‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺴﻠﻤﺔ ﻋﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﺡ ﻭﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﺓ ﺑﻨﺖ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﻗﺎﻟﺖ ﺇﻥ ﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻟﻴﺼﻠﻲ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﻓﻴﻨﺼﺮﻑ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻣﺘﻠﻔﻌﺎﺕ ﺑﻤﺮﻭﻃﻬﻦ ﻣﺎ ﻳﻌﺮﻓﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﻐﻠﺲ ‏[ 830‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻣﺴﻜﻴﻦ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺑﺸﺮ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺍﻷﻭﺯﺍﻋﻲ ﺣﺪﺛﻨﻲ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻛﺜﻴﺮ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻗﺘﺎﺩﺓ ﺍﻷﻧﺼﺎﺭﻯ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻗﺎﻝ : ﻗﺎﻝ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ : ﺇﻧﻲ ﻷﻗﻮﻡ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﺃﻧﺎ ﺃﺭﻳﺪ ﺃﻥ ﺃﻃﻮﻝ ﻓﻴﻬﺎ ﻓﺄﺳﻤﻊ ﺑﻜﺎﺀ ﺍﻟﺼﺒﻲ ﻓﺄﺗﺠﻮﺯ ﻓﻲ ﺻﻼﺗﻲ ﻛﺮﺍﻫﻴﺔ ﺃﻥ ﺃﺷﻖ ﻋﻠﻰ ﺃﻣﻪ ‏[ 831‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﻣﺎﻟﻚ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺳﻌﻴﺪ ﻋﻦ ﻋﻤﺮﺓ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﻟﻮ ﺃﺩﺭﻙ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺎ ﺃﺣﺪﺙ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻟﻤﻨﻌﻬﻦ ﻛﻤﺎ ﻣﻨﻌﺖ ﻧﺴﺎﺀ ﺑﻨﻲ ﺇﺳﺮﺍﺋﻴﻞ ﻗﻠﺖ ﻟﻌﻤﺮﺓ ﺃﻭ ﻣﻨﻌﻦ ﻗﺎﻟﺖ ﻧﻌﻢ ﺑﺎﺏ ﺻﻼﺓ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﺧﻠﻒ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ‏[ 832‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻗﺰﻋﺔ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻋﻦ ﻫﻨﺪ ﺑﻨﺖ ﺍﻟﺤﺎﺭﺙ ﻋﻦ ﺃﻡ ﺳﻠﻤﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﻛﺎﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺇﺫﺍ ﺳﻠﻢ ﻗﺎﻡ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﺣﻴﻦ ﻳﻘﻀﻲ ﺗﺴﻠﻴﻤﻪ ﻭﻳﻤﻜﺚ ﻫﻮ ﻓﻲ ﻣﻘﺎﻣﻪ ﻳﺴﻴﺮﺍ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﻳﻘﻮﻡ ﻗﺎﻝ ﻧﺮﻯ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﺃﻋﻠﻢ ﺃﻥ ﺫﻟﻚ ﻛﺎﻥ ﻟﻜﻲ ﻳﻨﺼﺮﻑ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻗﺒﻞ ﺃﻥ ﻳﺪﺭﻛﻬﻦ ﺃﺣﺪ ﻣﻦ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ‏[ 833‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺃﺑﻮ ﻧﻌﻴﻢ ﻗﺎﻝ : ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺍﺑﻦ ﻋﻴﻴﻨﺔ ﻋﻦ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﻋﻦ ﺃﻧﺲ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻪ ﻗﺎﻝ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﻓﻲ ﺑﻴﺖ ﺃﻡ ﺳﻠﻴﻢ ﻓﻘﻤﺖ ﻭﻳﺘﻴﻢ ﺧﻠﻔﻪ ﻭﺃﻡ ﺳﻠﻴﻢ ﺧﻠﻔﻨﺎ ﺑﺎﺏ ﺳﺮﻋﺔ ﺍﻧﺼﺮﺍﻑ ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻣﻦ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﻭﻗﻠﻪ ﻣﻘﺎﻣﻬﻦ ﻓﻲ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ‏[ 834‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻮﺳﻰ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﺳﻌﻴﺪ ﺑﻦ ﻣﻨﺼﻮﺭ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻓﻠﻴﺢ ﻋﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﻰ ﻋﻨﻬﺎ ﺃﻥ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻛﺎﻥ ﻳﺼﻠﻲ ﺍﻟﺼﺒﺢ ﺑﻐﻠﺲ ﻓﻴﻨﺼﺮﻓﻦ ﻧﺴﺎﺀ ﺍﻟﻤﺆﻣﻨﻴﻦ ﻻ ﻳﻌﺮﻓﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﻐﻠﺲ ﺃﻭ ﻻ ﻳﻌﺮﻓﻦ ﺑﻌﻀﻬﻦ ﺑﻌﻀﺎ ﺑﺎﺏ ﺍﺳﺘﺌﺬﺍﻥ ﺍﻟﻤﺮﺃﺓ ﺯﻭﺟﻬﺎ ﺑﺎﻟﺨﺮﻭﺝ ﺇﻟﻰ ﺍﻟﻤﺴﺠﺪ ‏[ 835‏] ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻣﺴﺪﺩ ﺣﺪﺛﻨﺎ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺯﺭﻳﻊ ﻋﻦ ﻣﻌﻤﺮ ﻋﻦ ﺍﻟﺰﻫﺮﻱ ﻋﻦ ﺳﺎﻟﻢ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻦ ﺃﺑﻴﻪ ﻋﻦ ﺍﻟﻨﺒﻲ ﺇﺫﺍ ﺍﺳﺘﺄﺫﻧﺖ ﺍﻣﺮﺃﺓ ﺃﺣﺪﻛﻢ ﻓﻼ ﻳﻤﻨﻌﻬﺎ ﺍﻟﺠﺎﻣﻊ ﺍﻟﺼﺤﻴﺢ ﺍﻟﻤﺴﻨﺪ ﺍﻟﻤﺨﺘﺼﺮ ﻣﻦ ﺣﺪﻳﺚ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﺤﻤﺪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻭﺳﻨﻨﻪ ﻭﺃﻳﺎﻣﻪ ﺑﺪﺀ ﺍﻟﻮﺣﻲ | ﺍﻹﻳﻤﺎﻥ | ﺍﻟﻌﻠﻢ | ﺍﻟﻮﺿﻮﺀ | ﺍﻟﻐﺴﻞ | ﺍﻟﺤﻴﺾ | ﺍﻟﺘﻴﻤﻢ | ﺍﻟﺼﻼﺓ | ﻣﻮﺍﻗﻴﺖ ﺍﻟﺼﻼﺓ | ﺍﻷﺫﺍﻥ | ﺍﻟﺠﻤﺎﻋﺔ ﻭﺍﻹﻣﺎﻣﺔ | ﺻﻔﺔ ﺍﻟﺼﻼﺓ | ﺍﻟﺠﻤﻌﺔ | ﺍﻟﻌﻴﺪﻳﻦ | ﺍﻟﺰﻛﺎﺓ | ﺍﻟﺤﺞ | ﺍﻟﺼﻮﻡ | ﺍﻟﺒﻴﻮﻉ | ﺍﻟﻤﻈﺎﻟﻢ | ﺍﻟﻮﺻﺎﻳﺎ | ﺍﻟﺠﻬﺎﺩ ﻭﺍﻟﺴﻴﺮ | ﺍﻷﻧﺒﻴﺎﺀ | ﻓﻀﺎﺋﻞ ﺍﻟﺼﺤﺎﺑﺔ | ﺍﻟﻤﻐﺎﺯﻱ | ﺗﻔﺴﻴﺮ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ | ﻓﻀﺎﺋﻞ ﺳﻮﺭ ﺍﻟﻘﺮﺁﻥ | ﺍﻟﻄﻼﻕ | ﺍﻟﻨﻔﻘﺎﺕ | ﺍﻟﻌﻘﻴﻘﺔ | ﺍﻟﺼﻴﺪ ﻭﺍﻟﺬﺑﺎﺋﺢ | ﺍﻷﺿﺎﺣﻲ | ﺍﻷﺷﺮﺑﺔ | ﺍﻟﻤﺮﺿﻰ | ﺍﻟﻄﺐ | ﺍﻟﻠﺒﺎﺱ | ﺍﻷﺩﺏ | ﺍﻻﺳﺘﺌﺬﺍﻥ | ﺍﻟﺪﻋﻮﺍﺕ | ﺍﻟﺮﻗﺎﻕ | ﺍﻟﻘﺪﺭ | ﺍﻷﻳﻤﺎﻥ ﻭﺍﻟﻨﺬﻭﺭ | ﻛﻔﺎﺭﺍﺕ ﺍﻷﻳﻤﺎﻥ | ﺍﻟﻔﺮﺍﺋﺾ | ﺍﻟﺤﺪﻭﺩ | ﺍﻟﻤﺤﺎﺭﺑﻴﻦ ﻣﻦ ﺃﻫﻞ ﺍﻟﺮﺩﺓ ﻭﺍﻟﻜﻔﺮ | ﺍﻟﺪﻳﺎﺕ | ﺍﺳﺘﺘﺎﺑﺔ ﺍﻟﻤﺮﺗﺪﻳﻦ ﻭ ﺍﻟﻤﻌﺎﻧﺪﻳﻦ ﻭﻗﺘﺎﻟﻬﻢ | ﺍﻹﻛﺮﺍﻩ | ﺍﻟﺤﻴﻞ | ﺍﻟﺘﻌﺒﻴﺮ | ﺍﻟﻔﺘﻦ | ﺍﻷﺣﻜﺎﻡ | ﺍﻟﺘﻤﻨﻲ | ﺃﺧﺒﺎﺭ ﺍﻵﺣﺎﺩ | ﺍﻻﻋﺘﺼﺎﻡ ﺑﺎﻟﻜﺘﺎﺏ ﻭﺍﻟﺴﻨﺔ | ﺍﻟﺘﻮﺣﻴﺪ ﻭﻳﻜﻲ _ﻣﺼﺪﺭ ™ ﺟﻮﺍﻝ ﺳﻄﺢ ﺍﻟﻤﻜﺘﺐ ﺍﻟﻤﺤﺘﻮﻯ ﻣﺘﺎﺡ ﻭﻓﻖ CC BY-SA 3.0 ﺇﻥ ﻟﻢ ﻳﺮﺩ ﺧﻼﻑ ﺫﻟﻚ . ﺷﺮﻭﻁ ﺍﻻﺳﺘﺨﺪﺍﻡ ﺍﻟﺨﺼﻮﺻﻴﺔ

পুর্বেকার লিখার পর থেকে। Mijan hafij 06-22-2010, 11:24 AM ﻭﺳﻮﺳﻪ = ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﭘﺮ ﻋﻤﻞ ﮐﺮﻧﺎ ﺑﮩﺘﺮ ﮨﮯ ﯾﺎ ﻗﺮﺁﻥ ﻭ ﺣﺪﯾﺚ ﭘﺮ ؟؟ ﺟﻮﺍﺏ = ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﺍﯾﮏ ﻋﺎﻡ ﺁﺩﻣﯽ ﮐﻮ ﺑﮍﺍ ﺧﻮﺑﺼﻮﺭﺕ ﻣﻌﻠﻮﻡ ﮨﻮﺗﺎ ﮨﮯ ، ﺣﺎﻻﻧﮑﮧ ﺩﺭﺣﻘﯿﻘﺖ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﺑﺎﻃﻞ ﻭﻓﺎﺳﺪ ﮨﮯ ، ﺍﺱ ﻟﯿﺌﮯ ﮐﮧ ﺟﺲ ﻃﺮﺡ ﺣﺪﯾﺚ ﻗﺮﺁﻥ ﮐﯽ ﺷﺮﺡ ﮨﮯ ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﻓﻘﮧ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﯽ ﺷﺮﺡ ﮨﮯ ، ﺍﺏ ﺍﺻﻞ ﺳﻮﺍﻝ ﯾﮧ ﺑﻨﺘﺎ ﮨﮯ ﮐﮧ ﻗﺮﺁﻥ ﻭﺣﺪﯾﺚ ﭘﺮ ﻋﻤﻞ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﻭﻓﻘﮩﺎﺀ ﻭﻣﺎﮨﺮﯾﻦ ﮐﯽ ﺗﺸﺮﯾﺤﺎﺕ ﮐﮯ ﻣﻄﺎﺑﻖ ﮐﺮﯾﮟ ﯾﺎ ﺍﭘﻨﮯ ﻧﻔﺲ ﮐﯽ ﺗﺸﺮﯾﺢ ﺍﻭﺭ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺷﺎﻣﻞ ﺟﮩﻼﺀ ﮐﯽ ﺗﺸﺮﯾﺢ ﮐﮯ ﻣﻄﺎﺑﻖ ؟؟ ﺍﮨﻞ ﺳﻨﺖ ﻭﺍﻟﺠﻤﺎﻋﺖ ﺗﻮ ﻣﺴﺘﻨﺪ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﻭﻓﻘﮩﺎﺀ ﻭﻣﺠﺘﻬﺪﯾﻦ ﮐﯽ ﺗﺸﺮﯾﺤﺎﺕ ﻭﺗﺼﺮﯾﺤﺎﺕ ﮐﮯ ﻣﻄﺎﺑﻖ ﻗﺮﺁﻥ ﻭﺣﺪﯾﺚ ﭘﺮ ﻋﻤﻞ ﮐﺮﺗﮯ ﮨﯿﮟ ﺍﻭﺭ ﺍﺳﯽ ﮐﺎ ﻧﺎﻡ ﻋﻠﻢ ﻓﻘﮧ ﮨﮯ ، ﺟﺐ ﮐﮧ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺷﺎﻣﻞ ﻧﺎﺳﻤﺠﮫ ﻟﻮﮒ ﺧﻮﺩﺳﺎﺧﺘﮧ ﺟﺎﻫﻞ ﺷﯿﻮﺥ ﮐﮯ ﺧﯿﺎﻻﺕ ﻭﺁﺭﺍﺀ ﭘﺮﻋﻤﻞ ﮐﺮﺗﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺍﺏ ﺍﯾﮏ ﻋﻘﻞ ﻣﻨﺪ ﺁﺩﻣﯽ ﺧﻮﺩ ﻓﯿﺼﻠﮧ ﮐﺮﻟﮯ ﮐﮧ ﮐﺲ ﮐﺎ ﻋﻤﻞ ﺯﯾﺎﺩﻩ ﺻﺤﯿﺢ ﮨﮯ ؟؟ ﻭﺳﻮﺳﻪ = ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﮐﺎ ﻫﺮﻣﺴﺌﻠﮧ ﺳﻨﺪ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺳﮯ ﺛﺎﺑﺖ ﻧﮩﯿﮟ ﻫﮯ ﺟﻮﺍﺏ = ﺻﺮﻑ ﺍﻭﺭ ﺻﺮﻑ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﺑﻐﺾ ﮐﯽ ﻭﺟﮧ ﺳﮯ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﻋﻮﺍﻡ ﻣﯿﮟ ﭘﻬﯿﻼﯾﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﻫﮯ ، ﺁﭖ ﮐﺒﻬﯽ ﺑﻬﯽ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺷﺎﻣﻞ ﺟﮩﻼﺀ ﮐﯽ ﺯﺑﺎﻧﯽ ﻓﻘﮧ ﺷﺎﻓﻌﯽ ، ﻓﻘﮧ ﻣﺎﻟﮑﯽ ، ﻓﻘﮧ ﺣﻨﺒﻠﯽ ، ﮐﮯ ﺧﻼﻑ ﮐﻮﺋﯽ ﺑﺎﺕ ﻧﮩﯿﮟ ﺳﻨﯿﮟ ﮔﮯ ﮐﯿﻮﻧﮑﮧ ﺍﻥ ﮐﺎ ﻣﻘﺼﺪ ﻭﻣﺸﻦ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺍﻭﺭ ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﮐﯽ ﻣﺨﺎﻟﻔﺖ ﻫﮯ ، ﮐﯿﻮﻧﮑﮧ ﯾﮧ ﻓﺮﻗﮧ ﺷﺎﺫﻩ ﺍﺳﯽ ﮐﺎﻡ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﻫﻨﺪﻭﺳﺘﺎﻥ ﻣﯿﮟ ﭘﯿﺪﺍ ﮐﯿﺎ ﮔﯿﺎ ، ﺑﺎﻗﯽ ﻣﺬﮐﻮﺭﻩ ﺑﺎﻻ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﮐﺎ ﺟﻮﺍﺏ ﯾﮧ ﻫﮯ ﮐﮧ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﮐﺎ ﻫﺮﻣﻔﺘﯽ ﺑﮧ ﺍﻭﺭﻣﻌﻤﻮﻝ ﺑﻬﺎ ﻣﺴﺌﻠﮧ ﺳﻨﺪ ﻭﺩﻟﯿﻞ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﺛﺎﺑﺖ ﻫﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺳﻨﺪ ﺳﮯ ﺑﻬﯽ ﺯﯾﺎﺩﻩ ﻣﻀﺒﻮﻁ ﻭﻗﻮﯼ ﺩﻟﯿﻞ ﺗﻮﺍﺗﺮ ﻫﮯ ، ﺍﻭﺭﺍﻫﻞ ﺳﻨﺖ ﮐﮯ ﻧﺰﺩﯾﮏ ﯾﮧ ﺑﺎﺕ ﻣﺘﻮﺍﺗﺮ ﻫﮯ ﮐﮧ ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﮐﮯ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻭﺍﺟﺘﻬﺎﺩﺍﺕ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺍﻭﺭﺁﭖ ﮐﮯ ﺗﻼﻣﺬﻩ ﮐﮯ ﻫﯿﮟ ، ﺍﻭﺭﻋﻠﻤﺎﺀ ﺍﻣﺖ ﻧﮯ ﻣﺬﺍﻫﺐ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﮯ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﭘﺮﻣﺸﺘﻤﻞ ﻣﺴﺘﻘﻞ ﮐﺘﺐ ﻟﮑﻬﯽ ﻫﯿﮟ ، ﻣﺜﺎﻝ ﮐﮯ ﻃﻮﺭ ﭘﺮ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺑﺪﺍﻳﺔ ﺍﻟﻤﺠﺘﻬﺪ ﻭﻧﻬﺎﻳﺔ ﺍﻟﻤﻘﺘﺼﺪ (( ﻋﻼﻣﮧ ﺍﻟﻘﺎﺿﻲ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﺍﺑﻦ ﺭﺷﺪ ﺍﻟﻘﺮﻃﺒﻲ ﺍﻟﻤﺎﻟﮑﯽ ﮐﯽ ﻫﮯ ، ﺍﺱ ﻣﯿﮟ ﻣﺬﺍﻫﺐ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﮯ ﺗﻤﺎﻡ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﺩﻻﺋﻞ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﻣﻮﺟﻮﺩ ﻫﯿﮟ ، ﺍﻭﺭﺍﺱ ﺑﺎﺏ ﻣﯿﮟ ﯾﮧ ﮐﺘﺎﺏ ﺍﻧﺘﮩﺎﺋﯽ ﺑﮩﺘﺮﯾﻦ ﺍﻭﺭﻣﻘﺒﻮﻝ ﮐﺘﺎﺏ ﻫﮯ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﺍﯾﮏ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺍﻟﻔﻘﻪ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻤﺬﺍﻫﺐ ﺍﻷﺭﺑﻌﺔ (( ﻋﻼﻣﮧ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﺠﺰﻳﺮﻱ ﮐﯽ ﻫﮯ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﺍﯾﮏ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺭﺣﻤﺔ ﺍﻷﻣﺔ ﻓﻲ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﺍﻷﺋﻤﺔ (( ﻋﻼﻣﮧ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺴﻴﻦ ﺍﻟﻘﺮﺷﻲ ﺍﻟﺸﺎﻓﻌﻲ ﺍﻟﺪﻣﺸﻘﯽ ﮐﯽ ﻫﮯ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﺍﻣﺎﻡ ﺷﻌﺮﺍﻧﯽ ﮐﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺍﻟﻤﯿﺰﺍﻥ (( ﻭﻏﯿﺮﺫﺍﻟﮏ ﺑﮩﺖ ﺳﺎﺭﮮ ﮐﺘﺐ ﻭﺭﺳﺎﺋﻞ ﻫﯿﮟ ﺟﺲ ﻣﯿﮟ ﻣﺬﺍﻫﺐ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﮯ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻣﻮﺟﻮﺩ ﻫﯿﮟ ، ﺗﻮﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﮐﮯ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻭﻓﻘﮧ ﺑﻬﯽ ﺛﺎﺑﺖ ﻫﮯ ﺍﺳﯽ ﻟﯿﺌﮯ ﺗﻮﻋﻠﻤﺎﺀ ﺍﻫﻞ ﺳﻨﺖ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﮐﮯ ﺍﻗﻮﺍﻝ ﻭﻣﺴﺎﺋﻞ ﺑﻬﯽ ﻧﻘﻞ ﮐﺮﺗﮯ ﻫﯿﮟ ، ﺗﻤﺎﻡ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﻣﺘﺎﺧﺮﯾﻦ ﻭﻣﺘﻘﺪﻣﯿﻦ ‏( ﺍﮔﻠﮯ ﭘﭽﻬﻠﮯ ‏) ﺳﻠﻒ ﻭﺧﻠﻒ ﺳﺐ ﺩﯾﮕﺮﺍﺋﻤﮧ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﮐﺎ ﻣﺬﻫﺐ ﺍﻭﺭ ﺍﻗﻮﺍﻝ ﻭﻣﺴﺎﺋﻞ ﺑﻬﯽ ﻧﻘﻞ ﮐﺮﺗﮯ ﻫﯿﮟ ، ﺗﻮﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﻣﯿﮟ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﮐﮧ ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﮐﺎ ﻫﺮﻣﺴﺌﻠﮧ ﺳﻨﺪ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺳﮯ ﺛﺎﺑﺖ ﻧﮩﯿﮟ ﻫﮯ ﺑﺎﻟﮑﻞ ﺑﺎﻃﻞ ﻭﻓﺎﺳﺪ ﻫﮯ ، ﺍﻭﺭ ﻫﻢ ﺍﺱ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﮐﮯ ﭘﻬﯿﻼﻧﮯ ﻭﺍﻟﮯ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺟﮩﻼﺀ ﺳﮯ ﺳﻮﺍﻝ ﮐﺮﺗﮯ ﻫﯿﮟ ﮐﮧ ﺗﻢ ﻗﺮﺁﻥ ﻣﺠﯿﺪ ﮐﯽ ﻫﺮ ﻫﺮ ﺁﯾﺖ ﺣﻀﻮﺭ ﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﯿﮧ ﻭﺳﻠﻢ ﺳﮯ ﺳﻨﺪ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﺛﺎﺑﺖ ﮐﺮﻭ ﺍﻟﺤﻤﺪ ﺳﮯ ﻭﺍﻟﻨﺎﺱ ﺗﮏ ﭘﮍﻫﺘﮯ ﺟﺎﻭ ﺍﻭﺭ ﺍﯾﮏ ﺍﯾﮏ ﺁﯾﺖ ﮐﯽ ﺳﻨﺪ ﺑﻬﯽ ﭘﯿﺶ ﮐﺮﺗﮯ ﺟﺎﻭ ، ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺍﮔﻠﮯ ﭘﭽﻬﻠﮯ ﺳﺐ ﺟﻤﻊ ﻫﻮﺟﺎﺋﯿﮟ ﺗﺐ ﺑﻬﯽ ﭘﯿﺶ ﻧﮩﯿﮟ ﮐﺮﺳﮑﺘﮯ ، ﺍﮔﺮ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﯾﮩﺎﮞ ﺗﻮﺍﺗﺮ ﮐﯽ ﮐﻮﺋﯽ ﺣﯿﺜﯿﺖ ﻧﮩﯿﮟ ﻫﮯ ﺻﺮﻑ ﺳﻨﺪ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﻫﮯ ﺗﻮﭘﻬﺮﺳﺎﺭﮮ ﻗﺮﺁﻥ ﮐﺎ ﮐﯿﺎ ﮐﺮﻭﮔﮯ ؟؟ ﻟﻬﺬﺍ ﻫﻢ ﮐﮩﺘﮯ ﻫﯿﮟ ﮐﮧ ﻗﺮﺁﻥ ﻣﺠﯿﺪ ﮐﺎ ﺍﯾﮏ ﺍﯾﮏ ﺣﺮﻑ ﺍﻭﺭﺍﯾﮏ ﺍﯾﮏ ﺁﯾﺖ ﻣﺤﻔﻮﻅ ﻫﮯ ﺍﻭﺭﺛﺎﺑﺖ ﺑﺎﻟﺘﻮﺍﺗﺮ ﻫﮯ ، ﺑﻌﯿﻨﮧ ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﮐﮯ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﺗﻮﺍﺗﺮﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﺛﺎﺑﺖ ﻫﯿﮟ ، ﺍﻭﺭﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ ﺩﻻﺋﻞ ﮐﮯ ﺍﻋﺘﺒﺎﺭﺳﮯ ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﺍﻗﺮﺏ ﺍﻟﯽ ﺍﻟﮑﺘﺎﺏ ﻭﺍﻟﺴﻨﮧ ﻫﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺍﺱ ﺑﺎﺕ ﮐﺎ ﺍﻗﺮﺍﺭ ﺻﺮﻑ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﺍﺣﻨﺎﻑ ﻫﯽ ﻧﮩﯿﮟ ﺑﻠﮑﮧ ﻏﯿﺮﻋﻠﻤﺎﺀ ﺍﺣﻨﺎﻑ ﻧﮯ ﺑﻬﯽ ﮐﯿﺎ ﻫﮯ 06-22-2010, 08:41 PM ﻭﺳﻮﺳﻪ = ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﮯ ﺩﺭﻣﯿﺎﻥ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻣﯿﮟ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻫﮯ ﺍﻭﺭﻗﺮﺁﻥ ﻭﺳﻨﺖ ﻣﯿﮟ ﮐﻮﺋﯽ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻧﮩﯿﮟ ﻫﮯ ﻟﮩﺬﺍ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻭﺷﮏ ﺳﮯ ﺑﭽﻨﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﺍﻥ ﺍﺋﻤﮧ ﮐﻮﭼﻬﻮﮌﻧﺎ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﻫﮯ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺍﺱ ﻃﺮﺡ ﺑﻬﯽ ﭘﯿﺶ ﮐﯿﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﻫﮯ ﮐﮧ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﯽ ﺗﻘﻠﯿﺪ ﮐﯽ ﻭﺟﮧ ﺳﮯ ﺍﺧﺘﻼﻓﺎﺕ ﭘﯿﺪﺍ ﻫﻮﺋﮯ ﻟﻬﺬﺍ ﺍﻥ ﺍﺧﺘﻼﻓﺎﺕ ﺳﮯ ﺗﻨﮓ ﺁﮐﺮﻫﻢ ﻧﮯ ﺍﻥ ﮐﯽ ﺗﻘﻠﯿﺪ ﭼﻬﻮﮌﺩﯼ ﺟﻮﺍﺏ = ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﺍﯾﮏ ﻋﺎﻡ ﺍﻥ ﭘﮍﮪ ﺁﺩﻣﯽ ﮐﻮﺑﮩﺖ ﺟﻠﺪ ﻣﺘﺎﺛﺮﮐﺮﻟﯿﺘﺎ ﻫﮯ ، ﻟﯿﮑﻦ ﺩﺭﺣﻘﯿﻘﺖ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﺑﺎﻟﮑﻞ ﺑﺎﻃﻞ ﻫﮯ ، ﺍﺱ ﻟﯿﺌﮯ ﮐﮧ ﻓﺮﻭﻋﯽ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻣﯿﮟ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﺻﺮﻑ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﮯ ﻣﺎﺑﯿﻦ ﻫﯽ ﻧﮩﯿﮟ ، ﺑﻠﮑﮧ ﺻﺤﺎﺑﮧ ﮐﺮﺍﻡ ﮐﮯ ﻣﺎﺑﯿﻦ ﺑﻬﯽ ﺗﻬﺎ ﺟﯿﺴﺎ ﮐﮧ ﺍﻫﻞ ﻋﻠﻢ ﺧﻮﺏ ﺟﺎﻧﺘﮯ ﻫﯿﮟ ﮐﮧ ‏( ﺗﺮﻣﺬﯼ ﺍﺑﻮﺩﺍﻭﺩ ﻣﺼﻨﻒ ﻋﺒﺪﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﻣﺼﻨﻒ ﺍﺑﻦ ﺍﺑﯽ ﺷﯿﺒﮧ ، ﻭﻏﯿﺮﻩ ‏) ﮐﺘﺐ ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺳﯿﻨﮑﮍﻭﮞ ﻧﮩﯿﮟ ﻫﺰﺍﺭﻭﮞ ﻣﺨﺘﻠﻒ ﻓﯿﮧ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻣﻮﺟﻮﺩﻫﯿﮟ ، ﺍﺏ ﺍﺱ ﺍﺻﻮﻝ ﮐﯽ ﺑﻨﺎ ﭘﺮ ﺻﺤﺎﺑﮧ ﮐﻮ ﺑﻬﯽ ﭼﻬﻮﮌﻧﺎ ﭘﮍﮮ ﮔﺎ ، ﻟﯿﮑﻦ ﺍﻥ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻫﻞ ﺳﻨﺖ ﻭﺍﻟﺠﻤﺎﻋﺖ ﺍﻥ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﺑﺎﻃﻠﮧ ﮐﯽ ﺑﻨﺎ ﭘﺮ ﻧﮧ ﺗﻮﺻﺤﺎﺑﮧ ﮐﺮﺍﻡ ﺍﻭﺭ ﻧﮧ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﮐﻮﭼﻬﻮﮌﯾﮟ ﮔﮯ ، ﯾﮧ ﺍﻭﺭ ﺑﺎﺕ ﻫﮯ ﮐﮧ ﻓﺮﻗﮧ ﺟﺪﯾﺪ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺟﺎﻫﻞ ﺷﯿﻮﺥ ﻧﮯ ﻋﻮﺍﻡ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﮐﻮ ﻧﮧ ﺻﺮﻑ ﯾﮧ ﮐﮧ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﺳﮯ ﺩﻭﺭ ﮐﯿﺎ ، ﺑﻠﮑﮧ ﺻﺤﺎﺑﮧ ﮐﺮﺍﻡ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﺳﮯ ﺑﻬﯽ ﺩﻭﺭ ﮐﯿﺎ ، ﺍﻭﺭﻣﺨﺘﻠﻒ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﮐﯽ ﻭﺟﮧ ﺳﮯ ﻋﻮﺍﻡ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﮐﻮ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﮐﮯ ﺟﺎﻫﻞ ﺷﯿﻮﺥ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﺍﻭﺭﺗﻘﻠﯿﺪ ﭘﺮﻣﺠﺒﻮﺭ ﮐﺮﺩﯾﺎ ، ﺍﻭﺭ ﻋﻮﺍﻡ ﮐﻮ ﺑﻈﺎﮨﺮ ﯾﮧ ﺳﺒﻖ ﭘﮍﮨﺎﺗﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺑﺲ ﺍﺏ ﺗﻢ ﺻﺮﻑ ﻗﺮﺁﻥ ﻭﺳﻨﺖ ﮐﯽ ﮨﯽ ﭘﯿﺮﻭﯼ ﮐﺮ ﺭﮨﮯ ﮨﻮﮞ ، ﺣﺎﻻﻧﮑﮧ ﺩﺭﭘﺮﺩﻩ ﯾﮧ ﻋﻮﺍﻡ ﺍﻧﻬﯽ ﺟﺎﻫﻞ ﺷﯿﻮﺥ ﮐﮯ ﺧﯿﺎﻻﺕ ﭘﯿﺮﻭﮐﺎﺭ ﺑﻦ ﺟﺎﺗﮯ ﮨﯿﮟ 1 = ﺍﮔﺮﺻﺮﻑ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﮐﯽ ﻭﺟﮧ ﺳﮯ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﺍﻭﺭ ﻓﻘﮧ ﮐﻮ ﭼﻬﻮﮌﻧﺎ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﻫﮯ ، ﺗﻮ ﭘﻬﺮ ﻗﺮﺁﻥ ﻣﺠﯿﺪ ﮐﮯ ﻗﺮﺁﺀﺕ ﻣﯿﮟ ﺑﻬﯽ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻫﮯ ﺳﺎﺕ ﻣﺨﺘﻠﻒ ﻗﺮﺁﺋﺘﯿﮟ ﻫﯿﮟ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﻣﯿﮟ ﺑﻬﯽ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﮐﮯ ﻣﺎﺑﯿﻦ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻫﮯ ، ﺍﯾﮏ ﻣﺤﺪﺙ ﺍﯾﮏ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﻮ ﺻﺤﯿﺢ ﺍﻭﺭ ﺩﻭﺳﺮﺍ ﺿﻌﯿﻒ ﮐﮩﺘﺎ ﻫﮯ ﺟﯿﺴﺎ ﮐﮧ ﺍﻫﻞ ﻋﻠﻢ ﺧﻮﺏ ﺟﺎﻧﺘﮯ ﻫﯿﮟ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺭﺍﻭﯾﻮﮞ ﮐﻮ ﺑﻬﯽ ﭼﻬﻮﮌﻧﺎ ﭘﮍﮮ ﮔﺎ ﮐﯿﻮﻧﮑﮧ ﺭُﻭﺍﺓ ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﻣﯿﮟ ﺑﻬﯽ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﮐﮯ ﻣﺎﺑﯿﻦ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻫﮯ ، ﺍﯾﮏ ﻣﺤﺪﺙ ﺍﯾﮏ ﺭﺍﻭﯼ ﮐﻮ ﺻﺎﺩﻕ ﻭﻣﺼﺪﻭﻕ ﻋﺎﺩﻝ ﻭﺛﻘﮧ ﮐﮩﺘﺎ ﻫﮯ ﺗﻮﺩﻭﺳﺮﺍ ﺍﺱ ﮐﻮﮐﺎﺫﺏ ﻭﮐﺬﺍﺏ ﻏﯿﺮﻋﺎﺩﻝ ﻏﯿﺮﺛﻘﮧ ﮐﮩﺘﺎ ﻫﮯ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﮐﮯ ﻣﺎﺑﯿﻦ ﺍﻟﻔﺎﻅ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻭﺍﻗﻊ ﻫﻮﺍ ﻫﮯ ﺍﯾﮏ ﺳﻨﺪ ﻣﯿﮟ ﺍﯾﮏ ﻃﺮﺡ ﮐﮯ ﺍﻟﻔﺎﻅ ﺩﻭﺳﺮﯼ ﺳﻨﺪ ﻣﯿﮟ ﻣﺨﺘﻠﻒ ﺍﻟﻔﺎﻅ ﻫﻮﺗﮯ ﻫﯿﮟ ، ﺣﺎﺻﻞ ﯾﮧ ﮐﮧ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﮐﺮﺍﻡ ﮐﮯ ﻣﺎﺑﯿﻦ ﺍﻟﻔﺎﻅ ﺣﺪﯾﺚ ﻭﺳﻨﺪ ﻭﻣﺘﻦ ﺣﺪﯾﺚ ﻭﺭُﻭﺍﺓ ﺣﺪﯾﺚ ﻭﺩﺭﺟﺎﺕ ﺣﺪﯾﺚ ﻭﻏﯿﺮﻩ ﻣﯿﮟ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻭﺍﻗﻊ ﻫﻮﺍ ﻫﮯ ، ﻟﮩﺬﺍ ﺍﮔﺮ ﺻﺮﻑ ﻓﺮﻭﻋﯽ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﮐﯽ ﻭﺟﮧ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﺍﻭﺭ ﻓﻘﮧ ﮐﻮﭼﻬﻮﮌﻧﺎ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﻫﮯ ﺗﻮﭘﻬﺮﺳﺐ ﮐﭽﮫ ﭼﻬﻮﭦ ﺟﺎﺋﮯ ﮔﺎ ، ﺗﻮ ﭘﻬﺮﺣﺪﯾﺚ ﺑﻬﯽ ﮔﺊ ﺍﻭﺭ ﻗﺮﺁﻥ ﺑﻬﯽ ﺍﻭﺭﺻﺤﺎﺑﮧ ﮐﺮﺍﻡ ﮐﻮ ﺑﻬﯽ ﭼﻬﻮﮌﻧﺎ ﭘﮍﮮ ﮔﺎ ﮐﯿﻮﻧﮑﮧ ﺍﻥ ﮐﮯ ﻣﺎﺑﯿﻦ ﺑﻬﯽ ﻓﺮﻭﻋﯽ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻣﻮﺟﻮﺩ ﻫﮯ ، ﺍﺏ ﻓﻘﮧ ﺑﻬﯽ ﮔﺊ ﻗﺮﺁﻥ ﻭﺣﺪﯾﺚ ﺑﻬﯽ ﺍﻭﺭﺻﺤﺎﺑﮧ ﺑﻬﯽ ﺗﻮﺑﺎﻗﯽ ﮐﯿﺎ ﺑﭽﺎ ؟؟ ﺗﻮﺑﺎﻗﯽ ﺑﭻ ﮔﯿﺎ ﻧﻔﺲ ﺍﻣﺎﺭﻩ ﺍﻭﺭ ﺍﺑﻠﯿﺲ ﺍﻭﺭﺍﺱ ﮐﯽ ﺫﺭﯾﺖ ﻓﺮﻗﮧ ﺟﺪﯾﺪ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺟﺎﻫﻞ ﺷﯿﻮﺥ ﺍﻧﻬﯽ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﮐﮯ ﺫﺭﯾﻌﮧ ﻋﻮﺍﻡ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﮐﻮ ﻗﺮﺁﻥ ﻭﺣﺪﯾﺚ ﺍﻭﺭ ﺻﺤﺎﺑﮧ ﮐﺮﺍﻡ ﺍﻭﺭ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﯽ ﺭﺍﻫﻨﻤﺎﺋﯽ ﺳﮯ ﻧﮑﺎﻝ ﮐﺮ ﻧﻔﺲ ﻭﺷﯿﻄﺎﻥ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﻣﯿﮟ ﻟﮕﺎ ﺩﯾﺘﮯ ﻫﯿﮟ 2 = ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﻫﻢ ﺍﺱ ﻃﺮﺡ ﺑﻬﯽ ﺑﺎﻃﻞ ﮐﺮﺗﮯ ﻫﯿﮟ ، ﮐﮧ ﭼﻮﺩﻩ ﺳﻮﺳﺎﻝ ﻣﯿﮟ ﺍﻣﺖ ﻣﺴﻠﻤﮧ ﻣﯿﮟ ﮐﺘﻨﮯ ﺑﮍﮮ ﺑﮍﮮ ﺍﺋﻤﮧ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﻣﻔﺴﺮﯾﻦ ﻓﻘﮩﺎﺀ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﮔﺬﺭﮮ ﻫﯿﮟ ، ﺍﻥ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﺍﻣﺖ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﮯ ﻗﻮﻝ ﻭﻓﻌﻞ ﺯﺑﺎﻥ ﻭﻗﻠﻢ ﺳﮯ ﺩﯾﻦ ﺍﺳﻼﻡ ﮐﯽ ﺍﻭﺭﻋﻠﻮﻡ ﺩﯾﻨﯿﮧ ﮐﯽ ﻋﻈﯿﻢ ﺍﻟﺸﺎﻥ ﺧﺪﻣﺖ ﺳﺮﺍﻧﺠﺎﻡ ﺩﯼ ، ﯾﺤﺘﯽ ﮐﮧ ﺩﯾﻦ ﮐﺎ ﮐﻮﺋﯽ ﮔﻮﺷﮧ ﺍﯾﺴﺎ ﻧﮩﯿﮟ ﻫﮯ ﺟﻮﺳﻠﻒ ﺻﺎﻟﺤﯿﻦ ﮐﯽ ﺧﺪﻣﺎﺕ ﺟﻠﯿﻠﮧ ﺳﮯ ﺧﺎﻟﯽ ﻫﻮ ، ﻟﯿﮑﻦ ﺍﻥ ﺣﻀﺮﺍﺕ ﺍﺋﻤﮧ ﻣﯿﮟ ﺳﮯ ﮐﺴﯽ ﺍﯾﮏ ﻧﮯ ﺑﻬﯽ ﺍﯾﮏ ﮐﺘﺎﺏ ﻭﺭﺳﺎﻟﮧ ﺗﻮﺩﺭﮐﻨﺎﺭ ﺑﻠﮑﮧ ﺍﯾﮏ ﺻﻔﺤﮧ ﺑﻬﯽ ﮐﺴﯽ ﮐﺘﺎﺏ ﻣﯿﮟ ﻧﮩﯿﮟ ﻟﮑﻬﺎ ، ﺟﺲ ﻣﯿﮟ ﯾﮧ ﮐﮩﺎ ﮔﯿﺎ ﻫﻮ ﮐﮧ ﺍﮮ ﻟﻮﮔﻮ ﺩﯾﻦ ﻣﯿﮟ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﮐﯽ ﺗﻘﻠﯿﺪ ﻭﺍﺗﺒﺎﻉ ﮔﻤﺮﺍﻫﯽ ﻫﮯ ﻟﮩﺬﺍ ﺍﻥ ﮐﮯ ﻗﺮﯾﺐ ﺑﻬﯽ ﻧﮧ ﺟﺎﻭ ‏( ﻣﻌﺎﺫﺍﻟﻠﻪ ‏) ﺣﺘﯽ ﮐﮧ ﻫﻨﺪﻭﺳﺘﺎﻥ ﻣﯿﮟ ﺍﻧﮕﺮﯾﺰﯼ ﺩﻭﺭ ﻣﯿﮟ ﺍﯾﮏ ﻓﺮﻗﮧ ﺟﺪﯾﺪ ﭘﯿﺪﺍ ﮐﯿﺎ ﮔﯿﺎ ، ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﻧﮯ ﮔﻮﺭﻧﻤﻨﭧ ﺳﮯ ﺍﭘﻨﮯﻟﯿﺌﮯ ‏( ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ‏) ﻧﺎﻡ ﺍﻻﭦ ﮐﺮﺍﯾﺎ ، ﺍﻭﺭﺩﯾﮕﺮﻭﺳﺎﻭﺱ ﮐﯽ ﻃﺮﺡ ﻣﺬﮐﻮﺭﻩ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﺍﺳﯽ ﻓﺮﻗﮧ ﻧﮯ ﭘﻬﯿﻼﯾﺎ ﺍﻭﺭ ﻋﺠﯿﺐ ﺑﺎﺕ ﯾﮧ ﻫﮯ ﮐﮧ ﻋﺎﻡ ﺁﺩﻣﯽ ﮐﻮﺗﻮ ﯾﮧ ﮐﮩﺘﮯ ﻫﯿﮟ ﮐﮧ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺭﺑﻌﮧ ﺍﻭﺭ ﺍﻥ ﮐﯽ ﻓﻘﮧ ﻣﯿﮟ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻫﮯ ﻟﮩﺬﺍ ﺍﻥ ﮐﻮ ﭼﻬﻮﮌﺩﻭ ﺍﻭﺭ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺷﺎﻣﻞ ﻫﻮﺟﺎﻭ ، ﺍﺏ ﺍﺱ ﻋﺎﻡ ﻧﺎﻭﺍﻗﻒ ﺁﺩﻣﯽ ﮐﻮ ﮐﯿﺎ ﭘﺘﮧ ﮐﮧ ﺟﺲ ﻓﺮﻗﮧ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺍﻧﺪﺭ ﻣﯿﮟ ﺷﺎﻣﻞ ﻫﻮﺭﻫﺎ ﻫﻮﮞ ﺍﻥ ﻣﯿﮟ ﺁﭘﺲ ﻣﯿﮟ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻭﻋﻘﺎﺋﺪ ﻣﯿﮟ ﮐﺘﻨﺎ ﺷﺪﯾﺪ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﻫﮯ ?? ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﯽ ﺍﻧﺪﺭﻭﻧﯽ ﺧﺎﻧﮧ ﺟﻨﮕﯽ ﭘﺮﺍﮔﺮﮐﻮﺋﯽ ﻣﻄﻠﻊ ﻫﻮﺟﺎﺋﮯ ﺗﻮﺍﻥ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﻭﺗﻘﻠﯿﺪ ﺗﻮ ﮐﺠﺎ ﺍﻥ ﮐﮯ ﻗﺮﯾﺐ ﺑﻬﯽ ﻧﮧ ﭘﻬﭩﮑﮯ ﮔﺎ ، ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﻣﺸﺎﺋﺦ ﻭﺍﮐﺎﺑﺮ ﮐﮯ ﺁﭘﺲ ﻣﯿﮟ ﺍﺧﺘﻼﻑ ﭘﺮﻣﺒﻨﯽ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻭﻋﻘﺎﺋﺪ ﺍﮔﺮﻣﯿﮟ ﺫﮐﺮﮐﺮﻭﮞ ﺗﻮﺑﺎﺕ ﺑﮩﺖ ﻃﻮﯾﻞ ﻫﻮﺟﺎﺋﮯ ﮔﯽ ، ﻟﮩﺬﺍ ﺍﮔﺮﮐﻮﺋﯽ ﺁﺩﻣﯽ ﺍﻥ ﮐﮯ ﺁﭘﺲ ﮐﯽ ﺧﺎﻧﮧ ﺟﻨﮕﯽ ﺍﻭﺭ ﺩﺳﺖ ﻭﮔﺮﯾﺒﺎﻧﯽ ﮐﯽ ﺍﯾﮏ ﺟﻬﻠﮏ ﺩﯾﮑﻬﻨﺎ ﭼﺎﻫﮯ ﺗﻮﺩﺭﺝ ﺫﯾﻞ ﭼﻨﺪ ﮐﺘﺐ ﮐﺎ ﻣﻄﺎﻟﻌﮧ ﮐﺮﻟﯿﮟ ﻓﺘﺎﻭﯼ ﺛﻨﺎﺋﯿﻪ ، ﻓﺘﺎﻭﯼ ﺳﺘﺎﺭﯾﻪ ، ﻓﺘﺎﻭﯼ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ، ﻓﺘﺎﻭﯼ ﻧﺬﯾﺮﯾﻪ ﻋﺮﻑ ﺍﻟﺠﺎﺩﯼ ، ﻧﺰﻝ ﺍﻻﺑﺮﺍﺭ ، ﻓﺘﺎﻭﯼ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ، ﻟﻐﺎﺕ ﺍﻟﺤﺪﯾﺚ ، ﻓﺘﺎﻭﯼ ﺑﺮﮐﺎﺗﯿﻪ . ﻭﻏﻴﺮﺫﺍﻟﻚ ﻣﻦ ﻛﺘﺐ ﺍﻟﻘﻮﻡ

শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৫

HaqForum - AhleSunnwat WalJammat > Debates & Discussions > Fitna La Mazhabiya/ Ghair Muqalideen > ﻓﺮﻗﮧ ﺟﺪﻳﺪ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﻭﺍﮐﺎﺫﯾﺐ View Full Version : ﻓﺮﻗﮧ ﺟﺪﻳﺪ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﻭﺍﮐﺎﺫﯾﺐ 06-20-2010, 01:38 PM ﺍﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﻪ ﺭﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﻴﻦ ﻭﺍﻟﺼﻼﺓ ﻭﺍﻟﺴﻼﻡ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻤﺒﻌﻮﺙ ﺭﺣﻤﺔ ﻟﻠﻌﺎﻟﻤﻴﻦ ﻭﺧﺎﺗﻢ ﺍﻟﻨﺒﯿﯿﻦ ﻭﺍﻟﻤﺮﺳﻠﯿﻦ ﺳﻴﺪﻧﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﻭﻋﻠﻰ ﺁﻟﻪ ﻭﺻﺤﺒﻪ ﺍﺟﻤﻌﯿﻦ ﻣﻘﺪﻣﺔ ﺍﻟﺒﺤﺚ ﺳﺮﺯﻣﯿﻦ ﮨﻨﺪ ﻣﯿﮟ ﺍﻧﮕﺮﯾﺰﯼ ﺩﻭﺭ ﺍﻗﺘﺪﺍﺭ ﻣﯿﮟ ﺍﺳﻼﻡ ﺍﻭﺭ ﺍﮨﻞ ﺍﺳﻼﻡ ﮐﻮ ﮐﻤﺰﻭﺭ ﮐﺮﻧﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﮯ ﺑﮩﺖ ﺳﺎﺭﮮ ﻓﺮﻗﮯ ﭘﯿﺪﺍ ﮐﯿﮯ ﮔﺌﮯ ، ﺍﻥ ﻓﺮﻗﻮﮞ ﻣﯿﮟ ﺳﮯ ﺍﯾﮏ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﻧﺎﻡ ﺳﮯ ﺑﻬﯽ ﺑﻨﺎﯾﺎ ﮔﯿﺎ ، ﯾﮧ ﺍﯾﮏ ﺭﻭﺷﻦ ﺍﻭﺭ ﻧﺎﻗﺎﺑﻞ ﺍﻧﮑﺎﺭ ﺗﺎﺭﯾﺨﯽ ﺣﻘﯿﻘﺖ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮯ ﮐﺎ ﻭﺟﻮﺩ ﺍﻧﮕﺮﯾﺰ ﺩﻭﺭ ﺳﮯ ﭘﮩﻠﮯ ﻧﮧ ﺻﺮﻑ ﮨﻨﺪﻭﺳﺘﺎﻥ ﺑﻠﮑﮧ ﭘﻮﺭﯼ ﺩﻧﯿﺎ ﻣﯿﮟ ﮐﮩﯿﮟ ﻧﮩﯿﮟ ﺗﮭﺎ ، ﻟﮩﺬﺍ ﯾﮧ ﺑﺎﺕ ﺍﻇﮩﺮ ﻣﻦ ﺍﻟﺸﻤﺲ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﺟﺪﯾﺪ ﮐﺎ ﻣﻮﻟﺪ ﻭﻣﺴﮑﻦ ﮨﻨﺪﻭﺳﺘﺎﻥ ﮨﮯ ، ﺍﺑﺘﺪﺍﺀ ﻣﯿﮟ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﮐﮯ ﻟﻮﮒ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﺍﻭﺭ ﻣﺤﻤﺪﯼ ﺍﻭﺭ ﻣﻮﺣﺪ ﮐﮩﻼﺗﮯ ﺗﮭﮯ ، ﺍﻭﺭ ﻭﮨﺎﺑﯽ ﯾﺎ ﻏﯿﺮﻣﻘﻠﺪ ﮐﮯ ﻧﺎﻡ ﺳﮯ ﺑﻬﯽ ﭘﮑﺎﺭ ﮮ ﺟﺎﺗﮯ ﺗﮭﮯ ، ﭘﻬﺮ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﮐﮯ ﺍﯾﮏ ﺳﺮﮐﺮﺩﻩ ﻋﺎﻟﻢ ﻣﺤﻤﺪ ﺣﺴﯿﻦ ﺑﭩﺎﻟﻮﯼ ﺻﺎﺣﺐ ﻧﮯ ﺍﻧﮕﺮﯾﺰﯼ ﺣﮑﻮﻣﺖ ﮐﻮﺩﺭﺧﻮﺍﺳﺖ ﺩﯼ ﮐﮧ ﺍﻥ ﮐﻮﺳﺮﮐﺎﺭﯼ ﻃﻮﺭ ﭘﺮ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﺎ ﻧﺎﻡ ﺩﯾﺎ ﺟﺎﺋﮯ ، ﻟﮩﺬﺍ ﺑﭩﺎﻟﻮﯼ ﺻﺎﺣﺐ ﮐﯽ ﮐﻮﺷﺸﻮﮞ ﺳﮯ ﺳﺮﮐﺎﺭﯼ ﺩﻓﺎﺗﺮ ﺍﻭﺭ ﮐﺎﻏﺬﺍﺕ ﻣﯿﮟ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﮐﻮ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﻧﺎﻡ ﺳﮯ ﻣﻮﺳﻮﻡ ﮐﯿﺎ ﮔﯿﺎ ، ﭘﻬﺮ ﻭﻗﺖ ﮔﺬﺭﻧﮯ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﺳﺎﺗﮫ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﮐﮯ ﺍﺑﻨﺎﺀ ﻣﺨﺘﻠﻒ ﺭﻧﮓ ﺑﺪﻟﺘﮯ ﺭﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﮔﻮﻧﺎﮔﻮﮞ ﺭﻭﺣﺎﻧﯽ ﺍﻣﺮﺍﺽ ﺍﻥ ﻣﯿﮟ ﺳﺮﺍﯾﺖ ﮐﺮﺗﮯ ﺭﮨﮯ ، ﺣﺘﯽ ﮐﮧ ﻣﺨﺘﻠﻒ ﺻﻔﺎﺕ ﻗﺒﯿﺤﮧ ﻣﺜﻼ ﺑﺪﮔﻤﺎﻧﯽ ، ﺑﺪﺯﺑﺎﻧﯽ ، ﺧﻮﺩﺭﺍﺋﯽ ، ﮐﺬﺏ ﻭﻓﺮﯾﺐ ، ﺟﮩﺎﻟﺖ ﻭﺣﻤﺎﻗﺖ ، ﻭﻏﯿﺮﻩ ﺍﻥ ﻣﯿﮟ ﺳﮯ ﺍﮐﺜﺮ ﮐﮯ ﺍﮨﻢ ﺍﻭﺻﺎﻑ ﺑﻦ ﮔﺌﮯ ، ﺳﻠﻒ ﺻﺎﻟﺤﻴﻦ ﺧﺼﻮﺻﺎ ﺍﻣﺎﻡ ﺃﻋﻈﻢ ﺃﺑﻮﺣﻨﻴﻔﮧ ﺍﻭﺭ ﺁﭖ ﮐﮯ ﺗﻼﻣﺬﻩ ﻭﻣﺘﺒﻌﯿﻦ ﭘﺮ ﻃﻌﻦ ﻭﺗﺸﻨﯿﻊ ﺍﻭﺭ ﺳﺐ ﻭﺷﺘﻢ ﺍﻭﺭ ﺗﻀﻠﯿﻞ ﻭﺗﻔﺴﯿﻖ ﺍﻭﺭ ﺍﺳﺘﮩﺰﺍﺀ ﻭﺗﻤﺴﺨﺮ ﺍﻭﺭ ﺗﻮﮨﯿﻦ ﻭﺗﻀﺤﯿﮏ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﻧﻮﻣﻮﻟﻮﺩ ﮐﺎ ﺧﺎﺹ ﻭﺻﻒ ﺑﻦ ﮔﯿﺎ ، ﺟﯿﺴﺎ ﮐﮧ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﺳﮯ ﺑﺎﺧﺒﺮ ﺍﻓﺮﺍﺩ ﺧﻮﺏ ﺟﺎﻧﺘﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻭﺭ ﺑﻌﺾ ﺟﮩﻼﺀ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﻣﯿﮟ ﺷﺎﻣﻞ ﮨﻮﮐﺮ ﺷﯿﺦ ﮐﮯ ﻟﻘﺐ ﺳﮯ ﭘﮑﺎﺭﮮ ﺟﺎﻧﮯ ﻟﮕﮯ ، ﭘﻬﺮ ﺍﻧﻬﯿﮟ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﺷﯿﻮﺥ ﻧﮯ ﻧﺎﻭﺍﻗﻒ ﻣﺴﻠﻤﺎﻧﻮﮞ ﮐﻮ ﺑﮯ ﺭﺍﻩ ﮐﺮﻧﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﮯ ﺑﮩﺖ ﺳﺎﺭﮮ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﻭﮐﺬﺑﺎﺕ ﻣﺸﮩﻮﺭ ﮐﯿﮯ ، ﺟﺲ ﮐﮯ ﺫﺭﯾﻌﮯ ﺍﮐﺜﺮ ﻧﺎﻭﺍﻗﻒ ﻣﺴﻠﻤﺎﻧﻮﮞ ﮐﻮ ﺑﮯ ﺭﺍﻩ ﮐﯿﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮨﮯ ، ﺍﺱ ﻃﺮﺡ ﺍﯾﮏ ﻋﺎﻡ ﺁﺩﻣﯽ ﺍﻥ ﮐﯽ ﻣﻠﻤﻊ ﺳﺎﺯﯼ ﺍﻭﺭ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﻭﺍﮐﺎﺫﯾﺐ ﮐﯽ ﺟﺎﻝ ﻣﯿﮟ ﭘﻬﻨﺲ ﺟﺎﺗﺎ ﮨﮯ ، ﺍﺱ ﻟﯿﮯ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﯽ ﮐﯽ ﺗﻮﻓﯿﻖ ﺳﮯ ﻣﯿﮟ ﻧﮯ ﺍﺭﺍﺩﻩ ﮐﯿﺎ ﮐﮧ ﺍﻥ ﮐﮯ ﻣﺸﮩﻮﺭ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﻭﺍﮐﺎﺫﯾﺐ ﮐﯽ ﺟﻤﻊ ﮐﺮﻭﮞ ، ﺍﻭﺭ ﺍﻥ ﮐﺎ ﺟﻮﺍﺏ ﺣﺘﯽ ﺍﻟﻮﺳﻊ ﺍﺧﺘﺼﺎﺭ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﻋﺎﻡ ﻓﮩﻢ ﺍﻧﺪﺍﺯ ﻣﯿﮟ ﺫﮐﺮ ﮐﺮﻭﮞ ، ﺗﺎﮐﮧ ﺍﯾﮏ ﻋﺎﻡ ﺁﺩﻣﯽ ﺍﻥ ﮐﮯ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﻭﺩﺟﻞ ﻭﻓﺮﯾﺐ ﺳﮯ ﺧﻮﺏ ﻭﺍﻗﻒ ﻭﺧﺒﺮﺩﺍﺭ ﮨﻮﺟﺎﺋﮯ ، ﺍﻥ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮﺋﯽ ﺑﻬﯽ ﺻﺎﺣﺐ ﻋﻘﻞ ﻭﺍﻧﺼﺎﻑ ﯾﮧ ﺑﺤﺚ ﭘﮍﮨﮯ ﮔﺎ ﺗﻮ ﻭﻩ ﺍﻥ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﮐﮯ ﺑﺎﻃﻞ ﻭﻓﺎﺳﺪ ﮨﻮﻧﮯ ﯾﻘﯿﻦ ﮐﺮﮮ ﮔﺎ ، ﺍﻭﺭ ﯾﮧ ﺑﺤﺚ ﺑﻐﻮﺭ ﭘﮍﮨﻨﮯ ﮐﮯ ﺑﻌﺪ ﺍﻥ ﺷﺎﺀ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻥ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﺳﮯ ﮐﺒﻬﯽ ﻣﺘﺎﺛﺮ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﻮﮔﺎ ، ﮨﺎﮞ ﺍﮔﺮ ﮐﻮﺋﯽ ﺿﺪ ﻭﺗﻌﺼﺐ ﻭﺟﮩﻞ ﮐﯽ ﻭﺟﮧ ﺳﮯ ﺍﻥ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﮐﺎ ﺑﻄﻼﻥ ﻭﻓﺴﺎﺩ ﺟﺎﻧﻨﮯ ﮐﮯ ﺑﻌﺪ ﺑﻬﯽ ﺍﻥ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﮐﻮ ﻧﮩﯿﮟ ﭼﻬﻮﮌﺗﺎ ، ﺗﻮ ﺍﯾﺴﮯ ﺷﺨﺺ ﮐﺎ ﻋﻼﺝ ﮐﺴﯽ ﮐﮯ ﭘﺎﺱ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺍﻥ ﺳﻄﻮﺭ ﮐﯽ ﺗﺤﺮﯾﺮ ﺳﮯ ﻣﯿﺮﺍ ﻣﻘﺼﺪ ﺻﺮﻑ ﺍﻭﺭ ﺻﺮﻑ ﺣﻖ ﻭﺍﮨﻞ ﺣﻖ ﮐﺎ ﺩﻓﺎﻉ ﻭﺗﺎﺋﯿﺪ ﮐﺮﻧﺎ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺑﺎﻃﻞ ﻭﺟﻬﻮﭦ ﮐﺎ ﺭﺩ ﻭﺗﻌﺎﻗﺐ ﮐﺮﻧﺎ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺣﻖ ﻭﺳﭻ ﻭﺻﻮﺍﺏ ﮐﯽ ﻃﺮﻑ ﻋﺎﻡ ﻣﺴﻠﻤﺎﻧﻮﮞ ﮐﯽ ﺭﺍﮨﻨﻤﺎﺋﯽ ﮐﺮﻧﺎ ﮨﮯ ﻭﺃﺷﺮﻉ ﺑﺘﻮﻓﻴﻖ ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻓﻀﻠﻪ ﻓﻲ ﺍﻟﺮﺩ ﻋﻠﻰ ﻭﺳﺎﻭﺳﻬﻢ ﺍﻟﺒﺎﻃﻠﺔ ﻭﻣﺰﺍﻋﻬﻢ ﺍﻟﻔﺎﺳﺪﺓ ﻭﺃﻭﻫﺎﻣﻬﻢ ﺍﻟﺴﺨﻴﻔﺔ ﻭﺃﻓﻜﺎﺭﻫﻢ ﺍﻟﺰﺍﺋﻐﺔ ﻭﺁﺭﺍﺋﻬﻢ ﺍﻟﻜﺎﺳﺪﺓ ﻭﺃﺑﺎﻃﻴﻠﻬﻢ ﺍﻟﻤﺎﻛﺮﺓ ﻭﺃﻛﺎﺫﻳﺒﻬﻢ ﺍﻟﺸﻨﻴﻌﺔ ﻭﺇﺗﻬﺎﻣﺎﺗﻬﻢ ﺍﻟﻘﺒﻴﺤﺔ ﻭﺇﻓﺘﺮﺍﺃﺗﻬﻢ ﺍﻟﻐﻠﻴﻈﺔ ﺍﻟﺘﻲ ﻭﺭﺛﻮﻫﺎ ﻣﻦ ﺍﻟﺠﻬﻠﺔ ﺍﻟﻜﺬﺍﺑﻴﻦ ﻭﺍﻟﺤﺎﺳﺪﻳﻦ ﺍﻟﺤﺎﻗﺪﻳﻦ ﺍﻟﻤﺘﻌﺼﺒﻴﻦ ﺍﻟﺬﻳﻦ ﺃﻋﻤﺎﻫﻢ ﺍﻟﻌﺪﺍﻭﺓ ﻭﺍﻟﺘﻌﺼﺐ ﻭﺍﻟﺒﻐﻀﺎﺀ ﻓﺄﺿﻠﻮﺍ ﺑﻬﺎ ﺍﻟﻌﻮﺍﻡ ﻣﻦ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻓﻠﺬﺍﻟﻚ ﺃﺭﺩﺕ ﺃﻥ ﺍﻛﺘﺐ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺴﻄﻮﺭ ﻛﻲ ﻳﻜﻮﻥ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻋﻠﻰ ﺑﺼﻴﺮﺓ ﻣﻦ ﺃﻣﺮﻫﻢ ﻭﻣﺎﻗﺼﺪﺕ ﻣﻦ ﺗﺤﺮﻳﺮ ﻫﺬﻩ ﺍﻟﺴﻄﻮﺭ ﺇﻻ ﺇﺣﻘﺎﻕ ﺍﻟﺤﻖ ﻭﺇﺑﻄﺎﻝ ﺍﻟﺒﺎﻃﻞ ﻭﺇﺭﺷﺎﺩ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﺍﻟﻰ ﺍﻟﺤﻖ ﻭﺍﻟﺼﻮﺍﺏ ﺇِﻥْ ﺃُﺭِﻳﺪُ ﺇِﻟَّﺎ ﺍﻟْﺈِﺻْﻠَﺎﺡَ ﻣَﺎ ﺍﺳْﺘَﻄَﻌْﺖُ ﻭَﻣَﺎ ﺗَﻮْﻓِﻴﻘِﻲ ﺇِﻟَّﺎ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﺗَﻮَﻛَّﻠْﺖُ ﻭَﺇِﻟَﻴْﻪِ ﺃُﻧِﻴﺐُ ﻭﺳـﻮﺳــﻪ = ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﺑﮩﺘﺮ ﮨﮯ ﯾﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﮐﯽ ؟ ﺟﻮﺍﺏ = ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺍﯾﮏ ﻋﺎﻡ ﺁﺩﻣﯽ ﮐﻮ ﺑﮍﺍ ﺧﻮﺷﻨﻤﺎ ﻣﻌﻠﻮﻡ ﮨﻮﺗﺎ ﮨﮯ ، ﻟﯿﮑﻦ ﺩﺭﺍﺻﻞ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﺎﻟﮑﻞ ﺑﺎﻃﻞ ﻭﻓﺎﺳﺪ ﮨﮯ ، ﮐﯿﻮﻧﮑﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻭﺭ ﻣﺤﻤﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﯿﮧ ﻭﺳﻠﻢ ﮐﺎ ﺗﻘﺎﺑﻞ ﮐﺮﻧﺎ ﮨﯽ ﻏﻠﻂ ﮨﮯ ، ﺑﻠﮑﮧ ﻧﺒﯽ ﮐﺎ ﻣﻘﺎﺑﻠﮧ ﺍﻣﺘﯽ ﺳﮯ ﮐﺮﻧﺎ ﯾﮧ ﺗﻮﮨﯿﻦ ﻭﺗﻨﻘﯿﺺ ﮨﮯ ، ﺑﻠﮑﮧ ﺍﺻﻞ ﺳﻮﺍﻝ ﯾﮧ ﮨﮯ ﮐﮧ ﮐﯿﺎ ﻣﺤﻤﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﯿﮧ ﻭﺳﻠﻢ ﮐﯽ ﺍﻃﺎﻋﺖ ﻭﺍﺗﺒﺎﻉ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ‏( ﺍﻭﺭ ﺩﯾﮕﺮ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺳﻼﻡ ‏) ﮐﯽ ﺭﺍﮨﻨﻤﺎﺋﯽ ﻣﯿﮟ ﺑﮩﺘﺮﮨﮯ ﯾﺎ ﺍﭘﻨﮯ ﻧﻔﺲ ﮐﯽ ﺧﻮﺍﮨﺸﺎﺕ ﯾﺎ ﻧﺎﻗﺺ ﻋﻘﻞ ﺍﻭﺭ ﺁﺝ ﮐﻞ ﮐﮯ ﻧﺎﻡ ﻧﮩﺎﺩ ﺟﺎﻫﻞ ﺷﯿﻮﺥ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﻣﯿﮟ ﺑﮩﺘﺮﮨﮯ ؟؟ ﻟﮩﺬﺍ ﮨﻢ ﮐﮩﺘﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﻣﺤﻤﺪ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﯿﮧ ﻭﺳﻠﻢ ﮐﯽ ﺍﻃﺎﻋﺖ ﻭﺍﺗﺒﺎﻉ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺗﺎﺑﻌﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻭﺭ ﺩﯾﮕﺮ ﺍﺋﻤﮧ ﻣﺠﺘﻬﺪﯾﻦ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﻭﺭﺍﮨﻨﻤﺎﺋﯽ ﻣﯿﮟ ﮐﺮﻧﺎ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺍﺳﯽ ﭘﺮﺗﻤﺎﻡ ﺍﮨﻞ ﺳﻨﺖ ﻋﻮﺍﻡ ﻭﺧﻮﺍﺹ ﻭﺳﻠﻒ ﻭﺧﻠﻒ ﮐﺎ ﺍﺟﻤﺎﻉ ﻭﺍﺗﻔﺎﻕ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﯾﮩﯽ ﻃﺮﺯ ﺭﺍﻩ ﻧﺠﺎﺕ ﮨﮯ ، ﻟﯿﮑﻦ ﺑﺪﻗﺴﻤﺘﯽ ﺳﮯ ﮨﻨﺪﻭﺳﺘﺎﻥ ﻣﯿﮟ ﺍﻧﮕﺮﯾﺰﯼ ﺩﻭﺭ ﻣﯿﮟ ﺍﯾﮏ ﺟﺪﯾﺪ ﻓﺮﻗﮧ ﭘﯿﺪﺍ ﮐﯿﺎ ﮔﯿﺎ ﺟﺲ ﻧﮯ ﺑﮍﮮ ﺯﻭﺭ ﻭﺷﻮﺭ ﺳﮯ ﯾﮧ ﻧﻌﺮﻩ ﻟﮕﺎﻧﺎ ﺷﺮﻭﻉ ﮐﯿﺎ ﮐﮧ ﺩﯾﻦ ﻣﯿﮟ ﺍﻥ ﺍﺋﻤﮧ ﻣﺠﺘﻬﺪﯾﻦ ﺧﺼﻮﺻﺎ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺗﺎﺑﻌﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﻭﺭﺍﮨﻨﻤﺎﺋﯽ ﻧﺎﺟﺎﺋﺰ ﻭﺷﺮﮎ ﮨﮯ ، ﻟﮩﺬﺍ ﺍﯾﮏ ﻋﺎﻡ ﺁﺩﻣﯽ ﮐﻮ ﺍﻥ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﺳﻼﻡ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﻭﺭﺍﮨﻨﻤﺎﺋﯽ ﺳﮯ ﻧﮑﺎﻝ ﮐﺮ ﺍﻥ ﺟﮩﻼﺀ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﺍﻭﺭ ﻧﻔﺲ ﻭﺷﯿﻄﺎﻥ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﻣﯿﮟ ﻟﮕﺎﺩﯾﺎ ، ﺍﻭﺭ ﮨﺮ ﮐﺲ ﻭﻧﺎﮐﺲ ﮐﻮ ﺩﯾﻦ ﻣﯿﮟ ﺁﺯﺍﺩ ﮐﺮﺩﯾﺎ ، ﺍﻭﺭ ﻧﻔﺴﺎﻧﯽ ﻭﺷﯿﻄﺎﻧﯽ ﺧﻮﺍﮨﺸﺎﺕ ﭘﺮﻋﻤﻞ ﻣﯿﮟ ﻟﮕﺎ ﺩﯾﺎ ، ﺍﻭﺭ ﻭﻩ ﺣﻘﯿﻘﯽ ﺍﮨﻞ ﻋﻠﻢ ﺟﻦ ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﻗﺮﺁﻥ ﻧﮯ ﮐﮩﺎ )) ﻓﺎﺳﺌﻠﻮﺍ ﺍﻫﻞ ﺍﻟﺬﮐﺮﺍﻥ ﮐﻨﺘﻢ ﻻ ﺗﻌﻠﻤﻮﻥ (( ﻋﻮﺍﻡ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﮐﻮ ﺍﻥ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﺳﮯ ﻧﮑﺎﻝ ﮐﺮ ﺍﻥ ﺟﺎﮨﻞ ﻟﻮﮔﻮﮞ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﻣﯿﮟ ﻟﮕﺎ ﺩﯾﺎ ﺟﻦ ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﺣﻀﻮﺭ ﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﯿﮧ ﻭﺳﻠﻢ ﻧﮯ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ )) ﻓﺄﻓﺘﻮﺍ ﺑﻐﯿﺮﻋﻠﻢ ﻓﻀﻠﻮﺍ ﻭﺃﺿﻠﻮﺍ (( ﺍﻭﺭ ﭘﻬﺮ ﻣﺰﯾﺪ ﺳﺘﻢ ﯾﮧ ﮐﮧ ﺍﻥ ﺟﮩﻼﺀ ﮐﯽ ﺗﻘﻠﯿﺪ ﻭﺍﺗﺒﺎﻉ ﮐﺎ ﻧﺎﻡ ﺻﺮﺍﻁ ﻣﺴﺘﻘﯿﻢ ﺭﮐﻬﮧ ﺩﯾﺎ ، ﺍﻭﺭ ﻋﺎﻡ ﻟﻮﮔﻮﮞ ﮐﻮ ﻗﺮﺁﻥ ﻭﺳﻨﺖ ﮐﮯ ﻧﺎﻡ ﭘﺮ ﺑﻼ ﮐﺮ ﺩﺭﭘﺮﺩﻩ ﺍﻥ ﮨﯽ ﭼﻨﺪ ﺟﮩﻼﺀ ﮐﯽ ﺍﻓﮑﺎﺭ ﻭﺧﯿﺎﻻﺕ ﮐﯽ ﺍﺗﺒﺎﻉ ﭘﺮ ﺍﻭﺭﺍﻥ ﮐﯽ ﺍﻧﺪﻫﯽ ﺗﻘﻠﯿﺪ ﻣﯿﮟ ﮈﺍﻝ ﺩﯾﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮨﮯ . ﻓﺈﻟﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﻤﺸﺘﻜﻰ ﻭﻫﻮﺍﻟﻤﺴﺘﻌﺎﻥ ﻭﺳـﻮﺳــﻪ = ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺻﺮﻑ ﺳﺘﺮﻩ ‏( 17 ‏) ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﯾﺎﺩ ﺗﻬﯿﮟ ؟؟ ﺟﻮﺍﺏ = ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﮩﺖ ﭘﺮﺍﻧﺎ ﮨﮯ ﺟﺲ ﮐﻮ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺟﮩﻼﺀ ﻧﻘﻞ ﺩﺭﻧﻘﻞ ﭼﻠﮯ ﺁﺭﮨﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺍﺱ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﮐﺎ ﺍﺟﻤﺎﻟﯽ ﺟﻮﺍﺏ ﺗﻮ ‏( ﻟﻌﻨﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﯽ ﺍﻟﮑﺎﺫﺑﯿﻦ ‏) ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﯾﮧ ﺍﻧﻬﻮﮞ ﻧﮯ ‏( ﺗﺎﺭﯾﺦ ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ‏) ﮐﺘﺎﺏ ﺳﮯ ﻟﯿﺎ ﮨﮯ ، ﺍﯾﮏ ﻃﺮﻑ ﺗﻮ ﺍﺱ ﻓﺮﻗﮧ ﮐﺎ ﺩﻋﻮﯼ ﮨﮯ ﮐﮧ ﮨﻤﺎﺭﮮ ﺍﺻﻮﻝ ﺻﺮﻑ ﻗﺮﺁﻥ ﻭﺳﻨﺖ ﮨﯿﮟ ، ﻟﯿﮑﻦ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﮯ ﺍﺱ ﺩﺭﺟﮧ ﺑﻐﺾ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺍﻥ ﮐﮯ ﺧﻼﻑ ﺟﻮ ﺑﺎﺕ ﺟﮩﺎﮞ ﺳﮯ ﺑﻬﯽ ﻣﻠﮯ ﻭﻩ ﺳﺮ ﺁﻧﮑﻬﻮﮞ ﭘﺮ ﮨﮯ ، ﺍﺱ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﮐﺴﯽ ﺩﻟﯿﻞ ﻭﺛﺒﻮﺕ ﻭﺗﺤﻘﯿﻖ ﮐﯽ ﮐﻮﺋﯽ ﺿﺮﻭﺭﺕ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ، ﺍﮔﺮﭼﮧ ﮐﺴﻰ ﻣﺠﮩﻮﻝ ﺁﺩﻣﯽ ﮐﺎ ﺟﻬﻮﭨﺎ ﻗﻮﻝ ﮐﯿﻮﮞ ﻧﮧ ﮨﻮ ، ﯾﮩﯽ ﺣﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ﮐﮯ ﻧﻘﻞ ﮐﺮﺩﻩ ﺍﺱ ﻗﻮﻝ ﮐﺎ ﮨﮯ ﺗﺎﺭﯾﺦ ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ﻣﯿﮟ ﮨﮯ )) ﻓﺎﺑﻮﺣﻨﯿﻔﻪ ﺭﺿﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﯾُﻘﺎﻝ ﺑﻠﻐﺖ ﺭﻭﺍﯾﺘﻪ ﺍﻟﯽ ﺳﺒﻌﺔ ﻋﺸﺮ ﺣﺪﯾﺜﺎ ﺍﻭﻧﺤﻮﻫﺎ (( ﻓﺮﻗﮧ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺑﻌﺾ ﺟﺎﻫﻞ ﻭﻣﺘﻌﺼﺐ ﺷﯿﻮﺥ ﻋﻮﺍﻡ ﮐﻮ ﮔﻤﺮﺍﻩ ﮐﺮﻧﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﺍﺱ ﮐﺎ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﺍﺱ ﻃﺮﺡ ﮐﺮﺗﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺳﺘﺮﻩ ‏( 17 ‏) ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﯾﺎﺩ ﺗﻬﯿﮟ ، ﺣﺎﻻﻧﮑﮧ ﺍﺱ ﻋﺒﺎﺭﺕ ﮐﺎ ﯾﮧ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﺑﺎﻟﮑﻞ ﻏﻠﻂ ﮨﮯ ، ﺑﻠﮑﮧ ﺻﺤﯿﺢ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﯾﮧ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺿﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﮐﮯ ﻣﺘﻌﻠﻖ ﮐﮩﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺍﻥ ﮐﯽ ﺭﻭﺍﯾﺖ ‏( ﯾﻌﻨﯽ ﻣَﺮﻭﯾﺎﺕ ‏) ﺳﺘﺮﻩ ‏( 17 ‏) ﺗﮏ ﭘﮩﻨﭽﺘﯽ ﮨﯿﮟ ﺍﺱ ﻗﻮﻝ ﻣﯿﮟ ﯾﮧ ﺑﺎﺕ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺻﺮﻑ ﺳﺘﺮﻩ ‏(17 ‏) ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﯾﺎﺩ ﺗﻬﯿﮟ ، ﻟﮩﺬﺍ ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ﮐﮯ ﺫﮐﺮﮐﺮﺩﻩ ﺍﺱ ﻗﻮﻝ ﻣﺠﮩﻮﻝ ﮐﺎ ﻣﻄﻠﺐ ﯾﮧ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺟﻮﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﺭﻭﺍﯾﺖ ﮐﯿﮟ ﮨﯿﮟ ﺍﻥ ﮐﯽ ﺗﻌﺪﺍﺩ ﺳﺘﺮﻩ ‏( 17 ‏) ﮨﮯ ، ﯾﮧ ﻣﻄﻠﺐ ﻧﮩﯿﮟ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﮐُﻞ ﺳﺘﺮﻩ ‏( 17 ‏) ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﭘﮍﻫﯽ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻭﺭ ﺍﮨﻞ ﻋﻠﻢ ﺟﺎﻧﺘﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺭﻭﺍﯾﺖ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﮐﻤﯽ ﺍﻭﺭ ﻗﻠﺖ ﮐﻮﺋﯽ ﻋﯿﺐ ﻭﻧﻘﺺ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺣﺘﯽ ﮐﮧ ﺧﻠﻔﺎﺀ ﺭﺍﺷﺪﯾﻦ ﺭﺿﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﮩﻢ ﮐﯽ ﺭﻭﺍﯾﺎﺕ ﺩﯾﮕﺮ ﺻﺤﺎﺑﮧ ﮐﯽ ﻧﺴﺒﺖ ﺑﮩﺖ ﮐﻢ ﮨﯿﮟ 2 = ﺗﺎﺭﯾﺦ ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ‏( ﺝ 1 ﺹ 371 ‏) ﭘﺮ ﺟﻮ ﮐﭽﮫ ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﻟﮑﻬﺎ ﮨﮯ ، ﻭﻩ ﺍﮔﺮﺑﻐﻮﺭ ﭘﮍﮪ ﻟﯿﺎ ﺟﺎﺋﮯ ﺗﻮﺍﺱ ﻭﺳﻮﺳﮯ ﮐﺎ ﺣﺎﻝ ﺑﺎﻟﮑﻞ ﻭﺍﺿﺢ ﮨﻮﺟﺎﺗﺎ ﮨﮯ 3 = ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﯾﮧ ﻗﻮﻝ ‏( ﯾُﻘﺎﻝ ‏) ﺑﺼﯿﻐﮧ ﺗَﻤﺮﯾﺾ ﺫﮐﺮﮐﯿﺎ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﮐﺮﺍﻡ ﺧﻮﺏ ﺟﺎﻧﺘﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺍﮨﻞ ﻋﻠﻢ ﺟﺐ ﮐﻮﺋﯽ ﺑﺎﺕ ‏( ﻗﯿﻞ ، ﯾُﻘﺎﻝُ ‏) ﺳﮯ ﺫﮐﺮﮐﺮﺗﮯ ﮨﯿﮟ ﺗﻮ ﻭﻩ ﺍﺱ ﮐﮯ ﺿﻌﻒ ﺍﻭﺭﻋﺪﻡ ﺛﺒﻮﺕ ﮐﯽ ﻃﺮﻑ ﺍﺷﺎﺭﻩ ﮨﻮﺗﺎ ﮨﮯ ﺍﻭﺭ ﭘﻬﺮ ﯾﮧ ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﺎ ﺍﭘﻨﺎ ﻗﻮﻝ ﺑﻬﯽ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺑﻠﮑﮧ ﻣﺠﻬﻮﻝ ﺻﯿﻐﮧ ﺳﮯ ﺫﮐﺮﮐﯿﺎ ﮨﮯ ، ﺟﺲ ﮐﺎ ﻣﻌﻨﯽ ﮨﮯ ﮐﮧ ‏( ﮐﮩﺎ ﺟﺎﺗﺎ ﮨﮯ ‏) ﺍﺏ ﯾﮧ ﮐﮩﻨﮯ ﻭﺍﻻ ﮐﻮﻥ ﮨﮯ ﮐﮩﺎﮞ ﮨﮯ ﮐﺲ ﮐﻮﮐﮩﺎ ﮨﮯ ؟؟؟ ﮐﻮﺋﯽ ﭘﺘﮧ ﻧﮩﯿﮟ ، ﭘﻬﺮ ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﮐﮩﺎ ‏( ﺍﻭﻧَﺤﻮِﻫﺎ ‏) ﯾﻌﻨﯽ ﺍﻥ ﮐﻮﺧﻮﺩ ﺑﻬﯽ ﻧﮩﯿﮟ ﻣﻌﻠﻮﻡ ﮐﮧ ﺳﺘﺮﻩ ﮨﯿﮟ ﯾﺎ ﺯﯾﺎﺩﻩ 4 = ﺍﺑﻦ ﺧﻠﺪﻭﻥ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻮﺭﺥ ﺍﺳﻼﻡ ﮨﯿﮟ ، ﻟﯿﮑﻦ ﺍﻥ ﮐﻮ ﺍﺋﻤﮧ ﮐﯽ ﺭﻭﺍﯾﺎﺕ ﮐﺎ ﭘﻮﺭﺍ ﻋﻠﻢ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﻣﺜﻼ ﻭﻩ ﮐﮩﺘﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﻣﺎﻟﮏ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﻣَﺮﻭﯾّﺎﺕ ‏(ﻣﻮﻃﺎ ‏) ﻣﯿﮟ ﺗﯿﻦ ﺳﻮ ‏( 300 ‏) ﮨﯿﮟ ، ﺣﺎﻻﻧﮑﮧ ﺷﺎﻩ ﻭﻟﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻓﺮﻣﺎﺗﮯ ﻫﯿﮟ ﮐﮧ ‏( ﻣﻮﻃﺎ ﻣﺎﻟﮏ ‏) ﻣﯿﮟ ﺳﺘﺮﻩ ﺳﻮ ﺑﯿﺲ ‏( 1720 ‏) ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﻣﻮﺟﻮﺩ ﮨﯿﮟ 5 = ﺍﻭﺭ ﺍﺱ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﮐﯽ ﺗﺮﺩﯾﺪ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﭘﻨﺪﺭﻩ ﻣﺴﺎﻧﯿﺪ ﮐﻮ ﻫﯽ ﺩﯾﮑﻬﮧ ﻟﯿﻨﺎ ﮐﺎﻓﯽ ﮨﮯ ، ﺟﻦ ﻣﯿﮟ ﺳﮯ ﭼﺎﺭ ﺗﻮ ﺁﭖ ﮐﮯ ﺷﺎﮔﺮﺩﻭﮞ ﻧﮯ ﺑﻼﻭﺍﺳﻄﮧ ﺁﭖ ﺳﮯ ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﺳﻦ ﮐﺮﺟﻤﻊ ﮐﯽ ﮨﯿﮟ ، ﺑﺎﻗﯽ ﺑﺎﻟﻮﺍﺳﻄﮧ ﺁﭖ ﺳﮯ ﺭﻭﺍﯾﺖ ﮐﯽ ﮨﯿﮟ ، ﺍﺱ ﮐﮯ ﻋﻼﻭﻩ ﺍﻣﺎﻡ ﻣﺤﻤﺪ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﯾﻮﺳﻒ ﺭﺣﻤﻬﻤﺎ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﮐﺘﺐ ﺍﻭﺭ ﻣُﺼﻨﻒ ﻋﺒﺪﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﺍﻭﺭ ﻣُﺼﻨﻒ ﺍﺑﻦ ﺍﺑﯽ ﺷﯿﺒﮧ ﮨﺰﺍﺭﻭﮞ ﺭﻭﺍﯾﺎﺕ ﺑﺴﻨﺪ ﻣُﺘﺼﻞ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﮯ ﺭﻭﺍﯾﺖ ﮐﯽ ﮔﺊ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﻣﺤﻤﺪ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ‏( ﮐﺘﺎﺏ ﺍﻵﺛﺎﺭ ‏) ﻣﯿﮟ ﺗﻘﺮﯾﺒﺎ ﻧﻮﺳﻮ ‏( 900 ‏) ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﺟﻤﻊ ﮐﯽ ﮨﯿﮟ ، ﺟﺲ ﮐﺎ ﺍﻧﺘﺨﺎﺏ ﭼﺎﻟﯿﺲ ﮨﺰﺍﺭ ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﺳﮯ ﮐﯿﺎ ﻭﺳﻮﺳﻪ = ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﻴﻔﻪ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺿﻌﻴﻒ ﺭﺍﻭﻯ ﺗﻬﮯ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﻧﮯ ﺍﻥ ﭘﺮﺟﺮﺡ ﮐﯽ ﻫﮯ ؟؟ ﺟﻮﺍﺏ = ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺍﺋﻤﮧ ﺣﺪﯾﺚ ﻧﮯ ﺣُﻔﺎﻅ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺷﻤﺎﺭﮐﯿﺎ ﮨﮯ ، ﻋﺎﻟﻢ ﺍﺳﻼﻡ ﮐﮯ ﻣﺴﺘﻨﺪ ﻋﺎﻟﻢ ﻣﺸﮩﻮﺭ ﻧﺎﻗﺪ ﺣﺪﯾﺚ ﺍﻭﺭ ﻋﻠﻢ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ﮐﮯ ﻣﺴﺘﻨﺪ ﻭﻣُﻌﺘﻤﺪ ﻋﺎﻟﻢ ﻋﻼﻣﮧ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﺎ ﺫﮐﺮﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ‏( ﺗﺬﮐﺮﻩ ﺍﻟﺤُﻔَّﺎﻅ ‏) ﻣﯿﮟ ﮐﯿﺎ ﮨﮯ ، ﺟﯿﺴﺎ ﮐﮧ ﺍﺱ ﮐﺘﺎﺏ ﮐﮯ ﻧﺎﻡ ﺳﮯ ﻇﺎﮨﺮ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺍﺱ ﻣﯿﮟ ﺣُﻔﺎﻅ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﺎ ﺗﺬﮐﺮﻩ ﮐﯿﺎ ﮔﯿﺎ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﮐﮯ ﯾﮩﺎﮞ ‏( ﺣﺎﻓﻆ ‏) ﺍﺱ ﮐﻮ ﮐﮩﺎﺟﺎﺗﺎ ﮨﮯ ﺟﺲ ﮐﻮ ﮐﻢ ﺍﺯﮐﻢ ﺍﯾﮏ ﻻﮐﮫ ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﻣﺘﻦ ﻭﺳﻨﺪ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﯾﺎﺩ ﮨﻮﮞ ﺍﻭﺭ ﺯﯾﺎﺩﻩ ﮐﯽ ﮐﻮﺋﯽ ﺣﺪ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻮ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺣُﻔﺎﻅ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺷﻤﺎﺭ ﮐﺮﯾﮟ ، ﺍﻭﺭ ﮨﻨﺪﻭﺳﺘﺎﻥ ﻣﯿﮟ ﺍﻧﮕﺮﯾﺰﯼ ﺩﻭﺭ ﻣﯿﮟ ﭘﯿﺪﺍ ﺷﺪﻩ ﻓﺮﻗﮧ ﺟﺪﯾﺪ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮩﮯ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺳﺘﺮﻩ ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﯾﺎﺩ ﺗﻬﯿﮟ ، ﺍﻭﺭ ﻭﻩ ﺿﻌﻴﻒ ﺭﺍﻭﻯ ﺗﻬﮯ ، ﺍﻭﺭ ﻋﻠﻢ ﺣﺪﯾﺚ ﺳﮯ ﻧﺎﺑﻠﺪ ﺗﻬﮯ ، ﺍﺏ ﮐﺲ ﮐﯽ ﺑﺎﺕ ﺯﯾﺎﺩﻩ ﻣﻌﺘﺒﺮ ﮨﮯ ؟ ﺗﺬﮐﺮﻩ ﺍﻟﺤُﻔَّﺎﻅ ﺳﮯ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﺎ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﺩﺭﺝ ﺫﯾﻞ ﮨﮯ ﺃﺑﻮ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻷﻋﻈﻢ ﻓﻘﻴﻪ ﺍﻟﻌﺮﺍﻕ ﺍﻟﻨﻌﻤﺎﻥ ﺑﻦ ﺛﺎﺑﺖ ﺑﻦ ﺯﻭﻃﺎ ﺍﻟﺘﻴﻤﻲ ﻣﻮﻻﻫﻢ ﺍﻟﻜﻮﻓﻲ : ﻣﻮﻟﺪﻩ ﺳﻨﺔ ﺛﻤﺎﻧﻴﻦ ﺭﺃﻯ ﺃﻧﺲ ﺑﻦ ﻣﺎﻟﻚ ﻏﻴﺮ ﻣﺮﺓ ﻟﻤﺎ ﻗﺪﻡ ﻋﻠﻴﻬﻢ ﺍﻟﻜﻮﻓﺔ، ﺭﻭﺍﻩ ﺍﺑﻦ ﺳﻌﺪ ﻋﻦ ﺳﻴﻒ ﺑﻦ ﺟﺎﺑﺮ ﺃﻧﻪ ﺳﻤﻊ ﺃﺑﺎ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻳﻘﻮﻟﻪ . ﻭﺣﺪﺙ ﻋﻦ ﻋﻄﺎﺀ ﻭﻧﺎﻓﻊ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺑﻦ ﻫﺮﻣﺰ ﺍﻷﻋﺮﺝ ﻭﻋﺪﻱ ﺑﻦ ﺛﺎﺑﺖ ﻭﺳﻠﻤﺔ ﺑﻦ ﻛﻬﻴﻞ ﻭﺃﺑﻲ ﺟﻌﻔﺮ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﻠﻲ ﻭﻗﺘﺎﺩﺓ ﻭﻋﻤﺮﻭ ﺑﻦ ﺩﻳﻨﺎﺭ ﻭﺃﺑﻲ ﺇﺳﺤﺎﻕ ﻭﺧﻠﻖ ﻛﺜﻴﺮ . ﺗﻔﻘﻪ ﺑﻪ ﺯﻓﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﻬﺬﻳﻞ ﻭﺩﺍﻭﺩ ﺍﻟﻄﺎﺋﻲ ﻭﺍﻟﻘﺎﺿﻲ ﺃﺑﻮ ﻳﻮﺳﻒ ﻭﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﻭﺃﺳﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﻭﺍﻟﺤﺴﻦ ﺑﻦ ﺯﻳﺎﺩ ﺍﻟﻠﺆﻟﺆﻱ ﻭﻧﻮﺡ ﺍﻟﺠﺎﻣﻊ ﻭﺃﺑﻮ ﻣﻄﻴﻊ ﺍﻟﺒﻠﺨﻲ ﻭﻋﺪﺓ . ﻭﻛﺎﻥ ﻗﺪ ﺗﻔﻘﻪ ﺑﺤﻤﺎﺩ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺳﻠﻴﻤﺎﻥ ﻭﻏﻴﺮﻩ ﻭﺣﺪﺙ ﻋﻨﻪ ﻭﻛﻴﻊ ﻭﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﻫﺎﺭﻭﻥ ﻭﺳﻌﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﺼﻠﺖ ﻭﺃﺑﻮ ﻋﺎﺻﻢ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﻭﻋﺒﻴﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﻮﺳﻰ ﻭﺃﺑﻮ ﻧﻌﻴﻢ ﻭﺃﺑﻮ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﻤﻘﺮﻱ ﻭﺑﺸﺮ ﻛﺜﻴﺮ . ﻭﻛﺎﻥ ﺇﻣﺎﻣﺎ ﻭﺭﻋﺎ ﻋﺎﻟﻤﺎ ﻋﺎﻣﻼ ﻣﺘﻌﺒﺪﺍ ﻛﺒﻴﺮ ﺍﻟﺸﺄﻥ ﻻ ﻳﻘﺒﻞ ﺟﻮﺍﺋﺰ ﺍﻟﺴﻠﻄﺎﻥ ﺑﻞ ﻳﺘﺠﺮ ﻭﻳﺘﻜﺴﺐ .ﻗﺎﻝ ﺿﺮﺍﺭ ﺑﻦ ﺻﺮﺩ : ﺳﺌﻞ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﻫﺎﺭﻭﻥ ﺃﻳﻤﺎ ﺃﻓﻘﻪ : ﺍﻟﺜﻮﺭﻱ ﺃﻡ ﺃﺑﻮ ﺣﻨﻴﻔﺔ؟ ﻓﻘﺎﻝ : ﺃﺑﻮ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﺃﻓﻘﻪ ﻭﺳﻔﻴﺎﻥ ﺃﺣﻔﻆ ﻟﻠﺤﺪﻳﺚ . ﻭﻗﺎﻝ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﻤﺒﺎﺭﻙ : ﺃﺑﻮ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﺃﻓﻘﻪ ﺍﻟﻨﺎﺱ . ﻭﻗﺎﻝ ﺍﻟﺸﺎﻓﻌﻲ : ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻓﻲ ﺍﻟﻔﻘﻪ ﻋﻴﺎﻝ ﻋﻠﻰ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ . ﻭﻗﺎﻝ ﻳﺰﻳﺪ : ﻣﺎ ﺭﺃﻳﺖ ﺃﺣﺪًﺍ ﺃﻭﺭﻉ ﻭﻻ ﺃﻋﻘﻞ ﻣﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ . ﻭﺭﻭﻯ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﻘﺎﺳﻢ ﺑﻦ ﻣﺤﺮﺯ ﻋﻦ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻣﻌﻴﻦ ﻗﺎﻝ : ﻻ ﺑﺄﺱ ﺑﻪ ﻟﻢ ﻳﻜﻦ ﻳﺘﻬﻢ ﻭﻟﻘﺪ ﺿﺮﺑﻪ ﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮ ﺑﻦ ﻫﺒﻴﺮﺓ ﻋﻠﻰ ﺍﻟﻘﻀﺎﺀ ﻓﺄﺑﻰ ﺃﻥ ﻳﻜﻮﻥ ﻗﺎﺿﻴﺎ . ﻗﺎﻝ ﺃﺑﻮ ﺩﺍﻭﺩ : ﺇﻥ ﺃﺑﺎ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻛﺎﻥ ﺇﻣﺎﻣﺎ . ﻭﺭﻭﻯ ﺑﺸﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﻮﻟﻴﺪ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﻳﻮﺳﻒ ﻗﺎﻝ : ﻛﻨﺖ ﺃﻣﺸﻲ ﻣﻊ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻓﻘﺎﻝ ﺭﺟﻞ ﻵﺧﺮ : ﻫﺬﺍ ﺃﺑﻮ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻻ ﻳﻨﺎﻡ ﺍﻟﻠﻴﻞ، ﻓﻘﺎﻝ : ﻭﺍﻟﻠﻪ ﻻ ﻳﺘﺤﺪﺙ ﺍﻟﻨﺎﺱ ﻋﻨﻲ ﺑﻤﺎ ﻟﻢ ﺃﻓﻌﻞ، ﻓﻜﺎﻥ ﻳﺤﻴﻲ ﺍﻟﻠﻴﻞ ﺻﻼﺓ ﻭﺩﻋﺎﺀ ﻭﺗﻀﺮﻋﺎ . ﻗﻠﺖ : ﻣﻨﺎﻗﺐ ﻫﺬﺍ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻗﺪ ﺃﻓﺮﺩﺗﻬﺎ ﻓﻲ ﺟﺰﺀ . ﻛﺎﻥ ﻣﻮﺗﻪ ﻓﻲ ﺭﺟﺐ ﺳﻨﺔ ﺧﻤﺴﻴﻦ ﻭﻣﺎﺋﺔ . ﺃﻧﺒﺄﻧﺎ ﺍﺑﻦ ﻗﺪﺍﻣﺔ ﺃﺧﺒﺮﻧﺎ ﺑﻦ ﻃﺒﺮﺯﺩ ﺃﻧﺎ ﺃﺑﻮ ﻏﺎﻟﺐ ﺑﻦ ﺍﻟﺒﻨﺎﺀ ﺃﻧﺎ ﺃﺑﻮ ﻣﺤﻤﺪ ﺍﻟﺠﻮﻫﺮﻱ ﺃﻧﺎ ﺃﺑﻮ ﺑﻜﺮ ﺍﻟﻘﻄﻴﻌﻲ ﻧﺎ ﺑﺸﺮ ﺑﻦ ﻣﻮﺳﻰ ﺃﻧﺎ ﺃﺑﻮ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﻤﻘﺮﺉ ﻋﻦ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻋﻦ ﻋﻄﺎﺀ ﻋﻦ ﺟﺎﺑﺮ ﺃﻧﻪ ﺭﺁﻩ ﻳﺼﻠﻲ ﻓﻲ ﻗﻤﻴﺺ ﺧﻔﻴﻒ ﻟﻴﺲ ﻋﻠﻴﻪ ﺇﺯﺍﺭ ﻭﻻ ﺭﺩﺍﺀ ﻗﺎﻝ : ﻭﻻ ﺃﻇﻨﻪ ﺻﻠﻰ ﻓﻴﻪ ﺇﻻ ﻟﻴﺮﻳﻨﺎ ﺃﻧﻪ ﻻ ﺑﺄﺱ ﺑﺎﻟﺼﻼﺓ ﻓﻲ ﺍﻟﺜﻮﺏ ﺍﻟﻮﺍﺣﺪ ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﻣﺬﮐﻮﺭﻩ ﺑﺎﻻ ﻋﺒﺎﺭﺍﺕ ﻣﯿﮟ ﮐﺊ ﺑﺎﺗﯿﮟ ﻗﺎﺑﻞ ﻏﻮﺭ ﮨﯿﮟ 1 = ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﺎﻟﻢ ﺍﺳﻼﻡ ﮐﮯ ﻣﺸﮩﻮﺭ ﻭﻣﻌﺘﻤﺪ ﺍﻣﺎﻡ ﻭﻧﺎﻗﺪ ﺣﺪﯾﺚ ﮨﯿﮟ ، ﺟﺲ ﮐﻮ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﺍﺳﻼﻡ ﺧﺎﺗﻤﺔ ﺷﻴﻮﺥ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﺍﻭﺭ ﺧﺎﺗﻤﺔ ﺣﻔﺎﻅ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﮐﮯ ﺍﻟﻘﺎﺏ ﺳﮯ ﯾﺎﺩ ﮐﺮﺗﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﺳﯿﺮﺕ ﮐﯽ ﺍﺑﺘﺪﺍﺀ )) ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻷﻋﻈﻢ(( ﮐﮧ ﮐﺮ ﮐﺮﺗﮯ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﯾﮧ ﻟﻔﻆ )) ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻷﻋﻈﻢ(( ﻓﺮﻗﮧ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺑﻌﺾ ﺟﮩﻼﺀ ﮔﻠﮯ ﻣﯿﮟ ﮐﺎﻧﭩﮯ ﮐﯽ ﻃﺮﺡ ﭼﺒﺘﺎ ﮨﮯ 2 = ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﮯ ﺗﺎﺑﻌﯽ ﮨﻮﻧﮯ ﮐﺎ ﺍﻗﺮﺍﺭ ﺑﻬﯽ ﮐﯿﺎ ، ﮨﻢ ﮐﮩﺘﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺍﮔﺮ ﺑﺎﻟﻔﺮﺽ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﻓﻀﯿﻠﺖ ﺍﻭﺭ ﮐﻮﺋﯽ ﺑﻬﯽ ﻧﮧ ﮨﻮ ﺗﻮ ﺍﻥ ﮐﮯ ﺷﺮﻑ ﻭﻓﻀﻞ ﮐﮯ ﯾﮩﯽ ﮐﺎﻓﯽ ﮨﮯ ﮐﮧ ﻭﻩ ﺗﺎﺑﻌﯽ ﮨﯿﮟ ، ﺟﺒﮑﮧ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺑﻌﺾ ﺟﮩﻼﺀ ﮐﻮ ﺍﻣﺎﻡ ﺻﺎﺣﺐ ﮐﺎ ﯾﮧ ﺷﺮﻑ ﺑﻬﯽ ﭘﺴﻨﺪ ﻧﮩﯿﮟ ، ﺍﻭﺭ ﺣﺴﺪ ﻭﺟﮩﻞ ﮐﯽ ﻭﺟﮧ ﺳﮯ ﺍﺱ ﺑﺎﺭﮮ ﻣﯿﮟ ﮐﯿﺎ ﮐﭽﮫ ﮨﺎﻧﮑﺘﮯ ﺭﮨﺘﮯ ﮨﯿﮟ 3 = ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﯾﮧ ﺑﻬﯽ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ ﮐﮧ ﻣﯿﮟ ﻧﮯ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﺳﯿﺮﺕ ﻣﯿﮟ ﺍﯾﮏ ﻣﺴﺘﻘﻞ ﮐﺘﺎﺏ ﺑﻬﯽ ﻟﮑﻬﯽ ﮨﮯ ، ﻣﻨﺎﻗﺐ ﻫﺬﺍ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﻗﺪ ﺃﻓﺮﺩﺗﻬﺎ ﻓﻲ ﺟﺰﺀ ، ﺍﻭﺭ ﺩﺭﺣﻘﯿﻘﺖ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﻋﻠﻤﯽ ﻭﻋﻤﻠﯽ ﮐﺎﺭﻧﺎﻣﮯ ﺍﺗﻨﮯ ﻭﺳﯿﻊ ﻭﮐﺜﯿﺮ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ))ﺳﻴﺮ ﺃﻋﻼﻡ ﺍﻟﻨﺒﻼﺀ(( ﻣﯿﮟ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﮯ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﻣﯿﮟ ﯾﮧ ﺑﻬﯽ ﺍﻗﺮﺍﺭ ﮐﯿﺎ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﯽ ﺳﯿﺮﺕ ﺑﯿﺎﻥ ﮐﺮﻧﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﮯ ﺩﻭ ﻣﺴﺘﻘﻞ ﮐﺘﺎﺑﯿﮟ ﻟﮑﻬﻨﮯ ﮐﯽ ﺿﺮﻭﺭﺕ ﮨﮯ . ﻭﺳﻴﺮﺗﻪ ﺗﺤﺘﻤﻞ ﺃﻥ ﺗﻔﺮﺩ ﻓﻲ ﻣﺠﻠﺪﻳﻦ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻭﺭﺣﻤﻪ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺳﻴﺮ ﺃﻋﻼﻡ ﺍﻟﻨﺒﻼﺀ (( ﻣﯿﮟ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﮯ ﻓﻀﺎﺋﻞ ﻭﻣﻨﺎﻗﺐ ﻣﯿﮟ ﺑﮩﺖ ﮐﭽﮫ ﻧﻘﻞ ﮐﯿﺎ . ﻣﻦ ﺷﺎﺀ ﻓﻠﻴﺮﺍﺟﻊ ﺍﻟﻴﻪ ﻭﺳﻮﺳﻪ = ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﻴﻔﻪ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺿﻌﻴﻒ ﺭﺍﻭﻯ ﺗﻬﮯ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﻧﮯ ﺍﻥ ﭘﺮﺟﺮﺡ ﮐﯽ ﮨﮯ ؟؟ ﺟﻮﺍﺏ = ﺩﻧﯿﺎﺋﮯ ﺍﺳﻼﻡ ﮐﯽ ﻣﺴﺘﻨﺪ ﺍﺋﻤﮧ ﺭﺟﺎﻝ ﮐﯽ ﺻﺮﻑ ﺩﺱ ﮐﺘﺎﺑﻮﮞ ﮐﺎ ﻧﺎﻡ ﮐﺮﻭﮞ ﮔﺎ ، ﺟﻮ ﺍﺱ ﻭﺳﻮﺳﻪ ﮐﻮ ﺑﺎﻃﻞ ﮐﺮﻧﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﺍﻭﺭﺍﯾﮏ ﺻﺎﺣﺐ ﻋﻘﻞ ﮐﯽ ﺗﺴﻠﯽ ﮐﮯ ﻟﯿﮯ ﮐﺎﻓﯽ ﮨﯿﮟ ، 1 = ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺣﺪﯾﺚ ﻭ ﺭﺟﺎﻝ ﮐﮯ ﻣﺴﻨﺘﺪ ﺍﻣﺎﻡ ﮨﯿﮟ ، ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺗﺬﮐﺮﺓ ﺍﻟﺤُﻔﺎﻅ (( ﻣﯿﮟ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﮯ ﺻﺮﻑ ﺣﺎﻻﺕ ﻭﻣﻨﺎﻗﺐ ﻭﻓﻀﺎﺋﻞ ﻟﮑﻬﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺟﺮﺡ ﺍﯾﮏ ﺑﻬﯽ ﻧﮩﯿﮟ ﻟﮑﻬﯽ ، ﺍﻭﺭ ﻣﻮﺿﻮﻉ ﮐﺘﺎﺏ ﮐﮯ ﻣﻄﺎﺑﻖ ﻣﺨﺘﺼﺮ ﻣﻨﺎﻗﺐ ﻭﻓﻀﺎﺋﻞ ﻟﮑﻬﻨﮯ ﮐﮯ ﺑﻌﺪ ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﮐﮩﺎ ﮐﮧ ﻣﯿﮟ ﻧﮯ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﮯ ﻣﻨﺎﻗﺐ ﻣﯿﮟ ﺍﯾﮏ ﺟﺪﺍ ﻭ ﻣﺴﺘﻘﻞ ﮐﺘﺎﺏ ﺑﻬﯽ ﻟﮑﻬﯽ ﮨﮯ 2 = ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮﻋﺴﻘﻼﻧﯽ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺗﻬﺬﯾﺐُ ﺍﻟﺘﻬﺬﯾﺐ (( ﻣﯿﮟ ﺟﺮﺡ ﻧﻘﻞ ﻧﮩﯿﮟ ﮐﯽ ، ﺑﻠﮑﮧ ﺣﺎﻻﺕ ﻭﻣﻨﺎﻗﺐ ﻟﮑﻬﻨﮯ ﮐﮯ ﺑﻌﺪ ﺍﭘﻨﮯ ﮐﻼﻡ ﮐﻮ ﺍﺱ ﺩﻋﺎ ﭘﺮﺧﺘﻢ ﮐﯿﺎ )) ﻣﻨﺎﻗﺐ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻛﺜﻴﺮﺓ ﺟﺪﺍ ﻓﺮﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ ﻭﺃﺳﻜﻨﻪ ﺍﻟﻔﺮﺩﻭﺱ ﺁﻣﻴﻦ (( ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﻴﻔﻪ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﮯ ﻣﻨﺎﻗﺐ ﮐﺜﯿﺮ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻥ ﮐﮯ ﺑﺪﻟﮯ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﯽ ﺍﻥ ﺳﮯ ﺭﺍﺿﯽ ﮨﻮ ﺍﻭﺭ ﻓﺮﺩﻭﺱ ﻣﯿﮟ ﺍﻥ ﮐﻮ ﻣﻘﺎﻡ ﺑﺨﺸﮯ ﺁﻣﯿﻦ 3 = ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮﻋﺴﻘﻼﻧﯽ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺗﻘﺮﻳﺐ ﺍﻟﺘﻬﺬﻳﺐ (( ﻣﯿﮟ ﺑﻬﯽ ﮐﻮﺉ ﺟﺮﺡ ﻧﻘﻞ ﻧﮩﯿﮟ ﮐﯽ 4 = ﺭﺟﺎﻝ ﺍﯾﮏ ﺑﮍﮮ ﺍﻣﺎﻡ ﺣﺎﻓﻆ ﺻﻔﯽ ﺍﻟﺪﯾﻦ ﺧَﺰﺭﺟﯽ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺧﻼﺻﺔ ﺗﺬﻫﻴﺐ ﺗﻬﺬﻳﺐ ﺍﻟﻜﻤﺎﻝ (( ﻣﯿﮟ ﺻﺮﻑ ﻣﻨﺎﻗﺐ ﻭﻓﻀﺎﺋﻞ ﻟﮑﻬﮯ ﮨﯿﮟ ، ﮐﻮﺉ ﺟﺮﺡ ﺫﮐﺮﻧﮩﯿﮟ ﮐﯽ ، ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ )) ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻟﻌﺮﺍﻕ ﻭﻓﻘﯿﻪ ﺍﻻﻣﺔ(( ﮐﮯ ﻟﻘﺐ ﺳﮯ ﯾﺎﺩ ﮐﯿﺎ ، ﻭﺍﺿﺢ ﮨﻮ ﮐﮧ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺧﻼﺻﺔ ﺗﺬﻫﻴﺐ ﺗﻬﺬﻳﺐ ﺍﻟﻜﻤﺎﻝ (( ﮐﮯ ﻣﻄﺎﻟﺐ ﭼﺎﺭﻣﺴﺘﻨﺪ ﮐﺘﺎﺑﻮﮞ ﮐﮯ ﻣﻄﺎﻟﺐ ﮨﯿﮟ ، ﺧﻮﺩ ﺧﻼﺻﺔ ، ﺍﻭﺭ 5 = ﺗﺬﻫﻴﺐ ﺗﻬﺬﻳﺐ ﺍﻟﻜﻤﺎﻝ ﻓﻲ ﺃﺳﻤﺎﺀ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ . ﺍﻣﺎﻡ ﺫﻫﺒﯽ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ 6 = ﺃﻟﻜﻤﺎﻝ ﻓﻲ ﺃﺳﻤﺎﺀ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ . ﺍﻣﺎﻡ ﻋﺒﺪﺍﻟﻐﻨﻲ ﺍﻟﻤَﻘﺪﺳﻲ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ 7 = ﺗﻬﺬﻳﺐ ﺍﻟﻜﻤﺎﻝ . ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺍﻟﺤﺠﺎﺝ ﺍﻟﻤِﺰِّﻱ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺃﻟﻜﻤﺎﻝ (( ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﻣﯿﮟ ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮﻋﺴﻘﻼﻧﯽ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺗﻬﺬﯾﺐُ ﺍﻟﺘﻬﺬﯾﺐ (( ﮐﮯ ﺧﻄﺒﮧ ﻣﯿﮟ ﻟﮑﻬﺘﮯ ﻫﯿﮟ ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻟﻜﻤﺎﻝ ﻓﻲ ﺃﺳﻤﺎﺀ ﺍﻟﺮﺟﺎﻝ ﻣﻦ ﺃﺟﻞ ﺍﻟﻤﺼﻨﻔﺎﺕ ﻓﻲ ﻣﻌﺮﻓﺔ ﺣﻤﻠﺔ ﺍﻵﺛﺎﺭ ﻭﺿﻌﺎ ﻭﺃﻋﻈﻢ ﺍﻟﻤﺆﻟﻔﺎﺕ ﻓﻲ ﺑﺼﺎﺋﺮ ﺫﻭﻱ ﺍﻷﻟﺒﺎﺏ ﻭﻗﻌﺎ ﺍﻭﺭ ﺧﻄﺒﮧ ﮐﮯ ﺁﺧﺮﻣﯿﮟ ﮐﺘﺎﺏ ‏( ﺃﻟﻜﻤﺎﻝ ‏) ﮐﮯ ﻣﺆﻟﻒ ﺑﺎﺭﮮ ﻣﯿﮟ ﻟﮑﻬﺎ ﻫﻮ ﻭﺍﻟﻠﻪ ﻟﻌﺪﻳﻢ ﺍﻟﻨﻈﻴﺮ ﺍﻟﻤﻄﻠﻊ ﺍﻟﻨﺤﺮﻳﺮ 8 = ﮐﺘﺎﺏ ﺗﻬﺬﻳﺐ ﺍﻷﺳﻤﺎﺀ ﻭﺍﻟﻠﻐﺎﺕ . ﻣﯿﮟ ﺍﻣﺎﻡ ﻧﻮﻭﻱ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﺎﺕ ﺻﻔﺤﺎﺕ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﮯ ﺣﺎﻻﺕ ﻭﻣﻨﺎﻗﺐ ﻣﯿﮟ ﻟﮑﻬﮯ ﻫﯿﮟ ، ﺟﺮﺡ ﮐﺎ ﺍﯾﮏ ﻟﻔﻆ ﺑﻬﯽ ﻧﻘﻞ ﻧﮩﯿﮟ ﮐﯿﺎ 9 = ﮐﺘﺎﺏ ﻣﺮﺁﺓ ﺍﻟﺠﻨﺎﻥ ﻭﻋﺒﺮﺓ ﺍﻟﻴﻘﻈﺎﻥ . ﻣﯿﮟ ﺍﻣﺎﻡ ﺃﺑﻮ ﻣﺤﻤﺪ ﻋﺒﺪﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﺃﺳﻌﺪ ﺍﻟﻴﻤﻨﻲ ﺍﻟﻤﻌﺮﻭﻑ ﺑﺎﻟﻴﺎﻓﻌﻲ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﮯ ﺣﺎﻻﺕ ﻭﻣﻨﺎﻗﺐ ﻣﯿﮟ ﮐﻮﺉ ﺟﺮﺡ ﻧﻘﻞ ﻧﮩﯿﮟ ﮐﯽ ، ﺣﺎﻻﻧﮑﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﯾﺎﻓﻌﯽ ﻧﮯ ‏( ﺗﺎﺭﯾﺦ ﺑﻐﺪﺍﺩ ‏) ﮐﮯ ﮐﺊ ﺣﻮﺍﻟﮯ ﺩﯾﺌﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺟﺲ ﺳﮯ ﺻﺎﻑ ﻭﺍﺿﺢ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺧﻄﯿﺐ ﺑﻐﺪﺍﺩﯼ ﮐﯽ ﻣﻨﻘﻮﻟﮧ ﺟﺮﺡ ﺍﻣﺎﻡ ﯾﺎﻓﻌﯽ ﮐﯽ ﻧﻈﺮﻣﯿﮟ ﺻﺤﯿﺢ ﻭﺛﺎﺑﺖ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﯿﮟ 10 = ﻓﻘﻴﻪ ﺇﺑﻦ ﺍﻟﻌﻤﺎﺩ ﺍﻟﺤﻨﺒﻠﻲ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﺷﺬﺭﺍﺕ ﺍﻟﺬﻫﺐ ﻓﻲ ﺃﺧﺒﺎﺭ ﻣﻦ ﺫﻫﺐ (( ﻣﯿﮟ ﺻﺮﻑ ﺣﺎﻻﺕ ﻭﻣﻨﺎﻗﺐ ﮨﯽ ﻟﮑﻬﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺟﺮﺡ ﮐﺎ ﺍﯾﮏ ﻟﻔﻆ ﺑﻬﯽ ﻧﻘﻞ ﻧﮩﯿﮟ ﮐﯿﺎ ﻓﺎﺋﺪﻩ = ﺍﺻﻮﻝ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﯽ ﻣﺴﺘﻨﺪ ﮐﺘﺐ ﻣﯿﮟ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﺍﻣﺖ ﻧﮯ ﯾﮧ ﻭﺍﺿﺢ ﺗﺼﺮﯾﺢ ﮐﯽ ﮨﮯ ، ﮐﮧ ﺟﻦ ﺍﺋﻤﮧ ﮐﯽ ﻋﺪﺍﻟﺖ ﻭﺛﻘﺎﮨﺖ ﻭﺟﻼﻟﺖ ﻗﺪﺭ ﺍﮨﻞ ﻋﻠﻢ ﺍﻭﺭ ﺍﮨﻞ ﻧﻘﻞ ﮐﮯ ﻧﺰﺩﯾﮏ ﺛﺎﺑﺖ ﮨﮯ ، ﺍﻥ ﮐﮯ ﻣﻘﺎﺑﻠﮯ ﻣﯿﮟ ﮐﻮﺋﯽ ﺟﺮﺡ ﻣﻘﺒﻮﻝ ﻭ ﻣﺴﻤﻮﻉ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ﻭﺳﻮﺳﻪ = ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻣُﺤﺪﺙ ﻧﮩﯿﮟ ﺗﻬﮯ ، ﺍﻥ ﮐﻮ ﻋﻠﻢ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﮐﻮﺋﯽ ﺗﺒﺤﺮ ﺣﺎﺻﻞ ﻧﮩﯿﮟ ﺗﻬﺎ ؟؟ ﺟﻮﺍﺏ = ﯾﮧ ﺑﺎﻃﻞ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺟﮩﻼﺀ ﺁﺝ ﺗﮏ ﻧﻘﻞ ﮐﺮﺗﮯ ﭼﻠﮯ ﺁﺭﮨﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻭﺭ ﻧﺎﻭﺍﻗﻒ ﻟﻮﮔﻮﮞ ﮐﻮ ﺍﺱ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺳﮯ ﻣﺘﺎﺛﺮ ﮐﺮﻧﮯ ﮐﯽ ﮐﻮﺷﺶ ﮐﺮﺗﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺍﮨﻞ ﻋﻠﻢ ﮐﮯ ﻧﺰﺩﯾﮏ ﺗﻮ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺗﺎﺭﻋﻨﮑﺒﻮﺕ ﺳﮯ ﺯﯾﺎﺩﻩ ﮐﻤﺰﻭﺭ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺩﻥ ﺩﯾﮩﺎﮌﮮ ﭼﮍﺗﮯ ﺳﻮﺭﺝ ﮐﺎ ﺍﻧﮑﺎﺭ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺭﻭﺷﻦ ﺳﻮﺭﺝ ﺍﭘﻨﮯ ﻭﺟﻮﺩ ﻣﯿﮟ ﺩﻟﯿﻞ ﮐﺎ ﻣﺤﺘﺎﺝ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﭼﻤﮕﺎﺩﮌ ﮐﻮ ﺍﮔﺮﺳﻮﺭﺝ ﻧﻈﺮﻧﮩﯿﮟ ﺁﺗﺎ ﺗﻮﺍﺱ ﻣﯿﮟ ﺳﻮﺭﺝ ﮐﺎ ﮐﯿﺎ ﻗﺼﻮﺭ ﮨﮯ ؟ ﺑﻄﻮﺭ ﻣﺜﺎﻝ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﺣﻠﻘﮧ ﺩﺭﺱ ﻣﯿﮟ ﺑﺮﺳﮩﺎ ﺑﺮﺱ ﺷﺎﻣﻞ ﮨﻮﻧﮯ ﻭﺍﻟﮯ ﭼﻨﺪ ﺟﻠﯿﻞ ﺍﻟﻘﺪﺭ ﻋﻈﯿﻢ ﺍﻟﻤﺮﺗﺒﺖ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﻭﺍﺋﻤﮧ ﺍﺳﻼﻡ ﮐﮯ ﺍﺳﻤﺎﺀ ﮔﺮﺍﻣﯽ ﭘﯿﺶ ﮐﺮﺗﺎ ﮨﻮﮞ ، ﺟﻦ ﻣﯿﮟ ﮨﺮﺍﯾﮏ ﺍﭘﻨﯽ ﺫﺍﺕ ﻣﯿﮟ ﺍﯾﮏ ﺍﻧﺠﻤﻦ ﺍﻭﺭ ﻋﻠﻢ ﻭﺣﮑﻤﺖ ﮐﺎ ﺳﻤﻨﺪﺭ ﮨﮯ 1 = ﺍﻣﺎﻡ ﯾﺤﯽ ﺍﺑﻦ ﺳﻌﯿﺪ ﺍﻟﻘﻄﺎﻥ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ . ﻋﻠﻢ ﺍﻟﺠﺮﺡ ﻭﺍﻟﺘﻌﺪﯾﻞ ﮐﮯ ﺑﺎﻧﯽ ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻣﺎﻡ ﺫﮨﺒﯽ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ))ﺳﻴﺮ ﺃﻋﻼﻡ ﺍﻟﻨﺒﻼﺀ (( ﻣﯿﮟ ﺍﻥ ﮐﮯ ﻓﻀﺎﺋﻞ ﻭﻣﻨﺎﻗﺐ ﻣﯿﮟ ﻃﻮﯾﻞ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﻟﮑﻬﺎ ، ﺍﻭﺭ ﺍﻥ ﮐﻮ ﺃﻣﻴﺮُ ﺍﻟﻤﺆﻣﻨﻴﻦ ﻓﻲ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ ﮐﮯ ﻟﻘﺐ ﺳﮯ ﯾﺎﺩ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ ، ﺍﻭﺭ ﻓﺮﻭﻋﯽ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻣﯿﮟ ﺍﻥ ﮐﻮ ﺣﻨﻔﯽ ﻗﺮﺍﺭ ﺩﯾﺎ )) ﻭﻛﺎﻥ ﻓﻲ ﺍﻟﻔﺮﻭﻉ ﻋﻠﻰ ﻣﺬﻫﺐ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻓﻴﻤﺎ ﺑﻠﻐﻨﺎ ﺇﺫﺍ ﻟﻢ ﻳﺠﺪ ﺍﻟﻨﺺ (( ﯾﻘﯿﻨﺎ ﺍﻣﺎﻡ ﺫﮨﺒﯽ ﺭﺣﻤﻪ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﯾﮧ ﻋﺒﺎﺭﺕ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺑﻌﺾ ﺣﻀﺮﺍﺕ ﮐﮯ ﻟﯿﮯ ﺳﺨﺖ ﻧﺎﮔﻮﺍﺭ ﻭﺑﺎﻋﺚ ﺣﯿﺮﺕ ﮨﻮﮔﯽ ، ﮐﯿﻮﻧﮑﮧ ﺍﻥ ﮐﮯ ﺩﻝ ﻭﺩﻣﺎﻍ ﻣﯿﮟ ﺗﻮ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻭﺭ ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﮐﮯ ﺧﻼﻑ ﮐﭽﮫ ﺍﻭﺭ ﮨﯽ ﮈﺍﻻ ﺟﺎﺗﺎ ﮨﮯ ، ﺟﺒﮑﮧ ﺍﻣﺖ ﮐﺎ ﺍﺗﻨﺎ ﺑﮍﺍ ﺟﻠﯿﻞ ﺍﻟﻘﺪﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﺑﻬﯽ ﻓﺮﻭﻋﯽ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻣﯿﮟ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﺗﻘﻠﯿﺪ ﮐﺮﺗﺎ ﺗﻬﺎ 2 = ﺍﻣﺎﻡ ﻋﺒﺪﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﺑﻦ ﻫﻤﺎﻡ ﺍﻟﺼﻨﻌﺎﻧﻲ . ﺟﻦ ﮐﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﻣُﺼَﻨَّﻒ (( ﻣﺸﮩﻮﺭﻭﻣﻌﺮﻭﻑ ﮨﮯ ، ﺟﻦ ﮐﯽ ﺍﻟﺠﺎﻣﻊ ﺍﻟﻜﺒﻴﺮ ﺳﮯ ﺍﻣﺎﻡ ﺑﺨﺎﺭﯼ ﻧﮯ ﻓﯿﺾ ﺍﭨﻬﺎﯾﺎ ﮨﮯ ، 3 = ﺍﻣﺎﻡ ﯾﺰﯾﺪ ﺍﺑﻦ ﻫﺎﺭﻭﻥ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ . ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ ﮐﮯ ﺍﺳﺘﺎﺫ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻣﺎﻡ ﺫﮨﺒﯽ ﻧﮯ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ))ﺳﻴﺮ ﺃﻋﻼﻡ ﺍﻟﻨﺒﻼﺀ (( ﻣﯿﮟ ﺍﻥ ﮐﻮ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻟﻘﺪﻭﺓ ﺷﻴﺦ ﺍﻹﺳﻼﻡ ﮐﮯ ﻟﻘﺐ ﺳﮯ ﯾﺎﺩ ﮐﯿﺎ 4 = ﺍﻣﺎﻡ ﻭﮐﯿﻊ ﺍﺑﻦ ﺟَﺮَّﺍﺡ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ . ﺟﻦ ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺣﻤﺪ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ ﮐﺮﺗﮯ ﮐﮧ ﺣﻔﻆ ﻭﺍﺳﻨﺎﺩ ﻭ ﺭﻭﺍﯾﺖ ﻣﯿﮟ ﺍﻥ ﮐﺎ ﮐﻮﺋﯽ ﮨﻢ ﺳﺮ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺍﻣﺎﻡ ﺷﺎﻓﻌﻲ ﺍﻣﺎﻡ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﻨﺒﻞ ﻭﻏﻴﺮﻫﻢ ﮐﮯ ﺍﺳﺘﺎﺫ ﮨﯿﮟ 5 = ﺍﻣﺎﻡ ﻋﺒﺪﺍﻟﻠﻪ ﺑﻦ ﻣﺒﺎﺭﮎ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ . ﺟﻮ ﻋﻠﻢ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺑﺎﻻﺗﻔﺎﻕ ﺍﻣﯿﺮﺍﻟﻤﻮﻣﻨﯿﻦ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻣﺎﻡ ﺫﮨﺒﯽ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ))ﺳﻴﺮ ﺃﻋﻼﻡ ﺍﻟﻨﺒﻼﺀ (( ﻣﯿﮟ ﺍﻥ ﮐﺎ ﻃﻮﯾﻞ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﺗﺤﺮﯾﺮ ﮐﯿﺎ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺁﭖ ﮐﮯ ﺍﻭﻟﯿﻦ ﺷﯿﻮﺥ ﻣﯿﮟ ﺳﮯ ﮨﯿﮟ ، ﻭﺃﻗﺪﻡ ﺷﻴﺦ ﻟﻘﻴﻪ ﻫﻮ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺃﺑﻮ ﺣﻨﻴﻔﺔ 6 = ﺍﻣﺎﻡ ﯾﺤﯽ ﺑﻦ ﺯﻛﺮﻳﺎ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺯﺍﺋﺪﻩ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ . ﺍﻣﺎﻡ ﺑﺨﺎﺭﯼ ﮐﮯ ﺍﺳﺘﺎﺫ ﻋﻠﯽ ﺑﻦ ﺍﻟﻤَﺪﯾﻨﯽ ﺍﻥ ﮐﻮ ﻋﻠﻢ ﮐﯽ ﺍﻧﺘﮩﺎﺀ ﮐﮩﺎ ﮐﺮﺗﮯ ﺗﻬﮯ 7 = ﻗﺎﺿﯽ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﯾﻮﺳﻒ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ . ﺟﻦ ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺣﻤﺪ ﻧﮯ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ ﮐﮧ ﻣﯿﮟ ﺟﺐ ﻋﻠﻢ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﯽ ﺗﺤﺼﯿﻞ ﺷﺮﻭﻉ ﮐﯽ ﺗﻮ ﺳﺐ ﺳﮯ ﭘﮩﻠﮯ ﻗﺎﺿﯽ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﯾﻮﺳﻒ ﮐﯽ ﻣﺠﻠﺲ ﻣﯿﮟ ﺑﯿﭩﻬﺎ ، ﺍﻣﺎﻡ ﺫﮨﺒﯽ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ))ﺳﻴﺮ ﺃﻋﻼﻡ ﺍﻟﻨﺒﻼﺀ(( ﻣﯿﮟ ﺍﻥ ﺍﻟﻔﺎﻅ ﻣﯿﮟ ﺁﭖ ﮐﺎ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﺷﺮﻭﻉ ﮐﯿﺎ . ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻟﻤﺠﺘﻬﺪ ﺍﻟﻌﻼﻣﺔ ﺍﻟﻤﺤﺪﺙ ﻗﺎﺿﻲ ﺍﻟﻘﻀﺎﺓ ﺃﺑﻮ ﻳﻮﺳﻒ ﻳﻌﻘﻮﺏ ﺑﻦ ﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺍﻟﺦ 8 = ﺍﻣﺎﻡ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺣﺴﻦ ﺍﻟﺸﯿﺒﺎﻧﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ . ﺟﻦ ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﺍﻣﺎﻡ ﺷﺎﻓﻌﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ ﮐﮧ ﻣﯿﮟ ﻧﮯ ﺍﯾﮏ ﺍﻭﻧﭧ ﮐﮯ ﺑﻮﺟﻬﮧ ﮐﮯ ﺑﺮﺍﺑﺮ ﺍﻥ ﺳﮯ ﻋﻠﻢ ﺣﺎﺻﻞ ﮐﯿﺎ ﮨﮯ . ﺍﻣﺎﻡ ﺫﮨﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ))ﺳﻴﺮ ﺃﻋﻼﻡ ﺍﻟﻨﺒﻼﺀ (( ﻣﯿﮟ ﺁﭖ ﮐﮯ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﻣﯿﮟ ﮐﺊ ﻣﻨﺎﻗﺐ ﻭﻓﻀﺎﺋﻞ ﺑﯿﺎﻥ ﮐﯿﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﺫﮨﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ )) ﻣﻴﺰﺍﻥ ﺍﻻﻋﺘﺪﺍﻝ (( ﻣﯿﮟ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﻣﺤﻤﺪ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻢ ﺍﻭﺭ ﻓﻘﮧ ﮐﺎ ﺳﻤﻨﺪﺭ ﺗﻬﮯ ﻭﻛﺎﻥ ﻣﻦ ﺑﺤﻮﺭ ﺍﻟﻌﻠﻢ ﻭﺍﻟﻔﻘﻪ 9 = ﺍﻣﺎﻡ ﺯُﻓَﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﻬُﺬﻳﻞ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ . ﺍﻣﺎﻡ ﺫﮨﺒﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ))ﺳﻴﺮ ﺃﻋﻼﻡ ﺍﻟﻨﺒﻼﺀ(( ﻣﯿﮟ ﺁﭖ ﮐﺎ ﺗﺮﺟﻤﮧ ﺍﻥ ﺍﻟﻔﺎﻅ ﻣﯿﮟ ﺷﺮﻭﻉ ﮐﯿﺎ ﺍﻟﻔﻘﻴﻪ ﺍﻟﻤﺠﺘﻬﺪ ﺍﻟﺮﺑﺎﻧﻲ ﺍﻟﻌﻼﻣﺔ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻬﺬﻳﻞ ﺑﻦ ﺍﻟﻬﺬﻳﻞ ﺑﻦ ﻗﻴﺲ ﺑﻦ ﺳﻠﻢ ، ﺍﻭﺭ ﺁﭖ ﮐﻮ ﻓﻘﮧ ﮐﺎ ﺳﻤﻨﺪﺭ ﺍﻭﺭ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﺎ ﺍﻣﺎﻡ ﻗﺮﺍﺭ ﺩﯾﺎ 10 = ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﻋﺴﻘﻼﻧﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ‏( ﺗﻬﺬﻳﺐ ﺍﻟﺘﻬﺬﻳﺐ ﺝ 1 ﺹ 449 ‏) ﻣﯿﮟ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﮯ ﺗﻼﻣﺬﻩ ﮐﺎ ﺫﮐﺮﮐﺮﺗﮯ ﮨﻮﺋﮯ ﺩﺭﺝ ﺫﯾﻞ ﻣﺸﺎﮨﯿﺮ ﺍﺋﻤﮧ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﺎ ﺫﮐﺮﮐﯿﺎ ﻭﻋﻨﻪ ﺍﺑﻨﻪ ﺣﻤﺎﺩ ﻭﺇﺑﺮﺍﻫﻴﻢ ﺑﻦ ﻃﻬﻤﺎﻥ ﻭﺣﻤﺰﺓ ﺑﻦ ﺣﺒﻴﺐ ﺍﻟﺰﻳﺎﺕ ﻭﺯﻓﺮ ﺑﻦ ﺍﻟﻬﺬﻳﻞ ﻭﺃﺑﻮ ﻳﻮﺳﻒ ﺍﻟﻘﺎﺿﻲ ﻭﺃﺑﻮ ﻳﺤﻴﻰ ﺍﻟﺤﻤﺎﻧﻲ ﻭﻋﻴﺴﻰ ﺑﻦ ﻳﻮﻧﺲ ﻭﻭﻛﻴﻊ ﻭﻳﺰﻳﺪ ﺑﻦ ﺯﺭﻳﻊ ﻭﺃﺳﺪ ﺑﻦ ﻋﻤﺮﻭ ﺍﻟﺒﺠﻠﻲ ﻭﺣﻜﺎﻡ ﺑﻦ ﻳﻌﻠﻰ ﺑﻦ ﺳﻠﻢ ﺍﻟﺮﺍﺯﻱ ﻭﺧﺎﺭﺟﺔ ﺑﻦ ﻣﺼﻌﺐ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﻤﺠﻴﺪ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﺭﻭﺍﺩ ﻭﻋﻠﻲ ﺑﻦ ﻣﺴﻬﺮ ﻭﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺑﺸﺮ ﺍﻟﻌﺒﺪﻱ ﻭﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺯﺍﻕ ﻭﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﺍﻟﺤﺴﻦ ﺍﻟﺸﻴﺒﺎﻧﻲ ﻭﻣﺼﻌﺐ ﺑﻦ ﺍﻟﻤﻘﺪﺍﻡ ﻭﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﻳﻤﺎﻥ ﻭﺃﺑﻮ ﻋﺼﻤﺔ ﻧﻮﺡ ﺑﻦ ﺃﺑﻲ ﻣﺮﻳﻢ ﻭﺃﺑﻮ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﻤﻘﺮﻱ ﻭﺃﺑﻮ ﻋﺎﺻﻢ ﻭﺁﺧﺮﻭﻥ . ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﻋﺴﻘﻼﻧﯽ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ )) ﻭﺁﺧﺮﻭﻥ (( ﮐﮧ ﮐﺮﺍﺷﺎﺭﻩ ﮐﺮﺩﯾﺎ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﮯ ﺷﺎﮔﺮﺩﻭﮞ ﻣﯿﮟ ﺻﺮﻑ ﯾﮧ ﮐﺒﺎﺭﺍﺋﻤﮧ ﮨﯽ ﺷﺎﻣﻞ ﻧﮩﯿﮟ ﺑﻠﮑﮧ ﺍﻥ ﮐﮯ ﻋﻼﻭﻩ ﺍﻭﺭ ﺑﻬﯽ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻭﺭﺍﻥ ﻣﯿﮟ ﺍﮐﺜﺮﺍﻣﺎﻡ ﺑﺨﺎﺭﯼ ﮐﮯ ﺍﺳﺘﺎﺫ ﯾﺎ ﺍﺳﺘﺎﺫ ﺍﻻﺳﺎﺗﺬﻩ ﮨﯿﮟ ﯾﮧ ﺍﯾﮏ ﻣﺨﺘﺼﺮﺳﯽ ﺷﮩﺎﺩﺕ ﻣﯿﮟ ﻧﮯ ﺁﭖ ﮐﮯ ﺳﺎﻣﻨﮯ ﭘﯿﺶ ﮐﯽ ﮨﮯ ، ﺍﻣﺖ ﻣﺮﺣﻮﻣﮧ ﮐﮯ ﭼﻨﺪ ﻣﺴﺘﻨﺪ ﺍﺋﻤﮧ ﮐﺎ ﺗﺬﮐﺮﻩ ﺗﻬﺎ ﺟﻮ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﮯ ﺷﺎﮔﺮﺩ ﮨﯿﮟ ، ﮐﯿﺎ ﺍﺱ ﮐﮯ ﺑﻌﺪ ﺑﻬﯽ ﮐﻮﺋﯽ ﺟﺎﮨﻞ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﮯ ﺑﺎﺭﮮ ﯾﮧ ﮐﮩﮯ ﮔﺎ ﮐﮧ ﺍﻥ ﮐﻮ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﺎ ﻋﻠﻢ ﺣﺎﺻﻞ ﻧﮩﯿﮟ ﺗﻬﺎ ؟ ﮐﯿﺎ ﯾﮧ ﺟﻠﯿﻞ ﺍﻟﻘﺪﺭﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﺍﻭﺭﺍﺋﻤﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﯽ ﺩﺭﺱ ﻣﯿﮟ ﻣﺤﺾ ﮔﭗ ﺷﭗ ﺍﻭﺭﮨﻮﺍ ﺧﻮﺭﯼ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﺟﺎﯾﺎ ﮐﺮﺗﮯ ﺗﻬﮯ؟ ﮐﯿﺎ ﺍﯾﮏ ﻋﻘﻞ ﻣﻨﺪ ﺁﺩﻣﯽ ﺍﻥ ﺍﺋﻤﮧ ﺣﺪﯾﺚ ﺍﻭﺭ ﺳﻠﻒ ﺻﺎﻟﺤﯿﻦ ﮐﯽ ﺗﺼﺮﯾﺤﺎﺕ ﮐﻮﺻﺤﯿﺢ ﺍﻭﺭ ﺣﻖ ﺗﺴﻠﯿﻢ ﮐﺮﮮ ﮔﺎ ﯾﺎ ﺍﻧﮕﺮﯾﺰﯼ ﺩﻭﺭ ﻣﯿﮟ ﭘﯿﺪﺍ ﺷﺪﻩ ﺟﺪﯾﺪ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﻫﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﻭﺳﺎﻭﺱ ﻭﺍﺑﺎﻃﯿﻞ ﮐﻮ ؟ ﻭﺳﻮﺳﻪ = ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﺎﺑﻌﯽ ﻧﮩﯿﮟ ﺗﻬﮯ ؟؟ ﯾﮧ ﺑﺎﻃﻞ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﻓﺮﻗﮧ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺑﻌﺾ ﺟﻬﻼﺀ ﻧﮯﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﮫ ﺑﻐﺾ ﻭﻋﻨﺎﺩ ﮐﯽ ﺑﻨﺎﺀ ﭘﺮ ﻣﺸﮩﻮﺭﮐﯿﺎ ، ﺟﺒﮑﮧ ﺍﮨﻞ ﻋﻠﻢ ﮐﮯ ﻧﺰﺩﯾﮏ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﺑﺎﻃﻞ ﻭﮐﺎﺫﺏ ﮨﮯ ، ﯾﺎﺩ ﺭﮐﻬﯿﮟ ﮐﮧ ﺟﻤﮩﻮﺭ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﮐﮯ ﻧﺰﺩﯾﮏ ﻣﺤﺾ ﮐﺴﯽ ﺻﺤﺎﺑﯽ ﮐﯽ ﻣﻼﻗﺎﺕ ﺍﻭﺭ ﺭﻭﯾﺖ ﺳﮯ ﺁﺩﻣﯽ ﺗﺎﺑﻌﯽ ﺑﻦ ﺟﺎﺗﺎ ﮨﮯ ، ﺍﺱ ﻣﯿﮟ ﺻﺤﺎﺑﯽ ﮐﯽ ﺻﺤﺒﺖ ﻣﯿﮟ ﺍﯾﮏ ﻣﺪﺕ ﺗﮏ ﺑﯿﭩﻬﻨﺎ ﺷﺮﻁ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ‏( ﺷﺮﺡ ﺍﻟﻨﺨﺒﻪ ‏) ﻣﯿﮟ ﻓﺮﻣﺎﯾﺎ ‏( ﻫﺬﺍ ﻫﻮﺍﻟﻤﺨﺘﺎﺭ ‏) ﯾﮩﯽ ﺑﺎﺕ ﺻﺤﯿﺢ ﻭﻣﺨﺘﺎﺭ ﮨﮯ ، ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺑﻌﺾ ﺻﺤﺎﺑﮧ ﮐﯽ ﺯﯾﺎﺭﺕ ﮐﺎ ﺷﺮﻑ ﺣﺎﺻﻞ ﮨﻮﺍ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﺎ ﺣﻀﺮﺕ ﺍﻧﺲ ﺭﺿﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﮧ ﺳﮯ ﻣﻼﻗﺎﺕ ﮐﻮ ﺍﻭﺭ ﺁﭖ ﮐﯽ ﺗﺎﺑﻌﯽ ﮨﻮﻧﮯ ﮐﻮ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﺍﻭﺭ ﺍﮨﻞ ﻋﻠﻢ ﮐﯽ ﺍﯾﮏ ﺑﮍﯼ ﺟﻤﺎﻋﺖ ﻧﮯ ﻧﻘﻞ ﮐﯿﺎ ﮨﮯ ﻣﺜﻼ 1 = ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺳﻌﺪ 2 = ﺣﺎﻓﻆ ﺫﻫﺒﯽ 3 = ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ 4 = ﺣﺎﻓﻆ ﻋﺮﺍﻗﯽ 5 = ﺍﻣﺎﻡ ﺩﺍﺭﻗﻄﻨﯽ 6 = ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﻣﻌﺸﺮﻋﺒﺪﺍﻟﮑﺮﯾﻢ ﺑﻦ ﻋﺒﺪﺍﻟﺼﻤﺪ ﺍﻟﻄﺒﺮﯼ ﺍﻟﻤﻘﺮﯼ ﺍﻟﺸﺎﻓﻌﯽ 7 = ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻮﺍﻟﺤﺠﺎﺝ ﺍﻟﻤِﺰِّﯼ 8 = ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺍﻟﺠﻮﺯﯼ 9 = ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﻋﺒﺪﺍﻟﺒﺮﺍﻟﻤﺎﻟﮑﻲ 10 = ﺣﺎﻓﻆ ﺃﺑﻮ ﺍﻟﻤﻈﻔﺮ ﺍﻟﺴﻤﻌﺎﻧﻲ 11 = ﺍﻣﺎﻡ ﻣﺤﻴﻲ ﺍﻟﺪﻳﻦ ﺃﺑﻮ ﺯﻛﺮﻳﺎ ﻳﺤﻴﻰ ﺑﻦ ﺷﺮﻑ ﺍﻟﻨﻮﻭﻱ 12 = ﺣﺎﻓﻆ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻐﻨﻲ ﺍﻟﻤﻘﺪﺳﻲ 13 = ﺷﻴﺦ ﺍﻟﻘﺮّﺍﺀ ﺍﻣﺎﻡ ﺟﺰﺭﻱ ﺍﻟﺸﺎﻓﻌﻲ 14 = ﺍﻣﺎﻡ ﺷﻬﺎﺏ ﺍﻟﺪﯾﻦ ﺍﺑﻮﻋﺒﺪﺍﷲ ﺗُﻮﺭﺑِﺸﺘﯽ 15 = ﺍﻣﺎﻡ ﺳﺮﺍﺝ ﺍﻟﺪﯾﻦ ﻋﻤﺮﺑﻦ ﺭﺳﻼﻥ ﺍﻟﺒُﻠﻘﯿﻨﯽ ﺍﻟﻤﺼﺮﻱ ، ﺍﭘﻨﮯ ﺯﻣﺎﻧﮧ ﮐﮯ ﺷﯿﺦ ﺍﻻﺳﻼﻡ ﮨﯿﮟ ﺍﻭﺭ ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮ ﮐﮯ ﺷﯿﺦ ﮨﯿﮟ 16 = ﺍﻣﺎﻡ ﻳﺎﻓﻌﻲ ﺍﻟﺸﺎﻓﻌﻲ 17 = ﻋﻼﻣﮧ ﺍﺑﻦ ﺣﺠﺮﻣﮑﯽ 18 = ﻋﻼﻣﮧ ﺷﮩﺎﺏ ﺍﻟﺪﯾﻦ ﺍﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﻗﺴﻄﻼﻧﯽ 19 = ﻋﻼﻣﮧ ﺑﺪﺭﺍﻟﺪﯾﻦ ﺍﻟﻌﯿﻨﯽ 20 = ﺍﻣﺎﻡ ﺳﯿﻮﻃﯽ 21 = ﻋﻼﻣﮧ ﺧﻄﻴﺐ ﺍﻟﺒﻐﺪﺍﺩﻱ 22 = ﺣﺎﻓﻆ ﺍﺑﻦ ﻛﺜﻴﺮ ﻭﻏﯿﺮﻫﻢ ﺭﺣﻤﻬﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﺗﻌﺎﻟﯽ ﺍﺟﻤﻌﯿﻦ ﺑﻄﻮﺭﻣﺜﺎﻝ ﺍﮨﻞ ﺳﻨﺖ ﻭﺍﻟﺠﻤﺎﻋﺖ ﮐﮯ ﭼﻨﺪ ﻣﺴﺘﻨﺪ ﻭﻣﻌﺘﻤﺪ ﺍﺋﻤﮧ ﮐﮯ ﻧﺎﻡ ﻣﯿﮟ ﻧﮯ ﺫﮐﺮﮐﯿﺌﮯ ﮨﯿﮟ ، ﺍﻥ ﺳﺐ ﺟﻠﯿﻞ ﺍﻟﻘﺪﺭ ﺍﺋﻤﮧ ﮐﺮﺍﻡ ﻧﮯ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﻮ ﺗﺎﺑﻌﯽ ﻗﺮﺍﺭﺩﯾﺎ ﮨﮯ ، ﺍﺏ ﺍﻥ ﺣﻀﺮﺍﺕ ﺍﺋﻤﮧ ﮐﯽ ﺑﺎﺕ ﺣﻖ ﻭﺳﭻ ﮨﮯ ، ﯾﺎ ﻓﺮﻗﮧ ﺟﺪﯾﺪ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﻣﯿﮟ ﺷﺎﻣﻞ ﺑﻌﺾ ﺟﻬﻼﺀ ﮐﺎ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺍﻭﺭ ﺟﻬﻮﭦ ؟؟ ﺍﯾﮏ ﻋﻘﻞ ﻣﻨﺪ ﺁﺩﻣﯽ ﺧﻮﺩ ﻓﯿﺼﻠﮧ ﮐﺮﻟﮯ ﻭﺳﻮﺳﻪ = ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﮐﻮﺉ ﮐﺘﺎﺏ ﻧﮩﯿﮟ ﻟﮑﻬﯽ ، ﺍﻭﺭ ﻓﻘﮧ ﺣﻨﻔﯽ ﮐﮯ ﻣﺴﺎﺋﻞ ﻟﻮﮔﻮﮞ ﻧﮯ ﺑﻌﺪ ﻣﯿﮟ ﺍﻥ ﮐﯽ ﻃﺮﻑ ﻣﻨﺴﻮﺏ ﮐﺮﻟﯿﺌﮯ ﻫﯿﮟ ؟؟ ﺟﻮﺍﺏ = ﺍﮨﻞ ﻋﻠﻢ ﮐﮯ ﻧﺰﺩﯾﮏ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﺑﺎﻃﻞ ﻭﻓﺎﺳﺪ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﯾﮧ ﻃﻌﻦ ﺗﻮﺍﻋﺪﺍﺀ ﺍﺳﻼﻡ ﺑﻬﯽ ﮐﺮﺗﮯ ﮨﯿﮟ ، ﻣﻨﮑﺮﯾﻦ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮩﺘﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺣﻀﻮﺭﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﯿﮧ ﻭﺳﻠﻢ ﻧﮯﺧﻮﺩ ﺍﭘﻨﯽ ﺯﻧﺪﮔﯽ ﻣﯿﮟ ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﻧﮩﯿﮟ ﻟﮑﻬﯿﮟ ﻟﻬﺬﺍ ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﮐﺎ ﮐﻮﺋﯽ ﺍﻋﺘﺒﺎﺭﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﻣﻨﮑﺮﯾﻦ ﻗﺮﺁﻥ ﮐﮩﺘﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺣﻀﻮﺭﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﯿﮧ ﻭﺳﻠﻢ ﻧﮯﺧﻮﺩ ﺍﭘﻨﯽ ﺯﻧﺪﮔﯽ ﻣﯿﮟ ﻗﺮﺁﻥ ﻧﮩﯿﮟ ﻟﮑﻬﻮﺍﯾﺎ ﻟﮩﺬﺍ ﺍﺱ ﻗﺮﺁﻥ ﮐﺎ ﮐﻮﺉ ﺍﻋﺘﺒﺎﺭﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﻓﺮﻗﮧ ﺍﮨﻞ ﺣﺪﯾﺚ ﮐﮯ ﺟﮩﻼﺀ ﻧﮯ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﻣﻨﮑﺮﯾﻦ ﺣﺪﯾﺚ ﺍﻭﺭ ﺷﯿﻌﮧ ﺳﮯ ﭼﻮﺭﯼ ﮐﺮﮐﮯ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﮯ ﺑﻐﺾ ﮐﯽ ﻭﺟﮧ ﺳﮯ ﯾﮧ ﮐﮧ ﺩﯾﺎ ﮐﮧ ﺍﻧﻬﻮﮞ ﻧﮯ ﺗﻮﮐﻮﺋﯽ ﮐﺘﺎﺏ ﻧﮩﯿﮟ ﻟﮑﻬﯽ ، ﻟﮩﺬﺍ ﺍﻥ ﮐﯽ ﻓﻘﮧ ﮐﺎ ﮐﻮﺋﯽ ﺍﻋﺘﺒﺎﺭ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﯾﺎﺩ ﺭﮐﻬﯿﮟ ﮐﺴﯽ ﺑﻬﯽ ﺁﺩﻣﯽ ﮐﮯ ﻋﺎﻟﻢ ﻭﻓﺎﺿﻞ ﻭﺛﻘﮧ ﻭﺍﻣﯿﻦ ﮨﻮﻧﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﮐﺘﺎﺏ ﮐﺎ ﻟﮑﻬﻨﺎ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﮐﺴﯽ ﻣﺠﺘﻬﺪ ﺍﻣﺎﻡ ﮐﯽ ﺗﻘﻠﯿﺪ ﻭﺍﺗﺒﺎﻉ ﮐﺮﻧﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﺍﺱ ﺍﻣﺎﻡ ﮐﺎ ﮐﺘﺎﺏ ﻟﮑﻬﻨﺎ ﮐﻮﺋﯽ ﺷﺮﻁ ﻧﮩﯿﮟ ﮨﮯ ، ﺑﻠﮑﮧ ﺍﺱ ﺍﻣﺎﻡ ﮐﺎ ﻋﻠﻢ ﻭﺍﺟﺘﻬﺎﺩ ﻣﺤﻔﻮﻅ ﮨﻮﻧﺎ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﮨﮯ ، ﺍﮔﺮﮐﺘﺎﺏ ﻟﮑﻬﻨﺎ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﮨﮯ ﺗﻮ ﺧﺎﺗﻢ ﺍﻻﻧﺒﯿﺎﺀ ﺻﻠﯽ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﯿﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻧﮯ ﮐﻮﻥ ﺳﯽ ﮐﺘﺎﺏ ﻟﮑﻬﯽ ﮨﮯ ؟ ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﺑﮯ ﺷﻤﺎﺭ ﺍﺋﻤﮧ ﺍﻭﺭ ﺭﺍﻭﯾﺎﻥ ﺣﺪﯾﺚ ﮨﯿﮟ ، ﻣﺜﺎﻝ ﮐﮯ ﻃﻮﺭ ﭘﺮ ﺍﻣﺎﻡ ﺑﺨﺎﺭﯼ ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﻣﺴﻠﻢ ﮐﮯ ﺷﯿﻮﺥ ﮨﯿﮟ ﮐﯿﺎ ﺍﻥ ﮐﯽ ﺣﺪﯾﺚ ﻭ ﺭﻭﺍﯾﺖ ﻣﻌﺘﺒﺮ ﮨﻮﻧﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﮨﮯ ﮐﮧ ﺍﻧﻬﻮﮞ ﻧﮯ ﮐﻮﺉ ﮐﺘﺎﺏ ﻟﮑﻬﯽ ﮨﻮ ؟ ﺍﮔﺮ ﮨﺮ ﺍﻣﺎﻡ ﮐﯽ ﺑﺎﺕ ﻣﻌﺘﺒﺮ ﮨﻮﻧﮯ ﮐﮯ ﻟﯿﺌﮯ ﮐﺘﺎﺏ ﻟﮑﻬﻨﺎ ﺿﺮﻭﺭﯼ ﻗﺮﺍﺭ ﺩﯾﮟ ﺗﻮ ﭘﻬﺮ ﺩﯾﻦ ﮐﮯ ﺑﮩﺖ ﺳﺎﺭﮮ ﺣﺼﮧ ﮐﻮ ﺧﯿﺮﺑﺎﺩ ﮐﮩﻨﺎ ﭘﮍﮮ ﮔﺎ ، ﻟﮩﺬﺍ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﭘﻬﯿﻼﻧﮯ ﻭﺍﻟﻮﮞ ﺳﮯ ﮨﻢ ﮐﮩﺘﮯ ﮨﯿﮟ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺑﺨﺎﺭﯼ ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﻣﺴﻠﻢ ﮐﮯ ﺗﻤﺎﻡ ﺷﯿﻮﺥ ﮐﯽ ﮐﺘﺎﺑﯿﮟ ﺩﮐﻬﺎﻭ ﻭﺭﻧﮧ ﺍﻥ ﮐﯽ ﺍﺣﺎﺩﯾﺚ ﮐﻮ ﭼﻬﻮﮌ ﺩﻭ ؟؟ ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﻧﮯ ﺗﻮﮐﺘﺎﺑﯿﮟ ﻟﮑﻬﯽ ﺑﻬﯽ ﮨﯿﮟ )) ﺍﻟﻔﻘﻪ ﺍﻷﻛﺒﺮ (( ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﮐﺘﺎﺏ ﮨﮯ ﺟﻮ ﻋﻘﺎﺋﺪ ﮐﯽ ﮐﺘﺎﺏ ﮨﮯ ‏« ﺍﻟﻔﻘﻪ ﺍﻷﻛﺒﺮ ‏» ﻋﻠﻢ ﮐﻼﻡ ﻭﻋﻘﺎﺋﺪ ﮐﮯ ﺍﻭﻟﯿﻦ ﮐﺘﺐ ﻣﯿﮟ ﺳﮯ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺑﮩﺖ ﺳﺎﺭﮮ ﻋﻠﻤﺎﺀ ﻭﻣﺸﺎﺋﺦ ﻧﮯ ﺍﺱ ﮐﯽ ﺷﺮﻭﺣﺎﺕ ﻟﮑﻬﯽ ﮨﯿﮟ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﮐﺘﺎﺏ ‏( ﺍﻟﻌﺎﻟﻢ ﻭﺍﻟﻤﺘﻌﻠﻢ ‏) ﺑﻬﯽ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﯽ ﺗﺼﻨﯿﻒ ﮨﮯ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ )) ﻛﺘﺎﺏ ﺍﻵﺛﺎﺭ (( ﺍﻣﺎﻡ ﻣﺤﻤﺪ ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﯾﻮﺳﻒ ﮐﯽ ﺭﻭﺍﯾﺖ ﮐﮯ ﺳﺎﺗﻬﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮨﯽ ﮐﯽ ﮐﺘﺎﺏ ﮨﮯ ، ﺍﺳﯽ ﻃﺮﺡ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﺭﺣﻤﮧ ﺍﻟﻠﻪ ﮐﮯ ﭘﻨﺪﺭﻩ ﻣﺴﺎﻧﯿﺪ ﮨﯿﮟ ﺟﻦ ﮐﻮ ﻋﻼﻣﮧ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﻮﺩ ﺍﻟﺨﻮﺍﺭﺯﻣﻲ ﻧﮯ ﺍﭘﻨﯽ ﮐﺘﺎﺏ ))ﺟﺎﻣﻊ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻷﻋﻈﻢ (( ﻣﯿﮟ ﺟﻤﻊ ﮐﯿﺎ ﮨﮯ ، ﺍﻭﺭ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﯽ ﺍﻥ ﻣﺴﺎﻧﯿﺪ ﮐﻮ ﮐﺒﺎﺭ ﻣﺤﺪﺛﯿﻦ ﻧﮯ ﺟﻤﻊ ﮐﯿﺎ ﮨﮯ ، ﺑﻄﻮﺭ ﻣﺜﺎﻝ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﯽ ﭼﻨﺪ ﻣﺴﺎﻧﯿﺪ ﮐﺎ ﺫﮐﺮﮐﺮﺗﺎﮨﻮﮞ 1 = ﺟﺎﻣﻊ ﻣﺴﺎﻧﻴﺪ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺍﻷﻋﻈﻢ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ . ﺗﺄﻟﻴﻒ ﺃﺑﻲ ﺍﻟﻤﺆﻳﺪ ﻣﺤﻤﺪ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﻮﺩ ﺑﻦ ﻣﺤﻤﺪ ﺍﻟﺨﻮﺍﺭﺯﻣﻲ ، ﻣﺠﻠﺲ ﺩﺍﺋﺮﺓ ﺍﻟﻤﻌﺎﺭﻑ ﺣﯿﺪﺭﺁﺑﺎﺩ ﺩﮐﻦ ﺳﮯ ﺩﻭ ﺟﻠﺪﻭﮞ ﻣﯿﮟ ۱۳۹۶ﻫـ ﻣﯿﮟ ﻃﺒﻊ ﮨﻮﺋﯽ ﮨﮯ ، ﭘﻬﺮ ﺍﻟﻤﻜﺘﺒﺔ ﺍﻹﺳﻼﻣﻴﺔ ﭘﺎﮐﺴﺘﺎﻥ ﺳﮯ ﻃﺒﻊ ﮨﻮﺋﯽ ، ﺍﻭﺭ ﺍﺱ ﻃﺒﻊ ﻣﯿﮟ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﻋﻈﻢ ﮐﮯ ﭘﻨﺪﺭﻩ ﻣﺴﺎﻧﯿﺪ ﮐﻮ ﺟﻤﻊ ﮐﺮﺩﯾﺎ ﮔﯿﺎ ﮨﮯ 2 = ﻣﺴﺎﻧﻴﺪ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻭﻋﺪﺩ ﻣﺮﻭﻳﺎﺗﻪ ﺍﻟﻤﺮﻓﻮﻋﺎﺕ ﻭﺍﻵﺛﺎﺭ . ﻣﺠﻠﺲ ﺍﻟﺪﻋﻮﺓ ﻭﺍﻟﺘﺤﻘﻴﻖ ﺍﻹﺳﻼﻣﻲ ﻧﮯ ۱۳۹۸ﻫـ ﻣﯿﮟ ﺷﺎﺋﻊ ﮐﯽ ﮨﮯ 3 = ﻣﺴﻨﺪ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻪ . ﺗﻘﺪﻳﻢ ﻭﺗﺤﻘﻴﻖ ﺻﻔﻮﺓ ﺍﻟﺴﻘﺎ ، ﻣﮑﺘﺒﻪ ﺭﺑﻴﻊ ﺣﻠﺐ ﺷﺎﻡ ۱۳۸۲ﻫـ ﻣﯿﮟ ﻃﺒﻊ ﮨﻮﺋﯽ 4 = ﻣﺴﻨﺪ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﺍﻟﻨﻌﻤﺎﻥ . ﺷﺮﺡ ﻣﻼ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻘﺎﺭﻱ ﺍﻟﻤﻄﺒﻊ ﺍﻟﻤﺠﺘﺒﺎﺋﻲ 5 = ﺷﺮﺡ ﻣﺴﻨﺪ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ . ﻣﻼ ﻋﻠﻲ ﺍﻟﻘﺎﺭﻱ ﺩﺍﺭ ﺍﻟﻜﺘﺐ ﺍﻟﻌﻠﻤﻴﺔ ﺑﻴﺮﻭﺕ ﺳﮯ ۱۴۰۵ ﻫـ ﻣﯿﮟ ﺷﺎﺋﻊ ﮨﻮﺋﯽ 6 = ﻣﺴﻨﺪ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺃﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ . ﺗﺄﻟﻴﻒ ﺍﻹﻣﺎﻡ ﺃﺑﻲ ﻧﻌﻴﻢ ﺃﺣﻤﺪ ﺑﻦ ﻋﺒﺪ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻷﺻﺒﻬﺎﻧﻲ ﻣﻜﺘﺒﺔ ﺍﻟﻜﻮﺛﺮ ﺭﻳﺎﺽ ﺳﮯ ۱۴۱۵ﻫـ ﺷﺎﺋﻊ ﮨﻮﺋﯽ 7 = ﺗﺮﺗﻴﺐ ﻣﺴﻨﺪ ﺍﻻﻣﺎﻡ ﺍﺑﻲ ﺣﻨﻴﻔﺔ ﻋﻠﻰ ﺍﻻﺑﻮﺍﺏ ﺍﻟﻔﻘﻬﻴﺔ . ﺗﺎﻟﯿﻒ ﻋﻼﻣﮧ ﻣﺤﻤﺪ ﻋﺎﺑﺪ ﺑﻦ ﺃﺣﻤﺪ ﺍﻟﺴﻨﺪﻱ ﺍﺱ ﻣﺨﺘﺼﺮﺗﻔﺼﯿﻞ ﺳﮯ ﯾﮧ ﻭﺳﻮﺳﮧ ﺑﻬﯽ ﮐﺎﻓﻮﺭﮨﻮﮔﯿﺎ ﮐﮧ ﺍﻣﺎﻡ ﺍﺑﻮﺣﻨﯿﻔﮧ ﻧﮯ ﮐﻮﺋﯽ ﮐﺘﺎﺏ ﻧﮩﯿﮟ ﻟﮑﻬﯽ

বৃহস্পতিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৫

কেমন

উপরের কথা গুলো ইসলাম প্রচারের জন্যে নয় কি? আমি কারো গিবত করিনা বরং ইসলাম যা নির্দেশ প্রদান করেছে তা প্রকাশ করার জন্যে বাতিলের বিরুদ্ধে কটুর হয়ে মাটে নামার চ্যাস্টা করিতেছি মাএ। আর সে বাতিলেরা ভিবিন্ন রুপের হতে পারে। ১। মুনাফিক, হতে পারে। ২। গাদ্দার হতে পারে। ৩। বিদআতিদের ক্রৃনক হতে পারে। ৪। বিধর্মিদের দালাল হতে পারে। ৫। বন্ডবাজ পির হতে পারে। ৬। ইসলাম বিকৃতি কারি লেকচারার হতে পারে। আচ্ছা বলুন আপনে যদি সত্যপ্রকাশ করিতে গিয়ে যাদের কথা বলিলাম তাদের বিরুদিতা করিতে হয় তাহলে কি আপনাকে গিবত গায়তেছেন বলা যাবে। কক্ষন না। সুতরাং আমি কার গিবত করিনা।

رب إني أعوذ بك أن أسألك ما ليس لي به علم وإلا تغفر لي وترحمني أكن من الخاسرين ----------------------- سورة هود، الآية: ٤٧.

বুধবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৫

( উক্তি ও তার উত্তর।) নাস্তিক্যবাদ্দের পক্ষ থেকে যারা ইসলাম কিংবা ইসলামী ব্যক্তিত্বদের সম্পর্কে বলে। ১। উরাতো ধর্ম ব্যবসায়ী। ২। উরাতো কাট মুল্লা। ৩। উরাতো জন্গি,সন্ত্রাসী। ৪। উরাতো খাটি মুসলিমরা এবং ইসলামী রাজনীতিগত ব্যক্তিগণ ধর্মের নামে ব্যবসায়ী। ৫। উরাতো জাতির বুঋা। ৬। উরাতো মানবতাবাদ বিরুদি। ৭। উরাতো গুরামি,গুমরাহির মাঋে' আছে। ৮। উরাতো জন্গিবাদের প্রজনন কেনদ্র তৈরিকারী। ৯। উরাতো জাতির জন্যে ভয়ঙ্কর। ১০। উরাতো জাতির সমস্যা। ১১। উরাতো মানে অচল, পুরাতন, ঐচ্যিক, পুর্বকালের কল্পকাহিনি, মুলক একপ্রকার ধর্ম। মুসলিমদের পক্ষ থেকে' নাস্তিক্যবাদ্দের উক্তির উত্তরে বলা হবে।জ উত্তর প্রদানঃ তাহলেকি উপরলক্ষিত কথা গুলোর অপর পক্ষে বলা চলেনা কি? ১। তারাওতো তাহলে' নাস্তিক্যমনা ব্যবসায়ী। ২। তারাওতো কাট্টা নাস্তিক্য মনা। ৩। তারাওতো নাস্তিক্যকতা জন্গিবাদী,সন্ত্রাসী। ৪। তারাওতো নাস্তিক্যবাদের ব্যবসায়ী। ৫। অথবা বলা যায়না কি তারাওতো জাতির জন্যে বুঋা। ৬। তারাওতো দার্মিকতার মানবতাবাদ বিরুদি। ৭। তারাওতো নাস্তিক্য নামের মুক্তমনায় গুরামি, গুমরাহিতে আছে। ৮। তারাওতো নাস্তিক্যবাদের প্রজনন কেনদ্র তৈরিকারী। ৯। তারাওতো ধার্মিক্যবাদিদের জন্যে ভয়ঙ্কর বা মুসলিমদের জন্যে ভয়ঙ্কর। ১০। তারাওতো জাতির জন্যে সমস্যা। ১১। তারাওতো মানে অচল, পুরাতন,ঐচ্যিক,মনস্তাত্ত্বিক, পুর্বকালের বাপ দাদাদের কল্পকাহিনর উদ্বট নাস্তিক্য চিন্তাচেতনা ভাব বেহায়াপনা দ্বারার নাস্তিক্য বাদিতা চেতনা।

সমস্ত হাদিসিইতো মাদ্রাসাভিত্তিক লেখা পড়ার প্রতি গুরুত্ববহন করে। । প্রথম মাদ্রাসার নাম আহলুসুফ্ফা যা অবস্হিত ছিল মদিনা মসজিদে। সে মাদ্রাসার প্রথম শিক্ষক হলেন রাসুলে পাঁক সাঃ। তখন ছাএ ছিলেন সাহাবায়ে কেরামগণ। পরবর্তিতে শিক্ষক হলেন সাহাবায়ে কেরামগণ এবং ছাএ ছিলেন তাবয়ীনদের থেকে উলামায়ে কেরামগণ। আর সে শিক্ষাদ্বারা এখনও চালো আছে উলামায়েকেরামদের মাধ্যমে। এবং কিয়ামত পর্যন্ত চালো থাকবে, রাখার পুর্ণ চ্যাস্টা করা হবে ইনশাআল্লাহ। সুতরাং ইসলামি সঠিক জ্ঞান অর্জন করিতে হলে মাদ্রাসাভিত্তিক লেখাপড়ার বিকল্প নেই। এমনকি কলেজ ভার্সিটিতে পড়ে ইসলামি জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে ফিৎনা ছড়ানোর ভয় আছে অবসম্ভাবি ভাবে। যেমন ভিবিন লেক্চারদেরকে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে। তারা ফিৎনা ছড়াচ্ছে পৃথিবিতে, এমনকি সাধারন মুসলিমের মাঋে। অতঃএব তাদের থেকে বেচে থাকে জরুরী।

সোমবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৫

বাংলা নব বর্ষ। ১৪২১ সন শেষ হচ্ছে আজ একটু পরেই ১৪২২ সনের আবির্ভাব গটিবে। বাংলা সন বাংলাদেশ জাতির এক মণগাতা অফুরন্ত নিশ্বাশের ভালোবাসাযুক্ত। তবে এ ভালোবাসা প্রকাশ করিতে গিয়ে যেন নিজেদের ইতিহাস,ঐতিহ্য, মর্যাদা,বিশেষ করে মুসলিমদের ঐতিহ্য যেন বিনাশ না হয়ে যায়। তবে বলিতে না পারিলামনা। সেটি হলো আমাদের পরিচয় হলো মুসলমান, আদর্শ হল কোরআন, রাসুলে পাঁক সাঃ। সুতরাং যেন একটি আনন্দ প্রকাশ করিতে গিয়ে জাতির,ঐতিহ্যের সাথে গাদ্দারি না হয়ে যায়। এবং বিধর্মিদের আদর্শ যেন আমাদের জাতিতে, ঐতিহ্যে, প্রবেশ না করে বসে? সুতরাং এধরনের আনন্দ করিতে গিয়ে যারা বিধর্মিদের ভাব দ্বারা গ্রহণ করিবে এবং শির্ক, বিদআতিদের আদর্শ, গ্রহণ করিবে, ও কোসংস্কার গ্রহণ করিবে। তারা কিন্তু ইসলাম জাতি থেকে বের হয়ে যাবে। এমন কি সমস্ত বিশ্ব আজ কোসংস্কারের বিরুদ্ধতা করিতেছে। অপরদিকে বাংলাদেশের মুসলিমরা কিংবা বলা যায় বাঙ্গালী জাতিরা যদি কোসংস্কারে লিপ্ত হয়ে পরে তাহলে আমাদের কি উন্নত লাভ হলো। বরং বলা যায় আমরা পরাস্ত জাতিতে পরিনত হয়ে যাব তাই নয় কি? অতঃএব আমি আমার সোনার বাংলাদেশের জাতি নির্বিশেষে মুসলিমদেরকে আহবান জানাবো। আমরা যেন গুনাহ্,শির্ক,কোসংস্কার,বিদআত,ভিন্ন জাতির নিতি গ্রহন করা থেকে বিরত থেকে সত্যিকার মুসলিম হয়ে জিবন যাপন করিতে পারি। এবং সত্যিকারের মুসলিম হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে পারি মুসলিম বিশ্বদরবারে আমিন।

          বাংলা নব বর্ষ।

১৪২১ সন শেষ হচ্ছে আজ একটু পরেই ১৪২২ সনের আবির্ভাব গটিবে।
বাংলা সন বাংলাদেশ জাতির এক মণগাতা  অফুরন্ত নিশ্বাশের ভালোবাসাযুক্ত।
তবে এ ভালোবাসা প্রকাশ করিতে গিয়ে যেন নিজেদের ইতিহাস,ঐতিহ্য, মর্যাদা,বিশেষ করে মুসলিমদের ঐতিহ্য যেন বিনাশ  না হয়ে যায়।
তবে বলিতে না পারিলামনা।
সেটি হলো আমাদের পরিচয় হলো মুসলমান, আদর্শ হল কোরআন, রাসুলে পাঁক সাঃ। 
সুতরাং যেন একটি আনন্দ প্রকাশ করিতে গিয়ে জাতির,ঐতিহ্যের সাথে গাদ্দারি না হয়ে যায়।
এবং বিধর্মিদের আদর্শ যেন আমাদের জাতিতে, ঐতিহ্যে, প্রবেশ না করে বসে?
সুতরাং এধরনের আনন্দ করিতে গিয়ে যারা বিধর্মিদের ভাব দ্বারা গ্রহণ করিবে এবং শির্ক, বিদআতিদের আদর্শ, গ্রহণ করিবে,
ও কোসংস্কার গ্রহণ করিবে।
তারা কিন্তু ইসলাম জাতি থেকে বের হয়ে যাবে।
এমন কি সমস্ত বিশ্ব আজ কোসংস্কারের বিরুদ্ধতা করিতেছে।
অপরদিকে বাংলাদেশের মুসলিমরা কিংবা বলা যায় বাঙ্গালী জাতিরা যদি কোসংস্কারে লিপ্ত হয়ে পরে তাহলে আমাদের কি উন্নত লাভ হলো।
বরং বলা যায় আমরা পরাস্ত জাতিতে পরিনত হয়ে যাব তাই নয় কি?
অতঃএব আমি আমার সোনার বাংলাদেশের জাতি নির্বিশেষে মুসলিমদেরকে আহবান জানাবো। আমরা যেন গুনাহ্,শির্ক,কোসংস্কার,বিদআত,ভিন্ন জাতির নিতি গ্রহন করা থেকে বিরত থেকে সত্যিকার মুসলিম হয়ে  জিবন যাপন করিতে পারি।
এবং সত্যিকারের মুসলিম হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে পারি মুসলিম বিশ্বদরবারে
আমিন।

বাংলা নব বর্ষ। ১৪২১ সন শেষ হচ্ছে আজ একটু পরেই ১৪২২ সনের আবির্ভাব গটিবে। বাংলা সন বাংলাদেশ জাতির এক মণগাতা অফুরন্ত নিশ্বাশের ভালোবাসাযুক্ত। তবে এ ভালোবাসা প্রকাশ করিতে গিয়ে যেন নিজেদের ইতিহাস,ঐতিহ্য, মর্যাদা,বিশেষ করে মুসলিমদের ঐতিহ্য যেন বিনাশ না হয়ে যায়। তবে বলিতে না পারিলামনা। সেটি হলো আমাদের পরিচয় হলো মুসলমান, আদর্শ হল কোরআন, রাসুলে পাঁক সাঃ। সুতরাং যেন একটি আনন্দ প্রকাশ করিতে গিয়ে জাতির,ঐতিহ্যের সাথে গাদ্দারি না হয়ে যায়। এবং বিধর্মিদের আদর্শ যেন আমাদের জাতিতে, ঐতিহ্যে, প্রবেশ না করে বসে? সুতরাং এধরনের আনন্দ করিতে গিয়ে যারা বিধর্মিদের ভাব দ্বারা গ্রহণ করিবে এবং শির্ক, বিদআতিদের আদর্শ, গ্রহণ করিবে, ও কোসংস্কার গ্রহণ করিবে। তারা কিন্তু ইসলাম জাতি থেকে বের হয়ে যাবে। এমন কি সমস্ত বিশ্ব আজ কোসংস্কারের বিরুদ্ধতা করিতেছে। অপরদিকে বাংলাদেশের মুসলিমরা কিংবা বলা যায় বাঙ্গালী জাতিরা যদি কোসংস্কারে লিপ্ত হয়ে পরে তাহলে আমাদের কি উন্নত লাভ হলো। বরং বলা যায় আমরা পরাস্ত জাতিতে পরিনত হয়ে যাব তাই নয় কি? অতঃএব আমি আমার সোনার বাংলাদেশের জাতি নির্বিশেষে মুসলিমদেরকে আহবান জানাবো। আমরা যেন গুনাহ্,শির্ক,কোসংস্কার,বিদআত,ভিন্ন জাতির নিতি গ্রহন করা থেকে বিরত থেকে সত্যিকার মুসলিম হয়ে জিবন যাপন করিতে পারি। এবং সত্যিকারের মুসলিম হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে পারি মুসলিম বিশ্বদরবারে আমিন।

বাংলা নব বর্ষ। ১৪২১ সন শেষ হচ্ছে আজ একটু পরেই ১৪২২ সনের আবির্ভাব গটিবে। বাংলা সন বাংলাদেশ জাতির এক মণগাতা অফুরন্ত নিশ্বাশের ভালোবাসাযুক্ত। তবে এ ভালোবাসা প্রকাশ করিতে গিয়ে যেন নিজেদের ইতিহাস,ঐতিহ্য, মর্যাদা,বিশেষ করে মুসলিমদের ঐতিহ্য যেন বিনাশ না হয়ে যায়। তবে বলিতে না পারিলামনা। সেটি হলো আমাদের পরিচয় হলো মুসলমান, আদর্শ হল কোরআন, রাসুলে পাঁক সাঃ। সুতরাং যেন একটি আনন্দ প্রকাশ করিতে গিয়ে জাতির,ঐতিহ্যের সাথে গাদ্দারি না হয়ে যায়। এবং বিধর্মিদের আদর্শ যেন আমাদের জাতিতে, ঐতিহ্যে, প্রবেশ না করে বসে? সুতরাং এধরনের আনন্দ করিতে গিয়ে যারা বিধর্মিদের ভাব দ্বারা গ্রহণ করিবে এবং শির্ক, বিদআতিদের আদর্শ, গ্রহণ করিবে, ও কোসংস্কার গ্রহণ করিবে। তারা কিন্তু ইসলাম জাতি থেকে বের হয়ে যাবে। এমন কি সমস্ত বিশ্ব আজ কোসংস্কারের বিরুদ্ধতা করিতেছে। অপরদিকে বাংলাদেশের মুসলিমরা কিংবা বলা যায় বাঙ্গালী জাতিরা যদি কোসংস্কারে লিপ্ত হয়ে পরে তাহলে আমাদের কি উন্নত লাভ হলো। বরং বলা যায় আমরা পরাস্ত জাতিতে পরিনত হয়ে যাব তাই নয় কি? অতঃএব আমি আমার সোনার বাংলাদেশের জাতি নির্বিশেষে মুসলিমদেরকে আহবান জানাবো। আমরা যেন গুনাহ্,শির্ক,কোসংস্কার,বিদআত,ভিন্ন জাতির নিতি গ্রহন করা থেকে বিরত থেকে সত্যিকার মুসলিম হয়ে জিবন যাপন করিতে পারি। এবং সত্যিকারের মুসলিম হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে পারি মুসলিম বিশ্বদরবারে আমিন।

রবিবার, ১২ এপ্রিল, ২০১৫

নামাজের ওয়াজিব হচ্ছে যদি নামাজের ওয়াজিব কোন একটা ভুলক্রমে ছুটে যায় তবে সহু-সিজদা দিতে হবে, আর যদি সহু-সিজদা না দেয়া হয় তবে নামাজ আদায় হবে না।আর ইচ্ছাকৃত ভাবে ওয়াজিব ছেড়ে দিলে নামাজ হবেনা। নামাজের ওয়াজিব হল ১৪ টি – সুরা ফাতেহা পুরা পরাসুরা ফাতেহার সাথে সুরা মেলানোরুকু-সিজদায় দেরি করারুকু হতে সোজা হয়ে দাঁড়ানোদুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে বসাদরমিয়ানি বৈঠক অর্থাৎ দুইয়ের অধিক রাকাত নামাজের ক্ষেত্রে দুই রাকাত পরে আত্তাহিয়াতু’র জন্য বসাউভয় বৈঠকে আত্তাহিয়াতু পরাঈমামের জন্য কিরআত আস্তে’র জায়গায় আস্তে এবং জোরে’র জায়গায় জোড়ে পড়াবিতর নামাজে দোআ কুনুত পড়াদুই ঈদ’র নামাজে অতিরিক্ত ৬ তাকবীর বলাফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাতকে কিরাতের জন্য নির্দিষ্ট করাপ্রত্যেক রাকাতের ফরয এবং ওয়াজিব’র তরতিব ঠিক রাখাইমাম’র অনুসরণ করাসালাম ফেরানো এখানে উল্লেখ্য যে আমরা রুকুতে দাঁড়ানো এবং দুই সিজদার মাঝখানে বসার ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি করি।রুকু হতে দারানর সময় পুরা সোজা হয়ে দারাতে হবে এবং দুই সিজদার মাঝখানে একেবারে সোজা হয়ে বসতে হবে। উভয় ক্ষেত্রেই একবার তাসবিহ অর্থাৎ “সুবহানআল্লাহ” পড়ার সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করা উত্তম।এশা’র নামাজের পর বিতর নামাজে দোআ কুনুত পড়ার ব্যাপারটি অত্যন্ত জরুরি। যে দোআ কুনুত পরতে পারেনা সে মুখস্থ করবে।আর মুখস্থ করার সময় পর্যন্ত সে “ রাব্বানা আতিনা ফিদদুনিয়া হাসানাত্নাউ ওয়াফিল আখিরাতে হাসানাত্নাউ অয়াকিনা আজাবান্নার” একবার এবং তিনবার “আল্লাহহুম্মাগফিরলি” পরবে।

নামাজের ওয়াজিব হচ্ছে যদি নামাজের ওয়াজিব কোন একটা ভুলক্রমে ছুটে যায় তবে সহু-সিজদা দিতে হবে, আর যদি সহু-সিজদা না দেয়া হয় তবে নামাজ আদায় হবে না।আর ইচ্ছাকৃত ভাবে ওয়াজিব ছেড়ে দিলে নামাজ হবেনা। নামাজের ওয়াজিব হল ১৪ টি – সুরা ফাতেহা পুরা পরাসুরা ফাতেহার সাথে সুরা মেলানোরুকু-সিজদায় দেরি করারুকু হতে সোজা হয়ে দাঁড়ানোদুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে বসাদরমিয়ানি বৈঠক অর্থাৎ দুইয়ের অধিক রাকাত নামাজের ক্ষেত্রে দুই রাকাত পরে আত্তাহিয়াতু’র জন্য বসাউভয় বৈঠকে আত্তাহিয়াতু পরাঈমামের জন্য কিরআত আস্তে’র জায়গায় আস্তে এবং জোরে’র জায়গায় জোড়ে পড়াবিতর নামাজে দোআ কুনুত পড়াদুই ঈদ’র নামাজে অতিরিক্ত ৬ তাকবীর বলাফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাতকে কিরাতের জন্য নির্দিষ্ট করাপ্রত্যেক রাকাতের ফরয এবং ওয়াজিব’র তরতিব ঠিক রাখাইমাম’র অনুসরণ করাসালাম ফেরানো এখানে উল্লেখ্য যে আমরা রুকুতে দাঁড়ানো এবং দুই সিজদার মাঝখানে বসার ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি করি।রুকু হতে দারানর সময় পুরা সোজা হয়ে দারাতে হবে এবং দুই সিজদার মাঝখানে একেবারে সোজা হয়ে বসতে হবে। উভয় ক্ষেত্রেই একবার তাসবিহ অর্থাৎ “সুবহানআল্লাহ” পড়ার সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করা উত্তম।এশা’র নামাজের পর বিতর নামাজে দোআ কুনুত পড়ার ব্যাপারটি অত্যন্ত জরুরি। যে দোআ কুনুত পরতে পারেনা সে মুখস্থ করবে।আর মুখস্থ করার সময় পর্যন্ত সে “ রাব্বানা আতিনা ফিদদুনিয়া হাসানাত্নাউ ওয়াফিল আখিরাতে হাসানাত্নাউ অয়াকিনা আজাবান্নার” একবার এবং তিনবার “আল্লাহহুম্মাগফিরলি” পরবে।

নামাজের ওয়াজিব হচ্ছে যদি নামাজের ওয়াজিব কোন একটা ভুলক্রমে ছুটে যায় তবে সহু-সিজদা দিতে হবে, আর যদি সহু-সিজদা না দেয়া হয় তবে নামাজ আদায় হবে না।আর ইচ্ছাকৃত ভাবে ওয়াজিব ছেড়ে দিলে নামাজ হবেনা। নামাজের ওয়াজিব হল ১৪ টি –

সুরা ফাতেহা পুরা পরাসুরা ফাতেহার সাথে সুরা মেলানোরুকু-সিজদায় দেরি করারুকু হতে সোজা হয়ে দাঁড়ানোদুই সিজদার মাঝখানে সোজা হয়ে বসাদরমিয়ানি বৈঠক অর্থাৎ দুইয়ের অধিক রাকাত নামাজের ক্ষেত্রে দুই রাকাত পরে আত্তাহিয়াতু’র জন্য বসাউভয় বৈঠকে আত্তাহিয়াতু পরাঈমামের জন্য কিরআত আস্তে’র জায়গায় আস্তে এবং জোরে’র জায়গায় জোড়ে পড়াবিতর নামাজে দোআ কুনুত পড়াদুই ঈদ’র নামাজে অতিরিক্ত ৬ তাকবীর বলাফরজ নামাজের প্রথম দুই রাকাতকে কিরাতের জন্য নির্দিষ্ট করাপ্রত্যেক রাকাতের ফরয এবং ওয়াজিব’র তরতিব ঠিক রাখাইমাম’র অনুসরণ করাসালাম ফেরানো

এখানে উল্লেখ্য যে আমরা রুকুতে দাঁড়ানো এবং দুই সিজদার মাঝখানে বসার ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি করি।রুকু হতে দারানর সময় পুরা সোজা হয়ে দারাতে হবে এবং দুই সিজদার মাঝখানে একেবারে সোজা হয়ে বসতে হবে। উভয় ক্ষেত্রেই একবার তাসবিহ অর্থাৎ “সুবহানআল্লাহ” পড়ার সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করা উত্তম।এশা’র নামাজের পর বিতর নামাজে দোআ কুনুত পড়ার ব্যাপারটি অত্যন্ত জরুরি। যে দোআ কুনুত পরতে পারেনা সে মুখস্থ করবে।আর মুখস্থ করার সময় পর্যন্ত সে “ রাব্বানা আতিনা ফিদদুনিয়া হাসানাত্নাউ ওয়াফিল আখিরাতে হাসানাত্নাউ অয়াকিনা আজাবান্নার” একবার এবং তিনবার “আল্লাহহুম্মাগফিরলি” পরবে।

শনিবার, ২১ মার্চ, ২০১৫

अल-बक़रा (Al-Baqarah):22 - वही है जिसने तुम्हारे लिए ज़मीन को फर्श और आकाश को छत बनाया, और आकाश से पानी उतारा, फिर उसके द्वारा हर प्रकार की पैदावार की और फल तुम्हारी रोजी के लिए पैदा किए, अतः जब तुम जानते हो तो अल्लाह के समकक्ष न ठहराओ

अल- बकरा २३

अल-बक़रा (Al-Baqarah):23 - और अगर उसके विषय में जो हमने अपने बन्दे पर उतारा हैं, तुम किसी सन्देह में न हो तो उस जैसी कोई सूरा ले आओ और अल्लाह से हटकर अपने सहायकों को बुला लो जिनके आ मौजूद होने पर तुम्हें विश्वास हैं, यदि तुम सच्चे हो

রচনা সত্যিকথা সত্যপথ। লেখক,মুফতী, মুফিদুল ইসলাম।             তাং ১৮/৩/২০১৫ ইং আমি, আমরা, সঠিকতর পথের অনুস্বারী এদ্বাবিটি সবারিই তাই নয় কি?। হ্যাঁ! সাবারিই দ্বাবি এটি। এ দ্বাবিটি শুনিতে শুনিতে আমার আপনাদের মাথা প্রায়শই জিম দরে যায় যে বাস্তবে সরল সঠিক পথের দিশারী কে কিংবা কারা বা কোন মতবাদটি। অথবা কাদের দ্বাবিটি সঠিকতর বা অদিকতর বাস্তবসম্মত। এ নিয়ে প্রায়শই মস্তিষ্কে জিমোনি আসে। কিন্তু কোন সঠিকতর উত্তর পায়না। তবে একদিন খোব চিন্তাকুলে নিমজ্জিত হলাম। যে তাহলেকি সঠিকতর রাস্হার সন্ধান পাবনা?। সেদিন থেকে বাপ্তে থাকি আর অনুসন্ধান করিতে থাকি। বর্তমানে কোন দল,মত আল্লাহর রাসুলের সাঃএর কথা,কাজ ও মৌনসম্মতির অদিকতর মেনে চলার চেস্টা করিতেছে এবং শরিয়তের দলিল সমুহকে তথা চারটি  ১।কোরআনুল কারীম ২।হাদীসে পাঁক সাঃ ৩।ইজমাউল ইম্মাতি ফোকাহায়ে কেরামের ইজমা ৪। কিয়াসে মুজতাহিদিল ফোকাহায়ে কেরাম। এসমস্তের অনুঋায়ী মেনেচলিতেছে না কি? কিংবা সাহাবায়ে কেরামের থেকে অনুস্বারী হয়ে কোন মাজহাব  পন্হিরা কোন বিষয়ের উপরে মতামত দিয়েছে। অথবা মাজহাব সমুহকে মানিলে কি সঠিকতর রাস্হার সন্ধান পাওয়া যাবে?। ইত্যাদী প্রশ্ন গুলো মাথায় গুরপাক খাচ্ছিল। হটাৎ কোন একদিন মনে মনে চিন্তাবানা করিতে পেলাম যে আরে অযতায় সময় নস্ট করিতেছি কেন। দেখিতো রাসুলে পাঁক সাঃ কে কারা সবচাইতে অদিকতর অনুস্বনের ক্ষেএে এগিয়েছিল। আর তখনি মনের অজান্তেয় মনের কোনে উত্তরটি বেসে উটিল যে আরে সত্যিইতো রাসুলে পাঁক সাঃ কে বেশি অনুকরণ করেছেন সাহাবায়ে কেরাম গণ। এখানে একটি কথা বলে রাখি আলোচনা, পর্যালোচনা, চিন্তাবানা, গাটাগাটি, পর্যবেক্ষণ, অনুসন্ধান করে করে একথাটি বুঋিতে পারি যে রাসুলে পাঁক সাঃ ভিবিন্ন সময়ে, অবস্হায়, কারনে, উম্মতকে শিক্ষা দেওয়ার জন্যে একেক সময়ে উম্মতকে শুধ্যময় করার জন্যে ভিবিন্ন ভাবে  হাদীস বর্ননা করেছেন। অপরদিকে সে সময়ে সাহাবায়ে কেরাম গন রাসুলে পাঁক সাঃ থেকে যখন যে ভাবেই আমলের হাদীস বর্ননা ঘটেছে। সে আমলটিই শরিয়তের জন্যে নিয়ম কানুনে পরিনতি হয়েগেছে। চাই সে আমলটির হাদীস বা বর্ননা তথা কোরআনুল কারীম, রাসুলের কথা,কাজ,মৌনসম্মতি, তবে রাসুলের মৌনসম্মতি বলাহয় সে সময়ে রাসুলের সামনে কিংবা সাহাবায়ে কেরামের পক্ষথেকে জানানোর দ্বারা প্রশ্নর মাধ্যমে আমলের ব্যাপারে  চুপচাপ থাকার মাধ্যমে সরাসরি যে আমলটি পাওয়া গেছে সে আমলটিকেই মৌনসম্মতির আমল বলা হয়।

   রচনা
সত্যিকথা সত্যপথ।
লেখক,মুফতী, মুফিদুল ইসলাম।
        
   তাং ১৮/৩/২০১৫ ইং
আমি, আমরা, সঠিকতর পথের অনুস্বারী এদ্বাবিটি সবারিই তাই নয় কি?।
হ্যাঁ! সাবারিই দ্বাবি এটি।
এ দ্বাবিটি শুনিতে শুনিতে আমার আপনাদের মাথা প্রায়শই জিম দরে যায় যে বাস্তবে সরল সঠিক পথের দিশারী কে কিংবা কারা বা কোন মতবাদটি।
অথবা কাদের দ্বাবিটি সঠিকতর বা অদিকতর বাস্তবসম্মত।
এ নিয়ে প্রায়শই মস্তিষ্কে জিমোনি আসে।
কিন্তু কোন সঠিকতর উত্তর পায়না।
তবে একদিন খোব চিন্তাকুলে নিমজ্জিত হলাম।
যে তাহলেকি সঠিকতর রাস্হার সন্ধান পাবনা?।
সেদিন থেকে বাপ্তে থাকি আর অনুসন্ধান করিতে থাকি।
বর্তমানে কোন দল,মত আল্লাহর রাসুলের সাঃএর কথা,কাজ ও মৌনসম্মতির অদিকতর মেনে চলার চেস্টা করিতেছে এবং শরিয়তের দলিল সমুহকে তথা চারটি  ১।কোরআনুল কারীম ২।হাদীসে পাঁক সাঃ ৩।ইজমাউল ইম্মাতি ফোকাহায়ে কেরামের ইজমা ৪। কিয়াসে মুজতাহিদিল ফোকাহায়ে কেরাম।
এসমস্তের অনুঋায়ী মেনেচলিতেছে না কি?
কিংবা সাহাবায়ে কেরামের থেকে অনুস্বারী হয়ে কোন মাজহাব  পন্হিরা কোন বিষয়ের উপরে মতামত দিয়েছে।
অথবা মাজহাব সমুহকে মানিলে কি সঠিকতর রাস্হার সন্ধান পাওয়া যাবে?।
ইত্যাদী প্রশ্ন গুলো মাথায় গুরপাক খাচ্ছিল।
হটাৎ কোন একদিন মনে মনে চিন্তাবানা করিতে পেলাম যে আরে অযতায় সময় নস্ট করিতেছি কেন।
দেখিতো রাসুলে পাঁক সাঃ কে কারা সবচাইতে অদিকতর অনুস্বনের ক্ষেএে এগিয়েছিল।
আর তখনি মনের অজান্তেয় মনের কোনে উত্তরটি বেসে উটিল যে আরে সত্যিইতো রাসুলে পাঁক সাঃ কে বেশি অনুকরণ করেছেন সাহাবায়ে কেরাম গণ।
এখানে একটি কথা বলে রাখি আলোচনা, পর্যালোচনা, চিন্তাবানা,
গাটাগাটি, পর্যবেক্ষণ, অনুসন্ধান করে করে একথাটি বুঋিতে পারি যে রাসুলে পাঁক সাঃ ভিবিন্ন সময়ে, অবস্হায়, কারনে, উম্মতকে শিক্ষা দেওয়ার জন্যে একেক সময়ে উম্মতকে শুধ্যময় করার জন্যে ভিবিন্ন ভাবে  হাদীস বর্ননা করেছেন।
অপরদিকে সে সময়ে সাহাবায়ে কেরাম গন রাসুলে পাঁক সাঃ থেকে যখন যে ভাবেই আমলের হাদীস বর্ননা ঘটেছে।
সে আমলটিই শরিয়তের জন্যে নিয়ম কানুনে পরিনতি হয়েগেছে।
চাই সে আমলটির হাদীস বা বর্ননা তথা কোরআনুল কারীম, রাসুলের কথা,কাজ,মৌনসম্মতি, তবে রাসুলের মৌনসম্মতি বলাহয় সে সময়ে রাসুলের সামনে কিংবা সাহাবায়ে কেরামের পক্ষথেকে জানানোর দ্বারা প্রশ্নর মাধ্যমে আমলের ব্যাপারে  চুপচাপ থাকার মাধ্যমে সরাসরি যে আমলটি পাওয়া গেছে সে আমলটিকেই মৌনসম্মতির আমল বলা হয়।

★★★কবিতা★★★ কবিতার নামঃ ""এশ্কে ইলাহ"" লেখকঃ মুফতী, মুফিদুল ইসলাম। অগো অহেঁ তুমি বিন আমি নিষাদ নিশপ্রাণ। আমি বিনে তুহেঁ সর্বস্হানেই বিরাজমান। আল্লাহ প্রাণ মোর রুহে সচল আনান্দ। তুমি আমার সর্গ নিবাশ। প্রবাদ প্রবাল প্রবাস প্রবাহ সবিযে তোমারিই। বাদ কলহ গুনাহ্ সবিযে আমারিই। ক্ষমা করো মোরে তোমারিই করুনাই। ধন্য আমি তোমার সৃষ্টিধরনিতে। বাগ্য হানি করোনা আমায় তব ক্রধে। তোমাচল দিয়ে ছাঁয়া নীড় দিও। ইর্শান্নিতকরো সর্বশ উম্মতে মুর্তজায়। ফিদা আমি যেন তব প্রেমের রাগে। আমি তোমায় তুমিতো আমার। করোনা বিহ্বল অচেতন তোমা বিরাগে। সামা আরদ হাওয়া অগ্নিসহ আমা নিড়ে সব। তুমি তুমিতো তোমারিই। আমি আমিতো তোমারিই। গগনে সিতার নাচে। নাচে সর্ব সৃষ্ট তব পদচরনে। আদম ই মুস্তফা গাহিছে সাম্পান সাম্যবাদ তুহেঁ রভ আল্লাহ্। আমি কী?। জীবন কী?। সর্ব সৃজন সৃষ্টি কী? তারা নহে তব বিনে মাক্ষীক পদ মুল্যে। জাত কাল রৌহ লৌহ কলম কুর্সি সব তোমারিই সৃষ্টি। আধারে নিজুম পানে কহিল মুস্তফা। কর ক্ষমা মোর তব সৃষ্ট বান্দারে। নাহি বুঋে করে গুনাহ্ তবু সের জুকাই তোমা চরনে। তুমি মহান। তুমি আল্লাহ রাহিম ও রাহমান।

mufti.mufidul islam ★★★ poem ★★★ poetry Name '' eske god '' Writers Mufti, mufidul Islam. ★Eske God★ You Nishad ahem ago I nisaprana bin' I bin tuhem sarbashanei predominates' More of the Spirit of God lives in motion Anand' Nibasa my kingdom' Proverbs coral sabiye tomarii emigration flow' Amarii sabiye screaming out sin' Forgive tomarii karunai Morrow' Happy I srstidharanite' Do not hurt me' thy kradhe bagya' With tomacala give chamya nest' Irsannitakaro sarbasa murtajaya community' Fida I Love Thy wrath' I know Thou art mine' Do not overwhelm you' birage stun' All nire arada little breeze fire myself' You tomarii practically' I tomarii last night' Sky dance sitar' Dance all thy padacarane caused' Adam E Mustafa gahiche Sampan tuhem rabha God Communism. I ?' What is life ?' What is all of creation?' They scarcely prices thy bin maksika terms' Tomorrow rauha varieties of iron pen kursi all tomarii' Mustafa said unto nijuma bodies' More to Thy forgiveness bandare caused' But the sin ser jukai carane bure nahi thee' You are great' You and God Rahman Rahim.

poem: Eske god

mufti. mufidul islam

★★★ poem ★★★
poetry Name '' eske god '' Writers Mufti, mufidul
Islam.
★Eske God★
You Nishad ahem ago I nisaprana bin'
I bin tuhem sarbashanei predominates'
More of the Spirit of God lives in motion Anand'
Nibasa my kingdom'
Proverbs coral sabiye tomarii emigration flow'
Amarii sabiye screaming out sin'
Forgive tomarii karunai Morrow'
Happy I srstidharanite'
Do not hurt me'
thy kradhe bagya'
With tomacala give chamya nest'
Irsannitakaro sarbasa murtajaya community'
Fida I Love Thy wrath'
I know Thou art mine'
Do not overwhelm you' birage stun'
All nire arada little breeze fire myself'
You tomarii practically'
I tomarii last night'
Sky dance sitar'
Dance all thy padacarane caused'
Adam E Mustafa gahiche Sampan tuhem rabha
God Communism. I ?'
What is life ?'
What is all of creation?'
They scarcely prices thy bin maksika terms'
Tomorrow rauha varieties of iron pen kursi all
tomarii'
Mustafa said unto nijuma bodies'
More to Thy forgiveness bandare caused'
But the sin ser jukai carane bure nahi thee'
You are great'
You and God Rahman Rahim.

বিষয়ঃ অভিজিৎ রায় হত্যাযগ্য। হা, হা, হা, হো, হো, হো, হায়রে হায় আফসোস ৪০.%৯ মানবিকতার মানবতার নামের মানবাদিকার মনো পশুরা। আমার সোনার বাংলাদেশে যে প্রত্যেহ শিশু হতে বয়ো বৃদ্বার পর্যন্ত তাদের প্রেমের প্রাণ নামক রক্ত কনিকার!!! কান্নাকাটি,,,, দেহ মাটিতে লোটিয়ে পরিতেছে তা কারো প্রাণে বা মানবতার মানবাদিকার দের অন্তর কোটাতে হানি আগাত করেনা। স্বাবধানতা বাণিঃ তবে আমি ব্যতিত খুবি দুঃ বারাক্রান্ত মনে অভিলাষ ভাষায় প্রতিবাদ জানাচ্ছি এমন ভাবে একটি সুস্থ মানুষকে নিসংসভাবে হত্যার। যারা এ হত্যাযগ্য করেছে তাদেরকে মহান আল্লাহ সুবুদ্ধি দান করুন এমন সর্ব কার্যকলাপ থেকে বিরত থাকার জন্যে। আর মানবাদিকার মানবতার দের অন্তর কোটে আহাঁ, আখি ছল ছল নেএ কোনে নেএের বৃষ্টিপাত কেনই বা করিবে?। সে সমস্ত মানুষরাতো মুক্ত চিন্তাবানার মুক্তমনার আকাশ বাতাসে সলসলিয়ে গাঁ হেলিয়ে চিন্তা জগতে হাটেনা। তারাতো নিজেদের অস্তিত্বকে অস্বিকার করেনা। তারাতো ধর্মের অনুশ্বাসন মেনে চলার চিন্তাকুলে ঈমান নামক মনি মুক্তার সৌরভ হাসিলে চেস্টনাট করিতে চায়। এসমস্ত কারনেই ভাববাদিদের বা অতি লোবাসয় মানবাদিকারদের মানব কোটে সেসমস্ত শিশু হতে বয়ো বৃদ্বাদের পর্যন্ত যত মানুষের আমার সোনার বাংলাদেশে অকাতরে প্রাণ নিশপ্রাণ হয়ে যাচ্ছ তাদের জন্যে কোন প্রকার ব্যাধিত হয়না। ইস্ আহ্ কি আফ্সুস মুসলিম নামক জনসম্পদ নগরি বাংলাদেশে। অতচঃ একজন মাএ বাববাদি মক্তমনা কলামিস্ট আকাশ চুম্বী বুদ্ধিজিবী বাংলার গৌতম গৌরব এর প্রাণ খুয়েগেছে তার জন্যে আকাশ বাতাস বাড়ি করে তুলা হচ্ছে তার প্রতি সহৃদয়তা ভালোবাসায় যে নাকি ধর্মের দার কসতনা,। ইসলাম নামক মক্তমনার প্রতি তার ছিলনা কোন দেন ঙেন দারনা। ছিল শুধু বৈরিতা কিভাবে নিজের আত্বশে্লশিকে ভাগিয়ে নেওয়া যায় নিয লাভে। যার জিবনে ইসলামের বিরুদ্ধবাদ যুদ্ধ করিতে প্রাণে হানি গেল। আজ তারি জন্যে সমস্ত ভাববদি প্রেমিকদের আখি ছল ছল করে উটিতেছে কারন সেতো মুক্তমনা। সারা পৃথিবীতে সারাযাগানো হচ্ছে বি শেষত যুবকবীরদের প্রতি মুক্তমনা রাস্হায় নেমে আসার জন্যে। কিভাবে তার জা+ন আত্বায় মুক্তমনার প্রেম দেওয়া যায়। আসলে লিখার ছিল অনেক কিছু কিন্তু তার মৃত্যুকোলে ঢলে জাওয়াতে লিখা অঙ্কিত হচ্ছে না। তাই লেখার পরিশেষ ইতি টেনে নিলাম। হৃদগ্রাহিতাঃ আমি সমস্ত মানুষকে আহ্বান করিব আমরা যে যে ধর্মেরই হয়নি কেন? সে ধর্মের বা অন্যকোন ধর্মের কোন প্রকার অবমাননা যেন নাহয় । যদি হয়ে যায় তাহলে মনে করিতে হবে আমার দ্বারা অন্যের ক্ষতি স্বাধিত হলো। এবং সর্বউক্তৃস্ট মানবতার মানবাদিকার আমার দ্বারা খর্ব হল যার কোন প্রকার মাফ কিংবা ক্ষমা নেই বা হবেনা। আর আমরা শুধু একট প্রাণেন প্রতি দয়াগুণ দেখাবো কেন? যদি দেখায় তাহলেতো আমরা আর মানবতার মানবিক বা মানবিয় মানবাদিকার রক্ষাকারী হতে পারলামনা বরং আমরা হয় ে গেলাম একগুয়েমি মানবিয় মনষপশুর মানবাদিকার রক্ষাকরী যারদ্বারা শুধু অন্যায়ী কারীই সাযতে পারাযাবে। এছাড়া অন্যকিছু হওয়ার কল্পনার রেখা টানা যাবেনা। সুতরাং এআহ্বানটি শুধু আপনার জন্যে নয় বরং সমস্ত জাতির জন্যে আহ্বান। কারন একটু চিন্তাবানা করে দেখুন প্রত্যেহ আমার আপনার কত হৃদ আত্বার আত্বীয়র পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হচ্ছে অতচঃ আম ি আপনে তার জন্যে কিছুই করিতে পরিতেছিনা?এটি আফসুস্ হওয়ার কথাছিল। কিন্তু তা নাহয়ে আমরা একে অপরের প্রতি বিদ্বেষী হয়ে জাচ্ছি আর এটি থেকে আমাদের বের হয়ে আস্তে হবে। আর তা করা যাবে সমস্ত সমাজ বা ধর্মের মানুষেদের প্রতি একদরনে একমনের প্রিতিময় ভালোবাসা থাকার দ্বারা। ছোট খাটো মনে না করার দ্বারা। উচুঁ নিচু দারনা না করার মাধ্যমে। সবচাইতে বড় কথা হল প্রত্যেহ তার আপন আপন ধর্মের প্রতি বিশ্বাশ করার দ্বারা। তার থেকেও সব চাইতেও বড় মাপের কথা হল ইসলাম ধর্মের নিয়ম কানুন অনুস্বাসন মানার চেস্টা করার মাধ্যমে। তাহলেই আমরা একে অন্যের প্রতি সহৃদয়া হতে পারবো ইনশাআল্লাহ্। আমার মনে হয় অভিজিৎ হত্যাযগ্য চালানো হয়েছে বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্হানকে ভিন্ন পথে চালানোর জন্যে । কারন আপনারা লক্ষ করে দেখিবেন এপর্যন্ত দেশে কোন বিরুদি দল কোন কর্মসূচী প্রদান করেছে আর তখনিই কোন না কোন দেশের বিতরে বড় দরনের গটনা গটে গেছে? তাই আমার মনে হয় এটি কোন চালাকিদের চালবাজ হবে এছাড়া আর কিছু হবেনা। আরো লক্ষ্যকরেন যদি দেখিতে পারিবেন সমস্ত পৃথিবীতে এর একটি প্রভাব ফেলানোর জন্যে কিছু ঘোস্টি উটে পড়ে লেগেছে তাদের শার্ত হাসিলের জন্যে। কারন বর্তমানে দেশে পরিবর্তনের হাওয়া চালো হওয়ার পথে চলমান আর সে সময়ী একাজটার মাধ্যমে মানূষের চিন্তাবাবনা কিংবা দৃষ্টিকোণকে অন্যদিকে সরানোর জন্যে চাল আটানো হয়েছে। যানিনা ইহার দ্বারাও তারা কতটুকু সফলতা অর্জন করিতে পারিবে। আমার বিশ্বাশ তারা ইহারদ্বারাও কোনোপ্রকার সফলতার সুখ কোরাতে পারিবেনা। ইনশাআল্লাহ। আমার আকুল আবেদন থাকবে সরকার মহুদয়ের প্রতি আপনারা। আর সরকার শুধু বর্তমানের নই বরং সর্বসময়ে যারায় আসবে তারা ধর্মের প্রতি স্বধয় হয়ে সমুচ্চার হউন। কারন ধর্ম হলো আভেগের মৌতি মোহামান্নিতের গৌরবজনক বিষয়। আর তা শুধু ইসলাম ধর্ময় নয় বরং সমস্ত জাতির ক্ষেএেই এমন। সুতরাং দয়াকরে আপনারা সমুচ্চার হন তাহলেই অন্য মানুষেরা এমনিতেই সজাগ চৌকান্নতা হয়েযাবে। ইনশাআল্লাহ। মহান আল্লাহ তা-আলা আমাদের সকলকে হেফাজত করুন। আমিন।।

▷ bismillahir rahmanir rahim pome' ✓ name is pome. allah ethe theory' ◈ allah hi is allah allah ◈ allah is note godded ◈ god is note allah ◈ allah is note ram ◈ ram is note allah ◈ allah is note name outres name ◈ allah allah hi is a allah ◈ allah is a grte source better ◈ so allah in allah note outres name

মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০১৫